Ekla Family

Ekla Family ঘুরে বেড়ানো আর কিছু রান্না বান্না-রোজকার একঘেয়ে জীবনে এইটুকুই আমার শখ।

রেসিপি পোস্ট 👇:: দই কাবাব। একদম নিরামিষ একটা কাবাব যার বাইরে টা ক্রাঞ্চি আর ভেতর টা নরম, স্মুথ এক কথায় দারুন খেতে।এইটা ব...
03/07/2025

রেসিপি পোস্ট 👇:: দই কাবাব। একদম নিরামিষ একটা কাবাব যার বাইরে টা ক্রাঞ্চি আর ভেতর টা নরম, স্মুথ এক কথায় দারুন খেতে।
এইটা বানানোর জন্য যতটা জল ঝড়ানো টক দই নেবেন ঠিক ততটাই গ্রেটেড পনির নিতে হবে। সাথে ২/৩ চামচ রোস্টেড ব্যসন। মানে ব্যসন টা খালি কড়াই তে একটু নেড়ে নেবো। এবার এ গুলোর সাথে একটু গোল মরিচ গুঁড়ো, জিরে গুঁড়ো, একটু ধোনে গুঁড়ো, কুচোনো ধোনে পাতা, স্বাদ অনুযায়ী নুন, চিনি মিশিয়ে হালকা হাতে ভালো করে মেখে নিয়ে চ্যাপ্টা চ্যাপ্টা কাবাবের সেপ দিয়ে ব্রেড ক্র্যাম্প এ কোট করে নিতে হবে বা বিস্কুটের গুঁড়ো লাগিয়ে নিতে হবে। আর ওপরে মাঝখানে একটা করে কাজু র টুকরো দিয়ে ডিপ ফ্রাই করে নিলেই রেডি মুখরোচক দই কাবাব। ধোনে পাতা, টক দই এর একটা ডিপের সাথে এটাকে পরিবেশন করে ফেলুন। এই বৃষ্টি তে সন্ধে টা পুরো জমে যাবে।
পুনশ্চ : কাবাবের বাইরের লেয়ার কিন্তু খুব বেশি মোটা হবে না। আর হ্যাঁ ছবি টা একান্ত আমার নিজস্ব কোনো AI জেনারেটেড নয় 😊
Ekla Family

ধুস একে বৃষ্টি পড়া বলে!! একটুও গরম কমছে না তাই কদিন আগে বানিয়ে রাখা ম্যাংগো আইসক্রিম  খাচ্ছি হিমসাগরের কুচি দিয়ে 😋 আহা ক...
25/06/2025

ধুস একে বৃষ্টি পড়া বলে!! একটুও গরম কমছে না তাই কদিন আগে বানিয়ে রাখা ম্যাংগো আইসক্রিম খাচ্ছি হিমসাগরের কুচি দিয়ে 😋 আহা কি স্বাদ। জীবনের সকল গ্লানির মুক্তি এই খাওয়া দাওয়া তেই না হয় সে তাৎখনিক ই হলো। তবুও তো কিছুটা সময় মনে হয় বেঁচে আছি।ম্যাংগো আইসক্রিম টা আমার ই বানানো AI বানিয়ে দেয়নি কিন্তু 😄

একদম খাঁটি কথা 🥰 ছোট থেকেই শুনেছি জন্ম, মৃত্যু, বিয়ে তিন বিধাতা নিয়ে...নিজের জীবনে উপলব্ধি ও করেছি সেকথা। কারা কারা সহমত...
21/06/2025

একদম খাঁটি কথা 🥰 ছোট থেকেই শুনেছি জন্ম, মৃত্যু, বিয়ে তিন বিধাতা নিয়ে...নিজের জীবনে উপলব্ধি ও করেছি সেকথা। কারা কারা সহমত?

