Puja Kundu Diaries

Puja Kundu Diaries Welcome, This page is about Cooking and lifestyle vlogs. For Brand promotion please contact [email protected].

বাড়ি থাকলে মা খাওয়ার পর ফল কেটে দিলো
02/07/2025

বাড়ি থাকলে মা খাওয়ার পর ফল কেটে দিলো

বিয়ের আগে শুধু ছেলে নয়, তার পরিবারটা কতটা সুস্থ তা জানাটাও সমান জরুরি।অনেক সময় আমরা একটা ছেলেকে ভালোবেসে ফেলি তার ব্যবহা...
01/07/2025

বিয়ের আগে শুধু ছেলে নয়, তার পরিবারটা কতটা সুস্থ তা জানাটাও সমান জরুরি।

অনেক সময় আমরা একটা ছেলেকে ভালোবেসে ফেলি তার ব্যবহার, কথা বলা, ভালোবাসা দেখানোর ভঙ্গি দেখে। মনে হয়, এ তো বুঝি পারফেক্ট একজন মানুষ। আমাদের সমাজেও সেই মানুষটাকে যাচাই করার মাপকাঠি খুব সীমিত—সে কত টাকা আয় করে, দেখতে কেমন, পড়াশোনায় কেমন ছিল, আর বাবা-মায়ের প্রতি তার দায়িত্ববোধ কেমন। কিন্তু একটা জিনিস প্রায়ই বাদ পড়ে যায়—সে আসলে কী ধরনের সম্পর্ক দেখে বড় হয়েছে? তার চোখের সামনে কেমন ছিল স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক?

অনেকেই বলে, “ছেলেটা তো খুব ভালো, মায়ের কথায় চলে।” কিন্তু সেই মা-ই যদি ঘরের বউকে সম্মান না করে, অথবা বাবা-মার সম্পর্ক যদি সারাজীবন তিক্ততায় ভরা হয়, তাহলে সেই ছেলেটি শেখে সম্পর্ক মানে অভিযোগ, অপমান, সহ্য করে টিকে থাকা। ছোটবেলার সেই স্মৃতি, সেই সম্পর্কের ছায়া তাকে গড়ে তোলে। সে হয়তো নিজেও জানে না, তার মধ্যে কোন মানসিকতা বসে গেছে। সে মনে করে, এটা-ই স্বাভাবিক, এভাবেই তো সংসার চলে।

তাই এমন একটা পরিবারে বড় হওয়া ছেলে, যতই আধুনিক হোক, যতই ভালোবাসুক, একটা সময়ে গিয়ে তার ভেতরের বিষাক্ত শিক্ষা আচরণে ফুটে উঠবেই। হয়ত সে চিৎকার করে না, মারধর করে না, কিন্তু স্ত্রীর কথা উপেক্ষা করা, সিদ্ধান্তে তাকে না রাখা, দোষ চাপিয়ে দেওয়া, অনুভূতি না বোঝা—এসব ধীরে ধীরে সম্পর্ককে নিঃশ্বাসরুদ্ধ করে তোলে। আর মেয়ে তখন ভাবে, “আমি কি ভুল করলাম?” অথচ ভুলটা সে করেনি, ভুলটা ছিল তার না-জানার, না-বুঝে সিদ্ধান্ত নেওয়ার।

আমাদের সমাজে মেয়েদের বলা হয়, সবকিছু মেনে চলতে হয়। কিন্তু কেউ বলে না—তুমি সম্পর্কের আগে সম্পর্কের মাটিটা পরীক্ষা করো। তুমি নিজেকে প্রশ্ন করো, এই মানুষটার সঙ্গে পুরো জীবন কাটানো যাবে কিনা, শুধু তাকে ভালোবেসে নয়, তার পরিবারটাকে বোঝার চেষ্টা করেও।

