Journalist ASKIR UDDIN

Journalist ASKIR UDDIN সত্য প্রকাশে আমরা নির্ভিক । সঠিক সময়ে সঠিক খবর টি আপনাদের কাছে পৌছে দিতে আমরা অঙ্গিকারবদ্ধ।

"Journalist Askir Uddin " পেজ এর পক্ষ থেকে সবাইকে জানাচ্ছি আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
আমি আমার এই পেজ এর মাধ্যমে দেশ ও বিদেশ এর গুরুত্বপূর্ন সকল খবর উপস্থাপন করব ।
যে সকল খবর তুলে ধরব আপনার সামনে-
🔰- রাজনৈতিক খবর ,
🔰- খেলার খবর
🔰- সাংস্কৃতিক খবর ,
🔰- দেশ ও জনপদের খবর ,
🔰- কৃষি খবর ,
🔰- সত্যি ঘটনা ,
🔰- সকল প্রকার রাজনৈতিক অরাজনৈতিক খবর উপস্থাপন করব।

আপডেট সকল নিউজ সবার আগে পেতে "Journalist Askir Uddin " পেজ টি লাইক ও ফলো দিয়ে সাথে থাকুন।

রাতের মধ্যে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে যেসব অঞ্চলে।                                      ১০ এপ্রিল ২০২৫চৈত্রের দাবদাহের ...
10/04/2025

রাতের মধ্যে ৬০ কি.মি. বেগে ঝড় হতে পারে যেসব অঞ্চলে। ১০ এপ্রিল ২০২৫
চৈত্রের দাবদাহের মধ্যেই ঢাকাসহ ৯ জেলায় ঝড় হতে পারে। ছবি: সংগৃহীত

চৈত্রের দাবদাহে তাপমাত্রার পারদ উঠেছে ৩৭ ডিগ্রিতে। সর্বত্রই গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন। এই অবস্থার মধ্যেই ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের উপর দিয়ে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় হতে পারে।
বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) রাত ১টা পর্যন্ত দেশের নদীবন্দরগুলোর জন্য দেয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাস এমন তথ্য জানানো হয়েছে। সেই সঙ্গে কয়েকটি জেলার নদীবন্দরে সতর্ক সংকেতও দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
আবহাওয়াবিদ আবুল কালাম মল্লিক জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১টা পর্যন্ত ঢাকা ছাড়াও পাবনা, বগুড়া, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, যশোর, ফরিদপুর, চট্টগ্রাম ও সিলেটের উপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আশঙ্কা, যখন-যেখানে হতে পারে জানালেন আবহাওয়াবিদ পলাশ

এদিকে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ১২০ ঘণ্টার (৫ দিন) আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে। তবে বর্তমানে সিরাজগঞ্জ, মৌলভীবাজার, রাঙামাটি, ফেনী, চট্টগ্রাম ও পটুয়াখালী জেলার উপর দিয়ে বয়ে যাওয়া মৃদু তাপপ্রবাহ আগামী ২৪ ঘণ্টায় কিছু কিছু জায়গা থেকে প্রশমিত হতে পারে বলেও পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার যে জমিদারবাড়িতে শুটিং করেছেন হুমায়ূন আহমেদবাড়িটিতে আছে ৬০টি কক্ষ, হলঘর, নাচঘর, রংমহল, অতিথিশালা, বিচারা...
01/01/2025

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার যে জমিদারবাড়িতে শুটিং করেছেন হুমায়ূন আহমেদ
বাড়িটিতে আছে ৬০টি কক্ষ, হলঘর, নাচঘর, রংমহল, অতিথিশালা, বিচারালয়, মলপুকুর, খেলার মাঠ, স্মৃতিমঠ ও সীমানাপ্রাচীর। বাড়ির পশ্চিম পাশের শানবাঁধানো ঘাট গিয়ে নেমেছে তিতাস নদে। যে জমিদারবাড়িতে হয় চলচ্চিত্রের শুটিং।

