Misti dey sarkar

Misti dey sarkar Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Misti dey sarkar, Digital creator, Ashoknagar.

02/07/2025

আমার ছেলে এই প্রথম বার রান্না বাটি খেলছে মেয়েদের মতো পুতুলকেও খাওয়াচ্ছে, এই গুলো আমার রান্না বাটি এতো দিন আমি খাটের তলায় রেখে দিয়েছিলাম ওর ধরতো বলে ওখান থেকে ও বার বার বের করার চেষ্টা করতো তাই আজকে ওকে একটু বের করে দিলাম এখনো তো ঠিক ভাবে খেলতে পারে না তাই ওগুলো নিয়ে দুষ্টুমি করছে, আরেক বড়ো হলে যদি ও খেলতে চাই এগুলো নিয়ে তাহলে ওকে আমি ও দিতে পারি বা বাবা বা মা বা তোমাদের দাদাভাই কেও না কেও করে কিনে দেবে🥰❤️

01/07/2025

দেখো কেমন করে মিষ্টি দই খাচ্ছে ছেলেটা গোপাল যেমন করে মাখন খেতো সারা মুখে লাগিয়ে ও তেমন করে যাচ্ছে, আমি খায়িয়ে দেবো তাতে হবে না ওকে ওর হাতে দিতে হবে তারপর খাবে খুব দুষ্টু হয়েছে 😂🥰❤️

01/07/2025

দেখো তোমারা গোপালের গান শুনে আমার ছোট গোপাল কিভাবে নাচছে, নিজে সারাদিন যা যা দুষ্টুমি করে যেগুলো ওর সাথে কিছু কিছু মিলে যাচ্ছে তাই এত সুন্দর করে নাচ করছে 😂🥰❤️

01/07/2025

শিতলা মায়ের কুলোর নিয়ে এসেছে সাথে ঢাক ও ছিল অন্যর বাড়িতে ঢুকেছে তখন আমার ছেলে ঢাকের আওয়াজে শুনে নাচ করছে দেখো তোমরা🥰 আবার আমার মায়ের কোলে উঠবে বলে বায়না করছিল মা বলছে কুলো নিয়ে আসবে বাটাটা দিয়ে নি তখন আমি বললাম আর একবার নাচ তাহলে আমি কোলে আর বলতে না বলতে সঙ্গে সঙ্গে শুরু করে দিল ওর নাচ🥰❤️

আমার লক্ষী ঠাকুরের পা 🥰❤️
30/06/2025

আমার লক্ষী ঠাকুরের পা 🥰❤️

30/06/2025

Amar Laxmi,আমি আর মা অম্বুবচীতে দ্বিতীয় দিনে আলতা আর নেলপালিশ পরেছি আর ও আমাদের সাথে তখন ছিল আর ও জেদ ওকে ও পরাতে হবে না হলে আমরাও পরতে পারবো না খুব কান্না করছিল তাই আমি ওকে আলতা আর নেলপালিশ পরিয়ে দিয়েছি আমি বা মা যখনি নেলপালিশ বা আলতা পরে তখনি ও দেখলে জেদ আরে পরার জন্য মেয়েদের মতো,আর মুখ টাও মেয়েদের মতন দেখতেও পুরো মেয়েদের হয়েছে তই না বলো, তো আলতা পরে কেমন লাগছে আমার ছোট ছেলেকে sorry এখন তো আলতা আর নেলপালিশ পরে মেয়ে মেয়ে লাগছে, মেয়েরাই তো পরে এগুলো কিন্তু ওর জেদে পরাতে তো হলো এখন তোমরা বলো আমার ছোট মেয়েকে কেমন লাগছে আলতা পরে লক্ষী লক্ষী লাগছে তাই না পুরো ছোট লক্ষী ঠাকুর আর ছোট রাধারাণী দুটোই লাগছে তাই না পা দুটো দেখে, লক্ষী মতো পা লাগছে আমার ছেলেটার আর বলতে নেই আমার ছেলের পা টা পুরো লক্ষী পায়ের মতো তাই না, লক্ষী পূজোয় আর পা আঁকতে হবে না ওর পায়ের আলতা পরিয়ে ছাপ দিয়ে জালে হবে রক্ষীর পায়ের থেকেও সুন্দর লাগবে, আমাদের এখানে অনেকে বলে লক্ষী পূজোয় আর লক্ষীর পা আঁকতে লাগবে না ওর পা দিয়ে আলতা লাগিয়ে চাপ বসিয়ে দেবো তোমাদের যদি কারো লাগে বলতে পারো,ওর কোন টাকা লাগবে না পুরো ফ্রিরিতে ও ছাপ দিয়ে দেবে😂🥰❤️