কারণ একটা পরিবার যেমন শিশুকে গড়ে তোলে, ঠিক তেমনই সেই পরিবার ভবিষ্যতের সম্পর্কের ছায়াও হয়ে দাঁড়ায়। যেখান থেকে সে এসেছে, সেটা যদি অসুস্থ হয়, সেখানে দাঁড়িয়ে সুস্থ ভবিষ্যতের স্বপ্ন দেখা অনেক কঠিন। ভালোবাসা থাকলেই সব সম্ভব—এই ধারণাটা অনেক সময় বিপদ ডেকে আনে। ভালোবাসা টিকে থাকে, যদি সেই ভালোবাসার ভেতরে সম্মান থাকে, বোঝাপড়া থাকে, নিরাপত্তা থাকে। আর সেটা তখনই আসে, যখন মানুষটা ছোটবেলা থেকে এসব শিখে এসেছে—কাজেই আপনি সেই শিক্ষার উৎসটাকে একবারও যদি দেখেন না, বোঝেন না, তাহলে আপনি নিজের ভবিষ্যতের ঝুঁকি নিচ্ছেন।

এই সমাজে ডিভোর্সের হার শুধু বেড়ে যাচ্ছে এই কারণেই নয় যে মানুষ বদলে যাচ্ছে, বরং মানুষ অনেক আগে থেকেই মানসিকভাবে প্রস্তুত ছিল না একটি সুস্থ সম্পর্কের জন্য। আর মেয়েরা অনেক সময় শুধু ছেলেকে দেখে, পরিবারটা না দেখে বিয়েতে রাজি হয়ে যায়। অথচ সম্পর্কটা কেবল দুইজনের নয়, বরং দুইটি দৃষ্টিভঙ্গির, দুটি সংস্কৃতির, দুটি মানসিক শিক্ষার মিলন।

তাই এখনই সময়। আপনি যদি নিজের জীবনে সম্মান চান, নিরাপত্তা চান, একজন জীবনসঙ্গীর ভালোবাসার পাশাপাশি একজন ভালো মানুষ চান—তাহলে শুধু তার বাহ্যিক গুণ নয়, তার ভেতরের মানুষটা গড়ে উঠেছে যে জায়গায়, সেটাকেও বুঝে নিন। নয়তো পরে চাইলেও কিছু পাল্টানো যাবে না, কারণ তখন আপনি শুধু একজন মানুষের নয়, তার অভ্যাস, তার মানসিক গঠন, আর একটা গোটা পরিবারের আচরণ বদলানোর দায়িত্ব নিয়ে ফেলবেন—যেটা কখনো আপনার একার পক্ষে সম্ভব নয়।

ভালোবাসা আসলে খুব মূল্যবান একটা জিনিস। এটা অবহেলার জন্য না, এটা বাজি ধরার জন্য না। তাই ভালোবাসার আগেই একটু বুঝে নেওয়া—এটাই ভবিষ্যতের সবচেয়ে বড় সুরক্ষা।
লেখা সংগৃহীত





゚viralシfypシ゚viralシalシ




01/07/2025

নেপালের পোখারা দারুণ সুন্দর একটা দৃশ্য

01/07/2025

নেপালের এই চাকা হাত দিয়ে ঘোরালে সত্যিই কী ঠাকুরের দিকে মন চলে যায়

good morning everyone
01/07/2025

good morning everyone

ছেলের বউকে মেনে নেয়া যাবেনা! সে যত ভালো মেয়েই হোকনা কেন, কেননা ছেলে নিজের পছন্দে বিয়ে করেছে।বউ অন্যায় না করলেও তাকে খুঁচ...
30/06/2025

ছেলের বউকে মেনে নেয়া যাবেনা! সে যত ভালো মেয়েই হোকনা কেন, কেননা ছেলে নিজের পছন্দে বিয়ে করেছে।
বউ অন্যায় না করলেও তাকে খুঁচিয়ে কথাতো বলতেই হবে শশুর বাড়ির লোকদের!

