News 85

News 85 বহুজন সমাজের স্বতন্ত্র গণমাধ্যম।

পশ্চিমবঙ্গের ব্রাহ্মণ্যবাদী অপদার্থ সরকার সকলকেই কি আদিবাসী ঘোষণা করে ছাড়বে?ভারতের জনসংখ্যার মাত্র ৩% ব্রাহ্মণ। তবুও তা...
16/07/2025

পশ্চিমবঙ্গের ব্রাহ্মণ্যবাদী অপদার্থ সরকার সকলকেই কি আদিবাসী ঘোষণা করে ছাড়বে?

ভারতের জনসংখ্যার মাত্র ৩% ব্রাহ্মণ। তবুও তারা লোকসভায় ৪৮% রাজ্যসভায় ৩৬%। এবং তারা রাজ্যপালের পদে ৫০%, মন্ত্রিপরিষদে ৩৬%, প্রধান সচিব পদে ৫৪%, মন্ত্রীদের ব্যক্তিগত সচিবের ৭০%, উপাচার্য পদে ৭০%, সুপ্রিম কোর্টের বিচারক পদে ৫৬%, হাইকোর্টের বিচারক পদে ৪০%, আইএএস পদে ৭০%, আইপিএস পদে ৬১%, জাতীয় গণমাধ্যমে ৯০% এবং মন্দিরে ১০০%।

কিন্তু তারা চিৎকার করে বলে যে সংরক্ষণের জন্য আমাদের দেশ পিছিয়ে যাচ্ছে।

"জাতি হল মনের একটি অবস্থা। এটি মনের একটি রোগ। হিন্দু ধর্মের শিক্ষাই এই রোগের মূল কারণ"  -- ডঃ বাবা সাহেব আম্বেদকর  #আম্ব...
14/07/2025

"জাতি হল মনের একটি অবস্থা। এটি মনের একটি রোগ। হিন্দু ধর্মের শিক্ষাই এই রোগের মূল কারণ"
-- ডঃ বাবা সাহেব আম্বেদকর

#আম্বেদকর

13/07/2025
99% ব্রাহ্মণদের মানসিকতা কেমন হয় দেখুন!"যদি ব্রাহ্মণদের বীর্যে সমাজে শান্তি আসে তাহলে তা স্বাগত।মনে রেখো ব্রাহ্মণদের বী...
13/07/2025

99% ব্রাহ্মণদের মানসিকতা কেমন হয় দেখুন!

"যদি ব্রাহ্মণদের বীর্যে সমাজে শান্তি আসে তাহলে তা স্বাগত।
মনে রেখো ব্রাহ্মণদের বীর্যে রাজপুতদের উদয় !"....সায়াম তিওয়াড়ি

উত্তরপ্রদেশে ব্রাহ্মণ প্রিন্সিপাল শৈলেন্দ্র শুক্লা বলেছে যে চামারের ছেলে পড়াশোনা শিখে গেলে গোবর কে ওঠাবে? তাই তাকে স্কু...
11/07/2025

উত্তরপ্রদেশে ব্রাহ্মণ প্রিন্সিপাল শৈলেন্দ্র শুক্লা বলেছে যে চামারের ছেলে পড়াশোনা শিখে গেলে গোবর কে ওঠাবে? তাই তাকে স্কুলে ভর্তি নেওয়া যাবে না। আর কিছুজন বলেন জাতি ভিত্তিক সংরক্ষণ উঠিয়ে দিতে? তাহলে এই তথাকথিত নিচু জাতের বাচ্চারা কোনদিন স্কুলের মুখ দেখতে পারবে বলে মনে হয়?
সুত্র- জমীনী চর্চা।

বহু ধর্ষিতার দেহ কবর দিয়েছি', ২৫ বছর পর কর্নাটকের মন্দিরের কুকীর্তি ফাঁস দলিত সাফাইকর্মীর।১৯৯৮ থেকে ২০১৪ সালের মধ্যে একা...
07/07/2025

বহু ধর্ষিতার দেহ কবর দিয়েছি', ২৫ বছর পর কর্নাটকের মন্দিরের কুকীর্তি ফাঁস দলিত সাফাইকর্মীর।

১৯৯৮ থেকে ২০১৪ সালের মধ্যে একাধিক ধর্ষণ-খুনের ঘটনা ঘটেছিল কর্নাটকের দক্ষিণ কন্নড় জেলার ধর্মস্থলায়।