30/06/2025

আমার গোপাল এইবার রথের দড়ি টানলো, আগের বার আমার ছেলে অনেকটাই ছোট ছিল তাও 7 বা 8 মাসের ছিল,আর সেবার আমার কোলে ছিল আমি ওকে নিয়ে দড়ি টানতে পারিনি,আর সেদিন বাবা ও ছিল না সামনে যে বাবাকে বলবো মা ওকে নিয়ে পারবে দড়ি টানতে ও খুব দুষ্টুমি করে ওকে সামলাতে পারবে না, তাই বাবাকে বলেছিলাম ওকে নিয়ে দড়ি টানতে আর পারলে ওকে দিয়ে ওকে দিয়ে একটু দড়ি ধরাবা,তো বাবা ছেলেকে দিয়ে জগন্নাথ আর বলরামের দড়ি ধরাতে পেলেছে কিন্তু সুভদ্রার দড়ি ধরাতে পারেনি নিজে ও ধরতে পারেনি, আমাদের সামনে দিয়ে এসে তারপর দাঁড়িয়ে ছিল সুভদ্রার রথ বাবাকে তখন বলছিলাম বাবা বলেছিল থাক ওদিকে সরি গিয়ে আর ধরতে হবে না যাও বাবা ধরতো কিন্তু বাবার বুকে ব্যাথা করছিল তাই আর ধরেনি আবার তারপরে জগন্নাথের রথ চলে আসে আর আমি তখন বলছিলাম এটা ধরায় ছেলেকে দিয়ে তখন বাবা সেটা ধরিয়েছে,3 যে ধরতে হবে এরাকম কোন কথা নেই এটা ধরলেও হয় যারা পারে তারা 3টে ধরে, আর ছেলেকে নিয়ে ধরা সম্ভব নয় একা হলে সব পারতো,তাও তো বাবা ওকে নিয়ে দুটো ধরিয়েছে, তো আমার যেনো কেমন লাগছিল যে এবার প্রথম রথ দাড়ি ধরেছে ছেলেটা তাও 3 টে ধরতে পারলো না তো আমাদের রাস্তা দিয়ে রথ যাওয়ার পর আমরা আরেকটা দিকে চলে গেছিলাম আমাদের ওদিক দিয়ে জগন্নাথ সুভদ্রা আর বলরাম কে বাড়ি দিয়ে বের করে আর যেখান দিয়ে মাসি বাড়ি রাখে সেদিকে বাবার সাথে গিয়ে আমি আর ছেলে সুভদ্রার রথ দড়ি ধরেছি, জগন্নাথ আর বলরাম রথ দড়ি ওখানে খুব ভিড় তো আমি ভাবছিলাম যদি পারি সুভদ্রার দড়ি ছেলেকে দিয়ে একবার পরাবো আর আমিও তো দড়ি ধরিনি তখন ভিডিও করছিলাম আর খুব ভিড় ছিল তাই তো যদি এখানে ফাঁকা থাকে যদি সুযোগ পায় ধরবো না হলে হবে না ধরা, আমি কোনো বার ধরিনা ওরো লোক দেখে আমার ভয় লাগে শুধু একবার ধরে ছিলাম যখন ছেলে পেটে তাও বলছিলাম ধরবো কিন্তু একটা ফল দিতে হবে আমি ফল পেয়েছিলাম শশা তো অনেকে বলে পেটে বাচ্চা থাকলে জগন্নাথের মুখ দেখতে নেই কালী ঠাকুর দেখতে নেই আমি ওসব মানি না আমি তার জন্য আরো বেশি করে ধরবো বলে ঠিক করেছিলাম কিন্তু সব কটা ধরতে পারিনি বলরাম দড়ি ধরেছিলাম মনে হয় আমার ঠিক মনে নেই, যে আমাকে সন্তান দিয়েছে আমি তাদের মুখ দেখবো না তা আমি কখনো করতে পারবো না এখানে অনেকে আমাকে বারন করেছিল কালি ঠাকুরের মুখ দেখবি না আমি সকাল বেলা স্নান করে পূজো দিয়ে প্রত্যেক দিন আমাদের পাড়ায় একটা বাড়িতে কালী মন্দির আছে সেখানে গিয়ে নমস্কার করে আসতাম, তো কি হয়েছে আমার না কি বাচ্চা কালো হয় আর না কি জিভ বের করা হয় ওইসব ফালতু কথা আর জগন্নাথ দেখলে না কি হাত পা হয়না এইসব ফালতু কথা