Bappi Barman page

Bappi Barman page “নিজেকে চিনে নেওয়া, নিজের সেরাটা গড়ে তোলা এবং অন্যদের অনুপ্রাণিত করা।”

02/11/2025

জীবনে এমন সময় আসবেই যখন সবকিছু ভেঙে পড়বে…
মানুষ পাশে থাকবে না, আশাও শেষ মনে হবে।
কিন্তু ঠিক এই মুহূর্তেই যদি তুমি এক পা এগিয়ে যেতে পারো —
সেই পা-টাই তোমাকে আলাদা করে দেবে বাকি দুনিয়া থেকে ।

30/10/2025

✨ "Believe in Yourself – The Beginning of Success" ✨

No one may believe in you today…
But the moment you start believing in yourself —
that’s when your real journey begins. 💪

🌱 Keep going, even when no one supports you.
🔥 Because one day, your belief will become your success story.

🎯 Remember:
👉 Don’t wait for others to believe in your dream.
👉 Be your own believer, your own motivator.

If this video touched your heart ❤️ —
Share it with someone who needs to hear this today



18/10/2025

"চোখ যত দূর যায়, শুধু সবুজের সমুদ্র আর নীল পাহাড়ের ডাকে মন হারিয়ে যায় 🌿☁️
লঙ্কাপাড়া ভিউ পয়েন্ট — প্রকৃতির এক অপার বিস্ময়! 🏞️
যেখানে পাহাড়, নদী আর চা-বাগান মিলেমিশে সৃষ্টি করেছে স্বর্গীয় দৃশ্য ✨”

08/07/2025

🌾 গল্পের শিরোনাম: “এক টুকরো চক আর একটি স্বপ্ন”
ছেলেটির নাম ছিল রাজেশ। ভারতের বিহারের একটি ছোট্ট গ্রামে জন্ম তার। বাবা একজন অটো চালক, মা গৃহিণী। সংসারে তিন বেলার খাবার জোটানোই চ্যালেঞ্জ ছিল।

তবুও রাজেশের চোখে ছিল এক স্বপ্ন—একদিন বড় হয়ে স্কুলের শিক্ষক হবে। কারণ, গ্রামের স্কুলে শিক্ষকের সংখ্যা ছিল কম, আর শিশুদের পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ গড়ে উঠছিল না।

স্কুলে সে হেঁটে যেত ৩ কিমি দূর থেকে, হাতে থাকত একটি খাতা আর এক টুকরো আধা ভাঙা চক। প্রতিদিন ক্লাসে গিয়ে সে শুধু নিজে পড়ত না, বরং যারা বুঝত না তাদের নিজে থেকে বোঝাত। তার এই মানসিকতাই একদিন তাকে 'ছোট শিক্ষক' নামে পরিচিত করিয়ে দেয়।

তবে মাধ্যমিক পরীক্ষার সময় ভয়াবহ এক ঝড় এসে তাদের ঘরের চাল উড়িয়ে দেয়। খোলা আকাশের নিচে বসে, তার মা কাঁদছিলেন—"তুই কীভাবে পরীক্ষার পড়া ধরবি এখন?"

রাজেশ বলেছিল,
👉 “ঘরের চাল উড়ে গেছে ঠিকই, কিন্তু মাথার স্বপ্নটা এখনো আছে।”

সে পড়া চালিয়ে যায়। দুপুরে স্কুল, সন্ধ্যায় হোটেলে প্লেট ধোয়, আর রাতে LED আলো না থাকলে কেরোসিন ল্যাম্পে পড়ে।

ফলাফল?
🎓 সে রাজ্যের মেধা তালিকায় আসে, স্কলারশিপ পায়। গ্র্যাজুয়েট হয়ে আবার নিজের গ্রামে ফিরে আসে। গড়ে তোলে একটা ছোট্ট পাঠশালা, যেখানে সে গ্রামের পিছিয়ে থাকা শিশুদের জন্য বিনামূল্যে ক্লাস নেয়।

আজ রাজেশ সেই গ্রামের শিক্ষার মুখ। সে প্রমাণ করেছে—
শিক্ষা শুধু শহরের অধিকার নয়, সাহস যার আছে শিক্ষা তার সাথেই থাকে।

🌟 এই গল্প আমাদের কী শেখায়?
আর্থিক কষ্ট কখনো শিক্ষার বাধা হতে পারে না, যদি মন থেকে ইচ্ছা থাকে।

যারা স্বপ্ন দেখে শুধু নিজের জন্য না, সমাজের জন্য—তারা একদিন সমাজ বদলে দেয়।

কষ্টই মানুষকে গড়ার উপাদান

এক টুকরো চক আর একটি অদম্য স্বপ্ন – রাজেশ দেখিয়েছে যে শিক্ষার আলো শুধু শহরে নয়, গ্রামেও জ্বলে উঠতে পারে।

