https://youtube.com/c/JahanaraPinky

Prettyfix By Jahanara Pinky, London Borough of Hackney (2025)

17/11/2025

Happy Mummy, happy Kabbo 🩷

16/11/2025

শেষের ছবি দ্রষ্টব‍্য

#বাংলাদেশ

এবং কাব‍্য’র লাগেজের কোন হদিস নাই ।

But we are home ❤️

14/11/2025

দুঃস্বপ্নের মত তিনটা দিন কেটে গেলো ।

শুরু হলো কাব‍্য’র বাবাকে দিয়ে । হটাৎ করে প্রচন্ড জ্বর কাশি আর গলা ব‍্যাথা। ও এমন একজন যে একদম মরি মরি অবস্থায় না গেলে কখনো কাজে সিক কল করে না । সে সির কল দিলেও আমার তো ঠিকই কাজে যেতে হয়েছে। যাওয়ার সময় বলে গেলাম , আমি আগে চলে আসব । আধাবেলা কাজ করে চলে আসলাম। তার বিছানা থেকে ওঠার শক্তি নাই । এর উপরে কাব‍্য’র দেখাশোনা করা ।

আমরা মনে হয় পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন কাজ করছি। দুইজনে ফুলটাইম কাজ করে, বাচ্চাকে নার্সারিতে না দিয়ে দুজনে মিলে দেখাশোনা করা।

যাই হোক, পরের দিন ভোর ছয়টায় কাজে গেলাম, আশা করছিলাম হয়তো এই দিনটা ভালো যাবে। কিন্তু নয়টা বাজে মোবাইলে টেক্সট আসলো আমি আরলি বাসায় যেতে পারবো কি না ! ওর শরীর বেশী খারাপ , কাব‍্যকে সামলাতে পারছে না । আমি বললাম “আচ্ছা” সে বললো আমাকে নিতে আসবে। আমার বাসা থেকে কাজের ড্রাইভ অনলি ফাইভ মিনিট । নিতে আসার পর দেখলাম - কাব‍্য কে পুরো ড্রাংক মনে হচ্ছে । প্রথমে ভাবলাম হয়তো ঘুমের টাইম তাই এমন দেখা যাচ্ছে। কিন্তু ছেলে আমার গাড়িতে ওঠার পর আমার সাথে কোন interaction করলো না । তখনই বুঝলাম সামথিং ইজ রং । যাই হোক বাসায় আসতে আসতে কাব্য এর শরীর extremely খারাপ হয়ে গেলো । কাঁপিনি দিয়ে জ্বর । বমি করে সোফা ওর শরীর সব নষ্ট হয়ে গেলো । তারপর একটু ঘুমালো , ঘুমের মধ্যে শরীরটা ওর আরও খারাপ হলো ।আমি ওর বুকে হাত দিয়ে বুঝতে পারছিলাম ওর হার্টরেট অনেক ফাস্ট।111 এ কল দিলাম , ওরা এম্বুলেন্স পাঠাবে । কিন্তু ওয়েট করতে হবে চার ঘন্টা। আর এখানের ইমার্জেন্সিতে যাওয়া মানে ঘন্টার পর ঘন্টা বসে থাকা। মিস ওদের এম্বুলেন্স ক‍্যান্সেল করতে বললাম , বললাম নিজেই যেত পারব ! ওর বাবার গাড়ি চালানোর মত অবস্থা নেই, এবং ঐ সময়ে আমার ভাই-বন্ধুরা সব কাজে। ট‍্যাক্সি কল দিলাম , কোন এক অজানা কারণে ঐ সময়ে ট‍্যাক্সির প্রচুর ডিমান্ড। ৪০ মিনিট অপেক্ষা করার পরও ট‍্যাক্সি পাচ্ছিলাম না। ক‍্যান্সেল করে আবার অন‍্য জায়গায় ট‍্যাক্সি কল দিলাম । ফাইনালি এক ঘন্টা পরে ট‍্যাক্সি আসলো , আমি বুকে সাহস নিয়ে একাই রওয়ানা দিলাম ! হসপিটালে পৌঁছে জানলাম তিন ঘন্টা ওয়েটিং টাইম । কী আর করা বসে রইলাম। এবং পুরো ওয়েটিং রুম ফুল, তিল ধারনের জায়গা নেই।

যতক্ষণ ওয়েট করলাম কাব্য ততক্ষণ আমার কোলের মধ‍্যে ঢুকে শুয়ে থাকলো , নরমালি ও চুপ করে বসে থাকার মানুষ না । আমাদের ডাক আসলো , এখন কাব্য ওর পায়ে অক্সিমিটার লাগাতে দিবে না । হায়রে কী কান্না , অনেক কিছু বুঝিয়ে সেটা পায়ে লাগালাম । এবার সে এটা কিছুতেই পায়ে রাখবে না , তার ধরে টানাটানি । আমাদের প্রাথমিক চেক করে আবার ওয়েটিং রুমে ফেরত পাঠালো । ইমার্জেন্সিতে গেলে সুস্থ বাচ্চাও অসুস্থ হয়ে যায় ঐ ওয়েটিং রুমে বসে থাকলে । ওদের যেহেতু কোন রুমে খালি নেই আমাদের বসে থাকতে হলো ! এর পরের কলে ডাক্তার ডাকবে । আরও দুই ঘন্টা বসে থাকার পর ডাক্তার দেখলো তাও ওয়ার্ডের বাইরে নিয়ে, কারণ ওয়ার্ড ফুল । খুব অল্প বয়সী একটা ফুটফুটে মেয়ে কাব্যকে দেখলো, এখন কাব্য কোনমতেই ওর শরীর টাচ করতে দিবে না। আমি এবং পিচ্চি ডাক্তার দুজন আধা ঘন্টা যুদ্ধ চালানোর পর কোনমতে ওর কান বুক চেক করলো । এবং একটা কান inflamed বললো। গলা চেক করতে পারলো না । এবং ওর হার্টবিট অনেক অনেক ফাস্ট। ডাক্তার বললো রাতে থাকা লাগতে পারে , সে সিনিয়র ডাক্তার এর সাথে কথা বলে জানাবে । আপাতত মেডিসিন দিয়ে আবার ওয়েটিং রুমে ফেরত গেলাম , কোন রুম খালি ছিলো না ওয়েটিং রুম-ই ভরসা ।বাচ্চারা ফ্লোরে শুয়ে ঘুমায় যাচ্ছিলো, এতো বিজি ছিলো সেদিন ।

