LK Tudu Rusika

  • Home
  • LK Tudu Rusika

LK Tudu Rusika Education And Intatement

আনন্দ সংবাদ! আনন্দ সংবাদ! আমলাশুলি সার্বজনীন শ্যামাপূজা ২০২৫ উপলক্ষে আসছে একের পর এক চমকপ্রদ অনুষ্ঠান! উৎসব, আলো, গান, ন...
09/10/2025

আনন্দ সংবাদ! আনন্দ সংবাদ! আমলাশুলি সার্বজনীন শ্যামাপূজা ২০২৫ উপলক্ষে আসছে একের পর এক চমকপ্রদ অনুষ্ঠান! উৎসব, আলো, গান, নাচ আর তারকাদের ঝলকে ভরে উঠবে আমাদের প্রিয় আমলাশুলি বাজার!

বাংলা ৭ই কার্তিক ১৪৩২, ইংরেজি ২৫ অক্টোবর ২০২৫, শনিবার—শ্যামা মায়ের মন্দির প্রাঙ্গণ জমে উঠবে এক মনোমুগ্ধকর সন্ধ্যায়, যেখানে স্টার জলসার “কিরণমালা” খ্যাত রুকমা রায়-এর এক্সক্লুসিভ পারফর্মেন্স!

আর থাকবে নাচের সুরে ঝড় তুলতে – Dance Villa – The Western Dance Group, যারা ইতিমধ্যেই বাংলা জুড়ে তাদের প্রতিভার জাদু ছড়িয়ে দিচ্ছে। স্থান – শ্যামা মায়ের মন্দির প্রাঙ্গণ, আমলাশুলি বাজার। সময় – সন্ধ্যা ৬টা থেকে। তাহলে প্রস্তুত থাকুন এক জাদুকরী সন্ধ্যার জন্য!

এরপর আসছে আরও বড় চমক! বাংলা ১০ই কার্তিক ১৪৩২, ইংরেজি ২৮ অক্টোবর ২০২৫, মঙ্গলবার—দেখতে পাবেন ভবিষ্যতের যাত্রা জগতের এক অমর সৃষ্টি – “চন্দ্রপুরের চণ্ডাল”

নির্দেশনা ও মুখ্য চরিত্রে রয়েছেন বর্তমান সময়ের জনপ্রিয়তা অর্জনকারী মেগাস্টার ভিলেন – সুদীপ্ত রায়। চামুন্ডা মায়ের আশীর্বাদে ধন্য নটরাজ অপেরা পরিবেশন করবে এই অসাধারণ নাটক, যার প্রযোজক – প্রিয়াঙ্কা ব্যানার্জি, নাট্যরচনা – প্রবাল ব্যানার্জী।

এই দুই দিন – ২৫ অক্টোবর শনিবার এবং ২৮ অক্টোবর মঙ্গলবার – আমলাশুলি বাজার পরিণত হবে এক সাংস্কৃতিক মহোৎসবে!
মা কালী’র আরাধনায় মেতে উঠবে সকল মানুষ, আর সন্ধ্যা নামলেই ঝলমল করবে আলো, গান, নাচ ও নাট্যের সমারোহে।

আসুন, সবাই মিলে উপভোগ করুন এই আনন্দময় শ্যামাপূজা। কারণ এটা শুধু পূজা নয় –এটা আমাদের চেতনা, সংস্কৃতি ও ঐক্যের উৎসব। আমলাশুলি সার্বজনীন শ্যামাপূজা কমিটির পক্ষ থেকে আপনাদের জানাই আন্তরিক আমন্ত্রণ ও শুভেচ্ছা।

আসুন, আনন্দে মাতুন –শ্যামা মায়ের আশীর্বাদে, সংস্কৃতি ও তারকাদের আলোয় ভরিয়ে তুলুন এই পূজো!

