Amar Kotha

Amar Kotha আমার কথা আমার বাক-স্বাধীনতা,
আমার কথা আমার মনের ভাব প্রকাশ
আমার ইচ্ছে আপনার জন্য কিছু করা।

প্রকৃত অর্থেই জ্ঞানী ব্যক্তি নিজেকে নিয়ে বেস্ত থাকে অন্যকে নিয়ে বাজে চিন্তা করার মতো সময় তার থাকেনা ও কারো ক্ষতি করে না।...
29/01/2025

প্রকৃত অর্থেই জ্ঞানী ব্যক্তি নিজেকে নিয়ে বেস্ত থাকে অন্যকে নিয়ে বাজে চিন্তা করার মতো সময় তার থাকেনা ও কারো ক্ষতি করে না।
#সবাই

মনের কথা দুঃখ বেথা কিছু স্থানে প্রকাশ হলে দুঃখ আরো বেরে যায় 😭 আবার কিছু স্থানে প্রকাশ করে শান্তি ও তৃপ্তি পাওয়া যায় 🥰মূল...
20/11/2024

মনের কথা দুঃখ বেথা কিছু স্থানে প্রকাশ হলে দুঃখ আরো বেরে যায় 😭
আবার কিছু স্থানে প্রকাশ করে শান্তি ও তৃপ্তি পাওয়া যায় 🥰
মূল কথা মানুষ চিন্তে ভুল হলেই বিপদ 🙀

19/11/2023

দায়েমী সালাত | হাকিকি সালাত | নামাজ তত্ত্ব |
আত্ম জ্ঞান | চ্যানেল অচল কথা

দায়িমি সালাত সম্পর্কে আলোচনা (কুরআন ভিত্তিক দলিল) |
দায়িমি সালাতের সঙ্গে ওয়াক্তিয়া সালাতের কোনো সম্পৃক্ততা নাই। এই নামায হযরত আদম হতে শুরু ...|

অচল কথা ইউটিউব চ্যানেলের পক্ষ থেকে সবাইকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ।
অচল কথা ইউটিউব চ্যানেলে সুফিবাদ এবং আত্ম-উন্নয়নের একটি আধ্যাত্মিক শিক্ষা মূলক ইউটিউব চ্যানেল।
এই চ্যানেলে সূফিবাদ, আত্মউন্নয়ন আত্মদর্শন ও আত্ম উপলব্ধি জ্ঞান নিয়ে আলোচনা করা হয় ।
বাংলাদেশের বিভিন্ন দরবারের ওলিয়ে কামেল, মোর্শেদ, সাধু, গুরুজন, গুনি পাগল, শুধ্ব মানুষ, ও বুজুর্গ ব্যক্তিদের গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা আপনাদের মাঝে তুলে দরছি । এখান থেকে সঠিক বিষয়টা গ্রহণের দায়িত্ব আপনাদের ।
শান্তির সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে আমরা কাজ করে যাচ্ছি, আপনারা আমাদের পাশে রয়েছেন, আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা এবং আমাদের কার্যক্রম ভালো লাগলো আমাদের সাথে থাকবেন ।
Ochol Kotha is one of the spiritual educational institutes of Sufism and self-improvement.
You can contact us by email for any requirement and suggestion.
Email - [email protected]

#অচলকথাইউটিউবচ্যানেলে








#অচলকথা
#আমারকথা
#গীতিকারকলিমুল্লাহহক
#কলিমুল্লাহহক

#কবিকলিমুল্লাহহক
#জয়নালবাবারদরবারশরীফ
#ইসলামিকলেকচার


#আমারকথা
#আত্মদর্শন

#আত্মউন্নয়ন

#একেশ্বরবাদ
#তত্ত্বজ্ঞান

#আলকুরআন
#ধর্মব্যবসা





#ওচলকথাইউটিউবচ্যানেল
#অচলকথা



#ইসলামিকলেকচার






#তরিকারওয়াজ

08/11/2023

অচল কথা | মা ও সন্তানের ভালোবাসা | একটি পশুর গল্প | ছোট গল্প | মায়ের কদর

01/11/2023

কাজী জাবের আহমেদ | শয়তানের কারখানা কোথায় | শয়তান সম্পর্কে কয়েকটি তথ্য । যেমন—

