Nilima Jana

Nilima Jana Fauji wife Nilima ❤️ বরের আদরের দুষ্টু বউ 🥰
(2)

এই সংক্ষিপ্ত জীবনে প্রয়োজনের তুলোনায় বেশি চাপ নিয়ে ফেলেছি......সংসার, নিজের প্রফেশন সব টা সামলাতে রীতিমতো হিমসিম খাচ্ছি।...
08/08/2025

এই সংক্ষিপ্ত জীবনে প্রয়োজনের তুলোনায় বেশি চাপ নিয়ে ফেলেছি......সংসার, নিজের প্রফেশন সব টা সামলাতে রীতিমতো হিমসিম খাচ্ছি। মানসিক শান্তি নামক জিনিস টাই নেই......।মাঝে মাঝে মন চায় সব কিছুর ইতি টানি!

আগে কাজ করে যেতাম নিজের একটা লক্ষ্যে পৌছানোর নেশায়, জীবনে এটা করবো সেটা করবো কিন্তু এখন কেমন যেনো সবি অহেতুক মনে হয়.....

এখন মন প্রাণ একটা জিনিসই চায় শুধু একটু শান্তি...।।

আমি যে কাজ কমিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করিনি এমন না,বহু বার করেছি কিন্তু হয়নি..........এটা হয়তো ঈশ্বরের আশীর্বাদ যে আমায় এতো মানুষ তাদের কাজের একমাত্র ভরসার যায়গা মানে🙏 আমি এর জন্য অনেক কৃতজ্ঞ আপনাদের কাছে।

আজকেও আমার খুব কাছের একজন দিদির সাথে কথা চলা কালীন বললাম দিদি তুমি অন্য কাওকে দিয়ে প্রমোশন করাও আমি যদি করিও পূজোর পর ছাড়া পাড়বো না কারন ৪০-৪৫ + শাড়ির শুট আমায় এই দেড় মাসের মধ্যে করতে হবে আমি কোনো ভাবেই পারবো না, দিদির উত্তর ছিলো আমি কষ্ট পেলাম আমার একমাত্র ভরসার যায়গা তুমি......।।দিদি হয়তো পোষ্ট টা পড়বে🤍

তাই এটাই কারন আমার এতো কাজ করার, কিন্তু দিন শেষে ভীষণ ক্লান্ত লাগে আর যেনো পেরে উঠছি না! নিজের এতো কষ্ট করে তৈরি করা যায়গা টা ছেড়ে নিজেরই পালিয়ে যেতে মন চায়...।।

অনেক ভেবে ঠিক করেছি নিজেকে আর এতো torture করবো না , যাদের আমাকে ছাড়া একদমি চলে না এমন হাতে গোনা কিছু মানুষের কাজ করবো 🙏

আমার এই পছন্দের কাজটাকে আর আমার বিরক্তির কারন বানাতে চাই না, এই যায়গা টা শুধুমাত্র আমার শখের যায়গা থাক......।।আর যেই কারনে এতো কষ্ট করলাম নিজেকে financially independent করার এটা যেনো ধরে রাখতে পারি…..

এখন এটা নিয়ে অনেকে অনেক কথা বলবে,বলুক সত্যি আর কিছু যায় আসেনা......দিন শেষে আমিও মানুষ, নিজের মন মতো বাঁচার অধিকার আমারও আছে তাই সবটা ঈশ্বরের উপরই ছেড়ে দিলাম

চপ মুড়ি আমাদের মেদিনীপুর বাসীর ইমোশন 😍Good evening everyone 😋😋
07/08/2025

চপ মুড়ি আমাদের মেদিনীপুর বাসীর ইমোশন 😍
Good evening everyone 😋😋

মনটা একটু খারাপ ছিলো🥹✨Good afternoon everyone 💜         ゚
07/08/2025

মনটা একটু খারাপ ছিলো🥹✨
Good afternoon everyone 💜

আপনি কোনো পুরুষকে বদলাতে পারবেন না। কারণ তারা জেদী, একরোখা এবং নিজের বিশ্বাসে অটল।কিন্তু আপনি তাকে ভালোবাসলে, সে নিজ থেক...
06/08/2025

