Pulak Creator

Pulak Creator ক্যারিয়ার কাউন্সিলর

আমরা চাষি তাই প্রচন্ড ঠান্ডা, জল, বৃষ্টি, ঝড় সবকিছুকে পেছনে ফেলে আমাদের কর্তব্য আমাদেরই করতে হয়। আমাদের জন্য একটু ভালো...
27/01/2025

আমরা চাষি তাই প্রচন্ড ঠান্ডা, জল, বৃষ্টি, ঝড় সবকিছুকে পেছনে ফেলে আমাদের কর্তব্য আমাদেরই করতে হয়। আমাদের জন্য একটু ভালোবাসা কি হবে না 😊

শুভ প্রজাতন্ত্র দিবস 2025! আমাদের দেশের গর্ব এবং গণতন্ত্র আপনাকে বড় স্বপ্ন এবং উচ্চ লক্ষ্যে অনুপ্রাণিত করুক।
26/01/2025

শুভ প্রজাতন্ত্র দিবস 2025! আমাদের দেশের গর্ব এবং গণতন্ত্র আপনাকে বড় স্বপ্ন এবং উচ্চ লক্ষ্যে অনুপ্রাণিত করুক।

শুভ সকাল বলাটা কেবল একটা সৌজন্য নয় কিংবা মেসেজ ফ্রি আছে বলে নয়…এটা একটা সুন্দর রীতি যাতে বলা হয় আমি তোমাকে দিনের প্রথ...
25/01/2025

শুভ সকাল বলাটা কেবল একটা সৌজন্য নয় কিংবা মেসেজ ফ্রি আছে বলে নয়…এটা একটা সুন্দর রীতি যাতে বলা হয় আমি তোমাকে দিনের প্রথম মিনিটে মনে করছি..শুভ সকাল।

20/01/2025

নিজেদের জমির চাষের ফসল❤️
সবাই একটু ভালোবাসা দেবেন🙏

এর সাথে Mrityunjay Rekha – আমাকে তার সেরা ফ্যানদের একজন হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে! 🎉
18/01/2025

এর সাথে Mrityunjay Rekha – আমাকে তার সেরা ফ্যানদের একজন হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে! 🎉

যেখানে বিশ্বাস ভাঙ্গার কথাই না !সেখানেও বিশ্বাস করে ঠকেছি 😎
14/01/2025

যেখানে বিশ্বাস ভাঙ্গার কথাই না !
সেখানেও বিশ্বাস করে ঠকেছি 😎

এই মুখ না দেখানোর চেষ্টা করবো 🥲Following Love
13/01/2025

এই মুখ না দেখানোর চেষ্টা করবো 🥲
Following Love

বিয়ের পরে স্বামীর অত্যাচারে কার্যত বাধ্য হয়ে দিল্লিতে এসে  বিভিন্ন বাড়িতে পরিচারিকার কাজ করতেন৷ শেষ পর্যন্ত কাজ পেলেন মু...
27/10/2023

বিয়ের পরে স্বামীর অত্যাচারে কার্যত বাধ্য হয়ে দিল্লিতে এসে বিভিন্ন বাড়িতে পরিচারিকার কাজ করতেন৷ শেষ পর্যন্ত কাজ পেলেন মুন্সী প্রেমচন্দের নাতি অধ্যাপক প্রবোধ কুমারের বাড়িতে৷ মেয়েটি মাঝেই মাঝেই তাক থেকে পেড়ে আনতো বই। কিছুক্ষণ বইয়ের পাতার ওপর চোখ বুলিয়ে আবার রেখে দিতো যথাস্থানে। এই ঘটনা চোখ এড়ায়নি গৃহকর্তার৷ প্রবোধ কুমার তাকে একটা ডায়েরি আর পেন দিয়ে গিয়েছিলেন দক্ষিন ভারত বেড়াতে যাবার সময়, বলেছিলেন লিখতে। মেয়ে তো হতবাক......কী নিয়ে লিখবেন তিনি! সেই মেয়ের বই বেস্ট সেলার হয়েছে,"আলো আঁধারি।" অনুবাদ হয়েছে ইংরেজি ভাষায়৷

