PBTV France

PBTV France Media & News company. [email protected]

Contact creator New media marketing centers on promoting brands and selling products and services through established and emerging online channels, harnessing these elements of new media to engage potential and current customers.

🗳️ জনগণের ভোট, জনগণের আসন — PR পদ্ধতিই হতে পারে নতুন যুগের শুরু! 🇧🇩বর্তমান নির্বাচনী ব্যবস্থায় আমরা কি সত্যিই আমাদের মতা...
28/09/2025

🗳️ জনগণের ভোট, জনগণের আসন — PR পদ্ধতিই হতে পারে নতুন যুগের শুরু! 🇧🇩

বর্তমান নির্বাচনী ব্যবস্থায় আমরা কি সত্যিই আমাদের মতামতের সঠিক প্রতিফলন দেখতে পাই?

🔍 FPTP (First-Past-The-Post) পদ্ধতিতে, অনেক সময়েই যে প্রার্থী সর্বোচ্চ ভোট পান না, তারাও সংসদে পৌঁছে যান—ফলে কোটি কোটি মানুষের ভোট কার্যত "নষ্ট" হয়ে যায়।

🤔 অথচ, PR (Proportional Representation) পদ্ধতি এমন এক ব্যবস্থা যেখানে জনগণের প্রতিটি ভোট গণ্য হয়, আর প্রতিনিধিত্বও হয় তার অনুপাতে।

✅ PR পদ্ধতির মাধ্যমে সাধারণ জনগণের সম্ভাব্য ৫টি বড় লাভ:

1️⃣ জনমতের সঠিক প্রতিফলন:
PR-এ যতো ভোট, ততো আসন। মতভিন্নতা আর বঞ্চিত কণ্ঠগুলোও সংসদে স্থান পায়।

2️⃣ সংখ্যালঘু ও ছোট দলের সুযোগ:
নারী, আদিবাসী, সংখ্যালঘু ও নতুন চিন্তার রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিধি নির্বাচিত হওয়ার বাস্তব সুযোগ সৃষ্টি হয়।

3️⃣ জবাবদিহিমূলক ও প্রতিযোগিতামূলক রাজনীতি:
প্রতিটি ভোটের মূল্য থাকায় দলগুলো জনগণের প্রতি আরও দায়িত্বশীল হয়।

4️⃣ রাজনৈতিক ভারসাম্য ও জোট সরকার:
একক কর্তৃত্ব কমে যায়, সরকার গঠন হয় অংশীদারিত্বের ভিত্তিতে।

5️⃣ ভোট নষ্ট হওয়ার ভয় নেই:
PR পদ্ধতিতে আপনার ভোট সরাসরি সংসদ গঠনে ভূমিকা রাখে।

⚠️ হ্যাঁ, কিছু চ্যালেঞ্জও আছে — জোট রাজনীতি জটিল হতে পারে, সরকার গঠনে সময় লাগতে পারে। কিন্তু রাজনৈতিক স্বচ্ছতা, ভারসাম্য আর অন্তর্ভুক্তিমূলক শাসনের জন্য PR হতে পারে ভবিষ্যতের পথ।

🔄 এখন সময় এসেছে ভাবার — আমরা কি এমন একটি পদ্ধতি চাই না, যেখানে প্রত্যেকটি ভোটের প্রকৃত মূল্য থাকবে?

✍️ *AMC Rumel (এ এম সি রোমেল)*
ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক | প্যারিস, ফ্রান্স
✊ PR মানে — জনগণের সত্যিকারের ক্ষমতায়ন!

🔖 ্ধতি #ভোটের_মূল্য #সংবিধানিক_সংস্কার #গণতন্ত্রের_পুনর্জাগরণ #ভবিষ্যতের_নির্বাচন #বাংলাদেশ_চাই_ন্যায্যতা

🔁 শেয়ার করুন, মতামত দিন। এই আলোচনাটা থামানো যাবে না। 💬

“ফ্রান্সে বৈধ হওয়ার দ্রুত পথ: ‘Métiers en tension’ (শ্রম-ঘাটতি) ধারায় বাংলাদেশিরা কিভাবে রেগুলারাইজ হয়ে স্ত্রী-সন্তান আন...
15/09/2025

“ফ্রান্সে বৈধ হওয়ার দ্রুত পথ: ‘Métiers en tension’ (শ্রম-ঘাটতি) ধারায় বাংলাদেশিরা কিভাবে রেগুলারাইজ হয়ে স্ত্রী-সন্তান আনতে পারবে — ২০২৫ নির্দেশিকা ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র”**

# # সারসংক্ষেপ

ফ্রান্স সরকার ২০২৪–২০২৫ সালের নতুন অভিবাসন আইনে **“métiers en tension”** (শ্রমঘাটতি পেশা) তালিকা হালনাগাদ করেছে। এই আইনের আওতায় নির্দিষ্ট শর্ত পূরণ করলে দীর্ঘদিন ধরে অনিয়মিতভাবে থাকা বিদেশি কর্মীরা **“régularisation par le travail”** বা কাজভিত্তিক বৈধকরণ পেতে পারেন। একবার বৈধ **carte de séjour salarié** (কর্মসংস্থান-ভিত্তিক রেসিডেন্স পারমিট) পাওয়া গেলে, প্রয়োজনীয় আয় ও বাসস্থানের শর্ত পূরণ সাপেক্ষে **পরিবার পুনর্মিলন (regroupement familial)** প্রক্রিয়ায় স্ত্রী-সন্তান আনার সুযোগ তৈরি হয়। তবে এর বাস্তবায়ন পুরোপুরি préfet (প্রিফেকচার প্রশাসন)-এর বিবেচনা ও ডকুমেন্টেশনের উপর নির্ভর করে।

