বঙ্গ সংবাদ -Bongo Sangbad

বঙ্গ সংবাদ -Bongo Sangbad শিক্ষা, স্বাস্থ্য, লাইফস্টাইল,বিনোদন, খেলাধুলা ও অন্যান্য খবর পেতে চোখ রাখুন বঙ্গ সংবাদ চ্যানেলে।

https://karmabandhu.in/iocl-job-recruitment/
11/02/2025

https://karmabandhu.in/iocl-job-recruitment/

মাধ্যমিক পাস যোগ্যতায় IOCL এ বিপুল সংখ্যক শূন্যপদে কর্মী নিয়োগ | IOCL Job Recruitment

*রাজ্যের ব্লক অফিসের অধীনে নতুন করে কর্মী নিয়োগ করা হচ্ছে, দ্রুত আবেদন করুন*👇👇
10/02/2025

*রাজ্যের ব্লক অফিসের অধীনে নতুন করে কর্মী নিয়োগ করা হচ্ছে, দ্রুত আবেদন করুন*👇👇

রাজ্যের ব্লক অফিসের অধীনে নতুন করে কর্মী নিয়োগ করা হচ্ছে, দ্রুত আবেদন করুন | BDO Office Job Recruitment

10/02/2025

শুনানি শেষ। অবশেষে ২৬ হাজার চাকরি বাতিল মামলায় বিরাট রায় আসতে চলেছে। কি হবে এখন? বিস্তারিত লিংক কমেন্টে

লোকটির দৃঢ সংকল্প দেখে পছন্দ হলে একটি লাইক দিন
10/02/2025

লোকটির দৃঢ সংকল্প দেখে পছন্দ হলে একটি লাইক দিন

"যদি ইচ্ছাশক্তি থাকে, তাহলে দারিদ্র্যও থামাতে পারে না! এই শিশুটির জন্য শুভকামনা জানিয়ে একটা ❤️ দিন।"
10/02/2025

"যদি ইচ্ছাশক্তি থাকে, তাহলে দারিদ্র্যও থামাতে পারে না! এই শিশুটির জন্য শুভকামনা জানিয়ে একটা ❤️ দিন।"

"আমরা কত অজুহাত দেই, অথচ এই ছেলেটি সব বাধা পেরিয়ে পড়ছে! যদি তার লড়াইকে সম্মান করেন, শেয়ার করুন!"-ভালো লাগলে একটি লাই...
10/02/2025

"আমরা কত অজুহাত দেই, অথচ এই ছেলেটি সব বাধা পেরিয়ে পড়ছে! যদি তার লড়াইকে সম্মান করেন, শেয়ার করুন!"-ভালো লাগলে একটি লাইক করুন

"জীবনের প্রতিকূলতা কখনো স্বপ্নকে হারাতে পারে না! এই ছেলেটির অধ্যবসায় আমাদের সবার জন্য শিক্ষা।"-ভালো লাগলে একটি লাইক দিন
10/02/2025

"জীবনের প্রতিকূলতা কখনো স্বপ্নকে হারাতে পারে না! এই ছেলেটির অধ্যবসায় আমাদের সবার জন্য শিক্ষা।"-ভালো লাগলে একটি লাইক দিন

"শিক্ষার আলো জ্বলে ওঠে অন্ধকারেও, যদি ইচ্ছাশক্তি থাকে! এই শিশুটির লড়াই দেখে একটা ❤️ দিন।"
10/02/2025

"শিক্ষার আলো জ্বলে ওঠে অন্ধকারেও, যদি ইচ্ছাশক্তি থাকে! এই শিশুটির লড়াই দেখে একটা ❤️ দিন।"

"অভাব কেবল শরীরকে ছোঁয়, স্বপ্নকে নয়! যদি এই ছোট্ট ছেলেটি হাল না ছাড়ে, আমরা কেন?"-ভালো লাগলে একটি লাইক দিন
10/02/2025

"অভাব কেবল শরীরকে ছোঁয়, স্বপ্নকে নয়! যদি এই ছোট্ট ছেলেটি হাল না ছাড়ে, আমরা কেন?"-ভালো লাগলে একটি লাইক দিন

"স্বপ্নের জন্য ছেঁড়া জামা কোনো বাধা নয়! এই ছোট্ট ছেলেটির লড়াই কি আপনাকে অনুপ্রাণিত করে?"
10/02/2025

"স্বপ্নের জন্য ছেঁড়া জামা কোনো বাধা নয়! এই ছোট্ট ছেলেটির লড়াই কি আপনাকে অনুপ্রাণিত করে?"

