Healthy Life

Healthy Life Follow us

26/06/2025
যেসব স্বামী স্ত্রীর মাঝে ঝগড়া ও মনোমালিন্য বেশি হয়, তাদের একটু পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, তারা নিয়মিত সহ-বাস করেনা।• সহ-ব...
26/06/2025

যেসব স্বামী স্ত্রীর মাঝে ঝগড়া ও মনোমালিন্য বেশি হয়, তাদের একটু পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, তারা নিয়মিত সহ-বাস করেনা।

• সহ-বাস করলে দেহ থেকে অক্সিটোসিন এবং নানা হরমোন নির্গত হয়ে দেহ এবং মনে স্বাচ্ছন্দ্য আনে। স্বামী স্ত্রী সহ-বাস না করলে এক ধরনের বৈরিতা দেখা শুরু হয় এবং তা বাড়তেই থাকে ফলে দেখা যায় ছোটখাটো বিষয় নিয়েই ঝগড়া শুরু হয়ে যায়।

• আমাদের একটি তথ্য মাথায় রাখতে হবে, স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক স্বাভাবিক ও হাসিখুশি রাখতে হলে সপ্তাহে অন্তত ২ দিন সহ-বাস করাটা উত্তম। যদি এর কম হয়, তাহলে একটি বড় সম্ভাবনা রয়েছে যে দম্পতিটি সুখি নয়।

• তাই স্বামী ও স্ত্রীদের প্রতি পরামর্শ থাকবে আপনারা এ ব্যাপারে নিজেদের মাঝে আলাপ করুন। মনে রাখবেন স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক যতো গভীর হয়, তাদের সুখী হওয়ার সম্ভাবনাও ততটা বৃদ্ধি পায়।

• বর্তমানে যেভাবে প-র-কীয়া বৃদ্ধি পাচ্ছে, স্বামী স্ত্রীর এসব ব্যাপারে খুবই সচেতন হওয়া দরকার। প্রতিদিন শত শত সংসার ভেঙে যাচ্ছে শুধুমাত্র স্বামী স্ত্রীর সঠিক বোঝাপড়া না হওয়ার কারণে, যার ফলে পর-কীয়া সহ নানান ব্যাধিতে সমাজ আজ ভয়ানকভাবে আক্রান্ত।

• তাই নিজের পার্টনারের সাথে মনোমালিন্য থাকলে যত দ্রুত সম্ভব সমাধান করার চেষ্টা করুন।

25/06/2025

অতীতের ভুল।
বর্তমান সংকট।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা।

কাউকে বলবে না !

24/06/2025

কোন রোগের জন্য কি টেষ্ট করা হয়ঃ
°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°
✅ CBC যে যে রোগে করা হয়ঃ
📌 জ্বর হলে কি কারণে হচ্ছে তার ধারণা নেয়ার জন্য।অনেক সময় blood culture করতে হয়।
📌 শরীরে রক্তের পরিমাণ কেমন আছে জানার জন্য।
📌 রক্তের ঘাটতি থাকলে সেটা আয়রণ বা ভিটামিনের অভাবে হচ্ছে কিনা জানার জন্য।
📌 শরীরে এলার্জি কেমন তার ধারণা পাওয়া যায়।
📌 রক্তে ইনফেকশন বা প্রদাহ কেমন তার ধারণা পাওয়া যায়।
📌 রক্ত জমাট বাধার উপাদান কি পরিমাণ আছে তা জানা যায়।
📌 ব্লাড ক্যান্সার হয়েছে কিনা তার ব্যাপারে ধারণা পাওয়া যায়।

✅ Urine R/E প্রস্রাব টেস্ট যে যে কারনে করা হয়ঃ
📌 ইনফেকশন আছে কিনা,থাকলে সিভিয়ারিটি কতটুকু
📌 ডায়াবেটিস আছে কিনা
📌 প্রোটিন যায় কিনা
📌 রক্ত যায় কিনা
📌 কিডনীতে পাথর আছে কিনা

✅ RBS-Random Blood Sugar: ডায়াবেটিস আছে কিনা তার ধারণা করার জন্য প্রাথমিক টেস্ট।

