News Hub Bangladesh-NHB

News Hub Bangladesh-NHB Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from News Hub Bangladesh-NHB, Media/News Company, London.

News Hub Bangladesh (NHB) is a reliable and independent news platform dedicated to providing accurate, up-to-date information on the political, social, and cultural landscapes of Bangladesh.

Bangladesh Army should be ban for UN duties.      Nations OCHA
17/11/2024

Bangladesh Army should be ban for UN duties.




Nations OCHA











হৃদয় একটি সেলুনে নরসুন্দরের কাজ করতেন। শনিবার ভোরে করিমগঞ্জে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ মেডিকেল কলেজে চিকিৎসাধীন অ...

A hindu man killed by Bangladeshi Army
17/11/2024

A hindu man killed by Bangladeshi Army

কারা প্রাণ নিল হৃদয় রবিদাসের? | Kishoreganj | Army Custody | Somoy TVকিশোরগঞ্জের করিমগঞ্জে সেনাবাহিনীর হেফাজতে চিকিৎস...

এখন ডিম কি মেশিন দিয়ে তৈরি করব নাকি- অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
14/10/2024

এখন ডিম কি মেশিন দিয়ে তৈরি করব নাকি
- অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটির (এইচআরএসএস) দেওয়া তথ্য আর পত্রিকার তথ্যের মধ্যে বিশাল ফারাক রয়েছে। সংবাদমাধ্যমগুলোর রিপ...
14/10/2024

হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটির (এইচআরএসএস) দেওয়া তথ্য আর পত্রিকার তথ্যের মধ্যে বিশাল ফারাক রয়েছে। সংবাদমাধ্যমগুলোর রিপোর্ট ভিন্ন ভিন্ন সংখ্যা দিয়েছে। ১৩ অক্টোবর প্রথম আলো জানায়, এইচআরএসএস-এর মতে মৃতের সংখ্যা ৭৪৮ জন। একই দিনে বিডিনিউজ জানায়, স্বাস্থ্যবিষয়ক কেন্দ্রীয় উপ কমিটি এবং জাতীয় নাগরিক কমিটির যৌথ উদ্যোগে প্রাথমিক তালিকায় ১,৫৮১ জনের নাম রয়েছে।
সংখ্যা যেমনই হোক, এত মানুষের জীবন হারানো দুঃখজনক। সরকার এবং তার সমর্থকরা মৃতদের সংখ্যা এবং তাদের মধ্যে কতজন শিশু ছিল তা তুলে ধরে সহানুভূতি পেতে চাচ্ছে, পাশাপাশি আগের সরকারের কঠোরতাও বারবার তুলে ধরছে।
সরকারিভাবে বলা হয়েছে ১৬ জুলাই থেকে ৩ আগস্ট পর্যন্ত ৩২৭ জন এবং ৪ আগস্ট থেকে ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৫৪৮ জন নিহত হয়েছে। সবচেয়ে বেশি মানুষ গুলিতে প্রাণ হারিয়েছেন। নিহতদের মধ্যে শিক্ষার্থী, শ্রমজীবী, সাংবাদিক, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য, শিশু, নারীসহ বিভিন্ন পেশার মানুষ আছেন। ৮৭৫ জন নিহতের মধ্যে ৭৪৩ জনের পরিচয় জানা গেছে।
তবে ৫ আগস্টের আগে এবং পরে কতজন মারা গেছে তা নিয়ে এখনও পরিষ্কার কোনো হিসাব পাওয়া যায়নি। ২১ আগস্টের কালের কণ্ঠের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শেখ হাসিনা দেশ ছাড়ার পর দেশের বিভিন্ন স্থানে সহিংস হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। পাঁচ শতাধিক থানা ও সরকারি স্থাপনা আক্রমণের শিকার হয়।
ড. ইউনূসের নেতৃত্বে নতুন সরকারের প্রথম দুই মাসে সংঘর্ষ ও গণপিটুনিতে ৬২৫ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং ২০,০০০ এর বেশি মানুষ আহত হয়েছে। অন্যান্য অপরাধের ঘটনাও বেড়েছে। সরকার বলছে, জনতার ক্ষোভের কারণেই এসব ঘটনা ঘটছে এবং তা ধীরে ধীরে কমে আসবে।
সরকারের তথ্যমতে ৪৪ জন পুলিশ মারা গেছে, তবে এইচআরএসএস-এর রিপোর্টে ৫১ জন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যের মৃত্যুর কথা বলা হয়েছে। আসল সংখ্যা গোপন করা হচ্ছে, কারণ প্রকৃত তথ্য বেরিয়ে এলে আন্দোলনের আড়ালে বড় ধরনের ষড়যন্ত্র প্রকাশিত হবে। এদিকে ৪২০০ জন পুলিশ নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি থেকে কেউ কেউ ধারনা করছেন নিহত পুলিশের সংখ্যা ৩২০০ থেকে ৩৪০০। কারণ সাধারণত প্রতি বছর ৬০০ এর কাছাকাছি পুলিশ নিয়োগ দেয়া হয়।
সরকারি হিসাব অনুযায়ী ২০ জুলাই থেকে ১৪ আগস্টের মধ্যে ৪৪ জন পুলিশ মারা গেছে। কিন্তু শুধু যাত্রাবাড়িতে একদিনে ৩০ জন নিহত হয়েছিল। সিরাজগঞ্জে একজন গর্ভবতী নারী পুলিশসহ ১৫ জনকে হত্যা করা হয়। এই দুটি পুলিশ কেন্দ্রের সংখ্যাই সরকারি হিসেবকে ছাড়িয়ে গেছে। অথচ প্রায় ৫০০টি থানায় হামলা হয়েছে। তদন্তের পরও পুলিশের মৃত্যুর প্রকৃত সংখ্যা কেন প্রকাশিত হয়নি তা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে।
নোবেলজয়ী ড. ইউনূসের সরকারের অধীনে এই মৃত্যুর জন্য সঠিকভাবে বিচার হওয়া প্রয়োজন, কারণ এতগুলো মানুষের প্রাণহানি মেনে নেওয়া যায় না।

