Bengal PUKAR

Bengal PUKAR রং ছাড়া ছবি

London Kids Canning
20/10/2025

London Kids Canning

14/08/2025

বাঁকুড়াতে মিঠুন #কলকাতাপুলিশ #নিউজ

14/08/2025

উত্তেজিত জনতার ইট বৃষ্টি ও পাল্টা পুলিশের টিয়ার গ্যাস ছোড়াচার চাকার গাড়ির সঙ্গে বাইকের দুর্ঘটনা আগুন লেগে যায় গাড়িতে। ঝলসে মৃত্যু হয় বাইক আরোহীর। চারচাকা গাড়িতে থাকা চালকসহ তিনজন যার মধ্যে দুইজন বাচ্চা আশঙ্কা জনক অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এই দুর্ঘটনার পরবর্তী সময়ে জনতা উত্তেজিত হয়ে যায়। অভিযোগ দমকল দীর্ঘক্ষণ পরে এসেছে। ইট বৃষ্টি করা হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনতে ঘটনাস্থলে নামানো হয় রেপ বিধান নগরের বিশাল পুলিশ বাহিনী। পরপর তিনটে কাঁদানে গ্যাস ছাড়া হয়, পুলিশের পক্ষ থেকে। লাটি উচিয়ে ঘটনাস্থল ফাঁকা করে দেয়া হয়।
#নিউজ #কলকাতাপুলিশ

10/08/2025

হাইকোর্টের সৌজন্যে একটা বিরোধী দলনেতা কতবড় ক্রিমিনাল হতে পারে সেটা মানুষ দেখছে,হাইকোর্টও দেখুক।
কি মুখের ভাষা!
শুধু শুভেন্দু অধিকারী দায়িত্ব নিয়ে পশ্চিমবঙ্গ থেকে বিজেপিকে তুলে দেবে,বললেন কল্যাণ।

শ্রীরামপুর গঙ্গা দর্শনে নিজ বাস ভবনে তৃনমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন,
শুভেন্দু অধিকারীর নেতৃত্বে যে অরাজকতা তৈরি হয়েছিল নবান্ন অভিযানের নামে তা ভাবা যায় না। প্রচুর ক্রিমিনাল এক্টিভিটিস পুলিশকে মারধর সরকারি সম্পত্তি নষ্ট এগুলি ঘটেছে। শুভেন্দু অধিকারী নিজে উস্কানি দিয়েছে খুব বিশ্রী ভাষায় গালাগাল দিয়েছে। জাস্টিস রাজশেখর মান্থা একটি রায়দান করেছিলেন শুভেন্দু অধিকারীর পক্ষে। সেই রায় দিয়েছিলেন যার ফলে একের পর এক ক্রিমিনাল এক্টিভিটিস করছে শুভেন্দু অধিকারী। ভাষা প্রয়োগ করছেন অত্যন্ত বাজে। Pig son বলছেন ।

এই ধরনের কথাবার্তা রাজনীতিতে বলা উচিত নয়। এই ধরনের লোকদের ঝেঁটিয়ে বিদায় করে দিতে হবে পশ্চিমবাংলা থেকে। হাইকোর্টের সৌজন্যে একজন অপজিশন লিডার কত বড় ক্রিমিনাল হতে পারে মানুষ দেখছে। হাইকোর্ট ও দেখুন।
সমালোচনা সবাইকে শুনতে হবে।

একই সঙ্গে তিনি বলেন শুভেন্দু অধিকারীর দায়িত্ব নিয়ে বিজেপি পার্টিটাকে পশ্চিমবঙ্গ থেকে তুলে নেবে।।

#নিউজ

09/08/2025

সেন্ট্রাল ডুয়ার্স এলাকায় জলে ডুবে একজনের মৃত্যুর ঘটনাও ঘটল।
জানা গিয়েছে মৃত যুবকের নাম পৌলচ মিঞ্জ। মেচপাড়া এলাকার বাসিন্দা ঐ যুবক। বাসরা নদীতে তার মৃত দেহ দেখতে পান স্থানীয়রা। কালচিনি থানার পুলিশ মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তে পাঠিয়েছে।
বাসরা নদী ও বডি উদ্ধারের ভিডিও দিলাম।
একই লোকেটর। একই এলাকায় অন্যদিকের ঘটনা। তিন নদী। পানা বাসরা ও কালিঝোরা।
আগে পানার ছবি পাঠিয়েছিলাম। এবার বাসরা দিলাম।

09/08/2025

সাঁতরাগাছি বাসস্ট্যান্ডে পুলিশের ব্যারিকেড ও ব্যবস্থা।

ক্যানিং-জয়নগর সংযোগকারী পিয়ালি নদীর বাঁশের সাঁকো ভেঙে পড়ল।   পিয়ালি নদীর উপরে ক্যানিং ও জয়নগরের মধ্যে সংযোগকারী সেতু...
03/08/2025