# # ১) “Métiers en tension” কী?

* এটি এমন একটি সরকারি তালিকা যেখানে ফ্রান্সে গুরুতর শ্রম সংকট রয়েছে।
* ২০২৫ সালের সর্বশেষ arrêté (২১ মে ২০২৫) অনুযায়ী নির্মাণকাজ, রেস্টুরেন্ট-হোটেল, পরিবহন (চালক), স্বাস্থ্যসেবা ও গৃহপরিচর্যা, কৃষি ইত্যাদি পেশা এতে অন্তর্ভুক্ত।
* এই পেশায় কর্মরত বিদেশিদের জন্য কাজভিত্তিক টাইটেল বা রেগুলারাইজেশনের প্রক্রিয়া তুলনামূলক সহজতর করা হয়েছে।

---

# # ২) রেগুলারাইজেশনের (বৈধকরণ) মূল শর্ত

আইন ও প্রেফেকচারের নির্দেশনা অনুযায়ী সাধারণত দেখা হয়:

✅ **অবিরত বসবাস**: কমপক্ষে **৩ বছর ধরে ফ্রান্সে অবৈধ অবস্থানসহ বসবাসের প্রমাণ**।
✅ **কাজের প্রমাণ**: গত ২৪ মাসে অন্তত **১২ মাসের payslips বা সমতুল্য কাজের রেকর্ড**; অবশ্যই métiers en tension তালিকার কাজ হতে হবে।
✅ **অপরাধ না থাকা**: গুরুতর অপরাধে দোষী না হওয়া ও “ordre public”-এ হুমকি না হওয়া।
✅ **সামাজিক একীকরণ ও ভাষা**: মৌলিক ফরাসি ভাষাজ্ঞান অথবা সমাজে অংশগ্রহণের প্রমাণকে গুরুত্ব দেওয়া হয়।
✅ **আবেদন প্রক্রিয়া**: সব আবেদন **préfecture**–এ জমা দিতে হয় এবং সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণরূপে préfet-এর বিবেচনার উপর নির্ভর করে।

---

# # ৩) ধাপে ধাপে প্রক্রিয়া (বাংলাদেশিদের জন্য গাইড)

**ধাপ ১ — নিজের কাজ যাচাই করুন**
→ আপনার চাকরি কি “métiers en tension” তালিকায় আছে তা préfet বা service-public.fr থেকে যাচাই করুন।

**ধাপ ২ — ডকুমেন্টস সংগ্রহ করুন**
→ অন্তত ১২টি payslips, চাকরির চুক্তি (contrat de travail), বাসস্থানের প্রমাণ, ৩ বছরের বসবাসের রেকর্ড, পাসপোর্ট, ট্যাক্স/URSSAF প্রমাণাদি প্রস্তুত করুন।

**ধাপ ৩ — préfet-এর কাছে আবেদন**
→ “Demande de régularisation au titre des métiers en tension” ফর্ম পূরণ করে জমা দিন।
→ প্রয়োজনে আইনজীবী বা অভিবাসী সহায়ক সংস্থার সাহায্য নিন।

**ধাপ ৪ — préfet-এর সিদ্ধান্ত**
→ আইনগত শর্ত পূরণ করলে préfet এক বা দুই বছরের **carte de séjour salarié** দিতে পারেন।

---

# # ৪) রেগুলারাইজেশনের পর পরিবার পুনর্মিলন (Regroupement familial)

➡️ **যোগ্যতা**: বৈধ résidence permit (salarié) হাতে পাওয়ার পর অন্তত **১৮ মাস ফ্রান্সে বৈধভাবে থাকা** দরকার।
➡️ **প্রধান শর্ত**:

* স্থায়ী ও পর্যাপ্ত আয় (সাধারণত SMIC বা তার বেশি, পরিবারের সদস্যসংখ্যা অনুযায়ী গণনা হয়)।
* পরিবারের জন্য যথেষ্ট বাসস্থান (OFII দ্বারা যাচাই করা হয়)।
➡️ আবেদনটি **OFII (Office Français de l’Immigration et de l’Intégration)**–এর মাধ্যমে করা হয় এবং préfet সিদ্ধান্ত দেন।

⚠️ গুরুত্বপূর্ণ: আশ্রয়প্রাপ্তদের (réfugiés)-এর মতো এখানে স্বয়ংক্রিয় অধিকার নেই। শুধুমাত্র আয় ও বাসস্থান শর্ত পূরণ করলে স্ত্রী-সন্তান আনার অনুমতি পাওয়া যায়।

---

# # ৫) বাস্তব চ্যালেঞ্জ

* **প্রেফেকচারভেদে পার্থক্য**: কিছু জায়গায় দ্রুত সিদ্ধান্ত হয়, অন্যত্র দীর্ঘসময় লাগে।
* **ডকুমেন্টেশন কঠোর**: সামান্য ভুল বা ঘাটতিতে আবেদন খারিজ হতে পারে।
* **সময়সীমা**: রেগুলারাইজেশনের সিদ্ধান্তে ৬–১২ মাস পর্যন্ত সময় লেগে যেতে পারে।

---

# # ৬) ব্যবহারিক টিপস

1. যত দ্রুত সম্ভব **১২টি payslips** ও নিয়োগকর্তার **attestation** সংগ্রহ করুন।
2. কমপক্ষে **৩ বছরের বসবাসের প্রমাণ** আলাদাভাবে প্রস্তুত রাখুন।
3. সব নথি ফরাসি ভাষায় অনুবাদ ও নোটারাইজ করুন।
4. আবেদন করার সময় স্থানীয় অভিবাসী সংগঠন (associations) ও আইনজীবীর সহযোগিতা নিন।
5. পরিবার আনার আগে **আয় ও বাসস্থানের শর্ত** পূর্ণ করতে হবে।

বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য **“métiers en tension” ধারা ২০২৫** সালে একটি বাস্তবসম্মত বৈধকরণের পথ তৈরি করেছে। তবে এটি **স্বয়ংক্রিয় নয়**, বরং **৩ বছরের বসবাস + ১২ মাস কাজের প্রমাণ + préfet-এর অনুমোদন**—এই তিনটি শর্ত পূরণ করতে হবে। বৈধ হওয়ার পর পর্যাপ্ত আয় ও বাসস্থান প্রমাণ করতে পারলে স্ত্রী-সন্তানদের ফ্রান্সে আনার আইনগত সুযোগ পাওয়া যাবে।
✍️ *AMC Rumel (এ এম সি রোমেল)*
ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক | প্যারিস, ফ্রান্স

#বাংলাদেশী_প্রবাসী `

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান **তারেক রহমান** দেশে ফিরছেন — এমন দাবি করলেন ডা. জাহিদ। তবে প্রশ্ন উঠছে, এটি কি সত্যিকারের...
10/09/2025

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান **তারেক রহমান** দেশে ফিরছেন — এমন দাবি করলেন ডা. জাহিদ। তবে প্রশ্ন উঠছে, এটি কি সত্যিকারের পরিকল্পনা, নাকি শুধু রাজনৈতিক কৌশল?

