Rajesh Baidya

Rajesh Baidya জেতার আনন্দ তখন আসে,
যখন সারা দুনিয়া তোমাকে হারানোর জন্যে তৈরী থাকে।

চা কি?চা একটা অনুভূতি...আনন্দে চা, কষ্টে চা, রাগে চা, টেনশনে চা, ডেট এ চা, ব্রেকআপে চা...চায়ের পরে চা
15/05/2025

চা কি?
চা একটা অনুভূতি...
আনন্দে চা, কষ্টে চা, রাগে চা, টেনশনে চা, ডেট এ চা, ব্রেকআপে চা...
চায়ের পরে চা

09/03/2025

𝐂𝐇𝐀𝐌𝐏𝐈𝐎𝐍𝐒 🏆


Congratulations cricket team!! 🇮🇳

  ডানকুনি থানা থেকে যখন হাই অ্যালার্টটা এল, তখন বেশ বেলা হয়েছে। চার মাস আগে ভদ্রেশ্বর থানায় যোগ দেওয়া সাব ইন্সপেক্টর আসা...
17/01/2025


ডানকুনি থানা থেকে যখন হাই অ্যালার্টটা এল, তখন বেশ বেলা হয়েছে। চার মাস আগে ভদ্রেশ্বর থানায় যোগ দেওয়া সাব ইন্সপেক্টর আসানুল, খবরটা পেয়ে চমকে উঠেছিল। এক নামী শোরুমের প্রায় পঁচিশ কোটির গহনা লুট করে পালিয়ে গেছে চার দুষ্কৃতী। এদিক ওদিক কয়েকটা ফোন করে ডাকাতদের পালানোর রুটটা আন্দাজ করে নেয় সে। সেই আন্দাজে ভর করেই বড়বাবুর কাছে আসে।
- স্যার, আমি আন্দাজ করছি ওরা আরামবাগ বাঁকুড়া হয়ে ঝাড়খন্ড বা বিহার পালাবে।
- তা তুমি কী করতে চাও ?
- স্যার, একটা ট্রাই নিচ্ছি।
- কীভাবে?
- আমি আরামবাগ চলে যাচ্ছি, ওখান থেকে বাঁকুড়া অবধি যাব।
- একা একা যাবে?
- হ্যাঁ স্যার, সিভিলে যাব।
- যাও, দেখে শুনে যাও। আমি কমিশনারেটে জানিয়ে নিচ্ছি।
- ওকে স্যার। আসছি।
অফিসের গাড়িতে শেওড়াফুলি এসে, সেখান থেকে আরামবাগ লোকাল ধরে দেড় ঘন্টায় আরামবাগ। সেখান থেকে টোটো নিয়ে আরামবাগ বাসস্ট্যান্ড পৌঁছে যায় আসানুল। ওর চেনা শহর এটা। এখানে থেকে দুটো বছর পড়াশোনা করেছে সে। এদিক ওদিক খুঁজতে খুঁজতে বাঁকুড়াগামী বাসগুলোর কাছে আসে। দু একটা বাসে উঠে সিট দেখার নাম করে খুঁজতে থাকে সে। মা দুর্গা নামের বাসটিতে উঠে চারজনকে দেখে সন্দেহ হয়। তাদের মধ্যে তিনজনের কাছে নতুন কেনা ব্যাকপ্যাক দেখে সে মোটামুটি নিশ্চিত হয়ে যায়, এরাই তারা। তাদেরই একজনের পাশে বসে পড়ে সে। গল্প জোড়ে।
- কী পচা গরম পড়েছে বলুন তো
- হুম
- তা দাদা যাবেন কদ্দুর?
- বাঁকুড়া
- আমিও যাব। হেতিয়া,আমার বাড়ি
কথা বলতে বলতে লক্ষ্য করে নেয়,লোকটার পকেটে বন্দুক আছে। পাশের সিটে একজন আছে। পিছনের সিটে দুজন। মোটামুটি বাস ভরে গেছে। বাস ছাড়ার সময় হয়ে গেছে। এমন সময় কথা বলতে বলতেই আসানুল তড়িৎগতিতে পাশের লোকটির উপর চড়ে বসে, আচমকা আক্রমণে হতচকিত হয় লোকটি। পিছনের সিটের দুজনকে সেই অবস্থাতেই গলা টিপে ধরে। পাশের জন বন্দুক বের করে তেড়ে আসে। আসানুল সপাটে লাথি মারে তার হাতে,ছিটকে পড়ে বন্দুক। ততক্ষণে বাসে হট্টগোল শুরু হয়ে গেছে। আসানুল চেঁচিয়ে বলতে থাকে, এরা ডাকাত, এরা ডাকাতি করে পালাচ্ছে। আমি পুলিশ। বাসে বসা কয়েকজন ছুটে এসে জাপটে ধরে দুষ্কৃতীদের। কন্ডাক্টর বাসের দরজা আটকে রাখে, যাতে পালাতে না পারে। চারজন দুষ্কৃতীকে ধরে বেঁধে বাস থেকে নামানো হয়। আরামবাগ পুলিশ ছুটে আসে সেখানে। তিনটে ব্যাগ থেকে পঁচিশ কোটির গহনা উদ্ধার করা হয়।