খাদ্যের দাম সাধারণের নাগালের বাইরে। গত সপ্তাহের তুলনায় বিভিন্ন সবজির দাম ১০ থেকে ৯০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। বিশেষ করে ভার...
13/10/2024

খাদ্যের দাম সাধারণের নাগালের বাইরে।

গত সপ্তাহের তুলনায় বিভিন্ন সবজির দাম ১০ থেকে ৯০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। বিশেষ করে ভারতীয় টমেটো ও কাঁচামরিচের দাম এক লাফে ৯০ ও ৮০ টাকা বেড়েছে। দেশি গাজর, পেঁপে এবং চিচিঙ্গার দাম ১০ টাকা করে বাড়তি, আর কাঁচা কলার দাম হালিতে ১০ টাকা বেড়েছে। লম্বা বেগুন, কালো গোল বেগুন, ঢেঁড়স, পটল, ধুন্দল এবং বরবটির দাম বেড়েছে ২০ টাকা করে।
সবজির দাম বেড়ে যাওয়ায় সাধারণ মানুষের ভোগান্তি অনেক বেড়ে গেছে। এখন প্রায় সব ধরনের সবজির দাম ১০০ টাকার ওপরে, আর কিছু কিছু সবজির দাম ৪০০ টাকার কাছাকাছি পৌঁছেছে।
শিম, কাঁচামরিচ এবং ধনেপাতা বর্তমানে বাজারে সর্বোচ্চ দামে বিক্রি হচ্ছে, প্রতিটির কেজি ৪০০ টাকা। এছাড়া, টমেটো ২৬০ টাকা, বেগুন ১৮০ টাকা এবং পটল ৮০-১২০ টাকা প্রতি কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। অন্যান্য সবজির দামও ১০০ টাকার ওপরে রয়েছে।
পেঁয়াজের দাম আকার ও মানভেদে ১১০ থেকে ১২০ টাকার মধ্যে রয়েছে, আর দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৩০ টাকা প্রতি কেজি। লাল আলু, সাদা আলু ও বগুড়ার লাল আলুর দাম ৬০-৬৫ টাকা, দেশি রসুন ২৪০ টাকা, চায়না রসুন ২১০-২২০ টাকা এবং চায়না আদা ২৮০-৩০০ টাকা প্রতি কেজি। নতুন ভারতীয় আদা বিক্রি হচ্ছে ১৬০ টাকায়।
বিক্রেতারা জানিয়েছেন, উত্তরবঙ্গে বন্যার কারণে সবজি উৎপাদন কমে যাওয়ায় বাজারে দাম বেড়েছে। সবমিলিয়ে, বাজারে এই উচ্চমূল্য পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনতে হিমশিম খাচ্ছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বাজার মনিটরিং ও কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরি বলে মনে করছেন ক্রেতারা।

