তুমি রবে নীরবে

তুমি রবে নীরবে সম্পদ থাকা জরুরি নয়, জীবনে শান্তি থাকা জরুরি, ভালোবাসা থাকা জরুরি !

22/09/2024

ভুবনেশ্বর সূর্য মন্দির আর নবগ্রহ মন্দিরে ঠাকুর দর্শন🙏🏻

শুভ সকাল বন্ধুরা❤️ রাধে রাধে🙏🏻হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ, কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরেহরে রাম হরে রাম, রাম রাম হরে হরে🙏🏻
21/09/2024

শুভ সকাল বন্ধুরা❤️ রাধে রাধে🙏🏻
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ, কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে
হরে রাম হরে রাম, রাম রাম হরে হরে🙏🏻

20/09/2024

হর হর মহাদেব🙏🏻🙏🏻🙏🏻

19/09/2024

জীবনে কখনো কাউকে পরোয়া করো না, নিজের যোগ্যতায় নিজে এগিয়ে যাও, এগিয়ে যাওয়ার জন্য কখনো কারো প্রত্যাশা করো না, তোমার হয়ে কেউ তোমাকে এগিয়ে দিবে না, মনে রাখবে,,,, তোমাকেই তোমার এগিয়ে যাওয়ার রথের সারথি হতে হবে।

কখনো অন্য কারো যোগ্য হতে যেয়োনা, নিজেকে নিজের যোগ্য হিসেবে গড়ে তোল, কখনো অন্যের মনের মতো হয়ে উঠার চেষ্টা না করে বরং নিজের মনের মতো হয়ে উঠার চেষ্টা করো, দেখবে একদিন না একদিন তুমি তোমার আমার আমিকে নিয়ে সন্তুষ্টি অনুভব করছো।

অন্যের পিছনে সময় ব্যয় করার থেকে নিজের পিছনে নিজে সময় ব্যয় করো, মনে রাখবে,,,, নিজেকে নিজে যতটা সময় দিবে, ততটা সময় জীবনে তোমাকে অন্য কেউ আর দিবে না।

তোমাকে তুমিই গড়ো, তোমাকে তুমিই ভাঙ্গো, নিজের ভবিষ্যতের জন্য নিজেকে গড়ো, নিজের ভুল ত্রুটি সংশোধনের জন্য নিজেকে ভাঙ্গো। দেখবে,,,, দিনকে দিন তোমার উন্নতিই হয়েছে, ডিপ্রেশন ঘিরে ধরেনি। কিন্তু যখনই তুমি অন্যের জন্য নিজেকে ভাঙ্গবে কিংবা গড়বে তখনই সে ছেড়ে গেলে তুমি ডিপ্রেশনে ভুগবে, তাই অন্যের জন্য নয় নিজের জন্য নিজেকে ভাঙ্গো এবং গড়ো।

নিজেকে মূল্য দাও, দেখবে দশজন তোমাকে মূল্য দিচ্ছে, তুমিই যদি তোমাকে মূল্যায়ন না করো তবে পৃথিবীর কেউ তোমাকে মূল্যায়ন করবে না, আর হ্যাঁ,,,, যা করো আর নাই করো, পৃথিবীতে নিজের থেকে বেশি মূল্য অন্য কাউকে দিতে যাবে না, নিজের থেকে বেশি মূল্য যাকেই দিতে যাবে তার কাছে মূল্য বলে তো কিছু পাবেই না বরং অবহেলা তুচ্ছতাচ্ছিল্য ছাড়া কিছুই পাবে না😶

একটা কথা মনে রাখা ভীষণ ভাবে জরুরী, জীবনের কঠিন সময় গুলো তোমাকে একাই কাটাতে হবে, তাই বিপদ থেকে উদ্ধার হতে গেলে সঙ্গ কিংবা সাহায্য পাওয়ার আশা ছেড়ে দাও,,,, তোমার হয়ে তোমার লড়াইটা কেউ লড়বে না। তোমার লড়াইটা তোমাকে একাই লড়তে হবে। তোমার হয়ে তোমার দৌড়টা কেউ দৌড়াবে না, তোমার দৌড়টা তোমাকে একাই দৌড়াতে হবে। মনে রাখবে,,,, দিন শেষে কেউ কারো নয়,,,, না তুমি কারো, না কেউ তোমার।