এটা লিখলাম কেন?
প্রথমত,পঁচিশ কোটির ডাকাতির কিনারা মাত্র চার ঘন্টায় করে ফেলে পুলিশ। একজন সাব ইন্সপেক্টর, তাও মাত্র চার মাসের চাকরিজীবনে প্রায় একক প্রচেষ্টায় ডাকাতদলকে পাকড়াও করে। সিনেমায় সলমন অক্ষয় অজয় এরা, বেশ কয়েকটা টেক দিয়ে এইরকম দৃশ্যের অভিনয় করেই কোটি কোটি টাকা উপার্জন করে। আর বাঁকুড়ার ছেলে আসানুল বিনা টেকে বাস্তবে এই কাজগুলো যখন করে, তখন তো গর্ব করে সবাইকে জানাতেই হয়। তাই জানালাম।

স্যালুট জানাই সাব ইন্সপেক্টর আসানুল হক কে। উনিই হলেন সত্যিকারের দাবাং।

#সংগৃহীত

26/12/2024
28/11/2024

*গালাগালির উপকারিতা*

মিন্টু ঘোষ ব্যাগ নিয়ে বাজারের দিকে যাচ্ছিলেন। হঠাৎ রাস্তার পাশের পাঁচতলা বিল্ডিংয়ের নিচে পাবলিকের ভিড় দেখে সেদিকে এগিয়ে গেলেন। সবাই ওপরের দিকে তাকিয়ে কী যেন দেখছে ??
ভদ্রলোকও ওপরের দিকে তাকালেন। দেখলেন ছাদের কার্নিশে একজন লোক দাঁড়িয়ে আছে। একটু এদিক-সেদিক হলেই পাঁচতলা থেকে সোজা নিচে পড়ার প্রবল আশঙ্কা।

মিন্টুবাবু উপস্থিত একজনকে জিজ্ঞেস করলেন - ‘মশাই, বিষয় কি ?’

ভদ্রলোক বললেন - ‘বৌ *ছ্যাঁকা* দিয়েছে। তাই আত্মহত্যা করার জন্য ছাদে উঠেছেন।’

মিন্টু বাবু বললেন - ‘আপনারা তাঁকে বাঁচানোর চেষ্টা করছেন না?’

