https://www.facebook.com/110353375190963/

Pratima Mukherjee creator, Cooch Behar (2025)

01/10/2025

Good morning 🌞 ゚viralシviralシfypシ゚viralシalシ

30/09/2025

স্যাক্রিফাইস করছেন? করুন। সংসারে ভালো হতে গেলে, একটু-আধটু ছাড় তো দিতেই হয়।

ভোর রাত চারটেয় ঘুম ভাঙে, আবার রাত বারোটায়ও শুতে পারেন না?
তা হোক। আপনারই তো সংসার, আপনি ভেবেই নিচ্ছেন সবটা আপনার দায়িত্ব। কিন্তু ডাক্তাররা বলেন—শরীরকে চালাতে গেলে অন্তত ছ’ঘণ্টা বিশ্রাম লাগে। সেটা না পেলে ধীরে ধীরে শরীর ভাঙতে শুরু করে।

বেলা গড়িয়ে দুপুর হয়ে গেলেও হয়তো খাবার মুখে তোলেন না। অভ্যেস হয়ে গেছে—খিদে আসেই না আর। আসলে মনে করছেন, অন্যরা খাচ্ছে তো সেটাই যথেষ্ট। নিজের জন্য ভেবেছেনই বা ক’দিন?

অফিসে যাচ্ছেন পুরোনো ছেঁড়া জুতো পরে, জামাটাও টুকরো হয়ে যাচ্ছে, তবু নতুন কিছু কিনছেন না। কারণ টাকাটা জমাচ্ছেন ছেলে-মেয়ের পড়াশোনার জন্য, সংসারের অন্য খরচের জন্য। নিজেকে সরিয়েই রেখেছেন সবার আগে থেকে।

কিন্তু ভুলে যাচ্ছেন, মানুষ হিসাবে আপনিও সমান প্রাপ্য। আপনি যদি নিজেকে যত্ন না করেন, তাহলে সংসারের বাকিরাও কি আসলেই আপনার কষ্টটুকু বোঝে? নাকি তারা ধরে নিয়েছে—“ও তো এমনই, ওর কোনো দরকার নেই।”

ভাবুন তো, মাত্র ছ’সাতশো টাকার একজোড়া জুতো কিনলে সংসার গরিব হয়ে যাবে না। বরং প্রতিদিন অফিসে ঢোকার সময় আপনার হীনমন্যতাটা কমবে। আপনি নিজেকে একটু ভালো লাগাতে পারবেন।

প্রশ্ন হলো—যে ত্যাগ আপনি করছেন, সংসারের বাকিরা কি তা বোঝে? তারা কি আপনার মতো করে কোনো শখ ছাড়তে পারবে? নাকি সব দায়িত্ব চুপচাপ আপনার ঘাড়েই চাপিয়ে দিয়েছে?

শুনুন, সংসার মানে একপাক্ষিক দেওয়া নয়। এখানে সবাইকে যার যতটা সামর্থ্য আছে, তা ভাগ করে নিতে হয়। আপনি যদি নিজের সবটুকু বিলিয়ে দেন, তাহলে অন্যরা সেটা অভ্যাসে পরিণত করে ফেলে। তখন আপনার প্রাপ্যের ঘর ফাঁকা থেকে যায়।

তাই আগে নিজেকে গুরুত্ব দিন। নিয়ম করে খাওয়া-দাওয়া করুন, সময়মতো ঘুমান। কাজের ফাঁকে গান শুনুন, বই পড়ুন, নিজের মতো করে একটু সাজুন। সংসারের টানাপোড়েনের মাঝেও নিজের জন্য ছোট্ট কিছু করুন।

কারণ মনে রাখবেন—আপনি শুধু দায়িত্ব পালনের যন্ত্র নন। আপনিও একজন মানুষ। আপনাকেও ভালোবাসা, সম্মান আর যত্ন দরকার। নিজের গুরুত্ব যদি নিজেই না দেন, তাহলে অন্যরা কবে দেবে?

゚viralシviralシfypシ゚viralシalシ

30/09/2025

Good morning 🌞

29/09/2025

Bestfriend ❤️❤️❤️ সেই ক্লাস 5থেকে একসাথে পড়াশুনা,এখনো আমাদের সম্পর্ক অনেক ভালো ❤️

28/09/2025

Good morning 🌞 ゚viralシviralシfypシ゚viralシalシ

27/09/2025

Big thanks to Angel Manashi, Md Sàhábûddiñ Mihâ, Achinta Biswas, Runa Debnath, SuMi SaHa, Do Lo N, Ananda Biswas, Arman Sayed, Rupa Sarkar, Mamuni Saha, Kanika Kanika, Sk Noyon Btv, সুশান্ত সাহা, Rabi Kabiraj, বাংলার পোলা, Ghosh Pijush

for all your support! Congrats for being top fans on a streak 🔥!

