আসুন আলো ছড়াই

আসুন আলো ছড়াই 🔲 মানুষ এখন মিথ্যাকেই বিশ্বাস করে,কারন সত্যি টা এখন প্রমান করতে হয়‼️✅
(2)

আজ ছিল ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকিরের সলো ফ্লাইট ট্রেনিং (Solo Flight Training) সলো ফ্লাইট ট্রেনিং হলো একজন পাইলটের ট্রেনিং...
21/07/2025

আজ ছিল ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকিরের সলো ফ্লাইট ট্রেনিং (Solo Flight Training)
সলো ফ্লাইট ট্রেনিং হলো একজন পাইলটের ট্রেনিংয়ের সর্বশেষ ধাপ। ফাইটার জেট অপারেট করার জন্য একজন পাইলট যে হাই স্কিল্ড, সেটি'ই প্রমাণিত হয় সোলো ফ্লাইটের মাধ্যমে। ট্রেনিং-এর এপর্যায়ে পাইলটকে নেভিগেটর বা কো-পাইলট বা কোনো প্রকার ইন্সট্রাক্টর ব্যতীত একাই ফ্লাইট অপারেট করতে হয়। ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির আজ সেরকমই একটি ট্রেনিং ফ্লাইট অপারেট করছিলেন।
যেকোনো প্রকার ট্রেনিং ফ্লাইট সিভিলিয়ান এরিয়া থেকে দূরেই হয়ে থাকে, তবে সলো ফ্লাইট সাধারণত আর্বান এরিয়াতেই হয়ে থাকে৷ আর আর্বান এরিয়াতে এধরণের সেন্সিটিভ ফ্লাইট অপারেট করার জন্য পাইলটকে যথেষ্ট কোয়ালিফাইড হতে হয়। ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির তেমনই একজন পাইলট। তো ট্রেনিংয়ের লক্ষ্যে তৌকির তার এফ-৭ বিমান নিয়ে কুর্মিটোলা পুরাতন এয়ারফোর্স বেস থেকে টেক অফ করেন। এরপর উত্তরা, দিয়াবাড়ি, বাড্ডা, হাতিরঝিল, রামপুরা'র আকাশজুড়ে তিনি উড়তে থাকেন। তবে কিছুক্ষণের মধ্যেই তিনি বিমানে কিছু সমস্যা আঁচ করেন। কন্ট্রোল রুমে রিপোর্ট করে জানান যে তার বিমান আকাশে ভাসছে না, মনে হচ্ছে বিমান নিচের দিকে পড়ে যাচ্ছে। কন্ট্রোল রুম থেকে ইন্সট্যান্ট রেসপন্স করে ইজেক্ট করার জন্য জানানো হয়। কিন্তু সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলে যতটুকু জানা সম্ভব হয়েছে: ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির শেষ মুহূর্ত অব্দি চেষ্টা করেছেন বিমান বাচানোর জন্য। তিনি বিমানটির সর্বোচ্চ ম্যাক স্পিড তুলে বেসের দিকে ছুটতে থাকেন। এর মধ্যেই কন্ট্রোল রুমের সাথে পাইলটের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। তার ঠিক এক থেকে দেড় মিনিটের মধ্যেই বিমানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উত্তরা মাইলস্টোন স্কুলে বিধ্বস্ত হয়।
এখন পর্যন্ত এতটুকুই জানা গেছে। তবে বিমানের ঠিক কি ধরণের টেকনিক্যাল ফেইলিওরের জন্য এই দুর্ঘটনা ঘটলো, তা কেবলমাত্র ম্যাসিভ ইনভেস্টিগেশন হলেই জানা সম্ভব।
©

20/07/2025

◆ একটি শিক্ষামূলক গল্প ◆
🔥 "আমি আমার স্বামীকে হত্যা করতে চাই!" কিন্তু তারপর...

একজন বিবাহিত তরুণী দাম্পত্য জীবনে এতটাই ক্লান্ত ও বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছিল যে, একদিন সকালবেলা মায়ের কাছে গিয়ে কান্নাজড়িত কণ্ঠে বললো:

“মা, আমি আর পারছি না। স্বামীর রূঢ় ব্যবহার, অবহেলা, কথায় কথায় খোঁটা সবকিছু অসহ্য লাগছে। আমি তাকে হত্যা করতে চাই! কিন্তু ভয় পাচ্ছি, আইন যদি আমাকে ধরে ফেলে?”

👵 মা কিছুক্ষণ চুপ থেকে বললেন,
“হ্যাঁ মা, আমি তোমাকে সাহায্য করবো। তবে তুমি যদি সত্যি তাকে সরিয়ে দিতে চাও, তাহলে তোমাকে কয়েকটি শর্ত পালন করতে হবে।”

👩‍🦰 মেয়ে বিস্ময়ে বললো,
“আমি যে কোনো শর্ত মেনে নিতে রাজি! শুধু এই মানুষটাকে আর সহ্য হচ্ছে না!”