এযুগের কিছু বাবা মায়েদের এমন ধারণা যে ছেলে তারা জন্ম দিয়েছে মানে তাদের ইচ্ছেতে ছেলের জীবন চলবে! হুম প্রতিটি ছেলেই বিয়ের আগে পর্যন্ত বাবা মায়ের কথায় চলে তবে বিয়ের পর প্রতিটি ছেলে/মেয়ের জীবনে পরিবর্তন আসে।

একজন বাবা মা, তার মেয়ের পরিবর্তন খুব সহজেই মেনে নিতে পারে, তারা চায় যে মেয়েটা তার স্বামীর সাথে সুখে থাক, হাসিখুশীতে থাক।
এগুলো দেখেই বাবা মা ভীষণ খুশি হয়, ভীষণ শান্তি পায় মনে।

কিন্তু সমস্যা মনে হয় একজন বাবা মা তার ছেলের পরিবর্তন টা মেনে নিতে পারেনা মানে ছেলের বিয়ের পর ছেলে যদি তার স্ত্রীর সাথে সুখী থাকে তখন তার বাবা মা সেটা মেনে নিতে পারেনা।

ছেলে টি তার বাবা মার প্রতি সমস্ত দায়িত্ব কর্তব্য পালন করার পরও বৌমার সাথে একটু হাসি খুশি দেখলেই ভেবে বসেন যে, ছেলে টা কে বশ করে ফেলেছে দুদিন এসেই।

এইসব নিয়ে চিন্তা করতে করতে তারা এত টাই ম"রি"য়া হয়ে ওঠে যে কোনো কারণ থাক বা থাক বৌমাকে যখনি সুযোগ পায় তখনই অপমান করতে ছাড়েন না।

বাবা মায়েরা বিয়ের পরেও চায় তার ছেলে এবং ছেলের বউ তাদের সমস্ত কথায় উঠুক এবং বসুক! যেমনটা তারা চান, তাদের ব্যক্তিগত কোনো জীবন থাকতে পারেনা, তারা যা ঠিক করে দেবেন সেই পথেই হাঁটতে হবে। এটা সম্ভব?

প্রতিটি সন্তান তার বাবা মাকে প্রচন্ড রকম ভালোবাসে, সেই ভালোবাসার টানে বাবা মায়ের কাছে গিয়েও যদি তাদের আদর, ভালোবাসা দেয়ার পরও যদি বিনিময়ে আদর, ভালোবাসা না পেয়ে উল্টো আপনার প্রাণ প্রিয় নির্দোষ স্ত্রীর নামে মন গড়া গল্প শুনতে হয় তবে কোন স্বামী তা সহ্য করতে পারবে?
যদি সত্যিকারের ভালোবাসা থাকে?

স্ত্রীর বিরুদ্ধে কারণ ছাড়া যদি কষ্ট দেয়া কথা শোনার পর স্বামী নামক অসহায় মানুষটি প্রতিবাদ করে তবে তখনই সমাজ বলে - বউয়ের গোলাম🙂 ভালোবাসা মানে গোলামী নয়।

প্রতিটি বাবা মাকে অনুরোধ করবো সন্তানের সুখে হিংসা নয় সুখ খুঁজে নিন তাহলে দেখবেন সম্পর্ক গুলোতে ফাটল ধরবেনা। একজন সন্তান হাজার কষ্ট পেলেও তার বাবা মাকে প্রচন্ড ভালোবাসে তাই সম্পর্কে ফাটল ধরলেও বাবা মার থেকে দূরে যাওয়া সম্ভব না, তাই সব বাবা মাকে অনুরোধ ভগবানের লিখনকে মেনে নিয়ে খুশি হতে শিখুন। কথায় আছে জন্ম মৃত্যু বিয়ে, তিন বিধাতা নিয়ে ।

না এটা আমার গল্প নয়, এটা এই সমাজের হাজার হাজার মেয়ের গল্প

জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত সুন্দর ভাবে উপভোগ করতে হবে।সময় শেষ হয়ে গেলে আর ফিরে আসবে না ।লোকজন কি বলবে তা গায়ে মাখলে চলবে ন...
30/06/2025

জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত সুন্দর ভাবে উপভোগ করতে হবে।
সময় শেষ হয়ে গেলে আর ফিরে আসবে না ।লোকজন কি বলবে তা গায়ে মাখলে চলবে না ।

বিয়ের সাত আট মাস পরের ঘটনা।অফিস থেকে বাড়ি ফিরে এসে দেখছি ছোটো পিসিমা এসেছে।পিসিমা মানে পিসি শাশুড়ি।সেই প্রথম পিসিমাকে সা...
29/06/2025