⚖️ দেশে রয়েছে একাধিক মামলার সাজা, যার মধ্যে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় **যাবজ্জীবন** দণ্ড এবং দুর্নীতির মামলায় **জেল ও মানি লন্ডারিং** অভিযোগ। যদিও আদালত থেকে সব মামলায় নিষ্পত্তি হয়ার কথা।
🇬🇧 তিনি এখন **যুক্তরাজ্যে রাজনৈতিক আশ্রয়ে** রয়েছেন ২০০৮ সাল থেকে।

🧠 তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে, তিনি কি সত্যিই ফিরবেন, নাকি এটি নির্বাচনের আগে একটি রাজনৈতিক বার্তা?
আপনার উপস্থাপনাটি অনেক পরিপূর্ণ, এবং যথার্থ প্রশ্নটি তুলেছে:
👉 **তারেক রহমান কি সত্যিই দেশে ফিরছেন, নাকি এটি নির্বাচনী কৌশলমাত্র?**

এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে হলে কিছু মূল বিষয় বিশ্লেষণ করতে হবে— **আইনি বাস্তবতা, রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট, আন্তর্জাতিক প্রভাব, এবং দলের কৌশল।**

---

# # 🧭 ১. **আইনি বাস্তবতা: ফিরতে বাধা আছে কি?**

**✔️ আদালতের রায় ও নিষ্পত্তি:**

* **২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা:** তারেক রহমান এই মামলায় **যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত**।
* **দুর্নীতি ও মানি লন্ডারিং:** একাধিক মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত ও বিচারাধীন ছিলেন।

❗ **তবে হালনাগাদ অবস্থা (২০২5):**

* সরকারের পক্ষ থেকে গৃহসচিবের উপদেষ্টা জানিয়েছেন:

> “তারেক রহমানের দেশে ফেরায় **আইনি কোনো বাধা নেই**।”


**↪️ অর্থাৎ**, আইনি প্রতিবন্ধকতা যদি থেকেই থাকে, তাহলে সেটি এখন **কার্যত রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক সিদ্ধান্তে নির্ভরশীল**।

---

# # 🧭 ২. **রাজনৈতিক বাস্তবতা: কৌশল না কার্যকর পদক্ষেপ?**

# # # 🗣️ **ফেরার ঘোষণা কী বলছে?**

* ডা. জাহিদের মতো বিএনপি নেতারা বলছেন:

> "উনি খুব শিগগিরই ফিরবেন, প্রস্তুতি চলছে।"
* দলীয় মুখপাত্ররা বলছেন:

> “সঠিক সময় বুঝে তিনি ফিরবেন।”

# # # 📅 **সম্ভাব্য সময়সীমা কবে?**

* কেউ বলছে **আগস্টের শেষ**, কেউ **ডিসেম্বরে**।
* আবার অনেকেই বলছেন **নির্বাচনের আগে প্রতীকী উত্তেজনা বাড়াতে এই বার্তা**।

👉 **এই অনিশ্চয়তাই** সন্দেহ সৃষ্টি করে—এটা কি শুধুই “নির্বাচনী আবেগ” উসকে দেওয়ার চেষ্টা?

---

# # 🧭 ৩. **আন্তর্জাতিক বাস্তবতা: যুক্তরাজ্যের রাজনৈতিক আশ্রয়**

* তিনি **২০০৮ সাল থেকে ব্রিটেনে রাজনৈতিক আশ্রয়ে** রয়েছেন।
* সেখানে তাঁর অবস্থান পরিবর্তনে যেকোনো দেশত্যাগ বা ফেরার ক্ষেত্রে **আইনি ও রাজনৈতিক শর্ত** রয়েছে।

🛂 অর্থাৎ, দেশে ফেরার সিদ্ধান্ত শুধু ব্যক্তিগত বা দলীয় নয়, **আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক ও আইনি স্তরেও প্রভাব ফেলবে**।

---

# # 🧭 ৪. **দলের উপকারিতা: তারেক না থাকলে বিএনপি কোথায়?**

* তারেক রহমানই এখন বিএনপির **চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী**।
* তারেককে সামনে আনলে দল:

* **নেতৃত্বের সংকট মোচন** করতে পারে
* **নির্বাচনকেন্দ্রিক জোট ও তহবিল সংগ্রহ** বাড়াতে পারে
* **জনমতকে উস্কে দিতে** পারে “ফেরার রোমাঞ্চ”

📌 কিন্তু বাস্তবে তিনি দেশে ফিরলে:

* **গ্রেপ্তার হওয়ার আশঙ্কা তীব্র**
* **সরাসরি রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে বাধা পড়বে**
* **আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা ও হস্তক্ষেপ বাড়বে**

