Sharif Syl Zeal

Sharif Syl Zeal হৃদয়ে বাংলাদেশ!....
❤️🇧🇩❤️

18/08/2025

এলোমেলো অক্ষর গুলি মিলানোর চেষ্টা করুন?
গ্রা বাং ম লা

হায়রে কপাল!! 🫣"কপালের লিখন না যায় খণ্ডন" 😍জানি না কপালে কি লেখা আছে সামনে 🥸
17/08/2025

হায়রে কপাল!! 🫣
"কপালের লিখন না যায় খণ্ডন" 😍
জানি না কপালে কি লেখা আছে সামনে 🥸

“ শুনি মরিলে পাব বেহেস্তখানা, তা শুনে তো মন মানেনা। বাকির লোভে নগদ পাওনা কে ছাড়ে এই ভূবনে ”
15/08/2025

“ শুনি মরিলে পাব বেহেস্তখানা, তা শুনে তো মন মানেনা। বাকির লোভে নগদ পাওনা কে ছাড়ে এই ভূবনে ”

"0" রিটার্ন" (Zero Return) মানে হলো—আপনার ইনকাম ট্যাক্সযোগ্য নয়, অথবা কোনো আয় নেই, কিন্তু আপনি নিয়ম মেনে আয়কর রিটার্ন দি...
05/08/2025

"0" রিটার্ন" (Zero Return) মানে হলো—আপনার ইনকাম ট্যাক্সযোগ্য নয়, অথবা কোনো আয় নেই, কিন্তু আপনি নিয়ম মেনে আয়কর রিটার্ন দিচ্ছেন। বাংলাদেশে অনলাইনে "0" রিটার্ন" সাবমিট করতে হলে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন:

✅ প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র:

1. TIN সার্টিফিকেট

2. eTIN User ID ও Password (যদি না থাকে, https://etaxnbr.gov.bd থেকে রেজিস্ট্রেশন করে নিতে হবে)

3. জাতীয় পরিচয়পত্র (NID)

4. মোবাইল নম্বর ও ইমেইল অ্যাক্সেসযোগ্য থাকতে হবে

🖥️ "0" রিটার্ন জমা দেওয়ার ধাপসমূহ (অনলাইনে):

১. ভিজিট করুন:

👉 https://etaxnbr.gov.bd

২. Login করুন:

"eReturn Login" অপশন সিলেক্ট করুন
TIN, পাসওয়ার্ড ও ক্যাপচা দিয়ে লগইন করুন

৩. নতুন রিটার্ন শুরু করুন:

Dashboard থেকে “New Return” বা “Create Return” ক্লিক করুন
Assessment Year নির্বাচন করুন (যেমন: 2025-2026)

৪. “0" রিটার্ন” বেছে নিন:

যখন “Income Details” আসবে, সেখানে সমস্ত ইনকাম সেকশন 0 রাখুন
ইনকাম ট্যাক্স ক্যালকুলেশন অটোমেটিক্যালি ০ দেখাবে
অন্যান্য তথ্যগুলো (ব্যক্তিগত তথ্য, ঠিকানা, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থাকলে) দিন

৫. “Verification” এবং “Submission” করুন:

সব তথ্য ভালোভাবে যাচাই করে “Submit” বাটনে ক্লিক করুন
প্রয়োজন হলে DSC (Digital Signature) ব্যবহার করুন অথবা Verification Code মোবাইলে যাবে

রিটার্ন সাবমিট হয়ে গেলে আপনি একটি Acknowledgement Receipt পাবেন (PDF ডাউনলোড করতে পারবেন)

🧾 কেন "0" রিটার্ন দেয়া জরুরি?

