বাংলাদেশ ছাএলীগ

বাংলাদেশ ছাএলীগ শিক্ষা★শান্তি★প্রগতি★ ছাএলীগের মূলনীতি।
এসো নবীন এক সাথে,করবো মোরা উন্নতি।

তোরা যেই গোপালগঞ্জে দাঁড়িয়ে “মুজিববাদ মুর্দাবাদ” স্লোগান দিস, তোরা কি জানিস না এই মাটিই সেই মুজিবের, যিনি তোদের মতো হাজা...
17/07/2025

তোরা যেই গোপালগঞ্জে দাঁড়িয়ে “মুজিববাদ মুর্দাবাদ” স্লোগান দিস, তোরা কি জানিস না এই মাটিই সেই মুজিবের,
যিনি তোদের মতো হাজারো বেইমানকে পিঠে নিয়েও স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখেছিলেন?
মুজিবকে হত্যা করা গেছে, কিন্তু মুজিববাদকে নয়।
মুজিববাদ একটা আদর্শ—একটা জাতির অস্তিত্ব, একটা আন্দোলনের চেতনা।

তোদের রাজনীতি ফেসবুক পোস্ট আর টিক্টকে ঝড় তুললেও, মুজিববাদ আকাশে বজ্রধ্বনি তোলে।

মুজিববাদ ছিলো, আছে এবং থাকবে! ✊
মুজিব মানেই বাংলাদেশ! 🇧🇩

দেশটা চলছে Excel Sheet-এ, মানুষের খবর কে রাখে! চোখের সামনে যা ঘটছে, সেটার কোনো সমর্থন নেই, কোনো লজ্জাও নেই। এই দেশের কোট...
27/06/2025

দেশটা চলছে Excel Sheet-এ, মানুষের খবর কে রাখে!

চোখের সামনে যা ঘটছে, সেটার কোনো সমর্থন নেই, কোনো লজ্জাও নেই। এই দেশের কোটি কোটি মানুষের ঘরে আজ চাল নেই, ডাল নেই, বাচ্চার স্কুল ফিস দিতে রক্ত পানি হয়ে যাচ্ছে—আর ওদিকে বসে মোহাম্মদ ইউনুস নামের এক এনজিও সম্রাট তাঁর অ-সরকার নিয়ে বাজেট নামের একটা দালালি ঠাসা জাল দলিল পেশ করে অট্টহাসি হাসছে।

এই বাজেট বানানো হয়েছে সেই টেবিলে বসে, যেটার চারপাশে কেউ ক্ষুধার্ত ছিল না। কেউ বাসের হ্যাণ্ডেল ধরে দাঁড়িয়ে অফিসে যায়নি, কেউ হাসপাতালের বারান্দায় সারাদিন কাটায়নি একটা বেডের আশায়। তারা জানেই না কীভাবে একজন মানুষ দিনে তিনবেলা খেতে না পেরে শুধু পানি খেয়ে ঘুমায়। তাদের জীবনে মানবতার গন্ধও নেই, আছে শুধু সংখ্যার ক্যালকুলেশন আর সুবিধাভোগীদের ডিল।

এই বাজেটের কোথাও একটা লাইনও নেই, যেটা গরিব মানুষের ঘাম জর্জরিত মুখের দিকে তাকিয়ে লেখা হয়েছে। বরং যা কিছু আছে, তা হলো—তাদের পকেট থেকে আরেকটু রসদ নিজেদের দিকে টেনে নেওয়ার ছক। আরও ভ্যাট, আরও ট্যাক্স, আরও মূল্যবৃদ্ধি। যেন দেশটা শুধু কিছু ব্যাংক মালিক, করপোরেট সিন্ডিকেট আর আমলা ব্যবসায়ীদের জন্য বানানো হয়েছে।

এটা বাজেটের নামে জনগণের বিরুদ্ধে সরাসরি যুদ্ধ ঘোষণা।

আর এই যুদ্ধের নেতা? ইউনুস সাহেব। তিনি জনগণের ভোটে আসেননি। তিনি সংসদে জনগণের প্রতিনিধিত্ব করেন না। তিনি স্বপ্ন দেখান না, লুট করেন। আর সেই লুটেত হুকুমে তৈরি হয় এই কাঁঠালের আমসত্ত্ব মার্কা বাজেট, যেখানে ‘সমাজ কল্যাণ’ মানে হয় বড়লোকদের জন্য কর ছাড়, আর ‘উন্নয়ন’ মানে হয় কংক্রিটের আরেকটা অপ্রয়োজনীয় স্তূপ।

এখন কথা হলো, মানুষ কি বোকা? না, মানুষ বোবা। তারা জানে সব। শুধু মুখ খুললে চাকরি যাবে, বাড়ি ভাঙবে, মামলায় পড়বে। এটাই আসল বাজেট—সন্ত্রাসের বাজেট। সন্ত্রাসের গডফাদার মোহাম্মদ ইউনুসের বাজেট। যেটা মানুষের নয়, দখলদারদের জন্য বানানো কেবল।

আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের মাস্টারমাইন্ড ড. ইউনূস: অর্থ পাচার, প্রতারণা ও রাষ্ট্রদ্রোহের চূড়ান্ত অধ্যায়!-------------- বাংলা...
27/06/2025

আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রের মাস্টারমাইন্ড ড. ইউনূস: অর্থ পাচার, প্রতারণা ও রাষ্ট্রদ্রোহের চূড়ান্ত অধ্যায়!

