Sad Queen

Sad Queen Alhamdulillah for everything
(1)

15/08/2025

ফর্সা হওয়ার কোন ক্রিমের নাম বলেন ।

04/08/2025

আমার বাবার আজকে ২৪তম মৃত্যুবার্ষিকী। ২৪টা বছর বাবা বলে ডাকি না।বাবার আদর ভালোবাসা থেকে দূরে।কিভাবে জীবন থেকে ২৪টা বছর চলে গেল ভাবতেই চোখ ভরে যায় পানিতে।আমরা পাঁচ বোন আর এক ভাই। আমার মায়ের বেশি মেয়ে হয়ছে শুধু এই কারণে তাকে জীবনে অনেক কষ্ট সহ্য করতে হয়েছে, আমার দাদি মাকে ভাত দিতো না কারণ আমরা ভাই বোন বেশি ভাত বেশি লাগে তাই মাকে না খাওয়ায় রাখতো। তখন আমরা গ্রামে থাকতাম এমন সময় গেছে আমার মা দিনে একবার ভাত খাইছে, আমার চাচাতো দাদিরা অনেক সময় লুকিয়ে ভাত খাইতে দিত মাকে কিন্তু কোন ভাবে টের পেলে তাদের সাথে ঝগড়া লেগে যাইত।আমার দাদির এত পাওয়ার ছিলো তখন দাদাও দাদিকে ভয় পায়তো।আর বাবা ঢাকায় চাকরি করত বেতন পেলে মাসে একবার বাড়িতে যাইত বাবা দাদিকে অনেক বুঝাত কিন্তু দাদি বাবাকে বলত আর এমন করবে না কিন্তু বাবা চলে আসলে আবার আগের মতো করত।দাদা আমার মায়ের জন্য অনেক কিছু করতে চাইত কিন্তু পারতো না,দাদা প্লেটে বেশি ভাত নিত আর না খেয়ে মাখিয়ে রাখত যাতে মাক ওই ভাতগুলো দাদি খাইতে দেয়।বাবা আর তার মায়ের এমন আচরণ সহ্য করতে না পেরে আলাদা হয়ে যায়। যখন আমার জন্ম হয় শুধু আমি মেয়ে হয়েছি বলে আমার মা আর নানিকে ছডিঘরে ছয় দিন ভাত দেয় নাই এমনকি আমার ভাই বোনদের জন্য ভাত রাধতে দেয়নাই। আমাকে ছডিঘরে মেরে ফেলতে বলতো দাদি।নানা এগুলো সহ্য করতে না পেরে সবাইকে নানার বাড়ি নিয়ে যায়।আমার বাবা গ্রামে গিয়ে এসব শুনে খুব কান্না করেছিলেন। নানাবাড়ি থেকে সবাইকে নিয়ে ঢাকা চলে আসেন।আর তখন থেকেই বাবার সবচেয়ে আদরের সন্তান ছিলাম আমি।কিন্তু সেই আদর বেশি দিন স্থায়ী হয় নাই কপালে । মাত্র পাঁচ বছর বয়সেই বাবাকে হারিয়ে এতিম হয়েছিলাম😓 আহা জীবন,বাবা ছাড়া জীবন 😢

টঙ্গীতে ম্যানহোলের ড্রেন থেকে উদ্ধার করা মহিলাটার লাশ দাফন করা হয়েছে ১ ঘন্টা আগে। এতবেশী সময় ধরে পানিতে থাকায় লাশটা পচে ...
30/07/2025

টঙ্গীতে ম্যানহোলের ড্রেন থেকে উদ্ধার করা মহিলাটার লাশ দাফন করা হয়েছে ১ ঘন্টা আগে।

এতবেশী সময় ধরে পানিতে থাকায় লাশটা পচে গিয়েছিল। মহিলার পুরো শরীর ফুলে গিয়েছিল। পেট ফাঁপা হয়ে বিশাল সাইজের আকার ধারণ করেছিল।

