দূর অজানায়

দূর অজানায় Traveller & Information providing

29/03/2023
13/02/2021

গুড নাইট সবাইকে

Send a message to learn more

12/02/2021

এখন থেকে রেগুলার পোস্ট দেব পেইজে

Send a message to learn more

12/02/2021

কেমন আছেন সবাই

Send a message to learn more

17/01/2021

আপনাদের যেকোন প্রকার সমস্যায় ইনবক্স করতে পারেন

Send a message to learn more

26/12/2020

Send a message to learn more

19/12/2020

কেমন আছেন সবাই

25/05/2020

সবাইকে ইদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন

04/04/2020

সবাই একটু কস্ট হলেও ঘরে থাকুন আর করোনা ভাইরাস মুক্ত থাকুন

16/09/2018

গুণের ষোলো কলা
কলা পুষ্টিগুণে অনন্য। সারা বছরই পাওয়া যায়। কলাকে বিভিন্ন রোগের প্রাকৃতিক ওষুধ বলা হয়। একটি আপেলের সঙ্গে তুলনা করে দেখা যায়, কলায় আপেলের চেয়ে চার গুণ বেশি আমিষ, দুই গুণ শর্করা, তিন গুণ ফসফরাস, পাঁচ গুণ ভিটামিন-এ, তিন গুণ আয়রন, দুই গুণ ভিটামিন-সি ও অন্যান্য খনিজ উপাদান রয়েছে। কলার মধ্যে অন্য ফলের তুলনায় জলীয় অংশ কম। তাই ক্যালরিও পাওয়া যায় বেশি।
গুণের ষোলো কলা
কী আছে কলায়
কলায় আছে প্রচুর পটাসিয়াম, ভিটামিন-বি ও সি এবং খাদ্য আঁশ।
৬-৭ ইঞ্চি ছোট কলায় ক্যালরি আছে ৯০,
৭-৮ ইঞ্চি মাঝারি কলায় ক্যালরি আছে ১০৫।
৮-৯ ইঞ্চি বড় কলায় ক্যালরি আছে ১২১,
৯ ইঞ্চির চেয়ে বড় কলায় ক্যালরি আছে ১৩৫।
যা নেই
কলায় চর্বি, কোলেস্টেরল বা সোডিয়াম নেই।
কিভাবে খাবেন
কাঁচকলা তরকারি হিসেবে রেঁধে কিংবা ভর্তা করে খাওয়া যায়। পাকা কলা এমনিতে খাওয়া ছাড়া দুধভাতে খাওয়া যায়। ফলের সালাদেও কলা ব্যবহার করা যায়। কাস্টার্ড, চকোলেট, আইসক্রিমেও পাকা কলা ব্যবহার করা হয়।
উপকারিতা
হনিয়মিত কলা খেলে বিষণ্ন বোধ হয় না।
● কলায় ভিটামিন বি-৬ থাকে, যা রক্তের সুগার নিয়ন্ত্রণ করে ও মন ভালো রাখে। নিয়মিত খেলে উচ্চ রক্তচাপ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি প্রায় ৪০ শতাংশ কমে যায়।
● কলায় যথেষ্ট ফাইবার থাকায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয় এবং পাকস্থলী ভালো থাকে।
● গ্যাস্ট্রিক বা আলসারের সমস্যা এবং বুক জ্বালাপোড়ায় পাকা কলা প্রাকৃতিক অ্যান্টাসিড হিসেবে কাজ করে।
● অতিরিক্ত ওজন কমাতেও কলা সাহায্য করে। এ ছাড়া কলায় পর্যাপ্ত শক্তিবর্ধনকারী সুগার রয়েছে, যা একই সঙ্গে ক্ষুধা দূর করে।
● গেঁটে বাত ও বাতের চিকিৎসায় বিশেষ উপকারী।
● কলায় প্রচুর পরিমাণে লুটিন, জিয়াজ্যানথিন নামের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে। এই অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট দেহের ক্ষতিকর উপাদান ধ্বংস করে বার্ধক্যকে পিছিয়ে দেয়।
● বাড়ন্ত শিশু ও অ্যাথলেট বা খেলোয়াড়, নৃত্যশিল্পী বা শারীরিক পরিশ্রম যাঁরা বেশি করেন, তাঁদের জন্য কলা উপকারী। কারণ কলা দ্রুত এনার্জি ফিরিয়ে আনতে সহায়তা করে।
● ভিটামিন-বি ও সিতে ভরপুর কলা। ভিটামিন-বি স্নায়ু দুর্বলতা, রক্তশূন্যতা, কোমরের ব্যথা কমায়। কাঁচকলা প্রচুর পরিমাণে হিমোগ্লোবিন তৈরি করতে সহায়তা করে।
● কলায় থাকা কপার, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ রক্তের জরুরি অংশ আরবিসির পরিমাণ বাড়ায়।
● গর্ভবতী, মাতৃদুগ্ধদানকালীন বা সন্তান নিতে ইচ্ছুক নারীদের জন্য ফলিক এসিড ভীষণ জরুরি, যা কলায় আছে।
● কলার ভিটামিন-সি ত্বক এবং চুল উজ্জ্বল ও মসৃণ করে। এ ছাড়া বড় কোনো অপারেশন বা কোনো কারণে প্রচুর রক্তক্ষরণ হলে কাঁচকলার স্যুপ বা কাঁচকলার পাতলা ঝোল রোগীদের উপকারী পথ্য।
● কলায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে জিঙ্ক, যা দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