19/09/2024

একটা কথা ভেবেই নিয়েছি۔۔যা হচ্ছে হোক, দেখি আর কতদিন সহ্য করতে পারি🤐

সংসার করতে এসে মানুষকে কত কিছুই না ত্যাগ করতে হয় । প্রিয়- অপ্রিয় কতকিছুর সাথে মানিয়ে নেয়। তারপর একটা সময়ে এসে নিত্যদিনকা...
18/09/2024

সংসার করতে এসে মানুষকে কত কিছুই না ত্যাগ করতে হয় । প্রিয়- অপ্রিয় কতকিছুর সাথে মানিয়ে নেয়। তারপর একটা সময়ে এসে নিত্যদিনকার সেই সংসারে নিজেকেই আর খুঁজে পায় না। সবাই যে যার মতো ব্যস্ত হয়ে যায়। অপ্রয়োজনীয় আর একা হয়ে যায় সংসার আর সবার ভালো চাওয়া সেই মানুষটাই।

একটা সময়ের পর সংসারটা হয়ে যায় শুধুই দায়বদ্ধতা। সংসার সামলানো, ছেলে মেয়ের দায়িত্ব পালন করা, সবার মন রাখার চেষ্টা করা এভাবেই কেটে যায় সংসার।

মনে হয় সবকিছু চলছে শুধুমাত্র অভ্যাসে। অভ্যাসের বাহিরে কিছু নয়; বা একটা দায়বদ্ধতা। যেটা আমরা চাইলেও এড়িয়ে যেতে পারি না।

ব্যাস সংসার হচ্ছে। কিন্তু একে অপরের প্রতি কতটুকু ভালোবাসা আছে সেটা জানার কিংবা বুঝার দরকার পড়ে না। সবকিছু সামলাতে সামলাতে আমরা ভুলেই যাই এই নিত্যদিনকার অভ্যাসের বাহিরে আমাদের নিজেদেরও একটু সময় দরকার।

নন্দিতা রায়ের বেলাশেষে সিনেমায় ব্যাপারটাকে খুব সুন্দর ভাবে বুঝানো হয়েছে। শুধুমাত্র অভ্যাসের নিয়মে সংসার হয় না। শুধুমাত্র রোজ ছুঁয়ে দিলেই ভালোবাসার গভীরতা অনুভব করা যায় না। কখনো তো পাশের মানুষটার কাছে জানতে ইচ্ছে করে- আমাদের মাঝে কি আদেও ভালোবাসা আছে, নাকি সবটাই অভ্যাস?

একসাথে হাজারটা রাত কাটানোর পরও অনেক কিছুই জানার বাকি থেকে যায়। এতো বছর পরও অনেক কথাই না বলা রয়ে যায় পাশের মানুষটাকে। অথচ হাতের উপর হাত রেখে একসাথে পার করে দিয়েছে জীবনের অনেকগুলো বসন্ত। এতো বছর পরও কি দুজনের মাঝে ভালোবাসার অভাববোধ হয়?

হয়। ভালোবাসার তীব্র অভাবে হাহাকার করতে থাকে কিছু কিছু সম্পর্ক। কিন্তু ঐ যে বললাম দায়বদ্ধতা আর অভ্যাসের দায়ে কেউ কেউ ছেড়ে আসতে পারেনা তথাকথিত সংসার। আমিও চাই না কোন সংসার কিংবা কোন সম্পর্ক ভেঙে যাক। আমি চাই কোন সম্পর্কেই যেন কখনো ভালোবাসার অভাববোধ না হয়। ছোট্ট এই জীবনে ভালোবাসার অভাব মানুষকে ভীষণ করে একা করে দেয়। সেটা যেকোন বয়সের যেকোন মানুষকেই। ভালোবাসা এবং নির্ভরতায় বাঁচুক আমাদের প্রতিটি সম্পর্ক আমাদের প্রতিটি সংসার।

07/09/2024

🌼শুভ গনেশ চতুর্থী❤️🙏🏻
🌼জয় গনেশ,জয় গনেশ,জয় গনেশ দেবা❤️🙏🏻মাতা জাকী পার্বতী❤️🙏🏻পিতা মহাদেবা❤️🙏🏻

06/09/2024

🌼শুভ গনেশ চতুর্থী❤️🙏🏻
🌼ওম গ্যাং গণপাতেয় নমো নামহ 🙏🏻❤️
🌼শ্রী সিদ্ধি বিনায়ক নমো নামহ🙏🏻❤️
🌼অষ্ট বিনায়ক নমো নামহ🙏🏻❤️
🌼গণপতি বাপ্পা মোরিয়া🙏🏻❤️

