আমরা ভারতীয়

আমরা ভারতীয় Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from আমরা ভারতীয়, Digital creator, Katwa.

ভারত আমার ভারতবর্ষ
স্বদেশ আমার স্বপ্ন গো
তোমাতে আমরা লভিয়া জন্ম
ধন্য হয়েছি ধন্য গো
ভারত আমার ভারতবর্ষ
স্বদেশ আমার স্বপ্ন গো
তোমাতে আমরা লভিয়া জন্ম
ধন্য হয়েছি ধন্য গো

09/09/2025
জনতার জন্য বড় স্বস্তি ❤️ স্বাস্থ্যও স্বাস্থ্য বীমা GST থেকে অব্যাহতিপ্রাপ্ত মাত্র 5% এবং 18% স্ল্যাব সহ নতুন GST কাঠামো...
05/09/2025

জনতার জন্য বড় স্বস্তি ❤️ স্বাস্থ্যও স্বাস্থ্য বীমা GST থেকে অব্যাহতিপ্রাপ্ত মাত্র 5% এবং 18% স্ল্যাব সহ নতুন GST কাঠামো 23শে সেপ্টেম্বর থেকে কার্যকর 🔥

💥আপডেট! 👇👇👇

- পান মশলা, তামাক, সিগারেট এবং বিয়ারের জন্য 40% GSTহার আরোপ করা হবে।
- এছাড়াও, 350 CC বেশি মোটরসাইকেল এবং ব্যক্তিগত বিমানের উপর 40% GST প্রযোজ্য হবে।

- দুধ, পনির, পিৎজা, রুটি, খাখরার উপর কোনও GST নেই।
-33টি জীবন রক্ষাকারী ওষুধ এবং ওষুধের উপর জিএসটি 12% থেকে কমিয়ে 0% GST লাগবে।

- ; মাত্র 5% এবং 18% জিএসটি স্ল্যাব বহাল থাকবে - 22শে সেপ্টেম্বর থেকে নতুন হার প্রযোজ্য

ধন্যবাদ মোদীজী 🙏

🇮🇳🙏

মহানায়ক অঙ্কুশ হাজরাকে তলব করল ইডি! ফের বাঙালি, বাংলার উপর অত্যাচার। অঙ্কুশ হাজরা শুধু একজন অভিনেতাই নন, তিনি এই বাংলার ...
30/08/2025

মহানায়ক অঙ্কুশ হাজরাকে তলব করল ইডি!

ফের বাঙালি, বাংলার উপর অত্যাচার। অঙ্কুশ হাজরা শুধু একজন অভিনেতাই নন, তিনি এই বাংলার মহানায়ক। তাঁকে কোনোভাবেই এমন ভুয়ো মামলায় ফাঁসানো মানে গোটা বাংলার অপমান করা। আমরা বাঙালি হয়ে এর বিরুদ্ধে গর্জে উঠবই।

মহানায়ক অঙ্কুশ হাজরা কোনও হাজিরা দিতে যাবেন না। উনি সৎ, নিষ্পাপ মানুষ। কোনও ইডি, সিবিআই ওনার চরিত্র হনন করতে পারবে না। আমরা মহানায়কের ভক্তরা রাস্তায় নেমে এর প্রতিবাদ করব।

29/08/2025

*তা সবাই যাচ্ছেন তো ?*

*পুরী* ???

ওড়িশায় এখন দুর্দান্ত আবহাওয়া। মেঘ বৃষ্টিতে জমজমাট। তাই বলছিলাম আর কি....

কাল সব যাচ্ছেন তো ?
পুরী ?
সকালের বন্দে ভারতে ?

বৃষ্টিতে সমুদ্র অসাধারণ। তার সঙ্গে ধাঁই কিরি কিরি চা। ওয়াহ !

তবে আমি বলি কী, এবারটায় একটা দিন ভুবনেশ্বরের জন্য রাখুন।

আহা, আমি ধৌলি আর নন্দন কানন চিড়িয়াখানার কথা বলছিই না।

আরে বাবা, শুনুনই না একটু।

বিশেষ করে যাঁদের ছেলেমেয়ে সব ইঞ্জিনিয়ারিং, কম্পিউটার সায়েন্স পড়ছে, তাঁরা তো অবশ্যই ভুবনেশ্বর ঘুরে দেখুন। দেখে নিন, অদূর ভবিষ্যতেই আপনাদের ছেলেমেয়েরা কোন শহরে চাকরি করতে আসবে। কোন শহরে থাকবে। কেন বলছি ?