11/06/2018

স্ট্রোক সাধারণত বাথরুমেই হয়ে থাকে,
কারন
বাথরুমে ঢুকে গোসল করার সময় প্রথমেই মাথা এবং চুল ভেজানো একদম উচিৎ নয়। কারন এটি ভুল পদ্ধতি। কারন আমরা গরম রক্তের প্রাণী এবং যে কোন উত্তাপ সমন্বয় করতে সময় লাগে। এইভাবে প্রথমেই মাথায় পানি দিলে রক্ত দ্রুত মাথায় উঠে যায় এবং কৈশিক ও ধমনী একসাথে ছিঁড়ে যেতে পারে। ফলস্বরূপ একটি স্ট্রোক এবং মাটিতে পড়ে যাওয়া বা দের্থ।
গোসলের সঠিক পদ্ধতি হলো পায়ের পাতা থেকে আস্তে আস্তে ওপর দিকে কাঁধ পর্যন্ত ভেজাতে হবে। এর ফলে কিছু মানুষের একটা গরম হাওয়া মাথা দিয়ে যেন বের হচ্ছে মনে হতে পারে। এরপর আস্তে আস্তে মুখ ভিজিয়ে মাথায় পানি দেওয়া উচিৎ।
এই পদ্ধতি যাদের উচ্চ রক্তচাপ , উচ্চ কোলেস্টরাল এবং মাইগ্রেন আছে তাদের অবশ্যই পালন করা উচিৎ।
এই তথ্যগুল বয়স্ক মা বাবা এবং আত্মীয় পরিজনদের অবশ্যই জানিয়ে রাখুন। এই তথ্যটুকু অনেকের জীবন বাঁচাতে পারে।
চাইলে এখনি share করতে পারেন।

02/06/2018

অনলাইনে আছি

31/05/2018

সবাই ভাল আছেন???

30/05/2018

১০ টি গুরত্বপূর্ণ উপদেশ যা অাপনার ব্যাক্তিত্বকে
বাড়িয়ে দিবেঃ
১) শরীরের গন্ধ কখনো পারফিউম দিয়ে লুকিয়ে
রাখার চেষ্টা করবেনা। তাই, কোথাও যাওয়ার আগে
ভালো করে স্নান করে নিবা। এটা নিজের জন্যও
ভালো, অপরের জন্যও ভালো।
২) যে বিছানায় ছয়-সাত ঘন্টা ঘুমিয়ে পার করো-সে
বিছানা কেন মাত্র দু মিনিটে পরিষ্কার করে
,গুছিয়ে রাখতে পারোনা।
৩) মানুষের কিচেন আর বাথরুম দেখেই বুঝা যায়-
তারা কতটুকু পরিষ্কার।
৪) অপরিষ্কার দামী প্লেটে পোলাও , বিরিয়ানি
খাওয়ার চেয়ে পরিষ্কার মাটির প্লেটে শাকভাত
খাওয়া ভালো।
৫) ব্যুফেতে খাওয়া সবসময় এড়িয়ে চলবা। এতে
মানুষের খাওয়ার প্রতি শুধু লোভই বাড়েনা। বরং
বিভিন্ন মানুষের শ্বাস-প্রশ্বাস খাওয়ার ওপরে
পরে। এমনকি অনেককে খাওয়ার ওপর হাঁচি দিতেও
দেখা যায়।
৬) বুড়ো রিকসাওয়ালা দেখলে ওনার রিকসায় চড়বা।
কারণ- ওনাকে সবাই এড়িয়ে চলে । ফলে বেচারার
দিনের পর প্রত্যাশিত আয় হয়না। পারলে দশটা টাকা
বেশি দিবা।
৭) ভাত খাওয়ার পর কারো কিচেনে কুলি করে পানি
ফেলবেনা। এটা খুবই অরুচিকর। বাথরুমের বেসিনে
গিয়ে হাত-মুখ পরিষ্কার করে আসবা।
৮) যে হাত দিয়ে খাবারও খাও, সে হাত দিয়ে
গ্লাস, চামচ ইত্যাদি স্পর্শ করবানা। এটা একটা
কমনসেন্স।
৯) একসাথে কয়েকজন মিলে একই বাটিতে যদি
কোনো কিছু বিশেষ করে কাটা ফলের টুকরো খেতে
হয়-তবে -যে টুকরোও চামচ লাগাবা সেই টুকরোই
খাবা। চামচ দিয়ে অযথা সব ফলের টুকরো নাড়া
চাড়া করবানা।
১০) কোনো লাইনে যদি শিশু, মহিলা আর বৃদ্ধ থাকে
তবে সবার শেষে গিয়ে লাইনে দাঁড়াবা। তোমার
ক্ষুধার চেয়ে বরং ওদের ক্ষুধা মেটানো জরুরী।
একজন মায়ের নিজের শিশুকে খাওয়ানো,নিজে
খাওয়া সহ আরো নানা বিষয়ে তাকে খেয়াল
রাখতে হয়। তাই,তাদের অগ্রাধিকার দিবা।