১.শয়তান মানুষের আকৃতি ধারণ করতে পারে। তারা মানুষকে দেখে, কিন্তু মানুষ তাদের দেখে না। মহান আল্লাহ বলেন, ‘সে নিজে এবং তার দল তোমাদের এমনভাবে দেখে যে তোমরা তাদের দেখতে পাও না।’ (সুরা আরাফ, আয়াত : ২৭)

২. শয়তান মানুষের সঙ্গে কথা বলতে পারে। সে যেকোনো ভাষায় কথা বলতে সক্ষম কারন সে দুষ্ট লোকের অন্তরে অভিরাম বিরাজ করে।

৩.আল্লাহর নাম স্মরণ করলে শয়তানের ঐ স্থানে কোনো সুযোগ নেই। সকলের উচিৎ তার ঘরে প্রবেশের সময় আল্লাহর নাম নেয়া ।

৪. আল্লাহর নাম স্মরণ করার মাধ্যমে মানুষ শয়তানের প্রভাব থেকে মুক্ত থাকতে পারে।

৫. জিন ও শয়তান মানুষের জ্ঞান ও গুন সম্পদ চুরি করে।

৬. শয়তানের অভ্যাস ও কাজ হলো মিথ্যা বলা, যদিও সে কখনো কখনো সত্য বলে।

৭. শয়তান মানুষের কল্যাণ ও অকল্যাণের বিষয়গুলো জানে। সে কল্যাণ থেকে বিমুখ করার চেষ্টা করে।

৮. ভালো-মন্দের জ্ঞান শয়তানেরও আছে। তবে অহংকার করায় সে উপকৃত হতে পারে না। এ জন্য রাসুলুল্লাহ (সা.) দোয়া শিখিয়েছেন—‘হে আল্লাহ, আমি আপনার কাছে এমন জ্ঞান থেকে পানাহ চাই, যা দ্বারা উপকৃত হওয়া যায় না।’ (সুনানে নাসায়ি, হাদিস : ৫৪৭০)

৯. আল্লাহর নবী, অলী ও আয়াতুল কুরসি শয়তানের হাত থেকে আত্মরক্ষার সর্বোত্তম উপায়।

১০. আল্লাহ তাঁর কিছু বান্দাকে শয়তান বন্দি করার ক্ষমতা দান করেছেন। শয়তান মানুষের আয়ত্তের বাইরে নয়।

আমার কথা ইউটিউব চ্যানেলের পক্ষ থেকে সবাইকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ।
আমার কথা ইউটিউব চ্যানেলে সুফিবাদ এবং আত্ম-উন্নয়নের একটি আধ্যাত্মিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
এই চ্যানেলে সূফিবাদ, আত্মউন্নয়ন আত্মদর্শন ও আত্ম উপলব্ধি জ্ঞান নিয়ে আলোচনা করা হয় ।
বাংলাদেশের বিভিন্ন দরবারের ওলিয়ে কামেল মোর্শেদ কামেল বুজুর্গ ব্যক্তিদের গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা আপনাদের মাঝে তুলে দরছ এখান থেকে সঠিক বিষয়টা গ্রহণের দায়িত্ব আপনাদের ।
শান্তির সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে আমরা কাজ করে যাচ্ছি, আপনারা আমাদের পাশে রয়েছেন আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা এবং আমাদের কার্যক্রম ভালো লাগলো আমাদের সাথে থাকবেন ।
Amar Kotha is one of the spiritual educational institutes of Sufism and self-improvement.
You can contact us by email for any requirement and suggestion.
Email - [email protected]