ভদ্রলোক বললেন - ‘সবাই তাকে নেমে আসার জন্য বলছে, কিন্তু সে নামতেই চাইছে না।’

মিন্টুবাবুর মনটা খুব খারাপ হলো। এমন তরতাজা নওজোয়ানেরা তুচ্ছ কারণে আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছে দেখে তাঁর মন ব্যথায় ভরে গেল। ব্যথার জন্য পাশের ফার্মেসি থেকে একটা পেইন কিলার খেয়ে ছেলেটাকে কীভাবে বাঁচানো যায়, সে চিন্তা শুরু করলেন।

আইডিয়া পেতে দেরি হলো না। মিন্টুবাবু ওপরের দিকে তাকিয়ে বললেন - *‘কোন শু..র...বাচ্চা ছাদে উঠেছে রে?’*

ওপর থেকে জবাব এল, *‘গালাগালি করে কে রে?’*

মিন্টু ঘোষ আবার বললেন - *'বেশ করেছি গালাগালি করেছি। তুই কী করবি রে বোকা....দা হা....মজা…?’*

*‘দেখুন, ভদ্রলোক মানুষ, মুখ খারাপ করবেন না।*
*আমি নেমে আসলে কিন্তু অবস্থা খারাপ করে ফেলব!'*

জবাব এল আত্মহননকারীর কাছ থেকে।

মিন্টু ঘোষ এবার আসল বোমাটা ছাড়লেন - *'তোর এত বড় সাহস, আমাকে হুমকি দিস! কু… …চ্চা, সাহস থাকলে সামনে আয় খা...র ছেলে।’*

*ব্যস, এতেই কাজ হলো।*

আত্মহননকারী আত্মহত্যার চিন্তা বাদ দিয়ে মিন্টু ঘোষ কে ধরতে সিঁড়ি দিয়ে হড়হড় করে নামতে শুরু করল।

এই ফাঁকে মিন্টু বাবু দিলেন দৌড়।

*সেই আত্মহননকারী আজও বেঁচে আছে। মিন্টু ঘোষকে উপযুক্ত শিক্ষা না দিয়ে সে মরবে না বলে পণ করেছে।*

(Moral: *গালাগালি দিয়ে যদি ভালো কিছু হয়, তবে গালাগালিই ভালো*)

"মিথ্যা প্রতিশ্রুতির করুণ পরিণতি: প্রতিশ্রুতি ভঙ্গের গল্প💔"কানাডার এক বরফ শীতল রাতে, এক কোটিপতি তার ঘরের সামনে এক দরিদ্র...
19/09/2024

"মিথ্যা প্রতিশ্রুতির করুণ পরিণতি: প্রতিশ্রুতি ভঙ্গের গল্প💔"

কানাডার এক বরফ শীতল রাতে, এক কোটিপতি তার ঘরের সামনে এক দরিদ্র বৃদ্ধকে দেখতে পেলেন। তিনি বৃদ্ধকে জিজ্ঞাসা করলেন, "এত ঠাণ্ডায় আপনি কীভাবে আছেন? আপনার গায়ে কোনো উষ্ণ কাপড় নেই!"
বৃদ্ধ উত্তর দিলেন, "আমার উষ্ণ কাপড় নেই, কিন্তু আমি মানিয়ে নিয়েছি।"
কোটিপতি উত্তর দিলেন, "আমার জন্য একটু অপেক্ষা করুন, আমি আপনার জন্য একটা উষ্ণ কাপড় নিয়ে আসবো।"
বৃদ্ধ খুশি হয়ে বললেন, "আমি অপেক্ষা করবো।"

কোটিপতি তার বাড়িতে ঢুকে নিজের কাজে এতটাই ব্যস্ত হয়ে পড়লেন যে, বৃদ্ধের কথা ভুলে গেলেন। সকালে ঘুম থেকে উঠে বৃদ্ধের কথা মনে পড়তেই তাড়াহুড়ো করে বেরিয়ে এলেন। কিন্তু বৃদ্ধ তখন আর বেঁচে নেই। ঠান্ডায় জমে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু হয়েছে।

বৃদ্ধের পাশে একটি চিরকুট পাওয়া গেলো, তাতে লেখা ছিলো:
"যখন আমার কোনো উষ্ণ কাপড় ছিল না, তখন আমি মানিয়ে নিয়েছিলাম। কিন্তু আপনি যখন আমাকে সাহায্য করার প্রতিশ্রুতি দিলেন, তখন সেই আশায় অপেক্ষা করতে করতে আমি ঠান্ডার সাথে লড়াই করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেললাম।"

