03/05/2025
প্রেসিডেন্ট জিয়া বনাম সুদাখোর উপদেষ্টা (প্রসংগ-পার্বত্য চট্টগ্রাম):
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর থেকে
সেনাবাহিনী ও নিরস্ত্র বাঙালীদের উপর এম এন লারমা গংদের(উপজাতি সন্ত্রাসী) সশস্ত্র হামলা ক্রমেই বৃদ্ধি পেতে থাকে। এর পরিপ্রেক্ষিতে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান দেশের এক-দশমাংশ ভূ-খন্ডের অস্তিত্ব রক্ষা, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা, দেশদ্রোহিতা দমন, শান্তি বাহিনীর ষড়যন্ত্র ও সন্ত্রাস দমনের জন্য পার্বত্য চট্টগ্রামের সর্বত্র সেনাবাহিনী, বিডিআর, পুলিশ ও আনসার বাহিনী মোতায়েন করে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করেন।
দেশের বিপুল সংখ্যক মানুষের দারিদ্র্য দূরীকরণ ও পার্বত্য চট্টগ্রামের অনাবাদী জমিকে আবাদের আওতায় আনার জন্য সমতলের ভূমিহীন, গৃহহীন ও ভাসমান ছিন্নমূল গরীবদের পাহাড়ে পুনর্বাসন করেন।
দু:খের বিষয় হল, ৫ই আগষ্ট '২৪সালে ছাত্রদের আন্দোলনে ফসল সুদাখোরের হাতে তুলে দেয়া হয়। এর কিছুদিন যেতে না যেতেই 'উপজাতী' সন্ত্রাসীদের
সংবিধান বিরোধী শব্দ 'আদিবাসী' আখ্যায়িত করে। ছাত্ররাও আগপিছ না বুঝে 'জুলাই গ্রাফিটিতে' মূর্খতা সূচক মুসলিম-হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান পাতা তৈরি করে সাথে আরেকটি পাতা সংযুক্ত করে 'আদিবাসী'।
এর পরিপ্রেক্ষিতে কিছুদিন পূর্বে শুয়োর খোর জন্তু লারমা'র নাতনী অগাষ্টিকা চাকমা জাতিসংঘের অধিবেশনে পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে বাংগালী ও সেনাবাহিনী প্রত্যাহারের দাবী তুলে অর্থাৎ জুম্মল্যান্ড প্রতিষ্ঠার দাবি উত্থাপন করে।
দু:খজনক হলেও সত্য, সুদাখোর উপদেষ্টা কোন প্রতিবাদ করেনি অবস্থাদৃষ্টে প্রতিয়মান হয় সে সমর্থন দিয়েছে।
বিগত আমলে যারা দেশাত্মবোধে বলিয়ান হয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম রক্ষায় আইন করে গেছে সব আইন পরিবর্তন করে মংগল গ্রহ অভিজাত্রী বানরের কোষযুক্ত জর্জ কাহারুল্লাহ'র ন্যায় সিআইএ এজেন্ট সুদাখোর উপদেষ্টা দেশ ধ্বংসাত্মক কাজ করেই যাচ্ছে।
কাজেই এই সুদাখোর উপদেষ্টার উৎখাত ও বহিস্কার করা সময়ের দাবী।