Sotto Bani News

05/08/2025

হাসিনার আদালতের কোন রায় আমি বিশ্বাস করি না।

হাসিনা যখন খালেদা জিয়াকে এতিমের টাকা চুরির অপবাদ দেয়, আমি কোন দ্বিধা ছাড়াই খালেদা জিয়ার পক্ষে থাকি।

হাসিনার আদালত যখন তারেক রহমানকে একুশে আগস্টের জন্য তারেক রহমানকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়, আমি কোন যদি কিন্তু ছাড়াই তারেক রহমানের পক্ষে থাকব।

লূৎফুজ্জামান বাবরকে হাসিনার আদালত ভিলেন বললেও আমি আজীবন হিরোই মেনে যাবো।

প্রথম আলো বা শাহবাগ যদি কারো বিপক্ষে থাকে, সেটাকে আমি দেশপ্রেমের সার্টিফিকেট হিসেবে ধরে নিই।

প্রথম আলো আর শাহবাগ গং যতবার জিয়াউর রহমান ,খালেদা জিয়া, তারেক রহমান বা বাবরের বিপক্ষে যুদ্ধ করতে আসে, আমি ততবার তাদের পক্ষে থাকবো।

দেলওয়ার হোসাইন সাঈদী, সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী, মতিউর রহমান নিজামীদের ব্যাপারেও আমার সেইম স্ট্যান্ড।

হাসিনার বানানো কোর্টের রায় আমি বিলিভ করি না।

হাসিনার ভাষায় আমি কথা বলি না।

হাসিনাকে তাড়িয়ে হাসিনার ভাষায় কথা বলার মত নির্লজ্জ অশ্লীলতা আমি করতে পারবো না।

এতে আমাকে যে ট্যাগ দিতে চান, দেন। আপনাদের ট্যাগ আমি cdi.

জুলাই যদি সফল না হত, আমাদেরকেও হাসিনার কোর্ট সন্ত্রাসীই বলত।

এসব আমি ভুলতে পারি না।

আমি রাজনীতি বুঝি না। রাজনীতি করিও না। আমি শুধু বুঝি, জালিম আর মজলুমের লড়াইয়ে আমাকে মজলুমের পক্ষ নিতে হবে। জালিমের পক্ষ না।

সাঈদী সাহেবের ওয়াজ আমি অনেক পড়ে শুনেছি। কোনদিন এই মানুষকে একটা খারাপ কথা, বাজে কথা বলতে শুনি নাই।

সুন্দর করে হাসতেন। কথা বলতেন। গল্প করতেন। খালি ভারতের প্রশ্ন আসলে লোকটার চোখমুখ লাল হয়ে যেত।

উনাকে বিশ্বাস করার জন্য এটুকুই যথেষ্ট।

সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরীর সাক্ষাৎকার দেখি। উনাকে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করছেন, আপনার নামে তো মামলা হয়েছে। পালাবেন নাকি?

সালাহউদ্দীন কাদের চৌধুরী হাসতে হাসতে বললেন, এই এত বড় একটা শরীর। কোথায় আর পালাবো? মরলে এই দেশেই মরবো।

সত্যি সত্যিই সালাহউদ্দীন কাদের চৌধুরীরা এই দেশেই মরেছেন।।প্রচুর টাকা ছিল, আন্তর্জাতিক সাহায্য ছিল।চাইলেই পালাইতে পারতেন। পালান নি।

মরে গেছেন।হাসিনার কাছে ক্ষমা পর্যন্ত চান নাই।

এটুকুই এনাফ উনাদের ভালোবাসার জন্য। সম্মান করার জন্য।

হাসিনা যাদের রক্ত নিয়েছে, সেই মানুষদের রক্তের উপরেই আমাদের এই স্বাধীনতা।

সেই শাহাদাতকে অস্বীকার বা অসম্মান করা তো দূরের কথা, আমি চিন্তাও পর্যন্ত করতে পারি না।

হাসিনার ১৫ বছরের শাসনামলে জুডিশিয়াল কিলিং এর স্বীকার হওয়া সমস্ত শহীদের প্রতি আমার শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা।

04/08/2025

আওয়ামী লীগের উচ্চপর্যায়ের নেতৃত্বের সাথে কথা বলে জানা যায়, শেখ হাসিনার কর্তৃত্ববাদী সরকার ব্যবস্থার অন‍্যতম বেনিফিশিয়ারি ছিলো তাঁর দুই ভাতিজা, শেখ ফজলে শামস পরশ ও শেখ ফজলে নূর তাপস, স্বয়ং শেখ হাসিনাও এদের দিয়েছিলেন লাগামহীন ক্ষমতা ও প্রশ্রয়।

সম্প্রতি হাতে আসা এই দুটি কল রেকর্ড একটু মনযোগ দিয়ে শুনতে অনুরোধ করছি।

এর প্রথম রেকর্ডটি ২২শে জুলাই বেলা ১১.৪৯ মিনিটের। যেখানে তাপস মিষ্টি ভাষায় আবদার করছে "হাসুমনি একটু আসতে চাচ্ছিলাম, তোমাকে দেখতে চাচ্ছিলাম, আসবো?"