আজকের Gramin Shiksha Mission–এর শিক্ষা:
👉 নিজের স্বপ্ন দিয়ে অন্যের ভবিষ্যৎ আলোকিত করো।

এই গল্প যদি আপনার মন ছুঁয়ে যায়, তাহলে তা শেয়ার করুন। আপনার একটি শেয়ার হয়তো আগামী দিনের আরেকটি রাজেশ তৈরি করবে।











12/06/2025

🕊️ ডঃ বি. আর. আম্বেদকর: এক গ্লাস জল বদলে দিলো ভবিষ্যৎ
ছোটবেলায় ভীমরাও রামজি আম্বেদকর স্কুলে ভর্তি হন। তবে তার জন্য শিক্ষা পাওয়া সহজ ছিল না। তিনি একটি দলিত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন—সেই সময়ে সমাজে 'অস্পৃশ্য' হিসেবে বিবেচিত। স্কুলে প্রতিদিন আসতেন, কিন্তু ক্লাসে বসার অধিকার ছিল না। তাঁকে মাটিতে বসে থাকতে হতো, এবং সবচেয়ে কষ্টকর ছিল—তাঁকে কেউ জল দিত না।

একদিন প্রচণ্ড গরমে স্কুলে বসে পিপাসায় কাতর হচ্ছিলেন ছোট্ট ভীম। জল খেতে চাইলেন। কিন্তু কোনো শিক্ষক বা ছাত্র তাঁকে জল দিতে রাজি হয়নি, কারণ তারা মনে করত ভীমরাও "অস্পৃশ্য", এবং তাঁর ছোঁয়া সমাজের নিয়ম ভঙ্গ করবে।

এই অপমান তাঁর মনে এমন এক আগুন জ্বালিয়ে দিলো, যে আগুন তাঁকে বলেছিল—“শিক্ষা অর্জন করো, যাতে একদিন তুমি এমন সমাজ গড়ো যেখানে কারো পিপাসায় কেউ কাঁদবে না।”

ভীমরাও পড়াশোনা চালিয়ে গেলেন—অসাধারণ মেধা আর অদম্য ইচ্ছাশক্তি নিয়ে। পরবর্তীতে তিনি লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিকস থেকে ডক্টরেট করেন, ভারতের সংবিধান রচনায় মুখ্য ভূমিকা রাখেন, এবং দেশকে এমন এক পথ দেখান যেখানে সবাই সমান।

📌 গল্প থেকে পাওয়া শিক্ষা:
বাধা যতই থাকুক, শিক্ষা কখনো থামানো যায় না।

একটি অপমান একদিন আপনাকে ইতিহাস গড়ার শক্তি দিতে পারে।

নিজের উপর বিশ্বাস রাখলে, সমাজের সব দেয়াল ভেঙে দেওয়া সম্ভব।

11/06/2025

🕊️ "সত্যের শক্তি – মহাত্মা গান্ধীর স্কুলজীবনের ঘটনা"
এক অনুপ্রেরণাদায়ক শিক্ষা মূলক গল্প

একবার ছোটবেলায়, গান্ধীজি স্কুলে পড়তেন। তখন তিনি ছিলেন সাধারণ এক ছাত্র — খুব মেধাবী না হলেও শৃঙ্খলাপরায়ণ, ভদ্র এবং অত্যন্ত লাজুক।

একদিন স্কুলে একজন ব্রিটিশ পরিদর্শক এসে উপস্থিত হলেন। শিক্ষক সবাইকে ইংরেজি শব্দ বানান (spelling) লিখতে দিলেন। শব্দটি ছিল "Kettle"। গান্ধীজি বানান ভুল করলেন — তিনি লিখলেন “Ketel”।

শিক্ষক বুঝতে পেরে ইশারায় তাকে পাশের সহপাঠীর খাতায় দেখে ঠিক বানান লিখতে বললেন। কিন্তু গান্ধীজি মাথা নিচু করে বসে রইলেন।
তিনি কপি করলেন না — কারণ তার শিক্ষা ছিল “সত্য এবং নৈতিকতা”র পথে থাকা।

শিক্ষক রাগ করলেন। বললেন,
“তুমি কেন কপি করলে না? এতে তো তোমার লজ্জা হওয়া উচিত।”

তখন গান্ধীজি মৃদু স্বরে বললেন:
👉 “আমি ভুল করেছি ঠিকই, কিন্তু অন্যের লেখা দেখে সঠিক বানান লিখলে সেটা মিথ্যা হবে। আমি ভুল শিখতে চাই না।”

