She stories

21/09/2025

20/09/2025

বাড়ি কিনছেন?
—মুখ বন্ধ রাখুন।

একটি নতুন গাড়ি কিনছেন?
—মুখ বন্ধ রাখুন।

বিয়ে করছেন?
—মুখ বন্ধ রাখুন।

ছুটিতে যাচ্ছেন?
—মুখ বন্ধ রাখুন।

কোর্স করতে যাচ্ছেন?
—মুখ বন্ধ রাখুন।

পদোন্নতি হবে?
—মুখ বন্ধ রাখুন।

99% সময় আমাদের স্বপ্ন/দর্শনগুলি যখন অনুমিত হয় তখন সত্য হয় না, কারণ আমরা ভুল সময়ে ভুল মানুষের কাছে খুব তাড়াতাড়ি মুখ খুলি। যারা "বন্ধু" বলে দাবি করে তাদের সাথে আমাদের আসন্ন সফলতা শেয়ার করতে আমরা ভুল ছিলাম। হিংসা এবং ঈর্ষা মানুষের জন্য যথেষ্ট, যা কিছু ঘটতে পারে তা শেষ করে ফেলার জন্য, তাই... আপনার মুখ বন্ধ করুন!!! আপনার "বন্ধুদের" অধিকাংশই আপনাকে ভালো করতে বা দেখতে চায় কিন্তু কখনোই তাদের চেয়ে ভালো নয়!! এমনকি পরিবারের সদস্যদের একটি গোপন হিংসা আছে!!! কিন্তু, আল্লাহ আপনার জন্য যা রেখেছেন তা তারা থামাতে পারবে না! তাই যতটা সম্ভব মুখ বন্ধ রাখুন! বদনজর বলে কিছু অবশ্যই আছে ... অবশ্যই আছে... অবশ্যই আছে!

(Collected)

20/09/2025

ভাতের মাড় ফেলবেন কিন্তু লুছনী খুঁজে পাচ্ছেন না, গোসলে যাবেন গামছা খুঁজে পাচ্ছেন না সাথে সাথে আল্লাহকে বলবেন যে, আল্লাহ খুঁজে পাচ্ছিনা পাইয়ে দাও। যদিও এগুলো জিনিস হাতের কাছেই থাকে একটু খুঁজলেই পাওয়া যায় তবুও আগে আল্লাহকে বলবেন।

ছেল ঘুমের মধ্যে পুরো বিছানা গড়াগড়ি করে, খাটের মাথায় গিয়ে বাড়ি খায় নয়তো নিচে পড়ে যায় এইজন্য দুই পাশে কোল বালিশ দিয়ে রাখি। রাতে ঘুমের মধ্যে হঠাৎ হাত দিয়ে দেখি এক পাশে বালিশ নাই। ঘুমের মধ্যেই উঠে বিছানার চারপাশে খুঁজলাম পেলাম না পরে বিরক্ত হয়ে শুয়ে পড়লাম। তখনই মনে খেয়াল আসলো, আল্লাহ তো জুতার ফিতাও চাইতে বলছেন আচ্ছা আল্লাহকেই বলি। বলে আবার খুঁজা শুরু করলাম। আলহামদুলিল্লাহ পেয়ে গেলাম অথচ সেই একই জায়গায় মাত্রই দেখেছি কিন্তু পাইনি।

বড় বড় বিপদ ছাড়া আল্লাহকে বলার অভ্যাস নাই আমাদের কিন্তু বলা উচিত তাহলে জীবন সহজ হয়ে যায়। কারণ লুছনী বলেন বা গামছা প্রত্যেকটা জিনিসের মালিক আল্লাহ। এই ছোট্ট জিনিসটাও আল্লাহর ইচ্ছে ছাড়া ফিরে পাওয়া সম্ভব না। যতই নাগালে থাকুক, চোখের সামনে থাকুক। তাই খুঁজবেন কিন্তু আল্লাহকে বলে নিবেন।

একটা আইসক্রিম খেতে চাইলেও হাজব্যান্ড বা বাবাকে বলার আগে আল্লাহকে বলবেন। এই ছোট্ট জিনিসটা কিনে দিতে কোনো বাবা বা হাজব্যান্ডই না করবেন না। কিন্তু এমন হতে পারে যে, তাদের আনার কথা মনে থাকলোনা কিংবা আনার পথে হারিয়ে গেলো বা কোনোভাবে নষ্ট হয়ে গেলো। কিন্তু আল্লাহ ইচ্ছে করলে যেভাবেই হোক আপনার হাতে পৌঁছে যাবে।

সবচেয়ে বড় ফায়দা হলো, এই ধরনের ছোট ছোট বিষয়ে বলার অভ্যাস থাকলে আল্লাহর সাথে স্ট্রং একটা কানেকশন তৈরি হয়ে যায় তখন বড় বড় বিপদে মাথা ঠান্ডা থাকে। নয়তো আমরা প্যানিক করে ফেলি, হসপিটালে দৌড়াই টাকা ঢালতে থাকি, এর কাছে বলি ওর কাছে দৌড়াই, এই সেক্টরে পরিচিত উচ্চপদস্থ কে আছে খুঁজতে থাকি। সবশেষে যখন কোন কাজ হয়না তখন আল্লাহকে বলি অথচ শুরুতেই আল্লাহকে বললে আল্লাহ বিষয়টা সহজ করে দিতেন।