Published By: Gopi Krishna Samanta
Posted: 11:20 AM Jul 07, 2025

সংবাদ প্রতিদিন ডিজিটাল ডেস্ক: ১৯৯৮ থেকে ২০১৪ সালের মধ্যে একের পর এক ধর্ষণ-খুনের ঘটনা ঘটেছিল কর্নাটকের দক্ষিণ কন্নড় জেলার ধর্মস্থলায়। নাবালিকা, স্কুলছাত্রী, তরুণী, কিশোরীদের অপহরণ করে যৌন নির্যাতনের পর খুন করা হত। তারপর দেহগুলি মাটি চাপা বা আগুনে পুড়িয়ে গায়েব করে দেওয়া হত। নিখোঁজ কন্যাদের পরিবারের কেউ কেউ থানায় অভিযোগ জানালেও পুলিশ কোনও কিনারা করতে পারেনি।

"ধর্মস্থলা মন্দিরের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তি-কর্মীরাই তাঁদের যৌন লালসা চরিতার্থ করতে স্কুল ছাত্রী, তরুণীদের তুলে আনত। আর সেই সব দেহ সৎকার করতে হত আমাকে। ২০১০ সালে ১২-১৫ বছর বয়সি একটা মেয়েকে মাটি চাপা দিতে হয়। তার ঊর্ধ্বাঙ্গে স্কুলের ইউনিফর্ম ছিল। নিচের স্কার্ট ও অন্তর্বাস ছিল না।” এমনই বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি কর্নাটকের জনপ্রিয় ওই শিবমন্দিরের প্রাক্তন সাফাইকর্মীর। সম্প্রতি ধর্মস্থলা থানায় গিয়ে গোটা ঘটনার বিবরণ, ছবি-সহ প্রমাণ জমা দিয়েছেন ওই দলিত সাফাইকর্মী। তাঁর আর্জি, যে সব জায়গায় তিনি ধর্ষিতা-মৃতাদের কবর দিয়েছিলেন সেই সব জায়গায় গিয়ে পুলিশ যেন দেহাবশেষ তুলে এনে তদন্ত শুরু করে। ওই ব্যক্তি বলেন, "১১ বছর আগে আমার পরিবারের এক নাবালিকার উপরেও অত্যাচারের চেষ্টা করেছিল মন্দিরের লোকজন। এর পরই আমি পড়শি রাজ্যে পরিবার নিয়ে পালিয়ে যাই। সেখানে পরিচয় বদলে, বারবার বাড়ি বদলে থাকতাম। মনে হত, যে কোনও সময় ওই লোকগুলো এসে আমাদের খুন করতে পারে। যারা ওদের কথা শুনত না, তাঁদের খতম করে দিত। আমার নিচু জাতের পরিবারে জন্ম। ১৯৯৫ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত ধর্মস্থলা মন্দির ও নেত্রাবতী নদীর আশপাশ পরিষ্কার করার কাজ করেছি।"

মন্দিরের উচ্চপদস্থ কর্মীরা ডেকে তাঁকে দেহগুলি গোপনে সৎকারের নির্দেশ দিতেন। এক-একটা চেহারা বীভৎস হয়ে থাকত। ভয়াবহ সেই স্মৃতি প্রসঙ্গে অভিযোগকারীর বক্তব্য, "প্রথমে আমি ভাবতাম আত্মহত্যা করে বা জলে ডুবে মৃত্যু হয়েছে মেয়েগুলির। বেশিরভাগ দেহেই কোনও পোশাক থাকত না। কয়েকজনের দেহে যৌন নির্যাতনের চিহ্ন স্পষ্ট দেখা যেত। গলা টিপে মেরে ফেলার প্রমাণও দেখতে পেতাম। ২০ বছর বয়সি এক মহিলার মুখে অ্যাসিড দিয়ে পুড়িয়ে দিয়ে দেহটি খবরের কাগজে মুড়ে ফেলে দিয়েছিল।"

এমন জঘন্য অপরাধের সঙ্গে যুক্ত থাকার আত্মগ্লানি বইতে না পেরে, অবশেষে অভিযোগকারী বিচার ব্যবস্থার দ্বারস্থ হলেন। থানায় জানানোর পাশাপাশি সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী কে ভি ধনঞ্জয়কে তাঁর অভিযোগের একটি প্রতিলিপিও দিয়েছেন। অভিযোগকারীর আশঙ্কা, মূল অভিযুক্তদের নাম তিনি প্রকাশ করার পর তিনি খুন হতে পারেন বা নিখোঁজ হয়ে যেতে পারেন। দক্ষিণ কন্নড়ের পুলিশ সুপার এস পি অরুণ জানান, গত ৩ জুলাই ওই ব্যক্তির অভিযোগ পেয়ে ভারতীয় ন্যায় সংহিতার ২১১ (এ) ধারায় মামলা দায়ের হয়েছে। তাঁর পরিচয় প্রকাশ না করার আবেদন জানিয়েছেন অভিযোগকারী।

https://m.sangbadpratidin.in/article/india/after-25-years-dalit-sanitation-worker-exposes-the-infamy-of-a-temple-in-karnataka/1057683

