Amazing videos

Amazing videos আমার চেস্টা শুধু আপনাদের বিনোদনের জন্য * আশা করি সাপর্ট
করবেন ।

10/10/2025

শহরে বাঘ এসে কি করে দেখুন

09/10/2025
09/10/2025

হাতি আর বাঘের লড়াই

27/09/2025

super sin to animaton

26/09/2025

World

25/09/2025

নিজ হাতে এমন দৃশ্যের ভিডিও করা কয়জনের কপালে আসে .....

আমি পারি ........ দেখতে থাকুন......
21/09/2025

আমি পারি ........ দেখতে থাকুন......

জি হ্যা এটাও আমি।।।।।  স্বপ্ন যখন স্মার্ট হওয়ার 🫣🫣🫣🫣
19/09/2025

জি হ্যা এটাও আমি।।।।। স্বপ্ন যখন স্মার্ট হওয়ার 🫣🫣🫣🫣

17/09/2025

Sunset Vibes & Golden Memories

সূর্য যখন ধীরে ধীরে দিগন্তে হারিয়ে যায়, আকাশ তখন রঙিন ক্যানভাসে রূপ নেয়। সোনালী আর কমলা আলো ছড়িয়ে পড়ে চারপাশে, মন ভরে যায় প্রশান্তি আর মধুর স্মৃতিতে। 🌇💛
এই মুহূর্তগুলো শুধু দিনের শেষ নয়, বরং নতুন দিনের আশা বয়ে আনে।
যেন সূর্যাস্ত বলে যায় – "প্রতিটি সমাপ্তিই এক নতুন শুরুর দরজা।" 🌅✨

17/09/2025

রফিক ছোট্ট এক গ্রামে জন্মেছিল। পরিবার ছিল অত্যন্ত দরিদ্র। বাবা দিনমজুর, মা অন্যের বাসায় কাজ করতেন। সংসারে দুই বেলা ভাত জোটানোই ছিল বড় চ্যালেঞ্জ। তবুও রফিক ছোটবেলা থেকেই পড়াশোনায় ভীষণ আগ্রহী ছিল। স্কুলে ভর্তি হওয়ার পর থেকেই তার চোখে একটাই স্বপ্ন—একদিন বড় মানুষ হবে, বাবা-মাকে দারিদ্র্য থেকে মুক্তি দেবে।

কিন্তু স্বপ্নপূরণের পথ সহজ ছিল না। রফিকের কাছে বই কেনার টাকা থাকত না, তাই পুরোনো খাতা-কলম দিয়েই সে পড়াশোনা চালিয়ে যেত। গ্রামের এক শিক্ষক মাঝে মাঝে তাকে বই ধার দিতেন। ক্লাসে শিক্ষক যখন নতুন পাঠ শেখাতেন, রফিক মনোযোগ দিয়ে শুনত এবং বাসায় গিয়ে বারবার অনুশীলন করত। সে জানত, অর্থের অভাব তার মেধাকে থামাতে পারবে না।

রাতের বেলা যখন অন্যরা আলো জ্বালিয়ে পড়ত, তখন রফিক ম্লান কেরোসিন বাতির নিচে পড়াশোনা করত। অনেক সময় জ্বালানি কেনার টাকাও থাকত না, তখন সে দিন শেষে চায়ের দোকানের ঝুপড়ির বাতির আলোয় বসে পড়াশোনা করত। তার বন্ধুরা অবাক হয়ে বলত—“তুই এত কষ্ট করে কীভাবে এত ভালো ফল করিস?” রফিক শুধু হেসে বলত, “স্বপ্ন দেখলে কষ্ট করতেই হয়।”

অভাবের কারণে রফিক প্রায়ই ক্লাসে খালি পেটে যেত। মাঝেমধ্যে ক্ষুধার্ত পেট নিয়ে পরীক্ষা দিত। তবুও সে কখনো হার মানেনি। তার ফলাফল সবসময় ভালো আসত, আর প্রতিটি পরীক্ষায় সে প্রথম হতো। শিক্ষকরা তার মেধা দেখে মুগ্ধ হতেন। একদিন প্রধান শিক্ষক তাকে বললেন, “তুই একদিন বড় মানুষ হবিই, শুধু হাল ছাড়িস না।” এই কথাগুলো রফিকের জীবনে সবচেয়ে বড় প্রেরণা হয়ে দাঁড়ায়।

সময়ের সাথে সাথে রফিক মাধ্যমিক পরীক্ষা দেয়। প্রচণ্ড অভাব, অসংখ্য বাধা থাকা সত্ত্বেও সে জেলায় প্রথম হয়ে বৃত্তি পায়। সেই বৃত্তির টাকায় তার পড়াশোনার খরচ কিছুটা মেটাতে শুরু হয়। কিন্তু এখানেই শেষ নয়, উচ্চমাধ্যমিক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পথও ছিল কঠিন। রফিক টিউশনি করে নিজের পড়ার খরচ চালাতে লাগল। দিনে কলেজ, রাতে টিউশনি—এভাবেই তার জীবন চলতে থাকে।

সব কষ্ট, দুঃখ আর ত্যাগের পর একদিন রফিক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পেল। মা-বাবার চোখে তখন আনন্দের অশ্রু। তারা বুঝলেন, তাদের ছেলে শুধু নিজের জন্য নয়, গোটা পরিবারের ভাগ্য বদলাতে চলেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে রফিক আরও কঠিন পরিশ্রম করতে থাকে।