20/09/2025

25 AI tools to supercharge your 2025 workflow

1. ChatGPT.com – all-purpose AI assistant
2. Bard.google.com – Google conversational AI
3. Perplexity.ai – AI-powered research & answers
4. Notion.ai – notes, docs & writing assistant
5. Copilot (github.com/copilot) – coding companion
6. Replit.com – rapid in-browser development
7. Capsho.com – podcast → multi-format content
8. Submagic.co – turn long videos into shorts
9. SlidesAI.io – auto-generate presentation slides
10. Tome.app – storytelling & presentation AI
11. Pictory.ai – repurpose videos into short clips
12. Synthesia.io – create videos with AI avatars
13. Suno.com – AI music creation
14. Adcreative.ai – AI ad creatives that convert
15. Copy.ai – fast marketing copy & ideas
16. Writesonic.com – content writing & funnels
17. MarketMuse.com – content strategy with AI
18. SurferSEO.com – on-page SEO optimization
19. Keywordsearch.com – boost ad conversions
20. Otter.ai – meeting transcripts & searchable notes
21. Canva.com – fast AI design & templates
22. Remove.bg – remove backgrounds instantly
23. InVideo.io – social video production
24. Fastphoto.io – create AI headshots
25. Play.ht – TTS for podcasts & narration

Save this for later 🔖

19/09/2025

Baaper kina BMW te part ase!
Nijer kina Toyota te pride ase.
Tomar bujhte ektu shomoy laagbe 🙂

Even if you have purchased a cycle for yourself, I have mad respect for you. If you buy your fake make up products from your own hard earned money, you have my salute to you. You have no idea how much I appreciate young people with the littlest amount of responsibility for themselves. Don't wait for others to give you recognition. Don't expect others to respect you. Learn to be your self first. Be someone. Start from the cheapest gain. Ajke 10/12 ta kotha na shunle kalke lakh lakh manush er mukhe tomar naam thaakbena!

Copy post from Salman Mohammad Muqtadir

ছবিতে রাতের

18/09/2025

একটা সময় ছিল, আমি ভাবতাম,
যদি কেউ আমার ক্ষতি করে, তাহলে আমাকেও সুযোগ বুঝে তাকে জবাব দিতে হবে। ইট ছুড়ঁলে তাকে পাটকেল মেরে জবাব দিতে হবে।
কিন্তু সময় আমাকে অন্য শিক্ষা দিয়েছে।
আমি দেখেছি যখন কেউ আমার সাথে অন্যায় করেছে আমি চুপ থেকেছি। কিছুই করিনি। কিন্তু আল্লাহই সেটার জবাব দিয়ে দিয়েছেন।
দিন যায়, মাস যায়, একদিন হঠাৎই দেখি সেই মানুষটা নিজের কাজের ফলাফলের মধ্যে ডুবে যাচ্ছে। সে আমার সাথে যা যা করেছে সব কিছু আবার তার জীবনেই ফিরে আসছে। আরো ভয়াবহ ভাবে ফিরে আসছে।
তখন মনে হয়েছে, আমি যতটুকু প্রতিশোধ নিতে পারতাম সেটা হয়তো সামান্যই হয়ে যেত। কিন্তু আল্লাহর পক্ষ থেকে যে প্রতিশোধ আসে, সেটা অনেক গভীর, অনেক ভয়াবহ, অনেক ন্যায্য। এইরকম ঘটনার প্রমান কিন্তু আপনি আপনার মা ও দাদী নানীর জীবনের গল্পেও পাবেন। একটা সময় তারা কতো কষ্ট করেছিল। আজকে ওই মানুষগুলাই তাদের দারস্ত হচ্ছে।

তাই কেউ আপনার ক্ষতি করলে, সাথে সাথে প্রতিশোধের কথা ভাববেন না। মাফ করলেও পারবেন, ছেড়ে দিলেও পারবেন। কিন্তু সবকিছুর ওপরে একটা জিনিস নিশ্চিত,
আল্লাহ কাউকে ছাড় দেন না।
আপনাকে শুধু সময়ের অপেক্ষা করতে হবে। আপনার জীবনের কষ্টগুলোর জবাব আল্লাহই আরো ভালোভাবে দিয়ে দিবেন।

ছবিতে Big Ben 🥰
সময় রাত ৩টা

18/09/2025

যিনি এই লেখাটি পড়ছেন,
দু'আ করি আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা অলৌকিকভাবে আপনার সমস্ত দুশ্চিন্তা দূর করে দিক,
নেক দু'আ গুলো আ'ফিয়াহ্ ও কল্যানের সাথে কবুল করে নিক।