মেডিসিন খাওয়ার পর স‍্যার সজাগ হলেন , স্ন‍্যকিং করলেন । খেলাধুলা করলেন । তারপর শুরু হলো দুদু দুদু প্রলাপ, তার প্রিয় জিনিস।সাথে তো দুদু আনি নাই, ততক্ষণে অনেক রাত। আর যেতেও পারব না , কারণ কখন ডাক পড়ে । ততক্ষণে আমার ভাইয়েরা স‍্যামকে খাইয়ে কাব্য’র দুদু নিয়ে হাজির।

দুদু খেয়ে স‍্যারের মাথা এবং হার্ট দুটোই ঠান্ডা । এদিকে আমার পেট বাবাজিও শোরগোল শুরু করে দিয়েছে । ভাইয়েরা আমার জন‍্য খাবার আনতেও ভুলে নি । আমরা গাড়িতে যেয়ে খেলাম , একজন ওয়েটিং রুমে থাকলো । খাওয়া দাওয়া শেষ করতে করতে স‍্যার পটি করলো , সেটা চেন্জ করতে আবার ওয়েটিং রুমে আসলাম । এর মাঝখানে আমাদের ডাক পরলো। ওর হার্টবিট চেক করে জানালো রাতে থাকা লাগবে না ,আমরা বাসায় যেতে পারব। কারণ , কাব্য হসপিটাল environment একদম পছন্দ করছিলো না । তবে বলে দিলো, অবস্থা একই রকম থীকলে ১২ ঘন্টা আবার নিয়ে যেতে। এই দেশে এই জিনিসটাকে আমার অনেক চ্যালেঞ্জিং মনে হয়। চাইলেই ডাক্তার দেখানো যায় না , চাইলেই সাথে সাথে ট্রিটমেন্ট পাওয়া যায় না ।

যাই হোক , বাসায় এসে আমি আর পুত্র মিলে সেই ঘুম দিলাম । রাতে জ্বর থাকলো , ঔষুধ দিলাম । ঘুম থেকে উঠে দেখি আমি শেষ।আমার জ্বর ঠান্ডা কাশি, এমন অবস্থা উঠে দাঁড়াতে পারছি না । কে কাকে সেবা করবে? সবাই আমরা গুরতর অসুস্থ।

আমার ভাই-বোনেরা প্রতি বেলায় খাবার আর মেডিসিন নিয়ে আসা এবং বেলায় বেলায় খোঁজ আমরা ঠিক আছি কী না ? এবং উনাদের সেবায় এ যাত্রায় আমরা পার করে দিলাম ! আমি উনাদের কৃতজ্ঞতা জানাব নাকি আল্লাহর কাছে দোয়া করব উনারা যেন সবসময় আমার জীবনে থাকেন !

এবং এতকিছু লিখতে লিখতে একটা কথা মনে পরলো , আমি প্রেগন্যান্ট থাকা অবস্থায় একজনের বাসায় stay over করেছিলাম তার অনুরোধে। আমি থাকাকালীন সে তার কোন একটা গহনা খুঁজে পাচ্ছিলো না , তখন আসলে মাথায় এতকিছু আসে নি । এতো বছর পর যেয়ে মনে হলো এটা আসলে আমাকে ইঙ্গিত করে ছিলো ! অথচ তাকে নিয়ে এমন কিছু স্বপ্নেও ভাবিনি ।

মোদ্দাকথা , সময় মানুষ চেনায় …

(স্মৃতি হিসেবে টুকে রাখলাম )

12/11/2025

I don’t know when was the last time my kitchen looked this messy , even after my c-section my kitchen wasn’t in this bad state !

I hate winter 😭

My whole family is ill, we are taking turns to look after each other . We survived because we have an amazing support system , they did everything to make our life easy . From bringing medicine to food , going to A&E with me .

I’m grateful for everything , I don’t want to thank them because that’s not enough . 😍

08/11/2025

This is my 3rd bottle of K-beauty cleansing oil, so far I loved them all.

Now I’m confused which one shall I stick to ?

1. Beauty of Joseon
2. Centella
3. IUNIK

COMMENT YOUR FAVOURITES?

06/11/2025

This is my best purchase for the holiday; it’s been through hell, but it kept my makeup safe. 3 years old, but still rocking 😌

01/11/2025

☺️

01/11/2025

Happy Saturday ☺️

31/10/2025

Hyperpigmentation?
Acne prone skin?
Textured skin?

Follow this makeup routine, it will work .

30/10/2025

Organising ammur makeup 💄

Prettyfix By Jahanara Pinky

17/11/2025

16/11/2025

14/11/2025

12/11/2025

08/11/2025

06/11/2025

01/11/2025

01/11/2025

31/10/2025

30/10/2025

Address

Website

Alerts

Contact The Business

Shortcuts

Share

Category