19/10/2023

আত্মদর্শন উদ্দেশ্য শেরেক হইতে মুক্ত হইবার জন্য দায়েমি সালাত পালনের আহ্বান।সালাত বলিতেই দায়েমি সালাত বুঝায়। আল্লাহ্‌ ও তাঁহার রসুলের সঙ্গে সংযোগ প্রচেষ্টার নাম সালাত। রসুলের সংযোগই আল্লাহ্‌র সংযোগ। এই সংযোগ অর্থাৎ সালাত যে ব্যক্তি পালন করে তাহাকে মুসল্লি বলে। মুসল্লির পরিচয় দিতে যাইয়া কোরানে বলা হইয়াছে সেই ব্যক্তি মুসল্লি, যে ব্যক্তি দায়েমি সালাত পালন করে (মুসল্লির সংজ্ঞা ও তাঁর পরিচয় দ্রষ্টব্য ৭০:২২-৩০,৩২-৩৫). ইহাও একটি কারণ যাহার জন্য কোরানে পাঁচ বা ছয়বারের ওয়াক্তিয়া সালাতের উল্লেখ নাই। কোরান মূলনীতি প্রকাশক। খণ্ড খণ্ড পাঁচবেলার নামাজ কোরানে অগ্রাহ্য। একটানা দায়েমি সালাতের নির্দেশ দান করা কোরানের লক্ষ্য।
কর্মই সালাতের উপদান। এই কারণে ইমাম জাফর সাদেক (আ.) বলিয়াছেনঃ “সম্যক কর্ম সম্যক সময়ে যথাবিহিত সম্পাদনের নাম সালাত।” সকল কর্ম ও চিন্তাকে ভেঙ্গে ভেঙ্গে তাহার স্বরূপকে জ্ঞান দ্বারা বিস্তারিত দেখিবার নাম সালাত। কর্মকে যতই ক্ষুদ্রাতি ক্ষুদ্র অংশে বিভক্ত করিয়া দেখা যায় ততই সালাতের গভীরতা আসে।
আনুষ্ঠানিক ওয়াক্তিয়া সালাত হইল গুণ-কীর্তন, আর দায়েমি সালাত হইল জ্ঞানগুণ অর্জন।
সালাতের মূলনীতিকে জীবনে রূপায়িত করার ব্যবস্থা হিসাবে আনুষ্ঠানিক পাঁচবেলার বাধ্যতামূলক এবং ভোররাত্রের একবেলা তাগিদমূলক সালাত পালনের ব্যবস্থা রসুলুল্লাহ (আ.) দান করিয়া গিয়াছেন, যেন মানুষ তাহার সারাদিনের কর্মগুলিকে আল্লাহ্‌র এবাদতে রূপান্তরিত করিয়া তুলিতে পারে। মুসল্লি হওয়ার জন্য কোরান মজিদের দায়েমি সালাতের নির্দেশ দিতেছেন। কাজেই ধর্মীয় ভিত্তিতে রাষ্ট্র গঠিত না হইলে সরকারী কর্মচারীগণ দায়েমি সালাত পালন করিয়া মুসল্লি হইতে পারিবেন না। ইহার কারণ যে সময়টুকু তাহারা সরকারের কাজে লিপ্ত থাকিবে সেই সময়টুকু সালাতরূপে গণ্য হবে না। এবং তাহা আল্লাহ্‌র এবাদতরূপে গণ্য হয় না যতকাল সমগ্র কর্ম এবাদতরূপে গৃহীত না হয় ততকাল মুসল্লিরূপে এবং সৎকর্মশীল দাসরূপে আল্লাহ্‌ গ্রহণ করেন না।
কে। এইভাবে একজন মানুষের জীবনে দায়েমী সালাত প্রতিষ্ঠা লাভ করে।
গুরুকেন্দ্রিক সালাতের আত্মিক অনুশীলনের কথা কোরানে সর্বত্র পরিব্যক্ত আছে। সালাত প্রক্রিয়ার সাহায্যে জন্মান্তরবাদের পরিচয় জ্ঞান পরিস্ফুট হইয়া উঠে এবং বিষয়-দর্শনের উপর জ্ঞানচক্ষু উদিত হয় বা উন্মীলিত হয়। এই সকল কথা কোরানে সর্বত্র থাকা সত্ত্বেও বস্তুবাদী দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করিলে কোরানের কোন দর্শন উপলব্ধি করা সম্ভব নয়। বস্তুবাদী অর্থের মধ্যে অসংখ্য আত্মবিরোধী ভাব এবং গরমিল বিদ্যমান।