13/09/2025
👇👇👇👇👇
13/09/2025

👇👇👇👇👇

👇👇👇
12/09/2025

👇👇👇

💐🙏 ᱥᱟᱹᱜᱩᱱ ᱢᱟᱪᱮᱫ ᱢᱟᱦᱟ 🙏💐
05/09/2025

💐🙏 ᱥᱟᱹᱜᱩᱱ ᱢᱟᱪᱮᱫ ᱢᱟᱦᱟ 🙏💐

Coming Soon...............
04/09/2025

Coming Soon...............

🔴 Booking Cholche..............
09/08/2025

🔴 Booking Cholche..............

🏹ᱡᱮᱜᱮᱛ ᱡᱟᱠᱟᱛ ᱟᱹᱫᱤᱵᱟᱹᱥᱤ ᱢᱟᱦᱟ 🏹*আন্তর্জাতিক আদিবাসী দিবস*--- ১) এটি কী? *(What is it?)***আন্তর্জাতিক আদিবাসী দিবস** প্রতিব...
09/08/2025

🏹ᱡᱮᱜᱮᱛ ᱡᱟᱠᱟᱛ ᱟᱹᱫᱤᱵᱟᱹᱥᱤ ᱢᱟᱦᱟ 🏹

*আন্তর্জাতিক আদিবাসী দিবস*

---

১) এটি কী? *(What is it?)*

**আন্তর্জাতিক আদিবাসী দিবস** প্রতিবছর **৯ই আগস্ট** পালিত হয়।
এটি জাতিসংঘ ঘোষিত একটি দিন, যার উদ্দেশ্য হলো বিশ্বের আদিবাসী জনগণের:

* অধিকার রক্ষা,
* ভাষা, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য সংরক্ষণ,
* এবং তাদের সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অবস্থা উন্নয়নে মনোযোগ দেওয়া।

এই দিনটি ১৯৯৪ সালে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ ঘোষণা করে এবং তখন থেকেই বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন দেশ এটি পালন করে আসছে।

---

২) এর প্রয়োজনীয়তা কেন? *(Necessity)*

আদিবাসী জনগোষ্ঠীরা প্রাচীন হলেও যুগ যুগ ধরে তারা:

* **বৈষম্য**, **বঞ্চনা** ও **অবহেলার** শিকার,
* **নিজস্ব ভূমি ও সম্পদের অধিকার** থেকে বঞ্চিত,
* **স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও কর্মসংস্থানে** পিছিয়ে,
* **ভাষা ও সংস্কৃতি** হারিয়ে যাওয়ার মুখে।

এই পরিস্থিতিতে একটি আন্তর্জাতিক দিবস পালনের মাধ্যমে তাদের অস্তিত্ব, অধিকার ও সংগ্রামকে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি হয়ে পড়ে। এটি:

* সচেতনতা তৈরি করে,
* রাষ্ট্রগুলিকে দায়বদ্ধ করে তোলে,
* এবং ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার পথে এগিয়ে নিয়ে যায়।

---

৩) বর্তমানে এর গুরুত্ব কী? *(Importance now)*

বর্তমান বিশ্বে আদিবাসীদের গুরুত্ব বাড়ছে বিভিন্ন কারণে:

✅ **পরিবেশ রক্ষা:**

আদিবাসীরা প্রাকৃতিক সম্পদের রক্ষক — বন, পাহাড়, নদী রক্ষায় তাদের জ্ঞান ও জীবনধারা গুরুত্বপূর্ণ।

✅ **জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা:**

আদিবাসীদের জীবনযাত্রা ও ঐতিহ্য পরিবেশবান্ধব, যা জলবায়ু সংকট মোকাবিলায় সহায়ক।

✅ **সংস্কৃতি ও বৈচিত্র্য রক্ষা:**

তাদের ভাষা, সংস্কৃতি, শিল্পকলা, চিকিৎসা পদ্ধতি মানবসভ্যতার ঐতিহ্যের অংশ।

✅ **মানবাধিকার ও সাম্য প্রতিষ্ঠা:**

আদিবাসীদের অধিকার রক্ষা করা মানবাধিকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক।