27/09/2025

বাবার বাড়ি যেমনই হোক ওটাই আমার শান্তির জায়গা 😊❤️ ゚viralシviralシfypシ゚viralシalシ

27/09/2025

Good morning 🌞🌄 ゚viralシviralシfypシ゚viralシalシ

26/09/2025

আমাদের সমাজে দীর্ঘদিন ধরে একটা ধারণা চলে আসছে—যদি শ্বশুরবাড়িতে কোনো অশান্তি হয়, তাহলে সেই বাড়ির বউ যেন সেসব কথা নিজের বাবা-মায়ের কাছে না বলে। প্রায় প্রতিটি শ্বশুরবাড়িতেই এই কথা শোনা যায়: “এসব যেন তুমি তোমার বাপের বাড়িতে জানিও না।”

কিন্তু আসলে এটা কি ন্যায্য? একেবারেই না।

শ্বশুরবাড়ির অশান্তিতে একজন মেয়েকে প্রায়ই একা লড়াই করতে হয়। হয়তো স্বামী পাশে থাকে, কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই তাকেও পাশে পাওয়া যায় না। এমন পরিস্থিতিতে মেয়েটি পুরোপুরি নিঃসঙ্গ হয়ে পড়ে। চারপাশে মানুষ থাকলেও ভেতরে ভেতরে দমবন্ধ অনুভূতি তাকে গ্রাস করে।

এই সময়ে যদি মেয়েটি নিজের মাকে বা বাবাকে মনের কথা বলতে পারে, অন্তত কিছুটা হালকা হয়ে যায়। মা শুনবে, সান্ত্বনা দেবে, হয়তো বলবে—“চল, কিছুদিন আমার কাছে থেকে যাও।” এটা মোটেও খারাপ কিছু নয়। বরং মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য এটিই সবচেয়ে সহজ এবং কার্যকর উপায়।

কলকাতার এক বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত রীতা (ছদ্মনাম) কয়েক বছর আগে বিয়ের পর থেকেই শ্বশুরবাড়িতে নানা অশান্তির শিকার হন। শুরুতে তিনি ভেবেছিলেন, এসব কথা যদি বাপের বাড়িতে বলেন তবে সবাই ভাববে তিনি সংসার করতে পারছেন না। তাই চেপে রাখতেন।

কিন্তু কিছুদিন পরই তার ঘুমের সমস্যা শুরু হয়, অফিসে মন বসত না, আর ছোটখাটো বিষয়ে কান্না পেত। পরে একদিন সাহস করে মায়ের কাছে সব বলেন। মা তাকে কয়েকদিন নিজের কাছে রাখলেন, বোঝালেন, মানসিক সাপোর্ট দিলেন। এর ফলেই রীতা ধীরে ধীরে আত্মবিশ্বাস ফিরে পান। আজও তিনি সংসার চালাচ্ছেন, আর বলছেন—“যদি সেই সময় মায়ের কাছে না বলতাম, হয়তো ভেঙে পড়তাম, মনে হতো যেন নিজেকে শেষ করে ফেলি।”

মনোবিজ্ঞানের গবেষণায় দেখা গেছে—যখন মানুষ নিজের কষ্ট কাউকে বলে, তখন মস্তিষ্কে স্ট্রেস হরমোন কর্টিসলের মাত্রা কমে যায়। এর ফলে মানসিক চাপ হালকা হয় এবং সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতা বাড়ে।

মনোবিজ্ঞানী ড. এলিস ওয়াটকিন্স (University of Exeter, UK) তার এক গবেষণায় দেখিয়েছেন, “যখন কোনো নারী নিজের সমস্যার কথা বিশ্বস্ত কারও সঙ্গে শেয়ার করে, তখন তা শুধু মানসিক স্বস্তি দেয় না, বরং হতাশা থেকে সুরক্ষা দেয়।”

অন্যদিকে আমেরিকান সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের রিপোর্ট অনুযায়ী, পরিবার থেকে পাওয়া ইমোশনাল সাপোর্ট মানসিক রোগ প্রতিরোধে ও দীর্ঘমেয়াদী সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

আমাদের সমাজে একটা ভ্রান্ত ধারণা আছে—যদি মেয়ে শ্বশুরবাড়ির কথা নিজের বাপের বাড়িতে বলে, তাহলে সংসার ভেঙে যাবে। বাস্তবে ঘটে তার উল্টোটা। চেপে রাখা কষ্ট, দমিয়ে রাখা অভিমানই আসলে মেয়েকে ধীরে ধীরে ভেতর থেকে ভেঙে দেয়।

একজন মানুষ যত বেশি কষ্ট চেপে রাখে, তত দ্রুত মানসিক চাপ, ডিপ্রেশন আর সিদ্ধান্তহীনতার শিকার হয়। অথচ যদি সে নিয়মিত বাবা-মায়ের সাথে নিজের মনের কথাগুলো ভাগ করতে পারত, তাহলে হয়তো অনেক বড় সমস্যা এড়ানো যেত।