মিথ্যা প্রতিশ্রুতি মানুষকে ভেঙে ফেলে। তাই প্রতিশ্রুতি দেয়ার আগে ভালোভাবে চিন্তা করুন, এবং অপ্রয়োজনীয় মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দেয়া থেকে বিরত থাকুন।

[এই গল্প থেকে আমরা সবাই শিক্ষা নিতে পারি যে, মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দেয়া একজন মানুষের উপর কতটা প্রভাব ফেলতে পারে।]

সংগৃহীত : collected

কে লিখেছেন জানি না, কিন্তু অসাধারণ👌১.  মা ৯ মাস বহন করেন, বাবা ২৫ বছর ধরে বহন করেন, উভয়ই সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছ...
11/08/2024

কে লিখেছেন জানি না, কিন্তু অসাধারণ👌

১. মা ৯ মাস বহন করেন, বাবা ২৫ বছর ধরে বহন করেন, উভয়ই সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন তা জানেন না।

২. মা বিনা বেতনে সংসার চালায়, বাবা তার সমস্ত বেতন সংসারের জন্য ব্যয় করেন, উভয়ের প্রচেষ্টাই সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন তা জানেন না।

৩. মা আপনার যা ইচ্ছা তাই রান্না করেন, বাবা আপনি যা চান তা কিনে দেন, তাদের উভয়ের ভালবাসা সমান, তবে মায়ের ভালবাসা উচ্চতর হিসাবে দেখানো হয়েছে। জানিনা কেন বাবা পিছিয়ে।

৪. ফোনে কথা বললে প্রথমে মায়ের সাথে কথা বলতে চান, কষ্ট পেলে ‘মা’ বলে কাঁদেন। আপনার প্রয়োজন হলেই আপনি বাবাকে মনে রাখবেন, কিন্তু বাবার কি কখনও খারাপ লাগেনি যে আপনি তাকে অন্য সময় মনে করেন না? ছেলেমেয়েদের কাছ থেকে ভালবাসা পাওয়ার ক্ষেত্রে, প্রজন্মের জন্য, বাবা কেন পিছিয়ে আছে জানি না।

৫. আলমারি ভরে যাবে রঙিন শাড়ি আর বাচ্চাদের অনেক জামা-কাপড় দিয়ে কিন্তু বাবার জামা খুব কম, নিজের প্রয়োজনের তোয়াক্কা করেন না, তারপরও জানেন না কেন বাবা পিছিয়ে আছেন।

৬. মায়ের অনেক সোনার অলঙ্কার আছে, কিন্তু বাবার একটাই আংটি আছে যেটা তার বিয়ের সময় দেওয়া হয়েছিল। তবুও মা কম গহনা নিয়ে অভিযোগ করতে পারেন আর বাবা করেন না। তারপরও জানি না কেন বাবা পিছিয়ে।

৭. বাবা সারাজীবন কঠোর পরিশ্রম করেন পরিবারের যত্ন নেওয়ার জন্য, কিন্তু যখন স্বীকৃতি পাওয়ার কথা আসে, কেন জানি না তিনি সবসময় পিছিয়ে থাকেন।

৮. মা বলে, আমাদের এই মাসে কলেজের টিউশন দিতে হবে, দয়া করে আমার জন্য উৎসবের জন্য একটি শাড়ি কিনবে অথচ বাবা নতুন জামাকাপড়ের কথাও ভাবেননি। দুজনেরই ভালোবাসা সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছে জানি না।

৯. বাবা-মা যখন বুড়ো হয়ে যায়, তখন বাচ্চারা বলে, মা ঘরের কাজ দেখাশোনা করার জন্য অন্তত উপকারী, কিন্তু তারা বলে, বাবা অকেজো।

১০. বাবা পিছনে কারণ তিনি পরিবারের মেরুদণ্ড। আর আমাদের মেরুদণ্ড তো আমাদের শরীরের পিছনে। অথচ তার কারণেই আমরা নিজেদের মতো করে দাঁড়াতে পারছি। সম্ভবত, এই কারণেই তিনি পিছিয়ে আছেন...!!!!