এই ছোট্ট ছেলেটিই একদিন হয়ে উঠলেন ‘মহাত্মা’, যাঁর একমাত্র অস্ত্র ছিল সত্য ও অহিংসা।
তিনি প্রমাণ করেছিলেন, জীবনের শুরুতে ছোট ছোট সৎ সিদ্ধান্ত — ভবিষ্যতে বিশাল প্রভাব ফেলে।

🔖 এই গল্প থেকে আমরা কী শিখি?
সত্য ও নীতির পথে চলা প্রথমে কঠিন হলেও ভবিষ্যতে মানুষকে মহান করে তোলে।

ছোট বয়স থেকেই যদি আমরা নৈতিকতা রক্ষা করি, তবে ভবিষ্যতের সমাজও হবে আদর্শ।

07/06/2025

🚀 “অসম্ভবকে জয় করার গল্প” – ড. এ.পি.জে. আব্দুল কালামের জীবন থেকে
📖 গল্পের নাম: “এক মাছ বিক্রেতার ছেলে থেকে ভারতের ‘মিসাইল ম্যান’”
তামিলনাড়ুর রামেশ্বরম – একটি ছোট্ট দ্বীপ। সেখানেই জন্মগ্রহণ করেন আবুল পাকির জয়নুল আবেদিন আব্দুল কালাম। তাঁর বাবা ছিলেন নৌকাবাড়ি চালক, মা ছিলেন গৃহবধূ। সংসারে আর্থিক সচ্ছলতা ছিল না, কিন্তু ছিল মূল্যবোধ আর কঠোর পরিশ্রমের শিক্ষা।

ছোটবেলা থেকেই কালাম খুব পরিশ্রমী ছিলেন। স্কুল শেষে প্রতিদিন তিনি পত্রিকা বিলি করতেন, যাতে পড়াশোনার খরচ তুলতে পারেন।

একদিন স্কুলে বিজ্ঞান শিক্ষক একটি পাখির উড়ান বোঝাতে গিয়ে বললেন:

"Science is not just a book, it's imagination."
এই কথাটা কালামকে নাড়িয়ে দেয়। তখন থেকেই তার স্বপ্ন – আকাশ ছোঁয়া।

🧪 চ্যালেঞ্জ ও সংগ্রাম
স্কুল পাস করে তিনি Madras Institute of Technology-তে ভর্তি হলেন। সেখানেও টাকা জোগাড়ে ভীষণ কষ্ট হয়েছিল। মাকে গয়না বন্ধক রাখতে হয়েছিল। কিন্তু কালাম দমেননি। ঘুম কমিয়ে, খাওয়া কমিয়ে, দিনের পর দিন ল্যাবেই পড়ে থাকতেন।

তিনি যখন DRDO ও পরে ISRO-তে কাজ শুরু করেন, তখন তাঁকে প্রথমে উপেক্ষা করা হয়। তবে তাঁর একাগ্রতা, নীতিবোধ, এবং দৃঢ় মনোভাবই তাঁকে India’s Missile Program–এর স্থপতি বানিয়ে তোলে।

🛰️ সবচেয়ে বড় মুহূর্ত
১৯৮০ সালে, ভারতের প্রথম indigenous SLV (Satellite Launch Vehicle) সফলভাবে উৎক্ষেপণ করে – যেটির পেছনে ছিলেন আব্দুল কালাম। পরবর্তীতে তিনি ছিলেন Pokhran-II পারমাণবিক পরীক্ষার নেতৃত্বেও।

কিন্তু এত কৃতিত্বের পরও তিনি সবসময় সাধারণ পোশাক, সাধারণ জীবনযাপন, এবং অসীম বিনয়ের পরিচয় দিয়ে গেছেন।

👨‍🏫 তিনি বলতেন:
“Dream is not what you see in sleep, Dream is what doesn’t let you sleep.”

🌱 এই গল্পের শিক্ষা:
পরিবারের দারিদ্র্য আপনার ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে না, আপনার সাহস আর অধ্যবসায়ই করে।

যারা নিজের স্বপ্নকে সত্যি করতে জানে, তারাই একদিন জাতির ভবিষ্যৎ তৈরি করে।

শিক্ষা, শৃঙ্খলা আর নিষ্ঠা – এগুলিই জীবনের সবচেয়ে বড় সম্পদ।

একজন মাছ বিক্রেতার ছেলে… আজ ‘ভারতের মিসাইল ম্যান’ নামেই সারা বিশ্বে পরিচিত।

তিনি শেখালেন – স্বপ্ন দেখো, কিন্তু ঘুমিয়ে নয়; এমন স্বপ্ন দেখো যা তোমাকে ঘুমোতে দেবে না।

ড. এ.পি.জে. আব্দুল কালামের জীবন আমাদের বলে – সীমাবদ্ধতা নয়, সংকল্পই মানুষের আসল পরিচয়।

