Sad Queen

Sad Queen Alhamdulillah for everything
(1)

জীবন যখন থমকে দাঁড়ায়, চারিদিকে শুধু শূন্যতা,মনে হয় সব শেষ, নেই কোনো আশা, নেই কোনো নতুন কোনো রাস্তা।তবু জেনো, এই আঁধার রা...
15/09/2025

জীবন যখন থমকে দাঁড়ায়, চারিদিকে শুধু শূন্যতা,
মনে হয় সব শেষ, নেই কোনো আশা, নেই কোনো নতুন কোনো রাস্তা।
তবু জেনো, এই আঁধার রাতেও, এক চিলতে আলো থাকে,
মন খারাপের মেঘ কেটে গেলে, নতুন সূর্য আবার ডাকে।
আজ না হয় থাক দুঃখের ভার, থাক চোখের কোণে জল,
কাল ঠিকই পাবে বাঁচার নতুন রসদ, নতুন পথ ও বল।
পৃথিবীর পথে চলতে গেলে, এমন অনেক কিছুই আসে,
মন খারাপকে আপন করে, তাকেই ভালোবেসে হাসে।

পিকু মুভির কোনো একটা সিনে দীপিকা ইরফানকে বলে, "একটা সময়ের পর বাবা মা নিজে নিজে বেঁচে থাকতে পারেনা। ওদেরকে বাঁচিয়ে রাখতে ...
13/09/2025

পিকু মুভির কোনো একটা সিনে দীপিকা ইরফানকে বলে, "একটা সময়ের পর বাবা মা নিজে নিজে বেঁচে থাকতে পারেনা। ওদেরকে বাঁচিয়ে রাখতে হয়। আর এই দায়িত্বটা সন্তানদেরই।"

ইরফান তখন হেসে দিয়ে বলে, "তার মানে কেউ যদি তোমাকে এখন বিয়ে করতে চায় তাহলে তোমার নব্বই বছরের বাচ্চাকেও এডপ্ট করতে হবে?"
দীপিকা বলে, "বিলকুল! তো বাতাও? কারোগে মুঝসে শাদি?"
ইরফান তখন আবারও হাসতে হাসতে বলে, "মাথা খারাপ নেহি হুয়া হ্যায় মেরা।"

সময়ে অসময়ে পিকু মুভির এই দৃশ্যের সাথে আমি অনেকবার রিলেট করি। আমাকে অনেকে বলে "কমিউনিকেট করে দেখেছো? বুঝিয়ে বলে দেখেছো? কাট অফ করে দেখেছো?"

কোনোকিছুই আসলে আমার কাছে সমাধান মনে হয়না। একটা নয় বছরের বাচ্চাকে হয়তো ধমক দিয়ে শান্ত করে রাখা যায়, কিন্তু একটা নব্বই বছরের বাচ্চাকে শান্ত করার জন্য বোবা হয়ে যাওয়া ছাড়া, সবর করা ছাড়া, নিজের গায়ের চামড়া মোটা করা ছাড়া আর কোনো উপায় নেই।
আল্লাহ বলেছেন, বাবা- মা কে বৃদ্ধ অবস্থায় পেয়েও যদি কেউ জান্নাত কনফার্ম করতে না পারে তবে তার থেকে অধম কেউ নেই।
যেই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে নিশ্চিত জান্নাতের ঘোষণা করা হয়েছে, সেই পরীক্ষার প্রশ্ন সহজ হবে, সেটা আশা করিই বা কি করে?

লেখা: Shamsun Nahar Priya

মানুষের রিজিক যে নির্ধারিত তা বুঝার জন্য এই ছবি টাই যথেষ্ট। বাইকে করে ভাইটি ইলিশ মাছ কিনে নিয়ে যাচ্ছিলেন অথচ বাইক এক্সিড...
11/09/2025

মানুষের রিজিক যে নির্ধারিত তা বুঝার জন্য এই ছবি টাই যথেষ্ট। বাইকে করে ভাইটি ইলিশ মাছ কিনে নিয়ে যাচ্ছিলেন অথচ বাইক এক্সিডেন্টে রাস্তায় স্পট ডেথ।

ইলিশ মাছ গুলো ঠিকই পড়ে আছে কিন্তু যে খাবে সে মানুষ টাই দুনিয়াতে নাই....