**"স্বপ্ন পূরণের জন্য অদম্য তানিয়া"**  তানিয়া ছোট্ট এক গ্রামে জন্মেছিল, যেখানে মেয়েদের পড়াশোনা তেমন গুরুত্ব পেত না। ...
10/02/2025

**"স্বপ্ন পূরণের জন্য অদম্য তানিয়া"**

তানিয়া ছোট্ট এক গ্রামে জন্মেছিল, যেখানে মেয়েদের পড়াশোনা তেমন গুরুত্ব পেত না। বাবা ছিলেন দিনমজুর, মা গৃহপরিচারিকা। সংসারের টানাপোড়েনের মাঝে পড়াশোনা যেন বাড়তি বোঝা। কিন্তু তানিয়ার স্বপ্ন ছিল বড়—সে পড়াশোনা করে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চেয়েছিল।

প্রতিদিন স্কুল থেকে ফিরে মায়ের সঙ্গে বাসাবাড়িতে কাজ করত, তারপর পড়তে বসত। বিদ্যুৎ না থাকলে চাঁদের আলো বা কেরোসিন বাতির নিচে পড়ত। গ্রামের অনেকে বলত, "মেয়েদের এত পড়াশোনার দরকার কী?" কিন্তু তানিয়া কারও কথায় কান দেয়নি।

এসএসসি পরীক্ষার আগে বড় বিপদ এলো—বাবা গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লেন। সংসার চালানোই কঠিন হয়ে গেল, পড়াশোনা তো দূরের কথা! তানিয়া হাল ছাড়ল না। দিনভর কাজ করে রাতে পড়াশোনা করত। অবশেষে সে পরীক্ষায় অসাধারণ ফল করল।

এরপর সরকারি কলেজে ভর্তি হলো, টিউশনি করে নিজের খরচ চালাল। বহু সংগ্রামের পর সে বিশ্ববিদ্যালয় শেষ করল এবং বড় একটি কোম্পানিতে চাকরি পেল।

আজ তানিয়া শুধু নিজের নয়, পরিবারের জীবনও বদলে দিয়েছে। তার গল্প প্রমাণ করে—যদি ইচ্ছা শক্তিশালী হয়, তাহলে দারিদ্র্য কোনো বাধা নয়!

---

 # # # **"পথের কাঁটা থেকে বিজয়ের মশাল"**  মেয়েটির নাম ছিল মায়া। জন্ম এক অজপাড়া গ্রামে, যেখানে শিক্ষার আলো খুব কমই পৌ...
10/02/2025

# # # **"পথের কাঁটা থেকে বিজয়ের মশাল"**

মেয়েটির নাম ছিল মায়া। জন্ম এক অজপাড়া গ্রামে, যেখানে শিক্ষার আলো খুব কমই পৌঁছেছিল। বাবা কৃষিকাজ করতেন, মা অন্যের বাড়িতে কাজ করতেন। সংসারে এক বেলার খাবার জোটাতে যেখানে লড়াই করতে হয়, সেখানে পড়াশোনার স্বপ্ন দেখা যেন বিলাসিতা।

কিন্তু মায়া স্বপ্ন দেখতে জানত। স্কুলের পুরনো বই, ছেঁড়া খাতা, কেরোসিনের আলো—এসব নিয়েই সে পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছিল। ক্লাসের সেরা ছাত্রী ছিল সে, কিন্তু পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়া ছিল কঠিন। একদিন তার বাবা বললেন, “মায়া, আর পড়তে হবে না। তোমার জন্য একটা বিয়ের সম্বন্ধ এসেছে।”

মায়ার মনে যেন বজ্রপাত হলো! সে পড়তে চায়, বড় হতে চায়, নিজের পায়ে দাঁড়াতে চায়। কিন্তু বাবাকে কীভাবে বোঝাবে? সাহস করে সে স্কুলের শিক্ষকের কাছে গিয়ে তার সমস্যার কথা জানায়। শিক্ষক তার বাবাকে বোঝান, মায়ার পড়াশোনার সুযোগ নষ্ট করলে সে কখনোই দারিদ্র্যের অভিশাপ থেকে মুক্তি পাবে না। বাবা কষ্ট পেলেও রাজি হলেন।