14/05/2018

অনলাইনে আছি
প্রশ্ন করুন মেসেজে

28/04/2018

শুধু খাদ্যই নয় ----------ইহা রোগ প্রতিরোধ ও প্রতিকার করে।
👉 কাঁচা আমঃ:- জ্বর, সর্দি, ত্বক ও দাঁতের জন্য উপকারী।
👉 কাঁঠালঃ: কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। চোখের জন্য ও খাদ্য হজমে উপকারী।
👉 লিচুঃ রুচি বাড়ায়, ঠান্ডা, সর্দি, জ্বর, কাশি, পেটব্যথা ও টিউমারে উপকারী।
👉 আনারসঃ গলা ব্যথা, ব্রংকাইটিস, মূত্রবর্ধক, কিডনির জন্য উপকারী। ইহা কৃমিনাশক, বলকারক, পান্ডুরোধ, সর্দি, জ্বর সারায়। গর্ভবতী মহিলাদের এবং দুধের সাথে আনারস খাওয়া ঠিক না।
👉 তরমুজঃ জ্বর, সর্দি, ঠান্ডা ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। কিডনি, অন্দ্রীয় ক্ষত, রক্তস্বল্পতায় উপকারী।
👉 জামঃ আমাশয়, বমি, অরুচিতে উপকারী।
👉 পেয়ারাঃ– চর্মরোগ, দাঁত ও হাড়ের রোগে উপকারী। খাদ্য হজম, ক্ষত শুকাতে, চর্বি কমাতে ও অরুচিতে সহায়ক।
👉 বেলঃ পেট পরিস্কার, কোষ্ঠকাঠিন্য, আমাশয়, হজমশক্তি, বলবর্ধকে উপকারী।
👉 জাম্বুরাঃ কোষ্ঠকাঠিন্য, মুখের রুচি, জ্বর সর্দিতে উপকারী।
👉 পেঁপেঃ খাদ্য হজম, রক্তজমাট বাঁধা, ক্ষত সারাতে সহায়ক, পেট ফাঁপা দূর করে।
👉 লেবুঃ ঠাণ্ডা, সর্দি, জ্বর ও ক্লান্তি দূর করে।
👉 ডালিমঃ কোষ্ঠকাঠিন্য, আমাশয়, পেটের অসুখ ও রক্ত ক্ষরণ বন্ধে সহায়ক।
👉 করমচাঃ রুচি বাড়ায়, ত্বক ও রক্তনালী শক্ত করে ও রক্তক্ষরণ বন্ধ করে। ইহা কৃমিনাশক।
👉 জামরুলঃ ডায়াবেটিস রোগীর জন্য উপকারী।
👉 তেঁতুলঃ হৃদরোগ, পেটফাঁপা, বলবর্ধকে উপকারী। মাথাব্যথা ও বিষাক্ততা নিরাময় হয়।
👉 লটকনঃ রুচি বাড়ে ও বমি দূর হয়।
👉 আমলকিঃ চর্মরোগ দূর হয়, ক্ষত সারায়, রুচি বাড়ায় ও ত্বক মসৃণ করে ও যকৃত, পেটের পীড়া, হাঁপানি, কাশি ডায়াবেটিস, অজীর্ণ ও জ্বর নিরাময় করে।
👉 কুলঃ বাতের ব্যথা, রক্ত পরিস্কার, হজম, পেট ফাঁপা, অরুচিতে উপকারী।
👉 আমড়াঃ পিত্ত ও কফ নিবারণ করে, আমনাশক ও কণ্ঠস্বর পরিস্কার করে।
👉 কলাঃ আমাশয়, ডায়রিয়া, আলসার, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
👉 নারিকেলঃ দুর্বলতা দূর করে, ডাবের পানি স্যালাইনের কাজ করে।
👉 কামরাঙাঃ রক্তক্ষরণ বন্ধ, বমি বন্ধ, কৃমি, কাশি ও এজমা নিরাময় করে।
👉 সফেদাঃ জ্বর নাশক, ত্বক ও রক্ত নালী দৃঢ় করে, রক্তক্ষরণ বন্ধ করে।
👉 ডেউয়াঃ পিত্তবিকারে ও যকৃতের পীড়ায় হিতকারী।
👉 খুদিজামঃ আমাশয়, ডায়াবেটিস অরুচি ও বমিতে উপকারী।
👉 আতাঃ বলকারক, বাত ও পিত্তনাশক, বমননাশক, রক্তবৃদ্ধিকারক ও মাংসবৃদ্ধিকারক।
👉 চালতাঃ পেটফাঁপা, কফ, বাত ও পিত্তনাশক।
👉 সাতকরাঃ বমিনাশক, রুচিবর্ধক ও হজম সহায়ক।
👉 ডুমুরঃ টিউমার, ডায়াবেটিস, কিডনি ও লিভারের পাথর নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়।
👉 কদবেলঃ যকৃত ও হৃদপিন্ডে বলবর্ধক। পিত্তরোগ ও পেটের অসুখ ভালো করে।
👉 তালঃ শ্লেস্মানাশক, মূত্র বৃদ্ধি করে, প্রদাহ ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
👉 জলপাইঃ রুচি বাড়ায় ও ত্বক মসৃণ রাখে।
👉 খেজুরঃ বলবর্ধক, কৃমিনাশক, হৃদরোগ, জ্বর ও পেটের পীড়ায় উপকারী।
👉 কমলাঃ র্সদিজ্বর, ক্ষত ও চর্মরোগে উপকারী।

