মানবতার গর্ব মমতা

মানবতার গর্ব মমতা United we stand for INDIA
মানবতার গর্ব মমতা
(5)

   ক্ষতিগ্রস্ত বিষ্ণুমূর্তি পুনঃপ্রতিষ্ঠার দাবির মামলার শুনানিতে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি বিআর গাভাই বলেন, ‘’ #যা...
18/09/2025

ক্ষতিগ্রস্ত বিষ্ণুমূর্তি পুনঃপ্রতিষ্ঠার দাবির মামলার শুনানিতে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি বিআর গাভাই বলেন, ‘’ #যান_ভগবানকে_গিয়ে_বলুন।’’

তাঁর এই বক্তব্যের পরেই বিতর্ক শুরু হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবীদের একাংশ মনে করছে এই মন্তব্যে সংবেদনশীলতার অভাব রয়েছে। খাজুরাহোর জাভেরি মন্দিরে
৭ ফুটের একটি #ভগ্নপ্রায়_বিষ্ণুমূর্তি_সংস্কার করে পুনরায় প্রতিষ্ঠার দাবিতে রাকেশ দেশাই নামে এক ব্যক্তি মামলা করেছিলেন। মুঘল আক্রমণের সময়ে মূর্তিটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। একাধিকবার আবেদন জানানোর পরেও মন্দির কর্তৃপক্ষ কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি।

আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া খাজুরাহো ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ
সাইট এর দেখভালের দায়িত্বে আছে।
আবেদনকারীর তরফে দাবি করা হয়, বিষ্ণুমূর্তির পুনর্গঠন শুধু প্রত্নতাত্ত্বিক বিষয় নয়, এর সাথে জড়িয়ে রয়েছে মানুষের আস্থা এবং বিশ্বাস।

মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি গাভাইয়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ সেই আবেদন খারিজ করে জানায় বিষয়টি প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের আওতাধীন। একপ্রকার কটাক্ষের সুরে গাভাই বলেন, ‘এখন যান। আপনি বরং #ভগবানের_কাছে_প্রার্থনা_করুন। আপনি তো নিজেই বললেন, ভগবান বিষ্ণুর প্রতি আপনার অটল ভক্তি। তাহলে এই ব্যাপারে ' #তাঁর_কাছেই_সাহায্য_চান,
#কিছু_করতে_বলুন।’

প্রধান বিচারপতির এই মন্তব্য ঘিরেই বিতর্ক শুরু হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁকে ইমপিচমেন্টের দাবিও উঠছে। এমনকি মন্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টকে কয়েকজন আইনজীবী চিঠি লিখেছেন।

এই মন্তব্য ভগবান বিষ্ণু ও সনাতন ধর্মের প্রতি অসম্মান বলেই ধরে নিচ্ছেন তারা। আইনজীবী বিনীত জিন্দাল রাষ্ট্রপতির কাছেও চিঠির প্রতিলিপি পাঠিয়েছেন। আইনজীবী সত্যম সিংহ রাজপুত খোলা চিঠি লিখে প্রধান বিচারপতিকে তাঁর মন্তব্যের ব্যাখ্যা দেওয়ার অনুরোধ জানান।



মানবতার গর্ব মমতা

কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের  রাজ্যপাল মনোনীত উপাচার্য শান্তা দত্ত দে। প্রতি পদে পদে তিনি  #ন্যায়_নীতি_আদর্শের কথা বলে বেড়া...
17/09/2025

কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজ্যপাল মনোনীত উপাচার্য শান্তা দত্ত দে। প্রতি পদে পদে তিনি #ন্যায়_নীতি_আদর্শের কথা বলে বেড়ান। নিজেকে #নীতিবাগীশ_আদর্শবাদী বলে জাহির করেন।

কিন্তু তিনি আসলে কী, কী ধরনের কাজ করে বেড়িয়েছেন, তা মানুষের জানার দরকার। #তাঁকে_কেউ_কেউ_মহান সাজাবার চেষ্টা করছেন। অনেক মিডিয়া
তো কোমর বেঁধে লেগে পড়েছেন তাঁকে মহীয়সী বানাতে। #কিন্তু_তিনি_কি_আদৌ_তার_যোগ্য? সেটা ভেবে দেখার সময় এসেছে।

উপাচার্য শান্তা দত্ত দে'র কৃতকর্ম কিন্তু তাঁর মহীয়সী হয়ে উঠবার পরিপন্থী। রাজ্যপালের মনোনীত কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য শান্তা দত্ত দে #তাঁর_পদাধিকার বলে কী কী #অনৈতিক_কাজ_করেছেন, তার দিকে ফিরে তাকালে চোখ কপালে উঠবে।

ে_দেখে_নেওয়া_যাক
তার নীতি-আদর্শের আড়ালে কোন
কোন দুর্নীতির জটাজাল ছড়িয়ে রয়েছে…