--------------

বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল।
পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, স্মার্ট বাংলাদেশ—
এসব শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে বাস্তব হয়েছে।
কিন্তু এই উন্নয়নই শঙ্কিত করে এক বিশেষ গোষ্ঠীকে—
একটি সুবিধাবাদী, বিদেশি-অনুপ্রাণিত, রাষ্ট্রবিরোধী চক্র।
এদের প্রধান কুশীলব হলেন একজনই—
স্বৈরাচার ড. মুহাম্মদ ইউনূস
একসময় যিনি ছিলেন “মাইক্রোক্রেডিটের জনক”,
আজ তিনি হয়ে উঠেছেন এক ভয়ঙ্কর ষড়যন্ত্রের মাস্টারমাইন্ড,
যার গোপন লক্ষ্য শেখ হাসিনার নেতৃত্বকে ধ্বংস করে রাষ্ট্রক্ষমতা ছিনিয়ে নেওয়া।
অর্থ পাচারের ভয়ঙ্কর চিত্র: সুইস ব্যাংকে ইউনূস গংয়ের কোটি কোটি টাকা!
বিশ্বব্যাপী সুইস ব্যাংক মানেই কালো টাকার নিরাপদ আশ্রয়।
বাংলাদেশে শেখ হাসিনার সরকার ২০০৯ সালের পর থেকে অর্থপাচার প্রতিরোধে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে।
মূলধন পাচার, হাওলা চ্যানেল, এনজিও ফান্ড ট্রান্সফার—সবকিছু কঠোর নজরদারিতে আনা হয়েছে।
অথচ ঠিক এই সময়েই দেখা যাচ্ছে—
স্বৈরাচার ড. ইউনূস এবং তার সহযোগী গোষ্ঠী সুইস ব্যাংকে বিপুল পরিমাণ অর্থ গচ্ছিত করেছে,
যার পরিমাণ গত ১৫ বছরে ৩০–৩৩ গুণ পর্যন্ত বেড়েছে।
এই টাকা এসেছে কোথা থেকে?
• গ্রামীণ ব্যাংকের ঋণের নামে আদায়কৃত শত শত কোটি টাকা
– যা সুদে-আসলে আদায় করা হয়েছে দরিদ্র নারীদের কাছ থেকে
– অথচ তার একটি বড় অংশ ব্যয় হয়নি দেশের উন্নয়নে
• আন্তর্জাতিক অনুদান ও ডোনেশন ফান্ড
– বিশ্বব্যাংক, বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশনসহ বহু বিদেশি সংস্থার অনুদান
– যা নিয়ন্ত্রণ করেছে ইউনূসের গোষ্ঠীভুক্ত NGO গুলো
• রাজনৈতিক লবিং ও এজেন্ডাভিত্তিক চুক্তি
– বিদেশি রাষ্ট্রদূত, থিঙ্কট্যাংক, কর্পোরেট লবির সঙ্গে অর্থবাণিজ্যিক যোগসাজশ
– শেখ হাসিনার সরকারের বিরুদ্ধে প্রোপাগান্ডার বিনিময়ে বিদেশি প্রণোদনা
'মাস্টারমাইন্ড সমন্বয়ক বাহিনী' – এই গোষ্ঠীর কাঠামো কী?
এই বাহিনীর মূল স্তম্ভ ৫টি:
• মিডিয়া – দেশি-বিদেশি কিছু সংবাদমাধ্যম, যারা নিরপেক্ষতার মুখোশ পরে রাষ্ট্রবিরোধী মনোভাব ছড়ায়
• NGO/সিভিল সোসাইটি – তথাকথিত 'অবজারভার', 'অ্যাক্টিভিস্ট', 'রিসার্চার' যারা আসলে মাস্টারমাইন্ড গোষ্ঠীর মুখপাত্র
• আইনি মঞ্চ – নিজস্ব পছন্দের কিছু আইনজীবী ও 'কনস্টিটিউশনাল অ্যাক্টিভিস্ট', যারা রাজনৈতিক লড়াইকে সাজিয়ে তোলে 'মানবাধিকারের মামলা'
• আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক সংযোগ – যেখানে সুইস ব্যাংকসহ নানা অফশোর নেটওয়ার্কে টাকা পাঠিয়ে দালালি করা হয়
• তরুণদের বিভ্রান্তি মেশিন – ফেসবুক লাইভ, ইউটিউব, টুইটার ট্রেন্ড ব্যবহার করে সরকারের বিরুদ্ধে জনমত তৈরির অপচেষ্টা

পালানোর আগেই ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তার সহযোগী চক্র বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচার করছে সুইস ব্যাংকে।
তাদের লক্ষ্য—বাংলাদেশে সরকারের পরিবর্তন ঘটিয়ে বিদেশে বসেই রাষ্ট্রীয় অর্থ ও প্রভাব নিয়ন্ত্রণ করা।

শেখ হাসিনার আমলে: অর্থ পাচার হ্রাস পেয়েছে
শুধু কথার কথা নয়—অর্থনৈতিক পরিসংখ্যান বলছে:

২০০৯-২০২৩ সময়কালে শেখ হাসিনার কঠোর ব্যাংকিং নীতির ফলে
সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের গচ্ছিত অর্থ উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। মানি লন্ডারিং আইন হয়েছে কঠোর, নজরদারি বেড়েছে বহুগুণ।

কিন্তু ইউনূস গংয়ের আমলে কী ঘটেছে?
২০০১-২০০৬ ও তার আগে-পরের সময়ে,
যখন ইউনূস গং-এর ‘ব্যবসা-রাজনীতি-বিদেশি লবি' সক্রিয় ছিল,
তখন—
৩৩ গুণ পর্যন্ত অর্থের প্রবাহ বেড়েছে সুইস ব্যাংকে!
এনজিও ও মাইক্রোক্রেডিটের নামে দেশের গরীবদের ঋণের টাকা গেছে বিদেশি অ্যাকাউন্টে।
“ডেভেলপমেন্ট এক্সপার্ট” পরিচয়ে রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধা ও বিদেশি অনুদান আত্মসাৎ করেছে এই গোষ্ঠী।

মুখে মানবতা, অন্তরে অর্থপাচার
মুখে গণতন্ত্র, অন্তরে পশ্চিমা এজেন্ডা মুখে বঙ্গবন্ধু বন্দনা, বাস্তবে শেখ হাসিনার উন্নয়নকে রুখতে মরিয়া!

ইউনূস গং আসলে একধরনের "ধবধবে কলঙ্ক"—
যারা গরিবের টাকা চুরি করে, আর তারপর নোবেল প্রাইজের পেছনে লুকিয়ে পড়ে।

আমরা ভুলে যাই না:
এই ইউনূস গোষ্ঠীই ছিল কোটা আন্দোলনের ছায়াশক্তি
এই গোষ্ঠীই আজ অর্থ পাচারের শেষ মুহূর্তে দাঁড়িয়ে এই গোষ্ঠীই বিদেশে লবিং করে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্রোপাগান্ডা ছড়ায়
এখন সময়: জবাব দেওয়ার
দেশের অর্থ পাচারকারীদের মুখোশ উন্মোচন হোক
আন্তর্জাতিক তদন্ত হোক ড. ইউনূস ও তার গোষ্ঠীর অ্যাকাউন্ট নিয়ে
দেশের বিরুদ্ধে যারা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত, তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা হোক—অবিলম্বে!
শেখ হাসিনার বাংলাদেশে অর্থপাচারকারীর জায়গা নেই
জনগণ জানে কে দেশপ্রেমিক, আর কে ধূর্ত চক্রান্তকারী।

ড. ইউনুস একজন চিহ্নিত দুর্নীতিবাজ ২৫ কোটি ২২ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ও নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে অর্থ পাচার প্রতিরোধ আইনে করা মামলায় আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