মোহাম্মদ আছকির উদ্দিন,জেলা প্রতিনিধি,মনিং পোষ্ট।

৪৮০ শতাংশ জমির ওপর জমিদারবাড়িটি নির্মিত। বিশাল এই ভবনের কোথাও কোনো রডের গাঁথুনি নেই
৪৮০ শতাংশ জমির ওপর জমিদারবাড়িটি নির্মিত। বিশাল এই ভবনের কোথাও কোনো রডের গাঁথুনি নেইছবি: প্রথম আলো
গ্রামের কোল ঘেঁষে বয়ে চলেছে তিতাস নদ। তিতাসের পূর্ব পারে ব্রিটিশ আমলে নির্মিত প্রায় ২০০ বছরের পুরোনো তিনতলার বিশাল বাড়ি। নান্দনিক স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত বাড়িটি দেখতে ভিড় জমান দর্শনার্থীরা। চলচ্চিত্রের শুটিংও হয়েছে এখানে। স্থানীয়দের মুখে এটি বড় বাড়ি। কাগজপত্রে নাম হরিপুর জমিদারবাড়ি। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগর উপজেলার হরিপুর ইউনিয়নের হরিপুর গ্রামে এর অবস্থান।

কালের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে থাকা বাড়িটি এখন অর্পিত সম্পত্তি। প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ জরাজীর্ণ অবস্থায় পড়ে থাকা পুরোনো এই বাড়ি সংরক্ষণের উদ্যোগ নিয়েছে। কয়েক বছর ধরে চলছে এর সংস্কারকাজ। সংস্কারের ছোঁয়ায় বদলে যাচ্ছে বাড়িটি, হচ্ছে বেশ দৃষ্টিনন্দন।

জমিদারবাড়িটি নাসিরনগর উপজেলা সদর থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দূরে। নাসিরনগর থেকে মাধবপুর যাওয়ার পথে হরিপুর গ্রামের রাস্তার পশ্চিম পাশে তিতাস নদের পারে চোখে পড়ে দুই গম্বুজের তিনতলার এই বাড়ি। বাড়িটির পূর্ব পাশে নাসিরনগর-মাধবপুর সড়ক। অন্য পাশগুলোতে তিতাস নদের ফাঁকা জায়গা। অনেক বড় বারান্দা ডিঙিয়ে পৌঁছাতে হয় মূল বাড়িতে।

সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের অধীনে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের পুরাকীর্তির তালিকায় হরিপুর জমিদারবাড়ির নাম আছে। এ–সংক্রান্ত গেজেটে উল্লেখ করা হয়েছে, ১৯ শতকে গৌরী প্রসাদ রায় চৌধুরী ও কৃষ্ণ প্রসাদ রায় চৌধুরী এই জমিদারবাড়ি নির্মাণ করেন। কৃষ্ণ প্রসাদের মৃত্যুর পর বাড়িটির উত্তরাধিকারী হন হরিপদ রায় চৌধুরী ও শান্তি রায় চৌধুরী। তাঁদের কাছ থেকে বাড়ির মালিকানা ও জমিদারি আসে উপেন্দ্র রায় চৌধুরী ও হরেন্দ্র রায় চৌধুরীর কাছে। ১৯৪৭ সালে দেশভাগের পর জমিদারি প্রথা উচ্ছেদ হলে তাঁরা কলকাতায় চলে যান।

গৌরী প্রসাদ রায় চৌধুরী ও কৃষ্ণ প্রসাদ রায় চৌধুরী ১৯ শতকে এই জমিদারবাড়ি নির্মাণ করেন। তাঁদের উত্তরাধিকারীরা ১৯৪৭ সালে দেশভাগের পর কলকাতায় চলে যানছবি: প্রথম আলো
বাড়িটিতে ৬০টি কক্ষ, হলঘর, নাচঘর, রংমহল, অতিথিশালা, বিচারালয়, মলপুকুর, খেলার মাঠ, স্মৃতিমঠ ও সীমানাপ্রাচীর আছে। বাড়ির পশ্চিম পাশের শানবাঁধানো ঘাট গিয়ে নেমেছে তিতাস নদে।