কাশ্মীর উপত্যকায় ১৯৭৩ এ জন্ম এই বাঙালি কন্যার।মদ্যপ সেনাকর্মী বাবার নিত্য অত্যাচারে চার বছর বয়সে মা তাদের দুই বোনকে নিয়ে চলে আসে মামার বাড়ি মুর্শিদাবাদ। আবারও বিয়ে করে মা, বড় হতে থাকে সৎ বাবার সংসারে। ক্লাস সিক্সে পড়ার সময় আচমকাই শেষ হয়ে যায় তার মেয়েবেলা।

একটা বাচ্চা মেয়ের যখন ফ্রক পরে খেলাধুলো করার কথা, তখন তাকে বসিয়ে দেওয়া হয় বিয়ের পিঁড়িতে। শেষ হয়ে যায় তার "শৈশব,” খেলার মাঝখান থেকে তাকে উঠিয়ে এনে মণ্ডপে একটা লোকের পাশে বসিয়ে দেওয়া হয়। কিছুই বুঝতে পারছিল না মেয়েটা, ভেবেছিল বোধহয় কোনো পুজো হচ্ছে। তারপর তাকে বলা হল যে ওই লোকটার সঙ্গে চলে যেতে হবে। তখন মেয়েটার মাত্র ১২ বছর বয়স, স্বামীর ২৬।

বিয়ের প্রথম রাত থেকেই শুরু হয় অত্যাচার। পতি দেবতাটির ধারণা বউয়ের তো দুটোই কাজ, সন্তান ধারণ আর রান্না করা। কুড়ি বছর বয়সের মধ্যে মেয়েটি তিন সন্তানের জন্ম দিলো। তখনই সে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল সন্তানদের জীবন তার জীবনের মত হবে না। ১৯৯৯ সালে, ২৫ বছর বয়সী তরুণী মা তার তিন সন্তানকে নিয়ে দিল্লীগামী একটি ট্রেনে উঠে বসেন। ‌

দিল্লিতে এসে সে বিভিন্ন বাড়িতে পরিচারিকার কাজ করতে শুরু করলো। একে অল্প বয়স তার ওপরে কোন গার্জেন নেই, কাজের জায়গায থেকেই নানা কুপ্রস্তাব আসতে লাগলো । নানা বাড়ি ঘুরে শেষ অব্দি কাজ পেলো প্রবোধ কুমারের বাড়িতে । অধ্যাপক কুমার ছিলেন মুন্সী প্রেমচন্দের নাতি।

বইয়ের তাক ঝাড়পোঁছ করতে গিয়ে মেয়েটি মাঝেই মাঝেই তাক থেকে পেড়ে আনতো বই। কিছুক্ষণ বইয়ের পাতার ওপর চোখ বুলিয়ে আবার রেখে দিতো যথাস্থানে। এই ঘটনা চোখ এড়ায়নি গৃহকর্তার যাকে সে তাতুস বলে ডাকতো । শব্দটির অর্থ বাবা, তিনিই তাকে এ নামে ডাকতে বলেছিলেন । একদিন তিনি বেবীর হাতে তুলে দেন তসলিমার লেখা আমার মেয়েবেলা।
“বইটা পড়ে আমার খুব ভালো লেগেছিল। মনে হয়েছিল, যেন আমার কথাই এখানে লেখা আছে,” বলছিলো কাজের মেয়েটা ।

এর কিছুদিন পর, দক্ষিণ ভারত ভ্রমণে যাওয়ার আগে, নিজের ড্রয়ার থেকে প্রবোধ কুমার তাকে একটা ডায়েরি আর পেন দিয়ে যান। বলেন লিখতে । মেয়ে তো হতবাক......কী নিয়ে লিখবেন তিনি!

