আহামা-Ahama

আহামা-Ahama মেধার দৌড়ে জিততে না পারেন, তবে পরিশ্রমের দৌড়ে জেতার চেষ্টা করুন। কারণ এর বিপরীতে প্রতিযোগী কম।

মিসওয়াক একটি প্রাকৃতিক টুথব্রাশ যা মূলত গাছের ডাল বা শিকড় থেকে তৈরি করা হয়। এটি ব্যবহার করার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হল...
25/11/2024

মিসওয়াক একটি প্রাকৃতিক টুথব্রাশ যা মূলত গাছের ডাল বা শিকড় থেকে তৈরি করা হয়। এটি ব্যবহার করার কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলো:

# # # ১. **দাঁতের স্বাস্থ্য রক্ষা**
- মিসওয়াক দাঁতের মাড়ি শক্তিশালী করে এবং মুখের ভেতরের জীবাণু ধ্বংস করতে সাহায্য করে।
- এটি প্লাক ও দাঁতের ক্ষয় রোধে কার্যকর।

# # # ২. **প্রাকৃতিক ও রাসায়নিকমুক্ত**
- মিসওয়াক সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক, এতে কোনো ক্ষতিকর রাসায়নিক নেই যা দাঁতের জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে।

# # # ৩. **ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধ**
- মিসওয়াক জীবাণুনাশক উপাদান সমৃদ্ধ, যা মুখের ব্যাকটেরিয়া রোধে কার্যকর ভূমিকা পালন করে।

# # # ৪. **মুখের দুর্গন্ধ দূর করা**
- এটি ব্যবহার করলে মুখের দুর্গন্ধ দূর হয় এবং মুখে সতেজ অনুভূতি তৈরি হয়।

# # # ৫. **ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ**
- ইসলাম ধর্মে মিসওয়াক ব্যবহারের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। হাদিসে উল্লেখ আছে, নবী মুহাম্মদ (সাঃ) নিয়মিত মিসওয়াক ব্যবহার করতেন এবং উম্মতের জন্য এটি সুন্নত হিসেবে প্রমাণিত।

# # # ৬. **পরিবেশবান্ধব**
- মিসওয়াক প্লাস্টিকের টুথব্রাশের বিকল্প যা পরিবেশের জন্য উপকারী।

# # # ৭. **ব্যবহার সহজ**
- এটি বহনযোগ্য এবং কোনো পানি বা পেস্ট ছাড়াই ব্যবহার করা যায়, যা যেকোনো সময় দাঁত পরিষ্কার করতে সুবিধাজনক।

# # # উপসংহার
মিসওয়াক শুধু দাঁতের পরিচ্ছন্নতার জন্য নয়, এটি মুখগহ্বরের সামগ্রিক স্বাস্থ্য রক্ষা করে। তাই নিয়মিত মিসওয়াক ব্যবহারে স্বাস্থ্য এবং ধর্মীয় উপকারিতা উভয়ই অর্জন করা সম্ভব।

13/07/2024

মেসওয়াক ও সিওয়াক শব্দ দুটি আরবি। সিওয়াক শব্দ দ্বারা মেসওয়াক করা (তথা মুখ ও দাঁত পরিষ্কারের উদ্দেশ্যে গাছের কাঁচা ডাল দিয়ে দাঁত মাজা) বোঝায়। আর মেসওয়াক শব্দটি গাছের ডাল বা শেকড় বোঝায়। (লিসানুল আরব: ৩/৩৭, রদ্দুল মুহতার:১/১১৩)।

রোজা রাখার উপকারিতা: শারীরিক ও মানসিক উভয় দিক থেকে রোজা রাখা শুধু একটি ধর্মীয় কর্তব্য নয়, এর সাথে  অনেক শারীরিক ও মান...
28/03/2024

রোজা রাখার উপকারিতা: শারীরিক ও মানসিক উভয় দিক থেকে রোজা রাখা শুধু একটি ধর্মীয় কর্তব্য নয়, এর সাথে অনেক শারীরিক ও মানসিক উপকারিতাও জড়িত। রমজান মাসে মুসলমানরা সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত রোজা রাখে। এই সময় তারা পানাহার এবং যৌনতা থেকে বিরত থাকে।

শারীরিক উপকারিতা:

ওজন নিয়ন্ত্রণ: রোজা রাখার ফলে ক্যালোরি গ্রহণ কমে যায়, যার ফলে ওজন কমতে পারে।
রক্তে শর্করার নিয়ন্ত্রণ: রোজা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে: রোজা রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের (LDL) মাত্রা কমাতে এবং ভালো কোলেস্টেরলের (HDL) মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে: রোজা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

হৃদরোগের ঝুঁকি কমে: রোজা হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

ক্যান্সার প্রতিরোধ: গবেষণায় দেখা গেছে যে রোজা ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে।
মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি: রোজা মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

দীর্ঘস্থায়িত্ব বৃদ্ধি: গবেষণায় দেখা গেছে যে রোজা দীর্ঘস্থায়িত্ব বৃদ্ধিতে সাহায্য করতে পারে।

মানসিক উপকারিতা:

আত্মসংযম বৃদ্ধি: রোজা আত্মসংযম বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

মানসিক শক্তি বৃদ্ধি: রোজা মানসিক শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

একাগ্রতা বৃদ্ধি: রোজা একাগ্রতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

মানসিক প্রশান্তি: রোজা মানসিক প্রশান্তি দান করে।

ধৈর্য বৃদ্ধি: রোজা ধৈর্য বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
কৃতজ্ঞতা বৃদ্ধি: রোজা কৃতজ্ঞতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

রোজা রাখার সময় কিছু বিষয় খেয়াল রাখা:

রোজা রাখার সময় পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা জরুরি।
ইফতার ও সেহরিতে পুষ্টিকর খাবার খাওয়া উচিত।
রোজা রাখার সময় অতিরিক্ত শারীরিক পরিশ্রম করা উচিত নয়।
যারা কোনো দীর্ঘস্থায়ী রোগে ভুগছেন, তারা রোজা রাখার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
রোজা রাখার মাধ্যমে আমরা শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে পারি।

Address

Alaul Avenue, Sector/6
Uttara
1230

Telephone

+8801878816844

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আহামা-Ahama posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to আহামা-Ahama:

Share