➡️রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে মামলা লড়ার জন্য তিনি রাজ্যপালকে ৯ লক্ষ ৯০ হাজার টাকা সাহায্য করেছেন।
➡️উপাচার্য হতে না হতেই দ্বিতীয় সিন্ডিকেট মিটিংয়ে নিজের স্বামী ডিআরএম জীবনকৃষ্ণ দে-কে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের এথিক্স কমিটির চেয়ারম্যান করেছেন।
➡️দু’বছর ধরে মানবাধিকার কমিশনের ফলাফল আটকে রেখেছেন। ২০২৩ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর থেকে ১৯ জন ছাত্রের রেজাল্ট আটকে রেখে তাঁদের ভবিষ্যৎকে অনিশ্চয়তার দিকে ঠেলে দিয়েছেন। তিনি ভিসি থাকাকালীনই ওই পরীক্ষা হয়েছিল।
➡️ইউনিভার্সিটি ফান্ড থেকে ফিজ দিয়েছেন প্রফেসরদের, ইললিগ্যাল প্রমোশন করিয়েছেন, ইউনিভার্সিটি ফান্ড ড্রাই করে দিচ্ছেন।
➡️ রাজ্য সরকারের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি দফতরের অনুদান ১ পয়সাও খরচ হয়নি তাঁর অযোগ্যতার জন্য।
➡️সিইউ (calcutta university)
Ranking-এ #চতুর্থ_থেকে_৩৯_চলে গেছে ওনার দু’বছরের মেয়াদে।
➡️ টিএমসিপি স্টুডেন্টদের টার্গেট করে রেজিস্টার করেছেন
➡️ ইললিগ্যালি কনভোকেশন করেছেন অ্যাওয়ার্ড সেরিমোনির নাম দিয়ে। এবং তা করেছেন উচ্চশিক্ষা দফতরের অনুমোদন ছাড়াই।
➡️ উচ্চশিক্ষা দফতরের অনুমোদন ছাড়াই অনৈতিকভাবে সমস্ত সিন্ডিকেট মিটিং করেছেন।
➡️ বর্তমানে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে সবকটি ডিন অ্যাক্টিং, কেউ পার্মানেন্ট নন। এনআরআই-রা সব সিন্ডিকেট মেম্বার।
➡️ ইউনিভার্সিটি ফান্ড ড্রাই করে দিচ্ছেন
➡️ সিপিএম-বিজেপি সমর্থিত নন টিচিং স্টাফদের ইললিগ্যাল প্রমোশন করিয়েছেন।
➡️ ইললিগ্যালি নিজেদের কাছের লোকদের নিয়ে পিএইচডি কমিটি গুলো ফর্ম করিয়েছেন।
➡️ বেআইনিভাবে হিউম্যান রাইটস কোর্সটা এনথোপোলজি ডিপার্টমেন্ট থেকে
ল-ডিপার্টমেন্টে শিফট করিয়েছেন। সেখানে বার কাউন্সিলের অনুমোদন ছাড়াই হিউম্যান রাইটস এলএলএম কোর্স করাচ্ছেন।
➡️অনেক ইলিগ্যাল ফিনান্সিয়াল ডিসিশন নিচ্ছেন এবং ইউনিভার্সিটি এফডি ভেঙে গেছেন।
➡️ ওবিসি আর এসসি-দের রিসার্চ করতে বাধা দিচ্ছেন।

এই পরিস্থিতিতে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য শান্তা দত্ত দে’র বিরুদ্ধে যে গুচ্ছ অভিযোগ উঠেছে, তার যথাযথ তদন্ত দাবি করা হয়েছে।

এই বিতর্কের মাঝেই সম্প্রতি রাজ্য সরকারের বিজ্ঞপ্তি অগ্রাহ্য করে বিশ্বকর্মা পুজোর দিন বিশ্ববিদ্যালয় খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য শান্তা দত্ত দে। এমনকী বুধবার স্নাতকোত্তরের দ্বিতীয় পর্যায়ের ভর্তির কাউন্সেলিংও রাখা হয়েছে।


একমুখ দাড়ি-গোঁফ। টিভিতে মুখ দেখিয়ে ঘোষণা করছেন তিনি। আমাদের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সে ছিল কোভিডকাল। সালটা ২০২১...
16/09/2025

একমুখ দাড়ি-গোঁফ। টিভিতে মুখ দেখিয়ে ঘোষণা করছেন তিনি। আমাদের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সে ছিল কোভিডকাল। সালটা ২০২১।এমনিতেই #টিভির_সামনে_মোদিজি
বসলে বুকের বাঁদিকে একটা কাঁপুনি লাগে।
কী হতে চলেছে?
নোটবাতিল?
জিএসটি?
লকডাউন?
সেবার অবশ্য কাঁপুনিটা লাগেনি। পেটের কাছটা খালিও হয়ে যায়নি। কারণ, মোদিজি ঘোষণা করেছিলেন ই-২০ ইথানল পলিসির।
সেটা কী? খায়, না মাথায় দেয়? সে ব্যাপারে আম জনতার খুব একটা ধারণা ছিল না।

