Nilima Jana

Nilima Jana Fauji wife Nilima ❤️ বরের আদরের দুষ্টু বউ 🥰
(2)

জীবনটাকে ভালোবাসি, নিজেকে সবার আগে গুরুত্ব দেই, দুক্ষগুলোকে সুখের বার্তা মনে করি, চাওয়া পাওয়া খুব বেশি নাই, শুধু ভাবি যা...
29/10/2025

জীবনটাকে ভালোবাসি, নিজেকে সবার আগে গুরুত্ব দেই, দুক্ষগুলোকে সুখের বার্তা মনে করি, চাওয়া পাওয়া খুব বেশি নাই, শুধু ভাবি যা কিছু পেয়েছি এতোটা তো চাইনি! 💚

কদিন ধরে একটা পোস্ট খুব ভাইরাল হচ্ছে👇👇"বাবা মায়ের পছন্দে বিয়ে করলে হাত স্বর্ণ দিয়ে ভর্তি থাকবে আর নিজে পছন্দ করে বিয়...
29/10/2025

কদিন ধরে একটা পোস্ট খুব ভাইরাল হচ্ছে👇👇

"বাবা মায়ের পছন্দে বিয়ে করলে হাত স্বর্ণ দিয়ে ভর্তি থাকবে আর নিজে পছন্দ করে বিয়ে করলে হাত খালি থাকবে"🙂🙂
আমি একটা কথা বলতে চাই যদি তুমি তোমার পছন্দের মানুষকে বিয়ে করো তাহলে হয়তো তোমার হাত খালি থাকবে কিন্তু তুমি নিজের পছন্দেই বিয়ে করো কিংবা বাবা মায়ের মতে দেখবে বাবা মা সব সময় চেষ্টা করবে তাদের নিজেদের সামর্থ্য অনুযায়ী তোমাকে সাজিয়ে দিতে।❤️🥰

এরপর আসি আসল কথায়
শোনো বোন/দিদি একটা কথা শুনেছ তো মেয়েদের বিয়ের পর সব চেয়ে বড় অলংকার হলো শাখা, পলা আর সিন্দুর (হিন্দু মতে)
বিশ্বাস করো তোমার যদি স্বর্ণ কিনার ক্ষমতা নাও থাকে তাহলে শুধু ওই শাখা পলা নোয়া পরে বেরিও দেখবে তোমার হাত গুলো কত সুন্দর লাগছে দেখতে।🥰🙏

আর তোমার শখের মানুষ টা যদি ভালো হয় দেখবে কিছু বছর পর তোমাকে স্বর্ণে ভরিয়ে দেবে।আর সেটা বাবা মায়ের দেওয়া স্বর্ণের থেকেও অনেক সম্মানের।🥰🙏❤️

Anushka Mondal
©

゚ ゚

সত্যি কথা বলতে মেয়ে মানুষ ছাড়া একটা সংসার পুরোপুরিভাবে অচল মেয়ে মানুষ ছাড়া সংসার হতেই পারে না 🙅 তবুও মানুষ/সমাজ মেয়...
29/10/2025

সত্যি কথা বলতে মেয়ে মানুষ ছাড়া একটা সংসার পুরোপুরিভাবে অচল
মেয়ে মানুষ ছাড়া সংসার হতেই পারে না 🙅
তবুও মানুষ/সমাজ মেয়েদের ছোট বা কিছুই মনে করেন না বিশেষ করে গৃহ বধুদের । গৃহবধূ মানে বেকার কিছু মানুষের ভাবনা ।
গৃহবধূদের যারা প্রশ্ন করেন সারাদিন বাড়িতে কি এমন করো, বাড়িতে কাজই এমন কি..?
তাদের বলি এই যে গোছানো সংসার টা দেখছেন সেটা এই বউটার জন্য , আপনার বাড়ির রান্না ঘর থেকে শুরু করে আপনার সোয়ার বিছানা , আপনার পায়খানা বাথরুম, আপনার থেকে আপনার বাচ্চাদের জামাকাপড় সব, ওই বউএর কারনে আপনি পরিস্কার পান। আপনি সারাদিন বাইরে থাকেন, আপনার বৃদ্ধ বাবা মা কে বাড়িতে কার ভরসায় রেখে?
ভেবে দেখবেন এই সব কাজের জন্য লোক রাখলে আপন কতটাকা মাইনে লাগতো ।
সত্যি বলতে পরিপাটি ভাবে গুছিয়ে রাখাটা কঠিন একটা কাজ তাইতো ছেলেরা এটা পারে না।
তাদের আবার একটা কথা আছে বাইরের সামলে, ঘরেও কি সামলানো যায় না কি..?
তাহলে Working women রা সংসার করে না ...?
তারা সারাদিন কাজ করে এসেও ঠিক সন্তান সামলে রান্নাও করে। কিন্তু ছেলেরা পারে না।