---
৪) ভবিষ্যতে এর গুরুত্ব কী? *(Importance in the future)*

আগামী দিনে এই দিবসের গুরুত্ব আরও বৃদ্ধি পাবে কারণ:

🌍 **টেকসই উন্নয়নের জন্য আদিবাসীদের অংশগ্রহণ অপরিহার্য।**

বিশ্ব এখন SDG (Sustainable Development Goals) অর্জনের চেষ্টা করছে, যা আদিবাসী জনগোষ্ঠীর উন্নয়ন ছাড়া সম্ভব নয়।

🌳 **জীববৈচিত্র্য রক্ষা ও প্রাকৃতিক ভারসাম্য বজায় রাখতে তাদের জ্ঞান অপরিহার্য।**

📚 **আদিবাসী ভাষা ও জ্ঞান সংরক্ষণ ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি মূল্যবান সম্পদ।**

**সামাজিক সহাবস্থান ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ গঠনে তাদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ।**
-

আন্তর্জাতিক আদিবাসী দিবস শুধু একটি দিন নয়, এটি একটি আন্দোলনের প্রতীক —
যা **সম্মান**, **অধিকার**, **পরিবেশ সচেতনতা**, এবং **ভবিষ্যৎ প্রজন্মের প্রতি দায়িত্ববোধ** প্রকাশ করে।

এই দিবসটি আমাদের শেখায়:
*উন্নয়নের নামে কারও অস্তিত্ব বিলীন করা নয়, বরং সবাইকে নিয়ে সামনে এগিয়ে যাওয়াই প্রকৃত অগ্রগতি।*

📖"Lahanti Santali Telent Search Model Paper" বইটি নিচে উল্লেখ করা নির্দিষ্ট Location, Date এবং Time এ পাওয়া যাবে । Onli...
26/01/2025

📖"Lahanti Santali Telent Search Model Paper" বইটি নিচে উল্লেখ করা নির্দিষ্ট Location, Date এবং Time এ পাওয়া যাবে । Online এ নেওয়ার জন্য নিচে দেওয়া Number এ যোগাযোগ করো । 📚

🙏🙏🙏নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু ১৮৯৭ খ্রিষ্টাব্দের ২৩ জানুয়ারি ব্রিটিশ ভারতের অন্তর্গত বাংলা প্রদেশের উড়িষ্যা বিভাগের (অধুনা...
23/01/2025

🙏🙏🙏
নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু ১৮৯৭ খ্রিষ্টাব্দের ২৩ জানুয়ারি ব্রিটিশ ভারতের অন্তর্গত বাংলা প্রদেশের উড়িষ্যা বিভাগের (অধুনা, ভারতের ওড়িশা রাজ্য) কটকে বিখ্যাত কায়স্থ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার মাতা প্রভাবতী বসু (দত্ত) ছিলেন উত্তর কলকাতার হাটখোলা দত্ত বাড়ির কন্যা এবং পিতা জানকীনাথ বসু ছিলেন দক্ষিণ চব্বিশ পরগণা জেলার বিখ্যাত “মাহীনগরের বসু পরিবার" এর সন্তান।

সুভাষচন্দ্র বসু ছিলেন তার পিতা-মাতার চৌদ্দ সন্তানের মধ্যে নবম তথা ষষ্ঠ পুত্র। তার বাবা জানকীনাথ বসু ছিলেন একজন সফল সরকারি আইনজীবী। [৬] তিনি ভাষা ও আইন সম্পর্কিত বিষয়ে অত্যন্ত সচেতন ছিলেন। তাদের পৈতৃক নিবাস ছিল ভারতের অধুনা পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দক্ষিণ চব্বিশ পরগণা জেলার কোদালিয়া (বর্তমানে সুভাষগ্রামের অন্তর্ভুক্ত)৷[৭]