কেয়া মুখার্জি এশীয় ও বৈশ্বিক বিষয়াবলীর উপর বিশেষজ্ঞ একজন ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক। ৪ অক্টোবর Gatestone(www.gatestoneinsti...
13/10/2024

কেয়া মুখার্জি এশীয় ও বৈশ্বিক বিষয়াবলীর উপর বিশেষজ্ঞ একজন ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক। ৪ অক্টোবর Gatestone(www.gatestoneinstitute.org) -এ তার লিখা এই প্রবন্ধটি ছাপা হয়।

বাংলাদেশের তালেবানীকরণ: বাইডেন-হ্যারিস প্রশাসন এবং 'মানবাধিকার' গোষ্ঠীগুলির নীরবতা

ইসলামপন্থী ও জিহাদি ছাত্র আন্দোলনকারীরা মুহাম্মদ ইউনুসের নেতৃত্বে দেশের ভেতরে একটি বিকল্প সরকার প্রতিষ্ঠা করেছে, যা ইরানের প্রাইভেট মিলিশিয়া ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কর্পসের (আইআরজিসি) মতো মনে হচ্ছে। হিন্দুসহ অসংখ্য মানুষ গণ-লাঞ্ছনার শিকার হচ্ছেন, এবং এসব ভয়াবহ অপরাধের অপরাধীরা কোনো শাস্তি ছাড়াই রেহাই পাচ্ছেন।
উল্লেখযোগ্য যে, মুহাম্মদ ইউনুস ক্লিনটন ফাউন্ডেশনের অন্যতম প্রধান দাতা। উইকিলিক্সের ফাঁস হওয়া একটি কেবলের তথ্য অনুযায়ী, ২০০৭ সালে হিলারি ক্লিনটন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ওপর চাপ সৃষ্টি করেছিলেন যাতে তাঁর বন্ধু ইউনুসকে তখনকার সামরিক-সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান করা হয়।
যেহেতু ইউনুস বাইডেন-হ্যারিস প্রশাসন এবং ডেমোক্র্যাটিক পার্টির নেতারা, যেমন বারাক ওবামা, বিল ক্লিনটন ও হিলারি ক্লিনটনের পূর্ণ সমর্থন পাচ্ছেন, তাই অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বা হিউম্যান রাইটস ওয়াচসহ কোনো মানবাধিকার গোষ্ঠীই বাংলাদেশে হামলা, ধর্ষণ ও হত্যার নিন্দা জানায়নি।

বাংলাদেশ কি এই উগ্রবাদের দিকে ধাবিত হতে থাকবে? নাকি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এই অঞ্চলের স্থিতিশীলতাকে হুমকির মুখে ফেলার বাড়তে থাকা তালেবানি শক্তির বিরুদ্ধে দাঁড়াবে? শেখ হাসিনার দেশত্যাগের(৫ আগস্ট) কয়েক দিন পর, জামায়াতে ইসলামী, বিএনপি, হিজবুত তাহরীর(হিজবুত তাহরীর একটি জঙ্গি ইসলামী সংগঠন, যারা খিলাফত প্রতিষ্ঠার পক্ষে। এটি বাংলাদেশসহ যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধ), হেফাজতে ইসলাম ও অন্যান্য ইসলামপন্থী শক্তির নেতৃত্বে আন্দোলন চলাকালীন আনসারুল্লাহ বাংলা টিমের (এবিটি, যা পরবর্তীতে আনসার আল ইসলাম নামে পরিচিত) প্রধান মুফতি জসিমউদ্দিন রহমানীর বিরুদ্ধে সকল অভিযোগ প্রত্যাহার করা হয়। রহমানীসহ বহু বন্দি ইসলামপন্থী ও জিহাদিকে মুক্তি দেওয়া হয়। মুক্তির পরপরই, রহমানী একটি ভিডিওতে উপস্থিত হন, যেখানে তিনি পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আহ্বান জানান "মোদির শাসন থেকে বাংলা মুক্ত করার জন্য।"