এদিকে তখন দেশজুড়ে শতশত সাধারণ মানুষ হত্যা করা হচ্ছে সেদিকে যেন এদের কারোই কোন ভ্রূক্ষেপ নেই!

আর দ্বিতীয়টি ৩রা আগষ্ট ২০২৪ সকাল ৮.১৬ মিনিটের, ফোন করেই তাপস বলেন "আমি একটু সিংগাপুর যাচ্ছি, যাবো? হাসিনা তাকে যেতেও বললেন। কিন্তু সম্ভবত তিনি ধারণা করতে পারেননি যে তাপস দেশ ছাড়ার সকল প্রস্তুতি নিয়ে এয়ারপোর্টে পৌঁছে তাঁকে ফোন করেছে। যেখানে শেখ হাসিনা তাঁকে বলেছেন "তিনি মিছিল করতে মানা করেছেন, প্রত্যেকটা ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে সবাই জমা থাকবে" এর উত্তরে তাপস বলছেন বিদেশ যাত্রায় প্রয়োজনীয় জিও (গভর্নমেন্ট অর্ডার) এখনও সাইন করা হয়নি, তাই তিনি যেতে পারছেন না।

সবচাইতে শকিং ব্যাপারটা ঘটে, যখন দেশ থেকে পালাতে মরিয়া তাপস; শেখ হাসিনা যিনি টেকনিক্যালি তখনও দেশের প্রধানমন্ত্রী তাঁকে একজন ইমিগ্রেশন কর্মকর্তার সাথে সরাসরি কথা বলতে অনুরোধ করে, ‍যেন তাপসকে যেতে দেয়া হয়।

03/08/2025

চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলায় চৌদ্দ বছর বয়সী অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীকে স্কুল ছুটি শেষে বাড়ি ফেরার পথে তুলে নিয়ে জোরপূর্বক বিয়ে করার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনা মীমাংসার জন্য গত শুক্রবার রাতে সালিশ বৈঠক ডাকে। সেখানে হাতাহাতি ও মা''রধ''রের ঘটনায় মেয়ের বাবা মারা যান। ঘটনাটি ঘটেছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের ১ নম্বর ওয়ার্ড হাটহাজারী থানার সন্দ্বীপ কলোনিতে।

02/08/2025

চুয়াডাঙ্গায় এক বছরে বিয়ে ৮ হাজার, বিচ্ছেদ ৫৫০০
Icon চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
প্রকাশ: ০২ আগস্ট ২০২৫, ১০:২৮

চুয়াডাঙ্গা জেলায় আশঙ্কাজনকহারে বাড়ছে বিবাহবিচ্ছেদের ঘটনা। পারিবারিক অস্থিরতা, ব্যক্তিগত স্বার্থপরতা, পরকীয়া, বাল্যবিবাহ, বনিবনা না হওয়া ও মতবিরোধসহ নানা কারণে ভেঙে পড়ছে দাম্পত্য সম্পর্ক।

চুয়াডাঙ্গা জেলা রেজিস্ট্রার কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে জেলায় মোট বিবাহ হয়েছে ৮ হাজার ১০৬টি, আর বিচ্ছেদ ঘটেছে ৫ হাজার ৫২১টি।

জেলার চার উপজেলার বিচ্ছিন্ন পরিসংখ্যানে দেখা যায়, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলায় বিবাহ হয়েছে দুই হাজার ২২৬টি, বিচ্ছেদ দুই হাজার ১৭৭টি। আলমডাঙ্গায় বিবাহ ২ হাজার ৪৩১টি, বিচ্ছেদ এক হাজার ২৩৭টি। দামুড়হুদায় বিবাহ এক হাজার ৮২৮টি, বিচ্ছেদ ৯২১টি। জীবননগরে বিবাহ এক হাজার ৬২১টি, বিচ্ছেদ এক হাজার ৯৬টি। সব মিলিয়ে গত বছর জেলার চার উপজেলায় মোট বিবাহ হয়েছে ৮ হাজার ১০৬টি, আর তালাকের ঘটনা ঘটেছে ৫ হাজার ৫২১ যা মোট বিবাহের প্রায় ৬৮ শতাংশ।

চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা মুসলিম বিবাহ ও তালাক রেজিস্ট্রার কাজি শামসুল হক জানান, বিবাহবিচ্ছেদের পেছনে প্রধান কারণ হচ্ছে পরকীয়া। এছাড়া সংসারে বনিবনা না হওয়া, স্বামীর প্রবাস জীবন, পারস্পরিক অবিশ্বাসসহ নানা কারণে সংসার ভেঙে যাচ্ছে।