যেসব আশঙ্কা করে আপনি চিন্তিত ও ভয় পাচ্ছেন ইনশাআল্লাহ সেগুলো সত্যি হবে না।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআ'লা আপনাকে খালি হাতে ফিরিয়ে দিবেন না।
ইনশাআল্লাহ আপনার দিনগুলো আনন্দময় হবে, আপনার জীবন বরকতময় হবে।

যদি এ লেখাটি আপনার চোখে পড়ে, এটি আপনার জন্যই লেখা। পরম করুণাময় আপনার প্রতি সদয় হোন, শয়তানের কুমন্ত্রণা থেকে হিফাজতে রাখুক এই দু'আ-ই করছি।

আমীন....©©

14/09/2025

One day in sha Allah🪽🕊️

28/01/2025

ইংল্যান্ডে দৈনন্দিন খরচ থেকে ক্যাশব্যাক/ভাউচার পাওয়ার ৩টি সহজ উপায় 💰💥🔙

✅ ASDA Rewards: অ্যাপ ডাউনলোড এবং সাইনআপ প্রক্রিয়া:

১. অ্যাপ ডাউনলোড করুন:
গুগল প্লে স্টোর (Android) বা অ্যাপল অ্যাপ স্টোর (iOS) থেকে “ASDA Rewards” নামে অ্যাপটি ডাউনলোড করুন।

২. অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন:

অ্যাপটি ইনস্টল করার পর ওপেন করুন।
“Create an Account” বা “Sign Up” অপশনে ক্লিক করুন।আপনার নাম, ইমেইল, ফোন নম্বর এবং একটি পাসওয়ার্ড দিয়ে নিবন্ধন সম্পন্ন করুন।

৩.বারকোড বা রিওয়ার্ড কার্ড সেটআপ করুন:

সাইনআপের পর অ্যাপের হোম পেজে একটি বারকোড (Reward Barcode) দেখতে পাবেন।এটি Google Wallet বা Apple Wallet-এ যোগ করুন, যাতে টিল স্ক্যান করার সময় সহজে অ্যাক্সেস করা যায়।

ASDA Rewards অ্যাপ কীভাবে ব্যবহার করবেন:

১.অফার খুঁজুন:

অ্যাপের “Offers” সেকশনে গিয়ে দেখুন, কোন পণ্যগুলিতে ডিসকাউন্ট বা বিশেষ রিওয়ার্ড দেওয়া হচ্ছে।যেমন, £১০-এর কোনো পণ্যের ওপর £৪ ডিসকাউন্ট পেতে পারেন, যা আপনার রিওয়ার্ড কার্ড স্ক্যান করার পর অ্যাপ্লাই হবে।

২. ক্যাশব্যাক এবং ভাউচার:

যখনই শপিং করবেন, চেকআউটের সময় আপনার রিওয়ার্ড বারকোড স্ক্যান করুন।আপনার মোট শপিংয়ের উপর নির্ভর করে রিওয়ার্ড পয়েন্ট জমা হবে।জমা হওয়া পয়েন্ট অ্যাপের মাধ্যমে ক্যাশব্যাক ভাউচারে রূপান্তর করুন এবং ভবিষ্যৎ কেনাকাটায় ব্যবহার করুন।

✅ Morrison’s More Card

Morrisons More Card-এর মাধ্যমে সাইন আপের ধাপ:

১. More Card অ্যাপ ডাউনলোড করুন:

Google Play Store (Android) বা Apple App Store (iOS) থেকে Morrisons More Card অ্যাপটি ডাউনলোড করুন।আপনি চাইলে Morrisons-এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকেও সাইনআপ করতে পারেন

২. একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন:

অ্যাপ বা ওয়েবসাইট খুলুন।Sign Up” বা “Create an Account” অপশনে ক্লিক করুন।আপনার নাম, ইমেইল ঠিকানা, মোবাইল নম্বর, এবং একটি পাসওয়ার্ড দিয়ে নিবন্ধন সম্পন্ন করুন।

৩. More Card বারকোড অ্যাক্সেস করুন:

সাইন আপের পর, আপনার More Card-এর একটি ভার্চুয়াল বারকোড অ্যাপের মধ্যে পাওয়া যাবে।আপনি এটি Google Wallet বা Apple Wallet-এ যোগ করতে পারেন।যদি আপনি একটি ফিজিকাল কার্ড চান, তবে অ্যাপ বা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সেটির জন্য আবেদন করতে পারেন।

Morrisons More Card কীভাবে ব্যবহার করবেন:

৪.বারকোড স্ক্যান করুন:

Morrisons-এ কেনাকাটা করার পর পেমেন্টের সময় টিল স্ক্যান করার আগে অ্যাপ থেকে আপনার More Card-এর বারকোডটি স্ক্যান করুন। এতে আপনার কেনাকাটার পয়েন্ট জমা হবে।

৫. পয়েন্ট সংগ্রহ করুন:

প্রতি £১ কেনাকাটায় নির্দিষ্ট পরিমাণ পয়েন্ট দেওয়া হয় পয়েন্টগুলি জমা হলে তা ভাউচার বা ক্যাশব্যাক হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন।