কুসংস্কার আমি তো 5 মাসের পরেও মন্দিরে যেতাম অনেকে বলেছে কোথায় গেলে কালি ঠাকুর দেখলে দেখবি না আমি কোন দিন ও সেটা পারবো না আমি যখন কোথাও যেতাম রাস্তায় দেখলে আগে নমস্কার করতাম তো ঠাকুরের আশির্বাদে আমার ছেলে কোন কিছু খারাপ হয়নি না দেখতে না গায়ের রঙ না হাত পা এটা আমার অহংকার না একা আমার ভগবানের প্রতি বিশ্বাস কৃষ্ণের মতো সন্তান চেয়েছি আর আমার কোলে ছেলে দিয়েছে নিমাইয়ের মতো, তো ওদিকে গিয়ে দেখি সুভদ্রার রথের দড়িতে বেশি লোক নেই তাই ছেলেকে নিয়ে গিয়ে সেটা ধরিয়েছি সেটা আর তোমাদের দেখাতে পারিনি যেহুতু ছেলেকে নিয়ে গিয়ে আমি ধরিয়েছে বাবাকে দেখিয়ে দিলে বাবা ভিডিও করে দিত কিন্তু বাবাকে আর বলা হয়নি আমি প্রথমে তো দেখিনি যে রথের দড়ি ওখানে লোক কম আমার সামনে আসার পরে দেখতে পেয়েছি ভিডিও করতে যাচ্ছিলাম কিন্তু ওকে নিয়ে পারিনি আর আমি দৌড়ে গিয়ে আমি ধরেছি আর ওকে ধরিয়েছি, তো ফোনটা আমার কাছে ছিল আমি মনে ও নেই যে যাওয়ার আগে বাবাকে দিয়ে যাবো, তাই জন্য আর তোমাদের ওখানে কিছু দেখানো হয়নি, আর কিছু ফল ও পায়নি এখানে ভিডিও করছিলাম বলে ফল বা বাতাসা নিতে পারিনি বাবাও পারেনি ওকে কোলে নিয়ে ছিল তাই আমি ভেবেছিলাম বাবা ফল নেবে কিন্তু বাবা নেই নি বা শুরু বাতাসা নিয়েছে আর ওদিকে আমি আর ছেলে আর বাবা ভ্যেনে নিয়ে যেই দিকে তাড়িয়ে ছিল সেদিকে না দিয়ে ওইপাশে দিকে দিচ্ছি তো কি আর করা যাবে বলো, বাতাস তো পেয়েছি মা নিয়েছে ওইদিকে ও আমরা বাতাসা পায়নি মা এইদিনে পেয়েছে, যাই হোক ঠাকুরের জিনিস একটু পেলে যথেষ্ট আমার খাওয়া থেকেও ছেলে যে ধরতে পেরেছে একটাই আমর কাছে অনেক আর একটু খারাপ লাগছে 1 ধরতে পারলোনা বলে অন্যদিকে নিয়ে গিয়ে যেটা ধরলাম সেটা আর তোমাদের দেখাতে পারলাম, তো আর কি করা যাবে পরের বছর ইচ্ছা আছে 3 টে ছেলেকে দিয়ে ধরাবো ভগবান চাইলেই সেটা হবে,তো তোমাদের একটা কথা বলতে ভুলে গেছি প্রথমবার বাবা ছেলেকে দিয়ে বলরামের রথের দড়ি ধরাতে গেছে একজন আবার আমার ছেলের দেখে বলছে জগন্নাথ, জয় জগন্নাথ, মানে বলতে চাইছে এই জগন্নাথ কিন্তু তারাতারি বলে ঠিক ভাবে বলতে পারেনি নাহলে আরো কিছু বলতো 🥰 আমার ছেলে আগে তো দেখেনি আর আগে বার তো কিছু বুঝতো না এখন ও বোঝে না কিন্তু এখন যা বোঝে আগের বার তার বুঝতো না তাই একটা প্রথম তাই দেখে একটু ঘাবরে গেছে যে কি হচ্ছে ও এদিক ওদিক দেখছে এর পরের বার আরো বুঝতে পারবে এখন 1 বছর 6 মাস এর পরের বার 2 বছর 6 মাস বয়স হবে এই বছরের থেকে আরো কিছু বুঝবে তাও তো এইবার কান্না করেনি কিন্তু আগের বার যদি ওকে দিয়ে ধরাতে বাবা যেতো তাহলে হয়তো এত ভিড় দেখে কেঁদে দিত ছেলেটা 😔❤️