জেলা তথ্য বাতায়নে বলা হয়েছে, ৪৮০ শতাংশ জমির ওপর জমিদারবাড়িটি নির্মিত। বিশাল এই ভবনের কোথাও কোনো রডের গাঁথুনি নেই। লাল ইট-সুরকির গাঁথুনি দিয়ে তৈরি ভবনের দুই পাশে দুটি সুউচ্চ গম্বুজ যেন জমিদারদের জৌলুশের জানান দেয়। একসময় ঐতিহ্যবাহী নৌকাবাইচ হরিপুর জমিদারবাড়ির নদীর ঘাট থেকেই শুরু হতো। এ বাড়িতে ১৯৯১ সালে বাংলা চলচ্চিত্র মধু মালতী, ২০০৮ সালে ব্রিটিশ-বাংলাদেশি চলচ্চিত্র দ্য লাস্ট ঠাকুর ও ২০১২ সালে নন্দিত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ পরিচালিত চলচ্চিত্র ঘেটুপুত্র কমলা চিত্রায়িত হয়েছে।
সম্প্রতি জমিদারবাড়িতে গিয়ে দেখা গেছে, অনেক দর্শনার্থী এসেছেন। তাঁরা বাড়ির ভেতরে, ছাদে, মন্দিরের সামনে দাঁড়িয়ে ছবি তুলছিলেন। সেখানে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের চারজন দায়িত্বে আছেন। আর ছয়জন আনসার সদস্য আছেন নিরাপত্তার কাজে। দর্শনার্থীদের জন্য বাড়িটি সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকে। তবে বর্ষাকালে বিকেল ৬টা পর্যন্ত খোলা রাখা হয়।

আরেফিন শোভন ও মো. সালমান নামের দুই দর্শনার্থী বলেন, তাঁরা অনেকবার জমিদারবাড়িটি দেখতে এসেছেন। খুবই দৃষ্টিনন্দন। মন ভালো করে দেওয়ার মতো একটি স্থান। তাঁরা যতবার আসেন, ততবারই ভালো লাগে।

সংস্কারের ছোঁয়ায় বদলে যাচ্ছে জমিদারবাড়িটি, হচ্ছে বেশ দৃষ্টিনন্দনছবি: প্রথম আলো
সাত–আট বছর ধরে ধীরে ধীরে এই জমিদারবাড়ির সংস্কারকাজ চলছে বলে জানান প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগ এবং কুমিল্লার আঞ্চলিক পরিচালক এ কে এম সাইফুর রহমান। তিনি বলেন, সংস্কারকাজটি দীর্ঘমেয়াদি। ২০১৬ সালে এর কিছু সংস্কারকাজ হয়েছিল। গত বছর নতুন করে সংস্কার ও মেরামত কাজ শুরু হয়েছে এবং এখনো চলছে। বারান্দা, মন্দির, ছাদের সংস্কার ও মেরামত, ঘাটলার কাজ হয়েছে। পানি পুরোপুরি কমে গেলে ঘাটলার বাকি সিঁড়িগুলোর কাজ করা হবে। পেছনের দুই তলা ভবনের সংস্কারকাজ আগামী বছর করার পরিকল্পনা আছে। এখন দর্শনার্থীরা যে দিক দিয়ে বাড়িতে যান, সেটি বাড়ির প্রধান প্রবেশমুখ নয়। আগামী বছর বাড়ির প্রধান প্রবেশমুখের অংশের কাজ হবে।

সংস্কারকাজের সঙ্গে যুক্ত নূর মোহাম্মদ বলেন, মন্দিরের কক্ষ, বাড়ির দক্ষিণ–পূর্ব ও পশ্চিম দিকের কক্ষ ও ছাদের সংস্কারকাজ শেষ হয়েছে। তিনটি ভবনের ছাদ নির্মাণ ও সংস্কার করে চুন দেওয়া হয়েছে। আগের কাজের সঙ্গে মিল রেখে মন্দিরের সামনের কারুকাজটি ধীরে ধীরে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। ১২টি নতুন জানালা ও ১৩টি নতুন দরজা লাগানো হয়েছে।

নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আনসার সদস্য শিবলু দাস বলেন, ‘সাড়ে তিন মাস ধরে এখানে আছি। সপ্তাহের প্রতি শুক্রবার ও শনিবার দর্শনার্থী বেশি থাকে। আর বর্ষাকালে অনেক মানুষ নৌকায় আসে। বাড়িটি দেখার জন্য এখনো দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে লোকজন আসেন। তবে বর্ষা মৌসুমে তিতাসে যখন পানি থই থই করে, তখন বাড়িটির সৌন্দর্য বেড়ে যায়।’

08/03/2024
★জীবন চলার পথে কথা গুলো কাজে লাগবে---১. কখনো বাসে জানালার পাশে বসে মোবাইল টিপবেন না। কখন নিয়ে যাবে,টের পাবেন না।-২. রিক...
02/02/2024

★জীবন চলার পথে কথা গুলো কাজে লাগবে---
১. কখনো বাসে জানালার পাশে বসে মোবাইল টিপবেন না। কখন নিয়ে যাবে,
টের পাবেন না।
-
২. রিকশাতে বসে কোলে ব্যাগ রাখবেন না। পাশ থেকে মটরসাইকেল কিংবা গাড়িতে করে এসে হ্যাচকা টান দেবে।
-
৩. রাস্তায় কিছু খাবেন না, কিছুই না। দূরপাল্লার যাত্রা হলে বাড়ি থেকে খাবার নিয়ে আসুন অথবা প্যাকেটজাত কিছু খান।
পাশের যাত্রী কিছু দিলে খান না, তাতে কি?
হয়তো যে পানি বা ডাব কিনলেন, বা
অন্যকিছু তাতেই থাকতে পারে ঔষধ।
-
৪. ট্রেন জার্নিতে দরজার পাশে, দুই বগির পাশে দাড়াবেন না। কিংবা যতোই ভালো লাগুক দরজায় দাঁড়িয়ে সিগারেট খাবেন না। ট্রেনের ছাদে চলাচল যতোই রোমান্টিক লাগুক, যে গ্যাং গুলো ছিনতাই করে, তারা খুবই নির্দয় এবং বেপরোয়া। অনেক
যাত্রীর লাশ পাওয়া যায় সারাদেশের ট্রেন লাইনের আশেপাশে। বেশিরভাগই বেওয়ারিশ হিসেবে দাফন
করে ফেলা হয়।
-
৫. কপাল খারাপ হলে ছিনত্যাইয়ের শিকার হবেন। ধরা যাক হলেন। কি করবেন ? ছিনতাইকারী বেশ কয়েকজন। আপনি একা, চারপাশে কেউ নেই। আপনাকে ঘেরাও করে রেখেছে। আপনার পকেটে দামী ফোন। এসবক্ষেত্রে ভালো হয় ফোনের মায়া ত্যাগ করা। কারণ যারা ছিনতাইকারী তাদের বেশিরভাগই নেশাগ্রস্থ।
আপনার জীবনের দাম পৃথিবীর যেকোনো দামী ফোনের চেয়েও অনেক বেশি।
-
৬. বান্ধবী বা মেয়ে বন্ধুর সাথে রেস্টুরেন্ট বা পার্কে যাচ্ছেন। হঠাৎ দেখবেন আপনার চারপাশে একদল ছেলের আবির্ভাব। এরা কিন্তু একটা গ্যাং।
দেখবেন আপনাদের নিয়ে নানান রকম আজে বাজে কথা বলছে, বাজে ইঙ্গিত দিচ্ছে। আসলে ওরা চাইছেই আপনাকে উত্তেজিত করে একটা
ঝামেলায় বাধাতে।
এতে ওদের লাভ, সেটা
কিরকম ?
ধরাযাক আপনি মাথা গরম করে ঝামেলায় জড়ালেন। ওরা আপনাকে অপমান করেছে বলে আপনি পাল্টা কিছু বললেন বা করলেন। এই পেয়ে
গেলো সুযোগ। ওরা তখন বাইরে থেকে নেতা গোছের কাউকে ধরে আনবে। যিনি এসেই আপনাকে আপনার বান্ধবীর সামনেই নানান
রকমভাবে জেরা করবে। তারপর বিচারে আপনাকেই দোষী বানিয়ে দেবে।
অত:পর মিটমাট করার নাম করে আপনার কাছ থেকে জরিমানা
বাবদ টাকা পয়সা কিংবা দামী ঘড়ি, ফোন অথবা ল্যাপটপটা রেখে দেবে। তাই এসব জায়গায় কথা বাড়ানো
মানেই ঝামেলা ডেকে আনা। আর নির্জন জায়গা হলে এদের দেখা মাত্রই সরে পড়ুন।