*জানিনা কে লিখেছে, কুড়িয়ে পাওয়া।
সমস্ত বাবাদেরকে উৎসর্গ করছি *
সালাম জানাই পৃথিবীর সকল বাবাদেরকে❤️❤️❤️

~সংগৃহীত~

  কলকাতায় কোথায় কি বিশেষ খাবার পাওয়া যায় :১) নিউ মার্কেট - নিজাম'স এর কাঠি রোল ও বটী কাবাব !২) ধর্মতলা নিউ আলিয়া - মাটন...
07/08/2024


কলকাতায় কোথায় কি বিশেষ খাবার পাওয়া যায় :

১) নিউ মার্কেট - নিজাম'স এর কাঠি রোল ও বটী কাবাব !
২) ধর্মতলা নিউ আলিয়া - মাটন স্পেশাল বিরিয়ানী, মাটন টিক্কা, মটন স্টিউ, ফিরনি ও হালিম।
৩) পার্ক স্ট্রিটে পিটার ক্যাট - চেলো কাবাব !!
৪) ডেকার্স লেন চিত্ত দার দোকান - রুমালি রুটি + চিকেন ভর্তা, চিকেন আর মাটন্ স্ট্যু।
৫) শোভাবাজার - বিডন স্ট্রীটের এলেন কিচেন - প্রন কাটলেট , চিকেন স্টিক !!
৬) শোভাবাজার মেট্রো স্টেশন আর গ্রে স্ট্রীটের ক্রসিংয়ে মিত্র ক্যাফে - ব্রেন চপ , ব্রেন স্যুপ, টোস্ট, ফিস ফ্রাই এবং কবিরাজি !!
৭) পার্ক সার্কাস রয়াল - মাটন বিরিয়ানি + চিকেন আর মাটন চপ !!
৮) বাঙালি বুফে - ৬ বালিগঞ্জ প্লেস !!
৯) কলেজ স্ট্রিট প্যারামাউন্ট - ডাব সরবত
আর কালিকা - বিভিন্ন রকম চপ !!
১০) মিষ্টি - বলরাম মল্লিক , নকুড় , পুটিরাম , গাঙ্গুরাম !!
১১ ) দ্যা ভোজ কোম্পানী অবশ্যই নতুন ব্রাঞ্চ টা!
১২) বিবেকানন্দ রোডের কাছে বিধান সরণীর ওপর স্বামিজীর বাড়ির উল্টো ফুটে চাচার !হোটেলের ফিস ফ্রাই আর মাটন্ কাটলেট।
১৩) শ্যামবাজারে ভূপেন বোস অ্যাভিনিউয়ে মণীন্দ্র কলেজের উল্টো দিকের গলিতে গৌরীমাতা সরণীতে মামুর দোকানের ( বড়ুয়া এ্যান্ড দে ) মাটন্ প্যান্থারাস্ আর ব্রেইজড্ কাটলেট।
১৪) গিরীশ পার্ক মেট্রো স্টেশনের (পশ্চিম পাড়ে) ঠিক পাশেই নিরঞ্জন আগারের মাটন্ চপ ও লিভার কষা।
১৫) হেদুয়ার মোড়ে বসন্ত কেবিনের এবং দক্ষিনে লেক মার্কেটের কাছে রাদু বাবুর দোকানের চা এবং চপ, কাটলেট।
১৬) হাতিবাগানে টাউন স্কুলের উল্টো দিকের ফুটপাথে মালঞ্চর কবিরাজী কাটলেট।
১৭) কলেজ স্ট্রীটে পুঁটিরামের কচুরী।
১৮) প্যারামাউন্টের সরবত ।
১৯) কপিলা আশ্রমের সরবত!
২০) রয়্যালের মটন চাঁপ।
২১) সিরাজের বিরিয়ানি।
২২) সাবিরের রেজালা।
২৩) স্যাঙ্গিভ্যালি রেস্তরাঁর চপ, কাটলেট।