৬. এক্সক্লুসিভ অফার উপভোগ করুন:

More Card অ্যাপের “Offers” সেকশনে বিশেষ ডিসকাউন্ট বা ডিল দেখতে পারবেন, যা শুধু More Card ব্যবহারকারীদের জন্য।যেমন, নির্দিষ্ট পণ্যে ছাড় বা “buy one get one free” অফার।

৭. ক্যাশব্যাক এবং ভাউচার:

যখন পয়েন্ট জমা হবে, অ্যাপ বা ওয়েবসাইটে আপনার ব্যালান্স দেখতে পারবেন।পয়েন্ট নির্দিষ্ট পরিমাণে পৌঁছালে তা Morrisons ভাউচার হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন।

✅ Nectar Card: হল একটি জনপ্রিয় লয়ালটি প্রোগ্রাম, যা আপনাকে কেনাকাটায় পয়েন্ট উপার্জন করতে এবং সেগুলো বিভিন্ন রিটেইলারের মাধ্যমে ডিসকাউন্ট, ভাউচার বা ফ্রি প্রোডাক্টে রিডিম করতে সহায়তা করে। এখানে Nectar Card সাইন আপ থেকে ব্যবহার করার সম্পূর্ণ নির্দেশনা দেওয়া হলো:

Nectar Card সাইন আপ করার ধাপ:

১. Nectar অ্যাপ ডাউনলোড করুন:

Google Play Store বা Apple App Store থেকে Nectar App ডাউনলোড করুন।

২. অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন:

Nectar অ্যাপ খুলুন।“Sign Up” বা “Register” অপশনে ক্লিক করুন।আপনার নাম, ইমেইল অ্যাড্রেস, মোবাইল নম্বর এবং একটি পাসওয়ার্ড দিয়ে নিবন্ধন করুন।
আপনার পছন্দের Nectar Card নম্বর দেওয়া হবে, যা অ্যাপে ভার্চুয়াল বারকোড হিসেবে থাকবে।যা চাইলে গুগুল ওয়ালেট বা এপল ওয়ালেটে এড করে নিতে পারেন।

Nectar Card যেভাবে ব্যবহার করবেন:

৩. কেনাকাটায় পয়েন্ট অর্জন করুন:

পার্টনার স্টোরগুলোতে (যেমন Sainsbury’s, Argos, eBay) কেনাকাটার সময় আপনার Nectar Card বা অ্যাপ থেকে বারকোড স্ক্যান করুন।সাধারণত প্রতি £১ কেনাকাটায় ১ Nectar পয়েন্ট দেওয়া হয়। তবে নির্দিষ্ট পণ্যে বা অফারে বেশি পয়েন্টও পেতে পারেন।

৪. পয়েন্ট ব্যালান্স চেক করুন:

Nectar অ্যাপ বা ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনার মোট পয়েন্ট চেক করতে পারবেন।পয়েন্ট কীভাবে অর্জিত হয়েছে এবং কোথায় ব্যয় করা যাবে, তা অ্যাপেই দেখা যাবে।

৫. পয়েন্ট রিডিম করুন:

আপনার জমা পয়েন্ট নির্দিষ্ট পরিমাণে পৌঁছালে তা রিডিম করতে পারবেন। উদাহরণ: Sainsbury’s বা Argos-এ পণ্য কেনার জন্য পয়েন্ট ব্যবহার করা।eBay বা অন্যান্য পার্টনার ব্র্যান্ডে ডিসকাউন্ট পাওয়ার জন্য পয়েন্ট ব্যবহার।
৫০০ পয়েন্ট = £২.৫০ ডিসকাউন্ট। বিভিন্ন পেন্ট্রল পাম্পেও ন্যাকটার পয়েন্ট থাকে যা পে করার সময় জিজ্ঞেস করলেই স্ক্যান করে নিবে। যারা গাড়ি চালান সহজেই অনেক ন্যাকটার পয়েন্ট জমা করতে পারবেন পরে এই পয়েন্ট ভেঙ্গেই গ্রোসারি ইত্যাদি কিনতে পারবেন যেকোন Sainsbury তে।

আপনার জানা অন্য কোন সেইভিং ট্রিকস থাকলে কমেন্টে জানান যাতে অন্যরাও উপকৃত হয়। 🙏💚

31/12/2024

📌 *লেখাটা গুরুত্বপূর্ণ! বিবাহিত এবং অবিবাহিত সকলে পড়বেন ইন শা আল্লাহ।*

আমার ফ্যামিলিতে আমাকে খুব কদর করা হয় আলহামদুলিল্লাহ্। নানা বিষয়ে পরামর্শের জন্য বুড়া-জোয়ান সবাই আমার কাছে আসেন। কেন আসেন জানি না। আমিও আল্লাহর নাম নিয়ে পরামর্শ দিয়ে দিই। পরবর্তীতে সেগুলো খুব কাজে দেয় আলহামদুলিল্লাহ্।

এই কয়েক মাসেই পর পর আমার কয়েকজন বোনের বিয়ে হয়েছে। তাদের জন্যই এই পোস্টটা উৎসর্গ করলাম। আশা করি, অন্য বোনদেরও উপকারে আসবে ইনশাআল্লাহ্।

