Was ist die Webseite?

https://selinahabib.com/, https://www.youtube.com/@stepswithselinahabib

Steps with Selina Habib, Heidelberg (2025)

11/10/2025

দেশের বাইরে থাকলে দেশীয় জিনিসগুলোর প্রতি টানটা যেন আরও বেড়ে যায়। যা দেশে থাকতে ততটা বুঝিনি।
সবচেয়ে বেশি মনে পড়ে আমাদের খাবারগুলো। আগে খাওয়ার প্রতি তেমন আগ্রহ ছিল না, এখন দেশীয় কিছু দেখলেই খেতে মন চায়।

বাঙালির মুখে তিন স্বাদ—ঝাল, মিষ্টি আর টক। নিজের বাগানের প্রুনাস দিয়ে আজ ভর্তা করলাম—টক, ঝাল, মিষ্টি সব একসাথে। স্বাদে একেবারে মিষ্টি বরইয়ের মতো—অসাধারণ!

10/10/2025

💖 এগারোতম বিবাহ বার্ষিকী 💖

আজ আমাদের বিয়ের এগারো বছর পূর্ণ হলো।
এই তো সেদিন— কাঁদতে কাঁদতে “কবুল” বলে শুরু হয়েছিল আমাদের গল্পটা।

বন্ধু থেকে প্রেমিক, আর প্রেমিক থেকে জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মানুষ হয়ে উঠা —
এই যাত্রা ছিলো হাসি, কান্না, রাগ, অভিমান আর ভালোবাসার এক অপূর্ব মিশেল।

সংসারের প্রতিটা পাতায় আমরা লিখে চলেছি আমাদের গল্প —
যেখানে আছে সুখ-দুঃখের রঙ, ভালোবাসার ছোঁয়া, আর হাজারো মধুর স্মৃতি।

২০২২ পর্যন্ত এই দিনটা ছিলো শুধু আমাদের।
ছুটি নিয়ে রান্নাবান্না, খাওয়া-দাওয়া, ছবি তোলা, গল্পে ভরা এক পুরো দিন।

কিন্তু সময় তো বদলায়...
আজ সকালে প্রথম শুভেচ্ছা এল আমাদের মেয়ের মুখে।
যার মাধ্যমে উনাকে পেলাম আবার নতুন করে — অন্য এক ভূমিকায়।

রান্নাঘরে আগে ছিলো চার হাত, এখনো আছে চার হাত —
তবে আমার জায়গাটা নিয়ে নিয়েছে আমাদের কলিজার টুকরোটা।
আমি গেলেই বলে — “মাম্মি, নো!” 😅

উনার ছুটি এখনো থাকে, শুধু পার্থক্য এই —
আগে সময়টা ছিলো আমার, এখন সেটা ভাগ হয়ে গেছে আমাদের ছোট্ট মামুনীর সাথে।

আফসোস হয়?
হয়তো একটু।
তবে সেটা সময় না পাওয়ার জন্য নয় —
বরং ওদের ভালবাসা দেখে মনে পরে সেই মানুষটার জন্য, যে ঠিক এইভাবেই আমাকে ভালবেসেছিলো, যে আমার প্রতিটা আবদার পূরণ করেছে এক জীবনের মতো ভালোবাসা দিয়ে। আমার বাবা।

আজ আফসোসের চেয়ে কৃতজ্ঞতাই বেশি —
কারণ আমি দেখি, আমার সবচেয়ে প্রিয় দুই মানুষ সবচেয়ে আনন্দে আছে।
এটাই তো জীবনের সবচেয়ে বড় নেয়ামত।

আজ সারাদিনে একবার ও মনে হয়নি “এগারো বছর আগে” কিভাবে শুরু হযেছিলো,
বরং মনে হয়েছে —
জীবনটা এখনই ঠিক যেভাবে আছে, সেভাবেই থাকার মতো সুন্দর। আলহামদুলিল্লাহ 🤲❤️