লিখলেন তাঁর হারানো শৈশবের কথা, লিখলেন তাঁর প্রথম সঙ্গমের ভয়াবহ অভিজ্ঞতার কথা, লিখলেন তেরো বছর বয়সের প্রসব যন্ত্রণার কথা, লিখলেন বছরের পর বছর ধরে নির্যাতনের ফলে শরীরে ফুটে ওঠা ক্ষতের কথা। লিখতে লিখতে ফিরে এল (বোনের) স্বামীর বোনের গলা টিপে ধরার অবদমিত স্মৃতি।

প্রায় কুড়ি বছর পর লিখছিলেন, প্রথম দিকে বানান, ব্যাকরণ নিয়ে একটু সমস্যা হচ্ছিল। কিন্তু একটু একটু করে পুরনো অভ্যাস মনে পড়ে গেল। আরো লিখতে থাকলেন। পরে বলছেন, “যত লিখতাম, ততই ভালো লাগত। মনে হত যেন অনেক দিনের কোনো ভার আমার বুকের ওপর থেকে সরে যাচ্ছে।” প্রবোধ কুমার ফিরে এসে দেখলেন, একশো পাতার ওপর লেখা হয়ে গেছে!

এটাই বেবী_হালদারের প্রথম বই – "আলো আঁধারি।" প্রথম বার পড়ে কেঁদে ফেলেছিলেন প্রবোধ। যে সমস্ত সাহিত্য-অনুরাগীদের লেখাটি দেখিয়েছিলেন তিনি, তাঁরা অনেকে অ্যান ফ্রাঙ্কের ডায়েরির সঙ্গে তুলনা করেছিলেন লেখাটির।
বহু প্রকাশক নাকচ করে দেওয়ার পর, শেষ অব্দি কলকাতার একটা ছোট প্রকাশনী – রোশনি পাবলিশার্স – বইটি ছাপতে রাজি হয়।‌

“একদিন একটা বই দেখিয়ে তাতুস আমাকে বললেন, ‘এটা তোমার বই। তুমি এটা লিখেছ।’ ছাপা বই আমার সামনে হাজির! আমি তো বিশ্বাসই করতে পারছিলাম না!”

ঝাড়ুদার থেকে পরিচারিকা,পাশের বাড়ির অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা থেকে আধুনিকা কলেজ পড়ুয়া – বেবীর কাহিনি নাড়া দিয়েছিল সকলকেই। বইটির ইংরেজি অনুবাদ করেছেন ঊর্বশী বুটালিয়া। ২০০৬ সালে বইটি বেস্ট সেলার তালিকায় ছিল। একুশটি আঞ্চলিক এবং তেরটি বিদেশি ভাষায় অনূদিত হয়েছে বইটি ! ‌

আরো দুটি বই লিখেছেন বেবী। লেখা তাঁকে দিয়েছে আত্মপরিচয়, যা আগে ছিলই না।

অর্থনৈতিক ভাবে নিজের পায়ে দাঁড়ানোর মত অবস্থায় পৌঁছে বেবী তাঁর তিন সন্তানকে (সুবোধ, তাপস, পিয়া) নিয়ে কলকাতায় থাকতে আরম্ভ করেন।

“এখন আমি বিশ্বাস করি, মানুষ সব পারে। আগে আমি পরিচারিকা ছিলাম। এখন আমি লেখিকা। আমি সবাইকে এটাই বলি যে, শুরু যে কোনো সময়েই করা যায়।” ‌

✍🏻 স্বপন সেন

সবাইকে শুভ শারদীয়ার আন্তরিক প্রীতি শুভেচ্ছা এবং ভালবাসা জানাই।সবার পুজো আনন্দে এবং নির্বিঘ্নে কাটুক। সবাই সুস্থ্য থাকুন ...
21/10/2023

সবাইকে শুভ শারদীয়ার আন্তরিক প্রীতি শুভেচ্ছা এবং ভালবাসা জানাই।
সবার পুজো আনন্দে এবং নির্বিঘ্নে কাটুক। সবাই সুস্থ্য থাকুন ভাল থাকুন।
🙏সকলের মঙ্গল করো মা🙏