আপনি কোনো পুরুষকে বদলাতে পারবেন না। কারণ তারা জেদী, একরোখা এবং নিজের বিশ্বাসে অটল।

কিন্তু আপনি তাকে ভালোবাসলে, সে নিজ থেকেই বদলে যাবে। তার আচরণ, কথার টোন অটোম্যাটিক পরিবর্তন হবে।

নারী শক্তিশালী কেউ না, সে শক্ত হতে গেলে ভেঙে যাবে। প্যাচাতে গেলে কেটে যাবে। সে মূলত কোমল, পানির মতো তরল। এতটাই কোমল যে, তার পরশে পৃথিবীর সবচে শক্ত পুরুষও গলে যেতে বাধ্য।

কখনো সংসারে অমিল দেখা দিলে একবার নিজেকে যাচাই করুন। দেখুন, আপনার আচরণ নারীসুলভ আছে কি না। আপনি কারো শখের নারী হওয়ার আগে ভাবুন, কারো শখের হওয়ার মতো করে তাকে ভালোবাসতে পারছেন কি না।

তালাক হয়ে যাবে; সবাই উপস্থিত, সালিশ চলছে। তখনও কোনো স্ত্রী ‘নারী’ হয়ে উঠলে, কোমল স্বরে একবার পুরুষকে চাইলে, স্বামীর পাহাড়সম রাগ নিমিষেই বরফশীতল পানি হয়ে যায়। এটাই দাম্পত্যের রসায়ন। স্বামী-স্ত্রী ছাড়া পৃথিবীর কেউ এর মূল কারণ বোঝে না।

সেজন্য বলি, সমস্যা হলেই মায়ের কাছে ফোন নয়। আপনার পুরুষকে বুঝুন। সে বাহিরে থাকে, টাকা ইনকাম করে। বহুরকম লোকজনের সাথে তার উঠাবসা, লেনদেন। কোনো কারণে তার মেজাজ বিক্ষি'প্ত হতে পারে। নারীর কাজ যত কঠিনই হোক, সে সমাজ ফেস করে না।

ফলে নিজেকে সংযত ও নিয়ন্ত্রিত রাখা তার পক্ষে সম্ভব। তাই, আপনার পুরুষ বাইরে থেকে এলে তার যত্ন নিন। চেহারা ফ্যাকাশে দেখলে তখনই কী হয়েছে জিজ্ঞেস না করে তাকে পানি দিন। বলুন একটু গোসল করে আসেন খাবার দিই। পরে ঠান্ডা মাথায় জিজ্ঞেস করুন কী হলো।

পুরুষ কখনো জেতে কখনো ঠকে। তার জেতাটা যেমন ইনজয় করেন, ঠকাটাও মেনে নিন। সে কোথাও লস করেছে মানেই তাকে বকাঝকা করবেন, এমন নয়। হেরে যাওয়ার অনুভব তারও আছে। বরং সাপোর্ট দিন। সহজ করুন। সময় বুঝে পরামর্শ দিন। এই যে ম্যানেজ করার ব্যাপার, এটা নারীদের আছে।

আম্মাজান খাদিজার কথা ভাবুন। কীভাবে নবুওয়াতের প্রথম আগমন তিনি সামাল দিয়েছেন। নবিজির কথাটা মনে করুন, খাদিজা! আমি বোধহয় মা"রা যাব, কে আমাকে বিশ্বাস করবে? খাদিজা শান্ত গলায় নবিজির বুকের বোঝা নামিয়ে দিলেন। তাঁর প্রশংসা করলেন। ব্যক্তিগত আমল উল্লেখ করলেন। কেন খাদিজা সর্বশ্রেষ্ঠ, এই এক ঘটনা তার উপযুক্ত প্রমাণ।

ঠিক এজন্যই নারী সুকুন, নারী শান্তি, নারী পুরুষের মোহ। যে নারীর কণ্ঠ পুরুষের চেয়ে উঁচু, চলাফেরা অতি-আধুনিক, পুরুষোচিত, সে নারী ময়ূর থেকে কাক হতে চায়। নিজের মোহনীয় সৌন্দর্য ছেড়ে বিদঘুটে হতে চায়।