02/09/2024

একটা মেয়ের জীবনের সবচেয়ে বড়ো পাওয়া হচ্ছে একজন কেয়ারিং স্বামী l একজন স্ত্রী যদি দেখেন অনেক আনন্দে আছে চঞ্চল হাসিখুশি আছে তাহলে বুঝে নিন তার জীবনে একজন যত্নবান স্বামী আছে l স্বামীর যত্নে প্রেম থাকলে স্ত্রীর পৃথিবী স্বর্গ হয়ে ওঠে l

আমি এটাও মনে করি স্বামীর একমাত্র আশ্রয় স্থান হলো তার স্ত্রী, একজন স্বামী দিন শেষে তার স্ত্রীর কাছেই মানসিক শান্তি পায়, কিন্তু কিছু পুরুষ আছে নিজের স্ত্রীকে অপমান করার জন্য, নিচু দেখানোর জন্য নিজের মাকেই তার একমাত্র আশ্রয় স্থান বানিয়ে নেয় l

স্বামী সে নয় যার সাথে হিসেব করে কথা বলতে হয়, স্ত্রীর সব কথাতেই স্বামী অপমান/অসম্মান বোধ করে নেয় l স্বামী হচ্ছে বন্ধুর মতো যাকে মনের সব কিছু শেয়ার করা যায় যা খুশি তাই বলা যায় l কিন্তু এখনকার স্বামীরা স্ত্রীর মনের কথা বোঝার চেয়ে ভুল ধরে বেশি, স্ত্রী কে ভালোবাসার চেয়ে অবহেলা, অপমান, লাঞ্ছনা করে বেশি l তাইতো নারীদের স্বামীর সংসার ত্যাগ করে বাপের বাড়িতে অবহেলার দিন পার করতে হয় l

একজন স্ত্রী মানসিক ভাবে সুস্থ থাকার জন্য স্বামীর মুখের মিষ্টি ভাষায় যথেষ্ট l একজন বিবাহিতা নারীর জীবনে শুধু দুটো ভাত,কাপড় আর শারীরিক সুখই বড় সুখ না... স্বামীর যত্ন, ভালোবাসা, কেয়ার, সম্মান, এবং মিষ্টি কথায় তারা আসল সুখ খুঁজে পায় lএকজন স্ত্রী ততটাই সুন্দর যতটা তার স্বামীর দৃষ্টি সুন্দর l

পুরুষের সৌন্দর্য টাকায় নয়, পুরুষের আসল সৌন্দর্য তো স্ত্রীর প্রতি যত্নে, ভালোবাসায় ও কোমলতায় l স্বামী সে নয় যার কাছে টাকার জন্য প্রতিনিয়ত হাত পাততে হয় l স্বামী হলো সে যে স্ত্রীর প্রয়োজন হতে পারে ভেবে তার হাতে কিছু টাকা দিয়ে বলবে এটা রাখো۔۔তোমার দরকারে খরচ কোরো l

সবচেয়ে সুন্দর পুরুষ তো সেই, যে স্ত্রীর রাগ অভিমান বোঝে, স্ত্রীর রাগের সময় উল্টো রাগ না দেখিয়ে, সুন্দর ব্যবহার করে কোমল ভাষায় স্ত্রীকে শান্ত করার চেষ্টা করে l স্বামী তো হলো সেই.. স্ত্রীর সাথে একটু ঝগড়া হলে, সে দোষ যারই থাকুক পরোক্ষণে একটা মিষ্টি হাসি দিয়ে দুটো ভালো কথায় আর একটা ছোট্ট সরি বলে সব অভিমান ভুলিয়ে দেবে l

বুদ্ধিমান স্বামী তো সে যে বাইরে আড্ডা দিয়ে সময় নষ্ট না করে, নিজের স্ত্রীর সাথে গল্প করে খুনসুটি করে l এতে যেমন তাদের নিজেদের মধ্যে ভালোবাসা বৃদ্ধি পায় আবার তেমনি ভগবান খুশি হন l তবে এখনকার দিনে স্বামীরা۔۔۔স্ত্রীকে সময় দেওয়ার নামে পাশে শুয়ে বসে বেশি ফোনই দেখে আর তাই তাদের মধ্যে দূরত্বও বেড়ে যাচ্ছে l