অনেক অজানা তত্ত্ব- যা হয়তো অনেকেই যানেনা।☆নফস এবং রুহের  পার্থক‍্য ☆নফস শব্দটি দিয়ে প্রাণকেই বােঝানাে হয়েছে । যদিও হিন...
12/10/2023

অনেক অজানা তত্ত্ব- যা হয়তো অনেকেই যানেনা।
☆নফস এবং রুহের পার্থক‍্য ☆

নফস শব্দটি দিয়ে প্রাণকেই বােঝানাে হয়েছে । যদিও হিন্দুশাস্ত্রে নফসকে আত্মাই বলা হয়েছে তবে জীবের আত্মা বলা হয়েছে । এই নফস তথা প্রাণ কেবলমাত্র জিন এবং মানুষের মধ্যেই দেওয়া হয় নি , বরং স্থলচর , জলচর , সর্বপ্রকার অতি ক্ষুদ্র হতে অতি বড় জীব সবারই নক্স আছে তথা প্রাণ আছে । আরেকটু প্রশ্ন থেকে যায় যে , বৃক্ষ হতে তরু - লতারও প্রাণ আছে । এবং যে কঠিন ছােট ছােট পাথরগুলাে আস্তে - আস্তে প্রকাণ্ড পাথরে পরিণত হয় উহাতে কি প্রাণ আছে ? নাকি স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনা - আপনি বেড়ে চলে ? এই প্রশ্নটির উত্তর জীববিজ্ঞানীরাই ভালাে দিতে পারবেন ।
তবে আল্লাহর সমগ্র সৃষ্টিরাজ্যের মাঝে যাদেরকে নফস তথা প্রাণ দেওয়া হয়েছে তারা সবাই তৌহিদে বাস করে - একমাত্র জিন এবং মানুষ ছাড়া । কারণ , জিন এবং মানুষকে সীমিত স্বাধীন ইচ্ছাশক্তিটি দান করা হয়েছে । তথা ভালাে - মন্দ বিচার - বিবেচনা করার সীমিত স্বাধীন ক্ষমতাটি আল্লাহ কর্তৃক দান করা হয়েছে । অন্যথায় , আমাদের জানা মতে আর কোনাে জীবকেই এই রকম সীমিত স্বাধীন ইচ্ছাশক্তিটি দেওয়া হয় নাই । স্থলচর এবং জলচর যত প্রকার অসংখ্য ছােট এবং বড় প্রাণী আছে তাদের কারও শাহারগের তথা জীবন - রগের নিকটে আল্লাহ্র অবস্থান করার কথাটি কোরান - এ পাওয়া যায় না , এমনকি আল্লাহ্র তাঁর সমগ্র সৃষ্টিজগতের জড় পদার্থের সঙ্গে অবস্থান করার কথাটিও পাওয়া যায় না । অঙ্কের হিসাবের চেয়েও অনেক বেশি হিসাব করে আল্লাহ্ কোরান - এর প্রতিটি শব্দ চয়ন করেছেন ।
কিন্তু আমাদের বুঝবার সূক্ষ্ম দুর্বলতাটিকে প্রকাশ না করে গোঁজামিলের আশ্রয় নেই এবং নিতে হয় । যেমন রুহ শব্দটির পরিভাষা ইংরেজিতে পাওয়া যায় না । তাই না বুঝে ‘ স্পিরিট ' শব্দটি ব্যবহার করি । রুহের প্রতিশব্দ যদিও আমরা পাই না তবে হিন্দুশাস্ত্রে এই রুহ শব্দটিকে পরমাত্মা বলে অভিহিত করা হয়েছে । এখানে পরম অর্থটি হলাে আল্লাহ্ এবং আল্লাহ্র আত্মা বলে বােঝানাে হয়েছে । অবশ্য কোরান - এ রুহকে বলা হয়েছে “ কুলুর রুহ মিন্ আমরি রাব্বি ” – অর্থাৎ , “ রুহ আমার রবেরই আদেশ হইতে আগত । ” জীবের জীবন আছে তথা প্রাণ আছে তথা নফস আছে । • তা হলে এই জীবন , এই প্রাণ এবং এই নফসকে কেমন করে আত্মা বলে ঘােষণা করি ? সূক্ষ্ম দৃষ্টিতে ইহাও একটি সাংঘর্ষিক বিষয় হয়ে দাঁড়ায় , তবে বুঝতে এবং বােঝাতে কোনাে উপায় থাকে না বলেই এই সাংঘর্ষিক বিষয়টি তুলে ধরতে হয় ।