29/06/2025

দেখো তোমারা আমার ছেলের আমার পায়ের নোখে লেগে কতটা গেটে গেছে, তাও ওই পায়ে তেমন নোক নেই আরেকটা পায়ে যে আঙ্গুলের নোটে কেটেছে আরেক টা পায়ে সেই আঙুলের নখ আছে যদি ওটাই কাটতো তো আরো রক্ত বেরাতো, এটাতেও বেড়িয়েছে রক্ত আর অনেকটাই ডিপ হয়ে গেছে কিন্তু যদি যেটাই নখ আছে সেটাতে কাটতো তাহলে আরো ডিপ হয়ে যেতো,আগের বার যে হাতের আঙুল কেটে গেছিল যেই দিদিটার বাড়ির থেকে ওষুধ নিয়ে এসেছিলাম সেই দিদি টার বাড়ি থেকে ওষুধ নিয়ে এসেছি বাবা প্রথমে ওকে নিয়ে গেছিল ওষুধ লাগাবে বলে আমি ও গেছিলাম তারপর ওষুধ টা আমাকে দিদিটার মা দেয় বাড়িতে গিয়ে লাগাবার জন্য, এই ওষুধটা তুলে দিয়ে লাগিয়ে দিলে রক্তটা বন্ধ হয়ে যায় ওর প্রথমে রক্ত খুব বেড়াচ্ছিল না কিন্তু যেই ঘুম পারিয়েছি ছেলে আমার ঠিক ভাবে ঘুমাচ্ছে না কান্না করছে ঘুম ভেঙে গেলে জল দিলে ঘুমিয়ে পরে কিন্তু জল দিচ্ছি তাও ও ঘুমাচ্ছে না তারপর দেখি ছেলে টয়লেট করেছে দুপুরে আমি খুব কম diaper পরায় ঘুমানোর সময় বলতে গেলে পরায়নি খুব কম, তো আমি ভেবেছি তেমন লাগেনি প্রথমে যেহেতু রক্ত তেমন একটা বেরোয়নি ওর তো এমন টুক টাক লাগে খুব দুষ্টু ছেলে তো সারাদিন শুধু দুষ্টুমি করে আর এখানে ওখানে লাগে আমি ও তাই ভেবেছিলাম কিন্তু পরে টয়লেট পরিষ্কার করতে গিয়ে দেখো অনেকটাই রক্ত বেড়াচ্ছে আর ব্যাথা ও করছে মনে হয় তাই জন্য ছেলে ঘুমাতে পারছে না, তারপর বাবাকে মা কে বললাম ওরা আগেও জানে কিন্তু তখন বাবা ছিল না যখন ওরাকম হয়েছে মা বলছিল কিছু দিয়ে দে বোরোলিন কিন্তু আমি বোরোলিন দিনি জেল মলমটা দিয়ে দিয়েছিলাম তারপর বাবা কাজ আসলে বাবাকে মা বলে ছিল, বলতে গেলে ওটা ওর জেদে লেগেছে আমি ওকে বলেছিলাম পেন্ট পর ও পরবে না জেদ দেখিয়ে আমার পা ছিল মানে বাবু হয়ে বসে ওকে পেন্ট পরাতে গেছিলাম আর ও জেদ করেছিল পারবে না বলে আমি ওকে একটু পায়ে কাছে মেরেছিলাম আর তখনি দেখে কাঁদছে আমি ভাবলাম আস্তে করে মারলাম ওর লাগলো আমি তখন বুঝিনি আমার পায়ের আঙুলের সাথে লেগে কেটে গেছে আমার পায়ের সাথে ওর পা পায়ের ওখানে লেগেছে সেটা বুঝেছি কিন্তু কেটে যাবে সেটা বুঝিনি তারপর দেখি পা টা কেটে গেছে,আর গায়ে কাঁথা দেওয়া ছিল বলে বুঝাতে ও পারিনি ও কেনো ঘুমাচ্ছে না আমি একটু টিভি দেখছিলাম টিভি টা ওফ করে যেই শুয়েছি তখন মনে হয় একবার দেখি ও ঘুমাচ্ছে না কেনো টয়লেট করেছে না কি আর তখন দেখতে গিয়ে দেখি পা দিয়ে অনেকটা রক্ত বেরাচ্ছে, তখন বাবা কে বললাম মা কে ও বললাম তো বাবা আর আমি গিয়ে ওষুধ নিয়ে আসলাম ওকে ও নিয়ে গেছিলাম ওই দিদি টার বাড়িতে আর সেদিন ওষুধ দিল ওর যে হাত গেটে গেছিল ওর একটুও কাঁদেনি এই ওষুধে খুব জ্বালা করে কিন্তু আজকে খুব কেঁদেছে ছেলেটা তো ওষুধ টা নিয়ে এসে বাবাকে বললাম লাগিয়ে দিতো তো বাবা ওষুধটা তুলো দিয়ে লাগিয়ে দিল যাতে রক্ত বন্ধ হয়ে যায় তারপর রক্ত বন্ধ হয়ে ও গেছিল কিন্তু নোখে কাটা তাই মাকে বলছিলাম ডাক্তারকে ফোন করছে মা ডাক্তার কি বলে শুনতে তো ডাক্তার বাবু বলেছে অনেক টা কেটে গেলে হাসপাতালে নিয়ে যাও আর অল্প কাটলে আমার কাছে নিয়ে আসো তো মা বললো ডাক্তার কাছে নিয়ে যা যেহেতু এই ডাক্তার ওকে 8 দিন বয়স থেকে দেখে, কিন্তু মাসের শেষ টাকাও নেই কিভাবে ডাক্তারকে টাকা দেবো ওর যে এরাকম হবে বুঝতে পারিনি