02/08/2025

গত বুধবার (৩০ জুলাই) ভারতের উপর ২৫ শতাংশ শুল্ক চাপিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। রাশিয়া থেকে অস্ত্র এবং তেল কেনার জন্য ভারতকে আলাদা করে শাস্তি পেতে হবে বলেও জানান ট্রাম্প। শুক্রবার থেকে কার্যকর হয় ট্রাম্পের নয়া শুল্কনীতি।

02/08/2025

৫ আগস্ট গণমিছিল সফল করতে জামায়াতে ইসলামীর আহ্বান

31/07/2025

শহীদ মিনারে সেদিন জামায়াত-শিবিরের স্লোগান যদি প্রকাশ্যে থাকত, তাহলে হয়তো ৮০% মানুষের উপস্থিতি তাদেরই দেখতো উপস্তিত জনতা। কিন্তু দেশের স্বার্থে তারা চুপ থেকেছে এবং কাজ করে গিয়েছে। উত্তরা থেকে আগত মানুষের ঢলেও যদি মিছিল খোলামেলা থাকত, একই চিত্র দেখা যেত। এখনো যদি এনসিপির (NCP) সমাবেশ বা অন্যান্য আয়োজনে জামায়াত-শিবিরের স্লোগান প্রকাশ্যে দেওয়া হয়, তাহলে বোঝা যাবে কত শতাংশ আসলে তাদের সমর্থক।

প্রশ্ন আসতেই পারে—এনসিপিতে জামায়াত-শিবির কেন? আমার ধারণা, ২০২৪ সালের জুলাই বিপ্লব থেকেই ছাত্র-জনতাকে নিঃস্বার্থভাবে সমর্থন দিয়ে আসছে জামায়াত-শিবির। এই সমর্থনের মূল উদ্দেশ্য—দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা যদি এগিয়ে যায়, তাহলে বাংলাদেশও এগিয়ে যাবে।

আমি নিশ্চিত, কোনো একটি গোপন পরিকল্পনার অংশ হিসেবে কেউ না কেউ এখনই জামায়াত-শিবির ও ছাত্র-জনতার মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করতে শুরু করেছে। এর উদ্দেশ্য—আগামী নির্বাচনকে প্রভাবিত করা। এখানে দুটি খেলা চলতে পারে:
১. জামায়াত-শিবিরের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করে বিপরীত জোটের প্রতি ছাত্রদের মনোযোগ সরিয়ে দেওয়া, যাতে ভবিষ্যতের রাজনীতিতে ছাত্রদের আর কোনো আগ্রহ না থাকে।
২. কিছু ক্ষমতার লোভে সত্যকে আড়াল করে বিজয়ের মূল স্টেকহোল্ডারদের ইতিহাস থেকে মুছে ফেলা।

প্রতিদিন “হাসিনা পতন” নিয়ে মন্তব্য করে নতুন কিছু না বলে বরং সরাসরি হাসিনাকে একটি প্রশ্ন করা যেতে পারে—এই পতনের জন্য কে দায়ী? কে তাকে দেশত্যাগে বাধ্য করেছে? কারণ, একমাত্র শেখ হাসিনাই জানেন, দেশ থেকে পালানোর যন্ত্রণাটা কতটা গভীর। কেউ কি সাহস করে তাকে প্রশ্ন করবেন? তখনই আয়নায় নিজের মুখটা স্পষ্ট দেখতে পারবেন।

দেশে যখন জাতীয় ঐক্যের প্রয়োজন, তখনই কেউ কেউ অনৈক্যের বীজ বপনের জন্য মাঠে নেমেছে। এটি দেশবাসী ও জাতির জন্য অত্যন্ত বেদনাদায়ক।

সমাধান আদৌ সম্ভব? নাকি এই বিজয়টিও ছিনতাই হয়ে যাবে?”

27/07/2025
26/07/2025

২০১৮ সালে জামায়াতে ইসলামী ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করেছে। বিএনপির সাথে ১৯৯৯ সাল থেকে জোট গঠন করে ২০১৮ সাল পর্যন্ত একসাথে নির্বাচন করেছে। এমনকি হাসিনা পতনের আগ ও পর পর্যন্ত যোগাযোগ ছিলো। সর্বশেষ বিএনপির অগ্রযাত্রা সমাবেশে জামায়াতকে দাওয়াতও করেছে। সেখানে তাদের প্রতিনিধিও এসেছে। কিন্তু জামায়াতে ইসলামীর সমাবেশে বিএনপিকে দাওয়াত করেনি। এর মাধ্যমে মূলত ফ্যাসিবাদ বিরোধী শক্তির মধ্যে চূড়ান্ত বিভাজনের দাগ লেগে গেছে। এই দাগ মুছে ফেলা মুশকিল।