তার বড় প্রমাণ একজন সিঙ্গেল মা বাইরেটা সামলেও ঠিক সন্তানদের মানুষও করে কারুর সাহায্য লাগে না।
আর ছেলেরা (দুয়েকজন বাদে) মা-বোনে সাহায্য পেলেও পোষায় না আর একটা বিয়ে তাদের করতেই লাগবে 😆
কি ঠিক বললাম তো...?
যাগ্গে আমি এখানে কাউকে ছোট বড় করতে চাচ্ছি না আমার কথা হলো নারীদের সন্মান করুন
বিশেষ করে হাউস ওয়াইফাই (House Wife) কথাটা শুনলে মুখ না ভেঙ্গিয়ে সন্মান দিন।

নারী-পুরুষ/স্বামী-স্ত্রী একে অপরের পরিপূরক এটাই বাস্তব ❤️🙏🙏
লেখা-তপু সিনহা

লেখা সংগৃহীত










👉📌মানুষের সৌন্দর্য শুধু পোশাকে নয়, কথায় ও আচরণেই প্রকাশ পায়।একটা মিষ্টি হাসি, ভদ্র আচরণ কিংবা একটু সাহায্যের হাত, এই ছোট...
28/10/2025

👉📌মানুষের সৌন্দর্য শুধু পোশাকে নয়, কথায় ও আচরণেই প্রকাশ পায়।

একটা মিষ্টি হাসি, ভদ্র আচরণ কিংবা একটু সাহায্যের হাত, এই ছোট ছোট জিনিসগুলোই বলে দেয় আপনি কেমন মানুষ।

আজকের ব্যস্ত পৃথিবীতে আমরা অনেক সময় ভুলে যাই,

ভালো ব্যবহার, কৃতজ্ঞতা (gratitude) আর ইতিবাচক আচরণ (positive gesture) এখনো মানুষের হৃদয়ে জায়গা করে নিতে পারে।

আপনি বড় অফিসার হোন বা সাধারণ মানুষ; কাউকে সম্মান দেওয়া, ধৈর্য ধরে শোনা, আর আন্তরিকভাবে কথা বলা, এগুলোই প্রকৃত মানবিকতার নিদর্শন।

যে মানুষ কষ্টে থাকা কাউকে সাহায্য করে, বা ছোট কাজের জন্যও “ধন্যবাদ” বলতে জানে, সে-ই আসলে ভেতর থেকে ধনী।

কারণ ভালো ব্যবহারই সেই গুণ, যা টাকায় কেনা যায় না, ভালোবাসায় অর্জন করা যায়।

ভালো ব্যবহার শুধু সামাজিক শিষ্টাচার নয়, এটা একধরনের আত্ম-পরিচয়, যা আপনার ব্যক্তিত্বকে উজ্জ্বল করে তোলে। আপনি কেমন কথা বলেন, কিভাবে কাউকে আচরণ করেন, সেটাই অন্যের মনে আপনার সম্পর্কে প্রথম ধারণা তৈরি করে।

একটু ভেবে দেখুন,

হাসিমুখে একজন রিকশাচালককে ভাড়া দেওয়া, অফিসের সহকর্মীকে কৃতজ্ঞতা জানানো, বা বাড়ির সাহায্যকারীকে “ধন্যবাদ” বলা, এগুলো হয়তো আপনার কাছে ছোট বিষয়, কিন্তু অন্য কারো দিনটা বদলে দিতে পারে।

