Shekh Mu.Jia.Ar-Bangladesh

Shekh Mu.Jia.Ar-Bangladesh Sovereignty, Unity, Integrity & Patriotism

05/05/2025

পুরো শরীর ক্ষত বিক্ষত কাফন পড়িয়ে দাও দাফন করাই সমাধান!

সুদীর ভাই সুদ-আ খাইতে খাইতে দেশের পার্বত্য অঞ্চল, নারিকেল দ্বিপ ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার নামে দেশের মানচিত্র পরিবর্তনের পায়তারা, মানবিক করিডোরের নামে প্রক্সিওয়ার জোন, ব্যাশ আ কমিশন, সাবেক নেতা-খেতাদের কল-কারখানা বন্ধ করে হাজার হাজার মানুষের চাকুরি খেয়ে বেকার বানানো, অটো রিক্সা জব্দ করে হাজার পরিবারকে বে কায়দায় ফেলা সহ একের পর এক দেশ বিরোধী ধ্বংসাত্মব প্রকল্প নিয়ে যাচ্ছে।
কয়টার প্রতিবাদ করবেন, কয়টা রুখবেন? বরং সুদীর ভাইকেই সরিয়ে দিন।
বিকল্প কে?
উপযুক্ত হলেই তো বিকল্পের কথা আসে সুতরাং পতনই সমাধান এবং সেনাশাসনই দেশ রক্ষায় মূল ভুমিকা পালন করবে।
মনে রাখবেন, সেনার কারণে স্বৈরাচারী সরকারের পতন হয়েছে। তারাই দেশ রক্ষায় ছাত্রদের জয় করিয়েছে।
কাজেই কাফন পড়িয়ে দাও দাফন করাই সমাধান!

03/05/2025

প্রেসিডেন্ট জিয়া বনাম সুদাখোর উপদেষ্টা (প্রসংগ-পার্বত্য চট্টগ্রাম):

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর থেকে
সেনাবাহিনী ও নিরস্ত্র বাঙালীদের উপর এম এন লারমা গংদের(উপজাতি সন্ত্রাসী) সশস্ত্র হামলা ক্রমেই বৃদ্ধি পেতে থাকে। এর পরিপ্রেক্ষিতে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান দেশের এক-দশমাংশ ভূ-খন্ডের অস্তিত্ব রক্ষা, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা, দেশদ্রোহিতা দমন, শান্তি বাহিনীর ষড়যন্ত্র ও সন্ত্রাস দমনের জন্য পার্বত্য চট্টগ্রামের সর্বত্র সেনাবাহিনী, বিডিআর, পুলিশ ও আনসার বাহিনী মোতায়েন করে আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে জনগণের জানমালের নিরাপত্তা নিশ্চিত করেন।
দেশের বিপুল সংখ্যক মানুষের দারিদ্র্য দূরীকরণ ও পার্বত্য চট্টগ্রামের অনাবাদী জমিকে আবাদের আওতায় আনার জন্য সমতলের ভূমিহীন, গৃহহীন ও ভাসমান ছিন্নমূল গরীবদের পাহাড়ে পুনর্বাসন করেন।

দু:খের বিষয় হল, ৫ই আগষ্ট '২৪সালে ছাত্রদের আন্দোলনে ফসল সুদাখোরের হাতে তুলে দেয়া হয়। এর কিছুদিন যেতে না যেতেই 'উপজাতী' সন্ত্রাসীদের
সংবিধান বিরোধী শব্দ 'আদিবাসী' আখ্যায়িত করে। ছাত্ররাও আগপিছ না বুঝে 'জুলাই গ্রাফিটিতে' মূর্খতা সূচক মুসলিম-হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান পাতা তৈরি করে সাথে আরেকটি পাতা সংযুক্ত করে 'আদিবাসী'।
এর পরিপ্রেক্ষিতে কিছুদিন পূর্বে শুয়োর খোর জন্তু লারমা'র নাতনী অগাষ্টিকা চাকমা জাতিসংঘের অধিবেশনে পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে বাংগালী ও সেনাবাহিনী প্রত্যাহারের দাবী তুলে অর্থাৎ জুম্মল্যান্ড প্রতিষ্ঠার দাবি উত্থাপন করে।

দু:খজনক হলেও সত্য, সুদাখোর উপদেষ্টা কোন প্রতিবাদ করেনি অবস্থাদৃষ্টে প্রতিয়মান হয় সে সমর্থন দিয়েছে।

বিগত আমলে যারা দেশাত্মবোধে বলিয়ান হয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম রক্ষায় আইন করে গেছে সব আইন পরিবর্তন করে মংগল গ্রহ অভিজাত্রী বানরের কোষযুক্ত জর্জ কাহারুল্লাহ'র ন্যায় সিআইএ এজেন্ট সুদাখোর উপদেষ্টা দেশ ধ্বংসাত্মক কাজ করেই যাচ্ছে।
কাজেই এই সুদাখোর উপদেষ্টার উৎখাত ও বহিস্কার করা সময়ের দাবী।