তাও ডাক্তারকে বাবা বললো এখন তো টাকা নেই কিছুদিন পরে দেবো ডাক্তার বললো ঠিক আছে এখন লাগবে না কিন্তু ওষুধ তো কিনতে হবে পেটে খাওয়া ওষুধ আবার মলম দিয়েছিল ডাক্তার লিখে তাও ওষুধ আর মলম মিলিয়ে 300 মতো খরচ হয়েছে, তাও খাওয়াতে তে তো হবে আর মলম দিয়ে হবে না হলে কমবে না, তো বাবা ওষুধ গুলো নিয়ে আসলো টাকা জোগাড় করে ডাক্তার কে দিলে হয়তো ওষুধ কিনতে পারতো না মাসের শেষে ওর বাবার হাতে ও টাকা থাকে না আর দাদার হাতেও না, তো ডাক্তার জায়গাটাতে পরিষ্কার করে দিয়ে ওষুধ লাগিয়ে দিল আর বেন্ডেজ করে দিল আর হাসপাতালে গেলে টাকা না লাগুক এত তাড়াতাড়ি করে দিত না আর আবার ছোট বাচ্চা তো হয়তো দিত কিন্তু সেরাকম ওষুধ দিতো না বলতে বাইয়ের থেকে কিনতে আর মা বললো বাচ্চা নিয়ে হাসপাতালে না যাওয়া ভাবে খুব বাড়াবাড়ি কিছু না হলে, ওর বাবাকেও দুপুরে ফোন করে বলেছিলাম বেশি কিছু বলিনি ওর আবার কাজ থেকে তাড়া হুড়ু করে আস্তে যাবে ট্রেন লাইনের বেপার তাই তেমন কিছু বলিনি রাতে বাড়িতে এসেছে তারপর বলেছি, আমার ছেলের তাও দুষ্টুমি শেষ নেই একটু খানি ও চুপ করে থাকে না ডাক্তার জিগ্গেস করছিল কিভাবে লাগলো তখন আমি বললাম আর ডাক্তার ও বলছিল খুব দুষ্টু ও তাহলে দেখো ডাক্তার ও বুঝে গেছে আর বুঝবে না কোন 8 দিন বয়সে থেকে দেখছে ওকে কিছু দিন পর পর যাওয়ার হয় ডাক্তারের কাছে, সেই কিছুদিন আগে ভ্যাকসিন দিয়েছিল সেদিন খুব ই শান্ত ছিল কিন্তু আমি আর ঠিক করে হাতে গুনে বলতে পারবো না যে ও কবে শান্ত ছিল শশীর খারাপ হলেও শান্ত থাকে না যদি থাকে সেটা খুবই কম,দেখো এত রক্ত বেরালো দুপুরে ডাক্তারের বাড়ি গিয়ে কি কান্না ডাক্তার কে পরিস্কার করতে দেবে না মলম লাগাতে দেবে না এমনি কি বেন্ডেট লাগাতেও দেবে না এতটাই দুষ্টু ও তাও তো ডাক্তার আস্তে আস্তে দিচ্ছিল যেহেতু শিশুদের ডাক্তার তাই একটু দয়া মায়া আছে আর যদি হসপিটাল নিয়ে যেতাম সেখানে তো আরো লাগতো বাচ্চা দেখে একটু আস্তে করতো কিন্তু ডাক্তার বাবুর মতো না, আবার পায়ের বেন্ডেস টা ও খুলে ফেলেছিল বার বার করে ও বাবা আসা পর্যন্ত রাখেনি আমি ভাবছিলাম ওর বাবাকে এই ভাবে দেখাবো কিন্তু এতো দুষ্টু ছেলে বাবা আসার আগে ঘুলে ফেলেছে, এখন আবার সবাইকে মা মা বলে ডাকে নতুন এরাকম বলা শিখেছে কিন্তু আগে মা বাবা দাদা দিতা যাকে যেটা বলার সেটা বলতো এখন আমার মাকে ও মা ডাকে সবাইকে তাই ডাকে আর যদি বলি দিদা কোন টা দাদা কোনটা আর বাবা কোন টা ওর হাত দিয়ে দেখিয়ে দেয় কিন্তু ডাকার সময় এখন সবাইকে মা ডাকে খাটে আর থাকবে না ডাকে বলে ঠিক ভাবে দুষ্টুমি করতে পারছে না তাই খাট থেকে নেমে গেলো এমন করছিস খাট থেকে নামবে বলে আমি নামিয়ে দিয়েছি, আমার মা ওই ঘরে সন্ধ্যা দিচ্ছি ও ওই ঘরে গোপাল দাদার কাছে যাচ্ছে যা দিয়েছ গোপাল দাদাকে খেতে সেটা খাবে বলে খা আর না খাক গোপাল দাদাকে কিছু দিলে সঙ্গে সঙ্গে গোপাল দাদার থালা থেকে নিতে মুখে দিয়ে দেবে সেটা কিন্তু খায় না কিছুক্ষণ পরে আবার ফেলেও দেয় কিন্তু আর নেওয়া চাই তো ওর দিদুন কে মা মা বলে ডাকতে ডাকতে ওই ঘরে চলে গেলো দুষ্টু ছেলে টা সারাদিন শুধু দুষ্টুমি শরীর খারাপের মধ্যে ও দুষ্টুমি ওর কমে না ওই ঘরে গিয়ে এটা ওটা ফেলবে তাই খাটে বসে থাকলে তো হবে না তাই তাড়াতাড়ি করে মা মা ডাকতে ডাকতে দৌড়াচ্ছে দুষ্টু টা😂😔🥰❤️