09/10/2025

এই ছবিটা ২০২১ সালের শেষের দিকের — তখনও হাসলে দাঁত দেখা যেতো 😁
এখনও পার্থক্য শুধু একটাই — ওজন!
বাচ্চা হওয়ার পর একটু বেড়েছে ঠিকই, কিন্তু আমাকে কখনো আনহ্যাপি কেউ দেখে নাই।

আমার মেয়ে টানা ২১ মাস বুকের দুধ খেয়েছে,
না, পাম্প করে না — একদম নিজে হাতে, মায়ের ভালোবাসায় 💕
তাই তখন ডায়েট করার কথাই মাথায় আসেনি।

আমি সবসময়ই ভাবি, আগে ঠিক করি কোনটা আমার জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ, তারপর সেটাই মন দিয়ে করি।
দুধ ছাড়ার মাত্র তিন মাসেই পাঁচ কেজি কমে গেছে — কোনো কষ্ট ছাড়াই, নিজের গতিতে।

চুলও একসময় সামনে থেকে পড়তে শুরু করেছিল,
তবু ভাবিনি, “বাঁচাও! এখন কী হবে!” 😅
কারণ জানি, শরীর সময়ের সাথে বদলাবে — এটাই তো স্বাভাবিক।

সবচেয়ে দরকারি হলো সুস্থ থাকা,
আর আলহামদুলিল্লাহ, এখন পর্যন্ত আল্লাহ খুব ভালো রেখেছেন ❤️

ভবিষ্যতে কী হবে জানি না, তাই আগে থেকেই লোড নেই না।
যা আসবে, সময় মতো সামলানো যাবে ইনশাআল্লাহ 🌸

09/10/2025

🥩 স্টেকপ্রেমীরা হাত তুলুন তো!
আমি কিন্তু স্টেকের ভক্ত! 😋
আজ রান্না হয়েছে একদম সিম্পল কিন্তু ক্লাসিক —

গলানো বাটারে হালকা করে ভাজা হবে রসালো বিফ স্টেক,
তার সঙ্গে থাকবে একটু ব্ল্যাক পেপার, এক চিমটি লবণ, আর সুবাস ছড়াবে নিজের গাছের টাটকা রোজমেরি আর গারলিক।

সিম্পল রেসিপি, কিন্তু টেস্টে একদম রেস্টুরেন্ট-স্টাইল!
আর বলো তো, তোমরা কীভাবে তোমার স্টেক খেতে পছন্দ করো —
মিডিয়াম রেয়ার, মিডিয়াম ওয়েল না ওয়েল ডান? 😍🔥

09/10/2025

🌿 জীবনের এক নির্মম সত্য 🌿

যাকে তুমি এই জীবনে উপরে তুলতে সবচেয়ে বেশি কষ্ট করো,
অনেক সময় সেই মানুষটাই উপরে উঠে তোমাকেই সবচেয়ে বড় কষ্ট দেয় 💔

যখন মানুষ অসহায় থাকে,
তখন সে হয় নরম, বিনয়ী আর ভদ্র 🤝
কিন্তু যখন সে অবস্থানে ওঠে,
তখন অনেকেই ভুলে যায়— কে তাকে সেই জায়গায় পৌঁছাতে সাহায্য করেছিল।

তবুও তুমি থেমে যেও না 🌸
কারণ তোমার ভালোবাসা, পরিশ্রম আর মানবতা কখনও বৃথা যায় না।

তুমি ভালো থেকো তোমার মানবতার জন্য,
কারও পরিবর্তনের জন্য নয় 💫❤️

আর মনে রেখো—
এই জীবনে এই উদারতার নাম হয়তো বোকামি, কিন্তু এই পৃথিবীটা দুইদিনের। 🌏✨

08/10/2025

অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি, সাত মাস পর্যন্ত কেউ বুঝতেই পারেনি যে আমি প্রেগন্যান্ট! এই ছবিগুলো আমার ছয় মাসের প্রেগনেন্সির সময়ের।

