Ershad Ud Dowlah Pahlowan

Ershad Ud Dowlah Pahlowan Kontaktinformationen, Karte und Wegbeschreibungen, Kontaktformulare, Öffnungszeiten, Dienstleistungen, Bewertungen, Fotos, Videos und Ankündigungen von Ershad Ud Dowlah Pahlowan, Berlin.

13/02/2025

১৯৬৩ সালের ৯ অক্টোবর, ইতালির আল্পস পর্বতমালায় এক ভয়াবহ বিপর্যয় ঘটে, যা ইতিহাসের অন্যতম ভয়ঙ্কর মানবসৃষ্ট প্রাকৃতিক দুর্যোগ হিসেবে পরিচিত। রাতের অন্ধকারে ২৬০ মিটার উচ্চতার ভায়োন্ট ড্যাম (Vaiont Dam) এর পাশে থাকা পাহাড় থেকে হঠাৎই বিশাল এক ভূমিধস ঘটে, যা কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে কৃত্রিম হ্রদে পড়ে লেক সুনামি (Lake Tsunami) তৈরি করে। এই সুনামির পানির উচ্চতা এতটাই ভয়াবহ ছিল যে, এটি বাঁধের উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে আশেপাশের শহর ও গ্রামকে নিশ্চিহ্ন করে দেয়! মুহূর্তের মধ্যেই ২০০০-এর বেশি মানুষ প্রাণ হারান, যা এটিকে পৃথিবীর অন্যতম ভয়ংকর জলবিদ্যুৎ বিপর্যয় হিসেবে চিহ্নিত করেছে। বিজ্ঞানীরা আশঙ্কা করছেন ঠিক এই ধরনের ভূমিধ্বস যদি আল্টানিকে থাকা কোন দ্বীপের পাহাড়ে ঘটে তবে তা নিউ ইয়র্ক এর মতো শহর কে পানিতে ডুবিয়ে ফেলতে পারবে।
কীভাবে ঘটল এই বিপর্যয়?
ভায়োন্ট ড্যাম মূলত বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য একটি কৃত্রিম হ্রদ তৈরি করেছিল। কিন্তু প্রকৃতির বিরুদ্ধে মানুষের তৈরি করা এই প্রকল্পই কাল হয়ে দাঁড়ায়।
ভূমিধসের কারণ
ভূতাত্ত্বিক ত্রুটি: বাঁধের চারপাশে থাকা পাহাড় গঠিত ছিল চুনাপাথর (Limestone) ও কাদামাটি (Clay) দিয়ে, যা স্বাভাবিকভাবেই দুর্বল ছিল।
ড্যামের পানির স্তর বৃদ্ধি পেলে, এটি ধীরে ধীরে আশেপাশের পাথরের ফাটলগুলোর ভেতরে প্রবেশ করে এবং সেগুলোর শক্তি কমিয়ে দেয়।ভূমিধসের আগের দিনগুলোতে প্রচুর বৃষ্টি হয়েছিল, যা মাটির স্থিতিশীলতা আরও কমিয়ে দেয়।বিশেষজ্ঞরা আগে থেকেই এই বিপর্যয়ের সতর্কতা দিয়েছিলেন, কিন্তু তা উপেক্ষা করা হয়!
কেন এই বিপর্যয় এত ভয়ংকর ছিল?
৩ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের ভূমিধস: এত বিশাল মাটির টুকরো একসঙ্গে সরে যাওয়ার ঘটনা খুবই বিরল!
৩০০ কিমি/ঘণ্টা গতির পানি: ভূমিধসের ফলে সৃষ্ট সুনামির ঢেউ ২৫০ মিটার উচ্চতায় পৌঁছায় এবং বাঁধের উপরের দিকে গড়িয়ে পড়ে!
বাঁধ অক্ষত থাকলেও শহর ধ্বংস: আশ্চর্যের বিষয় হলো, ভায়োন্ট ড্যাম ভাঙেনি, কিন্তু এর উপরের পানি আশেপাশের শহরগুলোর উপর ভয়াবহ গতিতে ছুটে যায়।
ভায়োন্ট ট্র্যাজেডি থেকে শেখার মতো শিক্ষা
প্রকৃতির বিরুদ্ধে গিয়ে তৈরি করা যে কোনো বড় প্রকল্প যদি যথাযথ বিশ্লেষণ ছাড়া করা হয়, তাহলে তা মানবজাতির জন্য ভয়ংকর বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।
শুধু শক্তিশালী বাঁধ তৈরি করলেই হয় না, আশেপাশের পরিবেশ ও ভূমির গঠন বিবেচনায় নেওয়া জরুরি। ভূতাত্ত্বিক বিশেষজ্ঞরা আগে থেকেই এই বিপর্যয়ের সম্ভাবনা সম্পর্কে জানিয়েছিলেন, কিন্তু তা উপেক্ষা করা হয়