কেউ জেনে - শুনে তুলে ধরেন ,
আবার কেউ না - জেনে তুলে ধরেন ।
বিষয়টি ভুল হলেও দোষ দেওয়া যায় না । কারণ জ্ঞানের অভাবেই এ - রকমটি হয় বলে মনে করি । জীবের প্রাণ আছে , কিন্তু কোনাে আত্মা নাই এই কথাটি কেমন করে সাধারণ মানুষের কাছে তুলে ধরব ? আসলে হাকিকতে কোনাে জীবেরই আত্মা নাই - একমাত্র জিন এবং মানুষের শাহারগের তথা জীবন - রগের নিকটে অতীব সূক্ষ্মরূপে অবস্থান করে , যাহা টের পাবার কোনাে উপায় থাকে না সেই পর্যন্ত , যে - পর্যন্ত না একজন মানুষ একটানা কয়েক বছর কামেল গুরু অথবা কামেল গুরুর খেলাফতপ্রাপ্ত কোনাে খলিফার নির্দেশে নির্জন স্থানে একাকী ধ্যানসাধনায় মগ্ন থাকে । কারণ , রুহ বিষয়টি কথার দ্বারা বােঝানাে যায় না ।।
মানুষের শাহারগের তথা জীবন - রগের নিকটে অতীব সূক্ষ্মরূপে অবস্থান করে , যাহা টের পাবার কোনাে উপায় থাকে না সেই পর্যন্ত , যে - পর্যন্ত না একজন মানুষ একটানা কয়েক বছর কামেল গুরু অথবা কামেল গুরুর খেলাফতপ্রাপ্ত কোনাে খলিফার নির্দেশে নির্জন স্থানে একাকী ধ্যানসাধনায় মগ্ন থাকে ।
কারণ , রুহ বিষয়টি কথার দ্বারা বােঝানাে যায় না । তবে অতি সামান্য একটি ধারণার ছায়া দেওয়া যায় । কোরান - এর এই ছােট্ট আয়াতটির দিকে একটু বিশেষভাবে লক্ষ করে দেখুন যে , কুলুর নাফসি মিন রাব্বি’ বলা হয় নি । কেন বলা হয় নি ? কারণ , আল্লাহর কোনাে নফস নাই । নফস যাদের আছে তাদের অবশ্যই একটিবার মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে । কিন্তু যেহেতু রুহ রবেরই আদেশ বলা হয়েছে সেই হেতু রুহ জন্ম - মৃত্যুর বৃত্তে তথা বলয়ে অবস্থান করে না । যেহেতু রবের আদেশটি হলাে রুহ এবং এই রুহ নামক আদেশটি আল্লাহর সমগ্র সৃষ্টিরাজ্যের মধ্যে ( অবশ্য আমাদের জানা মতে , কারণ অন্য গ্রহে যদি এই জাতীয় কোনাে জীব থেকে থাকে ! )
কেবলমাত্র দুটি জীবের সঙ্গে তথা দুইটি নফসের কাছাকাছি অতীব সূক্ষ্মরূপে অবস্থান করে ।
সেই দুইটি জীবের নাম হলাে :
একটি জিন এবং অপরটি মানুষ ।
যেহেতু আমাদের কাজ - কারবার মানুষদের নিয়েই সেই হেতু ইচ্ছা করেই জিন জাতিকে এড়িয়ে যাই । তা ছাড়া কোরান এই মানুষকেই সৃষ্টির শ্রেষ্ঠ জীব ( ক্রাউন অব দ্য ক্রিয়েশন ) বলে ঘােষণা করেছেন । এর পরেও আরও কিছু কথা থাকে আর সেই কথাটি হলাে , শয়তানকেও আল্লাহ্র সমগ্র সৃষ্টিরাজ্যের মধ্যে জিন এবং মানুষের অন্তরে অবস্থান করার আদেশটি আল্লাহ্ কর্তৃক দেওয়া হয়েছে । আমাদেরকে ভালাে করে মনে রাখতে হবে যে জিন এবং মানুষের অন্তর বিহনে আর কোথাও শয়তানকে অবস্থান করার অনুমতিটি দেওয়া হয় নাই । সুতরাং , শয়তানের যত বাহাদুরি , যত নর্তন - কুর্দন সব কিছু এই জিন এবং মানুষের অন্তরের মধ্যেই অবস্থান করে ।