এসএসসি পরীক্ষায় মায়া পুরো জেলার মধ্যে প্রথম হলো! সংবাদপত্রে তার ছবি ছাপা হলো, অনেকেই তাকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিল। তারপর সে সরকারি কলেজে ভর্তি হলো, নিজেই টিউশনি করে পড়ার খরচ জোগাতে লাগল।

বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পরও কষ্ট কমেনি। দিনে ক্লাস, রাতে পড়াশোনার ফাঁকে ছোটখাটো চাকরি—এভাবেই চলছিল তার জীবন। একসময় সে সরকারি বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলো এবং প্রশাসনিক ক্যাডারে যোগ দিল।

আজ মায়া শুধু নিজের জীবন বদলায়নি, সে গ্রামের অন্য মেয়েদেরও অনুপ্রেরণা দিচ্ছে। সে প্রমাণ করে দিল—পথের কাঁটা যতই থাকুক, লড়াই করে গেলে সাফল্য আসবেই!

--- .

**"অন্ধকার থেকে আলোয়: নীলার জয়ের গল্প"**ছোট্ট গ্রামের এক কুঁড়েঘরে জন্ম নিলো নীলা। বাবা ছিলেন দিনমজুর, মা গৃহস্থালির ক...
10/02/2025

**"অন্ধকার থেকে আলোয়: নীলার জয়ের গল্প"**

ছোট্ট গ্রামের এক কুঁড়েঘরে জন্ম নিলো নীলা। বাবা ছিলেন দিনমজুর, মা গৃহস্থালির কাজ করতেন। দারিদ্র্য ছিল তাদের নিত্যসঙ্গী, কিন্তু নীলার চোখে ছিল স্বপ্নের আলো—সে পড়াশোনা করে নিজের ভাগ্য বদলাবে।

প্রথম থেকেই স্কুলে খুব ভালো ছাত্রী ছিল নীলা। কিন্তু বই কেনার টাকা ছিল না, অনেক সময় খালি পেটে স্কুলে যেতে হতো। রাতে পড়াশোনা করতে চাইলে কেরোসিনের অভাবে বাতি জ্বলত না। তাই চাঁদের আলোতেই পড়াশোনা করত সে! গ্রামের অনেকে হাসাহাসি করত—“পড়ে কি হবে? শেষমেশ তো সংসারই সামলাতে হবে।” কিন্তু নীলা এসব কথায় কান দেয়নি।

একদিন তার বাবার পায়ে গুরুতর চোট লাগে, ফলে তিনি কাজ করতে পারলেন না। সংসারের দায়ভার এসে পড়ল মায়ের কাঁধে। তখন নীলা সিদ্ধান্ত নিল, সে পড়াশোনার পাশাপাশি কাজ করবে। দিনের বেলা স্কুলে যেত, বিকেলে অন্যদের বাড়িতে গিয়ে কাজ করত, রাতে পড়াশোনা করত।

এসএসসি পরীক্ষায় সে দুর্দান্ত ফলাফল করল। কিন্তু কলেজে ভর্তি হতে টাকা লাগবে! নীলা হাল ছাড়ল না। স্থানীয় এক শিক্ষক তার মেধা দেখে তাকে সাহায্য করলেন, আর সে নিজের টিউশনি ও সেলাইয়ের কাজ চালিয়ে পড়াশোনা চালিয়ে গেল।

কলেজ শেষ করার পর সে সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হলো। শহরের জীবন তার জন্য সহজ ছিল না—টাকার অভাব, নতুন পরিবেশ, কঠিন প্রতিযোগিতা। কিন্তু সে দিনরাত পড়াশোনা করে স্কলারশিপ পেল। একসময় সে সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে একজন প্রশাসনিক কর্মকর্তা হলো।

আজ তার বাবার কুঁড়েঘর পাকা বাড়িতে পরিণত হয়েছে, মা আর কাজ করতে যান না। গ্রামের মানুষ, যারা একসময় তাকে নিরুৎসাহিত করত, এখন তাদের মেয়েদের উদাহরণ হিসেবে নীলার কথা বলেন।

নীলা বুঝিয়ে দিল—অন্ধকার যত গভীরই হোক, ইচ্ছাশক্তির আলোয় পথ খুঁজে নেয়া যায়!