03/05/2025

মাদার অফ হিউম্যানিটি বনাম ফাদার অফ করিডোর:

রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা “মাদার অফ হিউম্যানিটি’’ উপাধি পেয়েছিলেন।রহিঙ্গাদের মানবিক কারণে আশ্রয় দেয়া খারাপ কিছু ছিলনা কিন্তু তাদেরকে আরাকানে পাঠানোর জোর তদবির না চালানোয় ছিল ভূল সিদ্ধান্ত।
তখন যদি তাদের প্রশিক্ষণ দিয়ে গোপনে আরাকান রাজ্য জয় করতে পাঠিয়ে দিত তাহলে হয়তো আজ রহিঙ্গারা স্বাধীন দেশ ফিরে পেত।

আজকে তার চেয়ে ভয়ঙ্কর সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে সুদী প্রধান উপদেষ্টা। আরাকান আর্মির অরফে আমেরিকান আর্মির সাথে যোগসাজস করে মিয়ানমার জান্তা সরকার অরফে চীন/রাশিয়ার বিপরীতে ‘মানবিক করিডোর’ এর নামে টেকনাফ/কক্সবাজার তথা বাংলাদেশকে আমেরিকা বনাম চীন/রাশিয়ার প্রক্সিওয়ার জোনে পরিণত করতে এগিয়ে যাচ্ছে।
ইতিহাস বলে মানবিক করিডোরই ছিল মানবহত্যার সূরসুরি। কথিত মানবিক করিডোরের নামে ১৯৯৩ সালে নিরাপত্তা পরিষদের এক প্রস্তাবের মাধ্যমে সেব্রেনিৎসা ছিটমহলকে নিরাপদ এলাকা হিসেবে ঘোষণা করা হয়। কিন্তু নিরাপদ এলাকাগুলোকে কীভাবে সুরক্ষিত রাখা হবে তার কোনো রূপরেখা ছিল না। ফলে পরে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়। ১৯৯৫ সাল নাগাদ সেব্রেনিৎসায় গণহত্যার পরিস্থিতি তৈরি হয়। এটি ইউরোপের ভয়াবহ নৃশংসতার একটি। ওই গণহত্যায় বসনিয়ার আট হাজার মুসলিমকে হত্যা করে সার্বিয়ার নিয়ন্ত্রণে থাকা বসনিয়ান-সার্ব বাহিনী।

তদ্রুপ ‘মানবিক করিডোর’ এর নামে পাশবিক/অমানবিক/পৈশাচিক করিডোর রহিঙ্গা মুসলিমদের এবং সাথে সাথে বাংলাদেশী মুসলমানদের শত্রু বানিয়ে আম্রিকা-চীন-রাশিয়ার প্রক্সি যুদ্ধের পাঠার বলি বানানো হবে।
আরাকান আর্মিকে মদদ দিয়ে যাচ্ছে আম্রিকা অপরদিকে জান্তা সরকার চাইবেনা আরাকান আর্মি এমন সুযোগ-সুবিাধা নিয়ে তাদের উৎখাত করুক। এতে জান্তা সরকার ও আরাকান আর্মি যুদ্ধের পাঠার বলি হবে রহিঙ্গা মুসলমানগণ।
আরো উদ্বেগের বিষয় হল, সূদীর উপদেষ্টা ‘স্টারলিংক’ এদেশে এনে আম্রিকান প্রযুক্তি ব্যবহার করত: এদেশে আরাকান আর্মির মাধ্যমে প্রক্সিঘাটি করতে চাইছে। যা কিনা রাশিয়ান-ইউক্রেন এর মত যুদ্ধ সরাসরি না হোক তবে প্রক্সিযুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি করাকে তরান্বিত করবে।

ইতিমধ্যে ফিলিস্তিনি মুসলমানদের খুজে খুজে মারতে স্টারলিংক সুবিধা দিয়ে ড্রোন হামলা পরিচালনা করে আসছে পরগাছা হিজরাইল। ইয়েমেনের হুথি মুজাহিদরা স্টারলিংক ব্যবহার থেকে সরে আসছে।

কাজেই ব্যাপারটি আরো সুস্পষ্ট করছে, সূদী উপদেষ্টা ইউনূস দেশ ধ্বংসে আম্রিকান ও সিআইএ এজেন্ডা বাস্তবায়নে বদ্ধপরিকর। কাজেই এই সূদানীর উপদেষ্টার উৎখাত ও বহিস্কার এখন সময়ের দাবী।

18/01/2025

জয় বাংলা!
জয় বাংলাদেশ!
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ!
নিপাত যাক সকল বৈষম্যবাদ!

Adresse

Berlin
1648

Webseite

Benachrichtigungen

Lassen Sie sich von uns eine E-Mail senden und seien Sie der erste der Neuigkeiten und Aktionen von Shekh Mu.Jia.Ar-Bangladesh erfährt. Ihre E-Mail-Adresse wird nicht für andere Zwecke verwendet und Sie können sich jederzeit abmelden.

Teilen