ডিসেম্বর ২০২১-এ, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের কূটনৈতিক সুরক্ষা পরিষেবা তাদের "রিওয়ার্ডস ফর জাস্টিস" (আরএফজে) অফিসের মাধ্যমে ঢাকায় সন্ত্রাসী হামলার তথ্যের জন্য ৫ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার ঘোষণা করে। ওই হামলায় মার্কিন নাগরিক অভিজিৎ রায় নিহত হন এবং তার স্ত্রী রাফিদা বন্যা আহমেদ গুরুতরভাবে আহত হন। জসিমউদ্দিন রহমানীর নেতৃত্বাধীন আনসারুল্লাহ বাংলা টিম এই হামলার দায় স্বীকার করে। তবে এই সন্ত্রাসী নেতা মুক্তি পাওয়ার পর মার্কিন কর্তৃপক্ষ কোনো বিবৃতি দেয়নি।
শেখ হাসিনার ক্ষমতাচ্যুতি ও তথাকথিত আন্দোলনকারীদের সহিংস কর্মকাণ্ডের পরপরই মুহাম্মদ ইউনুসকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান হিসেবে নির্বাচন করা হয়, যার বাইডেন-হ্যারিস প্রশাসন ও ক্লিনটন পরিবারের পূর্ণ সমর্থন রয়েছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরোধী, সন্ত্রাসী দল জামাত ইসলামি পুলিশ, আওয়ামিলীগ কর্মী ও হিন্দু-বৌদ্ধদের ওপর সহিংস আক্রমণ চালায়, যার মধ্যে রয়েছে হত্যা, ধর্ষণ, অপহরণ, মন্দির ধ্বংস ও মূর্তি ভাঙচুর। অনেকের মতেই ইউনুস প্রশাসন বাকস্বাধীনতা কঠোরভাবে দমন করছে। কিন্তু স্থানীয় সাংবাদিক ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার গোষ্ঠীগুলি নীরব। সাংবাদিকরা প্রতিবাদ করলেই তাদের গ্রেপ্তার করা হয় এবং পরে তাদেরকে হত্যা মামলায় অভিযুক্ত করা হয়। জামায়াতে ইসলামী, বিএনপি, হিজবুত তাহরীর এবং ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স (ডিজিএফআই) ও ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স (এনএসআই) এর মতো নিরাপত্তা সংস্থাগুলি সাংবাদিকদের ওপর ক্রমাগত নজরদারি চালিয়ে যাচ্ছে।

ইসলামপন্থীরা ঢাকায় প্রকাশ্য বিক্ষোভের মাধ্যমে হিন্দুদের আসন্ন দুর্গাপূজা উদযাপন বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা করছে। রাষ্ট্রযন্ত্র, বিশেষত নিরাপত্তা সংস্থাগুলি, এই ধরনের হিন্দুবিরোধী কার্যকলাপকে পৃষ্ঠপোষকতা দিচ্ছে।

২০২৪ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর, জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে যোগ দেওয়ার জন্য যুক্তরাষ্ট্র সফরকালে মুহাম্মদ ইউনুস ক্লিনটন গ্লোবাল ইনিশিয়েটিভের একটি সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সম্মানিত হন, যেখানে বিল ক্লিনটনও উপস্থিত ছিলেন। এই অনুষ্ঠানে বিল ক্লিনটন হিজবুত তাহরীরের নেতা মাহফুজ আলমকে প্রশংসা করেন।

বাংলাদেশে ইসলামপন্থী শক্তির উত্থান এবং মুহাম্মদ ইউনুসের মতো ব্যক্তিত্বদের আন্তর্জাতিক শক্তির নীরব সমর্থন বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে একটি বিপজ্জনক পরিবর্তন নির্দেশ করছে। চরমপন্থী গোষ্ঠীগুলি আরও সাহসী হয়ে উঠছে, বিশেষ করে ধর্মীয় সংখ্যালঘু হিন্দুরা সহিংসতার শিকার হচ্ছে। ভয়ের ব্যাপার হোল; বিশ্ব-শক্তি অদ্ভুতভাবে নীরব।

বাইডেন প্রশাসন এবং ক্লিনটন পরিবারের মতো প্রভাবশালী ব্যক্তিদের নীরবতা দেখে প্রশ্ন জাগে: বাংলাদেশ কি এই উগ্রবাদী পথে তার নতুন যাত্রা অব্যাহত রাখবে, নাকি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এই অঞ্চলের স্থিতিশীলতাকে হুমকির মুখে ফেলার বাড়তে থাকা তালেবানি শক্তির বিরুদ্ধে দাঁড়াবে?