19/10/2023

বিরাট কোহলি যখন বল করে
#বিরাট

ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ আজকের এই দিনটা.. কারণ ভারতের অন্যতম বিখ্যাত আয়ুরবেদিক বিজ্ঞানী তথা ভারতের অর্থনৈতিক কাঠামোতে বিপ্লব সৃ...
17/10/2023

ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ আজকের এই দিনটা.. কারণ ভারতের অন্যতম বিখ্যাত আয়ুরবেদিক বিজ্ঞানী তথা ভারতের অর্থনৈতিক কাঠামোতে বিপ্লব সৃষ্টিকারী এই মহান ব্যক্তিটি আজকের দিনে এই পৃথিবীতে এসেছিলেন.. যার সাধনা, পরিকল্পনা ও আত্মত্যাগ আজকের দিনে আমাদের মতো অতিসাধারণ মানুষগুলোর বড় স্বপ্ন পূরণ হয়ে চলেছে.. কাজেই এমন একটি দিনকে উদযাপন যেভাবেই করিনা কেন কম মনে হবে। শুভ জন্মদিন স্যার। খুব খুব ভালো থাকবেন ঈশ্বরের কাছে এই কামনাই করি.🙏🙏জয় altos.

15/10/2023

অ সা ধা র ন সু ন্দ র
ঘ ট না
১৮৯৮ সাল!!
চিকাগো থেকে ফেরার পর বেশ কয়েক বছর কেটে গেছে। স্বামীজী বসে আছেন বেলুড় মঠের গঙ্গার তীরে। শীতের বিকালের শেষ রোদ গঙ্গার ঢেউয়ের বিভঙ্গে লুকোচুরি খেলছে তখন।
স্বামীজীর পাশেই বসে আছেন, তাঁর বিদেশীনী শিষ্যা ভগিনী নিবেদিতা।
নৈস্বর্গীক নিস্তব্ধতা ভেঙে, জলদগম্ভীর কন্ঠে স্বামীজী বলে উঠলেনঃ -
নাঃ সিস্টার!! এই ভাবে বসে বসে সময় নষ্ট করা ঠিক হচ্ছেনা!!

সিস্টারঃ - বলুন স্বামীজী কি করতে হবে??

স্বামীজীঃ - সারা পৃথিবী কে আমি ভারতীয় দর্শন তো বোঝালাম। কিন্তু আমি নিজে কি আজও ভারত মা কে জানা চেনার চেষ্টা করেছি?? ভাবছি পায়ে হেঁটে আমি ভারত মা কে দর্শন করবো। তুমি কি পারবে আমার সঙ্গে যেতে??

সিস্টারঃ - এ তো আমার পরম সৌভাগ্য স্বামীজী!! এই দেশটাকে আমি আমার নিজের দেশ ভেবে সব ছেড়ে চলে এসেছি। এই দেশকে চেনা জানার সৌভাগ্য আমি অর্জন করতে চাই। যত কষ্টই হোক, আমি আপনার সঙ্গে যাব স্বামীজী!!

যেমন ভাবনা, তেমন কাজ!!
দক্ষিণের কন্যাকুমারী থেকে শুরু হলো পায়ে হেঁটে ভারত দর্শন। গন্তব্য উত্তরের কাশ্মীর উপত্যকা।
টানা প্রায় ৬ মাস পথ চলে, অক্টোবরে স্বামীজী পৌঁছালেন কাশ্মীর। ক্লান্ত অবসন্ন শরীর তখন প্রায় চলছেনা, একটু বিশ্রাম চাইছে। উপত্যকার একটা ফাঁকা মাঠের পাশে একটা পাথরের খন্ডের উপর বসে ক্ষণিক বিশ্রাম নিচ্ছেন স্বামীজী। সামনের মাঠে খেলা করছে কয়েকটি স্থানীয় শিশু কিশোর।
একটি বছর পাঁচেকের শিশুকন্যাও তাদের মধ্যে রয়েছে। ঐ কন্যাটির দিকে একদৃষ্টে দেখছেন স্বামীজী।
কন্যাটির মা, তাঁর মেয়েকে ডেকে, একটি পাত্র করে কিছু খাবার দিয়ে গেলেন। মেয়েটিও খাবারটি সবে মুখে তুলতে যাবে!!
এমন সময়ে, আরও দূর থেকে, আরও ছোট একটি ছেলে চিৎকার করে নিজেদের ভাষায় কিছু একটা বলতে বলতে মেয়েটির কাছে ছুটে এলো।
মেয়েটি নিজের মুখের খাবারটা রেখে দিলো আবার পাত্রের মধ্যে। খাবার সমেত পাত্রটি এগিয়ে দিলো ঐ ছেলেটির দিকে।