📌 Serum Creatinine:যেইসব রোগীর কিডনীর সমস্যা হতে পারে বলে ধারণা করা হয় এ টেস্ট তাদের করা হয়।(প্রেশার ও ডায়াবেটিস রোগীর জন্য বাধ্যতামূলক টেস্ট। ব্যথার ঔষধ দেয়ার আগেও এটেস্ট করা উচিত)
✅ Lipid profile: রক্তে চর্বির পরিমাণ বুঝার জন্য এটা করা হয়।হার্টের ও প্যানক্রিয়াটাইটিস রোগীর জন্য এটা খুব জরুরি।
✅ Serum Bilirubin: জন্ডিস আছে কিনা দেখা হয়।একদম প্রাথমিক টেস্ট।জন্ডিস হয়ে গেলে আরো টেস্ট করতে হয়।
✅ SGPT/SGOT: লিভারের কন্ডিশন বুঝার জন্য এটা করা হয়।লিভার কতটুকু এনজাইম উৎপন্ন করছে তা দেখা হয়।
✅ Serum Electrolyte: রক্তে খনিজের পরিমাণ জানার জন্য এটা করা হয়।শরীর দূর্বল লাগলে,বেশীবমি, ডায়রিয়া এসব ক্ষেত্রে এ পরীক্ষা করা হয়।
✅ HBsAG: জন্ডিস এবং লিভার কন্ডিশন বুঝার জন্য এ পরিক্ষা করা হয়।
✅ HBA1c: ডায়বেটিস বা রক্তে গ্লুকোজ নির্ণয়ের জন্য করা হয়।
✅ S. Uric Acid: কিডনির কার্যক্ষমতা নির্ণয় করারা জন্য এ পরিক্ষা দেওয়া হয়।
✅ LFT: লিভারের সমস্যা বুঝতে এ পরিক্ষা করা হয়।
✅ BT CT: রক্তরােগের ব্যাপারে ধারণা পাওয়া যায়।
✅ Via Test: সার্ভিক্সের ইনফেকশন বা ক্যান্সার নির্ণয়ের জন্য এ পরিক্ষা করা হয়।
✅ TSH: Thyroid stimulating hormone এই পরিক্ষা হরমন নির্ণয়ের জন্য করা হয়।
✅ EcG: হৃদরােগের অবস্থা বুঝার জন্য প্রাথমিক টেস্ট।

সতর্কতা মূলক পোস্ট ⚠️পুরোটা পড়লে বুজতে পারবেন🙏বর্তমানে বাংলাদেশে প্রচুর পরিমানে এই রোগটা ছরাচ্ছে৷নিজে সতর্ক হন,, অন্য কে...
19/06/2025

সতর্কতা মূলক পোস্ট ⚠️
পুরোটা পড়লে বুজতে পারবেন🙏

বর্তমানে বাংলাদেশে প্রচুর পরিমানে এই রোগটা ছরাচ্ছে৷
নিজে সতর্ক হন,, অন্য কে সতর্ক করুন 👍

আপনাদের সন্তানের চুলকানি বা স্ক্যাবিস থেকে মুক্তি পেতে হলে আমার লেখা এই পোস্টটি ভালো ভাবে পড়ুন এবং বুঝুন।
________________________________________
স্ক্যাবিস এখন মহামারি আকার ধারন করেছে। সবাইকে তাই সচেতন হবার অনুরোধ করছি।

স্ক্যাবিস (Scabies) একটি তীব্র চর্মরোগ, যা Sarcoptes Scabiei নামক এক ধরনের পোকা বা ক্ষুদ্র পরজীবী মাইট (mite) দ্বারা হয়। এটি খুবই সংক্রামক এবং চুলকানির মাধ্যমে এর প্রধান উপসর্গ প্রকাশ পায়।

স্ক্যাবিসের ভয়াবহতা :

১. চরম চুলকানি: স্ক্যাবিস হলে বিশেষ করে রাতে বেশি চুলকানি হয়, ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। অনেক বাচ্চারা চুলকাতে চুলকাতে ঘুম ভেঙে যায়, যন্ত্রনায় কান্নাকাটি করে।

২. চামড়ায় ফুসকুড়ি ও ক্ষত: স্ক্যাবিস হলে ঘর্ষণ এবং চুলকানোর ফলে চামড়ায় ঘা ও ইনফেকশন হতে পারে। কখনো কখনো চামড়ার নিচে পুঁজ জমে যায়।