সাত অক্টোবর সোমবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত প্রাঙ্গণে সাবেক পরিবেশ ও বনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরীর ওপর ...
09/10/2024

সাত অক্টোবর সোমবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত প্রাঙ্গণে সাবেক পরিবেশ ও বনমন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরীর ওপর হামলা এবং তাঁকে লক্ষ্য করে ডিম নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে।
সোমবার দুপুর দুইটার পর কড়া পুলিশি নিরাপত্তায় সাবের হোসেন চৌধুরীকে সিএমএম আদালতে হাজির করা হয়। তাকে হাজতখানা থেকে এজলাসে নেওয়ার সময় কিছু ব্যক্তি তাঁর দিকে ডিম ছোড়ে।
এর আগে আগস্ট মাসে, সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, আরিফ খান জয় এবং সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুসহ আরও কয়েকজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব আদালত প্রাঙ্গণে হয়রানি ও শারীরিকভাবে লাঞ্ছনার শিকার হন। সাবেক বিচারপতি মানিকের উপরও হামলা হয় এবং তাকে হাসপাতালে নিতে হয়।
এই সরকারের আমলে নানা জায়গায় অবাধে মানুষের উপর হামলা হচ্ছে কিন্তু এর কোন প্রতিকার বা হামলা বন্ধ করার কোন পদক্ষেপ সরকারের পক্ষথেকে নেয়া হচ্ছেনা।

09/10/2024

বাংলাদেশে ৫ই আগস্ট তথাকথিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই নারীদের উপর আক্রমণ, হয়রানি ও প্রকাশ্য অপমান বেরেই চলেছে। প্রতিদিনই এরকম অনেকগুলো খবর আমরা দেখতে পাচ্ছি। প্রকাশ্য হয়রানি, অপমান এবং নানাধরনের অশ্লীল মন্তব্য নারীদের দিকে ছুড়ে দেয়ার মত অনেকগুলো অভিযোগ উঠেছে। বিশেষ করে কর্মজীবী নারীরা বাংলাদেশের রাস্তায় নিরাপদ বোধ করছেন না। সরকার এসব ব্যাপারে একদমই নির্বিকার।

উইকিলিকস ফাঁস: ইউনূস চেয়েছিলেন খালেদা ও হাসিনাকে নির্বাসন দিতে নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস ২০০৭ সালের এপ্রিল মাসে বা...
08/10/2024

উইকিলিকস ফাঁস: ইউনূস চেয়েছিলেন খালেদা ও হাসিনাকে নির্বাসন দিতে

নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস ২০০৭ সালের এপ্রিল মাসে বাংলাদেশের দুই প্রধান রাজনৈতিক নেত্রী, শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়াকে রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেওয়ার প্রস্তাব করেছিলেন। মার্কিন দূতাবাসের গোপন তারবার্তা থেকে এই তথ্য প্রকাশিত হয়েছিল। ১৬ এপ্রিল ২০০৭ তারিখে এটি পাঠানো হয়েছিল।
তারবার্তার তথ্য অনুযায়ী, ইউনূস ৮ এপ্রিল মার্কিন মিশনের উপপ্রধান গীতা পাসীর সঙ্গে একটি বৈঠকে বলেন, সামরিক সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে এই দুই নেত্রীকে রাজনীতি থেকে অপসারণ করা উচিত। তিনি মজা করে (তারবার্তায় ব্র্যাকেটে উল্লেখ করা হয়েছে) বলেন, “সম্ভবত তাদের জাতিসংঘে কাজ করতে পাঠানো উচিত।”
মার্কিন দূতাবাসের ওই গোপন তারবার্তা (নম্বর 07DHAKA623) অনুযায়ী, ইউনূস তার নিজস্ব রাজনৈতিক দল গঠনের প্রস্তুতির কথাও জানান। তিনি উল্লেখ করেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার তখন জনগণের মধ্যে ব্যাপক সমর্থন উপভোগ করছিল এবং জনগণ রাজনৈতিক সংস্কারের জন্য অপেক্ষা করতে প্রস্তুত ছিল।

তারবার্তায় আরও উল্লেখ করা হয় যে ইউনূস তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রশংসা করেন, যদিও তিনি সরকারের কিছু ভুলের কথা স্বীকার করেন। যেমন, "অবৈধ স্থাপনা ভাঙার কারণে অনেক গ্রামীণ ব্যাংকের গ্রাহক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন," কিন্তু তিনি বিশ্বাস করেন যে সরকার এসব ভুল থেকে শিক্ষা নিয়েছে।