আমার অলটাইম ফেভারিট হিরো।আবীর চ্যাটার্জি কে প্রথম বোধহয় কোয়েলের সাথে কোনো একটা সিনেমায় দেখেছিলাম।সেও বহু বছর আগে।আমার ভা...
20/06/2025

আমার অলটাইম ফেভারিট হিরো।আবীর চ্যাটার্জি কে প্রথম বোধহয় কোয়েলের সাথে কোনো একটা সিনেমায় দেখেছিলাম।সেও বহু বছর আগে।আমার ভালো লেগেছিল গালের কাটা দাগ টার জন্য 😄 আসলে রাফ এন্ড টাফ হিরো আমার বেশি পছন্দ যেমন ভালো লাগতো অক্ষয় কুমার কে ,আজও লাগে।তারপর ব্যোমকেশ এর চরিত্রে ওনাকে দেখে আমি তো পুরো ফিদা এমন কি ফেলুদা, সোনাদা সব ডিটেকটিভ চরিত্র গুলোতে আবীর একদম পারফেক্ট।অভিনয় তো বরাবর ই ভীষণ ই ভালো।সেই নিয়ে তাই বলার কিছু নেই।কিন্তু মানুষটার প্রেমে আরো বেশি পড়েছি ওনার ব্যক্তিগত জীবন দেখে।কি ভীষণ সাদামাটা ঠিক যেন আমাদের মতো।ওনার মেয়ের সাথে ওনার খুনসুটি দেখলে মনে হবে একদম আদর্শ বাবা।মেয়েদের বেলায় সব বাবারাই দুর্বল হয় কিন্ত স্ত্রী এর বেলায়?এখানেই আবীর চ্যাটার্জি সবার থেকে আলাদা।উনি রূপের পেছনে ছোটেন নি।বরং গুনের কদর করেছেন।উনি নিজের মুখে স্বীকার করেছেন যখন উনি শুন্য ছিলেন তখন ও ওনার পাশে ওনার এই স্ত্রী ই ছিল যিনি তাকে ভালোবাসা দিয়ে আগলে জীবন যুদ্ধে জয়ী হতে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন।শুধু মাত্র কৃতজ্ঞতা দিয়ে স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক হয় না, আর সেই সম্পর্ক এতদিন টিকেও থাকে না যদি না সেখানে ভালোবাসা থাকে।ওনাদের এই ছবি টা দেখুন,আবীর আর ওনার স্ত্রীর মুখের এই হাসি ই বলে দিচ্ছে ওনারা কতটা খুশি ❤️ তাই যারা আজকাল ওনাদের এই একসাথে ছবিটা দেখে ওনাদের কে ট্রোল করছেন তারা ভালোবাসা জীবনে পাননি তাই জানেন ও না সেটা কিরকম অনুভূতি।আবীর চ্যাটার্জি অন্যরকম মানুষ উনি নিজের স্ত্রী কে লোকসমাজে পাশে নিয়ে হাটতে কোনো দ্বিধা বোধ করেন না।বরং হাত দিয়ে আগলে রাখেন।তাছাড়া কিসের দ্বিধা দন্দ? ওনার স্ত্রী রূপসী নন তাই? আসলে আবীর ই প্রকৃত মানুষ তাই উনি এইসব সমালোচনার উর্ধে।আর যারা ওনাদের নিয়ে নোংরা নোংরা কমেন্ট, সমালোচনা করছে তারা অবশ্যই মানুষ নন। এই রকম ভাবেই সারাজীবন আপনারা যেন ভালো থাকেন ভগবানের কাছে এই কামনাই করি।আর "আবীর চ্যাটার্জি" আপনি আমার বাকি জীবনটাও ফেভারিট হিরো ই থেকে যাবেন ❤️❤️
উনি আপনাদের কার কার ফেভারিট হিরো জানাবেন অবশ্যই 🥰
Ekla Family

ফাইনালি বর্ষা এসে গেছে আর বাড়িতে ইলিশ মহারানী ও হাজির হয়ে গেছেন। ফাইনাল ড্রেস আপ করে উনি রেডি মানে নুন, হলুদ, তেল মাখানো...
18/06/2025