ঠোঁট, গাল, কপাল ফুলে ছোপ ছোপ রক্ত জমাট বেঁধে ছিল। যে ব্যাগে ভরে লাশ আনা হয়েছিল সে ব্যাগ থেকেও চুপসে চুপসে রক্ত পড়ছিল।

লাশের নাক ছিল না, মাছ কিংবা পোকামাকড় হয়তো খেয়ে ফেলেছিল। লাশ থেকে উদ্ভট গন্ধ হচ্ছিল তাই গোসল করানোর সময় আতরের সাথে স্প্রেও করা হচ্ছিল যাতে গন্ধ কম হয়।

লাশটারই এ অবস্থা না জানি মহিলাটা কতটা কষ্ট পেয়ে মারা গিয়েছিল!

লাশের এ বীভৎস অবস্থা দেখে অনেকেই সামনে থেকে লাশটা দেখার সাহস পায়নি। এমনকি তার জমজ বাচ্চা দুটোকেও লাশের কাছে যেতে দেয়া হয়নি ওরা ভয় পাবে বলে।

বাচ্চাগুলো মায়ের লাশের কাছে যেতে না পেরে মা মা বলে সারাক্ষণ কাঁদছিল শুধু।

বাচ্চাগুলোর ব্যাপারে এখন সিদ্ধান্ত নেয়া হচ্ছে ওরা কার কাছে থাকবে।

মহিলাটার ডিভোর্স হয়েছিল অনেকদিন আগেই। এতদিন বাচ্চাদেরকে নিয়ে আলাদা বাসায় থাকতেন তিনি।

হাসবেন্ড না থাকায় নিজেই কোম্পানিতে ছোটখাটো একটা জব নিয়েছিলেন। প্রচন্ড কষ্ট করে বড় করছিলেন বাচ্চাগুলোকে।

বাচ্চা দুটো সাধারণত এত রাত জাগে না। তারা ৮ টা বা ৯ টার দিকে মায়ের হাতে খাবার খেয়েই ঘুমিয়ে পড়তো। মা'ই আদর করে খাইয়ে দিতো, ঘুম পাড়িয়ে দিতো।

কিন্তু আজকে মা' নেই, আদর করে ঘুম পাড়িয়ে দেয়ারও কেউ নেই।

ওদের চোখে ঘুম নেই, যেন একটা অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে ওরা।

পরিবারের সাথে যোগাযোগ করে জানতে পারলাম- সিটি কর্পোরেশন বা সরকারের দায়িত্বরত কেউ এখনো যোগাযোগ করেনি।

সিটি কর্পোরেশন গাফিলতির কারণে যেহেতু ম্যানহোলে পড়েছে তাই তাদের উচিত ছিল ক্ষমা চাওয়া এবং এই অনাথ বাচ্চা দুটোর পাশে দাঁড়ানো।

কিন্তু তারা তেমন কিছুই করেনি, লাশ ফেরত দিয়ে দায়মুক্ত হয়ে আরামসে ঘুমাচ্ছে। তাদের আর সমস্যা কি? তাদের কাছের কেউ তো আর মারা যায়নি!

ঢাকা শহরের কোন এক আলিসান বাসায় সিটি কর্পোরেশনের লোকেরা এখন আরাম করে ঘুমাচ্ছে আর অন্যদিকে রুমের এককোনায় বসে বাচ্চা দুটো মায়ের অভাবে হাউমাউ করে কাঁদতেছে!

( সিটি কর্পোরেশনের অবহেলার বিরুদ্ধে ক্ষতিপূরণের মামলা করার আলোচনা করতেছি আমি। এখন বাচ্চা দুটোর জন্যে আইনি সহায়তা প্রয়োজন তাই শেয়ার করে ছড়িয়ে দিন সর্বত্র)

~ Ibrahim Khalil Shawon

একই ফ্রেমে বাংলাদেশের তিন রত্ন 🌚🥺
30/07/2025

একই ফ্রেমে বাংলাদেশের তিন রত্ন 🌚🥺

24/07/2025

১ নাম্বার বউকে বাড়িতে রেখে ২ নাম্বার বউকে নিয়ে বিদেশে চলে যাচ্ছিলো সে।
১ নাম্বার বউয়ের হাতে এয়ারপোর্টে কট 😂😂