ইউনূস আরও বলেন, সরকার একটি উচ্চাভিলাষী সংস্কার ও দুর্নীতি বিরোধী প্রোগ্রাম হাতে নিয়েছে এবং এই কর্মসূচিটি খুবই চমৎকার। তবে তিনি সতর্ক করে বলেন, "এই সরকারকে জনপ্রিয়তা থেকে বঞ্চিত করার একমাত্র উপায় হল, দুই নেত্রীকে রাজনীতিতে ফিরিয়ে আনা।"

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপর ভরসা রেখে ইউনূস বলেছিলেন, " ধৈর্য ধরুন। এই সরকারের কর্মসূচিগুলো ভাল ও সুন্দর।" তিনি জানান যে তার নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে যখন সরকার রাজনৈতিক কার্যক্রমের উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেবে। তার দলের প্রধান বার্তা ছিল মহিলাদের ও যুবকদের উদ্দেশ্যে।
তবে ইউনূস স্বীকার করেন যে তিনি ইতিমধ্যেই মিডিয়ার আক্রমণের শিকার হয়েছেন। তারবার্তায় উল্লেখ করা হয়েছে, "তারা ইতিমধ্যেই আমার বিরুদ্ধে চলে গেছে," তিনি বলেন, গ্রামীণ ব্যাংক এবং তার নিজের প্রতি আক্রমণের ইঙ্গিত করে। এই কারণে রাজনীতিতে প্রবেশ করা তার জন্য কঠিন ছিল।
ইউনূস একটি জাতীয় ঐক্য সরকারের প্রস্তাবকে প্রত্যাখ্যান করেন এবং বলেন যে, এটি "ক্যু" এর মতো হবে। তিনি আরও উল্লেখ করেন, "আমি এতে অংশগ্রহণ করব না।" তাছাড়া, তিনি সেনাবাহিনীর সরকারে হস্তক্ষেপের কঠোর বিরোধিতা করেন এবং মার্কিন কূটনীতিকদের আহ্বান জানান, "যদি সেনাবাহিনী সরকারের সঙ্গে আরও বেশি সম্পৃক্ত হওয়ার চেষ্টা করে, তাহলে তাদেরকে কঠোরভাবে সতর্ক করুন।"
ইউনূস আরও বলেন, তিনি জনগণের কাছ থেকে সমর্থন অর্জনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসতে চান, সামরিক শক্তি বা বাহিনীকে কাজে লাগিয়ে নয়।
এই গোপন তথ্যগুলো ২০১১ সালের ৩০ আগস্ট উইকিলিকস দ্বারা প্রকাশিত ২,০০০টিরও বেশি মার্কিন দূতাবাসের তারবার্তার অংশ হিসেবে উঠে আসে।

07/10/2024

বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে জেড আই খান পান্না

কেন আলী রীয়াজ সংবিধান লেখার জন্য বিশেষজ্ঞ ননআলী রীয়াজ একজন বাংলাদেশি-আমেরিকান রাজনৈতিক বিজ্ঞানী, যিনি ধর্ম, রাজনীতি এব...
07/10/2024

কেন আলী রীয়াজ সংবিধান লেখার জন্য বিশেষজ্ঞ নন

আলী রীয়াজ একজন বাংলাদেশি-আমেরিকান রাজনৈতিক বিজ্ঞানী, যিনি ধর্ম, রাজনীতি এবং দক্ষিণ এশিয়ার রাজনৈতিক ইসলাম নিয়ে বিস্তর গবেষণা করেছেন। যদিও তিনি তার গবেষণায় বিশাল অবদান রেখেছেন, কিন্তু তার যোগ্যতা সংবিধান লেখার জন্য উপযুক্ত নয়।

১. সংবিধান আইন সম্পর্কে বিশেষজ্ঞতার অভাব
আলী রীয়াজের শিক্ষাগত অতীত মূলত রাজনৈতিক বিজ্ঞান এবং গণযোগাযোগ বিষয়ে, যেখানে তার গবেষণা রাজনৈতিক ইসলাম এবং দক্ষিণ এশিয়ার রাজনৈতিক ইতিহাস নিয়ে। কিন্তু সংবিধান তৈরি বা সংশোধনের জন্য সংবিধান আইনে গভীর জ্ঞান প্রয়োজন, যা তার শিক্ষাগত যোগ্যত নয়।
সংবিধান তৈরি বা লিখার জন্য বিভিন্ন আইনি কাঠামো, সরকারী শাখাগুলোর ক্ষমতার ভারসাম্য, এবং নাগরিক অধিকার সংরক্ষণ সম্পর্কে গভীর ধারণা থাকা প্রয়োজন। আলী রীয়াজের কাজ এই ধরনের আইনি কাঠামো বা বিচারিক ব্যবস্থা নিয়ে বিশেষ কোন গবেষণার ইঙ্গিত দেয় না।