ফাইনালি বর্ষা এসে গেছে আর বাড়িতে ইলিশ মহারানী ও হাজির হয়ে গেছেন। ফাইনাল ড্রেস আপ করে উনি রেডি মানে নুন, হলুদ, তেল মাখানো ও হয়ে গেছে কিন্তু একই ভাপা ইলিশ এর বদলে আজ অন্য রকম কিছু বানাতে ইচ্ছে করছে। কি পদ বানাই বলো তো? মানে তোমাদের কাছে সাজেশন চাইছি। তাহলে বলে ফেলো ঝটপট ইলিশ দিয়ে কে কি রান্না জানো 🥰🥰
আর হ্যাঁ আমার মতো কে কে ইলিশ মাছ খেতে খুব ই ভালো বাসো??? ❤️

রিয়া ভট্টাচার্য🙏 হালে উনি মহা ফেমাস হয়েছেন যদিও ওনার ফলোয়ারস সংখ্যা বলে যে উনি আগেও ভালোই ফেমাস ছিলেন। এখন কথাটা হলো উনি...
17/06/2025

রিয়া ভট্টাচার্য🙏 হালে উনি মহা ফেমাস হয়েছেন যদিও ওনার ফলোয়ারস সংখ্যা বলে যে উনি আগেও ভালোই ফেমাস ছিলেন। এখন কথাটা হলো উনি কি কারণে জনপ্রিয়? সত্যি বলতে ওনার ভিডিও, শর্টস বা রিল দেখে আমি ঠিক বুঝতে পারিনি জনপ্রিয়তার কারণ।যেমন আজকাল অনেকেই ব্রো, ডুড, ছাপড়ি, কথায় কথায় ভাই, ইয়ার এই সব শব্দ ব্যবহার করে। এই শব্দ গুলো আমার কাছে নতুন কারণ এইসব শব্দের ব্যবহার আমাদের সময় ছিলো না।জানি অনেকেই বলবেন, এই কথাটার মধ্যেই প্রকাশ পাচ্ছে আপনার সেকেলে মানসিকতা। হয়তো ঠিক ই। রিয়া কনটেন্ট ক্রিয়েটর, কনটেন্ট উনি তৈরী করছেন ঠিকই কিন্তু সেই কনটেন্ট কে ভাইরাল করার জন্য ভারী অদ্ভুত পথ অবলম্বন করছেন। প্রথম যখন ওনার এই ভাইরাল রিল টা সামনে এলো, ভাবলাম সত্যি ই কোনো অতি গ্রামের মেয়ের শখ পূরণ হচ্ছে। কিন্তু প্রোফাইল দেখতে গিয়ে দেখি আরে ফ্লাইটে ওঠা তো ওনার কাছে নতুন নয়। উনি যথেষ্ট স্মার্ট, দারুন দারুন ড্রেস ভালোই হ্যান্ডেল করতে পারেন, তাহলে?? শুধু মাত্র ভাইরাল হওয়ার জন্যই এই গল্প সেটা বুঝলাম। এবং উনি সাকসেসফুল। কিন্তু এই রীলসে এর মধ্যেমে মেসেজ কি!সবার উচিত ডেয়ার ডেভিল হওয়া, নিজের ইচ্ছে মতো যা খুশি করা যাতে সবার চমক লাগে সবাই অবাক হয় আবার বোকা ও হয়। ফ্লাইটে ছাপা শাড়ি পড়ে গিয়ে দারুন দামি দামি মেকাপ প্রফেশানাল দের মতন করা। বাকি পাবলিকের রিএকশন দেখানো। ব্যাস এ টুকুই। এখনকার জেনারেশন এর লক্ষ্য ইনকাম করা, কিভাবে করলাম সেটা বড় কথা নয়। তবে ফলোয়ারস দের রিকোয়েস্ট অনুযায়ী বিভিন্ন উদ্ভট কান্ডকারখানা করার ট্রেন্ড বেশ কয়েক বছর ধরেই চলছে। হয় কুখ্যাত হও নয় বিখ্যাত হও, মানে যে যেভাবে দেখবে 😄। রিয়াও সেই পথেই হেঁটেছেন আর নিঃসন্দেহে আগামী দিনেও হাঁটবেন। কেউ ভালো বলবেন, কেউ সমালোচনা করবেন, কেউ বাহবা দিয়ে আরো বেশি করে এইসব করতে বলবেন এটা চলতেই থাকবে তবে মনে রাখতে হবে ভাইরাল মানুষ সারা জীবন থাকে না। আর এই ট্রেন্ড ও একসময় একঘেয়ে হয়ে যাবে। তবে যুব সমাজের যা হাল দেখছি তাতে তারা ভাইরাল হওয়ার জন্য আরো ভয়ঙ্কর বা হাস্যকর পথ অবলম্বন করবে আর আমরা সেকেলে রা দেখবো আর ভাববো "একি অনাসৃষ্টি 🤔, একি অবস্থা 😲, সমাজ কোথায় নেমে যাচ্ছে 😥, আজকালকার ছেলেমেয়েগুলো কি যে করতে চায় বুঝি না বাপু 🤨, ভাইরাল হওয়ার জন্য আর কত নিচে নামবে এরা 😭" ইত্যাদি ইত্যাদি। হয়তো একেই বলে জেনারেশন গ্যাপ। আগের জেনারেশানের সাথে আমাদের যেই গ্যাপ এখনকার দের সাথে আমাদের ও ঠিক তাই। যতই আমরা মডার্ন হই না কেন এদের জেনারেশান আলট্রা মডার্ন 😄। এর পরের গুলোকে কি বলা হবে তাহলে... আমার বাপু জানা নেই পারলে আপনারা জানাবেন।
Ekla Family 🙏🙏