১৯৬৩ সালের ৯ অক্টোবর, ইতালির আল্পস পর্বতমালায় এক ভয়াবহ বিপর্যয় ঘটে, যা ইতিহাসের অন্যতম ভয়ঙ্কর মানবসৃষ্ট প্রাকৃতিক দুর্যো...
11/02/2025

১৯৬৩ সালের ৯ অক্টোবর, ইতালির আল্পস পর্বতমালায় এক ভয়াবহ বিপর্যয় ঘটে, যা ইতিহাসের অন্যতম ভয়ঙ্কর মানবসৃষ্ট প্রাকৃতিক দুর্যোগ হিসেবে পরিচিত। রাতের অন্ধকারে ২৬০ মিটার উচ্চতার ভায়োন্ট ড্যাম (Vaiont Dam) এর পাশে থাকা পাহাড় থেকে হঠাৎই বিশাল এক ভূমিধস ঘটে, যা কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে কৃত্রিম হ্রদে পড়ে লেক সুনামি (Lake Tsunami) তৈরি করে। এই সুনামির পানির উচ্চতা এতটাই ভয়াবহ ছিল যে, এটি বাঁধের উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে আশেপাশের শহর ও গ্রামকে নিশ্চিহ্ন করে দেয়! মুহূর্তের মধ্যেই ২০০০-এর বেশি মানুষ প্রাণ হারান, যা এটিকে পৃথিবীর অন্যতম ভয়ংকর জলবিদ্যুৎ বিপর্যয় হিসেবে চিহ্নিত করেছে। বিজ্ঞানীরা আশঙ্কা করছেন ঠিক এই ধরনের ভূমিধ্বস যদি আল্টানিকে থাকা কোন দ্বীপের পাহাড়ে ঘটে তবে তা নিউ ইয়র্ক এর মতো শহর কে পানিতে ডুবিয়ে ফেলতে পারবে।

কীভাবে ঘটল এই বিপর্যয়?
ভায়োন্ট ড্যাম মূলত বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য একটি কৃত্রিম হ্রদ তৈরি করেছিল। কিন্তু প্রকৃতির বিরুদ্ধে মানুষের তৈরি করা এই প্রকল্পই কাল হয়ে দাঁড়ায়।

ভূমিধসের কারণ
ভূতাত্ত্বিক ত্রুটি: বাঁধের চারপাশে থাকা পাহাড় গঠিত ছিল চুনাপাথর (Limestone) ও কাদামাটি (Clay) দিয়ে, যা স্বাভাবিকভাবেই দুর্বল ছিল।
ড্যামের পানির স্তর বৃদ্ধি পেলে, এটি ধীরে ধীরে আশেপাশের পাথরের ফাটলগুলোর ভেতরে প্রবেশ করে এবং সেগুলোর শক্তি কমিয়ে দেয়।ভূমিধসের আগের দিনগুলোতে প্রচুর বৃষ্টি হয়েছিল, যা মাটির স্থিতিশীলতা আরও কমিয়ে দেয়।বিশেষজ্ঞরা আগে থেকেই এই বিপর্যয়ের সতর্কতা দিয়েছিলেন, কিন্তু তা উপেক্ষা করা হয়!

কেন এই বিপর্যয় এত ভয়ংকর ছিল?

৩ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের ভূমিধস: এত বিশাল মাটির টুকরো একসঙ্গে সরে যাওয়ার ঘটনা খুবই বিরল!
৩০০ কিমি/ঘণ্টা গতির পানি: ভূমিধসের ফলে সৃষ্ট সুনামির ঢেউ ২৫০ মিটার উচ্চতায় পৌঁছায় এবং বাঁধের উপরের দিকে গড়িয়ে পড়ে!