১৯০২ সালে তিনি তার পাঁচ বড় ভাইয়ের সাথে কটকের প্রোটেস্ট্যান্ট ইউরোপীয় স্কুলে (অধুনা, স্টুয়ার্ট স্কুল) ভর্তি হন। [১] ষষ্ঠ শ্রেণি পর্যন্ত তিনি বিদ্যালয়টিতে পঠন-পাঠন করেন। [৮] বিদ্যালয়টিতে সমস্ত শিক্ষাদানের মাধ্যম ছিল ইংরেজি, বেশিরভাগ শিক্ষার্থী ইউরোপীয় বা মিশ্রিত অ্যাংলো-ভারতীয় ও ভারতীয় বংশোদ্ভূত ছিলেন। [৯] পাঠ্যক্রমটিতে ইংরাজী—সঠিকভাবে লিখিত ও কথ্য—লাতিন, বাইবেল, সহবত শিক্ষা, ব্রিটিশ ভূগোল এবং ব্রিটিশ ইতিহাস অন্তর্ভুক্ত ছিল; কোনও ভারতীয় ভাষা শেখানোর ব্যবস্থা ছিল না।[৯][১] এই বিদ্যালয় তার পিতা জানকীনাথের পছন্দ ছিল, তিনি চেয়েছিলেন তার ছেলেরা যেন নির্দ্বিধায় ত্রুটিহীন ইংরেজি বলতে পারে। ভারতে ব্রিটিশদের মাঝে থাকার জন্য তিনি বাংলা এবং ইংরেজি উভয় ভাষাকেই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করতেন। [১০] তাঁর বাড়িতে কেবলমাত্র বাংলা ভাষায় কথা বলা হত, ফলে বিদ্যালয়টি ছিল বাড়ির বিপরীত বৈশিষ্ট্যের। বাড়িতে, তার মা হিন্দু দেবী দুর্গা ও কালীর উপাসনা করতেন, মহাভারত ও রামায়ণ মহাকাব্য থেকে গল্প বলতেন এবং বাংলা ভক্তিগীতি গাইতেন। [১] মায়ের কাছ থেকে সুভাষ একটি স্নেহশীল স্বভাব লাভ করেন, তিনি দুর্দশাগ্রস্ত লোকদের সাহায্য করতেন ও প্রতিবেশী ছেলেদের সঙ্গে খেলাধুলা করা ও উদ্যানচর্চা পছন্দ করতেন। [২]

১৯০৬ সালে শিশু সুভাষচন্দ্র
তার আর পাঁচ ভাইকে অনুসরণ করে সুভাষকে ১৯০৯ সালে ১২ বছর বয়সে কটকের রাভেনশ কলেজিয়েট স্কুলে ভর্তি করা হয়। এখানে, বাংলা ও সংস্কৃত শেখানো হত এবং পাশাপাশি বাড়িতে সাধারণত গৃহীত না হওয়া হিন্দু ধর্মগ্রন্থ যেমন— বেদ ও উপনিষদ সম্পর্কে পাঠদান করা হত। যদিও পাশ্চাত্য শিক্ষার তৎপরতা অব্যাহত ছিল তবুও তিনি ভারতীয় পোশাক পরতেন এবং ধর্মীয় ভাবনাচিন্তার সাথে জড়িত ছিলেন। ব্যস্ততা সত্ত্বেও, সুভাষচন্দ্র বসু পড়াশোনায় মনোযোগ , প্রতিযোগিতা ও পরীক্ষায় সফল হওয়ার ক্ষেত্রে দক্ষতা প্রদর্শন করতে সক্ষম হয়েছিলেন। তিনি ১৯১২ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত ম্যাট্রিক পরীক্ষায় দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেন।

সুভাষচন্দ্র বসু আবারও তার পাঁচ ভাইকে অনুসরণ করে ১৯১৩ সালে কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজে ভর্তি হন। দর্শনকে অধ্যয়ন বিষয় হিসাবে নির্বাচিত করেন ও ক্যান্ট, হেগেল, বের্গসন ও অন্যান্য পাশ্চাত্য দার্শনিকদের সম্পর্কে পড়াশোনা করেন। এর এক বছর আগে হেমন্ত কুমার সরকারের সাথে বন্ধুত্ব করেন, যিনি ছিলেন সুভাষের অত্যন্ত অন্তরঙ্গ ও আধ্যাত্মিক আকুলতার সঙ্গী।

সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় ভাল নম্বর পেয়ে তিনি প্রায় নিয়োগপত্র পেয়ে যান। কিন্তু বিপ্লব-সচেতন দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে সেই নিয়োগ প্রত্যাখ্যান করেন। এই প্রসঙ্গে তিনি বলেছিলেন, "কোনো সরকারের সমাপ্তি ঘোষণা করার সর্বশ্রেষ্ঠ পন্থা হল তা থেকে (নিজেকে) প্রত্যাহার করে নেওয়া"। এই সময় অমৃতসর হত্যাকাণ্ড ও ১৯১৯ সালের দমনমূলক রাওলাট আইন ভারতীয় জাতীয়তাবাদীদের বিক্ষুব্ধ করে তুলেছিল। ভারতে ফিরে সুভাষচন্দ্র 'স্বরাজ' নামক সংবাদপত্রে লেখালেখি শুরু করেন এবং বঙ্গীয় প্রদেশ কংগ্রেস কমিটির প্রচারের দায়িত্বে নিযুক্ত হন। তার রাজনৈতিক গুরু ছিলেন বাংলায় মহান জাতীয়তাবাদের প্রবক্তা দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ।

সুভাষচন্দ্র ছিলেন একজন ধর্মপ্রাণ হিন্দু (হিন্দুত্ববাদী নন)। কিন্তু আজাদ হিন্দ ফৌজ পরিচালনা ও স্বাধীনতা সংগ্রামের ক্ষেত্রে তিনি সম্পূর্ণ ধর্মনিরপেক্ষ ভাবধারায় সকল ধর্মাবলম্বীদের ঐক্যবদ্ধ করে তুলতে সক্ষম হয়েছিলেন। তিনি ধ্যানে অনেক সময় অতিবাহিত করতেন। স্বামী বিবেকানন্দের ভাবাদর্শ তাকে উদ্বুদ্ধ করেছিল।[১২] ছাত্রাবস্থা থেকে তিনি তাঁর দেশপ্রেমিক সত্তার জন্য পরিচিত ছিলেন।