ক্যানিং-জয়নগর সংযোগকারী পিয়ালি নদীর বাঁশের সাঁকো ভেঙে পড়ল।
পিয়ালি নদীর উপরে ক্যানিং ও জয়নগরের মধ্যে সংযোগকারী সেতু ভেঙে পড়ল রবিবার দুপুরে। এর ফলে সমস্যায় পড়লে ক্যানিং এবং জয়নগরের মানুষজন। আগে এই নদীর উপরে চলতো খেয়া। ২০১২ সালে স্থানীয় মানুষজন নিজেদের উদ্যোগেই গড়ে তুলেছিলেন একটি বড় বাঁশের ব্রিজ। চাঁদা তুলে ৫ লক্ষ টাকা ব্যয় তৈরি করা হয়েছিল এটি। সেই সাঁকো একাধিকবার গ্রামবাসীরা সংস্কার ও করেছেন।এছাড়াও তৎকালীন সময়ে বিধায়ক,সাংসদ সহ সরকারী বিভিন্ন দফতরের কংক্রীটের সেতুর তৈরীর জন্য আবেদন করেছিলেন।কংক্রীটের সেতু তৈরী করে দেওয়ার আশ্বাসও পেয়েছিলেনর গ্রামবাসীরা।তবে এক যুগের অধিক সময় অবসান হলে ও তা বাস্তবে রুপায়িত হয়নি।স্থানীয়রা কোন রকমে নড়বড়ে সেতু দিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করছিলেন ক্যানিং-জয়নগর সংযোগকারী পিয়ালি নদীর উপর সাঁকো দিয়ে।শনিবার রাতে আচমকা সেই নড়বড়ে সাঁকো ভেঙে পড়ে।সমস্যায় পড়েন নদীর দুই তীরের গ্রামবাসী সহ ক্যানিং,হেড়োভাঙ্গা,বদুকুলা,মেরীগঞ্জ,তিলপি,ধোষা সহ বারুইপুর,জয়নগর ও কুলতলির মানুষজন।এছাড়াও সমস্যায় পড়েছেন স্কুলের ছাত্র ছাত্রীরাও।সাঁকো ভেঙে পড়ায় তাদেরকে স্কুলে যেতে হবে ঘুরপথে।সেক্ষেত্রে প্রায় ৫/৮ কিমি পথ বেশি অতিক্রম করতে হবে।এছাড়াও চরম সমস্যা পড়তে হবে রোগী ও রোগীর পরিবার পরিজনদেরকে।এহেন সমস্যা থেকে এলাকার বাসিন্দারা মুক্তি পেতে চাইছেন।তাঁদের দাবী এমন অব্যবস্থার মধ্যে সরকার তাদের যাতায়াতের সুবিধার জন্য একটি কংক্রীটের সেতু তৈরী করে দিক।
সাঁকো ভেঙে পড়া প্রসঙ্গে ক্যানিং পশ্চিম বিধাণনসভার বিধায়ক পরেশ রাম দাস বলেন সাধারণ মানুষের যাতায়াতের সুবিধার জন্য বদুকুলার পিয়ালি নদীর উপর কাঠের সেতুর জন্য টেন্ডার হয়েছে ৩৫ লক্ষ টাকা। দুর্ভাগ্য নড়বড়ে সাঁকোটি ভেঙে পড়েছে। তবে কোন প্রাণহানির ঘটনা ঘটেনি।সেতুটি যাতে কংক্রীটের তৈরা করা যায় তারজন্য বিভাগীয় মন্ত্রী কে জানানো হয়েছে।বদুকুলা ছাড়াও ডাবু সহ ক্যানিং এলাকায় মোট চারটি কংক্রীট সেতুর জন্য আবেদন করা হয়েছে।

ভারতীয় ক্রিকেটের রূপকথার অংশ তিনি। সময়টা ছিল ১৯৮৮ সালের ফেব্রুয়ারি। শচীন টেন্ডুলকার তার সাথে মিলেই স্কুল ক্রিকেটে ৬৬৪ রা...
03/08/2025

ভারতীয় ক্রিকেটের রূপকথার অংশ তিনি। সময়টা ছিল ১৯৮৮ সালের ফেব্রুয়ারি। শচীন টেন্ডুলকার তার সাথে মিলেই স্কুল ক্রিকেটে ৬৬৪ রানের অনন্য এক জুটি গড়েছিলেন। সেই জুটি গড়ার সময় শচীনের বয়স ছিল ১৫, আর তার বয়স ১৬।

তিনি হলেন বিনোদ কাম্বলি। ওই ‍জুটিতে শচীন অপরাজিত ছিলেন ৩২৬ রানে। আর কাম্বলি অপরাজিত ছিলেন ৩৪৯ রানে। সেই ম্যাচের প্রসঙ্গ আসলেই এই জুটির কথা ওঠে। কিন্তু কেউ বলে না যে, এরপর বোলিংয়ে মাত্র ৩৭ রান দিয়ে ছয় উইকেট নিয়ে একাই সেন্ট জ্যাভিয়ার্সের ব্যাটিংয়ে ধ্বস নামান।