এমন নারী যত সুন্দরীই হোক, তার সংসার হয় না। হলেও মরচে ধরে যায়। বাচ্চাকাচ্চা বা সামাজিকতার জন্য কোনরকম টিকে থাকে। একে জীবন বলে না, বলে ঘানি টেনে যাওয়া। সুতরাং নারী, আপনি বরং নারীই হোন। কোমল হোন, শান্ত হোন। নরম হোন, সুকুন হোন। দেখবেন পাথরের মতো পুরুষও, আপনার ফোঁটা ফোঁটা ভালোবাসার সামনে নিজেকে বিলিয়ে দিতে বাধ্য হবে।

লেখা-সাদিক ফারহান







゚viralシfypシ゚viralシalシ

মানুষ যখন তোমার দরকার হয় তখন প্রশংসায় ভরিয়ে দেয় আর প্রয়োজন ফুরালেই তোমার নামে বদনামের ফেরিওয়ালা হয়ে ওঠে 🙏     ゚
06/08/2025

মানুষ যখন তোমার দরকার হয় তখন প্রশংসায় ভরিয়ে দেয় আর প্রয়োজন ফুরালেই তোমার নামে বদনামের ফেরিওয়ালা হয়ে ওঠে 🙏

পরিবারে বিষাক্ত রাজনীতি? "প্রতিবাদ করলেই তুমি খারাপ!".....পৃথিবীতে সবচেয়ে সূক্ষ্ম অথচ ভয়ঙ্কর মানসিক খেলা অনেক সময় চলে আম...
06/08/2025

পরিবারে বিষাক্ত রাজনীতি? "প্রতিবাদ করলেই তুমি খারাপ!".....

পৃথিবীতে সবচেয়ে সূক্ষ্ম অথচ ভয়ঙ্কর মানসিক খেলা অনেক সময় চলে আমাদের নিজস্ব পরিবারের ভেতরেই। সবচেয়ে বেশি মাইন্ড গেইম খেলা হয় বাবা-মায়ের দিক থেকেই যেখানে সন্তান সবসময় অপরাধী, আর বয়সের কারণে বাবা-মা হয়ে যান ‘অপরাজেয়’ সত্যের প্রতীক।

বয়স মানে অভিজ্ঞতা, কিন্তু অভিজ্ঞতা মানেই সবসময় সঠিক সিদ্ধান্ত তা নয়। বাবা-মায়েরা ভুল করতে পারেন, করেও থাকেন। কিন্তু সমাজ সেই ভুল নিয়ে প্রশ্ন করতে দেয় না। সন্তান যদি সাইলেন্ট ট্রিটমেন্ট, ইমোশনাল হ্যারাসমেন্ট, ভার্বাল অ্যাবিউজমেন্টের শিকার হয়েও চুপ থাকে তাকে বলে “অভদ্র”। প্রতিবাদ করলেই "তুমি খারাপ সন্তান"।

বেশিরভাগ পরিবারেই বাবা-মা জানেন কোন সন্তানের মাথায় কাঁঠাল ভেঙে খাওয়া যায়, আর কাকে তোষামোদ করে চলা ভালো। এ এক অদ্ভুত ক্ষমতার খেলা। হাজারো সন্তান জীবনের সঞ্চয়, সময়, ভালোবাসা দিয়ে যায় ফিরে পায় অস্বীকৃতি। আবার কেউ কেউ সামান্য কিছু করেও হয়ে যায় “সেরা সন্তান”।

আর একজন সন্তান, যিনি হয়তো পরিবারের জন্য বটগাছের ছায়া হয়ে থেকেছেন, তাকেই প্রতিনিয়ত ছোট করা হয়। কারণ, এখন তো সবাই নিজের ডানা মেলেছে তাকে ছোট করে রাখাই যেন নিয়ম। এমন পরিস্থিতি একজন মানুষকে নীরবেই ধীরে ধীরে দূরে ঠেলে দেয়।

এই ক্ষত কেউ বোঝে না। কারণ যার উপর দিয়ে যায়, কেবল সেই-ই জানে এর ওজন কেমন।

কিছু কষ্ট গভীরে থাকে:

তুমি যতই ভালো হও, যতই সহ্য করো একদিন সমাজ বলবেই: “তুমি কিছু করো না”, “তুমি অকৃতজ্ঞ”, “তুমি খারাপ”।

যখন বাবা-মার ভূমিকা সন্তানের জীবনে সহায়কের বদলে শত্রুতে পরিণত হয় তখন জীবন চলে, কিন্তু হৃদয় টা ক্ষতবিক্ষত হয়ে যায়। ভগবানের পরেই বাবা-মা এই বাক্যটি তখন এক যন্ত্রণার ভার বহন করে।

এবং তবু…

পৃথিবীতে সবচেয়ে পবিত্র সম্পর্ক কোনটি?
আমার জীবন শেখায় স্বামী-স্ত্রী সম্পর্কই সবচেয়ে বাস্তব, সবচেয়ে সহনশীল, সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য। যদি আপনি একজন সঠিক জীবনসঙ্গী পান তাহলে জীবনের অনেক বিষাক্ত সম্পর্কই আর প্রয়োজন হয় না।

আর যদি সেই সঙ্গী-টিই ভুল হয়, তাহলে বাকি সব সম্পর্ক থেকেও জীবনে স্বস্তি আসে না।

> “সম্পর্কে শ্রদ্ধা থাকা জরুরি, তবে শ্রদ্ধা আদায়ের নাম করে মানসিক নিপীড়ন নয়।”

কিছু বাস্তব সত্য:

সব বাবা-মা শ্রেষ্ঠ হন না।

সব সন্তান অকৃতজ্ঞ হয় না।

যারা নিঃশব্দে সহ্য করে, তারা দুর্বল নয় তারা শুধু পরিবারকে ভাঙতে চায় না।

সবাই যে সমাজে ভালো, সে প্রকৃত ভালো না—অনেকেই হিপোক্রেট।
゚ ゚

জন্মদিনে মায়ের দেওয়া নতুন শাড়ি 💜Good morning everyone 🌄🥰
06/08/2025

জন্মদিনে মায়ের দেওয়া নতুন শাড়ি 💜
Good morning everyone 🌄🥰

শ্বশুর বাড়ি কি কখনও নিজের বাড়ি হতে পারে? অনেকেই বলেন মেয়েদের নিজেদের কোনও বাড়ি হয় না। আসলে এই বাপের বাড়ি, শ্বশুর ব...
05/08/2025

শ্বশুর বাড়ি কি কখনও নিজের বাড়ি হতে পারে?

অনেকেই বলেন মেয়েদের নিজেদের কোনও বাড়ি হয় না। আসলে এই বাপের বাড়ি, শ্বশুর বাড়ি, মামা বাড়ি এই শব্দ গুলোতেই আমার ভীষণ আপত্তি। যে বাড়িটায় ছেলেবেলা থেকে আমার মা বড় হয়েছে, যেখানে তাঁর সমস্ত স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে, যেখানে জন্মেছে, বড় হয়েছে, সেটা কেন শুধু মামার বাড়ি? কেন শেখানো হয় না যে মায়ের বাড়ি যাব। আবার বাপের বাড়িই বা কেন?