আমি যে টিপসগুলো লিখছি, তা প্রথমে আমার নিজের জন্য। পরে অন্যদের জন্য! লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ্।

🔴 দুআ,দুআ,দুআ। প্রচুর দুআ করবেন। নিঃশ্বাসে নিঃশ্বাসে দুআ করার অভ্যেস গড়ে তুলবেন৷ দুআ যে কত বড় অস্ত্র, তা আপনি ঠিকই টের পাবেন। সূরা ফুরকানের ৭৪ নং আয়াতকে সঙ্গী বানিয়ে নিবেন৷
🔴আমাদের দেশে শ্বশুরবাড়িতে নতুন বউদের খুঁত ধরা যেন সাধারণ একটা ব্যাপার! এটা থেকে বাঁচতেও দুআর বিকল্প নেই। আল্লাহকে বলবেন, ' ইয়া রব্ব! তুমি মানুষের নিকট আমার দুর্বলতা,ত্রুটি ঢেকে দাও। আমাকে দুনিয়া ও আখিরাতে সম্মানিত করো৷ লাঞ্ছিত করো না। অপমানিত হতে দিও না৷ '
🔴রুমে প্রতিদিন সূরা বাকারাহ্ চালু করে রাখার চেষ্টা করবেন৷ যে ঘরে সূরা বাকারাহ্ তিলওয়াত করা হয়,সে ঘরে শয়তান বসত গড়তে পারে না। শয়তান সবসময় চেষ্টা করবে আপনাদের স্বামী-স্ত্রী বা শশুরবাড়ির লোকদের সাথে ক্যাচাল সৃষ্টি করতে। বাসায় নিয়মিত সূরা বাকারাহ্ তিলওয়াত করা হলে,শয়তানের ধোঁকা থেকে সংসারটাকে রক্ষা করা সম্ভব হবে ইনশাআল্লাহ্।
🔴সারাক্ষণ মুখে ইস্তেগফার জারি রাখবেন৷ দুরুদে ইবরাহীম পাঠ করবেন। এতে করে আপনার অন্তরটা প্রশান্ত থাকবে। আল্লাহর রহমত ও বরকত বর্ষণ হবে।
🔴গীবতের ধারেকাছেও যাবেন না৷ গীবতের মজলিস থেকে উঠে আসবেন। যারা গীবত করে,তাদেরও সতর্ক করবেন। বাবার বাড়ির কথা শশুরবাড়িতে, শশুরবাড়ির কথা বাবার বাড়িতে আনা-নেওয়া করবেন না।
স্বামীর ছোট ছোট ভুলগুলো তাঁকে একান্তে জানান। মানুষের সামনে তাঁকে ছোট করে নিজের ব্যক্তিত্ব নষ্ট করবেন না৷ অন্যের সাথে নিজের অর্ধাঙ্গের তুলনা দিবেন না।
স্বামী-স্ত্রীর মধ্যকার ভালোবাসা, হাদিয়া আদান-প্রদান, খুনসুটিগুলো নিজেদের মধ্যে রাখাই শ্রেয়। তবে অবশ্যই বড় কোনো সমস্যা বা জুলুম যেমন- পরকীয়া, গায়ে হাত তোলা,ভরণপোষণ না দেওয়া ইত্যাদি বিষয় ইস্তেখারা করে পরিবারের সাথে আলোচনা করবেন৷
🔴সবকিছু করবেন আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য। মানুষের মন পাওয়ার জন্য কোনো কিছু করলে তাতে পাল্টা আঘাত আসবে,কোনো সন্দেহ নেই। কিন্তু আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য করা কিছুতে আঘাত পেলেও কষ্ট লাগবে না। কারণ আল্লাহ তো প্রতিদান দিবেনই৷
🔴হাসবেন্ডের জন্য সাজবেন। পরিপাটি থাকবেন। সাজতে গেলে কনসিলার,ফাউন্ডেশন মাখতে হবে না। সুন্দর-পরিচ্ছন্ন ড্রেস পরে ময়েশ্চারাইজার লাগাবেন৷ পাউডার দিবেন৷ আর লিপস্টিক/কাজল দিতে পারেন৷ চুলটা আঁচড়ে নিবেন। দুর্গন্ধ থেকে দূরে থাকবেন।আপনার জাওজের পছন্দের পারফিউম লাগাবেন( বিশেষ করে ঘাড়ে,থুতনির নিচে,কানের পাশে)।হাত-পা খসখসে করে রাখবেন না। সুন্দর স্মেলের বডিলোশন লাগাবেন হাতে পায়ে।
তাঁকে অবশ্যই জানাবেন,আপনি তাঁর জন্য সেজেছেন। তাঁর এই ড্রেসটা,এই পারফিউমটা পছন্দ,তাই আপনি এভাবেই নিজেকে প্রেজেন্ট করেছেন৷
সাজতে সাজতে দুরুদে ইবরাহীম পড়বেন বারবার। আর আল্লাহকে বলবেন, ' ইয়া আল্লাহ! আমার ওনার চোখে আমাকে সবচেয়ে সুন্দরী, চক্ষু শীতলকারী বানিয়ে দাও।'