ইমাম শাফিয়ি (রাহি.) বলেন,

'যা কিছু তোমার জন্য লিখিত সেটি পাহাড়ের চূড়ায় থাকলেও তোমারই হবে। আর যা কিছু তোমার জন্য লেখা হয়নি, সেটি দুই ঠোঁটের মধ্যখানে থাকলেও তোমার হবে না।'

পুলিত্জার পুরস্কার জয়ী ইতিহাসের সবচেয়ে হৃদয়বিদারক ছবি! 💔 যে ছবিটি বদলে দিয়েছিল আইন।১৯৭৫ সাল। ফটোসাংবাদিক স্ট্যানলি ফ...
08/09/2025

পুলিত্জার পুরস্কার জয়ী ইতিহাসের সবচেয়ে হৃদয়বিদারক ছবি! 💔 যে ছবিটি বদলে দিয়েছিল আইন।

১৯৭৫ সাল। ফটোসাংবাদিক স্ট্যানলি ফরম্যানের তোলা এই ছবিটি যেন মাঝপথে জমে যাওয়া এক ভয়ঙ্কর মুহূর্ত। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, ১৯ বছর বয়সী ডায়ানা ব্রায়ান্ট এবং তার ২ বছরের ধর্মকন্যা (goddaughter) টিয়ারে জোনস বোস্টনের এক জ্বলন্ত অ্যাপার্টমেন্টের ফায়ার এস্কেপ ভেঙে নিচে পড়ে যাচ্ছেন।

জীবন ও মৃত্যুর মাঝের এই একটি মুহূর্তের ছবি পুলিৎজার পুরস্কার জিতে নেয় এবং ইতিহাসের অন্যতম শক্তিশালী ছবিতে পরিণত হয়।

দুঃখজনকভাবে, ডায়ানা এই ঘটনায় মারা যান। কিন্তু ছোট্ট টিয়ারে বেঁচে যায়, কারণ সে তার ধর্মমায়ের শরীরের ওপর পড়েছিল। এই ছবিটি এতটাই সাড়া ফেলেছিল যে, এটি বিল্ডিং কোড এবং ফায়ার এস্কেপের নিরাপত্তা মান উন্নত করার জন্য দেশব্যাপী আলোচনার জন্ম দেয়।

একটি মর্মান্তিক ছবি, যা শুধু একটি ট্র্যাজেডিকেই তুলে ধরেনি, বরং ভবিষ্যৎ দুর্ঘটনারোধে পরিবর্তন আনতে বাধ্য করেছিল.

চল্লেচতেদ

15/08/2025

ফর্সা হওয়ার কোন ক্রিমের নাম বলেন ।

04/08/2025

আমার বাবার আজকে ২৪তম মৃত্যুবার্ষিকী। ২৪টা বছর বাবা বলে ডাকি না।বাবার আদর ভালোবাসা থেকে দূরে।কিভাবে জীবন থেকে ২৪টা বছর চলে গেল ভাবতেই চোখ ভরে যায় পানিতে।আমরা পাঁচ বোন আর এক ভাই। আমার মায়ের বেশি মেয়ে হয়ছে শুধু এই কারণে তাকে জীবনে অনেক কষ্ট সহ্য করতে হয়েছে, আমার দাদি মাকে ভাত দিতো না কারণ আমরা ভাই বোন বেশি ভাত বেশি লাগে তাই মাকে না খাওয়ায় রাখতো। তখন আমরা গ্রামে থাকতাম এমন সময় গেছে আমার মা দিনে একবার ভাত খাইছে, আমার চাচাতো দাদিরা অনেক সময় লুকিয়ে ভাত খাইতে দিত মাকে কিন্তু কোন ভাবে টের পেলে তাদের সাথে ঝগড়া লেগে যাইত।আমার দাদির এত পাওয়ার ছিলো তখন দাদাও দাদিকে ভয় পায়তো।আর বাবা ঢাকায় চাকরি করত বেতন পেলে মাসে একবার বাড়িতে যাইত বাবা দাদিকে অনেক বুঝাত কিন্তু দাদি বাবাকে বলত আর এমন করবে না কিন্তু বাবা চলে আসলে আবার আগের মতো করত।দাদা আমার মায়ের জন্য অনেক কিছু করতে চাইত কিন্তু পারতো না,দাদা প্লেটে বেশি ভাত নিত আর না খেয়ে মাখিয়ে রাখত যাতে মাক ওই ভাতগুলো দাদি খাইতে দেয়।বাবা আর তার মায়ের এমন আচরণ সহ্য করতে না পেরে আলাদা হয়ে যায়। যখন আমার জন্ম হয় শুধু আমি মেয়ে হয়েছি বলে আমার মা আর নানিকে ছডিঘরে ছয় দিন ভাত দেয় নাই এমনকি আমার ভাই বোনদের জন্য ভাত রাধতে দেয়নাই। আমাকে ছডিঘরে মেরে ফেলতে বলতো দাদি।নানা এগুলো সহ্য করতে না পেরে সবাইকে নানার বাড়ি নিয়ে যায়।আমার বাবা গ্রামে গিয়ে এসব শুনে খুব কান্না করেছিলেন। নানাবাড়ি থেকে সবাইকে নিয়ে ঢাকা চলে আসেন।আর তখন থেকেই বাবার সবচেয়ে আদরের সন্তান ছিলাম আমি।কিন্তু সেই আদর বেশি দিন স্থায়ী হয় নাই কপালে । মাত্র পাঁচ বছর বয়সেই বাবাকে হারিয়ে এতিম হয়েছিলাম😓 আহা জীবন,বাবা ছাড়া জীবন 😢