শুধু এখানেই নয়, কাম্বলি ক্যারিয়ারের ‍শুরুর দিকে অনেক ক্ষেত্রেই শচীন টেন্ডুলকারের চেয়ে এগিয়েই ছিলেন। তবে, বিনোদ কাম্বলি যা হতে পারতেন, সেটা তার দ্বারা হয়নি। অন্যদিকে, শচীন টেন্ডুলকার প্রতিভার সাথে কাজে লাগিয়েছেন নিজের পরিশ্রমকে। ফলাফল, তিনি যখন ক্যারিয়ার শেষ করেন তখন ক্রিকেট ইতিহাসেরই অন্যতম সেরা তারকায় পরিণত হন।

শচীন যে কারণে পেরেছিলেন, ঠিক সেই কারণেই পারেননি কাম্বলি। এর মোক্ষম একটা ব্যাখ্যা দিয়েছিলেন ভারতের প্রথম বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক কপিল দেব। তিনি বলেন,

‘শচীন আর বিনোদ এক সাথেই খেলা শুরু করেছিল, একই রকম প্রতিভাধর ছিল। হয়তো কাম্বলির মধ্যে প্রতিভা একটু বেশিই ছিল। কিন্তু, সমস্যা ছিল তার সাপোর্ট সিস্টেমে। ও বাড়িতে যে পরিবেশ পেয়েছে, যেমন বন্ধুবান্ধবের সাথে মিশেছে, তা ছিল শচীনের চেয়ে একদমই আলাদা। পরে কী হয়েছে, সেটা আমাদের সবারই তো জানা। শচীন, ক্যারিয়ারকে ২৪ বছর লম্বা করেছে। আর কাম্বলি স্রেফ হাওয়ায় মিলিয়ে গেছে, প্রথম জীবনে পাওয়া সাফল্যকে ধরে রাখতে পারেনি।’

কপিল দেব মনে করেন, একটি প্রতিভার বিকাশের জন্য আরো কয়েকটা বিষয়ের দরকার হয়। তিনি বলেন,

‘প্রতিভা অবশ্যই জরুরী। তবে, একজন ক্রীড়াবিদের তার চেয়েও বেশি কিছু দরকার। বন্ধুদের সমর্থন, বাবা-মা, ভাই, বোন, স্কুল-কলেজ... সব কিছুর সমর্থন চাই। সন্তানকে বড় হওয়ার সুযোগটা বাবা-মাকেই দিতে হবে। বাবা-মা'ই তো সন্তানকে মাঠে নিয়ে যাবেন, তাদের কাছ থেকেই তো সন্তান ভাল-মন্দ শিখবে।’

শচীনের চেয়ে তিন বছর পর টেস্ট অভিষেক হয়েছিল কাম্বলির। এর আগেই ১৯৮৯ সালে ছক্কা দিয়ে রঞ্জি ট্রফির ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন। টেস্টের অভিষেক সিরিজেই পেয়ে যান ডাবল সেঞ্চুরি। সেটা ছিল ১৯৯৩ সালের ফেব্রুয়ারি, ইংল্যান্ডের বিপক্ষে মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামে। খেললেন ২২৪ রানের মহাকাব্যিক এক ইনিংস। ঠিক এর পরের টেস্টেই জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দিল্লীতে করলেন ২২৭ রান। প্রথম ভারতীয় ব্যাটসম্যান হিসেবে টানা দুই টেস্টে ডাবল সেঞ্চুরির দেখা পেলেন।

এর পরের সিরিজেই শ্রীলঙ্কা সফরে যায় ভারত। সেখানে গিয়ে আরো দু’টি সেঞ্চুরি। প্রথম আট ইনিংসে দু’টি সেঞ্চুরি আর দু’টি ডাবল সেঞ্চুরি। ভারতে ঐতিহাসিক ব্যাটসম্যানের আগমন হয়েছে – সংবাদমাধ্যমে এমন লেখালেখি হচ্ছিল। সমর্থকদের চোখের মণি হয়ে উঠছিলেন। দ্রুততম ভারতীয় ব্যাটসম্যান হিসেবে পৌঁছে গেলেন এক হাজার রানের মাইলফলকে। মাত্র ১৪টি টেস্ট লাগে তার এই মাইলফলকে পৌঁছাতে।

কিন্তু, রাতারাতি পাওয়া সেই স্টারডমের মাঝে তাল সামলাতে পারেননি কাম্বলি। তার মাঠের বাইরের জীবনটা ছিল বিশৃঙ্খলাপূর্ণ। মাদক আর নারীতে বুঁদ হয়ে ছিলেন। মাঠের জীবনে সেটা প্রভাব ফেলতে শুরু করে।

১৯৯৪ সালে যখন ভারত সফরে আসে ওয়েস্ট ইন্ডিজ, তখন ক্যারিবিয়ানদের পেসারদের সামনে তিনি দাঁড়াতেই পারছিলেন না। শর্ট বল ছিল তার প্রধান দুর্বলতা। আর সেটা শুধরানোর জন্য কোনোকালেই চেষ্টা করেননি তিনি। পার্টি থেকে ফুরসৎ মিললে না শুধরাবেন!