এখানে একটা জিনিস মনে রাখা জরুরি—কোনো মা-বাবাই চায় না তাদের মেয়ের সংসার ভেঙে যাক। বরং তারা চায় মেয়ে হাসিমুখে সুখে থাকুক। যদি দেখেন মেয়ে কষ্টে আছে, তখন হয়তো কিছুদিন কাছে রাখেন, তাকে বোঝান, শক্তি দেন। এরপর আবার মেয়েকে স্বাভাবিক জীবনে ফেরত পাঠান।

অর্থাৎ মায়ের কাছে কষ্ট বলা মানে এই নয় যে মা মেয়ে’কে শ্বশুরবাড়িতে অশান্তি করতে শেখাবে। বরং মা চায় মেয়ে যেন একটু সুস্থ হয়, মানসিক ভারসাম্য ফিরে পায়।

আজকাল আমরা শারীরিক অসুস্থতার কথা খোলাখুলি বললেও মানসিক কষ্টের কথা বলতে লজ্জা পাই। অথচ মানসিক স্বাস্থ্যের প্রভাব শারীরিক স্বাস্থ্যের উপরও পড়ে। অতিরিক্ত চাপ, অবহেলা, অপমান—এসব মনের ভেতরে জমতে জমতে একসময় শারীরিক অসুস্থতার কারণ হয়।

যদি মেয়েরা নিজের বাবা-মায়ের সঙ্গে এসব বিষয় খোলাখুলি আলোচনা করতে পারে, তাহলে তাদের মনোবল বাড়ে, হতাশা কমে, এবং তারা সুস্থভাবে সংসার চালিয়ে যেতে সক্ষম হয়।

তাছাড়া একজন মা কখনোই মেয়ের সংসার ভাঙতে চায় না। সে শুধু চায়, মেয়ে যদি কষ্টে থাকে তবে একটু সাহস পাক, একটু ভালোবাসা পাক, আবার হাসতে শিখুক। তাই যখন শ্বশুরবাড়িতে ঝগড়া বা অশান্তি হয়, তখন মেয়ের জন্য সবচেয়ে নিরাপদ জায়গা তার মায়ের কোলেই রয়ে যায়।

তাই দয়া করে এই বিষয়টিকে ভুলভাবে দেখবেন না। মায়ের কাছে মনের কষ্ট বলা কোনো অপরাধ নয়। বরং সেটাই মেয়ের বাঁচার শক্তি। কারণ দিনের শেষে প্রতিটি মা-বাবা শুধু একটি জিনিসই চান—তাদের মেয়ে যেন সবসময় শান্তি আর সুখে থাকে।

26/09/2025

কিছু মানুষ নামেই আপন, তাদের কার্যকলাপ শত্রুর থেকেও ভয়ংকর 🙂

25/09/2025

♦️অবিবাহিত মেয়েদের বলছি,
বিয়ের পরে তোমরা যখন মা হবে, তখন বুঝবে স্বামী মানে শুধু টাকা-পয়সা বা হ্যান্ডসাম চেহারা নয়।

হ্যাঁ, অর্থনৈতিক সচ্ছলতা এবং আকর্ষণীয় চেহারা অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু একজন স্বামীর আসল মূল্য তার দায়িত্ববোধ ও ভালোবাসায়।

রাত ৩ টায় বাচ্চা কাঁদছে। তুমি ক্লান্ত, প্রসব পরবর্তী দুর্বলতায় বিধ্বস্ত! সেই মুহূর্তে স্বামীর চেহারা বা ব্যাংক ব্যালান্স নয়, তার দায়িত্বশীলতা ও ভালোবাসাই হয়ে ওঠে সবচেয়ে মূল্যবান।

"তুমি ঘুমাও, বাচ্চাকে আমি দেখছি।" এই বাক্যের চেয়ে মধুর "ভালোবাসা" পৃথিবীতে আর দ্বিতীয়টি নেই!

তোমারা বিয়ের আগে কি দেখবে? যদি কেউ জিজ্ঞেস করে "কেমন স্বামী বেছে নেবে?" তুমি কি উত্তর দেবে?

♦️তুমি বলবে:
যে তোমার সন্তানের শ্রেষ্ঠ পিতা হবে।
যে তোমাকে সম্মান করবে, তোমার পরিবারকে ভালোবাসবে।
যে তোমাকে কখনো ধোঁকা দেবে না।
যে তোমাকে আগলে রাখবে কঠিন সময়ে, তোমাকে ছেড়ে যাবে না কোনো কিছুর বিনিময়ে।

মনে রেখো, দায়িত্ববান পুরুষ হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর পুরুষ। তাই তোমরা চেহারা না, চরিত্রের প্রেমে পড়ো।

25/09/2025

Good morning 🌞 radhe radhe 🙏🙏

Pratima Mukherjee creator

01/10/2025

30/09/2025

30/09/2025

29/09/2025

28/09/2025

27/09/2025

27/09/2025

27/09/2025

26/09/2025

26/09/2025

25/09/2025

25/09/2025

Address

Website

Alerts

Contact The Business

Shortcuts

Share

Category