04/10/2025

ত্যাগের রঙ 🎨🖌️

গুলতেকিনের বর্তমানের সেই লেখা পড়ার পর অনেকেই কেমন যেন অবাক হয়ে গিয়েছে। কারও কারও খারাপও লেগেছে—কিন্তু সত্যি বলতে, একজন স্ত্রী তার স্বামীকে যতটা জানে, ততটা আর কেউ জানে না।
না, এমনকি মা-ও না।

সন্তানও তার মায়ের সামনে সব কথা বলে না, অথচ একজন পার্টনারের সাথে দীর্ঘ বছর একসাথে থাকতে থাকতে—নিজের আসল রূপটা আর লুকিয়ে রাখা যায় না।

হুমায়ুন আহমেদের জীবন নিয়ে যত লেখা আছে, তার মাঝেই পড়ে ছিলাম—
তার প্রথম স্ত্রী ছিলেন সেই অদৃশ্য ছায়া, যিনি নীরবে তাঁর পেছনে থেকে গড়ে তুলেছিলেন তাঁর সাফল্যের বিশাল অট্টালিকা।
তিনি ছিলেন ছায়ার মতো, আবার শিকড়ের মতো—দৃশ্যমান নন, কিন্তু অবিচ্ছেদ্য।

তবুও একদিন হুমায়ুন আহমেদ তাঁর গড়া সেই সংসার, সেই চার সন্তান, সেই দীর্ঘ দিনের সঙ্গিনীকে পেছনে ফেলে এক নতুন পৃথিবী বানিয়ে নিলেন। যেন পুরোনো গল্পের পাতা হঠাৎ ছিঁড়ে ফেলা হলো।

ভেবেছিলেন, নতুন করে ফুল ফোটাবেন—
কিন্তু তিনি কি ভেবেছিলেন সেই মানুষগুলোর কথা, যারা সারাজীবন তাঁকেই তাদের পৃথিবী ভেবেছিলো?

একটা মেয়ের জীবনে কোন বয়সে এসে নিশ্চিন্ত নিঃশ্বাস নেওয়ার সময় আসে?
কখন সে বলে, “এবার বোধহয় একটু শান্তি পাব”?

ছোটবেলা থেকে একা একা যিনি নিজের দুনিয়া বানালো, স্বপ্নগুলো তিলে তিলে গড়ে তুললো—

জীবনের শেষ প্রান্তে এসে তিনি যখন মনে করেন, “এবার বুঝি আমার সাজানো বাগান তৈরি হলো”—

ঠিক তখনই ভাগ্য যেন এক অচেনা পাখির মতো এসে তার সেই বাগানে বসে, আর তছনছ করে দিয়ে যায় সব।

তিনি তো কোনো অপরাধ করেননি।
শুধু ভালোবেসেছিলেন, বিশ্বাস করেছিলেন।
আর সেই বিশ্বাস করতে গিয়েই তো সময় লেগেছিল—যা ঘটেছে, তা সত্যি কিনা সেটা বোঝার।

মেয়েরা যখন ভালোবাসে, তখন তারা সবটুকু উজাড় করে দেয়।
নিজেকে ভুলে যায়, কষ্টকেও ভুলে যায়।
তারা ভাবে—ভালোবাসা মানেই তো একে অপরের ভরসা।
তাই তো গুলতেকিন জানতেন না, ব্যাংকে কত টাকা আছে; কারণ ভালোবাসায় হিসেব চলে না।

কিন্তু এই পৃথিবীটা আজও মেয়েদের ত্যাগের মূল্য দিতে শেখেনি।
তারা শুধু দিয়ে যায়—
স্বপ্ন, সময়, বিশ্বাস, আর ভালোবাসা।

তবুও তারা ভালোবাসে।
বারবার আঘাত পেয়েও ভালোবাসে।
কারণ মেয়েরা জানে—
ত্যাগের ভেতরেও লুকিয়ে থাকে ভালোবাসার সবচেয়ে পবিত্র রূপ।