টেস্ট ক্যারিয়ারটা তাই দীর্ঘায়িত হয়নি তার, মাত্র ১৭ টেস্টেই থেমে যান। তখন তার বয়স মাত্র ২৪। এর মধ্যে শেষ সাত টেস্টে করেন মাত্র ১৪৭ রান। তারপরও ক্যারিয়ার শেষে তার ব্যাটিং গড় ছিল ৫৪.২০। একটু নিজেকে শুধরাতে পারলেই হয়তো কিংবদন্তি হতে পারতেন!

টেস্টে ভারতের হয়ে কমপক্ষে ২০ ইনিংস ব্যাট করেছেন, এমন ক্রিকেটারদের মধ্যে কাম্বলির ব্যাটিং গড় এখনো সবার ওপরে। এখানে তার চেয়ে পিছিয়ে আছেন শচীন, সুনীল গাভাস্কার, রাহুল দ্রাবিড়, সৌরভ গাঙ্গুলী, ভিভিএস লক্ষ্মণ, বীরেন্দর শেবাগ কিংবা বিরাট কোহলিরা।

টেস্টের চেয়ে ওয়ানডেটাই বেশি খেলেছেন। ২০০০ সালে সর্বশেষ তাকে ভারতের নীল জার্সিতে দেখা যায়। মোট ১০৪টি ওয়ানডে খেলেছেন, তাতে ৩২.৫৯ গড়ে দু'টি সেঞ্চুরি আর ১৪টি হাফ সেঞ্চুরিসহ করেন ২,৪৭৭ রান। তবে, ওয়ানডে দলেও তার জায়গাটাও কখনো পাকা ছিল না। এই ১০৪টা ওয়ানডে খেলতেই লেগেছে নয় বছর। এর মধ্যে নয় বার তিনি জায়গা হারিয়ে আবার ফিরেছেন

ওয়ানডেতে অভিনব এক রেকর্ডের মালিক তিনি। ১৯৯৩ সালের ১৮ জানুয়ারি নিজের জন্মদিনে ৫০ ওভারের ক্রিকেটে নিজের জন্মদিনে সেঞ্চুরি করেন তিনি। জয়পুরে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে অপরাজিত ছিলেন ১০০ রানে। শচীন টেন্ডুলকার, রস টেলরদেরও একই রেকর্ড আছে।

ক্যারিয়ার শেষ করে অনেক কিছু করারই চেষ্টা করেছিলেন বিনোদ কাম্বলি। বলিউড, টেলিভিশন, রাজনীতি – কোনো কিছুই বাদ ছিল না। ২০০২ সালে তিনি সুনিল শেঠির ‘অনর্থ’ ছবিতে একটা চরিত্র করেছিলেন। এরপর ২০০৯ সালে আরেক ক্রিকেটার অজয় জাদেজার সাথে করেছিলেন ‘পাল পাল দিল কে সাথ’। কিন্তু কখনোই প্রশংসা কুড়ানোর মতো কোনো কাজ ছিল না সেগুলো। ২০০৯ সালে মহারাষ্ট্রে নির্বাচনে দাঁড়িয়েছিলেন। কিন্তু, লোক ভারতীয় পার্টির হয়ে মুম্বাই থেকে নির্বাচন করে বিরাট ব্যবধানে হেরেছিলেন।

কাম্বলির ক্যারিয়ারের সবচেয়ে আইকনিক দৃশ্যে দেখা মিলেছিল ১৯৯৬ বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে। সেবার কোয়ার্টার ফাইনালে পাকিস্তানকে হারিয়ে আসার পর সেমিফাইনালে ভারতের সামনে ছিল ২৫২ রানের লক্ষ্য। তার জবাবে ওপেনিংয়ে নেমে শচীন টেন্ডুলকার ৬৫ রান করলেও ব্যর্থ হয় ভারতের টপ ও মিডল অর্ডার।

একটা সময় স্কোরটা দাঁড়ায় এমন – ১২০/৮। ১০ রান করে অপরাজিত আছেন কাম্বলি। ক্ষেপে যায় কলকাতার ইডেন গার্ডেনসের দর্শক। ম্যাচ রেফারি, আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য কেউই দর্শকদের সেই আক্রোশ থামাতে পারেননি। বিজয়ী ঘোষণা করা হয় শ্রীলঙ্কাকে। চোখে কান্না নিয়ে মাঠ ছেড়ে বের হয়ে যান কাম্বলি

২০১১ সালে এক সাক্ষাৎকারে কাম্বলি বলেছিলেন,

‘আমরা পুরো টুর্নামেন্টে দারুণ খেলেছিলাম। কোয়ার্টার ফাইনালে পাকিস্তানকে হারিয়েছিলাম। পুরোনো ক্লিপিংয়ে আমাকে কাঁদতে কাঁদতে মাঠ থেকে বের হয়ে যেতে দেখা যায়। সত্যি কথা হলো, আজও আমার গাল বেয়ে অশ্রু ঝরছে!’