👇👇👇
ভারতবর্ষের সমস্ত পুরানো মন্দির গুলো পূর্বে বৌদ্ধ বিহার ছিলো, ধর্মীয় কার্যক্রমের পাশাপাশি এগুলো শিক্ষাকেন্দ্র ছিলো।

পরবর্তীতে ব্রাহ্মণদের কব্জায় চলে যায় বেশিরভাগ বৌদ্ধ বিহার, কিছু বিদেশী মুসলমানদের কব্জায় চলে যায়।
ব্রাহ্মণ বৌদ্ধ বিহার মন্দিরে পরিণত করে, বুদ্ধকে বিকৃত করে, শিক্ষার বিষয়টাকে বাতিল করে।
ব্রাহ্মণ সংস্কৃতি দুনিয়ার নোংরা সংস্কৃতি, ভারতবর্ষকে সর্বনাশ করার জন্য ব্রাহ্মণদের কুকর্মের শেষ নেই।
মন্দির গুলোতে ব্রাহ্মণদের কব্জা হয়ে আছে এরা ভিতরে সাধারণ মানুষকে প্রবেশ করতে দেয়না, এদের ভিতরের কুকর্ম লোকজন জানতে পারেনা।

রৈদাস কহে ব্রাহ্মণ মত পুজিয়ে যো হোবে গুনহীন.. পুজিয়ে চরন চন্ডালকে যো হোবে গুন প্রবীণ।      ~সন্ত শিরোমনি গুরু রবিদাস।
03/07/2025

রৈদাস কহে ব্রাহ্মণ মত পুজিয়ে যো হোবে গুনহীন..
পুজিয়ে চরন চন্ডালকে যো হোবে গুন প্রবীণ।
~সন্ত শিরোমনি গুরু রবিদাস।

সবাই দাদার ক্ষমতা কী, জানতো। দাদা যে এমন " কেস " আগেও বহু করছেন, তাও নাকি সবাই জানতো। তবু কারোর মনে হয়নি এগুলো ঠিক জিনিস...
02/07/2025

সবাই দাদার ক্ষমতা কী, জানতো। দাদা যে এমন " কেস " আগেও বহু করছেন, তাও নাকি সবাই জানতো। তবু কারোর মনে হয়নি এগুলো ঠিক জিনিস নয় বা দাদার কাজকর্মের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা উচিত। কেন মনে হয়নি? কারণ দাদা তৃণমূলের বিশিষ্ট নেতা। দাদার আশেপাশের " সবাই "রাও দাদার অনুগ্রহজীবী উদ্যমী তৃণমূল। এমনকি ভিক্টিম নিজেও তৃণমূল। তার পরিবারও তৃণমূল। পদস্থ তৃণমূল। সম্ভবত দাদার আশেপাশের " সবাই "রা ভাবতেন তারা নিরাপদ। কারণ তারাও তো দাদারই দলের। তারাও তো তৃণমূল। তারা জানতেন না, প্রতিক্রিয়ার শক্তি নিজের সন্তানদেরও রেহাই দেয় না।
এবং, এই ক্যাম্পাস সন্ত্রাসের প্রতিকার কিন্তু আসলে কোন বিরোধী ছাত্রসংগঠনের হাতে নেই। রয়েছে ক্যাম্পাসেরই ছাত্রছাত্রীদের হাতে। ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে তৃণমূলের এই দাদাতন্ত্র ভাঙার উপায় হলো তৃণমূল ছাত্রপরিষদের সঙ্গে এবং তাদের অবৈধ ইউনিয়নের সঙ্গে সম্পূর্ণ অসহযোগিতা। ক্যাম্পাসের ছাত্রছাত্রীরা যেদিন থেকে এইটি করতে পারবেন সেদিন থেকেই এসব দাদাদের শাসনতন্ত্র ভাঙতে শুরু করবে।

প্রসঙ্গত, মনোজিত দাদার পরিত্রাতা দাদাটি কে, তা পুলিশ কখনওই প্রকাশ করবে বলে মনে হয়না। তবে আমরা আন্দাজ করতে পারি পরিত্রাতা দাদাটি কে, মনোজিত দাদার প্রোফাইলের গ্যালারিতে আর কভারে কিছু সূত্র বোধহয় রয়েছে এখনও।
✍️
Rajdip Biswas