---

**পরিশ্রম এর ফল! অগ্নিপথে অদম্য যাত্রা**  রিয়া ছোটবেলা থেকেই স্বপ্ন দেখত বড় কিছু হওয়ার। কিন্তু তার স্বপ্নের পথে ছিল ক...
10/02/2025

**পরিশ্রম এর ফল! অগ্নিপথে অদম্য যাত্রা**

রিয়া ছোটবেলা থেকেই স্বপ্ন দেখত বড় কিছু হওয়ার। কিন্তু তার স্বপ্নের পথে ছিল কঠিন বাস্তবতার পাহাড়। বাবার ছোট্ট চায়ের দোকান, মা গৃহপরিচারিকা—সংসার চলে কোনোমতে। তিন ভাইবোনের মধ্যে বড় রিয়া জানত, যদি সে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারে, তবে একদিন পরিবারের দারিদ্র্য কাটাতে পারবে।

প্রতিদিন সকালে সে বাবার দোকানে সাহায্য করত, তারপর স্কুলে যেত। সন্ধ্যায় বাসায় ফিরে পড়াশোনা করত, আর রাতে মায়ের সাথে মানুষের বাড়িতে বাসন মাজত। ক্লান্ত শরীর, অনাহারী পেট—তবুও সে পড়াশোনায় কখনো পিছপা হয়নি।

একবার স্কুলের ফি জমা দিতে না পারায় নাম কাটা যাওয়ার উপক্রম হয়েছিল। কিন্তু তার শিক্ষকেরা জানতেন, রিয়া একজন মেধাবী ছাত্রী। তাই তারা মিলে ফি মওকুফের ব্যবস্থা করেন। এরপর থেকে সে আরও বেশি মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করতে লাগল।

এসএসসি পরীক্ষার সময় এক রাতে তার বাবার দোকানে আগুন লেগে সব পুড়ে যায়। সংসারে যেন আরো বড় দুর্যোগ নেমে আসে। মা-বাবা হতাশ হয়ে পড়েন, কিন্তু রিয়া ভেঙে পড়েনি। দিনরাত পরিশ্রম করে, কম খেয়ে, কম ঘুমিয়ে সে পড়াশোনা চালিয়ে গেল। ফলাফল প্রকাশের দিন, সবাইকে অবাক করে দিয়ে সে জিপিএ-৫ পেল!

এরপর সরকারি কলেজে ভর্তি হলো, পরে বিশ্ববিদ্যালয়ে। টিউশনি করল, অনলাইন কাজ করল, নানা চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েও থেমে থাকেনি। একসময় একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে চাকরি পেল। আজ তার বাবা-মা স্বাচ্ছন্দ্যে জীবনযাপন করছেন, ছোট ভাইবোনেরা ভালোভাবে পড়াশোনা করছে।

রিয়া প্রমাণ করল—জীবনের আগুনে পোড়ে যারা, তারা নিজেদের শিখায় আলো ছড়ায়।

---

 # # # **স্বপ্নজয়ের পথ**  ছোট্ট রুপার জন্ম এক গরিব পরিবারে। বাবা একজন রিকশাচালক, মা গৃহপরিচারিকা। সংসারের অভাব-অনটন নিত...
10/02/2025

# # # **স্বপ্নজয়ের পথ**

ছোট্ট রুপার জন্ম এক গরিব পরিবারে। বাবা একজন রিকশাচালক, মা গৃহপরিচারিকা। সংসারের অভাব-অনটন নিত্যসঙ্গী। কিন্তু রুপার চোখে ছিল এক বিশাল স্বপ্ন—সে পড়াশোনা করে বড় কিছু করবে, দারিদ্র্যকে হার মানাবে।

প্রথম বাধা আসে স্কুলেই। বই কেনার টাকা নেই, ইউনিফর্ম ছেঁড়া, খালি পেটে স্কুলে যাওয়া—এসবই ছিল তার নিত্যদিনের চিত্র। কিন্তু সে হাল ছাড়েনি। স্কুল শেষে মানুষের বাসায় বাসায় কাজ করত, রাতের আঁধারে কেরোসিনের আলোয় পড়াশোনা চালিয়ে যেত। তার মা-বাবা প্রথমে চেয়েছিল রুপাকে কাজে পাঠিয়ে সংসার সামলাতে, কিন্তু তার একাগ্রতা দেখে তারাও ধীরে ধীরে তাকে সমর্থন দিতে শুরু করল।