---

# # 🔍 চূড়ান্ত বিশ্লেষণ: এটি কৌশল, না কার্যকর পরিকল্পনা?

| বিষয় | বিশ্লেষণ |
| ---------------------- | ---------------------------------------------------------------------------------------------------- |
| **আইনি বাধা** | সরকার বলছে “নেই”, কিন্তু আদেশিক নিষ্পত্তি সম্পর্কে ধোঁয়াশা রয়ে গেছে |
| **রাজনৈতিক স্বার্থ** | ফেরার ঘোষণা দলীয় ঘাঁটি শক্তিশালী করতে সহায়ক |
| **আন্তর্জাতিক জটিলতা** | যুক্তরাজ্য থেকে প্রত্যাবর্তন সহজ নয়; অনুমতি, পাসপোর্ট, ভিসা ইত্যাদি প্রশ্নে |
| **জনগণের প্রতিক্রিয়া** | অনেকটা বিভক্ত — কেউ দেখছেন সাহসী প্রত্যাবর্তন, কেউ দেখছেন কৌশল |
| **বাস্তবতা?** যতক্ষণ না তারেক রহমান নিজে বিমানে উঠে ঢাকার মাটি স্পর্শ করছেন — **এটি একটি কৌশল** বলেই ধরে নেওয়া যায় |

“ঘোষণা আর প্রত্যাবর্তনের মধ্যে একটি রাজনীতি আছে — আর সেই রাজনীতি থেকেই প্রশ্ন জাগে, এটি বাস্তব না বার্তা

✍️ AMC Rumel | প্যারিস, ফ্রান্স

\ #তারেকরহমান #বাংলাদেশরাজনীতি #রাজনৈতিকবিশ্লেষণ #লন্ডনথেকেদেশে #২১আগস্টমামলা #নির্বাচন২০২৬ #গ্রেপ্তারনাকি\_প্রত্যাবর্তন #সংবাদের\_পেছনের\_সংবাদ

 # # # 🎓 *শুধু অভিযোগ নয়, প্রয়োজন আত্মসমালোচনা ও কৌশলগত পরিবর্তন***ছাত্রদলের জন্য সময় এখন শিক্ষা নেওয়ার**ঢাকা বিশ্ববিদ্য...
10/09/2025

# # # 🎓 *শুধু অভিযোগ নয়, প্রয়োজন আত্মসমালোচনা ও কৌশলগত পরিবর্তন*

**ছাত্রদলের জন্য সময় এখন শিক্ষা নেওয়ার**

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের ফলাফল যেমন আলোচনার জন্ম দিয়েছে, তেমনি প্রশ্ন তুলেছে ছাত্রদলের রাজনৈতিক প্রস্তুতি, গ্রহণযোগ্যতা এবং কৌশলের ওপর।

বারবার পরাজয়ের পরেও একঘেয়ে অভিযোগ— *“কারচুপি ও জালিয়াতি”*—এমন ট্রাডিশনাল স্টেটমেন্ট আর গ্রহণযোগ্যতা পাচ্ছে না। রাজনীতি মানে শুধু অভিযোগ নয়, প্রস্তুতি, প্রতিরোধ ও প্রমাণের দক্ষতাও থাকতে হয়।

ছাত্রদল বিএনপির ছাত্রসংগঠন হিসেবে দীর্ঘ রাজনৈতিক ঐতিহ্য বহন করে। কিন্তু রাজনীতিতে শুধু ঐতিহ্য নয়—সময়োপযোগী কৌশল ও ছাত্রসমাজের সাথে আত্মিক সংযোগই সফলতার মূল চাবিকাঠি।

✅ বিজয়ীদের অভিনন্দন জানানো
✅ পরাজয়ের কারণ বিশ্লেষণ
✅ সাধারণ শিক্ষার্থীদের আস্থা অর্জন
✅ সাংগঠনিক দুর্বলতা চিহ্নিত করে রূপান্তর
✅ এবং শেষ পর্যন্ত—নতুন ধারা গড়া

এগুলোই হতো একটি দায়িত্বশীল ছাত্রসংগঠনের করণীয়।

বাংলাদেশে নির্বাচন পরাজয়ের পর *“কারচুপির অভিযোগ”* বলাটা যেন অলিখিত নিয়ম। কিন্তু প্রশ্ন হলো—কেন ছাত্রদল আগেভাগে এসব রুখে দেওয়ার প্রস্তুতি নেয়নি? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বিএনপিপন্থী শিক্ষকদের সংগঠনও রয়েছে, দীর্ঘদিনের কাঠামো রয়েছে—তবু কেন বারবার ব্যর্থতা?

আরও বড় প্রশ্ন—কেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা ছাত্রদলের প্রতি আস্থা দেখাল না? অনেকেই ভাবেন, ছাত্রদল জিতলেও তারা ছাত্রলীগের মতো আচরণ করবে। এই গভীর রাজনৈতিক অনাস্থা দূর করতে না পারলে শুধুই নাম পাল্টালেই বাস্তবতা পাল্টাবে না।

এই ফলাফল ছাত্রদলের জন্য এক স্পষ্ট সতর্কবার্তা—*শুধু প্রতিদ্বন্দ্বী নয়, নিজেকেও পর্যালোচনা করতে হবে।* আর এ শিক্ষা জাতীয় রাজনীতির মাঠেও বিএনপির জন্য দিকনির্দেশক হতে পারে।

> রাজনীতিতে ব্যর্থতা মানেই শুধুই প্রতিপক্ষের দোষ নয়—অর্থহীন অভিযোগ নয়, বরং প্রয়োজন *কৌশলগত পরিবর্তন ও সাংগঠনিক আত্মসমালোচনা।

ছাত্ররাজনীতি ফিরুক নতুন ধারায়—যেখানে থাকবে স্বচ্ছতা, গ্রহণযোগ্যতা ও দায়িত্বশীল কৌশল।

✍️ *AMC Rumel (এ এম সি রোমেল)*
ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক | প্যারিস, ফ্রান্স

#ছাত্রদল #ডাকসু #রাজনৈতিককৌশল #নতুনরাজনীতি #বিএনপি #বাংলাদেশরাজনীতি #ডাকসু২০২৫ #নেতৃত্বপরিবর্তন

 # # 🗳️ ঢাবি ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রশিবির সমর্থিত ফরহাদের বড় জয়, ছাত্রদলের হামীমের শক্তিশালী লড়াইচূড়ান্ত ফলাফলে ছাত্রশিবির...
10/09/2025