কামডা কি করলি উরফি 😩
20/07/2025

কামডা কি করলি উরফি 😩

এইবার সত্যি SP. Creation বিয়ে করেছে 😃 congratulation
19/07/2025

এইবার সত্যি SP. Creation বিয়ে করেছে 😃 congratulation

16/07/2025

নিজের সখ আহ্লাদ আর স্বপ্নের সাথে কখনো স‍্যাক্রিফাইস করতে হয় না

11/07/2025

আপনাকে জন্ম দিয়েছে যেই মা,টাকার জন্য সেও পরিবর্তন হতে পারে যেকোনো সময় ।আল্লাহর দুনিয়ায় টাকাই সব।😢😢😢😢😢😢😢

একজন ষ্ট্রং ওমেন হলো  হলো কালো তিক্ত দামী স্বাদের কফির মতন । তার সমস্ত জীবন দর্শনের অভিজ্ঞতা আর জীবনের টানাপোড়েন তাকে ধ...
28/05/2025

একজন ষ্ট্রং ওমেন হলো হলো কালো তিক্ত দামী স্বাদের কফির মতন । তার সমস্ত জীবন দর্শনের অভিজ্ঞতা আর জীবনের টানাপোড়েন তাকে ধীরে ধীরে ব্লাক কফির মতনই প্রসেস করে ।কফির বিন রোদে শুকিয়ে যেমন ওভেনে পোড়ে অনেক গুলো প্রসেসে তার স্বাদ নির্ভর করে তৈরী হয়। তেমন একজন ষ্ট্রং ওমেনের ও জীবনের পিছনের গল্পে , লুকানো থাকে একটা অবুজ বালিকা , যেখানে সবার থেকে বিমুখ ও জীবনের কঠিন পথ পাড়ি দেওয়ার অভিজ্ঞতা লুকানো থাকে ।

আর সে যখন কফির মতন তিক্ত স্বাদে পরিনত হয় , তখন তাকে গ্রহন করার ক্ষমতা কোন সাধারন পুরুষের থাকে না। কারন এই দুনিয়ার পুরুষ জাত সস্তা স্বাদের ওয়াইনের মতন ইন্টারটেইন করা মেয়েদের পছন্দ করে। চিনি মুক্ত ব্ল‍্যাক দামী কফির অভ‍্যাস কম পুরুষ মানুষেরই আছে।

তাই ষ্ট্রং ওমেনকে হ‍্যান্ডেল করা সহজ না। সাধারন পুরুষ মানুষ যেটাকে তার এ‍্যাটিটিউড ভাবে । একজন ষ্ট্রং মেন্টালিটির পুরুষ একজন ষ্ট্রং ওমেনের অভ‍্যাস ভেবে আগলে নেয়। তাই একজন রিয়েল পুরুষ জানে , ষ্ট্রং ওমেন গুলো সম্পূর্ন আলাদা তার মুড , তার প‍্যাশন , তার কাজ ও তার বাক স্বাধীনতা অন‍্য পাঁচটা নারীর চেয়ে আলাদা।
তাকে ভালোবাসতে হলে তাকে গ্রহন করার ক্ষমতা থাকতে হবে। অন‍্য সাধারন পুরুষ তাকে প্রতিযোগী মনে করে ।আর একজন ষ্ট্রং পুরুষ জানে এই টাইপ নারী গুলোকে নিয়ে যেমন যুদ্ধে যাওয়া যায় , আবার প্রয়োজনে সে ঘরে সাধারন মহিলার মতন গৃহিনী হয়ে যায় । তার লয়‍্যালিটি ও তার যোগ্যতা তাকে অন‍্য পাঁচটা চীপ মেন্টালিটির মেয়েদের থেকে অনেক বেশি আলাদা করে থাকে।