যে বাড়ির সমস্ত দেওয়ালগুলো মা নিজের মায়া মমতা ভালোবাসা পরিশ্রম দিয়ে তৈরি করেছে ওটাতো মায়েরও ভিটে মায়েরও বাড়ি। শ্বশুর বাড়ির ক্ষেত্রেও বিষয়টা অনেকটা একই রকম। বাড়ির সব কটা আসবাব, গাছ, রান্নাঘরের খুঁটিনাটি সব শাশুড়ি যত্ন করে তৈরি করা সত্ত্বেও সেই বাড়ি চিরকাল শ্বশুর বাড়ির তকমা পায়। সেই বাড়ি তো শাশুড়িও বাড়ি। তাহলে শব্দগুলোয় এতো পুরুষ ছোঁয়া হবে কেন? আসলে এক্ষেত্রে "আমাদের বাড়ি" এই শব্দটা বললে সব অর্থ বদলে যায় ভেঙে পড়ে সামাজিক সমস্ত বর্বরতার দেওয়াল। মেয়েদের নিজেদেরই নিজেদের বাড়ি তৈরি করতে হবে। বাপের বাড়ি যেটাকে বলি বিয়ের পরে সেই বাড়িকেই পর করতে থাকে মেয়েরা। নিজের সমস্ত অস্তিত্ব ভুলতে থাকে অন্য একটা নাম পেতে। এর বউ, ওর বউমা, কোথায় যেন হারিয়ে যেতে থাকে পিতৃ পরিচয়। তার একমাত্র কারণ মেয়েরা নিজেরাই তৈরি করে। কেন বাড়ি ছাড়ার পরে নিজেদের কর্তব্য শুধু দুটো ফোনে সীমাবদ্ধ থাকবে। কেন মা-বাবার বিপদে আপদে একমাত্র পাশে দাঁড়ানোর দায়িত্ব বাড়ির ছেলের একার হবে?
মা বাবাকে দেখার দায়িত্ব ছেলে মেয়ে নির্বিশেষে দুজনের উপরেই পড়া উচিত। এভাবে বাড়ি এসে অন্য বাড়ি এলেও নিজের বাড়ির দায়িত্ব একাধারে সামলাতে থাকলে আর নিজের বাড়িটাকে বাপের বাড়ি মনে হবে না। বিয়ের পর ক'টা মেয়ে বাপের বাড়ির ইলেকট্রিক বিল কত এসেছ খোঁজ নেয় বলুন তো? খুব কম মেয়ে নিজের দায়িত্ব পালন করে। যখন নিজের বাড়ির মধ্যে নিজের ভিত শক্ত থাকবে তখন অন্য একটা বাড়িকেও নিজের বাড়ি বলতে আর অস্তিত্ব সংকটে ভুগতে হবে না। খুব কম মেয়েই বিয়ের পরে বাবার বাড়ির বাজার হল কি না তার খোঁজ নেয়। তাই ধীরে ধীরে বাড়িটাও পর হয়ে যায়। যেখানে নিজের বাড়িটাই এত সহজে পর করে দেওয়া যায়, সেখানে লোকের বাড়ি আপন হবে কী করে? নিজের অস্তিত্ব ভুলে নয় , বরং মাথা উঁচু করে দুটো বাড়িকেই নিজের বলতে হবে। একটায় জন্ম হয়েছে আর আরেকটায় আপনার সন্তান জন্মাবে তাই দুটোই আপনার বাড়ি। এতে কোনোও দ্বিমত নেই। যেদিন নিজেদের মনে এই ধারণা দৃঢ় ভাবে প্রতিষ্ঠিত করা যাবে সেদিন আর শ্বশুর বাড়ি বাপের বাড়ি শব্দগুলো পালটে শুধু আমাদের বাড়ি হয়েই থাকবে। পুরুষতন্ত্রের দেওয়াল ভাঙতে হলে আগে নিজেকে বদলাতে হবে....

সংগৃহীত fb








👇ছদ্মবেশী আপনজন: আত্মার চেয়েও কাছের ছুরি……জীবনে কিছু সম্পর্ক থাকে রক্তের, ঘরের কিংবা বহু বছরের পরিচয়ের। সমাজ যাদের আপন ব...
05/08/2025

👇ছদ্মবেশী আপনজন: আত্মার চেয়েও কাছের ছুরি……
জীবনে কিছু সম্পর্ক থাকে রক্তের, ঘরের কিংবা বহু বছরের পরিচয়ের। সমাজ যাদের আপন বলে মেনে নেয়, আমরা নিজেরাও তাদের সেই জায়গা দিই। কিন্তু সময়, পরিস্থিতি এবং কিছু বাস্তব অভিজ্ঞতা প্রমাণ করে দেয়, সব সম্পর্ক ‘আপন’ নয়। কেউ কেউ শুধু ‘নামে আপন’, আর ‘কাজে’ ভয়ংকর প্রতারক শত্রুর চেয়েও নির্মম।