মা এবার শান্ত গলায় বললেন:

📝 কাজগুলো হলো:

১. তার সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলো, যাতে সে মারা গেলেও কেউ তোমার উপর সন্দেহ না করে।
২. নিজেকে আকর্ষণীয় রাখো সাজো, হাসো, আলোর মতো উপস্থিতি তৈরি করো।
৩. তার প্রতি যত্নবান হও তার শরীর, মন, চাহিদা বুঝে নাও।
4. কোনো হিংসা নয়, শুধু ধৈর্য আর সহানুভূতি দিয়ে তার মন জিতে নাও।
5. তার পছন্দের খাবার তৈরি করো, নিজের পছন্দ নয় তারটা প্রাধান্য দাও।
6. তাকে সম্মান দেখাও, এমনকি সে তোমাকে অসম্মান করলেও।
7. তাকে সময় দাও, শ্রোতা হও, বিচারক নও।
8. অভিযোগ নয়, প্রশংসা করো সৎভাবে, প্রতিদিন অন্তত একটি ভালো দিক বলো।
9. নিজের টাকা খরচ করে হলেও তার জন্য কিছু করোনকিন্তু কোনো প্রত্যাশা রেখো না।
10. তুমি যখন বদলাবে, সেও বদলাবে এটাই জীবন ও সম্পর্কের নিয়ম।

মা শেষে বললেন,
“এই প্যাকেটটায় আমি তোমাকে এক বিশেষ পাউডার দিলাম। প্রতিদিন তার খাবারে একটু করে মিশিয়ে দিও। এই পাউডার ধীরে ধীরে তাকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেবে।”

⏳ ৩০ দিন পর...

মেয়েটি ছুটে এলো মায়ের কাছে, চোখে জল, গলায় কাঁপন:

“মা! প্লিজ! এখন আমি চাই না সে মারা যাক। আমি তাকে ভালোবাসি। সে বদলে গেছে। সে এখন আগের সেই নিষ্ঠুর লোকটা নেই সে হাসে, কথা শোনে, আমায় সম্মান করে। তাকে বাঁচাতে পারি না মা?”

মা হেসে উত্তর দিলেন:

“চিন্তা করো না মা। আমি যে পাউডার দিয়েছিলাম, সেটা তো শুধুই হলুদের গুঁড়া।
যেটা তুমি আসলে বদলেছো তা হচ্ছে তোমার মনোভাব, ভাষা আর আচরণ।
সেই পরিবর্তনের প্রভাবেই বদলে গেছে তোমার স্বামী।
তুমি নিজেই ছিলে সেই 'বিষ' অসন্তোষ, রাগ, অবজ্ঞা যা সম্পর্ককে ধ্বংস করছিলো।”

📚 শিক্ষণীয় দিক:

✅ সম্পর্ক একতরফাভাবে ভালো বা খারাপ হয় না দুই পক্ষের আচরণ ও মনোভাবের প্রতিফলনই এর রূপ নির্ধারণ করে।
✅ আপনি যখন বদলান, তখন আপনার চারপাশও বদলাতে শুরু করে।
✅ মানুষের বদল শুরু হয় বোঝাপড়া, শ্রদ্ধা ও আত্মনিয়ন্ত্রণ দিয়ে বলে বা জোর করে নয়।
✅ নিজের ভুল, অভিযোগ বা নেতিবাচক অভ্যাসগুলো আগে সংশোধন করুন তবেই আপনি অন্যের ভালো পরিবর্তন দেখতে পাবেন।
✅ ভালোবাসা মানে নিখুঁত হওয়া নয়, বরং অপরের ত্রুটি মেনে নিয়ে একসাথে এগিয়ে যাওয়া।

💡 মনোবিজ্ঞানী যা বলেন:

🧠 Harvard Medical School-এর গবেষণা মতে, “দাম্পত্য জীবনে মনোযোগ, কৃতজ্ঞতা, ও প্রশংসা যদি ধারাবাহিকভাবে চর্চা করা হয়, তাহলে সম্পর্কের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্য উল্লেখযোগ্যভাবে উন্নত হয়।”

🪴 শেষ কথা:

💬 সম্পর্কের বিষ আসলে বাইরে নয়, অনেক সময় ভেতরেই থাকে। আর সেই বিষ নিরসনের প্রথম পদক্ষেপ হলো নিজেকে বদলানো।

🔄 আপনার মনের পরিবর্তনই পারে, অন্যের মন বদলে দিতে।

📌 এই গল্পটি শেয়ার করুন হয়তো কারও ভাঙা সম্পর্ক জোড়া লাগবে।

গল্পের নাম: "চালাক মা, তালাক কন্যা"একটা ছোট শহরে রোজিনা বেগম নামে এক মহিলা থাকতেন। তিনি ছিলেন খুবই বুদ্ধিমতী, কথায় পাকা,...
19/07/2025