শুনুন তাহলে।

আপনারা হয়ত খেয়াল করেননি যে, ভারত সেমিকন্ডাক্টর মিশন প্রকল্পে, দেশজুড়ে আরও চার চারটি সেমিকন্ডাক্টর প্রকল্প তৈরির জন্য, এই মঙ্গলবার ছাড়পত্র দিয়েছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। জানেন কি, এই চার প্রকল্পের দুটিই হবে ভুবনেশ্বরে ? জানতেন না তো ?
(অবশ্য জানবেনই বা কী করে ! আপনার চারপাশে এখন ঢেউয়ের মতো আছড়ে পড়ছে ভাষা-আন্দোলন। বাঙালি - অস্মিতা 🤣 অস্মিতা শব্দটা বাঙালি কোথ্ থেকে শিখল বলুন তো? শব্দটা তো বাংলা ভাষায় ছিলোই না কোনোদিন। কি সব উড়ে, মেড়োদের ব্যাপার 😊)

আপনিও তাতে একটু আধটু সাঁতরে ফেলছেন। ত্রিনয়ন তুলে দেখার সময় পাননি।

যাই হোক। এই চার প্রকল্পে বিনিয়োগ হবে প্রায় ৪৬০০ কোটি টাকা। প্রত্যক্ষ কর্ম সংস্থান তো হবেই, পরোক্ষ কর্ম সংস্থান হবে কয়েক গুণ।
এদিকে দু দুখানা সেমিকন্ডাক্টর ফ্যাক্টরি পেয়ে আনন্দে লাফাচ্ছেন আদিবাসী মুখ্যমন্ত্রী মোহন চরণ মাঝি। রাতারাতি ওড়িশার সেমিকন্ডাক্টর ম্যানুফ্যাকচারিং অ্যান্ড ফেব্রিকেশন নীতি আরও👇🏻 বিনিয়োগ বান্ধব করার নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। অফিসাররা সব লাফিয়ে কাজে নেমেছেন। ঠিক হয়েছে, ভুবনেশ্বরে একটি বিশ্ব মানের সেমিকন্ডাক্টর ম্যানুফ্যাকচারিং পার্ক তৈরিতে বিনিয়োগ করতে যে সংস্থাই আগ্রহ দেখাবে, তার নির্মাণ খরচের ২৫ শতাংশ বা সর্বোচ্চ ৬০০ কোটি টাকা দেবে রাজ্য সরকার। কারণ আদিবাসী মুখ্যমন্ত্রী শিক্ষিত। দূরদর্শী। তিনি বহু দূরের স্বপ্ন দেখছেন। স্বপ্ন দেখছেন, ভুবনেশ্বরে গড়ে উঠবে দেশের প্রথম সেমিকন্ডাক্টর হাব।
ব্রিটেনের ক্ল্যাস-সিক ওয়েফার ফ্যাব লিমিটেডের সঙ্গে হাত মিলিয়ে একটি প্রকল্প গড়বে ভারতের সিকসেম (SICSEM) প্রাইভেট লিমিটেড।
আর এক দেশীয় সংস্থা ৩ডি গ্লাস সলিউশনস ইঙ্ক গড়বে দ্বিতীয় প্রকল্প।
ওড়িশার এই দুটি ধরলে দেশে এখন মোট ১০টি সেমিকন্ডাক্টর কারখানা তৈরির ছাড়পত্র দিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। তার মধ্যে গুজরাতেই চারটি। অসম, উত্তরপ্রদেশ, পঞ্জাব এবং অন্ধ্রপ্রদেশে একটি করে।
ওড়িশায় এখন সেই আকাশ ছোঁয়ার অ্যাসপিরেশন।

আপনারা যাঁরা আমার লেখা নিয়মিত পড়েন, তাঁরা জানেন যে জানুয়ারিতে আমি ওড়িশার বাণিজ্য সম্মেলন নিয়ে লিখেছিলাম। জানিয়েছিলাম, দু দিনের সম্মেলনে, ইতিহাস তৈরি করে, ১৬ লক্ষ কোটি টাকার বিনিয়োগ প্রস্তাব পেয়েছিল ওড়িশা। তার মধ্যে ছিল দু দুটি বিপুল ইস্পাত কারখানার প্রস্তাব। বছর ঘোরেনি। মুখ্যমন্ত্রীর নিজের জেলা, আদিবাসী বহুল কেওনঝড়ে জেএসডব্লিউ আর পস্কো-র যৌথ উদ্যোগে ইস্পাত প্রকল্পের জন্য জমি অধিগ্রহণ শুরু হয়ে গেছে। অগাস্টের প্রথম সপ্তাহেই বিধি অনুযায়ী টাকা পয়সাও জমা করে দিয়েছে JSW - POSCO । ধাপে ধাপে এই প্রকল্পে প্রায় ৮০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ হবে। বছরে ১ কোটি ৮০ লক্ষ মেট্রিক টন ইস্পাত উৎপাদন হবে। মানে ওড়িশায় আরও একটা রৌরকেল্লা তৈরি হবে। দ্বিতীয় ইস্পাত কারখানাটি তৈরির প্রস্তাব রয়েছে কেন্দ্রাপাড়ায়। তৈরি করবে আর্সেলর মিত্তল আর নিপ্পন স্টিলের যৌথ উদ্যোগ। ২০৩১ সালের মধ্যে ভারতের এক তৃতীয়াংশ ইস্পাত তৈরির লক্ষ নিয়ে এগোচ্ছে ওড়িশা।
তাই বলছিলাম, একটু সময় করে ভুবনেশ্বর ঘুরে যান।