জাগতিক সভ্যতার বিকাশ ঘটানাের পেছনে এবং ধ্বংসের বিভীষিকা ছড়ানাের পেছনে শয়তানের অবদান কতটুকু তা আমাদের জানা নাই । এই শয়তান আবার চারটি রূপ ধারণ করতে পারে এবং এই চার রূপের যে - কোনাে রূপ ধারণ করে মানুষকে সঠিক পথ হতে সরিয়ে দিয়ে ভ্রান্ত পথে ঠেলে দেয় ।
সেই চারটি রূপ হলাে :
◆এক . শয়তান , ◆দুই . ইবলিস ,
◆তিন , মরদুদ এবং◆ চার , খান্নাস ।
যেহেতু ‘ মিন শাররি ওয়াসওয়াসিল খান্নাস ' তথা খান্নাসের অপকারিতা হতে আশ্রয় চাওয়ায় কথাটি কোরান - এ বলা হয়েছে তাই পবিত্র তথা প্রাণ তথা জীবনের সঙ্গে একত্রে বাস করে নফসটিকে খান্নাস - রূপী শয়তান মােহ - মায়ার জালে আটকিয়ে রাখে ।
এই মােহ মায়ার জালটিকে ছিন্ন করতে পারলেই নফসের নিকট যে - রুহ অতীব সূক্ষ্ম রূপে অবস্থান করছে উহা তখন পরিপূর্ণ রূপ ধারণ করতে থাকে । সাধকেরা একটানা ধ্যানসাধনা করার পর আল্লাহর বিশেষ রহমতপ্রাপ্ত হলেই রুহের অতীব সূক্ষ্ম রূপটিকে পরিপূর্ণরূপে দেখতে পেয়ে অবাক বিস্ময়ে হতভম্ব খেয়ে যায় । এই পরিপূর্ণতার প্রশ্নে সাধকদের নিকট রুহের দর্শনে ফানা - বাকার এমন রহস্যময় লীলাখেলা চলে যে সাধারণ মানুষ তাে দূরে থাক , বরং বড় - বড় বিদ্বান পণ্ডিতেরাও এদের বিষয়ে খেই হারিয়ে ফেলে ।
রুহের পরিপূর্ণ জাগ্রত অবস্থানটি যে - সাধকের মধ্যে অবস্থান করে তিনিই বান্দানেওয়াজ তথা আল্লাহর বিশেষ রহমতপ্রাপ্ত বান্দা । তিনিই রুহুল্লাহ তথা পরিপূর্ণ রুহের অধিকারী । তিনিই ওয়াজহুল্লাহ্ তথা তিনিই আল্লাহ্র চেহারা । তিনিই নরের রূপে নারায়ণ তথা নরনারায়ণ । আল্লাহ্র এই দানটি একমাত্র শক্তিশালী রাত্রিতে দান করা হয় । ইহা কোনাে নৈসর্গিক রাত্রি নহে , বরং আধ্যাত্মিক রাত্রি । নফস এবং খান্নাস জোড়া হলে এই শক্তিশালী রাত্রির সন্ধান পাওয়া যায় না । তাই খান্নাসকে তাড়িয়ে দিয়ে সাধক যখন বেজোড় রাত্রিতে অবস্থান করে তখনই সেই রাত্রিটি হয় শক্তিশালী রাত্রি এবং এই শক্তিশালী রাত্রেই আল্লাহ্ রহিম ’ - রূপটি ধারণ করে ( রহমান - রূপে নয় কারণ রহমান - রূপে সাধারণ দান ) দান করেন । তাই আল্লাহ্ এখানে গফুরুর রহিম , কিন্তু গফুরুর রহমান নন , কারণ কোরান - এর একটি স্থানেও গফুরুর রহমান ব্যবহৃত হয় নি ।রহিম পরম দাতা।।
[ সংখিপ্ত আলোচনা করা হলো]
সুত্রঃ কোরানুল মজিদ --(২য় খন্ড)
হুবুহু সব্দ অনুবাদ ও সামান্য ব‍্যাখ‍্যা-----
কালান্দার বাবা জাহাঙ্গীর আল সুরেশ্বরী (রহঃ)