অবশেষে দীর্ঘ সংগ্রামের পর রফিক একদিন স্বপ্ন পূরণ করে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রথম শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হয়। সে একটি ভালো চাকরি পায় এবং নিজের বাবা-মাকে দারিদ্র্যের অভিশাপ থেকে মুক্তি দেয়।

রফিকের গল্প প্রমাণ করে, কষ্ট কখনো মানুষের পথ রোধ করতে পারে না, যদি সে অধ্যবসায়ী আর স্বপ্নবান হয়। একজন ভালো ছাত্র সবসময়ই জানে—সত্যিকার সাফল্যের পেছনে থাকে ঘাম, অশ্রু আর নিরলস পরিশ্রম।

ছোট্ট মেয়ে storryফরিদপুরের এক গ্রামের ছোট্ট মেয়ে লাবনী। বয়স মাত্র দশ বছর। ছোটবেলাতেই তার বাবা-মা দু’জনেই অসুখে মারা য...
16/09/2025

ছোট্ট মেয়ে storry

ফরিদপুরের এক গ্রামের ছোট্ট মেয়ে লাবনী। বয়স মাত্র দশ বছর। ছোটবেলাতেই তার বাবা-মা দু’জনেই অসুখে মারা যায়। তখন থেকেই লাবনী হয়ে যায় এতিম। মা-বাবার মৃত্যুর পর তাকে আশ্রয় দেয় দাদু-দিদা। কিন্তু দাদু-দিদাও বৃদ্ধ, সংসার চালানোই তাদের জন্য কষ্টকর।

লাবনী পড়াশোনা খুব ভালোবাসে। স্কুলের বই খুললেই তার চোখে এক অদ্ভুত আলো ফুটে ওঠে। শিক্ষকরা বলেন—“এই মেয়েটা বড় হয়ে কিছু একটা করবে।” কিন্তু বাড়িতে অভাব এত বেশি যে বই-খাতা কেনা, স্কুলে যাওয়া সবকিছুই হয়ে ওঠে বড় চ্যালেঞ্জ।

প্রতিদিন সকালেই লাবনী নদীর ধারে গিয়ে অন্যদের বাসন মাজতে সাহায্য করত। তার পর যে সামান্য টাকা পেত, তা দিয়ে খাতা বা পেন্সিল কিনত। ক্লাসে দাঁড়িয়ে যখন কবিতা আবৃত্তি করত, তখন সবার চোখে বিস্ময় ফুটে উঠত। কেউ ভাবতেই পারত না—এই মেয়েটা প্রতিদিন কত অভাবের সাথে লড়ছে।

কিন্তু গ্রামের কিছু মানুষ তাকে ভালোভাবে নিত না। অনেকেই বলত, “এতিম মেয়েরা কারো ভরসা পায় না, পড়াশোনা করে কী হবে?” এই কথাগুলো লাবনীকে কষ্ট দিত, তবে সে চুপ করে থাকত। কারণ সে জানত—কাঁদলে কোনো লাভ নেই, পড়াশোনাই একদিন তাকে শক্তি দেবে।

একদিন স্কুলে প্রতিযোগিতা হলো—“জাতীয় শিশু প্রতিভা অন্বেষণ।” লাবনী কবিতা লিখে অংশ নিল। সেদিন তার লেখা কবিতা বিচারকরা শুনে অভিভূত হলেন। লাবনীর লেখা সহজ, কিন্তু অনুভূতিতে ভরা—
“মা নেই, বাবা নেই, তবুও আমি স্বপ্ন দেখি। আকাশের তারার মতো আমি আলো ছড়াবো।”

প্রতিযোগিতায় লাবনী প্রথম হলো। পুরস্কার হিসেবে পেল একটি বড় বাক্স ভর্তি বই আর কিছু টাকা। সেই টাকা দিয়ে সে নিজের জন্য নতুন জামা কিনল না, কিনল স্কুলের ফি, আর দাদুর জন্য ওষুধ।

গ্রামের মানুষ প্রথমবার তাকে নতুন চোখে দেখতে শুরু করল। যারা একসময় বলত এতিম মেয়ের কোনো ভবিষ্যৎ নেই, তারাই বলল—“মেয়েটার ভেতরে কিছু একটা আছে।”

কিন্তু লাবনীর স্বপ্ন কেবল নিজের জন্য নয়। সে বলত—
“আমি বড় হয়ে শিক্ষিকা হবো। যাতে আমার মতো যারা মা-বাবাহীন, তারা বুঝতে পারে—এতিম মানে আশ্রয়হীন নয়, স্বপ্নহীন নয়।”

ধীরে ধীরে লাবনী সবার হৃদয়ে জায়গা করে নিল। দাদু-দিদা হাসি মুখে বলতেন—
“আমাদের লাবনী একদিন সবার গর্ব হবে।”

রাতের আকাশের দিকে তাকিয়ে লাবনী প্রায়ই ভাবে—
“মা-বাবা হয়তো তারার মতো তাকিয়ে আছেন। আমি যদি একদিন সফল হই, তারা স্বর্গ থেকে হাসবেন।”

অভাব, কান্না, কষ্ট—সবকিছুর মাঝেও এতিম মেয়েটির স্বপ্ন মরে যায়নি। আর সেই স্বপ্নই তাকে আলোর পথে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।

16/09/2025

Adresse

Gaibandha
Democratic Republic Of The

Notifications

Soyez le premier à savoir et laissez-nous vous envoyer un courriel lorsque Amazing videos publie des nouvelles et des promotions. Votre adresse e-mail ne sera pas utilisée à d'autres fins, et vous pouvez vous désabonner à tout moment.

Contacter L'entreprise

Envoyer un message à Amazing videos:

Partager