এমনিতেই এখন বালেশ্বর, ভদ্রক, কেন্দ্রাপাড়া, ভুবনেশ্বর, কটকে বাঙালি পরিযায়ী শ্রমিকে ভর্তি।

কেউ হাই রাইজ বা শপিং মল এর সিকিউরিটি গার্ড, কেউ রিকশ চালায়, কেউ রাজমিস্ত্রী, কেউ রাস্তা ঝাঁট দিচ্ছে, কেউ আবার বাথরুম, পায়খানা পরিষ্কার করে (জব কন্ট্রাক্টররা নিয়ে এসেছে), তাদের বাড়ির মেয়েদের তো ঠিকে কাজে দারুণ চাহিদা, রান্নাটা জাস্ট
দার.... রুণ করে 👍🏻

এরপরে আপনার ছেলেমেয়েরাও সব ওড়িশাতেই চাকরি বাকরি করবে। গ্যারান্টি দিচ্ছি, ভুবনেশ্বর ভালো লাগবে। স্টেশন বা এয়ারপোর্টে নেমে খানাখন্দ ভর্তি রাস্তা পাবেন না। চমৎকার সাজানো গোছানো শহর। ওলা উবের রাইড ক্যানসেল করবে না। শহর বাড়ছে ক্রমশ। মাথা তুলছে একটার পর একটা লাইফস্টাইল হাউজিং কমপ্লেক্স।
ভাঙাচোরা, গর্ত ভর্তি রাস্তা, আধা খ্যাঁচড়া মেট্রো, বর্ষার জমা জলে ভাসতে ভাসতে আমাদের জীবন তো ফুরিয়ে এল। আমাদের এসব গা সওয়া হয়েই গেছে। আমরা এখন পভার্টি অফ অ্যাসপিরেশনের রোগী।

ছেলেমেয়েদের জন্য না হয় ভাবুন একটু।

ভাববেন না??
দরকার নেই ??😄😄

তাহলে যান, পুরীই ঘুরে আসুন।

ও হ্যাঁ, সি-ফেসিং ঘর পেয়েছেন তো ??
রান্না করে খাওয়ার ব্যবস্থাও আছে। তাহলে এসবেই আনন্দে মেতে থাকুন।

ধাঁই কিরি কিরি….
👍🏻👍🏻😄😄😄
সংগৃহীত

১০ কোটি “নিখোঁজ” বাংলাদেশি: এক বিস্ময়কর পরিসংখ্যানের গল্প...  ভাবুন একবার—১৯৭১ সালেপাকিস্তানের জনসংখ্যা ছিল আনুমানিক ৬ ক...
26/08/2025

১০ কোটি “নিখোঁজ” বাংলাদেশি: এক বিস্ময়কর পরিসংখ্যানের গল্প...

ভাবুন একবার—১৯৭১ সালে
পাকিস্তানের জনসংখ্যা ছিল আনুমানিক ৬ কোটি
বাংলাদেশের জনসংখ্যা ছিল তখন ৭ কোটি,
অর্থাৎ পাকিস্তানের চেয়ে প্রায় ১৭% বেশি।

👉 কিন্তু ২০২১ সালে কী দেখছি ?

পাকিস্তানের জনসংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৩ কোটি,
আর বাংলাদেশ ? মাত্র ১৭ কোটি!

অর্থাৎ ৫০ বছরে বাংলাদেশ পাকিস্তানের চেয়ে পিছিয়ে পড়ল ৬ কোটি জনসংখ্যায়!

যদি আগের অনুপাতে বৃদ্ধি হতো, বাংলাদেশের জনসংখ্যা হওয়া উচিত ছিল কমপক্ষে ২৭ কোটি!

তাহলে প্রশ্ন হলো....

“বাকি ১০ কোটি মানুষ গেল কোথায়?”