🔴শশুরবাড়ির কারো কাছ থেকে জুলুমের শিকার হলে সোজা গিয়ে জায়নামাজ ভেজাবেন। আল্লাহকে বলবেন, তিনি যেন অতিদ্রুত আফিয়াতের সাথে এর ব্যবস্থা নেন৷ মানুষকে বলে আসলেই কোনো ফায়দা নেই। আপনার স্বামীকে জানালেও হয়তো তিনি আপনাকে ভুল বুঝবেন৷ ফেসবুকের গ্রুপগুলোতে পোস্ট করেও খুব একটা লাভ হয় না। দু-একজন হয়তো ভালো পরামর্শ দেন৷ বাকিদের মধ্যে কেউ কেউ সমবেদনা জানান, নাহয় উল্টো-পাল্টা মন্তব্য করেন৷
আপনি যদি আল্লাহর কাছ থেকে নিজের চাওয়াগুলো আদায় করে নিতে পারেন, সেটাই আসল লাভ!
🔴বিয়ের পরপরই মেয়েরা কেমন জানি দ্বীন থেকে ছিটকে পড়ে৷ আল্লাহর সাথে দূরত্ব বাড়িয়ে দেয়। আউয়াল ওয়াক্তে নামাজটা আদায় করে না। ঘোরাঘুরি করতে গিয়ে নামাজ,পর্দার বারোটা বাজিয়ে ফেলে। মূলত এইসবই সংসার জীবনে বারাকাহ্ নষ্টের প্রধান কারণ। সুখ আসে আল্লাহর পক্ষ থেকে। আল্লাহকে বাদ দিয়ে অন্য কিছুতে বিভোর হলে কষ্ট আসবেই।
রান্না-বান্না থাকলেও আউয়াল ওয়াক্তেই নামাজটা আদায় করার চেষ্টা করুন। বেশিরভাগ মেয়েদের যোহর কাযা হয়। দুপুর ১২টা থেকেই কিন্তু যোহর নামাজের ওয়াক্ত শুরু হয়ে যায়। আযানের অপেক্ষা না করে নামাজটা আদায় করে নিন। বা রান্নাটা আগে আগে সেরে ফেলুন৷ আর অবশ্যই সবসময় আল্লাহর সাহায্য চাইবেন,যেন তিনি আপনাকে আউয়াল ওয়াক্তে খুশু-খুযুর সাথে নামাজ পড়ার তওফিক দেন।
🔴 যারা নন মাহরাম মেইনটেইন করেন,বিয়ের দিন থেকেই এই ব্যাপারে কঠোরতা ধরে রাখবেন। এটাতে যদি একটু নরম হয়ে যান,তাহলে শেষ!আপনার পর্দার প্রতি কঠোরতা একসময় অন্যদের অভ্যেসে পরিণত হবে। তখন আপনার জন্য পর্দা মেইনটেইন করাটা সহজ হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ্।
শশুরবাড়িতে যদি দেবর/ভাসুর থাকেন,তাহলে একটা খিমার রাখবেন। রুম থেকে বের হওয়ার সময় খিমার পরে নিবেন। পা ঢাকা জুতো পরবেন৷ আর খিমারের নিকাবটা দিয়ে নিকাব করে নিবেন।
🔴হাসবেন্ড যখন কাছাকাছি থাকবে,তখন প্রচুর পরিমাণে দুরুদে ইবরাহীম ও ইস্তেগফার করবেন। এর ফায়দা টের পাবেন ইনশাআল্লাহ্। তাঁর সাথে আমলের প্রতিযোগিতা করবেন। তাঁকে বারবার সালাম দিবেন। যতবারই তাঁর দিকে তাকাবেন,হাসিমুখে সালাম দিবেন। সালাম আপনাদের মধ্যকার সম্পর্ককে মজবুত করবে।
🔴 আপনার জাওজের কাছ থেকে কিছু হাতখরচ খুঁজে নিবেন যেন প্রয়োজনে কাজে লাগাতে পারেন। বা সদকাহ্ করতে পারেন। কখনো বলবেন না, ' তুমি তো কখনোই আমাকে হাতখরচ দাও না।' বরং বলবেন, ' আমাকে কি কিছু টাকা দিবা? সদকাহ্ বা টুকটাক খরচে লাগতো৷ সম্ভব হলে দিও।' আর আপনি যদি আমার মতো বোবা পার্টি হোন,যে নিজের হক্বও চেয়ে নিতে পারে না,তাহলে শুধুই আল্লাহর কাছে চান। আল্লাহকে বলবেন, ' রব্ব! তুমি তো জানো,আমি শুধু তোমার মুখাপেক্ষী। আমি তোমার কাছে ছাড়া আর কারো কাছে চাইতে পারি না। আমার এই এই জিনিসগুলো প্রয়োজন। প্লিজ ব্যবস্থা করে দিও আফিয়াতের সাথে।' এভাবে আল্লাহর কাছে চেয়ে দেখুন। তিনি অবশ্যই আপনাকে বহুগুণে উত্তম কিছু দিবেন। আমার নিজের জীবনটাই এভাবে চলছে *_*।
🔴 একটা লুমান্তিক টিপস দিই! হাসবেন্ডের জামার পকেটে বা তাঁর বালিশের নিচে চিরকুট রেখে দিবেন মাঝেমধ্যে। পুরুষ মানুষ এসব পাত্তা দেয় না। তবুও দিবেন। পাত্তা না দিলেও মনে মনে ঠিকই খুশি হয়। আল্লাহকে বলবেন,' আল্লাহ! তুমি ওনাকে আমার প্রেম ও আনুগত্য বুঝার এবং কদর করার তওফিক দাও।'