# # 🗳️ ঢাবি ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রশিবির সমর্থিত ফরহাদের বড় জয়, ছাত্রদলের হামীমের শক্তিশালী লড়াই

চূড়ান্ত ফলাফলে ছাত্রশিবির সমর্থিত ফরহাদ পেয়েছেন **১০,৭৭৪ ভোট**।
নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী, ছাত্রদলের হামীম পেয়েছেন **৫,২৮৩ ভোট**, ভোট ব্যবধান **৫,৪৯১**।

✅ দীর্ঘদিন পর ডাকসু নির্বাচনে অংশ নিয়ে ছাত্রদল প্রমাণ করেছে তারা এখনও শিক্ষার্থীদের একাংশের আস্থা অর্জনে সক্ষম।

# # # হারার কারণগুলো:

▪️ মাঠে কম উপস্থিতি
▪️ দুর্বল প্রচারণা
▪️ শিক্ষার্থীদের প্রধান ইস্যুতে স্পষ্ট অবস্থানের অভাব
▪️ জাতীয় রাজনীতির নেতিবাচক প্রভাব

# # # ভবিষ্যতের করণীয়:

▪️ সংগঠন পুনর্গঠন
▪️ ইস্যু-কেন্দ্রিক রাজনীতি
▪️ ডিজিটাল প্রচারণায় জোর
▪️ তরুণ নেতৃত্বকে অগ্রাধিকার দেওয়া

📣 এটা হার নয়, বরং ফিরে আসার বড় সুযোগ। ছাত্রদল কি সময়কে কাজে লাগাতে পারবে?

\ #ঢাবি #ডাকসু২০২৫ #ছাত্রদল #ভিপি\_নির্বাচন #রাজনীতি #ভোট #বাংলাদেশ #শিক্ষার্থীর\_স্বার্থ #হামীম

 # # # 📰 **ঢাবি ডাকসু নির্বাচন: ছাত্রদল ভিপি প্রার্থী আবিদের, পরাজয়ের কারণ, শিক্ষা, এবং রাজনীতির ভবিষ্যৎ পথচলা**✍️ অনুসন...
10/09/2025

# # # 📰 **ঢাবি ডাকসু নির্বাচন: ছাত্রদল ভিপি প্রার্থী আবিদের, পরাজয়ের কারণ, শিক্ষা, এবং রাজনীতির ভবিষ্যৎ পথচলা

**✍️ অনুসন্ধানী বিশ্লেষণ**

আবিদ, আপনি যে পরিশ্রম করেছেন, তা অস্বীকার করার কোনো সুযোগ নেই। আপনার পরিশ্রমের প্রতি সম্মান রেখেই বলতে হয়—শুধু পরিশ্রম নয়, রাজনীতিতে জয়ের জন্য কৌশল, জনগণের মন বুঝে এগোনো এবং সময়োচিত সিদ্ধান্তও সমান গুরুত্বপূর্ণ।

ডাকসুতে হেরে যাওয়া মানেই আপনার ক্যারিয়ার শেষ—এমনটা ভাবা ভুল। কিন্তু এই ভরাডুবির পেছনে কী কী কারণ কাজ করেছে, তা খোলামেলা আলোচনা করা এখন সময়ের দাবি। একইসঙ্গে ভাবতে হবে, আগামীতে কীভাবে আরও গ্রহণযোগ্য হয়ে উঠতে পারেন।

# # # # 📌 পরাজয়ের সম্ভাব্য কারণসমূহ:

1. **অহংকার ও আত্মতৃপ্তি:** আপনার দল হয়তো ধরেই নিয়েছিল, “বিএনপি দেশের সবচেয়ে বড় বিরোধী দল, তাই ঢাবিতেও তারাই জিতবে।” এই অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাসই হতে পারে সবচেয়ে বড় ভুল।

2. **নেতাকর্মীদের সমন্বয়হীনতা:** দলের ভিতরেই ভাঙন ছিল। এমনকি, অনেকেই সন্দেহ করছেন—আপনার প্রার্থীকে নিজ দলের সবাই ভোটই দেয়নি।

3. **ট্যাগিং ও অহংকারী মনোভাব:** একটানা নেতাকর্মীদের ‘ট্যাগিং’, “আমরাই শ্রেষ্ঠ” টাইপ কথাবার্তা, এবং বাস্তবতা থেকে বিচ্ছিন্ন আচরণ শিক্ষার্থীদের বিরক্ত করেছে।

4. **ছাত্রবান্ধব ইমেজের অভাব:** মায়েদ কিংবা হামিম পরাজিত হয়েও ভালোবাসা পেয়েছে, কারণ তারা শিক্ষার্থীদের সাথে সম্পর্ক তৈরি করতে পেরেছিল। আপনি কি সেই জায়গায় পৌঁছাতে পেরেছিলেন?

5. **ভয়ের রাজনীতি:** কিছু নেতাকর্মী গোঁয়ার্তুমি ও অসভ্য আচরণ করেছেন। এই ‘গবর গণেশ’ টাইপ আচরণ ঢাবির শিক্ষার্থীরা আর মেনে নেয় না। সময় বদলেছে, ক্যাম্পাস এখন গণতান্ত্রিক চেতনার জায়গা।

# # # # ⚠️ নির্বাচন বয়কট করা কেন আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত?

নির্বাচন বয়কট মানেই হল শিক্ষার্থীদের রায়কে অস্বীকার করা। এটি শুধু আপনার ক্যারিয়ারের ক্ষতি করবে না, বরং ভবিষ্যতে ছাত্ররাজনীতিতে আপনাকে একঘরে করে তুলতে পারে।

# # # # ✅ করণীয় কী?

* ফলাফল মেনে নিন।
* আত্মসমালোচনা করুন।
* শিক্ষার্থীদের মন বুঝে তাঁদের পাশে দাঁড়ান।
* অহংকার নয়, বাস্তবতা চিনে সংগঠন গড়ুন।
* ভয়ভীতি নয়, আস্থাভিত্তিক রাজনীতিতে ফিরে যান।