দু’বেলা দু’মুঠো #পেটের_ভাত যে দেশের
োটি_মানুষের_জুটছে_না, তাদের কাছে ইথানল আর ঢেঙ্কানলে খুব একটা ফারাক নেই। সাধারণ মানুষ শুনল মোদিজির ভাষণ, #ইথানল_ভারতের_পরিবহণের_সঙ্গে_জুড়ে_গিয়েছে। পেট্রলের সঙ্গে াংশ ইথানল মিশবে এবার থেকে।

এরফলে বাতাসে দূষণ কমবে। কারণ, ইথানল মিশ্রিত পেট্রল পুড়লে যে ধোঁয়া বেরবে, তাতে কার্বনের পরিমাণ কম থাকবে। অশোধিত জ্বালানি কম আমদানি করতে হবে। আর সবচেয়ে বড় কথা, তেলের দাম কমবে। এই একটি জায়গায় নড়েচড়ে বসেছিল ভারত। এই তো একটা কাজে লাগার মতো কথা। তেলের দাম কমলে মানুষের স্বস্তি। সঙ্গে জিনিসপত্রের দামও কমবে। কারণ পরিবহণ খরচে কাটছাঁট হবে।

কোভিডের পর যখন গোটা দেশ মূল্যবৃদ্ধির জ্বালায় ধুঁকছে, চাকরি নেই, বেতন কেটে নেওয়া হচ্ছে... এমন অবস্থায় নোট বাতিল নয়, বাঁচানোর ফর্মুলায় স্বস্তি তো আসবেই।

চার বছর হয়ে গিয়েছে সেই ঘোষণার। ২০২৫ সালে আমরা ই-২০ পলিসির কাঁধে চেপে ঠিক কোথায় পৌঁছেছি?
াজিয়ে_ফেলা_যাক।
➡️এখন ভারতের ৯০ হাজারের বেশি পেট্রল পাম্পে ইথানল মিশ্রিত পেট্রল বিক্রি হয়।
➡️১০ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশ ইথানল মেশানোর সমীকরণে আমরা টার্গেটের অনেক আগেই পৌঁছে গিয়েছি।
➡️এবার পেট্রলে ২৭ শতাংশ ইথানল মেশানোর লক্ষ্যে ছুটে চলেছি।
➡️পেট্রলের দাম কমেনি।
➡️পরিবহণমন্ত্রী নীতিন গাদকারির দুই পুত্রের সংস্থা ফুলেফেঁপে উঠেছে।
ির্যাস। সবচেয়ে বড় কথা হল, তেলের দাম কমেনি। অথচ, তেমনটা হওয়ার কথা ছিল।

খাবারের পিছনে ব্যয় ক্রমশ কমাচ্ছে ভারতবাসী। এমনকী পরিবারভিত্তিক খাদ্য ক্রয়ের হারও উল্লেখযোগ্যভাবে কমে গিয়েছে।

২০১২ সালে গ্রামীণ ভারতে একটি পরিবারের মাসিক খাদ্যপণ্য বাবদ ব্যয়ের হার ছিল াংশ। সেটা গত আর্থিক বছরে কমে গিয়ে হয়েছে াংশ। বলছে খোদ কেন্দ্রীয় সরকারের সমীক্ষাই। কিন্তু কেন? স্বাস্থ্য সচেতনতা? নাকি মূল্যবৃদ্ধি? সম্ভবত দ্বিতীয়টাই কারণ। বিগত ১২ বছরে নিত্যপণ্যের পাশাপাশি প্যাকেট- জাত ও প্রাত্যহিক খাদ্যদ্রব্যের দাম এতই বেড়ে গিয়েছে যে, পেটের ভাতে পর্যন্ত আপস করতে বাধ্য হচ্ছে া।

উঠে এসেছে আরও বিস্ময়কর তথ্য। শহরাঞ্চলে মানুষের আয় তুলনামূলকভাবে বেশি হলেও সেখানে খাদ্যপণ্য ক্রয়ের হার গ্রামের তুলনায় বেশি কমেছে।

গ্রামে গত ১২ বছরে এই হার কমেছে
৬ শতাংশ। শহরে ৭ শতাংশ। শহরাঞ্চলে ২০১২ সালে খাদ্যপণ্য ক্রয়ের গড় হার ছিল ৪৭ শতাংশ। সেটা বিগত আর্থিক বছরে হয়েছে ৪০ শতাংশ।

কেন্দ্রীয় পরিসংখ্যান বিভাগ ২০২৫ সালের প্রথম ত্রৈমাসিক থেকে যে প্রবণতা দেখতে পাচ্ছে, সেখানে পর্যন্ত খাদ্যপণ্য ক্রয়ের হার একইভাবে কমে যাচ্ছে। এটাই স্বাভাবিক। কারণ, ২০২২ সাল থেকে লাগাতার আকাশ ছুঁয়েছে মূল্যবৃদ্ধির হার।