২৪) সিমলার নকুড়ের সন্দেশ।
২৫) ফড়িয়াপুকুরে সেন মহাশয়ের বাবু সন্দেশ।
২৬) ভবানীপুরের শ্রীহরির লুচি/ কচুরী আর পাতলা ছোলার ডাল।
২৭) বাগবাজার নবীন দাশের রসগোল্লা ।
২৮) শ্যামবাজার স্ট্রীটের চিত্তরঞ্জনের রসগোল্লা ও মধুপর্ক।
২৯) শ্যামবাজারের স্ট্রিট ভবতারিণীর রসগোল্লা ।
৩০) ফড়িয়াপুকুরে অমৃতের দই।
৩১) বাগবাজারে পটলার দোকানের তেলেভাজা আর কচুরী।
৩২) নিউটাউন বাস স্ট্যান্ডে বিরিয়ানী বার - বিরিয়ানী, চাপ, রেজালা, কাঠি রোল।
৩৩) নিউ মার্কেট এর নাহুম্স এর বেকারী
৩৪) পার্ক স্ট্রিট ন্যাচারালস এর টেন্ডার কোকোনাট আইসক্রিম।
৩৫) কলেজ স্ট্রিট কফি হাউসের আড্ডা সহযোগে কফি।
৩৬) বউবাজার জাংশনে ভিমনাগের সন্দেশ
৩৭) স্কুপের ড্রাইফ্রুট আইসক্রিম ।
৩৮) এসপ্লানেড মোড়ের কেসি দাসের রসগোল্লা
৩৯) আওধের বিরিয়ানি ।
৪০) রিপন স্ট্রিটের জামজামের বিফ বিরিয়ানি ও মালাই।
৪১) গুপ্তা সুইটস এর ক্যাডবেরি সন্দেশ।
৪২) কস্তুরীর কচু পাতা বাটা চিংড়ি ।
৪৩) সল্টলেকের চার্নক সিটির ডাব চিংড়ি ।
৪৪) ভজহরি মান্নার নলেন গুড়ের আইসক্রিম।
৪৫) সিদ্ধেশ্বরী আশ্রমের বাঙালি খাদ্যসামগ্রী।
৪৬) খিদিরপুরের "ইন্ডিয়া" এর কাচ্চি বিরিয়ানি, গলৌটি কাবাব, চিকেন চাপ ও তন্দুরি।
৪৭) এম জি রোড বড়বাজার দেশবন্ধু মিষ্টান্নর সীতাভোগ ও সিঙাড়া।
৪৮) দমদমের হাজির মাটন বিরিয়ানি আর মালাই কাবাব।
৪৯) আগমনীর লাল ক্ষীর দই আর সরভাজা।
৫০) গড়িয়ার ফুটব্রিজের নীচের লাল আটার ফুচকা চুরমুর ও মোমো।
৫১) লেকটাউনে জয়া সিনেমা হলের উলটো দিকে চিকেন রোল।
৫২) বিরাটী মোড়ে ভোরের আলোর রসগোল্লা।।
৫৩) সিকিম হাউসের মোমো, পর্ক শাপটা।
৫৪) কালিঘাটে আপনজনের ফিশ চপ, ফিস ওরলি, মাটনের পুর ভরা আর কিমা মোগলাই।
৫৫) ফ্রেন্ডস্ এর চীজ ওনিয়ন ধোসা ।
৫৬) মাদ্রাস টিফিনের ধোসা।
৫৭) ওলি পাবের বিফ স্টিক।
৫৮) গড়িয়াহাট ক্যাম্পারির চিকেন কাটলেট ।
৫৯) গড়িয়াহাট দাস কেবিনের মোগলাই ।
৬০) হাজরা মোড় ক্যাফের পুডিং, চিকেন স্টু, কাটলেট, ফিস ফ্রাই।
৬১) করিমস এর বিরিয়ানি ও তন্দুরি পদ।
৬২) টেরিটিবাজার ছাত্তাওলা গলির চাইনিজ: তুং নাম।
৬৩) নন্দলালের কচুরী ও ছোলার ডাল।