23/06/2025

বিকেল বেলা প্রত্যেক দিন আমি বাবা আর ছেলে ঘুরতে যায়,তো আমাদের বাড়ির থেকে অনেকটাই দূরে এই মাঠটা আর ও এখানে এসে বলল খেলছে, আসলে বেপারটা কি হয়েছে আমরা রাস্তা দিয়ে যখন বাবার ভ্যেনে করে ঘুরছি তখন একটা পরে একটা মাঠ পরছে আর অনেক ছেলেরা ওখানে খেলা করেছে বল নিয়ে কোথায় আবার স্যার শেখিছে ছাএদের আর ও ওখানে যাবে যেই মাঠ দেখছে আর বিকাল বেলা তো ছেলেরা খেলবে আর বল নিয়ে খেলছে আর ও যাওয়ার জন্য পাগল হচ্ছে তো প্রথমে আমি যেতে দিচ্ছি না ও খুব জেদ দেখাছে এরাকম ভাবে অনেকক্ষণ ঘুরে বাড়ি আসার পথে ও আর শুনবে না যেই দেখেছে বলে রয়েছে মাঠে আর একটা 3 বা 4 বল রয়েছে ও তো যাবেই সেই কান্না প্রথমে ছাড়ছিলাম না কারণ ওখানে স্যার ছাত্রদের শেখাচ্ছে কিন্তু ওর কান্না দেখে ওখানকার স্যার ওকে ডাকলো আর বলেছিল তুমি খেলবে ওকে একটু ছোট বল ছিল কিন্তু আমার ছেলে কিছুক্ষণ ছোট বল নিয়ে খেলে আর বড়ো নিতে যাচ্ছিল ও তো তখন খুব খুশি আর আমার বাবা ও ছিল ওর সাথে, ছেলে খেলছে বল নিয়ে এদিক ওদিক যাচ্ছে আর ওর দাদু দৌড়ে বেড়াচ্ছে আর তখন সন্ধ্যা ও হয়ে যাচ্ছিল আমি বললাম সন্ধ্যা হয়ে যাচ্ছে বাড়ি চলো বাড়ি যেতে ও অনেক টা টাইম লাগবে আমাদের বাড়ির পাশে তো না, কিন্তু ও কি আর শোনে আর এইসব বোঝে ও না ও তো আসবে না বাবা জোর করে নিয়ে আসছে কিন্তু ও আসবে না লাষ্টে না পেরে জোর করে কোলে নিয়ে চলে এসেছে, আর ও তো জেদের চোটে আর কান্নার চোটে জামার বোতাম খুলে গেছে, আমি আবার বলছিলাম বল খেলতে গিয়ে খুলে গেছে, ছেলেটা আমার এতো বল খেলছে যে জামাই খুলে গেছে😂 বাড়িতে অনেক বল আছে ও দাদু আর ওর বাবা নিয়ে আসে সেই নিয়ে সেরাকম খেলে না আর এখানে এসে ওর ওই বল গুলো লাগবে আর ও এখানেই খেলবে,আরে বলতো বাড়িতে ও আছে বাড়ি গিয়ে খেলে হয়, তারপর বাবা বুঝিয়ে বলেছে শোন কালকে আরো সকালে সকাল আসবো মানে বিকাল হতে না হতেই আসবো তাহলে অনেকক্ষণ বল খেলতে পারবি, একটা ওকে শান্তনা দিল না হলে খুব কাঁদছিল আর খুব জেদ দেখাচ্ছিল আর বাবা ওকে বলছিল এখন সন্ধ্যা হয়ে যাচ্ছে দাদা বাড়ি চল আমার বাবা আমার ছেলেকে দাদা বলে আর আমার ছেলে আমার বাবাকে দাদা বলে,তারপরে ভ্যান যেই চালিয়ে ওদিক থেকে অন্যদিকে নিয়ে গেছে মানে বাড়ি চলে আসছিলাম তখন ওর কান্না একটু কমেছে,আর যারা ওখানে খেলছিল মানে যারা লিখছিল তাদের মা রা ও ওখানে ছিল ওরাও অনেকে চলে যাচ্ছিল সন্ধ্যা হয়ে গেছিল বলে আর কতক্ষন থাকবো বলতো, আর অনেকটাই দূরে ছিল আমাদের বাড়ি আসতে তো হতো তাও আসতে আসতেই সন্ধ্যা হয়ে গেছিল আর আরো দেরি করলে আরো দেরি হয়ে যেতো আর ওকে বাড়িতে এসে খাওয়ানো ছিল