এটা কি খাবার বলো তো?? তোমাদের কেমন লাগে খেতে? যদিও স্পেশালি ছোটরাই পছন্দ করে কিন্ত কেন করে আমি খেয়েও বুঝতে পারিনি।আমার ব...
16/06/2025

এটা কি খাবার বলো তো?? তোমাদের কেমন লাগে খেতে? যদিও স্পেশালি ছোটরাই পছন্দ করে কিন্ত কেন করে আমি খেয়েও বুঝতে পারিনি।আমার বাপু জঘন্য লেগেছে।আজকালকার ছোটরা কি সব আলতু ফালতু খেতে পছন্দ করে কে জানে !!! দাম নিয়েছিল 100 টাকা🙄 পুরো চুনা চুনা 😫

ভালো জামাই 😲😊 : শাশুড়ি এবছর কাছেই ছিলেন। চেয়েও ছিলেন জামাইকে পোলাও, খাসির মাংস, ইলিশ মাছ, চিংড়ি মাছ, পমফ্রেট সব রেঁধে খা...
15/06/2025

ভালো জামাই 😲😊 : শাশুড়ি এবছর কাছেই ছিলেন। চেয়েও ছিলেন জামাইকে পোলাও, খাসির মাংস, ইলিশ মাছ, চিংড়ি মাছ, পমফ্রেট সব রেঁধে খাওয়াতে। জামাই এর এগুলো প্ৰিয় কিনা। একে তো জামাইকেই বাজার করে আনতে হবে কারণ শ্বশুর মশাই আগেই গত হয়েছেন। তারওপর জামাই পেট রোগা মানুষ একসাথে ওতো খাবার তিনি খেতেই পারেন না। তাই এক এক দিন এক এক রকমের প্ৰিয় পদ সেই ষষ্ঠী থেকে তিনি খাচ্ছেন। শাশুড়ি স্পনসর ঠিক ই কিন্তু নিজের হাতে রেঁধে তিনি বেশি কিছু খাওয়াতে পারেন না। আসলে বয়েস হয়েছে। তো জামাইয়ের শাশুড়ির কন্যা হিসাবে আমি ই তেনাকে রেঁধে খাওয়াচ্ছি সাথে অবশ্যই নিজেও..... 😄😄😄
এইটা আমার কর্তা মশাইয়ের বড়োই প্ৰিয় পদ, ভাপা ইলিশ। মাছবালা কাটতে একটু ভুল করেছে। আসলে মধ্যেবিত্ত জামাই দেখে বড় পিস কে মাঝখান দিয়ে কেটে দিয়েছে যেন সবার পাতে একটুকরো পরে। নাকি জামাই ই বলেছিলো তা আমি জানি না। যাইহোক প্লেটে সাজিয়ে মায়ের জামাই কে দিয়েছিলাম। এক গাল হাসি দিয়ে ওর থেকে ২ পিস শাশুড়ি আর তার কন্যার জন্য রেখে দিয়েছে। বলুন এমন জামাই পাওয়া ভাগ্যের কিনা 😊😊
Ekla Family