৬৪) বোহেমিয়ান এর ফিউশান ফুড - গন্ধরাজ জোলেপ্, চিলি পিকল্ চীজ বেকড্ ক্রাব সংগে কলমী গ্রীণস।
৬৫) স্পাইসক্রাফ্ট এর ফিউশান ফুড - দাজাজ চারমৌলা, বীয়ার ক্যান টেম্পুরা ফিশ, জ্যাক ডানিয়েলস্ মৌশে।
৬৬) কাবুল কোলকাতার মটন রোশ, চিকেন সিজি।
৬৭) মোকাম্বো রেস্তরাঁর বেকড্ ক্রাব ও মিক্সড গ্রীলড্ প্লাটার।
৬৮) খিদিরপুর ফ্যান্সির পাশে ঠেলাগাড়ির বিফ হালিম।
৬৯) নিউ মার্কেট টিপু সুলতান মসজিদের পাশে ফালুদা।
৭০) ডেকার্স লেনের অগ্রণী গলিতে ম্যাংগো লস্যি
৭১) জ্যাকারিয়া স্ট্রিট সুফিয়া- নিহারি, হালিম।
৭২) জ্যাকারিয়া স্ট্রিট দিল্লি সিক্স- পেয়ারে কাবাব, শিরমল, আফগানি কাবাব।
৭৩) জ্যাকারিয়া স্ট্রিট হাজি লিয়াকত- মুসকত হালুয়া
৭৪) জ্যাকারিয়া স্ট্রিট হাজি আলাউদ্দিন- হালুয়া ও গুলাব জামুন।
৭৫) জ্যাকারিয়া স্ট্রিট দিলশাদ - বিফ মালাই কাবাব ও অন্যান্য।
৭৬) জ্যাকারিয়া স্ট্রিট আডামস্ - সুতলি কাবাব ।
৭৭) জ্যাকারিয়া স্ট্রিট বোম্বে হোটেল- বিফ চাপ।
৭৮) মানজিলাৎ ফতিমা - আওধি কুজিন।
৭৯) নিউ মার্কেট এর রালিস্ এর কুলফি।
৮০) শ্যামবাজারের মেট্রো গেট - লস্যি ।
৮১) চাইনিজ: বারবিকিউ ( ফ্লেভারস ওফ চায়না), চায়নাটাউন ( কাফুলক), নমনম ( সল্টলেক)।
৮২) সি ফুড: সান্তাস ফানটাসিয়া, ফিউসন ফানটাসিয়া ।
৮৩) শ্যামবাজারের রুপা- মটন কষা।
৮৪) শ্যামবাজারের তৃপ্তির মোমো।
৮৫) আহিরিটোলা- ভূতনাথ লিট্টি।
৮৬) আহিরিটোলা সাধুর চা।
৮৭) সিটি সেন্টারের কাছে চৌরাসিয়া - পাওভাজি ও চাট।
৮৮) হাজরা কাফে - পুডিং ।
৮৯) যতিনদাস পার্ক মেট্রোয় পণ্ডিত স্যান্ডউইচ।
৯০) নিউ মার্কেট এর ইন্দ্রমহল এর কুলফি।
৯১) বারুইপুরের "আসমা হোটেল"-এর চিকেন ।চাঁপ আর লাচ্ছা পরোটা।
৯২) শিয়ালদা শিশির মার্কেট লাগোয়া "কল্পতরুর" লস্যি।
৯৩) ঢাকুরিয়া স্টেশন লাগোয়া "জিহ্বার জল"-এর ধোকা ভাজা, সোয়াবিনের চপ্।
৯৪) রাজপুরের মঙ্গল দা'র দোকানের কচুরী।
৯৫) গড়িয়া মোড়ে "জিতেন মাহাতো"র চিকেন মোমো।
৯৬) সোনারপুর বৈকুণ্ঠপুর মোড়ের লুচির সাইজের ফুচকা।
৯৭) গড়িয়া "আমিনিয়া"র চিকেন চট্-পটা
৯৮) সোনারপুর স্টেশন লাগোয়া "সুবোল সাহা"র লস্যি
৯৯) হোন্ডোর বিফ বার্গার।
১০০) কলেজস্ট্রিট এ কল্পতরুর পান।