-মাসুমা ইসলাম নদী

দুই সতীনের তান্ডব শুরু হয়ে গিয়েছে 😂😅
27/05/2025

দুই সতীনের তান্ডব শুরু হয়ে গিয়েছে 😂😅

আমার লিস্টে থাকা অতি আবেগী কিছু বেয়াক্কল মেয়েদের জন্য এই পোস্ট যারা পান থেকে চুন খসলেই আত্মহত্যা করার পোস্ট দেয়।📍আত্মহত্...
27/05/2025

আমার লিস্টে থাকা অতি আবেগী কিছু বেয়াক্কল মেয়েদের জন্য এই পোস্ট যারা পান থেকে চুন খসলেই আত্মহত্যা করার পোস্ট দেয়।

📍আত্মহত্যা এবং পোস্ট মর্টেম

থার্ড ইয়ার থেকে মেডিকেল স্টুডেন্টদের ফরেনসিক ক্লাস শুরু হয়।
ক্লাসের একটা পার্ট হচ্ছে পোস্ট মর্টেমে উপস্থিত থাকা; কীভাবে করা হয় দেখা ও শেখা ।
আমরা একদম প্রথম যে দুইটা কেস পেয়েছিলাম-
দুইটাই মেয়ে,অল্প বয়সী।
দুইটাই সুইসাইডাল কেইস।
একজন গলায় ফাঁস,আরেকজন বিষ খেয়ে মরা।
প্রথমেই ডেড বডির শরীর থেকে কাপড় সব খুলে ফেলা
হয়। ডাক্তার , স্টুডেন্ট ,পুলিশ এবং ডোম ( যারা কমনলি লাশ কাটে,
হ্যান্ডেল করে ) সবাই উপস্থিত থাকে সেখানে। এরপর গলা
থেকে নাভির নিচ পর্যন্ত ছুরি দিয়ে চামড়া
কাটা হয়। এরপর গরুর যেভাবে চামড়া ছাড়ায় সেভাবে চামড়া ছাড়ায়।
তারপর বুকের পাঁজর যেভাবে যেভাবে কাটে সেটাকে ঠিক
কাটা বলা যায় না; ভাঙে বললেই ভালো! গরুর হাড় যেভাবে কশাইরা
কাটে অনেকটা সেরকম।
কন্ঠনালী অনেকটা টেনে হিঁচড়ে বের করে জিহ্বা সহ।
এরপর হার্ট, লিভার, পাকস্থলি কেটে প্রিজার্ভ করা হয় ।
বেশি খারাপ লাগে যখন মগজ বের করে। আমাদের দেশে
'ইলেক্ট্রিক স' নাই, মাথার খুলি কাটার জন্য। ওরা যেটা করে-
কাঠমিস্ত্রির দোকানে হাতুড়ি বাটাল হয়ত দেখে থাকবেন, ওই হাতুড়ি
বাটাল দিয়ে বাড়ি দিয়ে দিয়ে খুলি ফাটায়; খুলি ভাঙার শব্দটা খুব অদ্ভুত!
তার আগে মাথার মাথার চামড়া সহ চুল মোটামুটি বলা যায় হ্যাঁচকা টানে
খুলে ফেলা হয়। তখন মানুষটাকে আর মানুষ মনে হয় না ।
এক্সামিন শেষে ব্রেইনটাকে পেটের ভেতর পুরে দিয়ে
সেলাই করে দেয়।
সত্যি বলতে কোরবানির সময় গরু ছাগল জবাই থেকে মাংস কাটা
সবই দেখেছি, করেছি।
আমার কাছে মনে হয়েছে গরু ছাগলও অনেক যত্ন নিয়ে
কাটে মানুষ! কারণ ওটার চামড়া দামী, মাংস দামী। চামড়াটা যেন অক্ষত
থাকে, চামড়া যেন থেতলে না যায়; এমন অনেক কিছু
মেইনটেইন করা লাগে। শুধু পোস্ট মর্টেমের সময়
যেভাবে ডেড বডির সাথে বিহেভ করা হয়, সেটা দেখে প্রত্যেক ডাক্তার আর মেডিকেল স্টুডেন্ট মনে মনে এই
দোয়া করতে কখনও ভুলে না- খোদা , আমাকে এমন মৃত্যু দিও না যে আমার মৃতদেহের পোস্ট মর্টেম করার প্রয়োজন
পড়ে ।
!