একটা কথা আছে পরকীয়া না করে বৌ পাগল হও দেখবে সংসারে সুখ শান্তির অভাব হবেনা l যে সময়টা পরনারীকে দেবে ওই সময়টা স্ত্রী কে দিলে দেখবেন আপনার স্ত্রীর আপনাকে দ্বিগুন ভালোবাসা ফিরিয়ে দিয়েছে তখন নিজের সংসারকেই স্বর্গ মনে হবে l একজন চরিত্রবান পুরুষের কাছে তার নিজের কালো স্ত্রী টাও পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দরী নারী l

সব থেকে দুর্বল পুরুষ তো সে যে সবাইকে খুশি করতে গিয়ে নিজের স্ত্রীর সাথে সম্পর্ক খারাপ করে ফেলে ল
স্বামী হলো স্ত্রীর কাছে জীবন রক্ষাকারী ঔষুধের মতো, ভালো হলেতো ভালোই আর ভেজাল হলে জীবন শেষ l

31/08/2024

একটা কথা সব সময় মনে রাখবে۔۔۔কাউকে ভালোবাসলে তাকে অনেক যত্নে রাখতে হয়, গা ছাড়া ভাব নিয়ে কাউকে ধরে রাখা যায় না। যেখানে সম্মান মিলে না, আদর মিলে না, সেখানে মানুষ কস্মিনকালেও থাকতে পারে না।

যে থাকার সে এমনিতেই থাকে না, তাকে আগলে রাখতে হয়। যত্ন করে বুকের কাছে রাখতে হয়, সময় দিতে হয়, মানুষটার মন বুঝতে হয়। ভালোবাসর অভাব বোধ হলেই মানুষ বদ মেজাজি, খিটখিটে স্বভাবের হয়ে যায় l

প্রভুভক্ত কুকুরকে তিনবেলা ঠিকঠাক খাবার খাইয়ে তাকে অবহেলা করলে, সেও তার চিরচেনা স্থান পাল্টায়। সেখানে আমরা তো মানুষ মাত্র।

অযত্নে অবহেলায় দূরে ঠেলে দেয়ার পরেও মানুষটা থেকে যাবে, এই আশা করাটা যে বড্ড বোকামী.... জীবনটা অনেক ছোট তাই সেটা এমন মানুদের সাথে কাটানো উচিত যারা তোমার মুখে হাসি ফোটাবে, ভালো ব্যবহার করবে, মানসিক শান্তি দেবে l

আজকাল মানুষকে সবকিছু উজার করে দিয়েও যেখানে ধরে রাখা যায় না, সেখানে অবহেলা, অপমান আর অসম্মান করে কীভাবে ধরে রাখবে ? বলো..... এখন মানুষ মজা কম করে۔۔۔মজার ছলে অপমানটাই বেশি করে, তাই যে যেখানে মানসিক শান্তি পাবে সে সেখানেই ছুটে যাও, পেছন ফিরে তাকাবার দরকার নেই, আজকাল জীবনে ভালো থাকাটাই অনেক বেশি জরুরি l

আগ্রহ কমে গেলে, বলে দিতে হয়। মুখে না বলে আচরণে বোঝালে, মানুষ যে খুব কষ্ট পায়! যাকে আর ভালো লাগে না, যার মুখের দিকে তাকিয়ে আর মায়া লাগে না, তাকে মুখে বলে দিতে হয়।

অন্তরে অবহেলা, ঘৃণা লুকিয়ে কাউকে “ ভালোবাসি ” বলাটা যে অন্যায়। যাকে মন দিতে পারোনি, যাকে নিজের মনের মধ্যে জায়গা দিতে পারোনি, তাকে ভালোবাসবে কী করে? বলো...মানুষ মৃত মানুষের অভাব বোঝে কিন্তু জীবিত মানুষের আর্তনাদ বোঝেনা l

ভালোবাসা কী আর এমনি এমনি হয়? মানুষ কী আর এমনিতেই থেকে যায়? যাকে ভালোবাসো, তাকে আগলে রাখতে হয়, বুকের কাছে যত্নে রাখতে হয়। এতটা ভালোবাসতে হয়, যতটা ভালোবাসলে কেউ কখনো ছেড়ে যাওয়ার চিন্তাও করে না কখনোই।