৩. পরিবারে দ্রুত ছড়ায়: স্ক্যাবিস রোগে পরিবারে একজন আক্রান্ত হলে তার সংস্পর্শে এলে পুরো পরিবার এই রোগে আক্রান্ত হতে পারে। মারাত্মক ছোঁয়াচে রোগ এটি।

৪. দীর্ঘমেয়াদে হলে সেকেন্ডারি ইনফেকশন: স্ক্যাবিসের সঠিক চিকিৎসা না হলে শরীরে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ, সেলুলাইটিস, এমনকি শিশু রোগীর কিডনি সমস্যা পর্যন্ত হতে পারে, তাই সচেতনতা ভীষন ভাবে প্রয়োজন।

৫. মানসিক অস্বস্তি: অতিরিক্ত চুলকানি ও অস্বস্তির কারণে শিশুর মানসিক চাপ ও অস্থিরতা তৈরি হয়।

স্ক্যাবিস থেকে মুক্তির উপায়:

১. চিকিৎসা:

☞ পারমেথ্রিন - ৫% (Permethrin - 5%) ক্রিম: এটি সবচেয়ে কার্যকর। শরীরের গলা থেকে পা পর্যন্ত মেখে রাতভর রেখে সকালে (১০-১২ ঘন্টা শরীরে রাখার পর) ধুয়ে ফেলতে হয়। এই নিয়মে একটু ভুল হলে কোনেভাবেই এউ স্ক্যাবিস রোগ শরীর থেকে যাবেনা। মাসের পর মাস এই রোগের অসহ্য যন্ত্রণা ভোগ করতে হবে। হাজার হাজার টাকা, ১০-১২টা ডাক্তার যাই করেন, কাজ হবেনা। শরীরের এক ইঞ্চি তো দূরের কথা একসূতা পরিমাণ জায়গাও বাদ রাখবেন না, রাতে ওয়াসরুমে গেলে, ওষুধ ধুয়ে গেলে, আবার প্রয়োগ করুন। মনে রাখবেন, ভীষণ জরুরি। না কমলে ৭ দিন পরপর একই নিয়মে ব্যবহার করুন। আর অবশ্যই পরদিন সকালে গায়ে থাকা পোষাক, বিছানার চাদর, বালিশের কাভার সব কিছু গরম পানিতে ৩০ মিনিট ধরে সিদ্ধ করে ধুয়ে ফেলুন। নিজের ও শিশুর শরীর গরম পানি ও বডি ওয়াস দিয়ে ভালো ভাবে রগরে গোসল করুন ও করান।

☞ আপনার শিশুকে শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দেখানোর পর শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী (Permethrin - 5% + Crotamiton) Combined Cream বা Monosulfuram - 25% Solutions ইত্যাদি ব্যাবহার করতে পারবেন।

☞ আইভারমেকটিন (Ivermectin) ওষুধ: কিছু ক্ষেত্রে শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক আপনার শিশুর স্ক্যাবিস রোগের চিকিৎসায় খাওয়ার ওষুধ দিতে পারেন, বিশেষ করে জটিল ও পুনঃসংক্রমণের ক্ষেত্রে।

☞ অ্যান্টিহিস্টামিন ট্যাবলেট: চুলকানি কমাতে সাহায্য করে। শিশুদের ক্ষেত্রে Syrup বড়দের ক্ষেত্রে ট্যাবলেট।

২. পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা:

আক্রান্ত ব্যক্তির পোশাক, বিছানার চাদর, তোয়ালে গরম পানিতে ৩০ মিনিট ধরে সিদ্ধ করে ধুয়ে রোদে শুকাতে হবে।

এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির ব্যবহৃত জিনিসপত্র থেকে ৩ দিন পর্যন্ত দূরে রাখতে হবে (কারণ রোগ সৃষ্টিকারী পোকা বা মাইট ২–৩ দিন বেঁচে থাকে)।

৩. একসাথে চিকিৎসা:

পরিবারের সকল সদস্যকে একসাথে চিকিৎসা গ্রহণ করা জরুরি। এমনকি উপসর্গ না থাকলেও। এটা খুবি জরুরি।