26/04/2018

আসুন জেনে নেই মুখে ঘা হওয়ার কারণসমূহঃ-
১। ভিটামিন ও আয়রনের স্বল্পতার কারণে। যেমন
ভিটামিন বি৬, ভিটামিন বি১২ অথবা অন্য কোন
ভিটামিন।
২। ঠাণ্ডা লাগলে মুখে ঘা হতে পারে।
৩। মুখের মাড়ি আঘাতগ্রস্ত হয়ে ও অনেক সময় এই ঘা
হয়। জোরে জোরে দাঁত ব্রাশ করলেও এ ঘা হয়।
৪। ধূমপান, নেশা জাতীয় জিনিস, পান, মদ খেলেও
মুখে ঘা হয়।
৫। যাদের এইডস, ডায়াবেটিস, ক্যান্সার এমন রোগ
আছে তাদের এ ঘা হয়।
৬। রাতে ঘুম না হলে অথবা দেরি করে ঘুমালে,
পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম না হলে অনেক বেশি দুশ্চিন্তা
করলেও মুখে ঘা হতে পারে।
৭। বংশগত কারণেও মুখের ভিতর আলসার হয়।
৮। মুখে অ্যালার্জি থাকলে ও ঘা হতে পারে।
()_______()
কিভাবে মুখের ঘা থেকে প্রতিকার সম্ভব:
১। রাস্তা-ঘাট কিংবা ঘরের বাইরের পানি না
খাওয়া।
২। রাতে কমপক্ষে ৮ ঘন্টা ঘুমান।
৩। ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট নেওয়া।
৪। নরম ব্রাশ ব্যবহার করা যাতে চাপ বা ঘষা না
লাগে।
৫। সাধারণত ৭ দিনের মধ্যে এই ঘা ভালো হয়ে যায়।
আর যদি তা না হয় তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ
নেওয়া। মাউথ ওয়াশ মুখের ব্যথা দূর করতে সাহায্য
করে। এটিও ব্যবহার করা যেতে পারে।
৬। ঘরে বসে গরম পানিতে লবন অথবা বেকিং সোডা
দিয়ে কুলি করলে আরাম পাবেন। তাছাড়া ১ চিমটি
বেকিং সোডা আর একটু পানি নিয়ে মিশিয়ে ঘা
এর উপর লাগিয়ে রাখতে পারেন। ঘা এর উপর
পিয়াজ দিলে খুব তাড়াতাড়ি উপকার পাবেন, কিন্তু
অনেক ব্যথা বাড়বে। ভিটামিন ই ক্যাপসুল ঘা এর
উপর ভেঙ্গে দিন। অথবা টি ব্যাগ ঘা এর উপর রেখে
দিন। এতেও দ্রুত নিরাময় হয় ঘা।
৭। মিল্ক অফ মেগ্নেসিয়া ঘা এর উপর দিলে অনেক
ভালো হয়। এটি মুখের ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে।
৮। প্রতিদিন টক দই খান।
৯। মসলা যুক্ত খাবার পরিহার করুন।
,

Address

London

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when দূর অজানায় posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to দূর অজানায়:

Share