দুটি সম্ভাব্য ব্যাখ্যা আছে:

১. অসাধারণ পরিবার পরিকল্পনা ও জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ।
বাংলাদেশ হয়তো সত্যিই বিশ্বের অন্যতম সফল পরিবার পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করেছে।
স্বল্প সময়ে জন্মহার কমিয়ে এমন অবিশ্বাস্য সাফল্য আনল। তাহলে এটি বিশ্বে প্রশংসিত হওয়া উচিত। এটা হলে গর্বের বিষয়।

২. ব্যাপক অভিবাসন (Mass Migration)

অন্যদিকে কেউ কেউ বলছেন, বাংলাদেশের বাস্তব জনসংখ্যা এখনো প্রায় ২৭ কোটির কাছাকাছি, কিন্তু ১০ কোটির মতো মানুষ ভারতে চলে গিয়েছে।
অধিকাংশই অবৈধভাবে, শ্রমিক, বাসাবাড়ির কাজ, নির্মাণ, রিকশা, কৃষি প্রভৃতি খাতে।

এর মানে, ভারতে বর্তমানে ৫ থেকে ১০ কোটি বাংলাদেশি অবৈধ অভিবাসী থাকতে পারেন —
যাঁরা এখন ভারতের জনসংখ্যা, রাজনীতি ও অর্থনীতিতে এক বড় ভূমিকা পালন করছেন।

★ তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে — সত্যি কী?

বাংলাদেশ কি সত্যিই বিশ্বের সেরা জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রক দেশ?

নাকি এই “নিখোঁজ ১০ কোটি” আসলে ভারতের মধ্যেই ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে?

এটা শুধু পরিসংখ্যানের প্রশ্ন নয়
এটা সীমান্ত নিরাপত্তা, অভিবাসন নীতি, ভোটব্যবস্থা, আর্থ-সামাজিক ভারসাম্য — সব কিছুর সাথে জড়িত।

চুপ থাকলে হবে না। ভাবুন। প্রশ্ন করুন। সচেতন হোন। এই “নিখোঁজ ১০ কোটি”-এর গল্প হয়তো আমাদের ভবিষ্যতের ছককেই বদলে দিতে পারে।

যখন আমেরিকার এক বড় নেতা, ডোনাল্ড ট্রাম্প, নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় চেঁচিয়ে বলল:“ভারতের উপর ৫০% ট্যারিফ বসাবো!”ইউরোপিয়ান ইউন...
25/08/2025

যখন আমেরিকার এক বড় নেতা, ডোনাল্ড ট্রাম্প, নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় চেঁচিয়ে বলল:
“ভারতের উপর ৫০% ট্যারিফ বসাবো!”

ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন হৈচৈ শুরু করল, জাপান বসে চুক্তি করার চেষ্টা করল, আর চীন সরাসরি পাল্টা আঘাত করল।

কিন্তু ভারত?
শান্ত। না কোনো দৌড়ঝাঁপ, না ওয়াশিংটনের দিকে ছুটোছুটি, না কোনো তড়িঘড়ি মিটিং। শুধু নীরবতা…

কেন?
কারণ আমেরিকার সাথে খেলা শুরু হয়ে গেছিলো।

ট্যারিফের আঘাত থেকে ভারতের “আহ” পর্যন্ত বেরোল না।
কেন? এটা কি মোদির অহংকার? না কি অন্ধ দেশপ্রেমের উন্মাদনা?

না… একদমই না।
এটা ছিল দীর্ঘ, গভীর এক পরিকল্পনা,
যা শুরু হয়েছিল ১১ বছর আগে।

২০১৪ সাল…
মোদী প্রধানমন্ত্রী হতেই NSA অজিত ডোভাল তাঁকে বললেন—
“স্যার, ভারত যদি সুপারপাওয়ার হতে চায়, তবে আমেরিকার চাপ সহ্য করার প্রস্তুতি রাখতে হবে।

আসল শত্রু চীন নয়, আমাদের দুর্বলতাই শত্রু – ডলারের দখলদারি, তেলের জন্য অন্যের ওপর নির্ভরতা আর অস্ত্র আমদানির চাপ।”

মোদী জিজ্ঞেস করলেন, “তাহলে কী করা উচিত?”

ডোভাল উত্তর দিলেন,
“আমেরিকার সাথে লড়াই নয়, কিন্তু তার ফাঁদ থেকেও দূরে থাকতে হবে। ভারতকে আগে উপসাগরীয় দেশ ও আফ্রিকার সাথে সম্পর্ক মজবুত করতে হবে, নৌবাহিনীকে শক্তিশালী করতে হবে, আর নিজের বাজারকেই অস্ত্র বানাতে হবে।”

এভাবেই পরিকল্পনা শুরু হলো।
যেমন এক যোদ্ধা ধীরে ধীরে নিজের বর্ম তৈরি করে, তেমনি বছর বছর ধরে কাজ চলল।