-
৭. ভোররাতে ঢাকা এসে পৌঁছেছেন। সাহস দেখিয়ে রাস্তায় নেমে পড়তে যাবেন না। বাসস্টপে বা ট্রেন স্টেশনেই অপেক্ষা করুন। সকালে যখন রাস্তায় যথেস্ট মানুষ থাকবে তখন বের হন।
-
৮. ট্রেন স্টেশনে বা সদরঘাটে নিজে নিজে বয়ে নিয়ে যেতে পারেন না এমন বোঝা নিয়ে এসেছেন তো মরেছেন। মাথায় করে পৌঁছেব দেয়ার নামে আপনার কাছ থেকে চাদার মতো
৪০০-৫০০ টাকা খসিয়ে ছাড়বে কুলিরা। তাই সাবধানে থাকুন,
দরদাম করে তারপর কুলি ঠিক করুন।
-
৯. নিউমার্কেট বা নীলক্ষেতের মত জায়গায় কেনা কাটা করতে গেলে খুবই সাবধান। কৌতুহলের
বশে কোনো কিছুর দাম জিজ্ঞেস করলেও
এখানে আপনাকে পাল্টা দাম বলার জন্য জোরাজুরি করবে। মনে রাখবেন এখানে মেজাজ দেখিয়ে লাভ নাই, এখানকার দোকানীরা সংঘবদ্ধ হয়ে কাজ করে।
-
১০. বাসে উঠলে প্যান্টের পিছনের পকেটে মোবাইল, মানিব্যাগ এসব কিছু রাখা নিরাপদ না।
দেখবেন ভিড়ের মাঝে বাসে ওঠতেছেন যে কেউ টান মেরে নিয়ে যেতে পারে টের ও পাবেন না। তাই সামনের পকেটে এসব জিনিস রাখুন।
-
১১. বাণিজ্যমেলা, চিড়িয়াখানা, চন্দ্রিমা উদ্যান কিংবা শিশুপার্কে গিয়ে দাম খুব ভালো করে না জেনে কিচ্ছু খাবেন না। দেখা যাবে একটা সিংগাড়া কিংবা আধা প্লেট বিরিয়ানি খাইয়ে ৪০০-৫০০টাকার বিল ধরিয়ে
দেবে আপনাকে।
-
১২. রাতে ঘোরাঘুরি না করাই ভালো। ছিনত্যাইকারী ধরলেতো কথাই নেই। এমনকি ‌( কিছু বিপদগামী)পুলিশ ( সক‌লেই নয় )ধরলেও বিপদ। যতই নির্দোষ হন, পুলিশ যদি বুঝতে না চায়
আর আপনাকে আটকে রাখার নিয়ত যদি থাকে, তাহলে আপনার কিছুই করার থাকবে না।
-
১৩. বাসস্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে আছেন, হঠাৎ একটা মাইক্রোবাস এসে থামলো আপনার সামনে। সেটা প্রাইভেট গাড়িও হতে পারে। আপনাকে চালক
বলবে সে গ্যারেজে ফেরার পথে বাড়তি কিছু ‘ট্রিপ’ নিচ্ছে। খুব অল্প ভাড়ায় আপনাকে পৌছে দেবার কথা বলবে। আপনি উঠবেন না। মেয়ে
হলেতো আরো আগে না।
-
১৪. রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছেন। হঠাৎ ভদ্রবেশি কেউ এসে, সে হতে পারে ছেলে বা মেয়ে বা বয়ষ্ক পুরুষ কিংবা মহিলা, আপনার ফোন চাইলো।
বললো, উনার কোন একটা সমস্যার কথা, এক্ষুনি একটা ফোন দিতে হবে কাউকে। আপনি বিশ্বাস করে ফোনটা দিলেন, দেখবেন পরক্ষণেই হুট
করে বাইকে উঠে হাওয়া।
-
১৫. সাথে সবসময় আইডি কার্ডের ফটোকপি সাথে রাখুন। বিপদে পড়লে খুব কাজে দেয়। হয়তো কোনো দূর্ঘটনা ঘটেছে, অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছেন, তখন যারা
উদ্ধার কাজে আসবে তারা আপনার পরিবার পরিজনকে জানাতে পারবে।
-
১৬. নতুন বিবাহিত হলে এবং স্ত্রীকে সাথে নিয়ে ঘুরতে এলে কাবিননামার ছবি মোবাইলে তুলে রাখুন। কখন কোন কাজে লেগে যাবে বুঝতেও
পারবেন না।
সবচেয়ে বড় কথা, সবসময় সতর্ক
থাকুন, চোখ কান খোলা রাখুন।
মনে রাখবেন, দোয়া পড়ে বাহির হবেন।