বাঁধ অক্ষত থাকলেও শহর ধ্বংস: আশ্চর্যের বিষয় হলো, ভায়োন্ট ড্যাম ভাঙেনি, কিন্তু এর উপরের পানি আশেপাশের শহরগুলোর উপর ভয়াবহ গতিতে ছুটে যায়।

ভায়োন্ট ট্র্যাজেডি থেকে শেখার মতো শিক্ষা
প্রকৃতির বিরুদ্ধে গিয়ে তৈরি করা যে কোনো বড় প্রকল্প যদি যথাযথ বিশ্লেষণ ছাড়া করা হয়, তাহলে তা মানবজাতির জন্য ভয়ংকর বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।
শুধু শক্তিশালী বাঁধ তৈরি করলেই হয় না, আশেপাশের পরিবেশ ও ভূমির গঠন বিবেচনায় নেওয়া জরুরি। ভূতাত্ত্বিক বিশেষজ্ঞরা আগে থেকেই এই বিপর্যয়ের সম্ভাবনা সম্পর্কে জানিয়েছিলেন, কিন্তু তা উপেক্ষা করা হয়

11/02/2025

গবেষণার কোন বিষয় নিয়ে ইন্টারনেটে সার্চ দিলেই চাইনিজ গবেষকরা এসে হাজির। কি একটা অবস্থা!

মাহফুজ আলমের পোস্ট নিয়ে যদি 'শুশীল'দের এত আপত্তি থাকে, তাহলে প্রশ্ন ওঠে—তারা কি মোদির সাম্প্রতিক বক্তব্য নিয়ে কোনো প্রতি...
18/12/2024

মাহফুজ আলমের পোস্ট নিয়ে যদি 'শুশীল'দের এত আপত্তি থাকে, তাহলে প্রশ্ন ওঠে—তারা কি মোদির সাম্প্রতিক বক্তব্য নিয়ে কোনো প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন? ভারতীয় প্রভাব ও ভীতি কি এমন পর্যায়ে চলে গেছে যে, বাংলাদেশে কেউ নিজেদের অধিকার ও স্বাধীনতা নিয়ে কথা বলতেও দ্বিধাগ্রস্ত?
১৬ ডিসেম্বর মোদি পরোক্ষভাবে এমন কিছু বলেছেন যা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রতি অস্বীকৃতি ইঙ্গিত করে। এটি অত্যন্ত উদ্বেগজনক।
২০০৯ থেকে ৫ আগস্ট ২০২৪ পর্যন্ত, ভারতের বিভিন্ন বাহিনী রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় বাংলাদেশে কার্যক্রম চালিয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। এসব অভিযোগের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো বিডিআর হত্যাকাণ্ড, গুম, এবং বিভিন্ন অনিয়ম। এ বিষয়ে অনেক ভুক্তভোগীই হিন্দি ভাষাভাষী ব্যক্তিদের সংশ্লিষ্টতার কথা উল্লেখ করেছেন। এমনকি গুম বিষয়ে গঠিত কমিশনও এ বিষয়ে সত্যতা স্বীকার করেছে।
৫ আগস্টের আগে জুলাই বিপ্লবের সময়েও হিন্দি ভাষায় কথা বলা পুলিশ সদস্যদের ছাত্রদের ওপর গুলি চালানোর অভিযোগ এসেছে। এসব ঘটনা উদ্বেগের মাত্রা আরও বাড়িয়েছে।
সরকারের উচিত এ বিষয়গুলো পরিষ্কার করা এবং জাতির সামনে সত্য উপস্থাপন করা। যদি হিন্দি ভাষাভাষী ব্যক্তিরা এসব কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকে, তাহলে কেন বাংলাদেশ সরকার ভারতের প্রতি কঠোর অবস্থান নিচ্ছে না?
যদি ভারত বাংলাদেশকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে সম্মান না করে, তাহলে বাংলাদেশ কেন ভারতের আঞ্চলিক অখণ্ডতাকে সম্মান করবে? পারস্পরিক সম্মানের অভাব দুই দেশের সম্পর্কের ভিত্তি দুর্বল করতে পারে।
প্রাসঙ্গিক তথ্য তুলে ধরা, সঠিক অবস্থান নেওয়া এবং জাতিকে এ বিষয়ে অবগত করানো সরকারের দায়িত্ব। জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় কোনো আপস করা উচিত নয়।

Adresse

Berlin

Benachrichtigungen

Lassen Sie sich von uns eine E-Mail senden und seien Sie der erste der Neuigkeiten und Aktionen von Ershad Ud Dowlah Pahlowan erfährt. Ihre E-Mail-Adresse wird nicht für andere Zwecke verwendet und Sie können sich jederzeit abmelden.

Service Kontaktieren

Nachricht an Ershad Ud Dowlah Pahlowan senden:

Teilen