**জাতীয় রাজনীতির ভবিষ্যৎ যা-ই হোক, বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসগুলোতে পেশিশক্তি-নির্ভর রাজনীতির যুগ শেষ—এই সত্য এখন মানতেই হবে।**

**আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো, তবে সেই কামনা বাস্তবায়ন নির্ভর করবে আপনার পরবর্তী সিদ্ধান্তগুলোর ওপর।**

#ডাকসু২০২৫
#ছাত্ররাজনীতি
#গণতন্ত্র
#নেতৃত্বের_পুনর্গঠন
#অহংকার_নয়_আত্মসমালোচনা
#আবিদ
#মায়েদ
#হামিম
#শিক্ষার্থীর_রায়
#ভবিষ্যতের_নেতৃত্ব
#পেশিশক্তির_শেষ
#আস্থার_রাজনীতি

 # # 🗳️ **ঢাবি ডাকসুতে কারচুপির অভিযোগে ভোট বর্জন: ভিপি প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খানের প্রতিবাদী সিদ্ধান্ত**ঢাকা বিশ্ববিদ্য...
10/09/2025

# # 🗳️ **ঢাবি ডাকসুতে কারচুপির অভিযোগে ভোট বর্জন: ভিপি প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খানের প্রতিবাদী সিদ্ধান্ত**

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডাকসু নির্বাচনে **ছাত্রদল-সমর্থিত ভিপি প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান** ভোটে **কারচুপি, অনিয়ম এবং পক্ষপাতমূলক আচরণের** অভিযোগ এনে **ভোট বর্জনের ঘোষণা** দিয়েছেন।

🟠 আবিদুল ইসলাম খানের অভিযোগ অনুযায়ী:
🔸 **নির্বাচন প্রক্রিয়ায় 'কোড অব কন্ডাক্ট' লঙ্ঘন হয়েছে**
🔸 প্রশাসনের পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ ও প্রভাবশালী হস্তক্ষেপ ছিল
🔸 বিভিন্ন হলে **ফ্রেশার্স রিসেপশনের নামে ভোটার প্রভাবিত করার চেষ্টা হয়েছে**, যা নির্বাচনী নীতিমালার **ক্লজ ৯(b) এবং ৯(c)** স্পষ্টভাবে লঙ্ঘন করে

📣 তিনি জানিয়েছেন, এই পদক্ষেপ শুধু তার নয়—**গণতন্ত্র রক্ষায় এক নৈতিক প্রতিবাদ**।

> "নির্বাচনের স্বচ্ছতা, নিরপেক্ষতা ও ন্যায্য প্রতিযোগিতা নিশ্চিত না হলে ছাত্র রাজনীতি আদর্শ থেকে সরে যাবে।"

---

# # # 🔍 কেন গুরুত্বপূর্ণ?

এই বর্জনের সিদ্ধান্তে আবারও সামনে এসেছে এক প্রশ্ন—
**বাংলাদেশে শিক্ষাঙ্গনের নির্বাচনগুলো কতটা স্বচ্ছ, ন্যায্য ও গণতান্ত্রিক?**
শুধু জয় নয়, গণতন্ত্রের মান রক্ষা করাও কি আমাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত নয়?

\ #ডাকসুবর্জন #আবিদুলইসলাম #ভোটকারচুপি #ঢাবি\_রাজনীতি
\ #নির্বাচনস্বচ্ছতা #গণতন্ত্রেরপক্ষে #নিরপেক্ষনির্বাচন
\ #ছাত্রদল #ভিপিপ্রার্থী #ছাত্ররাজনীতি

---

**🗣️ আপনার মতামত কী? ভোট বর্জন কি গণতন্ত্রের প্রতি একটি সাহসী প্রতিবাদ, নাকি রাজনৈতিক কৌশল? মন্তব্যে আপনার ভাবনা জানান।**

✍️ *AMC Rumel (এ এম সি রোমেল)*

 # # # 📰 **ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রশিবিরের উত্থান: মেধার জয় না সাংগঠনিক পরিকল্পনার ফল?**২০১৫ সাল থেকে পরিকল্পিতভাবে ঢাক...
09/09/2025

# # # 📰 **ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রশিবিরের উত্থান: মেধার জয় না সাংগঠনিক পরিকল্পনার ফল?**

২০১৫ সাল থেকে পরিকল্পিতভাবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মেধাবী শিক্ষার্থী ভর্তি করানোর উদ্যোগ নিয়েছিল ছাত্রশিবির—এমন একটি দাবি ঘুরে বেড়াচ্ছে সামাজিক মাধ্যমে। দাবি অনুযায়ী, ২০২১ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রায় **৮০% ছাত্র শিবিরের সঙ্গে সম্পৃক্ত**। যদিও এ তথ্যের নিরপেক্ষ উৎস এখনও স্পষ্ট নয়, এটি একটি আলোচিত বিষয় হয়ে উঠেছে।

একই সাথে দাবি করা হচ্ছে, **২০২০ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত অনুষ্ঠিত বিসিএস পরীক্ষায় সফল ক্যাডারদের প্রায় ৫০%-ই ছাত্রশিবির সংশ্লিষ্ট**। এই পরিসংখ্যানের সত্যতা নিয়ে বিতর্ক থাকলেও, এটি সামাজিক ও রাজনৈতিক অঙ্গনে একটি আলোচনার জন্ম দিয়েছে।

২০২৩ সালের ৫ই আগস্ট কথিত 'গণঅভ্যুত্থানের' পর প্রশাসনে ছাত্রশিবিরের প্রভাব বাড়ছে বলেও কেউ কেউ মনে করছেন। তাদের ভাষ্যমতে, ছাত্রশিবিরের মেধাভিত্তিক রাজনীতি এখন শুধু ক্যাম্পাসেই সীমাবদ্ধ নেই—বরং প্রশাসনিক নানা স্তরেও প্রভাব ফেলছে।

অন্যদিকে, ছাত্রদল, ছাত্রলীগ ও বাম ছাত্রসংগঠনগুলোর বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি ও রাজনীতির নামে "ধান্দাবাজি" করার অভিযোগ থাকলেও, তাদের পক্ষ থেকে এই ধরনের কার্যক্রম অস্বীকার করা হয়ে থাকে।

এই প্রেক্ষাপটে শিক্ষিত ও সচেতন তরুণ প্রজন্মের মধ্য থেকে একটি প্রশ্ন উঠেছে:
👉 আগামী দিনে নেতৃত্ব দেবে কে—মেধা নাকি সংগঠন?