২০১৪ – মেক ইন ইন্ডিয়া শুরু।
২০১৫ – কাতারের সাথে নতুন করে গ্যাস চুক্তি।
২০১৬-১৭ – UPI আর GST এলো, ডিজিটাল অর্থনীতির মেরুদণ্ড হলো।
২০১৪ – ইরানের ওপর আমেরিকার নিষেধাজ্ঞা এলে, ভারত নিজের আলাদা ব্যবস্থা বানাল।
২০১৯ – ইলেকট্রনিক্স নীতি – শুধু জোড়া লাগানো নয়, যন্ত্রাংশও তৈরি।
২০২০ – ১.৯৭ লক্ষ কোটি টাকার PLI স্কিম।
২০২১ – তেলের কৌশলগত মজুত।
২০২২ – INS বিক্রান্ত, UAE ও অস্ট্রেলিয়ার সাথে বাণিজ্য চুক্তি।
২০২৩ – UPI আন্তর্জাতিক হলো, রুপিতে লেনদেন শুরু।
২০২৪ – অগ্নি-V ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা, কাতারের সাথে ২০ বছরের গ্যাস চুক্তি, চাবাহার বন্দর।
২০২৫ – পরিষেবা রপ্তানি পৌঁছল ৩৮৭.৫ বিলিয়ন ডলারে। আমেরিকা ২৫% ট্যারিফ বসাল, কিন্তু প্রভাব? শূন্য।

এটা অহংকার নয় ভাই,
এটা ছিল ভারতের শক্ত, ভাঙাহীন কবচ।

২০১৩ সালে ভারতের GDP ছিল ১.৮৬ ট্রিলিয়ন ডলার,
২০২৫ সালে হলো ৪.১৯ ট্রিলিয়ন – বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম অর্থনীতি।
PPP তে ১৭.৬৫ ট্রিলিয়ন। প্রবৃদ্ধি ৬.৮%। দারিদ্র্য অর্ধেক কমে গেছে। FDI ৩০০ বিলিয়নের ওপরে।

হ্যাঁ, পথ কঠিন ছিল। ট্যাক্স চাপল, কষ্ট হলো।
কিন্তু এমন আগুনেই ইস্পাত শক্ত হয়।
এখন ট্যারিফ আমাদের শৃঙ্খল নয়, বরং আমাদের ঢালের সাথে ধাক্কা খায়।

যে পুরনো ভারত আমেরিকার সামনে নত হতো, সে আর নেই।
এখানে না আছে কোনো রাজদূতের দালালি, না কোনো পুতুল নাচ।

এখন আমরা নিজের চা খাই, নিজের জাহাজ গুনি, নিজের সমুদ্র পাহারা দিই, আর নিজের আয় নিয়ে অন্যের দয়ার অপেক্ষায় থাকি না।

মোদীকে গালাগাল দেওয়া হবে, সমালোচনা হবে।
কিন্তু এই বর্মটা ভারতের।

এবার প্রশ্ন পশ্চিমের দিকে—
“যখন ভারত আর মাথা নোয়াবে না, তখন তোমাদের পরের চালটা কী?”

কারণ সেই ইতালিয়ান “পাপ্পু”-র নাটক দিয়ে ভোট চুরি করালেও
না মোদী থামবেন,
না ভারত নত হবে।

কমেন্টে জয় হিন্দ লিখতে ভুলবেন না…
জয় হিন্দ 🇮🇳

“খেলা” ধরে ফেলল সুপ্রিম কোর্ট….SIR এর সাদা কুর্তায় কালি ছেঁটানোর “খেলা” ধরে ফেলল দেশের শীর্ষ আদালত। SIR নিয়ে, ADR বনাম...
23/08/2025

“খেলা” ধরে ফেলল সুপ্রিম কোর্ট….

SIR এর সাদা কুর্তায় কালি ছেঁটানোর “খেলা” ধরে ফেলল দেশের শীর্ষ আদালত। SIR নিয়ে, ADR বনাম জাতীয় নির্বাচন কমিশন মামলায়, সুপ্রিম কোর্টের গতকালের নির্দেশ নিয়ে মানুষকে ফের বোকা বানানোর খেলা শুরু হয়েছে। বিভিন্ন খবরের কাগজের হেডলাইনসের স্ক্রিন শট লাগিয়ে অনেকেই দেখছি ঘোলা জল আরও ঘুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা শুরু করেছেন। তার পর্দা ফাঁস করব। কিন্তু তার আগে আপনাদের বলব সেই কথা, যা কেউ বলছে না।