টঙ্গীতে ম্যানহোলের ড্রেন থেকে উদ্ধার করা মহিলাটার লাশ দাফন করা হয়েছে ১ ঘন্টা আগে। এতবেশী সময় ধরে পানিতে থাকায় লাশটা পচে ...
30/07/2025

টঙ্গীতে ম্যানহোলের ড্রেন থেকে উদ্ধার করা মহিলাটার লাশ দাফন করা হয়েছে ১ ঘন্টা আগে।

এতবেশী সময় ধরে পানিতে থাকায় লাশটা পচে গিয়েছিল। মহিলার পুরো শরীর ফুলে গিয়েছিল। পেট ফাঁপা হয়ে বিশাল সাইজের আকার ধারণ করেছিল।

ঠোঁট, গাল, কপাল ফুলে ছোপ ছোপ রক্ত জমাট বেঁধে ছিল। যে ব্যাগে ভরে লাশ আনা হয়েছিল সে ব্যাগ থেকেও চুপসে চুপসে রক্ত পড়ছিল।

লাশের নাক ছিল না, মাছ কিংবা পোকামাকড় হয়তো খেয়ে ফেলেছিল। লাশ থেকে উদ্ভট গন্ধ হচ্ছিল তাই গোসল করানোর সময় আতরের সাথে স্প্রেও করা হচ্ছিল যাতে গন্ধ কম হয়।

লাশটারই এ অবস্থা না জানি মহিলাটা কতটা কষ্ট পেয়ে মারা গিয়েছিল!

লাশের এ বীভৎস অবস্থা দেখে অনেকেই সামনে থেকে লাশটা দেখার সাহস পায়নি। এমনকি তার জমজ বাচ্চা দুটোকেও লাশের কাছে যেতে দেয়া হয়নি ওরা ভয় পাবে বলে।

বাচ্চাগুলো মায়ের লাশের কাছে যেতে না পেরে মা মা বলে সারাক্ষণ কাঁদছিল শুধু।

বাচ্চাগুলোর ব্যাপারে এখন সিদ্ধান্ত নেয়া হচ্ছে ওরা কার কাছে থাকবে।

মহিলাটার ডিভোর্স হয়েছিল অনেকদিন আগেই। এতদিন বাচ্চাদেরকে নিয়ে আলাদা বাসায় থাকতেন তিনি।

হাসবেন্ড না থাকায় নিজেই কোম্পানিতে ছোটখাটো একটা জব নিয়েছিলেন। প্রচন্ড কষ্ট করে বড় করছিলেন বাচ্চাগুলোকে।

বাচ্চা দুটো সাধারণত এত রাত জাগে না। তারা ৮ টা বা ৯ টার দিকে মায়ের হাতে খাবার খেয়েই ঘুমিয়ে পড়তো। মা'ই আদর করে খাইয়ে দিতো, ঘুম পাড়িয়ে দিতো।

কিন্তু আজকে মা' নেই, আদর করে ঘুম পাড়িয়ে দেয়ারও কেউ নেই।

ওদের চোখে ঘুম নেই, যেন একটা অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে ওরা।

পরিবারের সাথে যোগাযোগ করে জানতে পারলাম- সিটি কর্পোরেশন বা সরকারের দায়িত্বরত কেউ এখনো যোগাযোগ করেনি।

সিটি কর্পোরেশন গাফিলতির কারণে যেহেতু ম্যানহোলে পড়েছে তাই তাদের উচিত ছিল ক্ষমা চাওয়া এবং এই অনাথ বাচ্চা দুটোর পাশে দাঁড়ানো।

কিন্তু তারা তেমন কিছুই করেনি, লাশ ফেরত দিয়ে দায়মুক্ত হয়ে আরামসে ঘুমাচ্ছে। তাদের আর সমস্যা কি? তাদের কাছের কেউ তো আর মারা যায়নি!