সরকারি পরিসংখ্যানে যদিও মূল্যবৃদ্ধির হার কমতে শুরু করেছে জুলাই মাস থেকে। আগস্টে রিজার্ভ ব্যাঙ্কও জানিয়েছে,
৮ বছরের মধ্যে সবথেকে কম হারে বেড়েছে খাদ্যপণ্যের মূল্য। কিন্তু এই তথ্য ও পরিসংখ্যানের অকাট্য কোনও প্রমাণ বাজার এবং সংসার খরচে মেলেনি।

তবে সরকারি পরিসংখ্যানে এটা স্পষ্ট যে, ১২ বছরে বাধ্য হয়ে খাবারে আপস করছে সাধারণ মানুষ।
এই আবহে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রক স্থির করেছে, দেশের জিডিপি বৃদ্ধিহার নির্ধারণ করার যে পন্থা, সেই প্রক্রিয়ার ভিত্তিবর্ষকে এবার বদলে দেওয়া হবে। বর্তমানে বেশ কিছু বছর ধরেই জিডিপি এবং মুদ্রাস্ফীতির হার নির্ধারণের ভিত্তি ধরা হয় ২০১১-১২ অর্থবর্ষকে। এবার, ২০২৬ সালের এপ্রিল থেকে তা বদলে হয়ে যাবে ২০২২-২৩ আর্থিক বছর।

পাশাপাশি খুচরো মূল্যবৃদ্ধির হার নির্ধারণের সামগ্রিক প্রক্রিয়াতেও আসছে পরিবর্তন। বর্তমানে ্যকে ধরা হয় মূল্যবৃদ্ধির নির্ধারণে। সেটা বাড়িয়ে করা হবে #অন্তত_৪০০। আর স্বাভাবিকভাবেই কমানো হবে খাদ্যমূল্যের অনুপাত। এখন মোট মূল্যবৃদ্ধির হিসেবে মধ্যে ৪০ শতাংশের বেশিই শুধু খাদ্যপণ্য। আর যেহেতু খাদ্যের দাম কমছে না, তাই এতদিন মোট মূল্যবৃদ্ধির হারও কমেনি। এবার খাদ্য‌পণ্যের অনুপাতকে স্থায়ীভাবে অনেকটাই কমিয়ে দেওয়া হবে। তাহলে আর খাদ্যের জন্য যখন তখন মোট মূল্যবৃদ্ধি হু হু করে বেড়ে যাবে না। কমবেশি সারা বছর তা থাকবে নিয়ন্ত্রণে। এটাই মোদি সরকারের অন্য‌তম লক্ষ্য।

অর্থমন্ত্রকের দীর্ঘদিনের প্রস্তাব— মূল্যবৃদ্ধির মাপকাঠি থেকে খাদ্যপণ্যকে পৃথক করে দেওয়া হোক। কারণ, ২০২২ সাল থেকে বাকি পণ্যের দামে ওঠাপড়া হলেও খাদ্যের দাম উত্তরোত্তর বেড়েছে। তার প্রভাব পড়েছে মূল্যবৃদ্ধির হারের উপর। তাতে লাগাতার অস্বস্তিতে পড়েছে সরকার। এবার তাই সরাসরি না হলেও অনেকটাই পাল্টে ফেলা হচ্ছে মূল্যবৃদ্ধি নির্ধারণের প্রক্রিয়া। মূল্যবৃদ্ধির সূচকে খাদ্যের অংশের অনুপাতই কমিয়ে দিয়ে।

 #ভারতবর্ষে_চলছে_চমকের_যুগ নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে বিরোধীরা যখন এককাট্টা, রাহুল-তেজস্বীদের  #ভোটার_অধিকার_যাত্রা  ঘিরে...
06/09/2025

#ভারতবর্ষে_চলছে_চমকের_যুগ
নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে বিরোধীরা
যখন এককাট্টা, রাহুল-তেজস্বীদের #ভোটার_অধিকার_যাত্রা ঘিরে বিহার উত্তাল, ঠিক তখন লোকসভায় সরকারের পেশ করা ১৩০তম সংবিধান সংশোধন বিল ্য_বিস্ময়।

বলা নেই কওয়া নেই, কাউকে কিছু বুঝতে না-দিয়ে হুট করে অমিত শাহ যে-বিল পেশ করলেন, তাতে বলা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে মুখ্যমন্ত্রী বা চুনো মন্ত্রীদের পর্যন্ত বরখাস্ত করা যাবে যদি তারা কোনও অভিযোগে টানা ৩০ দিন জেলে থাকেন।

