https://www.facebook.com/570957772761083/

Tusar 100k, Diamond Harbour (2025)

24/09/2025

কলকাতার অবস্থা 😲😬

24/09/2025

জয় শ্রী কৃষ্ণ 🙏🙏🙏
শ্রী কৃষ্ণ ও অর্জুনের মধ্যে একটি অন্যতম অলৌকিক ঘটনা হলো কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধক্ষেত্রে শ্রীকৃষ্ণের বিশ্বরূপ দর্শন।
যুদ্ধের শুরুতে, অর্জুন যখন তাঁর আত্মীয়-স্বজন এবং গুরুদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে পড়েন, তখন শ্রীকৃষ্ণ তাঁকে জীবনের কর্তব্য ও ধর্মের জ্ঞান দেন। অর্জুনের মনের দ্বিধা দূর করার জন্য, শ্রীকৃষ্ণ তাঁর দিব্য রূপে আবির্ভূত হন, যা বিশ্বরূপ নামে পরিচিত। এই রূপে অর্জুন সমগ্র ব্রহ্মাণ্ডকে শ্রীকৃষ্ণের মধ্যে দেখতে পান। তিনি দেখেন যে দেব-দেবী, অসুর, এবং সমস্ত সৃষ্টি শ্রীকৃষ্ণের মধ্যে বিরাজ করছে। এই দৃশ্য দেখে অর্জুন অভিভূত হয়ে যান এবং শ্রীকৃষ্ণের প্রকৃত স্বরূপ উপলব্ধি করেন।

23/09/2025

শুভ রাত্রি

23/09/2025

জয় মা দুর্গা 🙏🙏
একসময় মহিষাসুর নামের এক অসুর কঠোর তপস্যা করে ব্রহ্মার কাছ থেকে বর পেয়েছিল যে তাকে কোনো পুরুষ বা দেবতা হত্যা করতে পারবে না। এই বরের কারণে সে অত্যন্ত অহংকারী হয়ে ওঠে এবং স্বর্গ ও মর্ত্য আক্রমণ করে দেবতাদের পরাজিত করে স্বর্গ থেকে বিতাড়িত করে। দেবতারা তখন একত্রিত হয়ে ব্রহ্মার কাছে সাহায্যের জন্য যান। ব্রহ্মা তাদের বলেন যে মহিষাসুরকে কোনো পুরুষ হত্যা করতে পারবে না, তাই একটি নারীশক্তিই তাকে বিনাশ করতে পারবে।
তখন সমস্ত দেবতারা তাদের সম্মিলিত শক্তি দিয়ে এক তেজস্বী দেবী সৃষ্টি করেন। শিব তার ত্রিশূল, বিষ্ণু তার চক্র, ইন্দ্র তার বজ্র, ব্রহ্মা তার কমণ্ডলু, এবং অন্যান্য দেবতারা তাদের অস্ত্র ও শক্তি দান করেন। এই সম্মিলিত শক্তির ফলস্বরূপ জন্ম নেন দেবী দুর্গা, যিনি অত্যন্ত সুন্দরী ও শক্তিশালী ছিলেন।
দেবী দুর্গা তার দশ হাতে দশটি অস্ত্র ধারণ করে মহিষাসুরের সঙ্গে যুদ্ধ শুরু করেন। মহিষাসুর বিভিন্ন রূপ ধারণ করে দেবীকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করে, কখনও মহিষ, কখনও সিংহ, কখনও মানুষ। কিন্তু দেবী দুর্গা অদম্য সাহস ও শক্তি নিয়ে তার সঙ্গে যুদ্ধ চালিয়ে যান। অবশেষে, দেবী দুর্গা তার ত্রিশূল দিয়ে মহিষাসুরের বুকে আঘাত করেন এবং তাকে বধ করেন।
এই অলৌকিক ঘটনার মাধ্যমে দেবী দুর্গা শুধু দেবলোককে রক্ষা করেননি, বরং বুঝিয়ে দিয়েছেন যে নারীশক্তি কতটা প্রবল হতে পারে এবং অন্যায় ও অশুভ শক্তির বিনাশের জন্য নারীও যথেষ্ট। ♥️♥️♥️🙏