আর সন্ধ্যা বেলা তো খাওয়াতে হবে, আর ওকে তো খেতে না দিলে ভালো খাবার কথা বলবে না বাড়িতে আসলেও না শুধু ওকে জল দাও,বাড়িতে আসলেই ওর জল চাই আর না, আমার ছেলে জল খুব ভালো বাসে আর ও বল ও ভালো বাসে বাইরে বেড়ালে যেখানে বল দেখবে কিনে দিতে হবে আমাকে ওতো বলে না আমার বাবার সাথে বেশি জেদ দেখায় আর আমার বাবা ও ওকে অনেক বল কিনে দেয় আর ও বাবা ও অনেক বল নিয়ে আসে ছেলের জন্য আমার সাথে দোকানে গেলে বা মেলায় গেলে পুতুল চাই আর আমার ও পুতুল খুব ভালো লাগে ওকে বলি তুই নিবি বুনু ও তখন নিতে চাই কিনে দি কিছু দিন আগে তো জেদ বেট বল নেবে, বাবা বলছে তোর অনেক বল আছে বাড়িতে আমি ও তাই বলেছি আর এখনো বেট খেলার মতো বয়স হয়নি তোর এখন নিতে হবে না কিন্তু ওর জেদ ও তো আর বোঝে না টাকা আছে কি না তাও বাবার কাছে বেশী টাকা ছিল না 100 টাকা ছিল তাই দিয়ে দিয়েছে, ওর খুব জেদ হয়েছে এখন যা বলবে তাই করতে হবে আর না করতে পারলে যেখানে সেখানে বসে পরবে আর এখন শুয়ে ও পরে দুষ্টু ছেলেটা😂🤣 ওকে নিয়ে যে কি করি,বড়ো হলে নিজে যখন রোজগার করবে তখন বুঝবে টাকা কি জ্বালা,গরীবদের কাছে সবসময় টাকা থাকে না, আমার বাবা কাছে বেশি টাকা না থাকলেও যা থাকে তাই দিয়ে কিচ্ছু না কিছু কিনে দেয়, মিথ্যা বলবো না ওর বাবার কাছে অল্প টাকা থাকলেও ওকে কিনে দেয় আমার মা ওকে অনেক কিছু কিনে দেয়, মায়ের কাছে যখনি টাকা থাকে কিছু না কিছু দেয় ওকে কিনে,সবাই ওকে খুব ভালো বাসে সোবার কাছে ও গোপাল সোনা, ও আমার ছোট নিমাই চাঁদ 🥰❤️ তো ভাবলাম ও যখন বল খেলছে আমি একটু ভিডিও করে তোমাদের দেখায়,আর ও বড়ো হলে ওকে ও দেখাতে পারবো, কারন ছোট বেলাকার জিনিস কেও বিশ্বাস করে না আমি ছোট বেলায় অনেক দুষ্টুমি করেছি আর আমার বোরমার সাথে বেশি দুষ্টুমি করেছি আর এখন যখন মা বরমা বলে আমি তখন বিশ্বাস করিনা কিছু জিনিস আমার দুষ্টুমির জিনিস তো বিশ্বাস করিনা আর মা তখন বলে তোর সময় ফোন থাকলে ভিডিও করে রাখতাম আমি সময় ছোট ফোন চালু হয়েছে আমার তখন বারো বছর বয়স আর এখন আমার 22 আর বড়ো ফোন তাই তখন আমার 15 কিন্তু কেও ঠিক ভাবে চালাতে পারতো না ভিডিও তো দুরে থাক, তাই ভাবলাম আমি ওর কিছু কিছু জিনিস তুলে রাখি আর তোমাদেরকেও দেখায়, ও যখন মাঠে ছিল আমি ভ্যেনে কিছু টা দুরে বসে ছিলাম আমি যাইনি মাঠে বাবাই গেছিল আর বাবা মাঠের থেকে কিছু টা দুরে ভ্যেন রেখেছিল, তাই ভিডিওতে ঠিক ভাবে ওকে আর দেখা যাচ্ছে না মানে কাওকেই ঠিক ভাবে দেখা যাচ্ছিল না আমি zoom করে দেখিয়েছি তাই এমনি দেখলে দেখতে পেতে না তাই এরাকম করতে হয়েছে যাও zoom করাতে দেখতে পেয়েছো এমনি হলে দেখতে পেতে না,