বিয়ের সাত আট মাস পরের ঘটনা।অফিস থেকে বাড়ি ফিরে এসে দেখছি ছোটো পিসিমা এসেছে।পিসিমা মানে পিসি শাশুড়ি।সেই প্রথম পিসিমাকে সামনে থেকে দেখা।বিয়েতে আসতে পারেননি তখন।শরীর খারাপ ছিল।আমি বাড়ি ঢুকতেই আমার শাশুড়ি মা বললেন,

--বৌমা উনি হলেন তোমার ছোটো পিসিমা।

আমি প্রণাম করতেই উনি বললেন,

--অফিস থেকে ফিরলে বুঝি?

--হ্যাঁ পিসিমা।

--প্রতিদিন এই টাইমেই বাড়ি ফেরো?

--হ্যাঁ।

আমি আরো কিছু বলতে যাব আমার শাশুড়ি মা বললেন,

--সবে তো ফিরলে।একটু রেস্ট করো।পরে গল্প করবে খন।

আমি নিজের রুমে চলে যেতেই আমার শাশুড়ি মা পিসি শাশুড়ির সাথে গল্প করতে শুরু করলেন।ততক্ষণে আমার হ্যাজব্যাণ্ড ফিরে গেছে।ও আমার থেকে ঘণ্টা খানেক আগেই ফেরে।আমি ফ্রেশ হয়ে একটু রেস্ট করি তারপর আমার হ্যাজব্যাণ্ড এক কাপ চা আমাকে নিয়ে এসে দেয়।প্রতিদিন এটাই ওর রুটিন।ও ফিরলে আমার শাশুড়ি মা তখন চা করে দেয় ওকে।আমি যেহেতু পরে ফিরি তাই আমাকে চা টা ও-ই করে দেয়।চা করে যখন আমার জন্য নিয়ে আসছিল পিসিমার চোখে পড়ে এই ব্যাপারটা। তখন কিছু বলেননি উনি।ঘটনাটা ঘটল আরো একটু পরে।রাতের রান্নাটা আমরাই করি।মানে আমি আর আমার হ্যাজব্যাণ্ড।তরকারি বলতে সেদিন ছিল পনির তরকারি আর ছোলার ডাল।সেটা তখন রান্না হয়ে গেছে।লুচি হবে।আমার হ্যাজব্যাণ্ড লুচি বেলে দিচ্ছে আর আমি ভাজছি একটা একটা করে।সেই মুহুর্তেই পিসিমা রান্নাঘরে।এই দৃশ্য দেখে চোখ বড় বড় করে বলে,

---হ্যাঁ রে অর্ক, বিয়ে করে তো মেয়েলি কাজ অনেক শিখে নিয়েছিস?বৌকে চা করে খাওয়ানো,বৌকে রান্নার কাজে হেল্প করা।অফিস থেকে ফিরে তো রেস্ট পাস না একটুও।বৌ বললে তো শুনতেই হবে!যতই হোক চাকরি করা বৌ তো!

কথাটা শুনে খারাপ লাগলো।আমার হ্যাজব্যাণ্ড কিছু উত্তর দেওয়ার আগেই দেখি আমার শাশুড়ি মা পিছনে এসে দাঁড়িয়ে পিসি শাশুড়িকে বলে,