১১ বছর ধরে চমকের যে-রাজনীতি
জনতা জনার্দন দেখে আসছে, এই বিল তার সর্বশেষ নবীনতম সংযোজন। #মোদি_জমানায়_চমক_অবশ্য_অন্তহীন।
একটার রেশ কাটতে-না-কাটতেই পরের
চমকে মানুষ চমৎকৃত হয়েছে। বারবার।
➡️নোটবন্দি ছিল ‘কালো টাকা’ ভ্যানিস হয়ে সাদা করার চমক। পাচার হওয়া কালো টাকা দেশে ফিরিয়ে আম আদমির ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ১৫ লাখি ঝনঝনানির চমক মানুষকে মোহাবিষ্ট করেছিল।
#কালো_টাকা_সাদা_হওয়ায় সন্ত্রাসীদের অর্থের জোগান বন্ধ হওয়ার গল্প শুনে মানুষ নিশ্চিন্ত বোধ করেছে। বুঝেছে, এটাও চমক।
➡️ফি-বছর নিয়ম করে দু’-কোটি বেকারের চাকরি হওয়ার চমকে বেকারেরা মজেছে। ➡️কৃষকদের আয় দ্বিগুণ হওয়ার চমকে গ্রামকে গ্রাম ‘বল্লে বল্লে’।
➡️‘না খাউঙ্গা না খানে দুঙ্গা’-র চমকে আমজনতা অভিভূত! দেশ এখন দুর্নীতি মুক্ত! ডাব্‌ল ইঞ্জিন সরকারের রাজত্বে উন্নয়নের জোয়ার চিরন্তন। #ভাটা_নেই।
➡️বিশ্বগুরুর নেতৃত্বে পৃথিবী উঠছে-বসছে। চমৎকৃত বিশ্ব।
➡️এবার থেকে দেশের কোনও মন্ত্রী, তা তিনি প্রধান হোন, মুখ্য হোন কিংবা অমুখ্য, জেলের গরাদের মধ্যে বসে সরকারি ফাইলে সই করতে পারবেন না। নরেন্দ্র মোদি বুক বাজিয়ে তা বলে বেড়াচ্ছেন। #লেটেস্ট_চমক_এটাই।

তিনি বলছেন বটে, কিন্তু নিজেও জানেন, স্রেফ মুখের কথা হয়ে থাকবে এটাও। বিলটি দিনের আলোর মুখ দেখবে না। এতটা জোর দিয়ে কথাটা বলা যাচ্ছে– যেহেতু লোকসভা বা রাজ্যসভা কোথাও মোদি সরকার সংবিধান সংশোধন বিল পাসের জন্য প্রয়োজনীয় দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যের সমর্থন পাবে না।
সংগত প্রশ্ন,.................................... #তাহলে_কেন_বিলটা_আনা_হল?
উত্তরটা রয়েছে ওই চমকের রাজনীতিতে। নিজের উপর নরেন্দ্র মোদির বিশ্বাস এখনও এতটাই দৃঢ় যে, #তিনি_মনে_করেন, যা কিছু তিনি বলেন দেশবাসী তা বেদবাক্য মনে করে।

হঠাৎই দেশের সাংবিধানিক পদের কর্তাদের অসম্মানিত হওয়ার হিড়িক পড়েছে যেন!
উপ-রাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়ের পর নির্বাচন কমিশন। এরপর আরও কী-কী হতে পারে #ভগবান_ঈশ্বর এবং #মোদি_শাহ_জুটিই_জানেন। বিরোধীদের উপ-রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থী প্রাক্তন বিচারপতি #বি_সুদর্শন_রেড্ডিকে তো অমিত শাহ ইতিমধ্যেই নকশালপন্থীদের ‘সমর্থক’ দাগিয়ে দিয়েছেন।

বিনাশকালে অথবা জ্ঞানগম্যি হারালে হয়তো এমনই দশা হয়।
‘অ্যাসোসিয়েশন ফর ডেমোক্রেটিক রিফর্মস’-এর হিসাব দেখাচ্ছে, ২০১৪ সালে ১৮৬ জন সাংসদের বিরুদ্ধে খুন, অপহরণ, ধর্ষণের মতো গুরুতর ফৌজদারি মামলা দায়ের হয়েছিল। এঁদের মধ্যে বিজেপির সদস্য ছিলেন ৯৮ জন। ২০১৯ সালে সংখ্যাটা বেড়ে হয় ২৩৩, পাঁচ বছর পর ২০২৪ সালে ২৫১।

১১ বছরে যিনি রাজনীতিকে অপরাধী-মুক্ত করতে #কুটোটি_পর্যন্ত_নাড়েননি, এখন হঠাৎ কেন এত নড়েচড়ে বসা❓
উত্তরটা রয়েছে ওই চিরাচরিত #চমক ও #ব্ল্যাকমেলের_রাজনীতিতে।