23/09/2025

🙏🙏🙏প্রায় তিনশ বছর আগেকার কথা। সাধক সর্বানন্দ দাশ আসামের শিবসাগর জেলায় দুর্গা পূজার সময় কুমারী পূজা করার মনস্থ করেন। তিনি পাঁচ বছরের এক কুমারীকে দেবীজ্ঞানে পূজা করেন। পূজা শেষে প্রণাম করার সময় তিনি এক অদ্ভুত দৃশ্য দেখেন। কুমারীর গায়ের রঙ পরিবর্তন হয়ে লাল হয়ে গেছে। তিনি তখন কুমারীরূপী দেবীকে জিজ্ঞাসা করেন, "মা, আমার পূজা কি সফল হয়েছে?" দেবী উত্তরে বলেন, "হ্যাঁ, তোর পূজা সিদ্ধ হয়েছে। আমি তোর গ্রামের বাড়ি পাঁচগাঁও-এর পূজা মণ্ডপে এই রূপেই আবির্ভূত হয়েছিলাম। এখন থেকে আমাকে লাল বর্ণেই পূজা করবি।"
সর্বানন্দ তখন দেবীর কাছে প্রমাণ চাইলে তিনি বলেন, "তোর দুর্গা মণ্ডপের বেড়ার উপর আমি হাতের ছাপ রেখে এসেছি।" সর্বানন্দ বাড়ি ফিরে সত্যিই বেড়ার উপর দেবীর হাতের ছাপ দেখতে পান। পরের বছর তিনি মায়ের আদেশ অনুসারে লাল রঙে মায়ের মূর্তি তৈরি করে পূজা করেন। প্রথমে গ্রামবাসীরা এই পূজায় অংশ নিতে অস্বীকার করলেও, পরে তারাও স্বপ্নাদেশ পেয়ে এই পূজায় যোগদান করেন। সেই থেকে মৌলভীবাজার জেলার রাজনগর উপজেলার পাঁচগাঁও মণ্ডপে দেবী দুর্গা লাল বর্ণে পূজিত হন।♥️♥️🙏 বানান ভুলে ক্ষমা প্রার্থনা 🙏

23/09/2025

চেনা পথের বাহিরে আমাদের ডায়মন্ড হারবা

21/09/2025

গ্রাম যে এত সুন্দর ♥️

19/09/2025

সত্যি যদি এমন হয় 👌👌👌
✨ অলৌকিক ভবিষ্যৎ বাণী ২০২৬ ✨

২০২৬ সালে বিশ্বে এক অদ্ভুত পরিবর্তনের বছর আসবে। বলা হয়, আকাশে হঠাৎ করেই নীল আলোয় জ্বলে ওঠা এক বিশাল নক্ষত্র দৃশ্যমান হবে। এই নক্ষত্রকে মানুষ “অলৌকিক দ্বার” বলে ডাকবে।

যখন সেই আলো পৃথিবীর উপর পড়বে, তখন—

বহুদিনের শত্রুরা হঠাৎ ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ হবে।

মানুষের স্বপ্নে রহস্যময় দৃশ্য দেখা দেবে, যেন ভবিষ্যতের দরজা উন্মুক্ত হচ্ছে।

সমুদ্রের ঢেউয়ে নীল রঙের আগুনের মত আলো ঝলক দেবে, যা কেউ আগে কখনো দেখেনি।

আর এক বিশেষ দিনে, এই নক্ষত্রের আলো থেকে অদৃশ্য সুর ভেসে আসবে, যা শুনলে মানুষের হৃদয় ভরে উঠবে অনন্ত শান্তি আর রোমাঞ্চে।

লোককথা বলে, এটি হবে এক নতুন যুগের সূচনা—একটি যুগ যেখানে মানুষ আর প্রকৃতির মধ্যে গোপন শক্তির সেতু তৈরি হবে।
#2026