৪. নিয়মিত হাত ধোয়া ও শরীর পরিষ্কার রাখাবেন। বাইরে থেকে বাসায় ফিরে সবার আগে ভালো ভাবে হাত ধোয়ার অভ্যাস করবেন। এতে রিইনফেকশন হবার সম্ভাবনা কমে যায়।

বিশেষ সতর্কতা:

শিশুদের জন্য শিশু বিশেষজ্ঞ এবং গর্ভবতীদের নারীদের গাইনী বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। কারণ ঔষধ গুলো শিশু ও নারীদের প্রতি বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।

বিশেষ দ্রষ্টব্য:
এই স্ক্যাবিসকে সাধারন ভাবে দেখবেন না। এর ভয়াবহতা অনেক। তাই সচেতন হবেন। যারা আক্রান্ত হয়েছিলেন এখন সম্পূর্ণ সুস্থ তারাও প্রতি মাসে একবার করে পরিবারের সবাই একসাথে পারমিথ্রিন ৫% ব্যবহার করুন এবং পরিধেয় পোষাক, বিছানার চাদর গরম পানিতে ধুয়ে নিন।
নিজে জানুন অন্যকে জানান।

আশা করি আজকের আলোচনা আপনাদের অনেক উপকারে আসবে, আমার জন্য দোয়া রাখবেন, সবাই সুস্থ থাকবেন, সম্ভব হলে এই পোস্টটি শেয়ার করবেন।

দয়া করে আপনারা সবাই সচেতন হবেন।

“মূত্রের রং কি শরীরের অসুস্থতার ইঙ্গিত দেয়?”👉 দেখে নিন কোন রঙের মূত্র কোন সমস্যার লক্ষণ হতে পারে!🟡 হালকা হলুদ বা স্বচ্ছ ...
19/06/2025

“মূত্রের রং কি শরীরের অসুস্থতার ইঙ্গিত দেয়?”

👉 দেখে নিন কোন রঙের মূত্র কোন সমস্যার লক্ষণ হতে পারে!

🟡 হালকা হলুদ বা স্বচ্ছ হলুদ:
• স্বাভাবিক ও স্বাস্থ্যকর মূত্র।
• পর্যাপ্ত পানি পান করছেন।

🟠 গাঢ় হলুদ বা অ্যাম্বার রঙ:
• পানির ঘাটতি বা ডিহাইড্রেশন।
• বেশি ঘাম বা কম পানি খাওয়া।

🟧 কমলা রঙ:
• জন্ডিস হতে পারে।
• কিছু ওষুধ (যেমন: রিফ্যাম্পিসিন) বা ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট।
• ডিহাইড্রেশন।

🟥 লাল বা গোলাপি:
• রক্ত থাকতে পারে (Hematuria) – যা কিডনি, মূত্রথলি বা ইউরিনারি ট্র্যাক্ট সমস্যার ইঙ্গিত হতে পারে।
• কিছু খাবার (যেমন বিটরুট) বা ওষুধ।

🟤 বাদামি বা কোলা রঙ:
• লিভার রোগ (যেমন: হেপাটাইটিস, সিরোসিস)।
• মায়োগ্লোবিনিউরিয়া (পেশি ক্ষয়)।
• জন্ডিস।

🟢 সবুজ বা নীলচে রঙ:
• বিরল, কিছু ওষুধ বা ইনফেকশন (যেমন: Pseudomonas ইনফেকশন) থেকে হতে পারে।
• কিছু খাবার রং।

⚪ দুধের মতো সাদা:
• ইউরিনে ফ্যাট বা ফসফেট থাকতে পারে।
• ইউরিনারি ইনফেকশন (UTI) বা কিডনিতে পাথর।

⚫ গাঢ় কালো:
• খুবই বিরল, ম্যালানোমা নামক ক্যানসার থেকে হতে পারে।

⚠️ কখন ডাক্তার দেখানো জরুরি:
• বারবার রক্ত মিশ্রিত মূত্র।
• মূত্রের রং দীর্ঘদিন অস্বাভাবিক থাকা।
• ব্যথা বা জ্বালাভাবের সাথে রঙ পরিবর্তন।

✅ পরামর্শ:
• দিনে অন্তত ৮-১০ গ্লাস পানি পান করুন।
• মূত্রের রং অস্বাভাবিক দেখলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

Address

Howrah
Kolkata

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Healthy Life posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share