আপনারা জানেন, বিহারে SIR চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে মামলা করেছে, Association for Democratic Reforms বা ADR বলে একটি সংস্থা। মামলায় যোগ দিয়েছে একাধিক বিরোধী রাজনৈতিক দল। মূল অভিযোগ কী কী ?
১. জাতীয় নির্বাচন কমিশন মোদী-অমিত শাহর হাতের পুতুল।
২. SIR এর নামে বেছে বেছে মুসলিমদের নাম বাদ দেওয়া হচ্ছে।
৩. বেছে বেছে বিরোধী দলগুলির সমর্থকদের নাম বাদ দেওয়া হচ্ছে।
বিচারপতি সূর্য কান্ত এবং বিচারপতি জয়মাল্য বাগচীর বেঞ্চ এই মামলা শুনছে। আপনারা এও জানেন যে, বিহারে SIR প্রক্রিয়ায় প্রায় ৬৫ লক্ষ, মৃত, ভুয়ো, বাংলাদেশি এবং রোহিঙ্গার নাম বাদ গেছে। এই মামলাতেই গত ১৪ অগাস্ট সুপ্রিম কোর্ট নির্দেশ দেয়, নির্বাচন কমিশনকে এই ৬৫ লক্ষ নামের তালিকা প্রকাশ করতে হবে। নাম বাদ যাওয়া যে কোনও বৈধ ভোটার, আইন মেনে, তালিকায় নাম নথিভুক্ত করতে আবেদন করতে পারবেন। কমিশন নিযুক্ত বুথ লেভেল অফিসার বা BLO এবং ১২ টি স্বীকৃত রাজনৈতিক দল নিযুক্ত বুথ লেভেল অ্যাসিস্ট্যান্ট বা BLA রা সেই সব আবেদন খতিয়ে দেখে, বৈধ অথচ ভুল বশত বাদ যাওয়া ভোটারদের নাম ফের তালিকায় তুলবেন।

গতকাল সুপ্রিম কোর্টে শুনানির সময়, কমিশনের আইনজীবী রাকেশ দ্বিবেদী আদালতে একটি রিপোর্ট জমা দেন। জানিয়ে দেন, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলা হচ্ছে। কিন্তু সেই রিপোর্ট দেখেই সুপ্রিম কোর্ট বিস্মিত। এ কী ! রাজনৈতিক দলগুলির মোট ১ লক্ষ ৬০ হাজার ৮১৩ জন BLA, ২২ দিনে মোট ২ জন ভোটারের নাম তুলতে আবেদন জানিয়েছে !!!! প্রথম স্ক্রিন শট দেখুন। শুধু তাই নয়, কমিশনের রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে, এপর্যন্ত ৮৪ হাজার ৩০৫ জন “ভোটার” নাম বাদে আপত্তি জানিয়ে, তালিকায় ফের নাম তোলার জন্য আবেদন করেছেন। দ্বিতীয় স্ক্রিন শট দেখুন। নাম বাদ যাওয়া ৬৫ লাখের মধ্যে ৮৪ হাজার মানে কত শতাংশ ? মাত্র ১.৩ শতাংশ !! তাহলে ? “ভোটার“ বা “ভূতেরা” সব গেলেন কোথায় !!!! স্বাধীনতার পর দেশে যত ভোট হয়েছে, যত ভোটার তালিকা সংশোধন হয়েছে, তাতে মার্জিন অফ এরর বা ভুলের সম্ভাবনা কত শতাংশ ছিল ? মোটামুটিভাবে ৪ থেকে ৫ শতাংশ। সেই তুলনায় ১.৩ শতাংশ তো কিছুই নয়। তাহলে কি SIR নিয়ে হল্লা, উদ্দেশ্য প্রণোদিত ? অসাড় ? ভোটের দিন “ভূতেদের” উপদ্রব বন্ধ হয়ে যাবে বুঝে, ভয় পেয়ে, সাধারণ মানুষের মনে অযথা ভ্রম তৈরির জন্য ভেবেচিন্তে বিশেষ ভাষ্য রচনা ?

সন্দেহ হতেই তাই সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ, রাজনৈতিক দলগুলির ১ লক্ষ ৬০ BLA, রোজ, নাম বাদ যাওয়া ১০ জন করে “বৈধ” ভোটারের নাম তুলতে সাহায্য করবে। রোজ তাহলে ১৬ লক্ষ মানুষের নাম নথিভুক্ত হয়ে যাবে। ৫ দিনের মধ্যেই কাজ শেষ হয়ে যাবে। ফলে রাজনৈতিক দলগুলিকেই এবার নাম বাদ যাওয়া “বৈধ” ভোটারদের হাজির করতে হবে। পারলে ভালো। না পারলে ? দুধ কা দুধ, পানি কা পানি 😀

এবার আসি, আধার প্রসঙ্গে। তিন নাম্বার স্ক্রিন শট দেখুন। দেখুন তো, সুপ্রিম কোর্ট ১৪ তারিখ যে নির্দেশ দিয়েছিল, আর গতকাল যে নির্দেশ দিয়েছে, তার মধ্যে আদৌ কি কোনও ফারাক আছে ? না। নেই। আগের দিনও আদালত বলেছিল, বৈধ ভোটারের নাম বাদ গেলে, নাম তোলার আবেদনপত্রের সঙ্গে আধার কার্ডের প্রতিলিপি জমা দেওয়া যাবে। কিন্তু এটা বলেনি যে, আধার জমা দিলেই ভোটার তালিকায় নাম উঠে যাবে। সুপ্রিম কোর্ট গতকালও একথা বলেনি। আসলে সুপ্রিম কোর্ট এই নির্দেশ দিতেই পারবে না। এবার বুঝে নিন, কেন পারবে না।