তাই আজ থেকেই শুরু করি একটা সহজ প্রতিজ্ঞা,

“মানুষের সঙ্গে ভালো আচরণ করবো, কৃতজ্ঞ থাকবো, আর যতটা পারি ইতিবাচকতা ছড়িয়ে দেব।”

কারণ দিনের শেষে আমরা যেটা রেখে যাই,

তা হলো আমাদের আচরণ, আমাদের ব্যবহার, আর মানুষের মনে জাগানো ভালো অনুভূতি।

ভালো ব্যবহারই আপনার ব্যক্তিত্বের সবচেয়ে সুন্দর অলংকার।

লেখাটি ফেসবুক সংগৃহীতা





゚viralシalシ ゚viralシviralシfypシ゚viral

আমরা বিয়ের জন্য সংসারি মেয়ে খুঁজে আনি, কিন্তু তাদেরকে সংসার দেইনা।কতো শত সহস্র মেয়ে আছে, যাদেরকে সংসারি দেখে ঘরে আনার পর...
28/10/2025

আমরা বিয়ের জন্য সংসারি মেয়ে খুঁজে আনি, কিন্তু তাদেরকে সংসার দেইনা।

কতো শত সহস্র মেয়ে আছে, যাদেরকে সংসারি দেখে ঘরে আনার পরও বহু বছর কেটে গেছে, কিন্তু শাশুড়ির সংসারেই ঘানি টেনে যাচ্ছে। নিজে এখনো সংসার পায়নি।

এখন অনেকেই বলবে- শাশুড়ির সংসার কি সংসার না?

না, সংসার না।

সংসার বলতে যদি শুধু বুঝে থাকে একটা বেডরুম, শুধু তুমি আমি, দিনে দু বেলা খাবার কোনমতে জুটে যাওয়া, তাহলে সংসার না খুঁজে ভাল কোন হোটেল ভাড়া নিয়ে উঠে গেলেই হয়। সংসার জানা বউ ঘরে আনার দরকার কী?

সংসার বলতে বোঝায় নিজের একটা রান্নাঘর। যেখানে একটা মেয়ে যা খুশি তাই রাধতে পারবে।

-"চায়ে চিনি বেশি দিলা কেন?
- তরকারিতে তেল বেশি হলো কেন?
- দুইবেলা নাস্তা বানাতে হবে কেন?
- এতো বারবার রান্না করতে হবে কেন?"

এগুলো কেউ জিজ্ঞেস করতে আসবেনা। আবার মন না চাইলে হাড়ি উল্টে তিনদিন শুয়ে থাকবো, কিচ্ছু রান্না করবোনা তাও কেউ কিছু বলবেনা।

সংসার বলতে নিজের ছোট্ট একটা ফ্রিজ, যেখানে খাবারের পাশাপাশি নিজের শখের একটা আইসক্রিম থাকবে, দুইটা চকোলেট থাকবে। আবার মুখে দেয়ার জন্য দু'টুকরো শসা থাকবে। কেউ এসব নিয়ে খোচাতে আসবেনা।

সংসার বলতে নিজের একটা টিভি যেখানে ভাত খেতে খেতে গোপালভাড় দেখবে, কেউ নিষেধ করবেনা।

সংসার মানে নিজের মতো করে চলতে পারে নিজের ঘরে। কেউ বলবে না বাবার বাড়িতে কি কি শিখে আসা হয়েছে।

সংসার করার জন্য যখন সংসারি মেয়ে খুঁজে আনবেন তখন এই সব দায়িত্ব তার উপরের ছেড়ে দিন। বরং যদি কাউকে আঙুলের ছড়ি ঘুরিয়ে রাখতে চান তবে বরং অসংসারী মেয়ে খুঁজে আনুন।

যে রাঁধতে জানেনা সে আপনার রান্নাঘরে রান্না করতেও ঢুকবেনা। অকাল কুষ্মাণ্ড খুঁজে বের করুন যেন আপনার কোন কাজে সে নাক না গলায়।

দিনরাত তাকে তিনবেলা খাইয়ে পরিয়ে মানুষ করবেন, আর সেই কমন ডায়লগ যেটা সবাইকে দেন- "বাপের বাড়ি থেকে কিচ্ছুটি শিখে আসোনি" সেটা দিতে থাকবেন। দেখবেন সে কোন প্রতিবাদ করতে আসবেনা।