স্বামীজীও উঠে দাঁড়িয়ে পড়লেন!!
চিৎকার করে বললেন - সিস্টার আমি পেয়ে গেছি!!
সিস্টারঃ - কি পেলেন স্বামীজী??
স্বামীজীঃ - মা দূর্গাকে পেয়ে গেছি!! ভারত মা কে খুঁজে পেয়েছি!!
স্বামীজীঃ - ঐ দ্যাখো সিস্টার!! যে মেয়েটা নিজের মুখের খাবার, হাসতে হাসতে ভাইয়ের মুখে তুলে দিতে পারে, যুগ যুগ ধরে সেই তো আমার মা দূর্গা!! সেই তো আমার ভারত মাতা!!
স্বামীজীঃ - সিস্টার!! তুমি পূজার উপকরণ সাজিয়ে ফেল। আগামীকাল দূর্গাপূজার অষ্টমীতে এই মেয়েটিকেই আমি ক্ষির ভবানী মন্দিরে, দূর্গার আসনে বসিয়ে কুমারীপূজা করবো। আমি যাচ্ছি মেয়েটির বাবার সঙ্গে কথা বলতে।

হঠাৎ স্বামীজীর রাস্তা আটকে দাঁড়ালেন কিছু কুসংষ্কারাচ্ছন্ন কাশ্মীরী পন্ডিত!!
স্বামীজী!! আপনি দাঁড়ান!!
পন্ডিতরাঃ - স্বামীজী!! আপনি না জেনে বুঝেই ভুল করতে যাচ্ছেন!! ঐ মেয়েটিকে আপনি কখনোই দূর্গা রূপে পূজা করতে পারেন না!! ওর জন্ম মুসলমান ঘরে!! ওর বাবা একজন মুসলমান শীকারা চালক!! ও মুসলমানের মেয়ে!!

স্বামীজীর কান দুটো লাল হয়ে গেছে!!
চোয়ালটা শক্ত হয়ে উঠেছে!!
গম্ভীর গলায় স্বামীজী বললেনঃ -
আপনারা আপনাদের মা দূর্গাকে হিন্দু আর মুসলমানের পোষাক দিয়ে চেনেন!!
আমি আমার মা দূর্গাকে অন্তরাত্মা দিয়ে চিনি!!
ঐ মেয়েটির শরীরে হিন্দুর পোষাক থাক বা মুসলমানের পোষাক, ওই আমার মা দূর্গা!!
আগামীকাল ওকেই আমি দূর্গার আসনে বসিয়ে পূজা করবো!!

পরেরদিন সকাল!!
দূর্গাপূজার অষ্টমী!!
ক্ষির ভবানী মন্দিরে ঘন্টা বাজছে, শাঁখ বাজছে!!

মুসলমানের মেয়ে, বসে আছে দূর্গা সেজে!!
পূজা করছেন, হিন্দুর সন্তান স্বামী বিবেকানন্দ!!
পূজার উপকরণ সাজিয়ে দিচ্ছেন, খ্রীষ্টান ঘরে জন্ম নেওয়া ভগিনী নিবেদিতা!!

এই হলো মহামানবের দূর্গা পূজা। এই হলো মানবিকতার দূর্গা পূজা।
মা আমাদের সবার। জাত ধর্মে নির্বিশেষে সবার। মা র কোনো জাত ধর্মে নেই, থাকে না।

🙏🏻🙏🏻🙏🏻

Address

Nandai
Kalna
713519

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Pulak Creator posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Pulak Creator:

Share