১৯৯৬ সালের সেই আক্ষেপ ঘোঁচে ২০১১ সালে এসে। ভারতকে দ্বিতীয়বারের মতো বিশ্বকাপ জয়ের আনন্দে ভাসায় মহেন্দ্র সিং ধোনির দল। প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ ট্রফি হাতে নেন শচীন টেন্ডুলকার, কাম্বলির বন্ধু। এতগুলো বছরের পরিশ্রমের ফল এতদিনে এসে পেলেন শচিন। তার সমবয়সী কাম্বলি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন ভারতের বিশ্বকাপ জয়ের বছর দুয়েক আগেই।

শচীন টেন্ডুলকারের সমসাময়িক বাঁ হাতি ব্যাটসম্যান বিনোদ কাম্বলি ছিলেন অত্যন্ত প্রতিভাবান।তবে শুধু প্রতিভা থাকলেই সর্বোচ্চ পর্যায়ের ক্রিকেটে টিকে থাকা যায় না। তার জন্য প্রয়োজন কঠোর অধ্যবসায়।

"ফিঙ্গারপ্রিন্ট পদ্ধতির আসল জনক কে? জানলে চমকে যাবেন!"---১৮৯২ সাল, ব্রিটিশ ভারতের কলকাতা। রাইটার্স বিল্ডিংয়ের ধূসর করিড...
03/08/2025

"ফিঙ্গারপ্রিন্ট পদ্ধতির আসল জনক কে? জানলে চমকে যাবেন!"

---
১৮৯২ সাল, ব্রিটিশ ভারতের কলকাতা। রাইটার্স বিল্ডিংয়ের ধূসর করিডোর তখন রহস্যে মোড়া। সেখানে একজন তরুণ গণিতবিদ কাজ শুরু করেন—তার চোখে অদ্ভুত এক তীক্ষ্ণতা, নাম কাজি সৈয়দ আজিজুল হক। খুলনার নিভৃত পয়োগ্রামের কসবায় জন্ম নেওয়া সেই তরুণ, কলকাতা প্রেসিডেন্সি কলেজে গণিত পড়া শেষ করে সদ্য সাব-ইন্সপেক্টর হয়েছেন।

সেই সময়, অপরাধী চিহ্নিত করার একমাত্র উপায় ছিল অ্যানথ্রোপোমেট্রি—মানবদেহের মাপ-ঝোঁক। কিন্তু এই পদ্ধতি ছিল ত্রুটিপূর্ণ, অপর্যাপ্ত। হক বুঝেছিলেন, প্রতিটি মানুষ তার দেহে বয়ে বেড়ায় এক অনন্য রহস্যের চাবিকাঠি—আঙুলের ছাপ।

রাতের পর রাত, দিনের পর দিন—রাইটার্স বিল্ডিংয়ের অন্ধকার ঘরে, একরাশ ফিঙ্গারপ্রিন্ট আর কিছু স্লিপ কাগজ নিয়ে কাজ চালিয়ে যান হক। সবার অগোচরে তৈরি করতে থাকেন এক গণিতনির্ভর শ্রেণিবিন্যাস পদ্ধতি, যা লাখ লাখ ছাপকে কয়েক সেকেন্ডেই শনাক্ত করতে পারে। এক হাজার চব্বিশটি খোপ, বাহাত্তর রকমের গাণিতিক ছাঁকনি—এই ছিল তার গোপন অস্ত্র।

১৮৯৭ সাল নাগাদ, তিনি তৈরি করে ফেলেন সাত হাজারেরও বেশি ফিঙ্গারপ্রিন্টের সংগ্রহ। তার কাজ এতটাই নিখুঁত, এতটাই নির্ভুল, যে একে পাশ কাটানো অসম্ভব।

কিন্তু তখনই শুরু হয় আসল চক্রান্ত। ঊর্ধ্বতন কর্তারা তার গবেষণাকে ‘হেনরি সিস্টেম’ নামে চালিয়ে দিতে চান। হক নীরবে প্রতিবাদ করেন না, কিন্তু থামেন না। তিনি জানতেন—কোনো না কোনো দিন ইতিহাস তার প্রাপ্য দেবে।

তবু ব্রিটিশ সরকার তাকে এক ‘খান বাহাদুর’ উপাধি ও পাঁচ হাজার টাকা দিলো। পদোন্নতি পেলেন, হলেন এসপি। কিন্তু গ্লানির ভার রয়ে গেল মনে—নিজের নামেই যে পদ্ধতিটি ইতিহাসে থাকা উচিত ছিল, সেটি আজও ‘হেনরি সিস্টেম’ নামে পরিচিত।

তবু একাকী লড়াই থামাননি। চম্পারানের মতিহারিতে নিজের বাড়ি 'আজিজ মঞ্জিল'-এ কাটান জীবনের শেষ অধ্যায়। ১৯৩৫ সালে সেখানেই মৃত্যু হয় এই বিস্মৃত বাঙালি বিজ্ঞানীর। নির্জনে, এক গোপন কক্ষে, ফিঙ্গারপ্রিন্টের বিশাল খাতা রেখে যান ভবিষ্যতের জন্য। অনেকেই বলে, সেই খাতায় এমন কিছু ছাপ লিপিবদ্ধ ছিল, যা ভারতের কিছু অপ্রকাশিত অপরাধের চাবিকাঠি!

