
28/12/2024
✅ এমন কাউকে জীবনের লাইফ লাইন বানাতে চাই, যে শুধু আমাকে ভালোবাসবে! টাকার পিছনে ছুটতে চাই না।
☑️ চাই একটা ভালো মনের মানুষ! যে আমাকে সারা জীবন সুখে রাখবে! নিজের ছোট ছোট আবদার গুলো পূরণ করবে!
❤️ তবে শুনেছি প্রবাসী স্বামী জীবনে বেশি সুখী করতে পারে। তাই আমিও মনে মনে ডিসিশন নিয়েছি, বিয়ে করলে প্রবাসী কাউকেই করব! 😍
📸 আর হ্যা, অবশ্যই মাসে একবার হলেও নিত্য নতুন জায়গায় ঘুরতে নিয়ে যেতে হবে এবং এমন স্টাইলিস ছবি তুলে দিতে হবে! অন্যথায় কিন্তু আড়ি! 💗
✅ চলুন, জেনে নেওয়া যাক বিএমডব্লিউ-এর সমৃদ্ধ ইতিহাস এবং প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতার কাহিনি:
১। প্রতিষ্ঠা ও ইতিহাস: বিএমডব্লিউ (বায়ারিশে মোটরেন ওয়ার্ক এজি) প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯১৬ সালে মিউনিখ, জার্মানিতে। এর সূচনা হয় বিমানের ইঞ্জিন নির্মাতা হিসেবে। পরবর্তীতে, ১৯২০-এর দশকে মোটরসাইকেল উৎপাদনে প্রবেশ করে এবং ১৯৩০-এর দশকে গাড়ি উৎপাদন শুরু করে।
২। আইকনিক লোগো: বিএমডব্লিউ-এর লোগো, যাকে "রাউন্ডেল" বলা হয়, একটি কালো আংটির মধ্যে নীল-সাদা কোয়াড্রেন্ট নিয়ে গঠিত। এটি কোম্পানির উত্সকে চিহ্নিত করে এবং নীল আকাশে ঘূর্ণায়মান প্রপেলারকে প্রতীকায়িত করে।
৩। প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন: বিএমডব্লিউ উদ্ভাবনের আরেক নাম। এটি ২০১৩ সালে বিশ্বের প্রথম বৈদ্যুতিক গাড়ি, বিএমডব্লিউ আই৩ উন্মোচন করে। একই সঙ্গে এটি উন্নত ড্রাইভিং সহায়তা ব্যবস্থা (ADAS) এবং হাইব্রিড পাওয়ারট্রেন প্রযুক্তির বিকাশে নেতৃত্ব দিয়েছে।
৪। কর্মক্ষমতা ও মোটরস্পোর্টের ঐতিহ্য: বিএমডব্লিউ মোটরস্পোর্টে তার শক্তিশালী অবস্থান বজায় রেখেছে। এটি ফর্মুলা ১ এবং ভ্রমণকারী গাড়ি রেসিং-এ সাফল্যের নজির স্থাপন করেছে। এম ডিভিশন তৈরি করেছে উচ্চ-পারফরম্যান্স মডেল, যা তাদের উত্তেজনাপূর্ণ ড্রাইভিং অভিজ্ঞতার জন্য বিখ্যাত।
৫। বিশ্বব্যাপী উপস্থিতি: বিএমডব্লিউ একটি বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠান, যা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে উৎপাদন ও বিপণন কার্যক্রম পরিচালনা করে। এর আন্তর্জাতিক উপস্থিতি একে একটি সত্যিকারের গ্লোবাল ব্র্যান্ডে পরিণত করেছে।
৬। বিলাসিতা ও নকশা: বিলাসবহুল গাড়ির জগতে বিএমডব্লিউ একটি পরিচিত নাম। এর গাড়িগুলো আধুনিক প্রযুক্তি, আরাম এবং কমনীয়তার এক অনন্য সংমিশ্রণ।
৭। টেকসই উদ্যোগ: পরিবেশ সচেতন গাড়ি নির্মাণে বিএমডব্লিউ অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে। বৈদ্যুতিক গাড়ি যেমন বিএমডব্লিউ আই৪ এবং আইএক্স-এর মাধ্যমে এটি টেকসই প্রযুক্তির অগ্রগতিতে অবদান রাখছে।
৮। গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং: বিএমডব্লিউ-এর উৎপাদন কার্যক্রম বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে রয়েছে। জার্মানি, যুক্তরাষ্ট্র ও চীন সহ বিভিন্ন অঞ্চলে এর কারখানা গ্লোবাল চাহিদা পূরণে কাজ করছে।
৯। ব্র্যান্ড পোর্টফোলিও: বিএমডব্লিউ শুধু নিজস্ব ব্র্যান্ডের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়; এটি মিনি এবং রোলস-রয়েস-এর মতো প্রিমিয়াম ব্র্যান্ডেরও মালিক। এভাবে এটি বিভিন্ন গ্রাহকের চাহিদা পূরণে সক্ষম হয়েছে।
১০। সাংস্কৃতিক অবদান: বিএমডব্লিউ বিশ্বব্যাপী সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করে। এটি শিল্পকলা, নকশা ও স্থাপত্যের পৃষ্ঠপোষকতা করে এবং সামাজিক দায়বদ্ধতার উদ্যোগেও সম্পৃক্ত।