নরেন্দ্র মোদির চমকের রাজনীতির একটুকরো নমুনা পেশ করেছেন একদা ভোটকুশলী এখন রাজনীতিক প্রশান্ত কিশোর। তিনি দল গড়েছেন– ‘জন সুরজ পার্টি’। বিহার বিধানসভার ভোটে লড়বেন। সেদিন ‘এএনআই’-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মোদির গিমিকের গল্প শোনালেন পিকে। গল্পটা ২০১৪ সালের। পিকের দাবি, সেবার মোদির প্রচারের ভাষণ ছিল তাঁরই লেখা। সেই ভাষণে বিহারের মোতিহারিতে একটি চিনি মিল খোলার প্রতিশ্রুতি ছিল। মোদি বলেছিলেন, চিনি মিলে তৈরি চিনি দিয়ে চা না-খাওয়া পর্যন্ত তিনি বিহারে ঢুকবেন না। #ভোট_চাইবেন_না। পিকে-র কথায়,
"চিনি মিলের জমি বিক্রিবাটা হয়ে গিয়েছে। বেশিরভাগ প্লট কিনেছেন বিজেপি নেতারাই। মোদিও প্রতিশ্রুতি বেমালুম ভুলেছেন। যদিও মোতিহারিতে তিনি
আরও ৪ বার গিয়েছেন!"

বিহারে এবার অন্য চ্যালেঞ্জ। মহারাষ্ট্রের মতো বিহারেও কমিশন মুশকিল আসান না-হলে, ‘এসআইআর’-এ ধরা খেলে, ৭৫ পেরনো মোদির সংকট বাড়বে। বাঁচতে হলে দরকার নতুন কাহিনি।

#নতুন_গিমিক। নতুন স্বপ্নের ফেরি। জেলবন্দি মন্ত্রীদের চাকরি খাওয়া নতুন চমক।


মানবতার গর্ব মমতা

২০১৭ সাল থেকে ২০২৪ পর্যন্ত সাত বছরে মোদি সরকার   বাবদ আদায় করেছে,  ্ষ_কোটি_টাকা।তারপর ২০২৫ এসে জিএসটিতে বদল! #এতদিন_জনগ...
05/09/2025

২০১৭ সাল থেকে ২০২৪ পর্যন্ত সাত বছরে
মোদি সরকার বাবদ আদায় করেছে, ্ষ_কোটি_টাকা।
তারপর ২০২৫ এসে জিএসটিতে বদল!
#এতদিন_জনগণকে_লুট_করা_হল_কেন?

এর মানে হল জীবনবিমা এবং স্বাস্থ্যবিমায় GST প্রথম থেকেই একেবারে শূন্য করা যেতে পারত❓ কিন্তু এত বছর ধরে করা হয়নি। তাই তো❓ কেন❓
➡️ যাতে সরকার অসুস্থ, রুগ্ণ ও মৃত্যপথযাত্রী মানুষের থেকে ৮ বছর ধরে উচ্চহারে ট্যাক্স আদায় করে বিপুল মুনাফা করতে পারে। তাই না❓
#করোনা_সময়ে, এই GST শূন্য করা হয়নি❓ যখন হাসপাতালগুলিতে মানুষের ভিড় উপচে পড়ছে। যখন একটিও বেড খালি নেই। যখন প্রতিদিন অসংখ্য মানুষের মৃত্যু মিছিল চলছে । যখন ভয়ে আতঙ্কে কোটি কোটি মানুষ স্বাস্থ্যবিমা করতে মরিয়া হয়েছে। তখন কিন্তু কমানো হয়নি বিমার GST।

সরকার কি জানে যে, স্বাস্থ্যবিমার প্রিমিয়াম আকাশছোঁয়া হয়ে যাওয়ার কারণে বিগত পাঁচ বছর ধরে লক্ষ লক্ষ মানুষ স্বাস্থ্যবিমা বন্ধ করে দিয়েছে❓ GST শূন্য থাকলে তারা তো চালাতে পারত!

➡️এর মানে হল ক্যান্সার অথবা অন্য জীবনদায়ী ওষুধের GST এতকাল কমানো যেতে পারত? কমানো হয়নি। তার মানে এই যে সবথেকে ব্যয়বহুল হয়েছে মানুষের প্রাত্যহিক প্যাথলজি ও ডায়াগনস্টিক টেস্টের খরচ, সেটি অনায়াসে সরকার কম করতে পারত ২০১৭ সালেই❓ যখন GST চালু হল❗

প্রথমেই GST সর্বনিম্ন ৫ শতাংশ রেখে! কিন্তু কই, #করা_হয়নি_তো? এখন ঘোষণা করা হল সবরকম ডায়াগনস্টিক কিট এবং রিএজেন্টের জিএসটি হয়ে যাবে অনেক কম। #মাত্র_৫_শতাংশ।