09/10/2023

আমার কথা
আমার স্বাধীনতা
সূফীবাদ সার্বজনীন
প্রমের হাটে বান্ধা।

08/10/2023

মাদ্রাসায় অলি হয় না কেন ?
মাদ্রাসায় কী পড়ানো হয় ?
#আমারকথা

মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা ও ইসলাম জীবন ব্যবস্থা এক নয় । মুসলমানদের মূল শিক্ষা ব্যবস্থা হচ্ছে সুফিবাদ আত্ম দর্শন আত্ম উন্নয়ন ও আত্ম উপলব্ধির জ্ঞানের শিক্ষা ।এই শিক্ষা গ্রহণ করতে কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন হয় না, এই শিক্ষাটা পাওয়া যায় আল্লাহ-ওয়ালা ওলি ও কামেল মোর্শেদের দরবারে ।
এই শিক্ষা ব্যবস্থার মাদ্রাসার মধ্যে নেই । মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করেছে ব্রিটিশ ও খ্রিস্টান গন। তারা চায় যেন মুসলমান জাতিকে বিভিন্ন দলে ভাগ করা যছায়, যার নমুনা আমরা বর্তমান দেখছি আমাদের সমাজে সবাই কোরআন পড়ে নামাজ পড়ে রাসূলকে মানছে কিন্তু দিন শেষে এক একজন এক এক আজগুবি শরীফ অনুসরণ করছে । যেমন আমাদের দেশে রয়েছে হাজারো দল এই দল এক হতে পারেনি এজন্যই মাদ্রাসা হতে কোন ওলি তৈরি হয় না ।
পৃথিবীর ইতিহাসে কোন নবী রাসুল মাদ্রাসা পড়ে দিন ও ধর্ম প্রচার করেনি, আল্লাহ পবিত্র কুরআনে এ ব্যাপারে কোন আয়াতে আমাদেরকে জানায়ন।
যদি মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা আমাদের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় হতো, একটি আয়াতে আল্লাহ বলে দিলেই পারতেন...............।। যেহেতু তিনি বলেননি সুতরাং ইহুদী-খ্রিস্টানদের মাদ্রাসা মুসলমান জাতি ও ইসলামের কোন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান নয় ।
এটা হচ্ছে ধর্ম ব্যবসায়ী আলেম সমাজের বেঁচে থাকার একটি অনু-প্রেরণা মাত্র ও ভুল পথ |