কিন্তু সংসার জানা সংসারী মেয়েকে ঘরে এনে তাকে সংসার বিহীন জীবন কাটাতে বাধ্য করবেন না।

সংসার বড় মারাত্মক জিনিস। সংসার করার আকাঙ্ক্ষা বড় মারাত্মক। কোন সংসারী মেয়েকে তার সংসার থেকে এতোটাও বঞ্চিত কইরেন না যেন আপনার মৃত্যুতে সে স্বস্তি পায়।

লেখাটি ফেসবুক সংগৃহীতা

゚viralシfypシ゚viralシalシ




28/10/2025

পৃথিবীর সবচেয়ে নরম জিনিস হচ্ছে মানুষের মন,,,এটা ভাঙতে কোন পাথর বা হাতুরির প্রয়োজন হয় না, শুধু মুখের কয়েকটি অবহেলিত ভাষাই যথেষ্ট..!!!💔

একটা বিরাট সংখ্যার মেয়েরা এখন বিয়ে করার থেকে একা থাকায় বিশ্বাসী। বিয়ের নাম শুনলেই যেন মাইল খানেক দূরে পালাচ্ছে হাজার...
28/10/2025

একটা বিরাট সংখ্যার মেয়েরা এখন বিয়ে করার থেকে একা থাকায় বিশ্বাসী। বিয়ের নাম শুনলেই যেন মাইল খানেক দূরে পালাচ্ছে হাজার হাজার মেয়েরা। কিন্তু কেন? কেন হঠাৎ বিয়েতে এত অনীহা হয়েছে মেয়েদের?

এর সব থেকে বড় কারণ হল বেশিরভাগ মেয়েরাই আজ স্বাবলম্বী। নিজের অর্থ নিজে উপার্জন করতে জানে। এবং নিজের থাকার জন্য মাথার ছাদ, আর খাবার, দুটোই তারা জুটিয়ে নিতে পারে তাই অকারণে অ্যাডজাস্টমেন্টে বিশ্বাসী নয় মেয়েরা।

যেহেতু মেয়েরা আজ ছেলেদের থেকে কোনও অংশেই কম নয়, তাই সমাজ বাড়ির বউদের যেসব অহেতুক নিয়মে বেঁধে রাখতে চেয়েছিল, যেমন 'বাড়ির বউকে অনেক সহ্য করতে হয়', বা 'বাড়ির বউকে বেশি কথা বলতে নেই' এই ধরনের বোকা বোকা নিয়ম মেয়েরা আর মানতে চাইছে না।

যেহেতু মেয়েরা এখন ইকুয়ালিটিতে বেশি বিশ্বাসী তাই বাড়ির বিভিন্ন কাজ যেমন- রান্না করা, বাসন মাজা, ঘর মোছাকে একচেটিয়া নিজেদের কাজ না মনে করে তারা চাইছেন পুরুষেরাও তাদের সঙ্গে ভাগাভাগি করে ঘরের কাজ করুক আর তাই মতের অমিল হবে বলে একা থাকতে চাইছেন মেয়েরা।

এখনকার দিনে বহু মেয়েই বাবা - মায়ের একমাত্র সন্তান। এবং বাবার পরে সংসারের একমাত্র আর্নিং সোর্স , একটি পুরুষের মতোই। তাই বিয়ের পরে নিজের বাবা মাকে ছেড়ে যেতে তারা চাইছেন না। এবং সমাজে একমাত্র ছেলের বাবা মাকেই দেখভাল করতে হবে এই নিয়মে তারা বিশ্বাসী নন। অগত্যা বিয়েতে বিশ্বাস হারাচ্ছেন।