---

🔎 **বিশ্লেষণ দরকার**
এই পোস্টে উল্লিখিত পরিসংখ্যান ও তথ্যগুলোর সুনির্দিষ্ট উৎস প্রকাশ না পাওয়ায় এগুলো যাচাই করা প্রয়োজন। যেকোনো ধরনের রাজনৈতিক বক্তব্য বা পরিসংখ্যান বিশ্লেষণের আগে নিরপেক্ষ ও গবেষণাভিত্তিক তথ্যের উপর নির্ভর করা গুরুত্বপূর্ণ।

---

✍️ *AMC Rumel (এ এম সি রোমেল)*
ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক | প্যারিস, ফ্রান্স

\ #ঢাকা\_বিশ্ববিদ্যালয়
\ #ছাত্ররাজনীতি
\ #ছাত্রশিবির
\ #ছাত্রদল
\ #ছাত্রলীগ
\ #মেধাবী\_প্রজন্ম
\ #বিসিএস
\ #বাংলাদেশ\_রাজনীতি
\ #ক্যাম্পাস\_রাজনীতি
\ #নেতৃত্ব
\
\
\

ছাত্ররাজনীতি ২০২৫: ফিরে এলো ছাত্রশিবির, ছাত্রদল ও ছাত্রলীগ কোথায়?"📌 **বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ছাত্ররাজনীতি: শিবির...
09/09/2025

ছাত্ররাজনীতি ২০২৫: ফিরে এলো ছাত্রশিবির, ছাত্রদল ও ছাত্রলীগ কোথায়?"
📌 **বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ছাত্ররাজনীতি: শিবির, ছাত্রদল, ছাত্রলীগ ও বাম সংগঠনগুলোর বর্তমান প্রভাব ও অবস্থান**

বাংলাদেশের বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামী ছাত্রশিবিরের (শিবির) প্রভাব আবারও দৃশ্যমান হয়ে উঠছে।
চট্টগ্রাম, রাজশাহী, খুলনা, সিলেট, কুষ্টিয়া, ময়মনসিংহসহ একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে তারা দ্বিতীয় বা তৃতীয় প্রধান শক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করছে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েও তারা DUCSU নির্বাচনে অংশগ্রহণসহ নানা কর্মকাণ্ডে সক্রিয় হয়ে উঠেছে।

অন্যদিকে ছাত্রদল কিছু জায়গায় উপস্থিত থাকলেও সাংগঠনিক দুর্বলতায় ভুগছে।
ছাত্রলীগ সরকারি দলীয় প্রভাবের সুবিধা নিয়ে কিছু ক্যাম্পাসে আধিপত্য বজায় রাখলেও সহিংসতার অভিযোগের কারণে বিতর্কিত।
বাম ও প্রগতিশীল ছাত্রসংগঠনগুলো শিবিরের প্রত্যাবর্তন নিয়ে সমালোচনায় সরব এবং গঠনমূলক প্রতিবাদ চালিয়ে যাচ্ছে।

📊 **বিশ্ববিদ্যালয়ভিত্তিক তুলনামূলক অবস্থা:**

| বিশ্ববিদ্যালয় | শিবির | ছাত্রদল | ছাত্রলীগ | বাম/সামাজিক সংগঠন |
| ------------------------ | ------------- | -------- | ---------------- | ------------------- |
| চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় | শক্তিশালী | মাঝারি | সীমিত | সক্রিয় বিরোধিতা |
| রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় | প্রভাবশালী | পর্যাপ্ত | ঐতিহ্যবাহী | উপস্থিতি ও প্রতিবাদ |
| ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় | উত্থানমান | প্রতিকূল | বিতর্কিত অবস্থান | কৌশলগত প্রতিবাদ |
| অন্যান্য পাবলিক/প্রাইভেট | দ্বিতীয়/তৃতীয় | সীমিত | অবস্থাননির্ভর | সাধারণ বিরোধিতা |

📝 **বিশ্লেষণ:**
বাংলাদেশের ছাত্ররাজনীতিতে নতুন বাস্তবতা তৈরি হচ্ছে। শিবির যেখানে ক্যাম্পাসে আবারো জায়গা করে নিচ্ছে, সেখানে বামপন্থী ছাত্রসংগঠনগুলো একধরনের আদর্শিক প্রতিরোধ গড়ে তুলছে। এ পরিস্থিতি শিক্ষাঙ্গনে গণতান্ত্রিক চর্চা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার প্রশ্নকে নতুন করে সামনে এনেছে।

---

📢 **আসুন, আমরা সচেতন হই—বিশ্ববিদ্যালয় হোক মুক্ত চিন্তা ও গণতন্ত্রের চর্চাকেন্দ্র, সহিংসতা ও গোপন রাজনীতির আস্তানা নয়। ---

✍️ *AMC Rumel (এ এম সি রোমেল)*
ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক | প্যারিস, ফ্রান্স
\ #ছাত্ররাজনীতি #ছাত্রশিবির #ছাত্রদল #ছাত্রলীগ #বাংলাদেশবিশ্ববিদ্যালয়
\
\

-

🇫🇷 সেবা‌স্তিয়াঁ লেকোঁর্নু – ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রীআজ, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ফরাসি প্রেসিডেন্ট এমমানুয়েল ম্যাক্রোঁ প...
09/09/2025