19/09/2025

🌸 অলৌকিক ঘটনা: গোবর্ধন পর্বত উত্তোলন🌸🙏🙏🙏🙏

একবার বৃন্দাবনের মানুষ ইন্দ্রদেবের পূজা করতে প্রস্তুত হচ্ছিল। কিন্তু কৃষ্ণ তাদের বললেন—
“ইন্দ্র আমাদের জল দেন ঠিকই, কিন্তু আমাদের জীবিকা আসলে গোপালকাজ ও প্রকৃতি থেকে আসে। তাই আমাদের উচিত গোবর্ধন পর্বতের পূজা করা।”

গ্রামবাসীরা ইন্দ্র পূজা বাদ দিয়ে গোবর্ধন পূজা শুরু করলেন। এতে রুষ্ট হয়ে ইন্দ্র প্রবল বর্ষণ শুরু করলেন। বজ্রবিদ্যুৎ আর ঝড়ে গ্রাম ভেসে যাওয়ার উপক্রম হলো। তখন ছোট্ট কৃষ্ণ তাঁর অঙ্গুলির ডগা দিয়ে বিশাল গোবর্ধন পর্বত তুললেন এবং সকল গোপ-গোপী ও গোরুকে তার নিচে আশ্রয় দিলেন।

সাত দিন সাত রাত ধরে কৃষ্ণ ছোট আঙুলে গোবর্ধন পর্বত ধরে রাখলেন। শেষে ইন্দ্র বুঝলেন কৃষ্ণ কোনো সাধারণ শিশু নন, তিনি স্বয়ং পরমেশ্বর। ইন্দ্র এসে তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করলেন।

এভাবেই শ্রীকৃষ্ণ মানুষের কল্যাণে অলৌকিক শক্তি প্রকাশ করেছিলেন।

---

✨ এই কাহিনীর প্রতীক হলো—

অহংকার ভাঙা (ইন্দ্রের)

প্রকৃতির পূজা

ভক্তদের রক্ষা করা🙏🙏🙏

18/09/2025

😱😱😱👻👻
গ্রামের প্রান্তে এক পোড়োবাড়ির পাশে ছিল এক বিশাল অশ্বত্থ গাছ। শোনা যেত, অমাবস্যার রাতে ওই গাছে অশরীরী আত্মা ভর করে এবং গভীর রাতে মানুষের নাম ধরে ডাকে, যা "নিশির ডাক" নামে পরিচিত। বিশ্বাস করা হতো যে, ওই ডাকে সাড়া দিয়ে কেউ ঘর থেকে বেরোলে সে আর কখনো ফিরে আসে না।
এক রাতে গ্রামের যুবক রতন সেই ডাক শুনতে পায়। প্রথমে সেটিকে মনের ভুল ভেবে এড়িয়ে গেলেও, ডাকটি ক্রমশ স্পষ্ট ও পরিচিত হতে থাকে, যেন তার প্রয়াত মা তাকে ডাকছে। রতন নিজেকে আর আটকে রাখতে পারে না। পরিবারের বাধা সত্ত্বেও সে দরজা খুলে বেরিয়ে যায় সেই অশ্বত্থ গাছটির দিকে।
পরদিন সকালে গ্রামের লোকেরা রতনের নিথর দেহ খুঁজে পায় সেই গাছটির নিচে। তার চোখেমুখে ছিল তীব্র ভয়, কিন্তু মৃত্যুর কারণ কেউই জানতে পারেনি। সেই থেকে গ্রামের লোকেরা রাতের বেলা আরও বেশি সতর্ক হয়ে যায়, কারণ নিশির ডাক আজও গভীর রাতে শোনা যায়। 😱😱😱😱🙏

17/09/2025

শুভ বিশ্বকর্মা পূজা 🙏🙏

16/09/2025

আজ বিশ্বকর্মা পূজা তাই একটু লাইভে চলে আসলাম

Tusar 100k

24/09/2025

24/09/2025

23/09/2025

23/09/2025

23/09/2025

23/09/2025

21/09/2025

19/09/2025

19/09/2025

18/09/2025

17/09/2025

16/09/2025

Address

Website

Alerts

Shortcuts

Share

Category