বিঃদ্রঃ এই পৃথিবীতে প্রতিটা ভালবাসার গল্পে আছে ত্যাগ।

27/09/2025

এই তো সেদিন কোল ভরে এল ছোট্ট প্রাণ, অথচ চোখের পলকে কেটে যাচ্ছে মধুর এই সময় গুলো। সন্তানের প্রথম হাঁটাচলা, প্রথম ডাকে বুক ভরে ওঠে আনন্দে, আবার মনে হয় সময়টা খুব দ্রুত ফুরিয়ে যাচ্ছে। বড় হতে থাকা সন্তানকে দেখে গর্ব হয়, আবার অজান্তেই বুক ভরে ওঠে এক অদ্ভুত শূন্যতা। এই আনন্দ আর কষ্ট একসঙ্গেই মিশে যায়—সন্তানের বেড়ে ওঠা আসলে জীবনের সবচেয়ে সুন্দর অথচ সবচেয়ে স্পর্শকাতর অভিজ্ঞতা।

05/09/2025

একটা ঘর কেমন হবে সেটা নিয়ে সবার স্বপ্ন আলাদা। কারো চোখে বিশাল ফার্নিচার ভর্তি দামি ঘরই সুখ, আবার কারো কাছে ছোট্ট ঘর, সামান্য আসবাব—কিন্তু ভরা থাকে শান্তি আর ভালোবাসা।

আমার নিজের উপলব্ধি তৈরি হয়েছিলো করোনার সময়। স্টুডেন্ট ডরমেটরি থেকে বের হয়ে যখন ছোট্ট একটা অ্যাপার্টমেন্টে উঠলাম, তখনই বুঝতে পারলাম সংসার মানে শুধু আসবাবপত্র নয়—বরং হাড়ি-পাতিল আর একসাথে কাটানো সময়ের গল্প। কিন্তু হঠাৎ করেই লকডাউনে ঘরবন্দী হয়ে শিখলাম, মানুষ ছাড়া ঘরের কোনো দাম নেই। দামি আসবাবপত্রে ভর্তি হলেও, প্রিয়জনের শেষ সময়ে যদি পাশে দাঁড়ানো না যায়—তাহলে সেই ঘরের সাজসজ্জা সবই বৃথা।

আমরা কতবারই না ঘরকে নিখুঁত রাখার জন্য নিজেদের কাছের মানুষকে আঘাত করি, চিৎকার করি, খারাপ ব্যবহার করি। অথচ সত্যিটা হলো—যে ঘরে ভালোবাসা নেই, সেখানে বাহিরের মানুষের প্রশংসা শুনে কি হবে?

ঘর সাজানোর আসল উদ্দেশ্য হওয়া উচিত নিজের মানুষদের জন্য, তাদের আরামের জন্য। অন্যের চোখে সুন্দর দেখানোর জন্য সাজানো ঘর কোনোদিনও আমাদের শান্তি এনে দিতে পারে না।

#ঘর #সংসার #ভালোবাসা #মানুষ #জীবনেরকথা

14/12/2022

যতটুকু সময় হাতে থাকে সবার
ভালোবেসে কাটাই না একে অপরের সনে,
কেন ক্ষুদ্র স্বার্থের লাগি এতো হানাহানি
কেন এতো ঘৃণা বিদ্বেষ পোষে রাখি মনে?

ভিডিও ফুটেজ ধারন করা হয়েছে:
আমার দেখা সবচেয়ে সুন্দর পাবলিক লাইব্রেরিতে।
ভিডিও ফুটেজ এবং কবিতা আবৃত্তি ভিন্ন স্থানে ধারন করা হয়েছে।

Steps with Selina Habib

11/10/2025

10/10/2025

09/10/2025

09/10/2025

09/10/2025

08/10/2025

04/10/2025

27/09/2025

05/09/2025

14/12/2022

Adresse

Webseite

Benachrichtigungen

Verknüpfungen

Teilen

Kategorie