এইগুলো সাধারণত পাবলিকলি না বলাই ভালো। কিন্তু এতকিছু আজকে
বললাম শুধু নিউজ ফিডে একটা সুইসাইডাল মৃত্যুর খবর বেশ ঘুরপাক
খাচ্ছে দেখে। সেই পুরাতন প্রেম, প্রেমে ব্যর্থতা, হতাশায় ডুবে যাওয়া
এরপর মেয়েটার/ছেলেটার সুইসাইড; মরার আগে ছেলেটাকে/মেয়েটাকে দায়ী করে যাওয়া।
একবার আমার ফ্রেন্ড লিস্টের একটা মেয়ে স্ট্যাটাস দিয়েছিল
'এই দেশে যতটুকু শালীনতা এখনও আছে ধর্মীয়
মূল্যবোধের কারণেই'।
মেয়েটা হিন্দু; এইরকম স্ট্যাটাস সাধারণত মুসলমানেরাও খুব একটা
ওপেনলি দেয় না।
যাই হোক, সেই সুইসাইডের দোষ কাকে দেব?
মেয়েটাকে?
ছেলেটাকে? নাকি বাবা- মাকে?
আজকাল এইসব ধর্মীয় মূল্যবোধের কথা বলাও
তো মুশকিল। আর কে কাকে শেখাবে! এই জেনারেশনের কাছে এইসব রিলেশন প্রেম-প্রীতিই মূখ্য বিষয়। ব্রেইনের
কর্টেক্স জুড়ে এছাড়া আর কিছু আছে বলেও মনে হয় না।
টাইমলাইন জুড়ে এইসবই দেখি প্রতিদিন । ফেইসবুকে এই রকম
ফ্লার্টিং এর কাহিনী সবাই পড়ে, জানে। তবুও কেন যেন 'আমার ও এইরকম না' এমন অ্যটিচ্যুড প্রত্যেকটা মেয়েই ধারণ করে।
মেয়েদের বলে রাখি- দুনিয়ার সব ছেলেকেই দেহ দান করার পর ফ্লার্ট বলার আগে শুরু থেকেই ফ্লার্ট ভাবাটা সেইফ।
আমি ছেলে হলেও এই কথাই বলব।
নিজের নিপাট ভদ্র কলেজ ফ্রেন্ডটাও যখন এক মেয়ের জীবন নষ্ট করে বলে 'এই
মুহূর্তে আমার বিয়ে করা সম্ভব না', এরপর আরেক মেয়েকে
পারিবারিক ভাবে বিয়ের প্রস্তাব পাঠায় তখন পুরুষ জাতির কাউকে
বিশ্বাস করতে বলার মুখ থাকে না ।
আর যে তোর জীবন নষ্ট করল তার জন্য নিজের জীবন
শেষ না করে দিয়ে প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য বেঁচে থাক!
নারে , বাপ মায়ের এতদিনের জমানো ভালোবাসা এত সস্তা করে
দেওয়ার অধিকার কেউ তোকে দেয় নাই। আর একদল আছে
এদের প্রতি সিম্প্যাথি দেখিয়ে আহা-উহু করে এই ওয়েকে উৎসাহিত করে ৷
মনে রেখ, তোমার বোনটা বা ভাইটা তোমার ওই আহা উহু
দেখে মনের মধ্যেগেঁথে নেয়-
'Su***de is a noble way to get public sympathy.'
আর হ্যাঁ, যাদের মন এখনও বলে সুইসাইড জিনিসটা মন্দ না;
তাদের বলছি- এই স্ট্যাটাসের প্রথম অংশটা আবার একটু পড়ে নাও।
মনে রেখ , তুমি মরে মনে করছ হিরো হয়ে যাচ্ছ! অথচ
ডোমের ছুরি আর হাতুড়ি বাটালের নিচে তোমার মূল্য কোরবানির
গরুর সমানও থাকে না ।
If you still think su***de is a good way, then get ready for
Jahannam.

সংগৃহীত।

Address

London

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sad Queen posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share