১লা ফেব্রুয়ারি ২০২৪ সালে ঢাকার সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতে এই অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। অভিযোগপত্রে ড. ইউনূসসহ অন্যদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন করা হয়েছে।

ঢাকার আদালতে দুদকের প্রসিকিউশন কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আমিনুল ইসলাম চার্জশিট দাখিলের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী কল্যাণ তহবিলের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে এই মামলা হয়।

আসামিদের বিরুদ্ধে তহবিল থেকে ২৫ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা লোপাটের অভিযোগ আনা হয়েছে। এর আগে গত সোমবার সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত কমিশন সভায় চার্জশিট অনুমোদন দেওয়া হয়। ড. মুহাম্মদ ইউনূস গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান। মামলায় এজাহারভুক্ত ১৩ আসামির সঙ্গে তদন্তে পাওয়া নতুন আরও একজনের নাম যুক্ত করা হয়েছে।

গত বছরের ৩০ মে দুদকের উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান বাদী হয়ে ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে মামলাটি দায়ের করেন। ড. ইউনূস ছাড়াও মামলার চার্জশিটভুক্ত আসামিরা হলেন—গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নাজমুল ইসলাম, পরিচালক ও সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক পারভীন মাহমুদ, নাজনীন সুলতানা, মো. শাহজাহান, নূরজাহান বেগম, এস এম হুজ্জাতুল ইসলাম লতিফী, আইনজীবী মো. ইউসুফ আলী ও জাফরুল হাসান শরীফ, গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মো. কামরুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ মাহমুদ হাসান, ইউনিয়নের প্রতিনিধি মো. মাইনুল ইসলাম ও দপ্তর সম্পাদক মো. কামরুল হাসান।

অনুমোদিত চার্জশিটে উল্লেখ করা হয়, প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূস, ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজমুল ইসলামসহ বোর্ডের সদস্যদের উপস্থিতিতে ২০২২ সালের ৯ মে অনুষ্ঠিত ১০৮তম বোর্ডের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ঢাকা ব্যাংকের গুলশান শাখায় হিসাব খোলা হয়। গ্রামীণ টেলিকমের কর্মচারীদের পাওনা লভ্যাংশ বিতরণের জন্য গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়ন ও গ্রামীণ টেলিকমের সঙ্গে সেটেলমেন্ট অ্যাগ্রিমেন্ট চুক্তি হয় ওই বছরের ২৭ এপ্রিল। গ্রামীণ টেলিকমের বোর্ড সভার হিসাব খোলার সিদ্ধান্ত ৯ মে হলেও খোলা হয় এক দিন আগে ৮ মে।
সেটেলমেন্ট অ্যাগ্রিমেন্টেও ৮ মে ব্যাংক হিসাব দেখানো আছে, যা বাস্তবে অসম্ভব। এ রকম ভুয়া সেটেলমেন্ট অ্যাগ্রিমেন্টের শর্ত অনুযায়ী ও ১০৮তম বোর্ডের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ২০২২ সালের ১০ মে গ্রামীণ টেলিকমের ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের মিরপুর শাখা থেকে ঢাকা ব্যাংকের গুলশান শাখায় ৪৩৭ কোটি ১ লাখ ১২ হাজার ৬২১ টাকা স্থানান্তর করা হয়।
পরবর্তী সময়ে ২২ জুন অনুষ্ঠিত ১০৯তম বোর্ড সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী অ্যাডভোকেট ফি হিসাবে অতিরিক্ত ১ কোটি ৬৩ লাখ ৯১ হাজার ৩৮৯ টাকা প্রদানের বিষয়টি অনুমোদন দেওয়া হয়।

অন্যদিকে ঢাকা ব্যাংকের গুলশান শাখার হিসাব থেকে গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের নামে ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের লোকাল অফিসের হিসাব থেকে তিন দফায় মোট ২৬ কোটি ২২ লাখ ৬ হাজার ৭৮০ টাকা স্থানান্তর করা হয়েছে। কিন্তু কর্মচারীদের লভ্যাংশ বিতরণের আগেই প্রাপ্য অর্থ তাঁদের না জানিয়ে অসৎ উদ্দেশ্যে ২০২২ সালের মে ও জুন মাসের বিভিন্ন সময়ে সিবিএ নেতা মো. কামরুজ্জামানের ডাচ্‌-বাংলা ব্যাংকের মিরপুর শাখার হিসাবে মোট তিন কোটি টাকা, সিবিএ নেতা মাইনুল ইসলামের হিসাবে তিন কোটি ও সিবিএ নেতা ফিরোজ মাহমুদ হাসানের ডাচ্-বাংলা ব্যাংক মিরপুর শাখার হিসাবে তিন কোটি টাকা স্থানান্তর করা হয়।

একইভাবে অ্যাডভোকেট মো. ইউসুফ আলীর কমার্শিয়াল ব্যাংক অব সিলনের ধানমন্ডি শাখার হিসাবে চার কোটি টাকা, সিটি ব্যাংকের গুলশান শাখার হিসাবে পাঁচ কোটি টাকা ও আইনজীবী জাফরুল হাসান শরীফ ও মো. ইউসুফ আলীর স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের গুলশান নর্থ শাখায় যৌথ হিসাবে ছয় কোটি টাকা স্থানান্তর করা হয়েছে, যা তাঁদের প্রাপ্য ছিল না।
গ্রামীণ টেলিকমের বোর্ড সভায় ব্যাংক হিসাব খোলার সিদ্ধান্তের এক দিন আগেই ব্যাংক হিসাব খোলা হয় এবং সেটেলমেন্ট অ্যাগ্রিমেন্ট এপ্রিলে হলেও অ্যাগ্রিমেন্টে ৮ মে খোলা ব্যাংক হিসাব দেখানো হয়, যা অসম্ভব।
অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে কল্যাণ তহবিলের টাকা আত্মসাৎসহ অন্যান্য ব্যাংক হিসাবে স্থানান্তর করেছেন বলে প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে।