--আরে কী যে বলো ছোড়দি!বৌমা ওকে কাজ করতে বলবে কেন?ও গুলো সব আমিই ঠিক করে দিয়েছি।অফিস থেকে তো বাবু একা ফেরে না।বৌমাও ফেরে।রেস্ট তো দুজনেরই পাওয়া দরকার।সবাই যদি রেস্ট করে খাওয়া দাওয়া তো বন্ধ থাকবে না?আর সকালের রান্নটা আমি করে দিই।দুজনেই অফিস যায়।তোমার দাদা আর আমি এমনিতেই ভোরে উঠি।দুজনে মর্ণিং ওয়াক সেরে এসে আমি রান্নাটা বসিয়ে দিই।তোমার দাদা তখন হাতেহাতে হেল্প করে দেয়।কাজের আবার মেয়েলি বলে কিছু আছে নাকি!তুমি তো জানো আমি ছেলেকে সব কাজ শিখিয়েছি।তোমার দাদাও তখন কত কাজ করে দিত।এখনো তাই করে।কাজ কাজই।সংসারে সুখ শান্তি বজায় থাকে পরস্পর পরস্পরকে সহযোগিতা ও ভালোবাসার মাধ্যমে। দুজন যদি দুজনকে না দেখে,দুজনের ভালো মন্দ না বোঝে তাহলে বুঝবে কে!তাই ওরা ওদের মতো কাজ করুক।আমরা এখানে দাঁড়িয়ে থেকে করব কি!চলো। বরং বাবুর বিয়ের ছবি গুলো তোমাকে দেখাই।

কথা গুলো শুনে পিসিমার মুখটা কেমন ফ্যাকাশে হয়ে গিয়েছিল।রান্না ঘর থেকে বেরিয়ে যাবার সময় পিসিমার একটা কথা কানে এল,

--বৌদি এতটা লাই দিও না।আশকারা পেয়ে গেলে মাথায় চড়ে বসবে।নিজের ছেলের কথাটাও ভাবো।

আমার শাশুড়ি তখন হাসতে হাসতেই বেশ জোরে জোরেই বললেন,

---ওরা এখনকার ছেলে মেয়ে।ভালো মন্দ বিচার করার ক্ষমতা ওদের আছে।আমি আমার মতো করে চালাতে চাইলেও চলবে না।সময় বদলেছে।তাই ওদের জীবন যাত্রার সঙ্গে আমাদেরই অ্যাডজাস্ট করতে হবে।আর তা না পারলেই সমস্যা বাঁধবে।নিজেদের আধুনিক হতে হবে আরো।পুরানো রীতি নীতির সঙ্গে ওদেরকে মেলালে আর চলবে না।বুঝলে ছোড়দি, বৌমা কখনোই নিজের মেয়ে হয় না,আর শাশুড়িও নিজের মা হয় না।নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়া থাকলে একটা বন্ধুত্ব হয়ে যায়।আমার ছেলেটার ভালো থাকার কথা চিন্তা করতে গেলে বৌমাকেও ভালোবাসতে হবে বেশি।আমি তো বাবুর বিয়ের পরেই বাবুকে বলেই দিয়েছি,যে কাজটা নিজে করে নিতে পারবে সে কাজটা নিজেই করে নিও।বৌ এসেছে মানে বৌয়ের ওপর হুকুম করে পায়ের ওপর পা তুলে বসে খাবে সেটা চলবে না।বুঝতে হবে তোমার বৌ কিন্তু তার সব কিছু ছেড়ে তোমার কাছে এসেছে।তুমি কিন্তু যাও নি।তাই তোমাকেই সহযোগিতা করতে হবে।তোমাকেই অ্যাডজাস্ট করতে হবে বেশি।

আজ পাঁচবছর হলো এই বোঝা পড়ার মধ্যে দিয়েই সব কিছু চলছে ভালোভাবেই।না আছে ঝামেলা, না আছে অশান্তি।ব‍্যালেন্সটা শিখতে হয়।তার জন্য লাগে উন্নত মন আর উন্নত মনের মানুষ।সেই উন্নত মানসিকতার সংস্পর্শে থাকলে সংসার সুখের হবেই।

গল্প: অ্যাডজাস্ট

29/06/2025

আমার ভাইপোর কত কথা শিখেছে দেখুন

বিপদতারিনী পূজার সুতো
28/06/2025

বিপদতারিনী পূজার সুতো

সব ব্যাথা সবাই কে জানানো ঠিক না,,কারণ....   কিছু মানুষ লবণ নিয়ে দাড়িয়ে থাকে !!!😒
28/06/2025

সব ব্যাথা সবাই কে জানানো ঠিক না,,কারণ....
কিছু মানুষ লবণ নিয়ে দাড়িয়ে থাকে !!!😒

Address

Kondapur
Hyderabad
500084

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Puja Kundu Diaries posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Puja Kundu Diaries:

Share