আপাতত এটুকুই। গুছিয়ে লিখতে পারিনি। অন্য কোনোদিন আরো গুছিয়ে এবং বিস্তারিত লিখবো ইনশাআল্লাহ্।
পুরো পোস্টজুড়ে আমি ৮০% কথা দুআ নিয়ে বলেছি। হয়তো অনেকে ভাবতে পারেন, এই মেয়ে সবখানে শুধু দুআর কথা বলে কেন! বিশ্বাস করুন, দুআ একটা ম্যাজিক৷ আপনার জীবনের বড় বড় সমস্যাগুলো দুআ দিয়েই সমাধান করে ফেলতে পারবেন। 'দুআ'ই সবচেয়ে শক্তিশালী ও সহজ সমাধান। এটা ছাড়া আর কোনো ম্যাজিক্যাল টিপস আমার জানা নেই।

আল্লাহ আমাদের সবার দাম্পত্য জীবনে অঢেল বারাকাহ্ দিন। শয়তান, শয়তানের ওয়াসওয়াসা,হাসাদ,সিহর, জ্বিনসহ সমস্ত অপশক্তি থেকে আল্লাহ আমাদের বন্ধনগুলোকে হিফাজত করুন।
আমাদের সম্পর্কগুলোকে আল্লাহর আরো কাছাকাছি যাওয়ার মাধ্যম,নেকি হাসিলের মাধ্যম বানিয়ে দিন। আল্লাহ আমাদের এই দুনিয়ার মতো জান্নাতুল ফেরদৌসেও একত্রে থাকার তওফিক দিন। আল্লাহ আমাদের সন্তুষ্টি ও কৃতজ্ঞতার জীবন দিন। আমাদের স্বামী-স্ত্রীদের একে অপরের উপর সন্তুষ্ট করে দিন। আল্লাহ আমাদের উপর সন্তুষ্ট হয়ে যান৷ আল্লাহুম্মা আমিন।

24/09/2024

আল্লাহ তা'আলা যাকে অপছন্দ করেন তাকেও অঢেল ধন সম্পদ দান করেন। আর যাকে পছন্দ করেন তাকে দান করেন হিকমাহ।

যাকে হিকমাহ দান করা হয় তার ভিতরে থাকে সাকিনা। আরবি সাকিনা শব্দের অর্থ শান্ত, প্রশান্ত, ধীর, স্থির।

টেবিল ভর্তি খাবার অথচ প্রত্যেকটা খাবারে আপনি দোষ খুঁজে পাচ্ছেন, পেট ভরে খেতে পারছেন না। কেননা আপনাকে সম্পদ দান করা হয়েছে, হিকমাহ দেয়া হয়নি যে কারণে আপনার ভিতর সাকিনা নেই।

আপনাকে হিকমাহ দেয়া হয়েছে যে জন্যে আলু ভর্তা আর ডাল দিয়েও পরম প্রশান্তি নিয়ে পেট ভরে খেয়ে উঠে বলে উঠবেন আলহামদুলিল্লাহ।

উচ্চশিক্ষিতা সুন্দরী স্ত্রী পেয়েও আপনি তাকে নিয়ে সুখী নন, কারণ আপনাকে হিকমা দেয়া হয়নি।

টয়োটা এলিয়নে চড়েও আপনি সুখী নন, আপনার কেন পাজেরো নাই? এর কারণ আপনার মাঝে হিকমাহ নাই, সাকিনা উঠে গেছে। আপনি আপনার অবস্থানে সুখী নন।

আরবি হিকমা শব্দের অর্থ প্রজ্ঞা। যাকে আল্লাহ তা'আলা হিকমা দান করেন সে সর্ব অবস্থায় সন্তুষ্ট থাকে, শান্তিতে থাকে। এর অর্থ নিজেকে মানিয়ে চলা এবং তাতে সন্তুষ্ট থাকা।

রিজিক শব্দের অর্থ অনেক ব্যাপক।
■▪রিযিকেরর সর্বনিম্ন স্তর হচ্ছেঃ টাকা, পয়সা, অর্থ এবং সম্পদ।
■▪রিযিক এর সর্বোচ্চ স্তর হচ্ছেঃ শারীরিক এবং মানসিক সুস্থতা।
■▪রিযিকের সর্বোত্তম স্তর হচ্ছেঃ পুণ্যবান স্ত্রী এবং পরিশুদ্ধ নেক সন্তান এবং
■▪রিযিক এর পরিপূর্ণ স্তর হচ্ছেঃ মহান আল্লাহর সন্তুষ্টি।