জোর দাবি জানাই ট্রান্সেপারেন্সী ইন্টারন্যাশনালের প্রতি যথাযথ তদন্ত করার জন্য। দেশ ও মানুষের স্বার্থে জড়িতদের খুঁজে বের করবে- এমন প্রত্যাশা দেশের মানুষের।
একইভাবে অ্যাডভোকেট মো. ইউসুফ আলীর কমার্শিয়াল ব্যাংক অব সিলনের ধানমন্ডি শাখার হিসাবে চার কোটি টাকা, সিটি ব্যাংকের গুলশান শাখার হিসাবে পাঁচ কোটি টাকা ও আইনজীবী জাফরুল হাসান শরীফ ও মো. ইউসুফ আলীর স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের গুলশান নর্থ শাখায় যৌথ হিসাবে ছয় কোটি টাকা স্থানান্তর করা হয়েছে, যা তাঁদের প্রাপ্য ছিল না।
গ্রামীণ টেলিকমের বোর্ড সভায় ব্যাংক হিসাব খোলার সিদ্ধান্তের এক দিন আগেই ব্যাংক হিসাব খোলা হয় এবং সেটেলমেন্ট অ্যাগ্রিমেন্ট এপ্রিলে হলেও অ্যাগ্রিমেন্টে ৮ মে খোলা ব্যাংক হিসাব দেখানো হয়, যা অসম্ভব।
অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে কল্যাণ তহবিলের টাকা আত্মসাৎসহ অন্যান্য ব্যাংক হিসাবে স্থানান্তর করেছেন বলে প্রাথমিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে।

জোর দাবি জানাই ট্রান্সেপারেন্সী ইন্টারন্যাশনালের প্রতি যথাযথ তদন্ত করার জন্য। দেশ ও মানুষের স্বার্থে জড়িতদের খুঁজে বের করবে- এমন প্রত্যাশা দেশের মানুষের।

সাখাওয়াত হোসেন
মার্কিন প্রবাসী ব্যবসায়ী।
প্রাথমিক সদস্য বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।
সাবেক ছাত্রলীগ নেতা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

গ্যাস জিম্মি : জনগণকে নিপিড়নের জন্য ইউনুসের নতুন  হাতিয়ারগ্যাস নেই। রান্নার চুলা নেই। কারখানার চিমনি ঠান্ডা। সিএনজি স্টে...
27/06/2025

গ্যাস জিম্মি : জনগণকে নিপিড়নের জন্য ইউনুসের নতুন হাতিয়ার

গ্যাস নেই। রান্নার চুলা নেই। কারখানার চিমনি ঠান্ডা। সিএনজি স্টেশনে যানবাহনের দীর্ঘ সারি। এটা হঠাৎ করে হওয়া কোনো বিষয় না - এটা ইউনুসের নতুন নিপিড়ন যন্ত্র!

সেই বিদেশী দালাল, ঋণ সাম্রাজ্যের সম্রাট, রক্তচোষা নরপিশাচ আজ রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে বসে আছে। আর আমরা? মুখ বুজে সহ্য করব?

গ্রামীণ ব্যাংকের নামে লক্ষ পরিবারকে সর্বস্বান্ত করেছে, এখন রাষ্ট্রযন্ত্র দখল করে সারা জাতিকে জ্বালানি গ্যাস বিহীন করে ধ্বংস করছে। এটা শাসন নয় - এটা অর্থনৈতিক হত্যাযজ্ঞ!

পেট্রোবাংলা থেকে শুরু করে প্রতিটি মন্ত্রণালয়ে আজ ইউনুসের দালালরা বসে আছে। গ্যাস সরবরাহ বন্ধ? স্বাভাবিক! কারণ বিদেশী প্রভুরা চায় বাংলাদেশের অর্থনীতিকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিতে। সিএনজি স্টেশন ফাঁকা? নিশ্চয়ই! কারণ এরা চায় মানুষ ভোগান্তিতে পড়ুক, কষ্ট পাক, দেশ অস্থির হোক।

ইউনুসের এই রক্তপিপাসু শাসনের বিরুদ্ধে এখনই রুখে দাঁড়াতে হবে। এটা কোনো রাজনৈতিক দাবি নয় - এটা এখন বাঁচার লড়াই! যে দখলদার সরকার গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রেখে শিশুদের ক্ষুধার্ত রাখে, সে সরকারের বৈধতা কোথায়? যে শাসক বিদ্যুৎ কেটে হাসপাতালের ভেন্টিলেটর বন্ধ করে দেয়, তার বিচার হওয়া উচিত গণআদালতে!

বাংলাদেশে আজ রক্ত ঝরছে—কারাগারে, আদালতে, গলিতে, এবং নিষ্পাপ মানুষের হৃদয়ে। বাংলাদেশে এখন আদালত মানেই আওয়ামী লীগ নেতাকর্...
22/06/2025

বাংলাদেশে আজ রক্ত ঝরছে—কারাগারে, আদালতে, গলিতে, এবং নিষ্পাপ মানুষের হৃদয়ে। বাংলাদেশে এখন আদালত মানেই আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের জন্য মৃত্যুপরোয়ানা! কারাগার মানেই মৃত্যুকূপ! আর এই সবকিছুর পেছনে যিনি সুপরিকল্পিতভাবে কলকাঠি নাড়ছেন, তিনি হলেন কথিত শান্তিকামী ড. মুহাম্মদ ইউনূস—যিনি আজ একজন রাজনৈতিক খুনি, রাষ্ট্রীয় হত্যাযজ্ঞের পরিচালক।

তিনি আজ আর কোনো নোবেলজয়ী নন—তিনি একজন রাজনৈতিক জল্লাদ, একনায়কতন্ত্রের মুখোশ পরা পিশাচ, যার নেতৃত্বে বাংলাদেশে চালু হয়েছে এক নির্মম “জুডিশিয়াল কিলিং মেশিন”।

ইউনূস যা করছেন, তা রাজনৈতিক গণহত্যা—আইনের পোশাকে!
• আদালতের ব্যানারে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের একে একে হত্যার ছক কষা হচ্ছে
• জেলখানাকে বানানো হয়েছে “মৃত্যুশিবির”—যেখানে চুপচাপ ‘নিস্পত্তি’ করা হচ্ছে আওয়ামী কর্মীদের
• ডাক্তারি প্রতিবেদন সাজানো হচ্ছে, যাতে এসব “হত্যা” দেখা যায় “স্বাভাবিক মৃত্যু” বলে
• পুরো বিচারব্যবস্থাকে তিনি বানিয়ে ফেলেছেন এক নতুন টর্চার সেল

এই হত্যাগুলো পরিকল্পিত, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, ইউনূসের মাস্টারপ্ল্যানে হচ্ছে
• ২৫+ জন আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গত কয়েক মাসে জেলে ‘মারা’ গেছেন
• প্রশ্ন হচ্ছে: কেন শুধু আওয়ামী লীগ?
• উত্তর স্পষ্ট—এই হচ্ছে ইউনূসের “পলিটিক্যাল ক্লিনজিং” অপারেশন

ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার এখন এক ফ্যাসিবাদী শাসনযন্ত্র। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে কঠিন বার্তা ইউনূসের বিরুদ্ধে এখনই মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ আনুন। বিচারবহির্ভূত রাজনৈতিক হত্যার জন্য সরাসরি দায়ী করা হোক।

গৌরব, ঐতিহ্য, লড়াইও সংগ্রামের সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৭৬ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী সফল হোক সার্থক হোক। আওয়ামী লীগ সভাপ...
22/06/2025

গৌরব, ঐতিহ্য, লড়াইও সংগ্রামের সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৭৬ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী সফল হোক সার্থক হোক। আওয়ামী লীগ সভাপতি, দেশরত্ন শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে সকলকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

সিলেটের পাথর  #লুট : লুটপাট আর  #সন্ত্রাসই  #বিএনপির জন্মগত পেশা !সিলেট আজ হাহাকার করে কাঁদছে। কারন বিএনপি নামের  #লুটের...
21/06/2025

সিলেটের পাথর #লুট : লুটপাট আর #সন্ত্রাসই #বিএনপির জন্মগত পেশা !

সিলেট আজ হাহাকার করে কাঁদছে। কারন বিএনপি নামের #লুটেরা গ্যাংয়ের দলবল সিলেটের পাহাড়-নদী-প্রকৃতিকে খালি করে দিচ্ছে। এরা জন্ম থেকেই শিখেছে কিভাবে #লুট করতে হয়, কিভাবে রাষ্ট্রের সম্পদ চুরি করতে হয়। বিএনপির রক্তে মিশে আছে দুর্নীতির জিন, #সন্ত্রাসের ডিএনএ। আজ সিলেটে সেই জিনই প্রকাশ পাচ্ছে পুরোদমে।

একটা দল যদি জন্মই নেয় সামরিক #স্বৈরাচারের ছত্রছায়ায়, তাহলে তার কাজ কী হবে? #লুটপাট, #সন্ত্রাস, আর রাষ্ট্রীয় সম্পদ নষ্ট করা। বিএনপির ইতিহাসই সেটা বলে। জিয়াউর রহমানের আমলে শুরু, এরশাদের আমলে চাঙ্গা, খালেদা জিয়ার আমলে পরিপূর্ণ রূপ পায় এই লুটেরা বাহিনীর কার্যক্রম। আজ সিলেটে সেই ইতিহাসেরই পুনরাবৃত্তি হচ্ছে।

জাফলং থেকে ভোলাগঞ্জ – কোথাও শান্তি নেই। #বিএনপির #ছাত্রদল, #যুবদল, #শ্রমিকদল – নামে শ্রমিক, কাজে #সন্ত্রাসী। এরা দিনদুপুরে পাথর #লুটছে, প্রশাসনকে ধাওয়া করছে, আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখাচ্ছে। এরা কারা? এরা সেই একই চেনা মুখ – যারা জাতির পিতাকে হত্যা করে, সেনাবাহিনীতে ষড়যন্ত্র করে, #গ্রেনেড হামলা চালায়। আজ এরা পাথর #লুটছে, কাল এরা দেশ #লুটে আন্তর্জাতিক খোলা বাজারে বিক্রি করে দেবে।

পরিবেশ অধিদপ্তর #মামলা করেছে দশটা। পুলিশ কি করেছে? কিছুই না। ২৬৬ জন আসামির মধ্যে একজনেরও বিচার হয়নি। এটা কি আমাদের চিরচেনা বাংলাদেশ? না, এটা #বিএনপির সৃষ্ট জঙ্গলের রাজত্ব, যেখানে আইন বলতে কিছু নেই, আছে শুধু #লুটেরাদের দাপট।

ভোলাগঞ্জের সেই সাদা পাথর, যেখানে হাজারো পর্যটক আসতেন, আজ তা মুখখোলা বিশাল বিশাল গর্তে পরিণত হয়েছে। বিএনপির লুটেরারা শুধু পাথরই #লুট করেনি, #লুট করেছে সিলেটের স্বপ্ন, সিলেটের ভবিষ্যৎ। এরা প্রকৃতির শত্রু, মানুষের শত্রু, বাংলাদেশের শত্রু।

বাংলাদেশ কি ভুলে গেছে #বিএনপির সেই কালো দিনগুলো? জিয়ার আমলের #লুটপাট, খালেদার আমলের #হরতাল- #সন্ত্রাস, তারেক রহমানের আমলের #চাঁদাবাজি? আজ সিলেটে সেই একই চিত্র। #বিএনপি বদলায়নি, বদলাবে না। এদের জন্মই হয়েছে #লুট করতে, ধ্বংস করতে।

সিলেটবাসী, এবার চোখ খুলে দেখো! এই #লুটেরাদের হাত থেকে রক্ষা পেতে হলে, এই #সন্ত্রাসীদের প্রতিহত করতে হলে জেগে উঠতে হবে। বিএনপির জন্মগত পেশা #লুটপাট। এদের ঠেকাতে হবে, নইলে সিলেটের মতো বাংলাদেশের একের পর এক জেলা খালি হয়ে যাবে। সময় এসেছে এই লুটেরা গ্যাংকে চিরতরে উৎখাত করার!

প্রতিশোধ নয়, অবৈধ শাসনের অন্ধকার থেকে জাতিকে উদ্ধার করবে আওয়ামী লীগ ----বাংলাদেশ আজ এক ভয়াবহ রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও প্রশ...
21/06/2025

প্রতিশোধ নয়, অবৈধ শাসনের অন্ধকার থেকে জাতিকে উদ্ধার করবে আওয়ামী লীগ
----

বাংলাদেশ আজ এক ভয়াবহ রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও প্রশাসনিক সংকটে পতিত।
রাজনীতির নামে চলছে চক্রান্ত, শাসনের নামে চলছে শোষণ, আর সরকারের নামে চলছে দখলদারিত্ব।
যাদের হাতে আজ রাষ্ট্রের চাবিকাঠি তাদের নেই কোনো গণভিত্তি, নেই সাংবিধানিক বৈধতা, নেই কোন ম্যান্ডেট।

এই দখলদার শক্তির হাত থেকে দেশকে মুক্ত করতে হলে আবারও ইতিহাসের পরীক্ষায় অবতীর্ণ হতে হবে আওয়ামী লীগকে। তবে এই ফিরে আসা প্রতিশোধের জন্য নয়—বরং জাতিকে উদ্ধার করার ঐতিহাসিক দায়িত্ব পালনের জন্য।

🔴 অবৈধ শাসনের নির্মম চিত্র

বিচারহীনতা আজ স্বাভাবিক রূপ নিয়েছে

সাংবাদিকদের জেলে পাঠানো হচ্ছে, বাকস্বাধীনতা দমন চলছে

গুম, খুন, হয়রানি আর মিথ্যা মামলা এখন বিরোধীদের নিয়ন্ত্রণের হাতিয়ার

বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হয়েছে জঙ্গিবাদের আঁতুড়ঘর, শিক্ষকরা পদত্যাগে বাধ্য

সংস্কৃতি ও খেলাধুলায় মৌলবাদ ও বিভাজনের ছায়া

🟢 সবচেয়ে ভয়ঙ্কর ষড়যন্ত্র: ইতিহাস বদলানোর খেলা

আজ বাংলাদেশের পতাকা, মানচিত্র ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস টার্গেটে।
চলছে এক বিকৃত ইতিহাস নির্মাণের আয়োজন, যাতে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম ভুলে যায়,
কে স্বাধীনতা এনেছে, কে শহীদ হয়েছে, কারা দেশটাকে গড়েছে।

✅ আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তন মানেই...