TIN Active রাখতে

কোনো ব্যাংক, পাসপোর্ট, লোন, ঠিকাদারি লাইসেন্স, ফেসবুক পেমেন্ট (Payoneer বা bKash) ইত্যাদির ক্ষেত্রে প্রমাণ দেখাতে

NBR থেকে জরিমানা এড়াতে

হাজারো স্বপ্ন নিয়ে এসেছিলেন তাঁরা, আজ ফিরছে নিঃস্ব ও নিস্তব্ধ হৃদয়ে।
31/07/2025

হাজারো স্বপ্ন নিয়ে এসেছিলেন তাঁরা, আজ ফিরছে নিঃস্ব ও নিস্তব্ধ হৃদয়ে।

24/07/2025
👤মানবজীবনে সাফল্য যেন এক উজ্জ্বল সূর্য, যার আলো সবাই দেখতে চায়। কিন্তু এই সূর্য পর্যন্ত পৌঁছাতে গেলে অন্ধকার, কাঁটা, ঝড় ...
21/07/2025

👤মানবজীবনে সাফল্য যেন এক উজ্জ্বল সূর্য, যার আলো সবাই দেখতে চায়। কিন্তু এই সূর্য পর্যন্ত পৌঁছাতে গেলে অন্ধকার, কাঁটা, ঝড় আর হতাশার পথ পেরোতে হয়। অনেকেই ভাবেন, সাফল্য মানেই সোজা পথে চলা, ভুল না করা, সবসময় জেতা। অথচ বাস্তবতা হলো—সফলতার সবচেয়ে বড় পাঠশালা হলো ব্যর্থতা। তাই বলা হয়, “যে ব্যর্থ হয় না, সে কখনোই সফল হয় না।”

জীবনের প্রতিটি অধ্যায়ে আমরা ব্যর্থতা অনুভব করি। পরীক্ষায় ফেল, চাকরির ইন্টারভিউয়ে না হওয়া, ব্যবসায়ে লোকসান—এসবই তো ব্যর্থতা। কিন্তু যে মানুষগুলো এসব ব্যর্থতার পর থেমে না গিয়ে বারবার উঠে দাঁড়িয়েছে, চেষ্টা করে গেছে, ইতিহাসে তাদের নামই লেখা হয়েছে। থমাস এডিসন যদি ১০০০ বার ব্যর্থ হয়ে লজ্জায় পিছিয়ে যেতেন, তাহলে হয়তো আজ পৃথিবী আলোয় আলোকিত হতো না। তিনিই বলেছিলেন, “আমি ব্যর্থ হইনি, আমি ১০০০টি পদ্ধতি শিখেছি যা কাজ করেনি।”

ব্যর্থতা আমাদের শেখায় ধৈর্য, অধ্যবসায়, নম্রতা এবং নিজের ভুলগুলো বোঝার মানসিকতা। এটি আমাদের আত্মসমালোচনার সুযোগ দেয়, নিজেকে গড়ার সময় দেয়। যিনি কখনো ব্যর্থ হননি, তিনি হয়তো কখনোই নিজের সীমাবদ্ধতাগুলো জানতে পারেননি, নিজেকে পরিবর্তন করার সুযোগও পাননি। তাই যাঁরা সত্যিকারের বড় কিছু অর্জন করতে চান, তাঁদের ব্যর্থতার কষ্টটুকু সাগ্রহে বরণ করে নিতে হবে।

সফলতা যদি হয় এক সুউচ্চ পাহাড়, তাহলে ব্যর্থতা হলো তার প্রতিটি ধাপে ওঠার সিঁড়ি। প্রতিটি ব্যর্থতা একেকটি শিক্ষা, যা আমাদের পরবর্তী পদক্ষেপকে আরও মজবুত করে তোলে।

জীবনে ব্যর্থতা এলে ভয় পাবেন না। বরং ভাবুন, এটি একটি সুযোগ—নিজেকে গড়ার, আরও শক্তিশালী হওয়ার, এবং একদিন সেই সফলতার চূড়ায় পৌঁছানোর। মনে রাখবেন, যে ব্যর্থ হয় না, সে কখনোই সফল হয় না। ব্যর্থতা মানেই শেষ নয়, বরং এটি এক নতুন সূচনার নাম।
_Coll
লেখা- জীবন চক্র

বিশ্ববিদ্যালয়ে সময়কাটানো প্রেমএবং পরিণতি!!!বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ারসাধ ছিল কবিতার। সাধ পূর্ণহলো।কবিতা ভর্তি হলো চট্টগ্রামবিশ্...
19/07/2025

বিশ্ববিদ্যালয়ে সময়
কাটানো প্রেম
এবং পরিণতি!!!

বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার
সাধ ছিল কবিতার। সাধ পূর্ণ
হলো।
কবিতা ভর্তি হলো চট্টগ্রাম
বিশ্ববিদ্যালয়ে।যেদিন
থেকেই সে হলে একা থাকতে শুরু
করল, তখন থেকেই কঠিন
নিঃসঙ্গতার মুখোমুখি হলো সে।
হলভর্তি ক্লাসের বান্ধবী কিন্তু
কিছুতেই তার মন ভরে না।
মনে পড়ে বাড়ির কথা। মা-বাবা,
ভাই-বোনদের কথা।
তার পাশের বেডের এক বড়
আপু দিন-রাত প্রেম
করে বেড়াত। রাত
জেগে মোবাইল ফোনে কথা বলত।
সারাদিন শুধু তার প্রেমিকেরই
গল্প। যখন বিকাল হতো,
পুরো গণরুমটাই ফাঁকা হয়ে যেত।
কবিতা চুপচাপ বসে থাকত
বারান্দায়। আস্তে আস্তে সেও
তার বান্ধবীদের
সাথে বিকালে বাইরে গিয়ে আড্ডা
দেয়া শুরু করল। তার ডিপার্টমেন্টের
এক
বড় ভাইয়ের সাথে নোট
বিনিময়ের সুযোগে গড়ে উঠল
সখ্যতা। তারপর ভালো লাগা,
তারপর প্রেম। এরপরের
কাহিনী কবিতার পরের
জীবনটাকে বদলে দিয়েছে।
মনের
মধ্যে তৈরি করেছে বিশ্বাস ভঙ্গের
ভালোবাসার এক ভয়াল
কালো দাগ।
বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ স্নাতক
পর্যায়ে ভর্তির পর অনেকটাই
নিসঙ্গতা,, বন্ধুদের পাল্লা, নোট
আদান প্রদানের মাধ্যমেই
মেয়েরা প্রেমে পড়ে যায়।
প্রথমে বন্ধুত্ব কিংবা বড়
ভাইয়ের সম্পর্কের দোহাই
দিয়ে প্রেমের সম্পর্কটি আড়াল
করলেও পরে গিয়ে তা আর
থাকে না।পরে সেটি প্রকাশ
পেয়ে যায়। কিন্তু আধুনিক
প্রযুক্তির ছোঁয়ায় প্রেমের
লাগাম টেনে রাখাটাও দুরূহ
হয়ে পড়ে।কিন্তু
এর পরিণতি ভালো না মন্দ
এটি জানতে মুখোমুখি হয়েছিলাম
কিছু মেয়ের সামনে। বেশিরভাগ
মেয়েই বলেছেন,
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেমের
স্থায়িত্বটাই কম থাকে।
সে প্রেম হয় কেবলই সময়
কাটানো। বিশ্ববিদ্যালয়
জীবনটাকে উপভোগের
নামে জীবনের
অঙ্কে দীর্ঘশ্বাসের
পাল্লাটিকে যেন
আরো বেশি ভারী করা।
কেয়া (ছদ্মনাম) চট্টগ্রাম
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে তার
পাশের রুমের বড় আপুর সূত্র
ধরে ময়মনসিংহের এক বড়
ভাইযের সাথে পরিচয় হয়।
কেয়ার বাড়ি ফেনীতে।
কেয়া পড়ত পরিসংখ্যানে। বড়
ভাইও তাই। দেখা সাক্ষাতের
দীর্ঘদিন পর
কেয়াকে সে বড়ভাই প্রেমের
প্রস্তাব দেয়। গড়ে উঠে প্রেম।
তখন কেয়া অনার্স সেকেন্ড
ইয়ার। সময়টা ২০০৪ । তার
কিছুদিন পরই সে বড়ভাই পাস
করে চলে যায় ঢাকায়। প্রথম
প্রথম যোগাযোগ রাখত। তারপর
একদমই যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়
সেই ছেলেটি।
কেয়া মানসিকভাবে বিপর্যস্ত
হয়ে পড়ে। শাকফাত নামে সেই
ছেলেটি কেয়াকে বলেছিল তার
একটা চাকরি হয়ে গেলেই
কেয়ার বাড়িতে বিয়ের প্রস্তাব
পাঠাবে। তা আর হয়নি।
কেয়া পাস করার পরপরই তার
বিয়ে হয়ে যায়। এখনো কেয়ার
সে পুরনো সম্পর্কের
কথা মনে পড়ে। মাঝরাতে ঘুম
ভাঙলে বুকের
মাঝে চাপা কান্না তাড়া করে বেড়ায়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেমের
স্থায়িত্বের