সুলতানা পারভীনের মৃত্যু: প্রেমের নামে প্রতারণা, পিতৃতন্ত্রের বিজয়, এবং আমাদের লজ্জার গল্পসুলতানা পারভীন। নামটি এখন কেবল...
30/06/2025

সুলতানা পারভীনের মৃত্যু: প্রেমের নামে প্রতারণা, পিতৃতন্ত্রের বিজয়, এবং আমাদের লজ্জার গল্প

সুলতানা পারভীন। নামটি এখন কেবল একটা লাশের সাথে জড়িয়ে আছে। পূর্ব বর্ধমানের কুরমুনা চন্দনপুরের মেয়েটি, যে স্বপ্ন দেখেছিল স্বাধীনভাবে ভালোবাসার। যে মেয়েটি পরিবারকে না জানিয়ে ভিন্ন ধর্মের প্রীতম নন্দীর সাথে বিয়ে করেছিল। মাত্র ৮ মাস! এত অল্প সময়েই বুঝতে পেরেছিলেন, এই ‘ভালোবাসা’ ছিল আসলে এক নিছক ফাঁদ।

যখন সুলতানা বুঝলেন, শ্বশুরবাড়ির অত্যাচার তাকে শেষ করে দিচ্ছে, তখন ফোন করেছিলেন —
“বাবা, আমাকে ফিরিয়ে নিয়ে চলো!”
কিন্তু যখন তার বাবা-মা ছুটে গেলেন, তাদের গাড়ি ভাঙা হলো, তাদের পিটিয়ে বের করে দেওয়া হলো। এবং পরের দিনই — সুলতানা ঝুলন্ত অবস্থায়, এক ‘আত্মহত্যার’ নাটকে পরিণত।

না, এটা আত্মহত্যা নয়। এটা ঠান্ডা মাথার হত্যা। নারীর স্বাধীন ইচ্ছাকে, তার জীবনকে, তার অধিকারকে হত্যা। এটা সেই সমাজের নগ্ন চেহারা, যেখানে মেয়েদের ভালোবাসা, জীবন, আত্মমর্যাদা — সবই পিতৃতান্ত্রিক প্রভাব এবং ধর্মীয় আধিপত্যের কাছে তুচ্ছ।

👉 প্রশ্ন তুলুন — যদি ছেলেটি মুসলিম হতো, মেয়েটি হিন্দু হতো, তখন?
তখন মিডিয়া চিৎকার করত, “লাভ জিহাদ! ইসলামিক ষড়যন্ত্র!”
দিনরাত চলে ‘ডিবেট শো’, জ্বলে উঠত সোশ্যাল মিডিয়া, ব্রেকিং নিউজ চলত অবিরাম।
কিন্তু সুলতানা? সুলতানার জন্য কোনও প্রতিবাদ নেই। কোনও মানবাধিকার মঞ্চে শোরগোল নেই। কেন?

কারণ সে মুসলিম মেয়ে, হত্যাকারীরা ‘সংখ্যালঘু’র বিপরীতে ‘প্রধানধারার’ প্রতিনিধি। তাই সব চুপ। তাই সব নিস্তব্ধ।

⚖️ এই নীরবতা কি কম অপরাধ? এই চুপ করে থাকা কি হত্যাকারীদের পক্ষ নেওয়ার নামান্তর নয়?
কীভাবে সমাজে এখনও এমন ‘প্রেমের ফাঁদ’ চলে, যেখানে একটি মেয়েকে শুধু ‘জিতের টোকেন’ হিসেবে দেখা হয়? কীভাবে ‘মুক্তি’ চাওয়ার অপরাধে তাকে প্রাণ দিতে হয়?

যারা প্রতিদিন “ফ্রিজ”, “লাভ জিহাদ” বলে চিৎকার করেন — এবার কি বলবেন?
যারা নারী স্বাধীনতার বড় বড় বুলি আওড়ান, তাদের কণ্ঠ কোথায়?
যারা “সেইফ ইন্ডিয়া” লিখে মিছিল করেন, তারা এবার কোথায়?