এই মানুষগুলো মুখে মধু মাখানো কথা বলে, হাসিমুখে ঘুরে বেড়ায়, আপনার জীবনের প্রতিটি কোণায় অনায়াসে প্রবেশ করে। তারা জানতে চায় আপনার গোপন কথা, দুর্বলতা, চিন্তা আর স্বপ্ন। কিন্তু যখন সময় আসে পাশে দাঁড়ানোর, তখন এরা হয় অদৃশ্য, নয়তো আপন জগতেই চালিয়ে দেয় ছুরি। এই ছুরি গায়ে নয়, আত্মায় লাগে যেখান থেকে ক্ষত শুকায় না সহজে।

শত্রু তো সামনাসামনি বিরোধিতা করে তাকে চেনা যায়, সামলানোও যায়। কিন্তু ছদ্মবেশী আপনজন যে হাসে আপনার সঙ্গেও, আর পরক্ষণেই ফাঁস করে আপনার ভরসা তাকে প্রতিরোধ করাই সবচেয়ে কঠিন। কারণ আপনি তাকে চিনতেই পারেন না যতক্ষণ না সে আপনার ভরসার দেয়াল ভেঙে দেয়।

বিশ্বাস ভাঙার যন্ত্রণা এমন এক যন্ত্রণা, যা শরীর নয় মন, আত্মা, এবং ভবিষ্যতের সাহসকেও আঘাত করে। আপনি তখন শুধু আহত হন না, প্রশ্নবিদ্ধ হন নিজের বিচারবুদ্ধি নিয়েও। কেন তাকে বিশ্বাস করলাম? কেন এতটা কাছে আসতে দিলাম?

তবে এটিই জীবনের এক অমূল্য শিক্ষা দেয়🔹 রক্তের সম্পর্কেই ভালোবাসা সীমাবদ্ধ নয়
🔹 সময়ের পুরনো সম্পর্ক মানেই নির্ভরতা নয়
🔹 মুখের ভাষা দিয়ে নয়, মানুষকে বিচার করতে হয় মন আর কার্যকলাপ দিয়ে

সত্যিকারের ‘আপন’ মানুষ কখনও আপনকে অপমান করে না, গোপন কথা ফাঁস করে না, প্রয়োজনে দূরে থেকেও পাশে থাকার চেষ্টা করে। তাদের চোখে থাকে আন্তরিকতা, কথায় থাকে নির্ভরতা, আর আচরণে থাকে স্নেহ।

তাই বাঁচতে হলে একটা বুদ্ধিমান অভ্যাস গড়ে তুলুন:
মানুষকে রক্ত নয়, মন দিয়ে যাচাই করুন। সম্পর্কের শিরোনাম নয়, বরং তার ভেতরের লেখা পড়ুন।
কারণ, কিছু সম্পর্ক নামেই "আপন"কিন্তু বাস্তবে তারা হয়ে ওঠে আত্মার চেয়েও কাছের ছু*রি।

স্বামীর ইনকামের মধ্যে যারা নিজেদের চাহিদা নিয়ন্ত্রণে রেখেছে পৃথিবীতে তারাই সবচেয়ে সুখী!বর্তমান যুগে জীবনযাত্রার খরচ ক্রম...
04/08/2025

স্বামীর ইনকামের মধ্যে যারা নিজেদের চাহিদা নিয়ন্ত্রণে রেখেছে পৃথিবীতে তারাই সবচেয়ে সুখী!
বর্তমান যুগে জীবনযাত্রার খরচ ক্রমাগত বাড়ছে। নানা রকম চাহিদা, প্রযুক্তির হাতছানি, সোশ্যাল মিডিয়ার প্রভাব—সবকিছু মিলে আমাদের ভোগের আগ্রহকে বাড়িয়ে দিচ্ছে প্রতিনিয়ত। তবে এই দুনিয়ার যান্ত্রিকতার মাঝেও কিছু মানুষ নিজেদের সীমিত সাধ্যের মধ্যে থেকেও অসাধারণ সুখী জীবন যাপন করেন। বিশেষ করে যারা স্বামীর ইনকামের সীমাবদ্ধতা বুঝে চাহিদা নিয়ন্ত্রণে রাখতে জানেন, তারাই প্রকৃত অর্থে সুখী। এই লেখা তাদের নিয়েই।