কথা বলতে গিয়ে পড়ুয়া অনেক
ছাত্রই বলেছেন, ছেলেমেয়ের
সম্পর্কটাকে শুরুতেই কেন
বলা হবে প্রেমের সম্পর্ক?
এটি বন্ধুত্বই। কিন্তু অনেকেই
আবার বলছেন দীর্ঘদিন
ক্যাম্পাস জীবনে একজন
ছেলে আর
মেয়ে একসাথে চলাফেরা করলে বন্ধুত্ব
আর বন্ধুত্বে থাকে না। তখন
একজনের ওপর একজনের
দাবি চলে আসে। কর্তৃত্ব
চলে আসে। এটিই তখন একসময়
প্রেমে রূপ নেয়।
কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের
ক্যাম্পাস জীবন, হলজীবনের
অনেকের সাথেই
কথা বলে জানা গেছে,
ক্যাম্পাসের প্রেমের
দীর্ঘস্থায়িত্বটি কম হয়।
ক্লাসমেট হলে সে স্থায়িত্বের
হারটা একটু বেশি হয়। কিন্তু
সিনিয়র
কারো সাথে যদি প্রেমের
সম্পর্ক গড়ে উঠে তাহলে তার
স্থায়িত্ব খুবই কম। কারণ
ছেলেটি পাস করে চলে যাওয়ার
পরও
মেয়েটি ক্যাম্পাসে থেকে যায়।
কর্মজীবনে ফিরে কঠিন
বাস্তবতার
মুখোমুখি হয়ে ছেলেটিকে পড়তে হয়
পরিবারের নানা চাপে। বাবা-
মা, ভাই বোনের সিদ্ধান্তকেই
তখন বড় করে দেখতে হয়।
তাছাড়া পরিবারের দায়িত্ব
যখন শেষ হয়, তখন আর সময়
থাকে না।
ক্যাম্পাসে যেমেয়েটিকে ভালোবাসার
গল্প শুনিয়ে এসেছিল,
সে গল্পটা অনেক আগেই শেষ
হয়ে যায়। মেয়েটির
বিয়ে হয়ে যায় অন্য কোথাও।
বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা প্রেমেপড়েন
কিংবা সিনিয়র, সহপাঠীদের
সাথে একটা সমঝোতায় পোউছায়
তখন পড়াশোনার ওপর
তা কতটা প্রভাব
পড়ে এটি জানতে কথা হয়েছিল
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের
বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষকদের
সাথে। অনেক শিক্ষকই বলেছেন,
অনেক
মেধাবী ছেলেমেয়েরা প্রেমের
নামে খারাপ বন্ধুর পাল্লায়
পড়ে। এতে সারাবছর
ছেলেমেয়ে দুজনেরই
পড়াশোনা না করায় বছর
শেষে একটা ফল বিপর্যয়ের
আশঙ্কা থাকে। আবার চট্টগ্রাম
বিশ্ববিদ্যালয় শহর
থেকে আলাদা হওয়ায়
ছেলেমেয়েরা পার্টটাইম
কোনো কাজের সুযোগ পায় না।
ফলে বাস্তব জীবনের
সাথে পরিচিত
না হতে পেরে তারা একটা সীমাবদ্ধ
জায়গাতেই আবদ্ধ থেকে যায়।
চট্টগ্রাম আদালতের আইনজীবী ও
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালযের
সাবেক শিক্ষার্থী জান্নাতুল
ফেরদৌস রুমানা বলেন,
আসলে বিশ্ববিদ্যালয়ের
জীবনটা পড়াশোনার মধ্যেই
থাকা উচিত। আর
ভালো যদি কাউকে লেগেই যায়,
তাহলে পড়ালেখার
ক্ষতি যাতে না হয়
সেদিকে লক্ষ্য রাখা উচিত।
চট্টগ্রামের
একটি বেসরকারি ব্যাংকের
রিটেইল কর্মকর্তা সারাহ শবনম
বলেন, আসলে বিশ্ববিদ্যালয়
থেকেই ছেলেমেয়েদের
কর্মমুখি হওয়ার প্রচেষ্টায়
নিজেকে নিয়োজিত রাখা উচিত।
পার্টটাইমে কাজে নিজেকে যুক্ত
রাখলে ভবিষ্যতের
চ্যালেঞ্জটাও জানা যায়।
নিজেকে ব্যস্তও রাখা যায়।
তাছাড়া যেভাবেই হোক জীবনের
লক্ষ্যও উদ্দেশ্যটা শুরু থেকেই
তৈরি করতে হবে,
নিজেকে ভবিষ্যতে ভালো কোনো জায়গা
দেখা। নিয়তি যেন নিয়ম
মেনেই নিজের কাছে আসে।
_Coll