✔️ জাতীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর পূর্ণাঙ্গ পুনর্গঠন
✔️ বিচার বিভাগের স্বাধীনতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা
✔️ প্রশাসনে মেধার মূল্যায়ন নিশ্চিত করা
✔️ শিক্ষা, সংস্কৃতি ও অর্থনীতিতে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পুনরুদ্ধার

আওয়ামী লীগ আজ আর কেবল একটি রাজনৈতিক দল নয়—এটি রাষ্ট্র রক্ষার প্রতীক, মুক্তিযুদ্ধের ধারক, বাঙালির আত্মপরিচয়ের ভিত্তি।

🚩 আজ না জাগলে কাল ইতিহাস হারাবে

আজ যদি আওয়ামী লীগ রাজপথে না নামে,
তবে কাল বিজয় উৎসব করবে স্বাধীনতাবিরোধী চক্র।
আজ যদি তারা রাষ্ট্র রক্ষার লড়াইয়ে না নামে,
তবে ইতিহাস হারাবে নিজের ভাষা, পতাকা ও গর্ব।

✊ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিকে রাস্তায় নামার আহ্বান

এই দেশ রক্ত দিয়ে কেনা, এই পতাকা শহীদের শেষ শ্বাসে উড়ে উঠেছিল।
আজ যদি আমরা চুপ থাকি—আগামীকাল ইতিহাস আমাদের ক্ষমা করবে না।

🔊 এখন সময় এসেছে রক্তে গড়া বাংলাদেশকে রক্ষার
🔊 এখন সময় এসেছে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিকদের রাজপথে নামার
🔊 এখন সময় এসেছে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সব শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার

আহ্বান করছি...

✅ যারা বঙ্গবন্ধুকে ভালোবাসেন
✅ যারা স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে চান
✅ যারা জঙ্গিবাদ, মৌলবাদ ও ইতিহাস বিকৃতির বিরুদ্ধে

তাদের সবাইকে এখনই রাজপথে নামতে হবে।

এটি আর কেবল রাজনীতি নয় এটি দেশের অস্তিত্ব রক্ষার যুদ্ধ।

এখনই সময়, না জাগলে কাল খুব দেরি হয়ে যাবে, আসুন, আওয়াজ তুলি, রাস্তায় নামি, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশকে বাঁচাই।

“জুন-জুলাইয়ে যারা ভুল বুঝেছিলেন, তাদের মাথায় এখন কাঁঠাল নয়—পুরো ইতিহাসটাই ভেঙে পড়েছে! এবার না জাগলে, লজ্জার দায় আপনাদের ...
20/06/2025

“জুন-জুলাইয়ে যারা ভুল বুঝেছিলেন, তাদের মাথায় এখন কাঁঠাল নয়—পুরো ইতিহাসটাই ভেঙে পড়েছে! এবার না জাগলে, লজ্জার দায় আপনাদের ঘাড়েই থাকবে!”

আপনারা যারা তখন ইউনুস-নাটকের শিকার হয়ে গুজবে ভেসে গিয়েছিলেন, বিএনপি-জামাতের প্রপাগান্ডায় বিভ্রান্ত হয়ে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষকে সন্দেহ করেছিলেন—আজ ইতিহাস আপনাদের গালে চপেটাঘাত করছে!

যারা ইউনুসের ফাঁকা বুলি শুনে মুগ্ধ হয়েছিলেন, তারা আজ বুঝছেন—তিনি একজন ষড়যন্ত্রকারী, দেশবিরোধী অপারেশনের পরিচালক!

কারা ও পুলিশ হেফাজতে ২৬ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীকে হত্যা —-সারা দেশে কারাগার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে আওয়ামী...
20/06/2025

কারা ও পুলিশ হেফাজতে ২৬ আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীকে হত্যা
—-
সারা দেশে কারাগার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে আওয়ামী লীগ এবং এর সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের মৃত্যুর ঘটনা উদ্বেগজনকভাবে বাড়ছে। গত এক বছরে অন্তত ২৬ জন নেতাকর্মী কারাগারে, পুলিশি হেফাজতে কিংবা অভিযানকালে প্রাণ হারিয়েছেন। নিহতদের অধিকাংশের বিরুদ্ধেই নাশকতা বা সহিংসতার অভিযোগে মামলা ছিল, যেগুলো নিয়ে অনেকেই অভিযোগ করেছেন যে সেগুলো ভুয়া ও রাজনৈতিক প্রতিহিংসাপ্রসূত।

সবশেষ ১৫ জুন সাভারের বিরুলিয়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান সুজন কারাবন্দি অবস্থায় মারা যান। কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগারে আত্মহত্যা করেছেন বলে জানায় পুলিশ। এর আগে ঈদের দিন (৭ জুন) ঢাকার কেরানীগঞ্জ কারাগারে মারা যান ঢাকা দক্ষিণ মহানগরের ৫৮ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের বউবাজার ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক মো. আলী আজগর। অভিযোগ রয়েছে, রিমান্ডে নির্যাতনের ফলে গুরুতর অসুস্থ হলেও যথাযথ চিকিৎসা না পেয়ে তিনি মারা যান।

৩১ মে কুমিল্লা কেন্দ্রীয় কারাগারে মারা যান মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা মো. ইমাম হোসেন বাচ্চু। ২১ মে হবিগঞ্জের লাখাইয়ে পুলিশের গাড়ি দেখে পালাতে গিয়ে প্রাণ হারান যুবলীগ নেতা ফজল উদ্দিন ইমন। ১ মে রাজশাহীতে একইভাবে মারা যান রাসিকের সাবেক কাউন্সিলর কামাল হোসেন।

চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগারে মারা যান স্বেচ্ছাসেবক লীগ কর্মী ফরজাদ হোসেন সজিব। পরিবারের অভিযোগ, মারামারিতে আহত হয়ে মারা যান তিনি। ১১ মার্চ বগুড়া জেলা কারাগারে মারা যান আওয়ামী লীগ নেতা এমদাদুল হক ভট্টু। ২৪ ফেব্রুয়ারি পুলিশ হেফাজতে নিহত হন টাঙ্গাইলের ছাত্রলীগ নেতা জাহিদুল ইসলাম শিপু।

১৭ ফেব্রুয়ারি নওগাঁ জেলা কারাগারে মারা যান মান্দা উপজেলার ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা সিদ্দিক হোসেন মোল্লা। ১৩ ফেব্রুয়ারি কেরানীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগারে ছিলেন আব্দুর রাজ্জাক, যিনি সাভার পৌর আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ সম্পাদক ছিলেন।

৯ ফেব্রুয়ারি খুলনা জেলা কারাগারে মারা যান তেরখাদা উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আক্তার শিকদার। ১৪ জানুয়ারি নীলফামারী জেলা কারাগারে মারা যান যুবলীগের সাবেক নেতা মমিনুর ইসলাম। ১০ জানুয়ারি গাজীপুর জেলা কারাগারে মারা যান শ্রমিক লীগ নেতা শেখ জহিরুল ইসলাম।

গত ৪ জানুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিত্য সরকার (৪৪) নামে মানিকগঞ্জ কারাগারের এক হাজতি আসামি মারা গেছেন। তিনি হরিরামপুর উপজেলার ২নং গালা ইউনিয়নের কালৈই ওয়ার্ড শাখা আওয়ামী লীগ সহ-সভাপতি ছিলেন। নিত্য সরকার হরিরামপুর উপজেলার কালৈই গ্রামের জগদীশ সরকারের ছেলে। তিন সন্তানের বাবা ছিলেন তিনি। পেশায় কাঠমিস্ত্রির কাজ করতেন।

১৫ ডিসেম্বর খুলনায় পুলিশের ভয়ে পালাতে গিয়ে মারা যান হেমেশ চন্দ্র মন্ডল,। তিনিপাইকগাছা পৌর আওয়ামী লীগের সদস্য সচিব ছিলেন। ১০ ডিসেম্বর সিরাজগঞ্জ জেলা কারাগারে মারা যান আতাউর রহমান আঙ্গুর। তিনি পৌর আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ সম্পাদক ছিলেন। ৯ ডিসেম্বর বগুড়ার গাবতলী উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য আবদুল মতিন মিঠু কারা হেফাজতে মারা যান।

৬ ডিসেম্বর ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে সেনা হেফাজতে মারা যান যুবলীগ কর্মী হযরত আলী। ২৬ নভেম্বর বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শাহাদত আলম ঝুনু কারা হেফাজতে মারা যান। ২৫ নভেম্বর বগুড়ায় পুলিশ হেফাজতে মারা যান দলিল লেখক ও শিবগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ আবদুল লতিফ।

১১ নভেম্বর বগুড়া কারাগারে মারা যান পৌর আওয়ামী লীগের নেতা শহিদুল ইসলাম রতন। ১৩ অক্টোবর ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে মারা যান আলীমুজ্জামান চৌধুরী, যিনি মুক্তিযুদ্ধ প্রজন্ম কল্যাণ পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন। ১০ সেপ্টেম্বর গাইবান্ধার সাঘাটায় র‍্যাবের অভিযানে নিহত হন আওয়ামী লীগ নেতা শফিকুল ইসলাম ও কর্মী সোহরাব হোসেন আপেল। শফিকুল গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা ইউনিয়নের গোবিন্দী গ্রামের আওয়ামী লীগ নেতা ছিলেন। অপরদিকে আপেল গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা ইউনিয়নের গোবিন্দী গ্রামের আওয়ামী লীগ কর্মী ছিলেন।

৭ সেপ্টেম্বর গোপালগঞ্জে মারা যান এলাহী সিকদার, যিনি একটি ভুয়া মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে ছিলেন।

এ পর্যন্ত এসব মৃত্যুর অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নিরপেক্ষ তদন্ত হয়নি। নিহতদের স্বজনরা বলছেন, রাজনীতি করার অপরাধে তাদের স্বজনদের মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হয়েছে এবং হেফাজতে অমানবিক নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছে। দলীয় নেতাকর্মীদের এমন মৃত্যুকে আওয়ামী লীগ নেতারা দমন-পীড়নের ফল হিসেবে দেখছেন এবং এসব ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি করেছেন।

বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই মৃত্যুগুলোর প্যাটার্ন স্পষ্টভাবে একটি রাষ্ট্রীয় দমননীতি নির্দেশ করে। বিরোধীপক্ষের বিরুদ্ধে দমন-পীড়নের অভিযোগ নতুন নয়, তবে এখন শাসকদলের অভ্যন্তরেও যেভাবে ‘অনুপযোগী’ বা ‘নাগরিকভাবে অস্বস্তিকর’ হয়ে উঠেছে এমন ব্যক্তিদের টার্গেট করা হচ্ছে, তা উদ্বেগজনক। এই প্রবণতা বাংলাদেশের রাজনীতিকে আরও অস্থির করে তুলবে। বিশেষত যখন দলীয় শুদ্ধি অভিযানের আড়ালে ব্যক্তি স্বাধীনতা, বিচারপ্রাপ্তির অধিকার ও মানবাধিকারের চূড়ান্ত লঙ্ঘন ঘটছে। যদি এসব মৃত্যুর যথাযথ ও নিরপেক্ষ তদন্ত না হয়, তবে এটি শুধু রাজনৈতিক অসন্তোষই বাড়াবে না, বরং রাষ্ট্রের প্রতি মানুষের আস্থাও মারাত্মকভাবে ক্ষুণ্ন হবে।

শেরপুরে ছাত্রলীগ নেতার পা  #কেটে নিল  #ছাত্রদল, প্রশাসন চুপ! শেরপুরের নকলা উপজেলায় বিএনপি-ছাত্রদলের  #সন্ত্রাসী  #হামলার...
20/06/2025

শেরপুরে ছাত্রলীগ নেতার পা #কেটে নিল #ছাত্রদল, প্রশাসন চুপ!