আমরা চাই —
🔥 সুলতানার খুনের পূর্ণ তদন্ত।
🔥 অপরাধীদের দ্রুত শাস্তি।
🔥 মিডিয়ার নীরবতার বিরুদ্ধে আন্দোলন।
🔥 মেয়েদের স্বাধীনতা ও নিরাপত্তা নিয়ে নতুন করে গণআন্দোলন।

এই লড়াই শুধু সুলতানার জন্য নয়। এটা প্রতিটি মেয়ের জন্য, যারা ‘ভালোবাসা’ নামে ফাঁদে পড়ছে, যারা এখনও প্রতিদিন পিতৃতন্ত্রের কাছে হেরে যাচ্ছে।

আজ আমরা যদি চুপ থাকি, আগামীকাল আরও সুলতানা পারভীন মরবে।
আমাদের চুপ থাকা মানে হত্যাকারীদের উৎসাহ দেওয়া।
যদি সত্যিই আমরা ন্যায়বিচার চাই, যদি সত্যিই আমরা নারী স্বাধীনতা চাই — আজই সোচ্চার হতে হবে।

কোন ধর্মের পক্ষপাতিত্ব করতেছি না মানুষ হয়ে মানুষের বিচার চাচ্ছি!

দারুণ একটা লেখা।
30/06/2025

দারুণ একটা লেখা।

২৭ জুন ২০২৫-এ রাত ৯টায় UCMS এবং GTB হাসপাতাল ক্যাম্পাসে RDA অ্যাসোসিয়েশনের টহল চলাকালীন কিছু অসামাজিক ব্যাক্তি মেডিসিন...
29/06/2025

২৭ জুন ২০২৫-এ রাত ৯টায় UCMS এবং GTB হাসপাতাল ক্যাম্পাসে RDA অ্যাসোসিয়েশনের টহল চলাকালীন কিছু অসামাজিক ব্যাক্তি মেডিসিন বিভাগের প্রফেসর, UCMS এবং GTB হাসপাতালের ডাঃ কুলদীপ কুমারের উপর প্রাণঘাতী হামলা চালায়। হামলায় ডাঃ কুলদীপ কুমারের মাথায় গুরুতর আঘাত লাগে এবং ৩০টিরও বেশি সেলাই করতে হয়।

হামলাকারীরা ক্যাম্পাসে মদ্যপান করছিল। যখন ডাঃ কুলদীপ তাদের বাধা দিয়ে বলেন যে ক্যাম্পাসে মহিলা ডাক্তার, নার্স, মেডিকেল ছাত্রী এবং ডাক্তারদের পরিবারও থাকেন এবং এখানে মদ্যপান নিষিদ্ধ, তখনই তারা মদের বোতল দিয়ে ডাঃ কুলদীপের মাথায় আঘাত করে তাকে হত্যার চেষ্টা করে। হামলাকারী এও হুমকি দেয় যে সে পুলিশ বিভাগে ASI এবং অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও দুই দিনের মধ্যে ছাড়া পেয়ে যাবে এবং তাকে গুলি করে মারবে।

উল্লেখ্য, হাসপাতাল ক্যাম্পাসে এর আগেও এই ধরনের ঘটনা ঘটেছে, যার মধ্যে মহিলা ডাক্তার, নার্স এবং মেডিকেল ছাত্রীদের সঙ্গে ছেড়ে দেওয়ার ঘটনাও রয়েছে। কঠোর ব্যবস্থা না নেওয়ার কারণে এই অসামাজিক উপাদানদের মনোবল বেড়েছে।

যদি দেশে ডাক্তারদের জীবন নিরাপদ না থাকে, যারা মানুষের জীবন বাঁচায়, তাহলে সাধারণ মানুষ কীভাবে নিজেকে নিরাপদ বোধ করবে? সারা দেশে আইনশৃঙ্খলার উপহাস করা হচ্ছে। এই ধরনের ঘটনা যে কোনও গণতান্ত্রিক দেশের জন্য উদ্বেগজনক।

পুলিশ এই ঘটনাকে গুরুত্বের সঙ্গে নিচ্ছে না এবং এখনও পর্যন্ত হামলাকারীদের বিরুদ্ধে FIRও দায়ের করা হয়নি। ডাঃ কুলদীপ কুমার এবং তার সঙ্গীরা পুলিশ প্রশাসনের উপর আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য চাপ সৃষ্টি করছেন। আরও তথ্য শীঘ্রই দেওয়া হবে।

https://www.amarujala.com/delhi-ncr/unidentified-people-attacked-a-senior-doctor-of-the-gtb-hospital-2025-06-28

অশ্লীলতা দুজনের মধ্যেই আছে... মহিলা করলে বেহায়া বলা হয়, পুরুষ করলে তপস্বী সংস্কারী বলা হয়।
29/06/2025

অশ্লীলতা দুজনের মধ্যেই আছে... মহিলা করলে বেহায়া বলা হয়, পুরুষ করলে তপস্বী সংস্কারী বলা হয়।

Address

Bankura

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when News 85 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category