এখনও পর্যন্ত মেয়েদের শ্বশুর বাড়িতে গিয়ে প্রচুর অ্যাডজাস্টমেন্ট করতে হয়, খাওয়া দাওয়া থেকে শুরু করে বাড়ির প্রতিটা লোকের মন জুগিয়ে চলতে হয়, অন্যদিকে পুরুষটি জামাই বলে মেয়ের বাড়ির প্রত্যেকে তাঁকে তোষামোদ করে এই একচোখো নিয়মকে মেয়েরা আর মানতে চায় না, যেহেতু শিক্ষায়, সামর্থে কোনও দিক থেকেই তারা পুরুষদের থেকে পিছিয়ে নেই তাই তারা অ্যাডজাস্টমেন্ট করতে চাইছেন না। উলটে নিজের মতো থাকতে পছন্দ করছেন।

সব থেকে বড় একটি ব্যাপার হল স্বাধীনতা। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বিয়ের পরে মেয়েদের সেই স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ পড়ে। এবং অন্যের মতামতে চলতে হয়। পোশাক থেকে শুরু করে বিভিন্ন বিষয়ে মেয়েদের স্বাধীনতার খর্ব হয় বিয়ের পরে। তাই আজকাল মেয়েরা স্বাধীনভাবে নিজের মতে থাকতে চাইছেন একা।
কারণ তাদের কাছে পরাধীন সংসারের থেকে স্বাধীন একাকীত্ব অনেক দামি। ©️ অনুলেখা
#সংগৃহীত

নারীরা যখন অন্যের সাজানো সুখী জীবনের ছবি দেখে, তখন নিজের সংসারকে ছোট মনে করে– সেই তুলনা থেকেই শুরু হয় অশান্তি।ফেসবুক বা ...
27/10/2025

নারীরা যখন অন্যের সাজানো সুখী জীবনের ছবি দেখে, তখন নিজের সংসারকে ছোট মনে করে

– সেই তুলনা থেকেই শুরু হয় অশান্তি।

ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রামে স্ক্রল করতে করতে কি কখনো আপনার মনে হয়েছে—
👉 “ওর স্বামী তাকে কত সুন্দর জায়গায় নিয়ে যায়…”
👉 “ওর সংসার কত সুখী, আমার জীবনটা কেন এত সাধারণ?”

এটাই হলো সোশ্যাল মিডিয়ার সবচেয়ে বড় ফাঁদ।
অন্যের সাজানো ছবির আলোয় নিজের বাস্তব সংসারকে অন্ধকার মনে হয়।

কিন্তু সত্যিটা কী জানেন?
📸 যে হাসিমাখা ছবিতে আপনি ঈর্ষা করেন, তার আড়ালে লুকানো থাকে অনেক না বলা কান্না।
💔 যে দম্পতিকে আপনাকে নিখুঁত মনে হয়, তাদেরও ঝগড়া আছে, অভাব আছে, অশান্তি আছে।
কারণ—
👉 সোশ্যাল মিডিয়ায় কেউ নিজের ব্যথা পোস্ট করে না, শুধু সাজানো সুখটাই দেখায়।

⚠️ এর ভয়াবহ প্রভাব:

নারী নিজের স্বামীকে অযথা দোষ দিতে শুরু করে।

সংসারে ছোটখাটো ঝগড়াই হয়ে ওঠে বড় অশান্তি।

ধীরে ধীরে ভরসার জায়গা ভেঙে গিয়ে জন্ম নেয় অবহেলা, ঘৃণা আর দূরত্ব।

💡 মনে রাখবেন—
সুখ কখনো ছবিতে ধরা যায় না, সুখ থাকে হৃদয়ে।
অন্যের সাজানো জীবন দেখে নিজের বাস্তবকে ছোট করবেন না।
👉 যে স্বামী আপনাকে কষ্ট করে খাওয়াচ্ছে,
👉 যে সংসার আপনার জন্য দাঁড়িয়ে আছে,
সেইটাকেই গর্ব করুন।

কারণ বাস্তবের অল্প ভালোবাসা, ছবির হাজার লাইক-এর চেয়েও অনেক বেশি মূল্যবান।

আজ আয়নায় দাঁড়িয়ে নিজেকে প্রশ্ন করুন—
👉 আমি কি সত্যিই অসুখী,
নাকি সোশ্যাল মিডিয়ার সাজানো ছবির প্রতারণায় পড়ে নিজের সুখ নষ্ট করছি?