চার নম্বর স্ক্রিন শট দেখুন। জনপ্রতিনিধিত্ব আইনের ১৬ ধারা কী বলছে। ভোটার তালিকায় তাঁর নামই থাকবে, যিনি ভারতের নাগরিক। মানে খুব সোজা। ভারতীয় নাগরিক নন, এমন কারও নাম ভোটার তালিকায় থাকবে না। এবার দেখুন ৫ নম্বর স্ক্রিন শট। দেখুন তো, আধার আইন কী বলছে ? বলছে, আধার ভারতে বসবাস করার নথি। নাগরিকত্বের প্রমাণপত্র নয়। ভুলে যাবেন না, কমিশনের সুরে সুর মিলিয়ে বিচারপতি সূর্য কান্ত এবং বিচারপতি জয়মাল্য বাগচি ইতিমধ্যেই মেনে নিয়েছেন, আধার নাগরিকত্বের প্রমাণপত্র নয়। সেই বেঞ্চই কী করে স্ববিরোধী নির্দেশ দেবে ? আদালতকে যদি তেমন নির্দেশ দিতেই হয়, তাহলে তার আগে, জন প্রতিনিধিত্ব আইনের ১৬ ধারা আর আধার আইনকে অসাংবিধানিক এবং অবৈধ বলে ঘোষণা করতে হবে।

অতএব, মিথ্যে প্রচারে কান দেবেন না। SIR আসলে ভালো “খেলছেন”। বুঝে গেছে দেশের শীর্ষ আদালত। আপনিও বুঝে ফেলুন।
১. SIR হচ্ছেই।
২. শুধু আধার দেখিয়ে ভোটার তালিকায় নাম তোলা যাবে না।
৩. ভোটার তালিকা থেকে মৃত, ভুয়ো, বাংলাদেশি রোহিঙ্গা, সব বাদ যাবে।
পরের সব সরকার নির্বাচন করবেন ভারতের নাগরিকরা। বিদেশিরা নন।

নিজের হাতে মা'কে লেখা নেতাজী সুভাষের চিঠি-------------------------------------চিঠির উপরে লেখা রয়েছে ( নীল রঙে গোল করা অং...
22/08/2025

নিজের হাতে মা'কে লেখা নেতাজী সুভাষের চিঠি
-------------------------------------

চিঠির উপরে লেখা রয়েছে ( নীল রঙে গোল করা অংশ ) "শ্রীশ্রী দুর্গা সহায়"..

নেতাজী চিঠিতে মা'কে লিখেছেন --

"ভারতবর্ষ ভগবানের বড় আদরের স্থান।এই মহাদেশে লোকশিক্ষার নিমিত্ত ভগবান যুগে যুগে অবতাররূপে জন্মগ্রহণ করিয়া... ধরণীকে পবিত্র করিয়াছেন এবং প্রত্যেক ভারতবাসীর হৃদয়ে ধর্মের ও সত্যের বীজ রোপন করিয়া গিয়াছেন । ভগবান মানবদেহ ধারণ করিয়া নিজের অংশবতার রূপে অনেক দেশে জন্ম গ্রহণ করিয়াছেন কিন্তু এতপর তিনি কোন দেশে জন্ম গ্রহণ করেন নাই --- তাই বলি আমাদের জন্মভূমি ভারতমাতা ভগবানের বড় আদরের দেশ "

-----------------------------

এতটুকু পড়ে আমরা স্পষ্ট বুঝতে পারি, নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুকে 'ধর্মহীন' দেখাতে গিয়ে তথাকথিত ধর্মনিরপেক্ষতার চাদরে আমরা তাঁকে যতই জড়ানোর চেষ্টা করিনা কেন --- তাঁর ধর্মনিরপেক্ষতা কখনোই 'ধর্মহীন' ছিল না।তিনি সম্পূর্ণ ঈশ্বরের অস্তিত্ব স্বীকার করা, ঈশ্বরে বিশ্বাস করা একজন মানুষ ছিলেন। ফলে নেতাজী সুভাষ, এই মানুষটিকে ধৰ্মহীন বানানোর অপচেষ্টা থেকে দূরে থাকাই শ্রেয় বলে মনে হয় ।

(কৃতজ্ঞতা - শ্রী অভিজিৎ দেব)

কৌশিকি আমাবশ্যার পূর্ণ্য তিথিতে তারা মায়ের আশীর্বাদ সকলের উপর বর্ষীত হোক।মায়ের চরনে আমার শতকোটি প্রণাম। মা সকলের মঙ্গল...
22/08/2025