শেরপুরের নকলা উপজেলায় বিএনপি-ছাত্রদলের #সন্ত্রাসী #হামলার শিকার হয়ে ডান পা হারালেন ছাত্রলীগের উদীয়মান নেতা শাকিল। শুক্রবার সন্ধ্যায় ছাত্রদলের ক্যাডার ইসরাফিল ও কুপা বাবুর নেতৃত্বে একদল অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী তাঁকে নির্মমভাবে #কুপিয়ে রাস্তায় ফেলে যায়।

শাকিল তখন স্থানীয় পথ দিয়ে যাচ্ছিলেন। পূর্ব-পরিকল্পিতভাবে তাকে ঘিরে ফেলে সন্ত্রাসীরা। শরীরজুড়ে এলোপাতাড়ি #কোপানো হয়।

আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের উপর এই একের পর এক #হামলা কি কেবল ‘দুর্ভাগ্য’ না রাষ্ট্রীয় মদদপুষ্ট জুডিশিয়াল বা স্ট্রিট কিলিং? শাকিল একা না—শত শত তরুণ আজ টার্গেটে!

ইউনূসের রাজনৈতিক জিঘাংসার স্বীকার ছাত্রলীগের লক্ষাধিক নেতা-কর্মী, অনিশ্চিত শিক্ষাজীবন, ক্লাস-পরীক্ষায় অংশগ্রহণে বাধা জাগ...
20/06/2025

ইউনূসের রাজনৈতিক জিঘাংসার স্বীকার ছাত্রলীগের লক্ষাধিক নেতা-কর্মী, অনিশ্চিত শিক্ষাজীবন, ক্লাস-পরীক্ষায় অংশগ্রহণে বাধা

জাগো নিউজের প্রতিবেদন থেকে -'নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের বিভিন্ন পর্যায়ের দুই শতাধিক নেতাকর্মী এবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের পরীক্ষায় বসতে পারেননি।' এই পরিসংখ্যান শুধু একটি মাত্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে। এমন চিত্র সারাদেশের স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের, যেখানে একইভাবে লক্ষাধিক ছাত্রলীগ নেতা-কর্মী ক্লাস বা পরীক্ষায় অংশগ্রহণে বাধার স্বীকার হচ্ছেন। এতে তাদের শিক্ষা জীবন একপ্রকার অনিশ্চিত প্রায়। ফলে বলা চলে, সরকারি যোগসাজশেই, মবের জনক ইউনূসের অলিখিত নির্দেশে দেশে শিক্ষা গ্রহণের মত একটি মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে লক্ষাধিক নাগরিক।

আইনি কোন বাধা না থাকলেও যদি কেউ সাহস করে প্রতিষ্ঠান কতৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে সেক্ষেত্রে নেমে আসে মব ট্রায়াল, মামলা না থাকলেও পুলিশ গ্রেফতার করে নিয়ে যায়। বিবিসির এমন একটি প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, মাসুম আহমেদ(ছদ্মনাম) নামে এক ছাত্রলীগের নেতার জন্যে গোপনে পরীক্ষার আয়োজন করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। কিন্তু গোপনে পরীক্ষা চলাকালীন সময়েও একটি মব এসে পরীক্ষায় বাধা প্রদান করে এবং মাসুমের নামে পূর্বের কোন মামলা না থাকা স্বত্তেও পুলিশের কাছে তাকে স্বপর্দ করলে পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। ১৮ দিন পর জেল মাসুম আহমেদ থেকে জামিনে বের হন।

জাগো নিউজের প্রতিবেদনে আরও উল্লেখিত হয়েছে- 'বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের শিক্ষক-নেতাকর্মী-শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা না দিতে দেওয়ার এমন সংস্কৃতি এর আগে ছিল না। রাজনৈতিক কোনো সমস্যা থাকলে সেক্ষেত্রে সেই শিক্ষার্থী হলে থাকতে পারতেন না, তবে বাইরে থেকে ক্লাস-পরীক্ষায় অংশ নিতে পারতেন। দু-একটি ব্যতিক্রম ঘটনা ছাড়া বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সরকারি দলের অথবা হলের দখলে থাকা ছাত্র সংগঠন বাধার সৃষ্টি করতো না। এমনকি জেলখানায় থাকা অবস্থায়ও অনেকের পরীক্ষা নেওয়ার উদাহরণ আছে। তবে এবারই প্রথম সম্মিলিতভাবে এত শিক্ষার্থী একসঙ্গে পরীক্ষায় অংশ নিতে পারছেন না।'

এভাবেই ইউনূস তার সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে ব্যবহার করে এদেশের শিক্ষাঙ্গনগুলোকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে। 'কোটা না মেধা'- ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গুলোকে মেধাশূণ্য করে সন্ত্রাসবাদের আখড়ায় পরিণত করেছে এই জালিম সরকার। আজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নেই মেধার চর্চা, বরং মব জাস্টিস চর্চার মাধ্যমে ছাত্রলীগকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে দূরে রাখার পাশাপাশি পিতৃতূল্য শিক্ষকদেরও হেনস্তা করে পদত্যাগ করতে বাধ্য করানো হয়েছে এবং হচ্ছে।
একাত্তরের ডিসেম্বরে বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে দেশকে মেধাশূণ্য করে দেওয়ার ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন করতে চেয়ে গণহত্যা চালানো হয় রাজাকার-আলবদরদের সহায়তায়। ঠিক একই ভাবে ইউনূস পাকিস্তানের পরাজিত শক্তি রাজাকার-আলবদর বাহিনীর বংশধরদের ব্যবহার করে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিদের দেশের শিক্ষাখাত থেকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবেই উৎখাত করার ষড়যন্ত্র বাস্তবায়ন করছে। যার ফলালফলও বিগত ১০মাসে দৃশ্যমান -দেশের শিক্ষা, চিকিৎসা, অর্থনৈতিক খাত সহ সমস্ত জায়গায় ইউনূসের প্রিয়োভাজন অদক্ষ লোকদের নিয়োগ করে টাকা-পয়সা লুট করে দেশকে নিয়ে গেছে ব্যর্থতার চরম উচ্চতায়।

মানুষ চাকরি হারিয়ে হাহাকার করে, শেয়ারবাজারে ধস নেমেছে, হাসপাতাল ইউনূসের টোকাই গ্যাংদের দখলে, বাচ্চাদের বই ছাপিয়েও দুর্নীতি হয় ৪০০ কোটি টাকা। অন্যদিকে ইউনূস তার চাটুকার বহর নিয়ে বিলাসবহুল ফ্লাইটে চড়ে বিদেশগমন করছে শুধু মাত্র নিজ স্বার্থ চরিতার্থ করতে।

Address

Noakhali Sadar Upazila

Telephone

+8801615955735

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বাংলাদেশ ছাএলীগ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share