আমি যতোটুকু জানি, জামায়াতে ইসলামী এবার এককভাবে নির্বাচন করে নিজেদের সক্ষমতা যাচাই করবে। এজন্য মাঠের রাজনৈতিক প্রতিযোগীকে যতোভাবে ভিলিফাই করা যায়, সেটি তারা করবে। কিন্তু বিএনপি বা মধ্যপন্থী ধারার রাজনীতির যে চরিত্র, সেটা আগেও যেমন ছিলো, এখনো তাই আছে বরং ক্ষেত্র বিশেষ অনেক ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে। কিন্তু আমার যে জিনিসটা খারাপ লাগে, সেটা হলো, ইতোপূর্বে জামায়াতে ইসলামীকে যারা নানাভাবে ভিলিফাই করেছে, জামায়াতে ইসলামী ধ্বংস করার জন্য এমন কোন অপবাদ নেয়, যা দেয়নি, জামায়াতে ইসলামীর তাদের বিষয়ে বর্তমানে খুব ইতিবাচক।

আপনি খোঁজ নিয়ে দেখতে পারেন। সরকারি দপ্তর থেকে জনসেবা কেন্দ্রিক যতো কার্ড বা সেবা ডিসি, ইউএনও অফিস থেকে আসে। বিএনপির কাছাকাছি জামায়াতে ইসলামী বণ্টনের সুযোগ পায়। ছোট দলগুলোকে যতসামান্য দেয়। সরকারি সকল দপ্তরেও নিয়োগ বা পদায়নেও একই অবস্থা। অর্থাৎ বিএনপির পরে জামায়াতে সবচেয়ে বেনিফিশিয়ারি। কিন্তু জামায়াতে ইসলামীর এমন অভিব্যক্তি যে, সবকিছু বিএনপি পাচ্ছে! তারা কোথাও নাই।

আবার তারা এমন একটা আবহ তৈরি করতেছে যে, কেউ বিএনপির কোন বিষয়ে মন্তব্য করলে, তাকে বলা হচ্ছে বিক্রি হয়ে গেছে, বিএনপির দালাল। কিন্তু ২০০১ সাল থেকে জামায়াত যে বিএনপি সাথে মিলেমিশে একাকার হয়ে গেলো! একসাথে মন্ত্রীত্ব ও সরকারের সুযোগ সুবিধা নিয়ে নিজেদের আর্থিক প্রতিষ্ঠান তৈরির মাধ্যমে অর্থনৈতিক ভিত্তি রচিত করে সবচেয়ে ধনী রাজনৈতিক দল হিসেবে তৈরি করলো, তখন কি তারা জানতো না বিএনপি নব্য ফ্যাসিস্ট ও চাঁদাবাজদের দল! নাকি যতোক্ষণ তাদের অবস্থা শক্তিশালী করা দরকার ছিলো,

25/07/2025

আমরা নাকি বিএনপিকে ক্ষমতায় আসতে দিতে চাইনা। বা ক্ষমতায় আসলেও শক্তিশালী দল হিসাবে যেন না আসে সেই চেষ্টা করতেছি।

যারা বিএনপি না করে তারা তো সেইটাই চাইবে। তারা চাইবে বিএনপির বদলে হয় তার দল ক্ষমতায় আসুক বা তার পছন্দের দল ক্ষমতায় আসুক, বা আসতে পারলেও বিএনপির আসন সঙ্খ্যা যেন কমে। এইটাই ডেমোক্রেটিক রাজনীতির স্পিরিট। এইটাই বিরোধী দলের কাজ। এইটাকে ষড়যন্ত্র বলার কী আছে? ডেমোক্রেটিক রাজনীতির স্পিরিটকে ষড়যন্ত্র বলতো তো হাসিনা। বিএনপি কি আরেকটা বাকশাল চাচ্ছে?

বিএনপির কর্মী সমর্থকদের চাওয়া হচ্ছে আমরা সবাই বিএনপিকে সাপোর্ট করি, বিএনপি যেন ক্ষমতায় আসে চ্যালচ্যালাইয়া, পোচুর সিট পায় সংসদে। মামার বাড়ির আবদার আরকি।

বিএনপিকে তার জনপ্রিয়তার পরীক্ষা দিয়েই ক্ষমতায় আসতে হবে। বিএনপির নির্বাচনী বৈতরণি পার হওয়াটা হয়ে উঠবে এক বড় চ্যালেঞ্জ। এমন চ্যালেঞ্জ বিএনপি আগে কখনো ফেইস করে নাই।

Address

Gazipur

Telephone

+8801712869683

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sotto Bani News posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Sotto Bani News:

Share