আজ, সেই অজানা নায়কের নামে আছে একটি আন্তর্জাতিক পুরস্কার—‘দ্য ফিঙ্গারপ্রিন্ট সোসাইটি আজিজুল হক অ্যান্ড হেমচন্দ্র বোস প্রাইজ’। আর ইতিহাস ধীরে ধীরে তাকে তার জায়গা ফিরিয়ে দিচ্ছে।

গাজীবাবার আশীর্বাদ নিতে ও মনোস্কামনা পূরণের জন্য লক্ষাধিক ভক্তের সমাগম হয়,নিরাপত্তায় ১১০০ পুলিশ,৩২ সিসি ক্যামেরা গাজীবা...
02/08/2025

গাজীবাবার আশীর্বাদ নিতে ও মনোস্কামনা পূরণের জন্য লক্ষাধিক ভক্তের সমাগম হয়,নিরাপত্তায় ১১০০ পুলিশ,৩২ সিসি ক্যামেরা

গাজীবাবার আশীর্বাদ নিতে ও মনোস্কামনা পূরণের জন্য লক্ষাধিক ভক্তের সমাগম হয়।আজ শনিবার অনুষ্ঠিত হবে দক্ষিণ ২৪ পরগনার ঘুটিয়ারী শরীফের গাজী সাহেবেরঐতিহাসিক বাৎসরিক মেলা।
জানা যায়,বাদশাহ চন্দন সাহ’র ছেলে মধ্যযুগের পীর হজরত গাজী সৈয়দ মূবারক আলি শাহ(গাজী সাহেব)ছিলেন দিল্লী নিবাসী।বেলে গ্রামের আদমপুরের জঙ্গলে তাঁর জন্ম। খুব ছোট্টবেলা থেকে তিনি ছিলেন সংসার বিমূখ।তাঁর দুটি পুত্র সন্তান জন্মেছিল। দুঃখী গাজী ও মেহের গাজী। আল্লাহ’র সান্নিধ্য পাওয়ার আশায় মুবারক সংসার ত্যাগ করেছিলেন।ঘুরতে ঘুরতে ঘুটিয়ারী শরীফের কাছে বিদ্যাধরী নদীর তীরে নারায়ণপুর গ্রামে আশ্রয় নেন। “তারাহেদে” নামে একটি দিঘীর পাড়ে আস্তানা গাড়েন তিনি। তৎকালীন জমিদার রামচন্দ্র চাটুর্জ্যে তাঁকে এলাকা থেকে বিতাড়িত করেছিলেন।পরে ধোয়াঘাটায় চলে যান। সেখানে হেলা খাঁ নামে অপর এক জমিদারের কাছে আশ্রয় নেন।এরই কাছাকাছি কুলাড়ির সাপুর গ্রামে একটি মরা শেওড়া গাছের তলায় নিয়মিত বসতেন তিনি।বেশ কয়েকদিন পর আশ্চর্য্যজনক ভাবে ঐ মরা শেওড়া গাছ জীবিত হয়। গাছের পাতা,ফল ,ফুল ফুটতে থাকে।এমন আশ্চর্য্য ঘটনার পর স্থানীয় লোকজন তাঁকে শ্রদ্ধা করতে থাকেন।
সেই সময় রাজা মদন রায় এক গুরুতর সমস্যায় পড়েছিলেন।জেল খাটতে হবে নিশ্চিত জেনে বিমর্ষ হয়ে পড়েন তিনি।সে যাত্রায় ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে মূবারক তাঁকে বাঁচিয়ে ছিলেন। রাজা মদন রায় খুশি হয়ে তাঁকে ঘুটিয়ারী শরীফে ৪৫২ একর(১৩৫৬ বিঘা)জমি পাট্টা দিয়েছিলেন।মূবারকের বড় ছেলে দুঃখী। তাঁর খোঁজ করতে করতে ধোয়াঘাটা এলাকায় গাজী সাহেবের সন্ধান পায়।গাজী সাহেব কে কাছে পেয়ে ছেলে আনন্দিত হয়ে গাজী সাহেবের সাথে থাকতে শুরু করেন।
১৭০৭ সালে মহামারি মন্বন্তর হয়। সেই সময় অনাবৃষ্টির কারণে চাষ-আবাদ পুরো বন্ধ হয়ে গিয়েছিল।দুঃখী গ্রামবাসীরা মূবারক কে বলেন “বাবাজী এখনও বৃষ্টি হল না!চাষ নাহলে ছেলেপুলেরা খাবে কি?অনাহারে মারা যাবে?” তিনি ব্যথিত হয়ে ৭ ই আষাঢ় ঘুটিয়ারী শরীফে আড়াই কুপ(আড়াই কোদাল) একটি পুকুর খনন করেন। মক্কা শরীফের আল্লার কাছে বৃষ্টি আবেদন করার জন্য একটি ঘরের মধ্যে দরজা বন্ধ করে প্রার্থনায় বসেন।সেই সময় প্রার্থনায় বসার আগেই সতর্ক করে ভক্তদের তিনি বলেছিলেন “যতদিন পর্যন্ত বৃষ্টি না হবে,ততদিন পর্যন্ত তাঁর ঘরের দরজা যেন কেউ না খোলে।”