একটু পড়বেন..আরসালান বিরিয়ানি নিয়ে কিছু কথা : বিরিয়ানি আমার ফেভারিট আর আমার মনে হয় কোলকাতা তথা সারা ওয়েস্ট বেঙ্গল এর মধ্য...
11/06/2025

একটু পড়বেন..আরসালান বিরিয়ানি নিয়ে কিছু কথা : বিরিয়ানি আমার ফেভারিট আর আমার মনে হয় কোলকাতা তথা সারা ওয়েস্ট বেঙ্গল এর মধ্যে আরসালানের বিরিয়ানি বেস্ট। আগে আরসালানের পার্ক সার্কাস বা বেহালা আউটলেট এ অনেকবার খেয়েছি কিন্তু সম্প্রতি নিউটাউন আরসালানে আমার বেশি খাওয়ার সুযোগ হয় কারণ ওখানে আমার দিদির বাড়ি।
যে কথাটা বলার জন্য এই পোস্ট সেটা হলো দাম। এক প্লেট মাটন বিরিয়ানির বর্তমান দাম 444+gst যেটা তে এক পিস মাটন আর এক পিস আলু থাকবে। আর দুপিস মাটন বিরিয়ানির টার দাম 761+gst 😲😲 ভাবা যায়!!!! আরো মজার ব্যাপার চিকেন বিরিয়ানির ও সেম প্রাইস 😲 কি করে ভাই?????????? বাজারে চিকেনের দাম তো মাটনের থেকে অনেক কম, তাহলে!!!! আমি জানি না মধ্যবিত্ত বাঙালির আয় এখন অনেক বেড়ে গেছে কিনা (যদিও আয় বাড়লে কি আর সে মধ্যবিত্ত থাকতো?) এতো দাম দিয়ে এক প্লেট বিরিয়ানি খাওয়ার কি মানে?? ফুল ফ্যামিলি নিয়ে খেতে গেলে বুঝতে পারছেন তো... পকেট পুরো গড়ের মাঠ 😥 হ্যাঁ কোয়ান্টিটি বেশ অনেকটাই একজন অ্যাডাল্ট পুরুষের জন্য এনাফ তাহলে তো মেয়েদের জন্য এনাফ হবে বুঝতেই পারছেন। আলুর সাইজ ও বেশ বড় আর খেতে..... ওটাই তো এদের আসল হাতিয়ার কারণ খেতে কিন্তু আজও একই রকম ভীষণ ভালো... ভীষণ ই ভালো। আমি জিসান, আমিনিয়া, হাজী, সিমলা বিরিয়ানি, সিরাজ সব জায়গার খেয়েছি আমার কিন্তু বেস্ট লেগেছে আরসালানের বিরিয়ানি। আজ থেকে 20 বছর আগে যেই স্বাদের প্রেমে পরেছিলাম (যদিও সেটা পার্ক সার্কাস আউটলেটে) আজ ও সেই স্বাদের প্রেমেই পরে আছি। কিন্তু আমাদের এই প্রেমে র কাবাব মে হাড্ডি হয়েছে এই উত্তরোত্তর দাম বৃদ্ধি 😭😭
ছবি বিশ্বাসের সেই বিখ্যাত ডায়লগ মনে পরে যাচ্ছে "পকেটে টাকা না থাকলে প্রেম জানলা দিয়ে পালিয়ে যাবে 😂" আমার অবস্থা এখন অনেকটা তাই। আরসালানের প্রতি এই প্রেম মনে হচ্ছে চাইলেও আর বেশি দিন ধরে রাখতে পারবো না। 😭😭
তোমাদের ও কি মনে হয় দাম টা বেশি? আর কার কার কোন কোন জায়গার বিরিয়ানি ফেভারিট তা জানিও কিন্তু। পারলে সাথে দাম টাও বলো ভাই, পকেট পারমিট না করলে খেতেও যে পারবো না 😄😄
কমেন্ট এ আরসালানের কাটালগ থেকে বিরিয়ানির দামের ছবি দিলাম একটা, দেখ 🤔
Ekla Family