ঢাকা শহরের কোন এক আলিসান বাসায় সিটি কর্পোরেশনের লোকেরা এখন আরাম করে ঘুমাচ্ছে আর অন্যদিকে রুমের এককোনায় বসে বাচ্চা দুটো মায়ের অভাবে হাউমাউ করে কাঁদতেছে!

( সিটি কর্পোরেশনের অবহেলার বিরুদ্ধে ক্ষতিপূরণের মামলা করার আলোচনা করতেছি আমি। এখন বাচ্চা দুটোর জন্যে আইনি সহায়তা প্রয়োজন তাই শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন সর্বত্র)

~ Ibrahim Khalil Shawon

একই ফ্রেমে বাংলাদেশের তিন রত্ন 🌚🥺
30/07/2025

একই ফ্রেমে বাংলাদেশের তিন রত্ন 🌚🥺

24/07/2025

১ নাম্বার বউকে বাড়িতে রেখে ২ নাম্বার বউকে নিয়ে বিদেশে চলে যাচ্ছিলো সে।
১ নাম্বার বউয়ের হাতে এয়ারপোর্টে কট 😂😂

কামডা কি করলি উরফি 😩
20/07/2025

কামডা কি করলি উরফি 😩

এইবার সত্যি SP. Creation বিয়ে করেছে 😃 congratulation
19/07/2025

এইবার সত্যি SP. Creation বিয়ে করেছে 😃 congratulation

একজন ষ্ট্রং ওমেন হলো  হলো কালো তিক্ত দামী স্বাদের কফির মতন । তার সমস্ত জীবন দর্শনের অভিজ্ঞতা আর জীবনের টানাপোড়েন তাকে ধ...
28/05/2025

একজন ষ্ট্রং ওমেন হলো হলো কালো তিক্ত দামী স্বাদের কফির মতন । তার সমস্ত জীবন দর্শনের অভিজ্ঞতা আর জীবনের টানাপোড়েন তাকে ধীরে ধীরে ব্লাক কফির মতনই প্রসেস করে ।কফির বিন রোদে শুকিয়ে যেমন ওভেনে পোড়ে অনেক গুলো প্রসেসে তার স্বাদ নির্ভর করে তৈরী হয়। তেমন একজন ষ্ট্রং ওমেনের ও জীবনের পিছনের গল্পে , লুকানো থাকে একটা অবুজ বালিকা , যেখানে সবার থেকে বিমুখ ও জীবনের কঠিন পথ পাড়ি দেওয়ার অভিজ্ঞতা লুকানো থাকে ।

আর সে যখন কফির মতন তিক্ত স্বাদে পরিনত হয় , তখন তাকে গ্রহন করার ক্ষমতা কোন সাধারন পুরুষের থাকে না। কারন এই দুনিয়ার পুরুষ জাত সস্তা স্বাদের ওয়াইনের মতন ইন্টারটেইন করা মেয়েদের পছন্দ করে। চিনি মুক্ত ব্ল‍্যাক দামী কফির অভ‍্যাস কম পুরুষ মানুষেরই আছে।

তাই ষ্ট্রং ওমেনকে হ‍্যান্ডেল করা সহজ না। সাধারন পুরুষ মানুষ যেটাকে তার এ‍্যাটিটিউড ভাবে । একজন ষ্ট্রং মেন্টালিটির পুরুষ একজন ষ্ট্রং ওমেনের অভ‍্যাস ভেবে আগলে নেয়। তাই একজন রিয়েল পুরুষ জানে , ষ্ট্রং ওমেন গুলো সম্পূর্ন আলাদা তার মুড , তার প‍্যাশন , তার কাজ ও তার বাক স্বাধীনতা অন‍্য পাঁচটা নারীর চেয়ে আলাদা।
তাকে ভালোবাসতে হলে তাকে গ্রহন করার ক্ষমতা থাকতে হবে। অন‍্য সাধারন পুরুষ তাকে প্রতিযোগী মনে করে ।আর একজন ষ্ট্রং পুরুষ জানে এই টাইপ নারী গুলোকে নিয়ে যেমন যুদ্ধে যাওয়া যায় , আবার প্রয়োজনে সে ঘরে সাধারন মহিলার মতন গৃহিনী হয়ে যায় । তার লয়‍্যালিটি ও তার যোগ্যতা তাকে অন‍্য পাঁচটা চীপ মেন্টালিটির মেয়েদের থেকে অনেক বেশি আলাদা করে থাকে।

-মাসুমা ইসলাম নদী

Address

London

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sad Queen posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share