এসএসসি পরীক্ষার সময় রুপার সবচেয়ে কঠিন সময় আসে। বাবা গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন, মা একাই সংসারের বোঝা টানতে থাকেন। তখন রুপা নিজের পড়াশোনার পাশাপাশি টিউশনি করতে শুরু করে। দিনের পর দিন না ঘুমিয়ে, কম খেয়ে, কষ্ট করে হলেও সে পড়াশোনা চালিয়ে গেল। পরীক্ষার ফল বের হলো—সে জিপিএ-৫ পেল! পুরো এলাকায় তার নাম ছড়িয়ে পড়ল।

এরপর শুরু হয় নতুন সংগ্রাম—বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার টাকা জোগাড় করা। রুপা বিভিন্ন বৃত্তির জন্য আবেদন করতে লাগল, টিউশনি করে, হাতের কাজ করে কিছু টাকা জমাল। অবশেষে সে একটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হলো, যেখানে সে টিউশন ফি ছাড় পেয়েছিল।

বিশ্ববিদ্যালয়ের দিনগুলোও সহজ ছিল না। ক্লাসের ফাঁকে ফাঁকে সে পার্ট-টাইম কাজ করত, লাইব্রেরিতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা পড়ত। এক সময় সে ভালো রেজাল্ট করে একটি বড় কোম্পানিতে চাকরি পেল।

আজ রুপা একজন সফল ইঞ্জিনিয়ার। তার বাবা-মা এখন স্বচ্ছল জীবনে আছেন, গ্রামের দরিদ্র মেয়েরা তাকে দেখে অনুপ্রাণিত হয়। রুপার কঠোর পরিশ্রম আর অধ্যবসায় প্রমাণ করে, দারিদ্র্য কোনো বাধা নয়, যদি স্বপ্ন বড় হয় আর লড়াই চালিয়ে যাওয়ার মানসিকতা থাকে।

---

 # # # **স্বপ্নের জন্য ত্যাগ**  মেহেদী ছোটবেলা থেকেই মেধাবী ছিল। তার স্বপ্ন ছিল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করে বড় কিছু করা, ...
09/02/2025

# # # **স্বপ্নের জন্য ত্যাগ**

মেহেদী ছোটবেলা থেকেই মেধাবী ছিল। তার স্বপ্ন ছিল বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করে বড় কিছু করা, কিন্তু দারিদ্র্য তার পথের সবচেয়ে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল। বাবা ছিলেন একজন দিনমজুর, মা অন্যের বাড়িতে কাজ করতেন। দুই ভাই-বোনের সংসার চালানোই যেখানে কঠিন, সেখানে উচ্চশিক্ষা ছিল অনেক দূরের স্বপ্ন।

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বিনামূল্যে পড়তে পারলেও মাধ্যমিক পর্যায়ে এসে তার পড়াশোনা চালিয়ে নেওয়া কঠিন হয়ে গেল। স্কুলের ফি, বই, ইউনিফর্ম—সবই ছিল বিলাসিতা। তবুও মেহেদী হাল ছাড়েনি। সে দিনের বেলা স্কুলে যেত আর সন্ধ্যায় রাস্তার পাশে ছোট্ট একটা চায়ের দোকানে কাজ করতো। টেবিল পরিষ্কার করা, গ্লাস ধোয়া, চা বানানোর কাজে ব্যস্ত থাকলেও তার ব্যাগে সবসময় একটা পুরনো বই থাকতো। দোকানের ফাঁকে ফাঁকে সে বই খুলে পড়তো।

তার শিক্ষকদের চোখে পড়লো ছেলেটির একাগ্রতা। একজন শিক্ষক তাকে বিনামূল্যে পড়ানো শুরু করলেন এবং পরীক্ষার ফি দিলেন। মেহেদী এসএসসি পরীক্ষায় মেধা তালিকায় স্থান পেলো! তার এই সাফল্যে পুরো গ্রাম গর্বিত হলো, কিন্তু সামনে আরও বড় চ্যালেঞ্জ—কলেজে ভর্তি হওয়া।

সে শহরের এক কলেজে ভর্তি হলো, কিন্তু খরচ চালানোর জন্য তাকে কষ্ট করতে হলো আরও বেশি। সকালে কলেজ, দুপুরে টিউশনি, আর রাতে দোকানে কাজ করতো। খাবার জুটতো না সবদিন, তবুও তার লক্ষ্য অটুট ছিল।

এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার পালা। বন্ধুদের কাছ থেকে পুরনো নোট জোগাড় করে রাতের পর রাত পড়াশোনা করলো। অবশেষে সে দেশের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পেলো! মা-বাবার চোখে আনন্দের অশ্রু—তাদের ছেলে এবার সত্যিই বড় কিছু করতে চলেছে।