আজকের শিক্ষামূলক গল্প Gramin Shiksha Mission থেকে।










07/06/2025

🕉️ "জ্ঞান যেখানে বিনয় শেখায়" – স্বামী বিবেকানন্দের জীবনের একটি সত্য ঘটনা

🔸 ঘটনা: “আমি তোমাকেই খুঁজছিলাম!”
১৮৯৩ সালের কথা। শিকাগো ধর্ম মহাসভায় বক্তৃতা দিয়ে বিশ্বমঞ্চে হিন্দুধর্ম ও ভারতের মহত্ব প্রচার করে, স্বামী বিবেকানন্দ তখন সবার চোখের মণি হয়ে উঠেছেন।

কিন্তু ওই পথচলা শুরু হয়েছিল একেবারেই সাধারণ, বিনয় ও আত্মশক্তির পরিচয় দিয়ে।

তখন তিনি বারানসীতে অবস্থান করছিলেন। একদিন গঙ্গার ঘাটে হাঁটতে হাঁটতে হঠাৎ একদল বানর তার দিকে ধেয়ে আসে। বানরগুলো বেশ হিংস্র ছিল, এবং তারা তাকে আক্রমণ করতে উদ্যত হয়েছিল।

স্বামী বিবেকানন্দ তখন ভয় পেয়ে দৌড়াতে শুরু করেন। তখনই পেছন থেকে একজন সাধু চিৎকার করে বলেন:

"ফেস দ্য ব্রুট! মুখোমুখি হও পশুর, পালিও না!"

এই কথাটি তার হৃদয়ে গেঁথে যায়। তিনি থেমে দাঁড়িয়ে, শান্তভাবে বানরগুলোর দিকে ফিরে তাকান। আশ্চর্যজনকভাবে, বানরের দল হঠাৎ থেমে যায় এবং সরে যায়।

🔹 এই গল্পের শিক্ষা:
স্বামী বিবেকানন্দ পরে নিজেই বলেন,

“জীবনের সব ভয়, প্রতিকূলতা, দুঃসময় — এগুলোর থেকে পালিয়ে নয়, সোজাসুজি মুখোমুখি হয়ে এগিয়ে চলাই সত্যিকারের সাহস ও শিক্ষার পরিচয়।”

এই ছোট্ট ঘটনার মধ্যে ছিল এক অসাধারণ শিক্ষা — যখনই জীবন কঠিন হয়ে পড়ে, পালানোর চেয়ে তা মোকাবিলা করাই শ্রেষ্ঠ পথ ।

“ভয় পেলে শেষ, সাহস দেখালেই শুরু।”

স্বামী বিবেকানন্দের মতো আমাদেরও প্রতিদিনের জীবনে ভয়, সন্দেহ, প্রতিবন্ধকতা আসে। কিন্তু এগুলো থেকে পালিয়ে নয়, সেগুলোর মুখোমুখি হলেই আসে প্রকৃত জ্ঞান আর শক্তি।

চলো আমরা প্রতিদিন একটু সাহসী হই, একটু শিক্ষিত হই – নিজেদের জীবনের শিক্ষায়।







30/05/2025

🧒 গ্রামের সেই ছেলেটি, যাকে সবাই বলত ‘তুমি পারবে না’
একটা ছোট্ট গ্রাম, যেখানে বিদ্যুৎ ছিল না, ইন্টারনেট তো স্বপ্ন!
একটি পরিবার, যাদের হাতে বই কেনার সামর্থ্য ছিল না।

সেই পরিবারের ছোট ছেলে মনোজ। স্কুলে যেত হাঁটতে হাঁটতে ৩ কিমি পথ।
বই না থাকলেও, শোনার আগ্রহ ছিল অফুরন্ত। শিক্ষকের কথা শোনার পর বাড়ি ফিরে মাটিতে কাঠকয়লা দিয়ে লিখত। প্রতিদিন!

সবাই বলত:
“মনোজ, তোর দ্বারা হবে না।”
“এই পড়াশোনা গরিবদের জন্য না।”

কিন্তু মনোজ বিশ্বাস করত –
"আমার স্বপ্ন বড়, আমি থামব না।"

আজ মনোজ একজন সরকারি স্কুলের শিক্ষক।
সে পড়ায় সেই গ্রামে, যেখানে সে বেড়ে উঠেছে – যেন ফিরে এসেছে আলো নিয়ে।

একজন মনোজ দেখিয়ে দিল – শিক্ষা শুধু বই না, মন থেকেও হয়।
আর একজন শিক্ষক মানে শুধু চাকরি না, সেটা একটা পরিবর্তনের শুরু।

Address

Cooch Behar

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bappi Barman page posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share