"দু আঙুলের ফাঁকে একটা ছোট্ট ধারালো কাঁচি ব্যাস তাতেই কেল্লাফতে আপনি টের ও পাবেন না।"    ঘটনাটা গত বছর নভেম্বর মাসে। আমরা...
10/06/2025

"দু আঙুলের ফাঁকে একটা ছোট্ট ধারালো কাঁচি ব্যাস তাতেই কেল্লাফতে আপনি টের ও পাবেন না।"
ঘটনাটা গত বছর নভেম্বর মাসে। আমরা রাঁচি ট্যুর করে নিজেদের গাড়ি নিয়ে ফেরার পথে বীরভূমের কঙ্কালি তলা মায়ের মন্দিরে দর্শনের জন্য যাই সন্ধে নাগাদ। সেদিন সকাল থেকেই আমার মেয়ের বমি হচ্ছিল তাই কিছুটা ভারাক্রান্ত মনে আমরা তিনজন মায়ের দর্শন করতে যাই। মন্দির প্রাঙ্গনে ভালোই লোকজনের ভিড় তবে একেবারে গাদাগাদি করার মতো নয়। চারপাশে প্রচুর দোকান প্রায় মেলার মতন। যারা গেছেন তারা তো জানেন ই। গর্ভ গৃহে তথা মন্দিরে ঢোকার লাইন দেখে আমরা দাঁড়াই এবং খানিকক্ষণ এর মধ্যেই মন্দিরে প্রবেশ করি তখন পুরোহিত মশাই চলে যাচ্ছিলেন এবং লাইনে আমাদের পরে আর দু তিন জন্ ছিলেন। যেহেতু তখনকার মতো পূজো হয়ে গেছিলো তাই ভিড় কমে যায়। আমরা ভক্তি ভরে নিচে বসে করজোড়ে চোখ বন্ধ করে সাষ্টাঙ্গ প্রণাম করে মা কে দর্শন করে আসি। যখন চোখ খুলি তখন দেখি আমরা তিনজন ই ভেতরে আছি। যাই হোক বেশ প্রসন্ন চিত্তে বাইরে বেরিয়ে দু একটা ছবি তুলে আমরা যেখানে গাড়ি পার্কিং করে সেই দিকে এগিয়ে যাই। হটাৎ ই আমার মনে হয় আমার গলা টা খালি খালি। হাত দিয়ে দেখি আমার সাধের চেন লকেট সহ আর নেই 😲। নিজের সারা গা, জামা সব চেক করি। গর্ভ গৃহ পর্যন্ত যেই রাস্তা দিয়ে এসেছিলাম সব অবজার্ভ করতে করতে যাই তারপর মন্দিরের ভেতর, বাইরে সব ই চেক করি এমনকি গাড়ি যেখানে ছিলো সেখানে আবার গাড়ির ভেতরে সব জায়গায়। কিন্তু না, কোথাও নেই। 😭 আমাদের পরিস্থিতি দেখে যিনি পার্কিং এর দায়িত্বে ছিলেন তিনি জিজ্ঞেস করেন কি হয়েছে। আমরা সব বললে উনি বলেন "আরে ম্যাডাম আপনার হার চুরি হয়েছে আর আপনি বুঝতেই পারেন নি।"আমি বললাম তা কি করে সম্ভব!! আমরা যখন হেঁটে গেলাম কেউ গায়ের কাছে এসে পড়েনি, বেশি কাছাকাছি ও কেউ আসেনি। গর্ভ গৃহে যখন ছিলাম সেখানেও ফাঁকা ছিলো আবার লাইনে তেমন কোনো ভিড় পাইনি। সব থেকে বড় কথা আমি কিছুই টের পেলাম না। গলায় টান ও পরলো না। তাহলে?? 🤔 উনি বললেন "ওদের দু আঙুলের মধ্যে একটা ছোট্ট ধারালো কাঁচি থাকে ব্যাস তাতেই কেল্লাফতে আপনি টের ও পাবেন না।"😲😲 কিন্তু তাহলে কখন করলো???আমি দেখতেও কি পাবো না। আবার উনি বললেন "ওই যে আপনারা চোখ বন্ধ করে মা কে ডাকছিলেন নিশ্চই তখন ই করেছে। আমি তো অবাক হয়ে গেলাম মায়ের সামনে চুরি 😲। উনি একগাল হেসে বললেন "চোরের আবার ধর্ম। আপনি বাড়ি যান ওই হার আর পাবেন না। এখন এখানে মাঝে মধ্যেই চুরি হচ্ছে আগে যখন এই মন্দিরের এতো নামডাক ছিলো না তখন এইসব চুরি চামারি ও ছিলো না।"