#আসাদ_নূর


#আমারকথা
#নতুনইসল
#নতুনইসলামীসংগীত


#ইসলামিকসং





song

#আমারকথা



#সময়েরকণ্ঠস্বর
#ধর্মব্যবসা
#মসজিদের_দানের_প্রচার
#মাদরাসারনামেদানের টাকাযায়কই
#ধর্মীয়প্রতিষ্ঠানেরনামেকিচলছেদেশে?
#মসজিদের_দান
#দানআদায়কারী
#দানকরলেআখেরাতেশান্তিপাওয়াযায়
#দানকরলেদুনিয়াতেশান্তিপাওয়াযায়
#প্রতারকচক্র
#দানেরটাককোথায়যায়?
#মসজিদমাদ্রাসারনামেদানে
#অপরাধওদুর্নীতিঅনুসন্ধান
#মাদ্রাসাওএতিমখানা

28/09/2023

সাধু সাজিওনা সাধু হও বলেছেন - প্রখ্যাত লালন গায়িকা - ফরিদা পারভীন #আমারকথা #লালনসঙ্গীত
Dhaka Bangladeshi Singer Farida Parveen.
ফরিদা পারভিন (ডিসেম্বর ৩১, ১৯৫৪) বাংলাদেশের একজন স্বনামধন্য কণ্ঠশিল্পী। তিনি মূলত পল্লীগীতি গেয়ে থাকেন বিশেষ করে তিনি লালন সঙ্গীতের জন্য বেশি জনপ্রিয়।,, জন্ম নাটোরে হলেও বড় হয়েছেন কুষ্টিয়ায়। ১৯৬৮ সালে তিনি রাজশাহী বেতারে নজরুল সঙ্গীতের জন্য নির্বাচিত হন । নজরুলগীতি দিয়ে শুরু করলেও তিনি পরবর্তীতে দেশাত্মবোধক গেয়ে বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেন ১৯৭৩ সালের দিকে।v

22/09/2023

মহামানবগণ জীবন্ত কুরআন ও কাবা,
জীবন্ত কোরআন মানে যে কুরাআন কথা বলতে পারে।

কেবলমাত্র কুরআন মুখস্থ বা পাঠ করে যদি তার সঠিক ব্যাখ্যা বা অর্থ না বুঝা যায়, তাহলে সেই কুরআন মানুষকে আল্লাহর চরিত্রে চরিত্রবান করতে পারে না। কিন্তু সেই কুরআনের চরিত্রে চরিত্রবান এমন একজন মহামানবের সান্নিধ্য লাভ করতে পারলে মানুষ কুরআনের আলোকে নিজেকে আলোকিত করতে সক্ষম।
https://joynalbabarakharabari.blogspot.com/
https://www.youtube.com/watch?v=QxTHTp6xSWM

#জীবন্তকাবা #জীবন্তকাবার #আমারকথা

21/09/2023

নামাজ ব্যবসা | ধর্ম ব্যবসা | ধর্ম অন্ধের এই সমাজ
#সুফিবাদ
গীতিকার কলিমুল্লাহ হক
#আমার_কথা
Amar Kotha

Address

Gazipura

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Amar Kotha posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share