ছবিতে যিনি একা বসে আছেন, তিনি একজন স্বামী, তাঁর প্রিয়তমা স্ত্রী ঠিক সামনের গাড়িতে শায়িত, শেষ যাত্রার প্রস্তুতিতে। জানাজা...
05/07/2025

ছবিতে যিনি একা বসে আছেন, তিনি একজন স্বামী, তাঁর প্রিয়তমা স্ত্রী ঠিক সামনের গাড়িতে শায়িত, শেষ যাত্রার প্রস্তুতিতে। জানাজা হওয়ার কথা ছিল রাত ৯টায়। কিন্তু ভদ্রলোক চাচ্ছিলেন না অন্ধকার রাতে বিদায় দিতে। কারো কাছে স্পষ্ট করে বলতেও পারছিলেন না, “ওকে আর একটু থাকতে দাও....সামনে থাকুক, আমি দেখছি!”

তাঁর ছোট ছেলে বুঝে নিয়েছিল বাবার মন।শেষ পর্যন্ত জানাজা হয় সকালে। কিন্তু রাতের পুরোটা সময়, যখন চারপাশের সবাই চলে গেছে, ভদ্রলোক ছিলেন গাড়ির সামনে একা বসে। স্ত্রীর পাশে, নিঃশব্দ প্রহর গুণে।যেন বলছিলেন, “তুমি একা না, আমি আছি।এখনো আছি।”

এ এক নিঃশব্দ ভালোবাসা, যার সাক্ষী হয়ে রইলো রাত, নীরবতা আর সেই একফালি আলো। মৃত্যু সবকিছুর শেষ নয়, যদি ভালোবাসা এমন হয়।

ভাগ্যবতী ছিলেন সেই স্ত্রী, যিনি এমন একজন জীবনসঙ্গী পেয়েছিলেন, যিনি তাঁকে মৃত্যুর পরেও একা ফেলে যাননি।

আমরা সবাই চাই, এমন একজনকে, যিনি শুধু জীবনে নয়, মৃত্যুর পরেও আমাদের ভালোবাসায় আগলে রাখবেন।

📷 _Coll

Address

Sunamganj

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sharif Syl Zeal posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Sharif Syl Zeal:

Share