বোলপুরে মামার বাড়ি হওয়ার সূত্রে আমি কঙ্কালি তলায় অনেকবার গেছি, পূজো দিয়েছি কিন্তু কোনো বার এমন অভিজ্ঞতা হয়নি। নিজের হার চুরির এই ঘটনা আমার জীবনে এই প্রথম তাও আবার মায়ের মন্দিরে, মায়ের মূর্তির সামনে তাই মেনে নিতে কষ্ট হচ্ছিলো বৈকি। কর্তামশাই কে বললাম চলো পূজো কমিটির কাছে যাই সিসিটিভি ফুটেজ চেয়ে দেখি যদি ধরা যায়। বর বললো "একে তো অনেক দেরি হয়ে গেছে, এখন বেরোলেও বাড়ি পৌঁছাতে রাত ১০ টা পেরিয়ে যাবে। তার ওপর কোথায় কমিটি,মন্দিরের মধ্যে সিসি ক্যামেরা আছে কিনা যদি থাকেও তাহলে মন্দিরের বাইরে এতো বড় এরিয়া সেখানে কি আদৌ সিসি ক্যামেরা আছে!! তাছাড়া ওনারা আমাদের দেখতে দেবেন কেন। বলবে মন্দিরের নামে বাজে রটাচ্ছি। ইত্যাদি ইত্যাদি...." বুঝলাম যে হার ফেরৎ পাওয়ার আর কোনো সম্ভাবনা নেই। অগত্যা গাড়ি তে গম্ভীর মুখে বাড়ি ফেরা আর বরের ডায়লগ শুনতে শুনতে আসা " তোমার মাথায় কি কোনো বুদ্ধি ই নেই, ঘুরতে গেলে কেউ সোনার গয়না পরে আসে? নিজের খেয়াল রাখতে পারো না, গয়নার কি খেয়াল রাখবে!! তোমার কি কোনো অনুভূতি ই নেই চোর চুরি করছে আর তুমি ধ্যান করছো!!! " ইত্যাদি ইত্যাদি। আমিও বলি "তোমাকে কে গাড়ি দাড় করাতে বলেছিলো সরাসরি বাড়ি চলে যেতাম তাতে সময় ও নষ্ট হতো না, আমার হার চুরি ও যেত না। তোমার জন্যই আমার হার গেছে তাই তুমি আমায় বানিয়ে দেবে।"
আমার মেয়ে বুঝলো এদের ঝগড়া এই যে শুরু হলো এখন এ অনেকদিন চলবে অগত্যা সে পিছনের সিটে চুপচাপ শুয়ে পড়লো।
পুনশ্চ: লাস্টে আমার যেই ছবি টা দিয়েছি ওতে যে হার টা পড়ে আছি ওটাই চুরি গেছে। আমার বাবা আমাকে বানিয়ে দিয়েছিলো। চোরে আমার লাখ টাকার জিনিস ই শুধু নেয়নি সাথে আমার স্মৃতি টাও নিয়ে গেছে যেটা হারের থেকেও বেশি দামি।
তোমাদের কারোর সাথে এমন ঘটনা ঘটে থাকলে শেয়ার কোরো সেটা কঙ্কালি তলাই হোক বা অন্য কোথাও। শুনে একটু সান্ত্বনা পাবো। আর এই পোস্ট টা আমার পরিচিত বা ফলোয়ার সবাইকে সচেতন করার জন্য। সোনা অতি সাবধানের সাথে পরবেন নচেৎ পরবেন না। কারণ সোনা হারানো খুব খারাপ 😥
Ekla Family