■■ রিযিক খুব গভীর একটি বিষয়, যদি আমরা তা বুঝতে পারি।

■■ আমি পুরো জীবনে কত টাকা আয় করবো সেটা লিখিত, কে আমার জীবনসঙ্গী হবে সেটা লিখিত, কবে কোথায় মারা যাবো সেটাও লিখিত এবং কতটা খাবার ও পানীয় গ্রহণ করবো তাও লিখিত বা নির্দিষ্ট।

■■ আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে, আমি কতগুলো দানা বা ভাত দুনিয়াতে খেয়ে তারপর মারা যাবো সেটা লিখিত। একটি দানাও কম না এবং একটিও বেশি না।

■■ ধরুন এটা লিখিত যে আমি সারাজীবনে এক কোটি টাকা আয় করবো, এই সিদ্ধান্ত আল্লাহ্‌ তা'আলা নিয়েছেন।

■■ কিন্তু, আমি হালাল উপায়ে আয় করবো না হারাম উপায়ে আয় করবো সেই সিদ্ধান্ত একান্তই আমার।

■■ যদি ধৈর্য ধারণ করি, আল্লাহ্‌ তা'আলার কাছে চাই, তাহলে হালাল উপায়ে ওই এক কোটি টাকা আয় করেই আমি মারা যাবো। আর হারাম উপায়ে হলেও ওই এক কোটিই... নাথিং মোর, নাথিং লেস!

■■ আমি যেই ফলটি আজকে টেকনাফ বসে খাচ্ছি, সেটা হয়ত ইতালি কিংবা থাইল্যান্ড থেকে ইমপোর্ট করা। ওই গাছে যখন মুকুল ধরেছে তখনই নির্ধারিত হয়েছে যে, সেটি আমার কাছে পৌঁছাবে। এর মধ্যে কত পাখি ওই ফলের উপর বসেছে, কত মানুষ এই ফলটি পাড়তে গেছে, দোকানে অনেকে এই ফলটি নেড়েচেড়ে রেখে গেছে, পছন্দ হয় নি বা কিনেনি। এই সব ঘটনার কারণ একটাই, ফলটি আমার রিযিকে লিখিত। যতক্ষণ না আমি কিনতে যাচ্ছি, ততক্ষণ সেটা ওখানেই থাকবে।
এর মধ্যে আমি মারা যেতে পারতাম, অন্য কোথাও চলে যেতে পারতাম, কিন্তু না! রিযিকে যেহেতু লিখিত আমি এই ফলটি না খেয়ে মারা যাবো না।

■■ রিযিক জিনিসটা এতোটাই শক্তিশালী!

■■ কিংবা যেই আত্মীয় কিংবা বন্ধু-বান্ধব আমার বাসায় আসছে, সে আসলে আমার খাবার খাচ্ছে না। এটা তারই রিযিক, শুধুমাত্র আল্লাহ্‌ তা'ইলা আমার মাধ্যমে তার কাছে পৌঁছে দিচ্ছেন। হতে পারে এর মধ্যে আমাদের জন্য মঙ্গল রয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ!

■■ কেউ কারওটা খাচ্ছে না, যে যার রিযিকের ভাগই খাচ্ছেন।

■■ আমরা হালাল না হারাম উপায়ে খাচ্ছি, সেটা নির্ভর করছে আমি আল্লাহ্‌ তা'আলার উপর কতটুকু তাওয়াক্কাল আছি, কতটুকু ভরসা করে আছি। কেননা,
আল্লাহ তা'আলা বলেনঃ
-------"দুনিয়ায় বিচরণকারী এমন কোনো প্রাণী নেই, যার রিযিকের দায়িত্ব আল্লাহর ওপর নেই। তাদের স্থায়ী এবং অস্থায়ী অবস্থানস্থল সম্পর্কে তিনি অবহিত। সব কিছুই একটি সুস্পষ্ট কিতাবে লেখা আছে।"
-----(সুরা হুদ : আয়াত ৬)

■■ আল্লাহ তা'আলা অন্যত্র বলেনঃ
-------"যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্য কোনো না কোনো পথ বের করে দেবেন। আর তাকে (এমন উৎস থেকে) রিযিক দেবেন, যা সে ধারণাও করতে পারবে না।"
-----(সুরা ত্বালাক : আয়াত ২-৩)

■▪মহান আল্লাহ্‌ তা'আলা আমাদের সঠিক পথ এবং হালাল ও প্রশস্ত কামাই রোজগার ও রিযিক এর ব্যবস্থা করে দিন এবং সকল প্রকার হারাম কামাই রোজগার ও রিযিক থেকে হিফাযত করুন এবং আমাদের সবাইকে ক্ষমা করুন, এবং হিফাযত করুন(আমীন)।

(সংগৃহীত)