মানুষ যেখানে আদর, যত্ন, ভালোবাসা, সম্মান আর সময় পায়, সেখান থেকে সে কখনোই সরে যেতে চায় না– সরে যেতে পারে না। মানুষ সেখানে আমৃ۔ত্যু থেকে যায়, থেকে যেতে বাধ্য হয়।

28/08/2024

মানুষকে চোখের দেখায় আর দুদিনের ভালো ব্যাবহারে চেনা যায় না, সময়ের সাথে সাথেই মানুষের আসল রূপটা বেরিয়ে আসে আর মানুষ চেনা হয়ে গেলেই, তখন নিশ্চুপ থাকতেই মানুষ অভ্যস্ত হয়ে পরে, তখন আর বাইরের জগৎটা ভালো লাগেনা বিরক্তিকর মনে হয়, আমরা অনেক কাছাকাছি গিয়ে বুঝতে পারি মানুষ আসলে দূর থেকেই সুন্দর l জীবনে ভুল মানুষের সাথে ভুল পথে হাঁটার চেয়ে, নি:সঙ্গহীন ভাবে সঠিক পথে একা হাটা অনেক ভালো l পুরুষ যেমন হুট্ করেই প্রেমে পরে ঠিক তেমনি হুট্ করেই আবার সরে যেতে পারে l কিন্তু ঝামেলা নারীর বেলায় -এরা প্রেমে পড়তে অনেক সময় নেই আর ভুলতে লাগে সারাজীবন l সময়ের সাথে বদলে যাওয়া মানুষকে কখনো আপন ভাবতে নেই, কারণ তারা ঘূর্ণিঝড়ের মতন মানুষের মনকে তছনছ করে ভেঙে দুমড়ে মুচড়ে দিয়ে চলে যায় l

মূলত মানুষকে জোর করতে নেই, জোর করে যাই হোক কারো ভালোবাসা পাওয়া যায়না l জোর করে কারোর প্রিয় হওয়ার চেষ্টা করতে নেই, জোর করে মানুষকে ধরেও রাখতে নেই, জোর করে কাউকে থেকে যেতেও বলতে নেই, যার ইচ্ছে হয় থাকবে না ইচ্ছে হলে চলে যাবে, যে যার সাথে যেখানে ভালো থাকে সে সেখানেই ভালো থাকুক, যে জোর করার কোনো অধিকার দেয়নি সেখানে জোর করে অধিকার দেখানোর চেয়ে চুপচাপ হারিয়ে যাওয়াই ভালো l যেখানে অধিকার অস্তিত্তহীন, সেখানে অভিমান করাটা নিতান্তই হাস্যকর۔۔۔

নারীকে যেটা দেবে, তা দ্বিগুন করে ফিরিয়ে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে প্রতিটা নারী, সেটা ভালোবাসা হোক কিংবা অবহেলা l তবে কপালে অবহেলা লেখা থাকলে হাজার চেষ্টা করেও ভালোবাসা পাওয়া যায়না l নিজের সব কিছু ত্যাগ করে বিসর্জন দিয়ে অন্যের ইচ্ছেগুলোকে গুরুত্ব দিতে গিয়ে সব নারীর ভালোবাসাতেই ছাই পরে মুখ বুজে মেনে নিতে নিতে,একবার শুধু মুখ দিয়ে আওয়াজ তুলে দেখো চারপাশের ভালোবাসার মানুষের ভিড় কেমন খালি হয়ে যাবে নিমেশেই l জীবনে সেই সম্পর্কটাই সত্যি যেটা মানুষ আড়ালে গেলেও তাকে সম্মান করে l

নিজের কষ্টটা নিজের কাছে পাহাড় সমান অন্যের কাছে তো এক দু লাইনের গল্প মাত্র, সঙ্গীই যদি স্বস্তি না দেয় তবে সঙ্গীহীন থাকায় ভালো l অভিশাপ কখনো মুখ দিয়ে দিতে লাগেনা, মন যখন কষ্ট পায় তখন অভিশাপ চোখের জল হয়ে বেরিয়ে আসে আর তাতেই মানুষ ধ্বংস হয়ে যায় l সব সময় মনে রেখো যে রাগ করে চলে যায় সে রাগ কমে গেলে ফিরে আসে আর যে আঘাত পেয়ে চলে যায় তার যাওয়ার কোনো জায়গা না থাকলে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয় তবুও সে আর ফিরে আসেনা l

Address

Kalyani

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when তুমি রবে নীরবে posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share