বিধিবাম সেই সময় একদল পাঠান তাঁর হাজত নিয়ে প্রার্থনায় মগ্ন ঘরের বন্ধ দরজার সামনে উপস্থিত হয়েছিলেন পাহারায়। দীর্ঘ অপেক্ষার পর মূবারকের কোনরুপ সাড়া না মেলায় অধৈর্য্য হয়ে পড়েন তাঁরা। তাঁরা ঘরের দরজা ভেঙে ফেলেন।দেখা যায় প্রার্থনায় মগ্ন অবস্থা মূবারক দেহত্যাগ করেছেন।সেই দিনটি ছিল ঐতিহাসিক ১৭ ই শ্রাবণ।আশ্চর্য্যের বিষয় তারপর ওই দিনই মেঘ ভাঙা বৃষ্টিপাত শুরু হয়।সেই থেকে গাজী সাহেবের প্রয়াণের দিনটি কে বহুকাল ধরে “গাজী সাহেবের উরুস মেলা” নামেই পালিত হয়ে আসছে।৪৫২ একর জমির উপর গড়ে উঠেছে “গাজী সাহেবের মাজার”। ১৭ ই শ্রাবণ দিনটিতে ভক্তরা তাঁর আত্মার শান্তির জন্য আয়োজন করেন গাজী বাবার উরুস মেলা।মেলা অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়। মেলায় দেশ-বিদেশ সহ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ১৭ ই শ্রাবণ দিনটিতে লক্ষাধিক ভক্তদের সমাগম হয়।
এছাড়াও সাধারণ লোকজন মনঃষ্কামনা পূরণের জন্য পবিত্র ভাবে বাবার নিজ হাতের তৈরী আড়াইকোপ কোদালে কাটা মাজার সংলগ্ন পুকুরে “মক্কা পুকুর” এ ফুল ভাসিয়ে দেয়।কেউ আবার লাল সুতো কিংবা তালা নিয়ে নিমগাছে বা মাজারে বাঁধেন।
বহুকাল ধরে আজও সেই রীতি নিয়ম মেনেই চলে আসছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার ঘুটিয়ারী শরীফে ঐতিহাসিক “গাজী সাহেবের উরুস মেলা”।
অন্যদিকে অন্যান্য বছরের ন্যায় মেলা শুরুর আগে ধর্মবর্ণ নির্বিশেষে লক্ষ লক্ষ মানুষের জনসমাগম হয়েই থাকে।সাধারণ ভক্তদের দাবী “রাজ্য তথা সারা ভারতবর্ষের এক ঐতিহাসিক মহামানবের মিলন ক্ষেত্র গাজী বাবার এই মেলা।১৭ ই শ্রাবণ প্রতি বছরই এখানে এসে গাজী বাবার আশীর্বাদ প্রার্থনা করেন লক্ষ লক্ষ মানুষজন।
মেলার নিরাপত্তা প্রসঙ্গে ঘুটিয়ারী শরীফ মাজারের অন্যতম সদস্য সিরাজ উদ্দিন দেওয়ান জানিয়েছেন, “গাজী বাবার মেলায় কোন দিনও কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।তাছাড়াও মেলার নিরাপত্তার জন্য রাজ্য পুলিশ,জিআরপি ও আরপিএফ সহ মোট ১১০০ পুলিশ মোতায়েত থাকছে।পাশাপাশি মাজার সহ আশেপাশে এলাকায় নজরদারীর জন্য ৩২ টি সিসি ক্যামেরা থাকছে।“
অন্যদিকে গাজী বাবার এই উরুস উপলক্ষে ভীড় সামলাতে শিয়ালদহ ঘুটিয়ারী শরীফের মধ্যে বাড়তি ট্রেন চলবে পূর্বরেল সুত্রের খবর।