আপনার নিরাপত্তা আপনারই হাতে।
এই বিষয়ে আপনারা সতর্ক থাকবেন।

নিজে সতর্ক ও সচেতন থাকুন এবং অন্যকেও সতর্ক ও সচেতন করুন।

শিক্ষা ও তথ্য কেন্দ্র

( সংগৃহীত )

17/01/2024

জবস্ স‍্যাটেলাইট সংবাদ :নাছিরনগর উপজেলার হরিপুর শাখার ব্র‍্যাকের প্রগতি ঋন বিভাগের ম‍্যানেজার নজিবুল ইসলামের নানা ধরনের নারীঘঠিত কূ-কীর্তির অভিযোগ পাওয়া যায়। জানা যায়, বিভিন্ন স্হান থেকে ঋণ নিতে আসা মহিলাদের সাথে গায়ে হাত দেওয়া সহ সদস‍্যাদের সাথে প্রায়ই খারাপ আচরণ করে থাকেন। আজ সকাল ৯ ঘঠিকায় সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়,ঋণ নিতে আসা এক সদস‍্যার ফরম ছিড়ে ফেলে ঐ মহিলা সদস‍্যাকে মারতে তেড়ে আসেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে ঐ মহিলা সদস‍্যা অভিযোগ করেন,ম‍্যানেজার নজিবুল ইসলাম খারাপ চরিত্রের বটে,ঋণ নিতে আসা মহিলাদের তিনি আলাদা রুমে নিয়ে কু-প্রস্তাব দেন,তার কু-প্রস্তাবে রাজি না হলে ঋণ না দিয়ে অকথ‍্য ভাষায় গালিগালাজ করে অফিস থেকে বের করে দেন। এবিষয়ে কারো কাছে মুখ খুলিলে ঋনের মামলায় জড়িয়ে জেলের ভয় দেখিয়ে উল্টো ভুক্তভোগীদের নাজেহাল করেন। এ ব‍্যাপারে সরেজমিনে নজিবুল ইসলামের কাছে জানতে চাওয়া হলে,তিনি সাংবাদিকের প্রতি চড়াও হন এবং অভিযোগ অস্বীকার করেন।

13/01/2024

----"সেবা, সমৃদ্ধী, সম্মান ও সন্তুষ্টির বিজনেস"----
লুমিনাস মিরাকেল এগ্রো এন্ড কসমেটিকস লিঃ এর জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন ভিক্তিক ডিলার নিয়োগ চলছে। যারা কৃষি ও মৎস্য চাষ নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী আপনারা যোগাযোগ করতে পারেন। স্বল্প খরচে অধিক ফসলের নিশ্চয়তা দিচ্ছে যুগান্তকারী সৃষ্টি #মিরাকেল_গ্রোথ ও মিরাকেল ফিস গ্রোথ। বিস্তারিত -01576-422-043.01919-023-231.

Address

22 Mothijheel
Dhaka
1000

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Journalist ASKIR UDDIN posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Journalist ASKIR UDDIN:

Share