13/06/2025
প্রতারক যখন দেশের হর্তাকর্তা দেশের সার্বভৌমত্বে তখন হুমকির বার্তা!
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রধান এঞ্জিওনুস প্রথম থেকেই জনগণের সাথে প্রতারণা করেই গেছে।তার কাজ ছিল নির্বাচনী রোড মেপ তৈরি করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করা। তা না করে অনধিকার চর্চা করতঃ
১. আরাকান আর্মিকে করিডর বা চেনেল দিতে মরিয়া হয়ে রয়েছে।
২.হাম্বাবিলীগের দেশবিরোধী সমঝোতা চুক্তি বাস্তবায়নকল্পে চট্টগ্রাম বন্দর ভিপি ওয়ার্ল্ডকে দিতে দেশপ্রেমি জনগণকে প্রতিহত করার কথা বলছে।
৩.দেশের অভ্যন্তরীণ ব্যবসায়ীদের ডুবিয়ে দিয়ে বিদেশী বিনিয়োগকারী এসে দেশে আকাশে তুলবে বলে আষাড়ে গল্প বলেই যাচ্ছে। বিনিয়োগকারী আকাশেই থেকেই গেছে এখনো যমিনে আসতে পারেনি।
৪.এবার কুরবানীতে চামড়ার খুব মূল্য নির্দিষ্ট করে দিয়েছে ফলে মৌসুমী ব্যবসায়ীরা লাখ লাখ টাকা চামড়া কিনে রাস্তায় ফেলে দিয়ে বাড়িতে চলে গেছে।
৫.জনগনের টাকায় ব্যক্তিগত নতজানু পুরস্কার (হারমনি এওয়ার্ড) গ্রহণে লন্ডন সফর করেছে তাও বিশাল বহর নিয়ে!
৬.যার আশ্রয়ে থেকে এখনো ক্ষমতায় আছে সেই সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে বিষোদগার করেই যাচ্ছে তার উপদেষ্টা মন্ডলি;
৭.দেশ কারো বাপের না হলেও উনুসের বাপের বলে গ্রামীণ বিশ্ববিদ্যালয় স্বীকৃতি, ৬৬৬কোটি টাকা মাফ সহ সকল অপকর্ম কে জায়িজ করে দিয়েছে।
৮.নারিকেল জিঞ্জিরাই জনসাধারণ আসা-যাওয়ার উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে আম্রিকান ঘাটি করতে কয়েক ধাপ এগিয়ে গেছে।
এ তো মাত্র শুরু। আরো দীর্ঘ সময় থাকলে দেশকে রসাতলে নিয়ে গিয়ে আম্রিকান পুতুলের হাতে তুলে দিয়ে বিদেশ পাড়ি জমাবে।
এতসব প্রতারণা স্বত্তেও কিভাবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের পদে থাকে কিভাবে এই বিশ্ব প্রতারক?
এই বিশ্বপ্রতারকের সাথে বিএনপি যদি আতাত করে নিশ্চিত অদূর ভবিষ্যতে বিএনপি’র অস্তিত্ব নিয়ে টানা হেচরা হবে।
উল্লেখ্য, তার ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচীতে হাজার হাজার দরিদ্র জনগোষ্ঠীর দারিদ্র মোচন তো হইনি বরং সর্বশান্ত হয়ে আত্মহত্যা বেছে নিয়েছে। এমন বিশ্বপ্রতারকের সাথে হাত মিলানো মানেই নিজের জীবন, দলের অস্তিত্ব , দেশের সার্বভৌমত্ব বিকিয়ে দেয়া তাই হচ্ছেও বটে।
বাছা সাবধান!
@বিশ্বপ্রতারক