কয়েক বছর পর...
মেহেদী আজ একজন সফল ব্যাংকার। কঠোর পরিশ্রম আর সংগ্রামের মাধ্যমে সে নিজের ও পরিবারের জীবন বদলে দিয়েছে। এখন সে গ্রামের দরিদ্র ছেলেমেয়েদের সাহায্য করে, যেন তাদের স্বপ্নও দারিদ্র্যের কাছে হেরে না যায়।

# # # **উপদেশ:**
পরিস্থিতি যত কঠিন হোক, যদি ইচ্ছা ও পরিশ্রম থাকে, তাহলে সাফল্য একদিন আসবেই!

**সংগ্রামের আলো**  নাসিমের ছোটবেলা থেকেই পড়াশোনার প্রতি প্রবল আগ্রহ ছিল। কিন্তু তার জীবনটা ছিল অসংখ্য বাধায় ভরা। বাবা রি...
09/02/2025

**সংগ্রামের আলো**

নাসিমের ছোটবেলা থেকেই পড়াশোনার প্রতি প্রবল আগ্রহ ছিল। কিন্তু তার জীবনটা ছিল অসংখ্য বাধায় ভরা। বাবা রিকশাচালক, মা অন্যের বাড়িতে কাজ করতেন। সংসারে তিন ভাই-বোন, যেখানে দু'বেলা খাবার জোটাই ছিল কঠিন, সেখানে পড়াশোনা ছিল বিলাসিতা।

প্রথম শ্রেণিতে ভর্তি হওয়ার পর থেকেই নাসিম বুঝেছিল, তার পথ সহজ হবে না। বই কেনার সামর্থ্য ছিল না, তাই পুরনো বই সংগ্রহ করতো। বন্ধুদের কাছ থেকে ধার করা বই রাতের বেলা মোমবাতির আলোতে পড়ে শেষ করতো। স্কুলে যাওয়ার আগে সকালে বাজারে গিয়ে ব্যাগ ভরা সবজি বিক্রি করতো। তারপর স্কুল শেষে বাসার পথে আবার হোটেলে থালা-বাসন পরিষ্কার করতো।

একদিন স্কুলের এক শিক্ষক তার প্রতিভা দেখে তাকে বিনামূল্যে পড়ানোর সিদ্ধান্ত নিলেন। সেই দিন থেকে নাসিমের মনে এক নতুন আশার আলো জ্বলে উঠলো। সে দিনরাত কঠোর পরিশ্রম করতে লাগলো।

এসএসসি পরীক্ষার আগের দিন তার বাবা গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। সংসারের সব দায়িত্ব তার কাঁধে এসে পড়ে। কিন্তু নাসিম হাল ছাড়েনি। দিনে কাজ, রাতে পড়াশোনা—এইভাবে সে নিজের লক্ষ্য ঠিক রাখলো।

পরীক্ষার ফল প্রকাশ হলে সবাই অবাক! গ্রামের সেই ছেলেটি জিপিএ-৫ পেয়েছে! কিন্তু কলেজে ভর্তি হতে হলে টাকা লাগবে। শিক্ষকরা, প্রতিবেশীরা সাহায্যের হাত বাড়ালেন, আর নাসিম কলেজে ভর্তি হলো।

বিশ্ববিদ্যালয়ের পথে তার লড়াই আরও কঠিন ছিল। খরচ চালানোর জন্য রাতে গার্ডের কাজ করতো, দিনে ক্লাস করতো। কিন্তু সে স্বপ্ন দেখতো একদিন বড় হবে, পরিবারের দুঃখ ঘোচাবে।

অবশেষে সেই দিন এলো! কঠোর পরিশ্রম আর সংগ্রামের পর নাসিম দেশের সেরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করলো। চাকরি পেলো বড় এক প্রতিষ্ঠানে। আজ সে পরিবারের দায়িত্ব নিয়েছে, মায়ের চোখে আর দুঃখ নেই, বাবার মুখে একরাশ প্রশান্তি।

# # # **উপসংহার:**
জীবনে চরম দুঃসময় এলেও, যদি কেউ সত্যিকারের চেষ্টা করে, তবে সাফল্য আসবেই! সংগ্রামই মানুষকে বড় করে তোলে।

Address

Islampur

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বঙ্গ সংবাদ -Bongo Sangbad posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share