🇫🇷 সেবা‌স্তিয়াঁ লেকোঁর্নু – ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী

আজ, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ফরাসি প্রেসিডেন্ট এমমানুয়েল ম্যাক্রোঁ প্রতিরক্ষা মন্ত্রী সেবা‌স্তিয়াঁ লেকোঁর্নুকে ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মনোনয়ন দিয়েছেন।
বিশ্বস্ত মিত্র হিসেবে পরিচিত লেকোঁর্নু এখন সামনে থেকে নেতৃত্ব দেবেন এমন এক সময়, যখন ফ্রান্স রাজনৈতিক অস্থিরতা ও জনবিক্ষোভের মুখোমুখি।

🔴 “Bloquons Tout” আন্দোলন ইতোমধ্যেই দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে — যেখানে ধর্মঘট ও অবরোধের হুমকি রয়েছে।

📌 তাঁর মূল চ্যালেঞ্জ:

বিভক্ত সংসদের সঙ্গে সমঝোতা

২০২৬ সালের বাজেট পাস করা

জাতীয় স্থিতিশীলতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা

📊 সারসংক্ষেপ:

📅 তারিখ📰 ঘটনার বিবরণ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫সেবা‌স্তিয়াঁ লেকোঁর্নু প্রধানমন্ত্রী নিযুক্তপূর্ব অবস্থাবায়রুর সরকার গণ-আস্থা হারিয়ে পদত্যাগ করেনমূল চ্যালেঞ্জবাজেট পাস, সংসদে সমঝোতা, আন্দোলন দমনরাজনৈতিক প্রেক্ষাপট“Bloquons Tout” আন্দোলনে দেশজুড়ে অস্থিরতা
---

✍️ *AMC Rumel (এ এম সি রোমেল)*
ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক | প্যারিস, ফ্রান্স:








📌 সূত্র:
AP News
Financial Times
The Guardian

এখন পর্যন্ত বেসরকারিভাবে পাওয়া ফলাফল
09/09/2025

এখন পর্যন্ত বেসরকারিভাবে পাওয়া ফলাফল

"ভোট কারচুপির প্রমাণ লোপাটে সিসিটিভি ফুটেজ গায়েব: অভিযোগ জিএস প্রার্থী এসএম ফরহাদের"ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র স...
09/09/2025

"ভোট কারচুপির প্রমাণ লোপাটে সিসিটিভি ফুটেজ গায়েব: অভিযোগ জিএস প্রার্থী এসএম ফরহাদের"

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন ঘিরে নতুন করে বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। শিবির সমর্থিত জিএস প্রার্থী **এসএম ফরহাদ** অভিযোগ করেছেন, নির্বাচনে **ব্যালট কারচুপি ও জালিয়াতির প্রমাণ লোপাটে** কেন্দ্রের **সিসিটিভি ফুটেজ গায়েব** করা হয়েছে।

🗣️ মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫) শারীরিক শিক্ষা কেন্দ্রে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে ফরহাদ বলেন:

*“অমর একুশে হলে একজন কর্মকর্তা সব হল ব্যালট এবং কেন্দ্রীয় ব্যালটে নিজের ইচ্ছেমতো ভোট দিয়ে বাক্স ভর্তি করেছে। তাকে পরে ধরার পর চাকরিচ্যুত করা হয়। অথচ, এ ঘটনা প্রমাণের জন্য আমরা যেসব সিসিটিভি ফুটেজ চেয়েছি, প্রশাসন তা দেয়নি।”*

🎥 ফরহাদের দাবি অনুযায়ী, ভোট কারচুপির মুহূর্তগুলো ধারণ করা সিসিটিভি ফুটেজ এখন **নিখোঁজ**। তিনি বলেন, এটি একপ্রকার **“কারচুপি ঢাকার অপচেষ্টা”**। তিনি আরও অভিযোগ করেন, একটি বুথে এক শিক্ষার্থী প্রবেশের এক মিনিট পরই বের হয়ে এসে জানান, সেখানে আগে থেকেই **জিএস পদপ্রার্থী সাদিক কায়েমসহ অন্যদের পক্ষে ভোট দেয়া ছিল।**

📌 আরও অভিযোগ:

* ইউল্যাবে সকাল ৮টা থেকে ১০টা পর্যন্ত **পর্যবেক্ষক ও গণমাধ্যমকর্মীদের ঢুকতে দেওয়া হয়নি।**
* নির্বাচনে **এজেন্টদের সঠিকভাবে প্রবেশের সুযোগ না দেওয়া ও মিস ম্যানেজমেন্টের** কথাও উল্লেখ করেন ফরহাদ।
* প্রশাসনের নির্লিপ্ততায় ভোটের স্বচ্ছতা নিয়ে **গুরুতর প্রশ্ন** উঠেছে।

🔍 প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে:

* কে বা কারা ওই ফুটেজ সরাল?
* আদৌ কোনো নিরপেক্ষ তদন্ত হবে কি?
* ছাত্রদের প্রতিনিধিত্বমূলক নির্বাচন কি আজও একটি **প্রহসন** হয়ে দাঁড়িয়েছে?

📢 এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে **কোনো আনুষ্ঠানিক বক্তব্য পাওয়া যায়নি। Amc Rumel এ এম সি রোমেল

\ #ডাকসু\_নির্বাচন #ভোটকারচুপি #সিসিটিভি\_ফুটেজ #ঢাবি #ডাকসু #জিএস\_প্রার্থী #নির্বাচনী\_জালিয়াতি #ঢাবি\_শিক্ষার্থী #ভোটের\_স্বচ্ছতা

Adresse

Paris

Téléphone

+33753042477

Notifications

Soyez le premier à savoir et laissez-nous vous envoyer un courriel lorsque PBTV France publie des nouvelles et des promotions. Votre adresse e-mail ne sera pas utilisée à d'autres fins, et vous pouvez vous désabonner à tout moment.

Contacter L'entreprise

Envoyer un message à PBTV France:

Souligner

Partager