কৌশিকি আমাবশ্যার পূর্ণ্য তিথিতে তারা মায়ের আশীর্বাদ সকলের উপর বর্ষীত হোক।
মায়ের চরনে আমার শতকোটি প্রণাম।
মা সকলের মঙ্গল করুক। 🙏🙏

কেরলের সিপিএম সরকার পাঠ্যপুস্তকে ছাত্রদের পড়াচ্ছে “ব্রিটিশের ভয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছিলেন নেতাজি।”এই হচ্ছে সিপিএমের চরিত...
19/08/2025

কেরলের সিপিএম সরকার পাঠ্যপুস্তকে ছাত্রদের পড়াচ্ছে “ব্রিটিশের ভয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়েছিলেন নেতাজি।”
এই হচ্ছে সিপিএমের চরিত্র! দেখুন, জানুন এবং দেশদ্রোহীদের চিনুন।

আরে দাদা,শুধুমাত্র জিন্নাহ সাহেবকে দোষ দিলে হবে?মুসলিম লীগের হাত শক্ত করেছিল কারা?১৯৪৬ এর নির্বাচনে ৯৬ শতাংশ মুসলমান মুস...
19/08/2025

আরে দাদা,

শুধুমাত্র জিন্নাহ সাহেবকে দোষ দিলে হবে?মুসলিম লীগের হাত শক্ত করেছিল কারা?

১৯৪৬ এর নির্বাচনে ৯৬ শতাংশ মুসলমান মুসলিম লীগকে সমর্থন করে ভোট দিয়েছিল,৪ শতাংশ মুসলমান কংগ্রেসকে ভোট দিয়েছিল।

জাতীয়তাবাদী মুসলমানদের প্রায় প্রত্যেকেই এই নির্বাচনে হেরে গিয়েছিল।

পীর- মউলোভীরা মুসলিম লীগের হয়ে প্রচার চালিয়েছিল।

জিন্নাহর হাত শক্ত করেছিল যারা সেই ৯৬ শতাংশ মুসলমান দেশভাগের পরে কী পাকিস্তানে চলে গিয়েছিল?

উত্তর/না।

বিহার এবং দেশের অন্যান্য প্রদেশ থেকে মুসলমানদের একটা বড় অংশ এসে ভীড় করে পার্ক সার্কাস এবং রাজাবাজার অঞ্চলে।তাদের অধিকাংশ পাকিস্তান প্রেমী ছিল,কিন্তু তারা ভারত ছেড়ে চলে যায়নি।

এদের বংশধরেরা আজ হাকিম স্যারের মিনি পাকিস্তানের নাগরিক কিংবা দিদিমণির দুধেল গাই।

গ্রেট ক্যালকাটা কিলিং এ বিহারি মুসলমানদের বড় অংশ অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছিল।

বেঙ্গল ফাইলস দেখলে তাদের দু:খ হতে পারে,এই দু:খে মাননীয়া বিরোধিতা করছেন।

নকশাল,সুবিধাবাদী,সুবিধাভোগী টলিপাড়াকে উনি নামিয়ে দিয়েছেন, এই শিক্ষিত বাস্টার্ড সম্প্রদায়ের জন্য বাঙালি আজ অন্যরাজ্যে তুচিয়া বাঙালি হিসেবে সম্মান পায়। মুম্বই হোক কিংবা তামিলনাড়ু,সেখানে যে দলই ক্ষমতায় থাক না কেন তারা কখনও আইকনদের অপমান করেছে? মহারাষ্ট্র মানেই ছত্রপতি শিবাজি, রাজস্থান মানেই প্রতাপ। অন্যদিকে বাঙালিকে দেখুন, শ্রী চৈতন্য হয়ে গেলেন ন্যাকা চৈতন্য, রবীন্দ্রনাথ এলিট কবি,বিবেকানন্দ গেরুয়া সন্ত্রাসী, বীর সুভাষ তোজোর কুকুর, শ্যামাপ্রসাদ শ্যামাপোকা, রামকৃষ্ণ মৃগীরোগী। বাঙালির আইকন শশাঙ্ক নিয়ে কোনো মাতামাতি হয়?

কৌশিক সেন এবং তার টুয়েলভ ফেল ছেলে হল আজ বাঙালির বুদ্ধিজীবী। এরা মতামত দিচ্ছে গ্রেট ক্যালকাটা কিলিং নাকি প্রোপাগাণ্ডা!

আত্মঘাতী, আত্মবিস্মৃত, তুচিয়া পাবলিকভাবে অন্যান্য রাজ্যে পাবলিক টয়লেট পেপার হিসেবে ব্যবহার করবে-এটাই স্বাভাবিক।

Address

Katwa

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আমরা ভারতীয় posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share