সীমিত আয়ের সংসারে সত্যিকারের সুখ খোঁজা
অনেকেই মনে করেন অর্থই সুখের মূল চাবিকাঠি। কিন্তু বাস্তবে দেখা যায়, টাকা থাকলেও শান্তি থাকে না অনেক পরিবারে। কারণ, যেখানে প্রত্যাশা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়, সেখানে অপূর্ণতা, হতাশা আর অশান্তি দানা বাঁধে।

কিন্তু যারা স্বামীর ইনকাম অনুযায়ী নিজের চাহিদাকে মানিয়ে নিতে শেখেন, তারা সংসারে অল্পতেই তৃপ্ত থাকেন। তারা বুঝতে পারেন—অতিরিক্ত চাহিদা মানেই অতিরিক্ত চাপ।

কেন নিজের চাহিদা নিয়ন্ত্রণ জরুরি?
১. পারিবারিক শান্তি বজায় রাখতে:
যেখানে স্ত্রীর চাহিদা সবসময় স্বামীর আয়ের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়, সেখানে মনোমালিন্য বা ঝগড়ার সম্ভাবনা অনেক কমে যায়।

২. দাম্পত্য সম্পর্ক মজবুত হয়:
স্বামী যখন দেখে স্ত্রী তার সামর্থ্য অনুযায়ী জীবনযাপন করছে, তখন তার ভেতর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা আরও গভীর হয়।

৩. সন্তানদের সামনে ইতিবাচক দৃষ্টান্ত তৈরি হয়:
মা-বাবার আচরণ দেখে সন্তানরাও শিখে—কীভাবে সীমিত সম্পদের মাঝেও সুন্দর জীবনযাপন সম্ভব।

৪. অপ্রয়োজনীয় ঋণ ও আর্থিক চাপ থেকে মুক্তি মেলে:
বাড়তি খরচ না করলে ক্রেডিট কার্ডের ঋণ, কিস্তির বোঝা বা অন্য কাউকে ধার করার প্রয়োজন হয় না।

অল্পে তুষ্ট থাকার আনন্দ
অল্প চাহিদা মানেই অল্প ব্যয়। এতে করে যে টাকাটা বাঁচে, তা ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করা সম্ভব হয়। ছোট ছোট স্বপ্ন পূরণের মধ্যে দিয়ে জীবনে আসে সন্তুষ্টি। যেমন, মাসে একবার প্রিয় রেস্তোরাঁয় খাওয়া, ঈদে একটা নতুন শাড়ি, বছরে একবার বেড়াতে যাওয়া—এই ছোট খুশিগুলোই হয়ে ওঠে জীবনের বড় পাওয়া।

কীভাবে নিজের চাহিদাকে নিয়ন্ত্রণ করবেন?
সোশ্যাল মিডিয়ার ঝুঁকে না পড়ে বাস্তব জীবনের অগ্রাধিকার দিন।

বাজেট তৈরি করুন ও তা মেনে চলুন।

“আমি কী সত্যিই এটা দরকার?”—এই প্রশ্নটি নিজেকে করুন যেকোনো কিছু কেনার আগে।

সন্তুষ্ট থাকার চর্চা করুন—সুখ মানেই বড় বাড়ি বা দামি জামাকাপড় নয়।

সত্যিকারের সুখ কখনো বাইরের জৌলুশে নয়, বরং নিজের মানসিক শান্তি আর পারিবারিক সম্পর্কের ভেতরেই লুকিয়ে থাকে। যারা স্বামীর সীমিত আয় বুঝে চলেন, নিজের চাহিদাকে সংযমের মধ্যে রাখেন—তারাই পৃথিবীর সবচেয়ে সুখী নারীদের মধ্যে একজন।

তাদের সংসারে থাকে না অহেতুক দ্বন্দ্ব, থাকে ভালোবাসা, বোঝাপড়া আর বিশ্বাস। এটাই হচ্ছে জীবনের প্রকৃত সাফল্য—যা অর্থ দিয়ে মাপা যায় না।

আপনার অভিমত কী? আপনি কী মনে করেন, সত্যিকারের সুখ কীভাবে পাওয়া যায়? নিচে কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না...




゚viralシfypシ゚viralシalシ








Address

Contai

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nilima Jana posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category