NeelusChannel

09/07/2025

আমাদের ব্লকপ্রিন্ট ক্লাস 😃

07/07/2025

রেজিনের কাজ শিখতে চাচ্ছিলেন কারা??? দ্রুত যোগাযোগ করে রেজিষ্ট্রেশন করে ফেলুন, সিট কিন্তু শেষ হয়ে যাচ্ছে 😃

06/07/2025

কুশিকাটার কাজ শিখতে চাচ্ছিলেন যেন কারা? তাড়াতাড়ি রেজিষ্ট্রেশন করে ফেলুন, কোর্স তো শুরু হচ্ছে 😃

06/07/2025

04/07/2025

tailoring class - বেসিক টেইলারিং ক্লাস চলছে

29/06/2025

টাকা -লোভী মেয়েকে বিয়ে করলে টাকা দিয়েই খুশি রাখা যায়। কিন্তু যদি ভালোবাসা-লোভী মেয়ে বিয়ে করেন তাইলে ফেসে যাবেন এক্কেবারে, সারাজীবনের জন্যে।

কারণ এদেরকে ভালোবাসতে হয়,প্রচুর! একেবারে দায়িত্ব নিয়ে। টাকার থেকে ভালোবাসার লোভ ভয়ংকর, খুব ভয়ংকর। আর এই লোভ করা মেয়েদের বিয়ে করেছেন তো গেলেন একেবারে।টাকার লোভ করা মেয়েদের টাকাই লাগে।

কিন্তু ভালোবাসার লোভ করা মেয়েদের??? সন্মান, শ্রদ্ধা, বিশ্বাস, প্রেম আর ভালোবাসা তো আছেই, এদের না অনেক চাহিদা!!! ভালোবাসা চাই এদের, জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত এদের পাশে থাকতে হবে, বিশ্বাস করতে হবে, ভালোবাসা দিয়ে আগলে রাখতে হবে, সন্মানের সাথে ভালো রাখতে হবে।

শুধু এদেরকেই ভালোবাসতে হবে!কেননা ভালোবাসার মানুষ ভালোবাসার জায়গাটা কিঞ্চিৎ পরিমাণ অন্য কাউকে দিলে এরা মেনে নিতে পারে না।।বুঝতে হবে তাদের পুরোটা। মুগ্ধ হতে হবে শুধুমাত্র তাদের প্রতিই।
নিজের সবটুকু তাদের দিতে হবে, সবটুকু...! জীবনসঙ্গীর মনের রাজ্যটুকুর পুরো রাজত্ব হাসিল করতে চায় এরা।
অনেক হ্যাপা তাই না?!

হ্যা, অনেক!!
তাই এই হ্যাপা পোহাতে না চাইলে টাকা, প্রতিপত্তি, সহায়-সম্পত্তি চাওয়া কোনো একটা মেয়েকে বিয়ে করুন। এসব দিলেই খেল খতম, কোনো প্যারা নাই। মেয়েটার কোনো অভিযোগ শুনতে হবেনা, বিন্দু পরিমাণও না।

কিন্তু ভালোবাসা চাওয়া মেয়েকে বিয়ে করতে এত্তএত্ত প্যারা পোহাতে হবে, একটুখানি কমতি হলেই অভিমান আর হাজারটা অভিযোগ। ডাল-ভাত আর কমদামি পোশাকে খুব সাধারণভাবে জীবনপার করে দিতে পারে মেয়েটা, তবে ভালোবাসার ক্ষেত্রে সে কিছুতেই ছাড় দেয় না।

এদেরকে জীবনসঙ্গী করে পেতে যোগ্যতা থাকতে হয় বস্। যেই যোগ্যতা হলো দুনিয়ার সবচেয়ে বড় যোগ্যতা।
ভালোবাসতে পারার যোগ্যতা।😃

27/06/2025

Screenprint Training 😍 ব্যাস্ত আছি ট্রেইনিং নিয়ে 😃

26/06/2025

তখন প্রচন্ড ব্যাস্ততা... ফ্যাশন হাউজ সখিতা - Shokhita, ট্রেইনিং সেন্টার Crafty Shokhita এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় উদীয়মান ইনফ্লুয়েন্সার, সাথে স্বামী ও ২ কন্যার শখ, আবদার মিটানো হঠাৎ থমকে গিয়েছিলো আমার ছোট্ট কন্যার আগমনের খবরে। আমি আস্তে আস্তে নিজেকে কিছুটা গুটিয়ে তৈরি হচ্ছিলাম আমার ছোট্ট কন্যাকে স্বাগতমের জন্য। শারীরিক অসুস্থতাও আমার কাজের পরিধি সীমিত করার তাগিদ দিচ্ছিলো। অবশেষে আমার দুনিয়া জুড়ে এলো আমার ৩য় কন্যা। ওর শৈশবের প্রতিটি মুহুর্ত কাটে আমার সাথে, আমিও ওর শৈশবের পাওনা বা হক পূরণ করার চেষ্টা করছি আপ্রাণ। কাজে ফিরছি ধীরে ধীরে, আগের মতো। কাজ করতেই হবে, বসে থাকা যাবেনা। আয় করতে জানি বলেই স্বামীর আয়ের সন্মান করতে জানি, অযথা বা অযাচিত আবদার করিনা, অপ্রয়োজনীয় খাতে টাকা নষ্ট করিনা। পরিশ্রম করে হালাল ভাবে আয় করার মূল্য বুঝি। তাই হয়তো স্বামীও অনেকটা নিশ্চিন্তে থাকেন। আয়ের ব্যাপারে কিছুটা উদাসীনতাও হয়তো কাজ করে তার। তাতে আমার কিছুই যায় আসেনা। দিন শেষে নিজের একার আয়ে শখ পূরণ করার আনন্দ কেউ তো আমার কাছ থেকে কেড়ে নিতে পারবেনা। প্রতিটি মেয়ের উচিৎ আয় করা, সেটা খুব সামান্য হলেও, তাতে মেয়েটা যেমন স্বামীর পরিশ্রম টের পায় তেমনি মেয়েটা আত্ম সন্মান নিয়ে মাথা উচু করে চলে। 🥰