গল্পের নাম: "চালাক মা, তালাক কন্যা"

একটা ছোট শহরে রোজিনা বেগম নামে এক মহিলা থাকতেন। তিনি ছিলেন খুবই বুদ্ধিমতী, কথায় পাকা, আর সামান্য বিষয়েও নিজের মত চালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করতেন। তার একমাত্র মেয়ে ছিল সানজিদা। মেয়েটি দেখতে সুন্দর, শিক্ষিত, তবে মা'র প্রভাবে একটু বেশি আত্মবিশ্বাসী আর অহংকারী হয়ে উঠেছিল।

রোজিনা বেগম সবসময় মেয়েকে বলতেন,
– "তোর শ্বশুরবাড়ির কেউ যদি তোকে একটু কষ্ট দেয়, সঙ্গে সঙ্গে প্রতিবাদ করবি! কোনোরকম ছাড় দিবি না। আমরা কি কেউ কম নাকি?"

সানজিদা বিয়ের পর শ্বশুরবাড়িতে যায়। স্বামী রাশেদ ছিল সহজ-সরল, ভালো মানুষ, কিন্তু খুব বেশি কথা বলতো না। শ্বশুর-শাশুড়িও ছিলেন শান্ত স্বভাবের। কিন্তু সানজিদা সেখানে একটু কিছু হলেই মায়ের শেখানো পথে প্রতিক্রিয়া দিতো।

একদিন শুধু ডাল পাতলা হয়েছে বলে সে রাগ করে নিজে রান্নাঘরে গিয়ে ডাল ফেলেই দিল। আরেকদিন স্বামী অফিস থেকে দেরি করে আসায় রেগে গিয়ে দরজা খুলতে দেয়নি। দিনদিন তার আচরণ এমন হয়ে উঠছিল যেন সবাই তার দাস।

রাশেদ অনেক চেষ্টা করেও শান্তি আনতে পারলো না। কথা বললে ঝগড়া, চুপ থাকলে অপমান। কয়েক মাস না যেতেই তালাক হয়ে গেল।

রোজিনা বেগম বললেন,
– "ওরা তোকে বুঝতে পারেনি, তুই তো ঠিকই ছিলি।"

তারপর দ্বিতীয় বিয়ে হলো। নতুন শ্বশুরবাড়ি, নতুন স্বামী। কিন্তু একই আচরণ, একই চিন্তাধারা। আবারও তালাক।

এভাবে একে একে তিনবার বিয়ে হলো সানজিদার। কিন্তু মায়ের শেখানো চালাকি, তর্ক, অহংকার, একচেটিয়া মনোভাব – সব কিছুই সম্পর্ক ভেঙে দিতে লাগলো।

শেষে যখন সানজিদা একা হয়ে গেল, তখন একদিন আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে ভাবল,
– "সব দোষ কি শুধু তাদেরই ছিল? না কি মা’র চালাকির চেয়ে একটু ভালোবাসা, ধৈর্য আর নম্রতা শিখলেই জীবনটা অন্যরকম হতো?"

গল্পের শেষে বলা যায়—
চালাকি দিয়ে সম্পর্ক টেকে না, টেকে সহনশীলতা, শ্রদ্ধা আর মনের মিল দিয়ে। মায়ের চাতুর্যের ছায়া যদি মেয়ের জীবনে অহংকার হয়ে দাঁড়ায়, তাহলে প্রেমের জায়গা করে নেয় তালাকের নোটিশ।

–সমাপ্ত।

05/07/2025

- ঢাকার আকাশে মেঘের ঘনোঘটা...!!!💙🙃😊💔🥀

24/06/2025
22/06/2025

- মেয়েরা কত অসহায় তাইনা-😭💔🥀

08/06/2025
ঈদ মোবারক
07/06/2025

ঈদ মোবারক

06/06/2025

ঈদুল আজহা আমাদের শেখায় ত্যাগ,দয়া আর সবার সাথে আনন্দ ভাগ করে নিতে।আমরা সবাই একে অপরের পাশে দাড়ায়।ঈদ মোবারক ⭐💜♥️🐪🐂🐄

05/06/2025
05/06/2025

শিক্ষিত হয়ে যদি ভুল কে ভুল আর সঠিক কে সঠিক বলার সাহস না থাকে।তাহলে আপনি সমাজের কাছে বোঝা ছাড়া আর কিছুই না।

04/06/2025

Adresse

Ammi Moussa

Notifications

Soyez le premier à savoir et laissez-nous vous envoyer un courriel lorsque আসুন আলো ছড়াই publie des nouvelles et des promotions. Votre adresse e-mail ne sera pas utilisée à d'autres fins, et vous pouvez vous désabonner à tout moment.

Partager