২. ধর্ম এবং রাজনীতির উপর গুরুত্ব, কিন্তু প্রশাসনিক ব্যবস্থায় নয়
আলী রীয়াজের গবেষণা মূলত ধর্ম ও রাজনীতির সংযোগ এবং বিশেষ করে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইসলাম নিয়ে। যদিও এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, কিন্তু সংবিধান লেখার জন্য প্রশাসনিক কাঠামো, বিচার বিভাগের ভূমিকা, এবং শাসনব্যবস্থার নীতিমালা সম্পর্কে যে গভীর জ্ঞান প্রয়োজন আলী রিয়াজের অভিজ্ঞতা বলুন বা পড়োশুনা- তার কোথাওই এর কোন উপস্থিতি আছে বলে আমরা জানিনা।

সংবিধান শুধুমাত্র একটি নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দর্শন নয়, বরং বিভিন্ন সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণকে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। রীয়াজের কাজ প্রশাসনিক কাঠামো বা সংবিধানের গভীর আইনি দিক নিয়ে বিস্তৃত না হওয়ার কারণে, তার কাজ এবং অভিজ্ঞতা সংবিধান রচনার জন্য যথেষ্ট নয়।

৩. সংবিধান বা আইনি সংস্কারে সরাসরি অভিজ্ঞতার অভাব
আলী রীয়াজের পেশাদার ক্যারিয়ার মূলত একাডেমিক গবেষণা এবং সাংবাদিকতার মধ্যে সীমাবদ্ধ। তিনি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে পরামর্শক হিসেবে কাজ করেছেন, কিন্তু তার কাছে সংবিধান রচনা বা আইনি সংস্কার নিয়ে সরাসরি অভিজ্ঞতার প্রমাণ নেই। সংবিধান লেখার জন্য আইনি কাঠামো এবং বিচার বিভাগ সম্পর্কে গভীর জ্ঞান থাকা জরুরি, যা তার অভিজ্ঞতায় পুরোপুরি অনুপস্থিত।

৪. দক্ষিণ এশিয়ার রাজনৈতিক ইসলাম নিয়ে বিশেষজ্ঞতা, কিন্তু জাতীয় আইন কাঠামো নিয়ে নয়
আলী রীয়াজের কাজ মূলত ইসলাম ও রাজনৈতিক আন্দোলন এর উপর। যদিও এটি গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু একটি সংবিধান তৈরির জন্য রাষ্ট্রের আইন কাঠামো, মানবাধিকার, এবং বিচার বিভাগের স্বাধীনতা সম্পর্কে বিস্তৃত জ্ঞান প্রয়োজন।
রীয়াজের গবেষণা বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইসলাম এবং তার প্রভাব নিয়ে, যা সংবিধান লেখার জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত দৃষ্টিকোণ থেকে ব্যাপক নয়।

৫. রাজনৈতিক মেরুকরণ ও নিরপেক্ষতার অভাব
সংবিধান লেখক হিসেবে নিরপেক্ষতা বজায় রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সংবিধান এমন একটি দলিল যা গোটা জাতির প্রতিনিধিত্ব করে। রীয়াজের রাজনৈতিক ইসলাম নিয়ে গবেষণা এবং ধর্মীয় রাজনীতির প্রতি মনোযোগ তার নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে কঠিন করে তুলতে পারে। তিনি যে একপাক্ষিকভাবে সব দেখবেননা তার প্রমাণ আমরা কোথাও দেখিনি। তাছাড়া তিনি মূলত প্রথম আলো সমর্থিত এবং তাদের দ্বারা তৈরি করা বুদ্ধিজীবি, যাদের দীর্ঘদিনের উদ্দেশ্য সম্পর্ক দেশবাসী তথা সুশীল সমাজের বিরাট প্রশ্ন রয়েছে।