➡️তার মানে মধ্যবিত্ত যে ২৮ শতাংশ জিএসটি এবং তার সঙ্গে নানাবিধ ট্যাক্সের ধাক্কায় ছোট একটি গাড়ি অথবা মোটর বাইক কিনতে পারেনি এতকাল ধরে কিংবা বহু টাকা ট্যাক্স দিয়ে কিনতে বাধ্য হয়েছে, #সেটি_আগেই_কমানো_যেতে_পারত?
অন্তত অটোমোবাইল সেক্টর এবং সাধারণ মানুষের একটু সুরাহা হতো, কিন্তু করা হয়নি। া_হল❗কখন❓ যখন অটোমোবাইল সেক্টরের বিক্রি তলানিতে।

তার মানে তেল, শ্যাম্পু, টুথপেস্ট, সাবান, মাখন অথবা বাসন-কোসনের মতো একেবারে #গরিব_বড়লোক সকলের নিত্যব্যবহার্যকে সবথেকে কম GST আওতায় নিয়ে আসা যায়❓
া_হয়নি_৮_বছর_ধরে। বস্তিবাসী গরিব মানুষ মাথার তেল, সাবান কেনার জন্য দিয়েছে ১৮ শতাংশ GST। আবার শিল্পপতিও তাই। এবার সেগুলি এক #ধাক্কায়_দ্বিগুণ_তিনগুণ_কমিয়ে_দেওয়া_হল? অর্থাৎ আগেই করা যেত❗

➡️তার মানে কৃষকদের একটু সুরাহা দিতে ট্রাক্টরের টায়ার, যন্ত্রাংশ, ট্রাক্টর ইত্যাদির GST কমানো যেত আগেই❓ অথচ কমানো হয়নি।

২০১৭ সালে ভারতে GST শুরু হয়েছিল। তখন থেকে ২০২৪ আর্থিক বছর সমাপ্ত হওয়া পর্যন্ত সাত বছরে মোদি সরকার যে পরিমাণ GST আদায় করেছে জনগণের কাছ থেকে, সেই অঙ্ক হল ্ষ_কোটি_টাকা!

এ তো শুধু GST জিএসটি। এর বা‌ইরে কেন্দ্রীয় সরকার শুধু ডাইরেক্ট ট্যাক্স থেকে গত পাঁচ বছরে কত টাকা আয় করেছে?
্ষ_কোটি_টাকা_যার_মধ্যে_রয়েছে_ইনকাম_ট্যাক্স_এবং_কর্পোরেট_ট্যাক্স। জনগণ আর কী কী ট্যাক্স দেয়?
➡️রোড ট্যাক্স দিতে হয়।
➡️সেস দিতে হয়।
➡️সার্ভিস ট্যাক্স দিতে হয়।
➡️বাড়ি কিনলে ট্যাক্স।
➡️বাড়ি বিক্রি করলে ট্যাক্স।

ট্যাক্স আদায়ের সব টাকা কি কেন্দ্র একাই পায়? না। রা‌‌জ্যগুলিকে দেওয়া হয় ট্যাক্স থেকে আদায় হওয়া অর্থের একাংশ। সেজন্য ফর্মুলা আছে।

ভারত সরকারের বাজেটে ব্যয় বরাদ্দ কত হয়?
➡️কোনও বছর হয়েছে ৩৪ লক্ষ কোটি টাকা।
➡️ কোনও বছর ৩৭ লক্ষ কোটি।
➡️কোনও বছর ৪৫ লক্ষ কোটি টাকা। ➡️সাম্প্রতিক ৫০ লক্ষ কোটি টাকা। এবার তাহলে মোটামুটি বোঝাই তো যাচ্ছে যে, বাজেটের খরচ সরকারকে কে জোগায়❓


মানবতার গর্ব মমতা

বৃহস্পতিবার বিধানসভায় বাংলা ভাষা এবং বাংলাভাষীদের উপর আক্রমণ নিয়ে আলোচনা শুরু হয়। এর পরেই দফায় দফায় উত্তাল হল বিধানসভা।ধ...
04/09/2025

বৃহস্পতিবার বিধানসভায় বাংলা ভাষা এবং বাংলাভাষীদের উপর আক্রমণ নিয়ে আলোচনা শুরু হয়। এর পরেই দফায় দফায় উত্তাল হল বিধানসভা।

ধুন্ধুমার পরিস্থিতিতে ওয়েলে নেমে শৃঙ্খলা বজায় রাখার বার্তা দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দিলেন #নৈতিকতার_পাঠ।

কেন্দ্রকে তোপ দেগে তিনি বলেন,
“বিজেপি দেশের লজ্জা। ওঁরা আলোচনা চায় না। এরা বাংলা ভাষার উপর অত্যাচার করে, #অ্যান্টি_বেঙ্গলি। যাতে মানুষ আমাদের কথা শুনতে না পায় সেজন্য। আমি অনেকক্ষণ ধরে শাসক দলের সদস্যদের শান্ত থাকতে বলেছি, কিন্তু মনে রাখবেন #শান্তি_রক্ষা দু’ পক্ষের কাজ। আপনারা মাননীয় অধ্যক্ষ্যের কথা শুনুন। আমি আমাদের বিধায়কদের শান্ত থাকতে বলেছি। শান্তি রাখা দু’পক্ষের দায়িত্ব।