22/06/2025

দেখো বিকালে ঘুরতে গিয়ে, আমাদের বাড়ির থেকে অনেকটাই দূরে এসেছি এই মাঠে আর ও রাজ হাঁস নিয়ে কি করছে দেখো, রাজ হাঁসের মালিক এসেছিল বাড়ি নিয়ে যাওয়া জন্য উনি নিয়ে যেতে পারলোনা আর ও কোন দিন রাজ হাঁস দেখেনি এই প্রথম ও বয়স ও বা কি এইতো 1 বছর 4 মাস, তখনের ভিডিও এখন 1 বছর 6 মাস হয়েছে, তো উনি নিয়ে যেতে পারলো না আর ও ওদেরকে তাড়িয়ে বাড়ি নিয়ে যাচ্ছে ওদিকে না তাকিয়ে বাড়ি যাবে না আসলে ও বলতে চাইছে সন্ধ্যা হয়ে যাচ্ছে তোদের মালিক আসলো নিতে তোরা গেলি না তাও আবার লাঠি নিয়ে আসলো তাও গেলো না আর ও এমনি পেছন পেছন দৌড়াচ্ছিল ওর ভয়ে কিছু দল বাড়ি দিকে চলে গেলো আবার কিছু দল রাস্তায় ওদিকে চলে গেলো আর কিছু দল পুকুরের ওদিকে চলে গেলো, ও যা জ্বালাতে আমি আমার ওদেরকে বললাম ও বাড়ি চলে যাক তখন আসিস এখন যা না হলে ও বাড়ি যাবে না আর তোদের ও তাড়িয়ে নিয়ে বেড়াবে, প্রথমে একটু ভয় পারছিল আসলে ভয় না কোন দিন দেখেনি তো তাই হয়তো যাচ্ছিল আর আমি যদি কিছু বলি তাই ও যাচ্ছিল না আর আমি যেই বললাম তুই যা তখন ও দাদু ও নিয়ে গেলো একবার ভয় কাটিয়ে দিয়েছে মানে সুযোগ পাড়িয়ে দিয়েছে আর ছাড়ে, তারপর ওর দুষ্টুমি শুরু হয়ে গেলো, ও জ্বালায় ওরা পাগল হয়ে ভয়ে দৌড়াছে, মালিক লাঠি নিয়ে আসলো তাও গেলো না আর ও এমনি দৌড়াছে তাতেই ওরা দৌড়িয়ে বাড়ি চলে যাচ্ছে, ওর কোন ভয় নেই মনে হচ্ছে ওর ই রাজ হাঁস ও নিজে চড়িয়ে বেড়েছে ও প্রতিদিন গিয়ে মাঠে চড়ায়😂 এরাকম করছে, মনে হচ্ছে কতো দিনের চেনা ওরা একটুও কিছুতেই ভয় পায় না, ওর তাড়িয়ে তারপর গেলো যতক্ষণ ওরা ছিল ও তো বাড়ি যাওয়ার নাম করছিল না বাবা কতবার যেতে বলছিল আমি বলছিলাম ও তো যাবে না একটা খেলা পেয়ে গেছে ওদের সাথে, ওরা ভাবছে কোন দিন দেখিনা আজকে এসেছে, এরাকম যদি প্রতিদিন আসে তাহলে আর আমরা শান্তিতে ঘুরতে পারবো না মাঠে, আমার মনে হয় ওরা এটাই ব
মনে করছে, কথা বলতে পারলে এটাই বলতো😂 রাজ হাঁস কিন্তু তাড়া করে আমি সেটাই জানি কিন্তু ও এতটাই বিরক্ত করছে তাও ওরা একটুও ওকে তাড়া করছে না ও আর উল্টে ওদের কে তাড়া করছে😂ওরাও জানে ও বাচ্চা আর বাচ্চা ভগবানের সমান আর ও কি ওতো বোঝে না কি,বড়ো কেও হলে হয়তো তাড়া করতো কত গুলো রাজ হাঁস ছিল,আর ছোটদের মধ্যে ভগবান আছে আর ও তো আমার গোপাল সোনা,আর নিজেদের চেনা লোকদের তাড়া করে আমি যতদূর জানি আর ওকে তো চেনে না আর কোন দিন ও দেখেনি, তাও ওকে তাড়া করেনি আর ও সাথে সাথে আমাদেরকেও তাড়া করেনি, আমার মনে হয় ওদের ওকে ভালো লেগেছে ওরা একটা খেলার সাথী পেয়েছে, আর ও খেলার সাথী পেয়েছে ওদেরকে, দেখে মনে হচ্ছে গোপাল যেমন গরু চড়িয়ে বেড়াতো আর ও রাজ হাঁস চড়িয়ে বেড়েছে পুরো গোপালের মতো 🥰❤️

20/06/2025

আমার ছেলে 16 মাসের ভ্যাকসিন দেওয়াতে খুব কষ্ট পাচ্ছে,পায়ে ব্যাথা হয়েছে পায়ে,যেখানে দিয়েছে সেখানটা খুব ফুলেছে,আগেও অনেক বার ভ্যাকসিন দিয়েছে এরাকম কষ্ট পায়নি, জ্বর ও এসেছে, জ্বর টা কমছে বাড়ছে, জ্বর টা আগেও আসতো আর জ্বর আসা ভালো কিন্তু এতো ব্যাথা এত পা ফোলা এত কষ্ট কোন দিন হয়নি, এমনি জ্বর হলেও খুব কম এরাকম ভাবে শুয়ে থাকে, কিন্তু এবার যেনো একটুও উঠতে পারছে না, আর এরাকম ব্যাথা লাগা বা পরে গিয়ে ফুলে যাওয়া আগেও হয়েছে কিন্তু এতটা না আর এরাকম ভাবে নিচতির হয়ে পারতো না, কোথায় পরে গেলে ব্যাথা লাগা ফুলে যাওয়া আবার তারপরে জ্বর ও আসতো সেই ব্যাথার কিন্তু এলাকায় কোনদিন হয়নি আর এরাকম ভাবে কোন দিন শুয়ে থাকিনি যতই শরীর খারাপ হক, তোমরা সবাই ঠাকুরের কাছে বলো আমার গোপাল যেনো তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠে 😔😭

Address

Ashoknagar

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Misti dey sarkar posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share