আলী রীয়াজ একজন বিশিষ্ট রাজনৈতিক বিজ্ঞানী হলেও সংবিধান রচনার জন্য তার অভিজ্ঞতা যথেষ্ট নয়। সংবিধান তৈরির জন্য আইনি জ্ঞান, প্রশাসনিক দক্ষতা এবং সাংবিধানিক আইন সম্পর্কে বিস্তৃত জ্ঞান প্রয়োজন। রীয়াজের কাজ মূলত রাজনৈতিক আন্দোলন এবং ধর্মীয় রাজনীতির উপর, যা সংবিধান লেখার মতো জটিল কাজের জন্য উপযুক্ত নয়।

ফাঁস হওয়া নথিগুলো থেকে জানা যায় যে, মার্কিন সরকার গোপনে বাংলাদেশের রাজনীতি অস্থিতিশীল করার পরিকল্পনা করেছিল।  এরই ফলে ...
06/10/2024

ফাঁস হওয়া নথিগুলো থেকে জানা যায় যে, মার্কিন সরকার গোপনে বাংলাদেশের রাজনীতি অস্থিতিশীল করার পরিকল্পনা করেছিল। এরই ফলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করা স্বম্ভব হয়। এই প্রক্রিয়া পরিচালিত হয়েছিল আন্তর্জাতিক রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (IRI) এর মাধ্যমে। এরা LGBTQI কর্মী এবং শিল্পীদের প্রশিক্ষণ ও অর্থায়ন করেছিল রাজনৈতিক পরিবর্তন আনার জন্য। সরকার বিরোধে প্রতিবাদে ও ট্রান্সজেন্ডারদের IRI রাজনৈতিক ক্ষমতা পরিবর্তনের প্রচারণার কাজে লাগিয়েছিল বলে https://thegrayzone.com বলছে।
৫ আগস্ট পুরো মাসের বিক্ষোভের পর সেনাবাহিনী শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করে। তিনি ভারতে যেতে বাধ্য হন এবং সেনাবাহিনী জামাতে ইসলামের মত একটি মৌলবাদী দলের সাহায্যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রতিষ্ঠা করে। মুহাম্মদ ইউনূস, যিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে যুক্ত, তার নেতৃত্বে এই সরকার গঠিত হয়। আর তাকে পেছন থেকে শক্তি জোগায় সেনাবাহিনী ও জামাতে ইসলাম। কিছু লোক অভিযোগ করেন যে, শেখ হাসিনা মার্কিন সামরিক ঘাঁটি স্থাপনে অস্বীকৃতি জানানোর কারণেই ওয়াশিংটন এই অভ্যুত্থানে জড়িত। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর এই অভিযোগ অস্বীকার করে এবং একে মিথ্যা বলে দাবি করে।
ফাঁস হওয়া নথিগুলোতে দেখা যায় যে, IRI কয়েক বছর ধরে শেখ হাসিনার সরকারকে দুর্বল করার চেষ্টা করে আসছে। তারা বিরোধী দলগুলোকে প্রশিক্ষণ দিয়েছে এবং ২০১৮ সাল থেকে ছাত্রদের নেতৃত্বে হওয়া সকল প্রতিবাদকে উত্সাহ দিয়েছে। IRI সামাজিক মিডিয়া এবং অন্যান্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে সরকারবিরোধী মনোভাব ছড়ানোর জন্য কর্মীদের প্রশিক্ষণ দেয়।
IRI এর প্রচেষ্টার মধ্যে র‍্যাপারদের মিউজিক ভিডিওতে অর্থায়ন এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়, যা পরিবর্তিতে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রচার করা হয়। এই কর্মকাণ্ড মার্কিন কৌশলের অংশ ছিল, যার মাধ্যমে বাংলাদেশের রাজনীতিতে প্রভাব বিস্তার এবং শেখ হাসিনার বিরোধিতা করার প্রচেষ্টা চালানো হয়। যদিও IRI গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে সমর্থন করার দাবি করে। নথিগুলোতে দেখা যায় যে, তারা মূলত ক্ষমতা পরিবর্তনের উপর জোর দিয়েছে। বিশেষত তরুণ ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর সমর্থন অর্জনের চেষ্টা করেছে।
মোটের উপর, এই ফাঁস হওয়া তথ্যগুলো ইঙ্গিত দেয় যে, IRI এর মাধ্যমে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের প্রতিবাদ এবং শেখ হাসিনার ক্ষমতাচ্যুতি প্রক্রিয়ায় ভূমিকা পালন করেছে, যা বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিদেশী হস্তক্ষেপ নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে।

https://thegrayzone.com/2024/09/30/us-plot-destabilize-bangladesh/

Address

London

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when News Hub Bangladesh-NHB posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share