এরা গদি চোর। ভোট চোর। বাংলা বিরোধী দল। অত্যাাচারী দল। বিজেপি দেশের লজ্জা। বাংলার মানুষ এঁদের কাউকে বিধানসভায় দেখতে চাইবে না।

ভারতের সবচেয়ে বড় বাংলা, হিন্দু, এসসি, এসটি ওবিসি বিরোধী (বিজেপি)। যিনি বড় বড় কথা বলছেন তিনি চারবার দল বদল করেছেন।

আমার গলা টিপে দিলেও বাংলায় বলব। #বাংলাকে_অসম্মান_করছেন_কেন❓ চোরদের সম্রাট, লুটেরাদের দল। বাংলা ভাষাকে অপমান করার দল। মানুষ ক্ষমা করবে না। এরা বাংলা জানে না। বাংলার আন্দোলন জানে না।

বাংলা জাতীয় সঙ্গীত তৈরি করেছে। স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় এদের জন্ম হয়নি। এরা #ইংরেজদের_দালালি করে ছিল। এরা বাংলার কিছু জানে না। আমাকে চুপ করিয়ে রাখা যাবে না। আমি বলবই। এরা হচ্ছে এমন একটা পার্টি দেশের #সবচেয়ে_বড়_ব্রোকার। দেশ বিক্রি করে দিচ্ছে। সাম্প্রদায়িকতা ছড়ানো হচ্ছে। মানুষে মানুষে ভেদাভেদ হচ্ছে।
ইংরেজদের কাছে #মুচলেকা_দিয়ে ছিল। এরা স্বাধীনতা আন্দোলনের সঙ্গেও #বিশ্বাসঘাতকতা_করছেন।”

ক্ষুব্ধ হয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ”এই যে কাগজ ছুড়ছেন বিধানসভায়, এটা অনৈতিক, আনপার্লামেন্টারি, আনডেমোক্র্যাটিক
এবং অবৈধ।

এরা দুর্নীতিবাজ, এরা গোদি চোর, ভোট চোর এবং সবচেয়ে বড় ডাকাতের দল, দুর্নীতিবাজের দল। বাঙালির উপর অত্যাচার করার দল। বিজেপি আজকে দেশের লজ্জা।

আমি তীব্র ধীক্কার জানাই বাংলা ভাষার উপর অত্যাচার করার জন্য। এমন একদিন আসবে বাংলার মানুষ একজন BJPকেও এখানে দেখতে চাইবেন না। বাংলার উপর অত্যাচার করে, সবাই হারবে। বাংলার মানুষ #ইঞ্চিতে_ইঞ্চিতে_জবাব_দেবে।”

এরপরেই মুখ্যমন্ত্রীর স্লোগানে গলা মেলালেন তৃণমূল বিধায়কেরা। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘আপনারা এক তরফা স্লোগান দিতে পারেন না। বিজেপিকে জিরো করে দেব। জনতার ধাক্কা দিয়ে শূন্য করে দেব।
#ভোট_আসলেই ক্যা ক্যা। #এনআরসি। টাকা অস্ত্র নির্বাচন কমিশনকে দিয়ে ভোটে জেতে বিজেপি। #চোরের_মায়ের_বড় গলা। ভয় পেয়েছে। তাই বাংলা ভাষার ওপর অত্যাচার করছে। #মোদী_চোর। #বিজেপি_চোর। #অমিত_শাহ_চোর।বিজেপি হঠাও দেশ বাঁচাও, বিজেপি চোর’’

আসল ও মোক্ষম কথাটি সবশেষে বললেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ততক্ষণে ভাষাসন্ত্রাস ও বাঙালি-বিদ্বেষ নিয়ে তাঁর বক্তব্যের সময় টানা চূড়ান্ত অসভ্যতা করে গিয়েছে বিজেপি বিধায়কেরা। কী করেনি তারা! কাগজ ছেঁড়া থেকে শুরু করে মুখে অদ্ভুত আওয়াজ করা— কিছুই বাদ রাখেনি। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী বলা শেষ করলে বিজেপির সকলে বেরিয়ে যায়।

তখন তাদের শূন্য আসনের দিকে দেখিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আগামী দিনে তৃণমূলের আরও বিধায়ক জিতে এসে ওখানে বসবেন। অন্য দলের লোকও বসবে কিন্তু বিজেপি থাকবে না। ওরা মহাশূন্যে মিলিয়ে যাবে। জনতা ধাক্কা দিয়ে বিজেপিকে জিরো করে দেবে।



মানবতার গর্ব মমতা

04/09/2025
04/09/2025
04/09/2025

Address

Jaynagar-Majilpur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when মানবতার গর্ব মমতা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share