ᱥᱩᱵᱷᱟᱥ ᱪᱚᱱᱫᱽᱨᱚ ᱵᱳᱥ ᱫᱚ ᱵᱟᱹᱝᱜᱟᱹᱞᱤ ᱜᱷᱟᱸᱨᱚᱡᱽ ᱯᱨᱚᱵᱷᱟᱵᱚᱛᱤ ᱵᱳᱥ ᱟᱨ ᱡᱚᱱᱚᱠᱤᱱᱟᱛᱷ ᱵᱳᱥ ᱟᱭᱳ ᱵᱟᱵᱟ ᱒᱓ ᱡᱟᱱᱩᱣᱟᱨᱤ ᱑᱙᱘᱗ ᱥᱟᱞᱮ ᱨᱮ ᱠᱚᱴᱚᱠ ᱨᱮ ᱡᱟᱱᱟᱢ ᱞᱮᱱᱟᱭ ᱾ ᱩᱱ ᱚᱠᱛᱚ ᱵᱽᱨᱤᱴᱤᱥ ᱥᱤᱧᱚᱛ ᱨᱮ ᱵᱚᱝᱜᱟ ᱯᱨᱚᱫᱮᱥ ᱨᱮᱱᱟᱜ ᱢᱤᱫ ᱦᱟᱹᱴᱤᱧ ᱛᱟᱦᱮᱸ ᱠᱟᱱᱟ ᱾ ᱯᱨᱚᱵᱷᱟᱵᱚᱛᱤ, ᱟᱨᱵᱟᱝ ᱢᱚ ᱡᱚᱱᱚᱱᱤ (ᱠᱷᱟ. 'ᱟᱢ'), ᱜᱷᱟᱨᱚᱸᱡᱽ ᱡᱤᱭᱚᱱ ᱨᱮᱱᱟᱜ ᱟᱝᱠᱚᱨ, ᱑᱔ ᱵᱚᱪᱷᱚᱨ ᱩᱢᱮᱨ ᱨᱮ ᱟᱡᱟᱜ ᱯᱩᱭᱞᱩ ᱜᱤᱫᱽᱨᱟ. ᱛᱟᱦᱮᱸ ᱠᱟᱱᱟ ᱟᱨ ᱑᱓ ᱜᱚᱴᱟᱝ ᱜᱤᱫᱽᱨᱟ. ᱛᱟᱭᱚᱢ ᱛᱮ ᱾ ᱥᱩᱵᱷᱟᱥ ᱫᱚ ᱛᱩᱨᱩᱭ ᱟᱱᱟᱜ ᱜᱤᱫᱽᱨᱟ. ᱡᱚᱝᱠᱤᱱᱟᱛᱷ, ᱢᱤᱫ ᱧᱩᱛᱩᱢᱟᱱ ᱚᱱᱚᱞᱤᱭᱟᱹ ᱟᱨ ᱥᱚᱨᱠᱟᱨᱤ ᱯᱮᱞᱮᱡᱚᱨ ᱠᱟᱱᱟᱭ, ᱩᱱᱤ ᱫᱚ ᱵᱨᱤᱴᱤᱥ ᱥᱤᱧᱚᱛ ᱥᱚᱨᱠᱟᱨ ᱞᱟᱹᱜᱤᱫ ᱛᱮ ᱞᱚᱭᱟᱞᱤᱴᱤ ᱛᱟᱦᱮᱸ ᱠᱟᱱᱟ ᱟᱨ ᱯᱟᱹᱨᱥᱤ ᱟᱨ ᱚᱱᱚᱬᱦᱮ ᱨᱮᱱᱟᱜ ᱠᱟᱛᱷᱟ ᱠᱚᱨᱮ ᱟᱹᱰᱤ ᱱᱟᱯᱟᱭ ᱛᱟᱦᱮᱸ ᱠᱟᱱᱟ ᱾ ᱠᱚᱞᱠᱟᱛᱟ ᱨᱮᱭᱟᱜ ᱟᱹᱛᱩ ᱯᱟᱦᱴᱟ ᱠᱷᱚᱱ ᱱᱤᱡᱮ ᱵᱮᱱᱟᱣ ᱟᱠᱟᱱ ᱢᱤᱫ ᱦᱚᱲ, ᱩᱱᱤ ᱫᱚ ᱟᱡᱟᱜ ᱨᱟᱡᱽ ᱥᱟᱶ ᱥᱟᱹᱜᱟᱹᱭ ᱨᱮᱭ ᱛᱟᱦᱮᱸ ᱠᱟᱱᱟ, ᱫᱩᱨᱜᱟ ᱯᱩᱡᱟ ᱦᱤᱞᱚᱜ ᱥᱮᱨᱢᱟ ᱨᱮ ᱟᱡᱟᱜ ᱟᱹᱛᱩ ᱨᱮᱭ ᱨᱩᱣᱟ.

Credit By - Wikipedia

"Lahanti Santali Telent Search Examination" এর ফর্ম পূরণ Last Date 31.12.2024 পর্যন্ত ছিল, সেটা বাড়িয়ে 28.01.2025 করা ...
03/01/2025

"Lahanti Santali Telent Search Examination" এর ফর্ম পূরণ Last Date 31.12.2024 পর্যন্ত ছিল, সেটা বাড়িয়ে 28.01.2025 করা হয়েছে, যাঁরা এখনো ফর্ম পূরণ করোনি, করে নিয়ো ।

Address

Mednipur
TN

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when LK Tudu Rusika posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to LK Tudu Rusika:

  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share