তোমরা কি জানো এর নাম?? আমাদের ছোটবেলা তে এই সুমিষ্ট ফল টা আমরা খুব খেতাম। যদিও আমার ছোটবেলা কেটেছে কলকাতায় কিন্তু ওখানে ...
09/06/2025

তোমরা কি জানো এর নাম?? আমাদের ছোটবেলা তে এই সুমিষ্ট ফল টা আমরা খুব খেতাম। যদিও আমার ছোটবেলা কেটেছে কলকাতায় কিন্তু ওখানে তখনকার দিনে এইগুলো খুব পাওয়া যেত। বরং মফস্বলে কর্ম সূত্রে এসে এই জিনিস পেয়েছি খুব কম। আসলে খুবই অল্প সময়ের জন্য এই মিষ্টি ফলটা পাওয়া যায় এবং একদম কচি থাকতে খেতে হয়। আজ বাজারে গিয়ে হটাৎ কর্তা মশাই এগুলো দেখতে পেয়েই নিয়ে এসেছেন। শুধু আমাকে খাওয়ানো উদ্দেশ্য নয় আসল উদ্দেশ্য মেয়ের সাথে আমাদের ছোটবেলা কে পরিচয় করানো। যাতে মেয়ে বড় হয়ে তার পরের প্রজন্ম কে বলতে পারে এই ফলের কথা। জানিনা তখন আর এই তালশাঁস পাওয়া যাবে কিনা। কারা কারা আমাদের মতন তালশাঁস খেতে ভালোবাসো? আর কারা কারা আজও একদম ই খাওনি এটা? কাদের কাদের ছোটবেলার স্মৃতি তে এই ফলের আস্বাদ আছে? সবাই জানিও কিন্তু। শুভ দুপুর ❤️❤️❤️
Ekla Family

আমার বরের ছবি দেখে অনেকেই ওনার এখনকার ছবি দেখতে চেয়েছে সাথে ওনার ঘাড়ে যে চেপেছে উনি ও এখন ঠিক কেমন তা দেখতে চেয়েছো 😜 তাই...
08/06/2025

আমার বরের ছবি দেখে অনেকেই ওনার এখনকার ছবি দেখতে চেয়েছে সাথে ওনার ঘাড়ে যে চেপেছে উনি ও এখন ঠিক কেমন তা দেখতে চেয়েছো 😜 তাই এই ছবিটা দিলাম। একদম রিসেন্ট ছবি দুমাস আগে লাভা, লোলেগাঁও ঘুরতে গিয়েছিলাম তখনকার। এটাও আমার খুব প্ৰিয় ছবি কারণ আমার কর্তামশাই খুব একটা হাসেন না। ছবিতে ওনাকে হাসিমুখে পাওয়া বেশ চাপের 😄 আচ্ছা ছবিটা কি বাঁধিয়ে রাখার মতন হয়েছে? যদি হয় তাহলে জানিও.... তখন বাঁধাবো 🥰

Address

Kolkata

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ekla Family posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Ekla Family:

Share

Category