02/08/2025

এক মাসের সাতটি কুকুর শাবককে নৃশংসভাবে হত্যার অভিযোগ ঘিরে ব্যাপক চাঞ্চল্য দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার বিষ্ণুপুর থানার আমতলায়। পুলিশের কাছে এ ব্যাপারে অভিযোগ নথিভুক্ত করেছেন এক পশুপ্রেমী গৃহবধূ।
পুলিশের কাছে অভিযোগে বিষ্ণুপুর থানার জয়রামপুর মোড়ের কন্যানগরের বাসিন্দা পশুপ্রেমী ওই গৃহবধূ পুষ্পিতা কর্মকার দাস জানিয়েছেন, এক মাস বয়সের সদ্যোজাত সাতটি কুকুর ছানা ও মা কুকুরকে তিনি ও তাঁর স্বেচ্ছাসেবী প্রাণীকল্যাণ দলের সদস্যরা স্থানীয় অগ্রগামী অ্যাথলিট ক্লাবের দোতলার একটি বারান্দায় রেখে শুশ্রূষা করছিলেন। ওই কুকুর শাবক ও মা কুকুরকে তাঁরা নিয়মিত খাবারদাবার ও ওষুধপত্তর দিচ্ছিলেন। ওই সমস্ত পথকুকুর শাবকদের ও তাদের মাকে নিয়মিত দেখভাল করছিলেন তাঁরা। শুক্রবার তাদের দেখভাল করতেই ওই ক্লাবের দোতলার বারান্দায় গিয়ে দেখতে পান সাতটি এক মাস বয়সের কুকুরছানাকে নৃশংসভাবে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। কয়েকটি কুকুরছানার মাথাও থেঁতলে দেওয়া হয়েছে। তাদের রক্তাক্ত নিথর শরীর সেখানেই পড়ে ছিল। মা কুকুরকেও নৃশংসভাবে পেটানো হয়েছে বলে অভিযোগে লেখা হয়েছে। এই নৃশংস ঘটনায় অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্তে নেমে শনিবার পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে এবং ওই ক্লাবের সদস্য এবং আশপাশের বিভিন্ন মানুষজনের সঙ্গে কথা বলে।
পুষ্পিতা দেবী জানান, পথ কুকুরদের তাঁদের স্বেচ্ছাসেবী দল শুশ্রুষা ও দেখভাল করেন। সেই হিসেবেই এক বছর আগে ওই মা কুকুরেরই প্রসব করা তিনটি শাবককে বিষ খাইয়ে এলাকায় হত্যা করায় তাঁরা এবার চেয়েছিলেন সদ্যোজাত সাতটি কুকুরছানা ও তাদের মাকে নিরাপদ জায়গায় আশ্রয় দিয়ে দেখভাল করার। স্থানীয় এক চায়ের দোকানি মহিলা ওই ক্লাবের সভাপতির সঙ্গে কথা বলে ক্লাবের দোতলার ওই বারান্দায় মা কুকুর ও তার সদ্যোজাত শাবকদের রাখার ব্যবস্থা করেছিলেন। যেহেতু ক্লাবের ওই সভাপতি নিজেও কুকুরপ্রেমী সে কারণেই তিনি সম্মতি দিয়েছিলেন। কুকুর শাবক ও তাদের মাকে আগামী দু'মাস ওই ক্লাবের দোতলার বারান্দায় রাখার ব্যাপারে বলা হয়। কিন্তু তার মধ্যেই এমন নৃশংস ঘটনা ঘটে যাওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই ব্যথিত তিনি। তিনি আরও জানান, সমাজমাধ্যমে ওই কুকুর শাবক গুলির ছবি পোস্ট করে তাদের দত্তক নেওয়ার জন্য আবেদন জানিয়েছিলেন তিনি। ইতিমধ্যেই পাঁচটি কুকুর শাবককে দত্তক নেওয়ার কথাও বলেছিলেন কয়েকজন। তার মধ্যেই এমন নৃশংস ঘটনা ঘটে যাওয়ায় শুধু ব্যাথিতই ননা, প্রচন্ড ক্ষুব্ধও তিনি। পুলিশ প্রশাসনের কাছে দোষী ব্যক্তিদের তিনি দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান। মা কুকুরকে ওই ক্লাবের বারান্দা থেকে সরিয়ে এনে অন্যত্র চিকিৎসা চলছে এবং মৃত সাতটি কুকুরছানাকে বিষ্ণুপুর ১ নম্বর ব্লকের ভাসায় ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে।

02/08/2025

এসইউসি অফিসে অভয়ার বাবা-মা। ৯ তারিখ নবান্ন অভিযানের আহ্বান জানিয়েছেন। তবে এসইউসি জানিয়েছে তারা রাজনৈতিক দল হিসাবে কোনও পতাকা নিয়ে এই অভিযানে নেই। প্রথম দিন থেকে ওয়েস্ট বেঙ্গল জুনিয়র ডক্টরস ফ্রন্ট যে আন্দোলন শুরু করে তাতে পতাকা ছেড়ে তাদের মতো রাজনৈতিক দল সমর্থন নিয়ে নেমেছে। জুনিয়র ডক্টরস ফ্রন্ট ৮-৯ এই দুদিন কর্মসূচি করবে। সেখানে এসইউসি থাকবে। তবে ৯ তারিখ অভয়ার বাবা-মা যে ডাক দিয়েছেন সেই কর্মসূচিতে আলাদা করে তাদের পক্ষে থাকা সম্ভব হচ্ছে না। ৮ তারিখ রাতে কলেজ স্কোয়ার থেকে পদযাত্রা করে জুনিয়র ডক্টরস ফ্রন্ট রাত জাগবে আরজি করের সামনে। পরদিন অভয়ার মূর্তির সামনে হবে সভা

এদিন এসইউসি অফিসে যাওয়ার আগে বিজেপি রাজ্য সভাপতি শমীক ভট্টাচার্যর সঙ্গে দেখা করেছেন অভয়ার বাবা-মা।

Address

Canning

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bengal PUKAR posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share