©️
#পরিবারেরমূল্য

আপনার মেয়েকে বিয়ে দেওয়ার আগে তার সমস্ত শখ পূরণ করে বিয়ে দিন।কারণ মেয়েদের ভাগ্য ৮০% সময়ই ভয়ংকর খারাপ হয়।শ্বশুরবাড়ি মানেই ...
27/10/2025

আপনার মেয়েকে বিয়ে দেওয়ার আগে তার সমস্ত শখ পূরণ করে বিয়ে দিন।কারণ মেয়েদের ভাগ্য ৮০% সময়ই ভয়ংকর খারাপ হয়।

শ্বশুরবাড়ি মানেই সবসময় খারাপ না।
কিন্তু সব মেয়ে যে ভালো জায়গায় পড়ে, তা নয়।
অনেক সময় বিয়ের পর একেকটা মেয়ে এমন এক জীবনে ঢুকে যায়,
যেখানে তার নিজের ইচ্ছা, স্বপ্ন, হাসি—সবকিছুই ছোট হয়ে যায়।

যে মেয়েটা একসময় হেসে হেসে ঘর ভরিয়ে রাখতো,
বিয়ের পর সেই মেয়েটা যেন নিঃশব্দ হয়ে যায়।
কেন জানেন?
কারণ তার “একটু ঘুম”, “একটু বিশ্রাম”, “একটু নিজের সময়” —
এসব তার বিলাসিতা হয়ে যায়।

স্বামী বলে —
“সারাদিন ঘরে বসে থাকো, কিসে ক্লান্ত হও?”
শাশুড়ি বলে —
“আমাদের সময়ে এমন ছিল না, এখনকার মেয়েরা খুব নরম।”
আর সেই মেয়েটা,
চুপচাপ দাঁড়িয়ে থাকে রান্নাঘরে — চোখে ঘুম, মুখে হাসি, মনে আগুন।

যে মেয়েটা একসময় বই পড়ত, গান শুনত,
এখন সারাদিন শুধু ভাবে — দুপুরে কি রান্না হবে, রাতে কার মন রাখতে হবে।
স্বামী বলে ভালোবাসি, কিন্তু মনোযোগ দেয় না,
বাচ্চা হলে কথা আরও কমে যায়।
একসময় সে বুঝে যায় —
তার জীবনের কেন্দ্র এখন সে না, বরং “পরিবার” নামের একটা গোলকধাঁধা।

তাই বাবা-মা,
বিয়ের আগে মেয়ের স্বপ্নগুলো তাকে দিয়েই পূরণ করান।
ওর জন্য একবার ঘুরে আসুন সমুদ্র দেখতে,
ওর পছন্দের ক্যানভাসটা এনে দিন,
ওর হাতে দিন সেই ফুলের চুড়ি, যা সে ছোটবেলায় চেয়েছিল।

কারণ বিয়ের পর সব মেয়ে নিজের মতো বাঁচতে পারে না।
সব স্বামী বোঝে না স্ত্রীর না বলা কষ্ট,
সব শ্বশুরবাড়ি মানে ভালোবাসা হয় না।
কখনও কখনও মেয়েরা কাঁদে, কিন্তু কেউ শোনে না —
কারণ “বউয়ের কান্না” নাকি সংসারের নিয়মের বাইরে কিছু নয়।

তাই মেয়ের বিয়ের আগে,
তার হাসি, তার শখ, তার ছোট ছোট ইচ্ছেগুলো আপনি পূরণ করে দিন।
যেন একদিন যদি ও কষ্টেও থাকে,
তবুও মনে পড়ে —
“আমার বাবা-মা আমার জীবনের সুন্দর অংশটা আমাকে উপহার দিয়েছিল।”


✍️কলমে-তাহমিনা আক্তার লিলি।

লেখা সংগৃহীত

#মেয়েদেরকষ্ট


ফানুস ওড়ানোর প্রস্তুতি চলছিল ✨❤️ শুভ সন্ধ্যা বন্ধুরা 💥🪔
26/10/2025

ফানুস ওড়ানোর প্রস্তুতি চলছিল ✨❤️
শুভ সন্ধ্যা বন্ধুরা 💥🪔

Address

Contai

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nilima Jana posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category