#সংগৃহীত

পশ্চিমবঙ্গের সবকটি জেলার সেরা পর্যটন কেন্দ্রগুলি একঝলকে:দার্জিলিংঃ দার্জিলিং হল এই রাজ্যের সর্বপ্রধান পর্যটন কেন্দ্র ও শ...
03/08/2024

পশ্চিমবঙ্গের সবকটি জেলার সেরা পর্যটন কেন্দ্রগুলি একঝলকে:

দার্জিলিংঃ দার্জিলিং হল এই রাজ্যের সর্বপ্রধান পর্যটন কেন্দ্র ও শৈল শহর, হিমালয় পর্বত ও কাঞ্চনজঙ্ঘার প্রাকৃতিক ও নৈসর্গিক দৃশ্য , অসংখ্য ঝোরা , আরামদায়ক জলবায়ু , বাতাসিয়া লুপ , টয় ট্রেন , টি গার্ডেন , টাইগার হিল , রক গার্ডেন , চিড়িয়াখানা , রোপওয়ে ইত্যাদি দ্রষ্টব্য স্থান।

কার্শিয়াংঃ একটি শৈল শহর , অর্কিড , কাঞ্চনজঙ্ঘা।
মিরিকঃ শৈল শহর , উপত্যকার জন্যে বিখ্যাত।
ঘুমঃ বিশ্বের সর্বোচ্চ রেল স্টেশন

পেডংঃ এর অর্থ- ফার গাছের দেশ, কাঞ্চনজঙ্ঘা।
কলিংপঙঃ কলিংপঙ - শৈল শহর , চা বাগান , বৌদ্ধ স্তূপ ।
এছাড়া আছে সান্দাকফু , ফালুট , মংপু , লাভা , লোলেগাঁও, পেসক, তাকদা, তিনচুলে।

জলপাইগুড়িঃ গরুমারা , চাপরামারী ( জাতীয় উদ্যান , হাতি ), চালসা , লাটাগুড়ি , মূর্তি , ডুয়ার্স ( অভয়ারণ্য , চা বাগিচা )।

আলিপুরদুয়ারঃ জলদাপাড়া , হাসিমারা ( অভয়ারণ্য , এক শৃঙ্গ গণ্ডার ), বক্সা , জয়ন্তী ( পাহাড় , চুনাপাথরের গুহা ,ব্যাঘ্র প্রকল্প )।

কোচবিহারঃ কোচবিহার ( রাজবাড়ী , রসিক বিল পাখিরালয় , মদন মোহন মন্দির ,রাস মেলা ) ।

উত্তর দিনাজপুরঃ কুলিক ( এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম পাখিরালয় ) ।

দক্ষিণ দিনাজপুরঃ বালুরঘাট ( মহিপাল দীঘি , তপন দীঘি ), বান গড় ( স্থাপত্য কলা )।

মালদহঃ গৌড় , ইংরেজ বাজার ( আদিনা , কুতুবসাহি , একলাখি মসজিদ , ফিরোজ মিনার ) ।

মুর্শিদাবাদঃ মুর্শিদাবাদ - ঐতিহাসিক হাজার দুয়ারী , ইমামবাড়া, মতিঝিল , কাটরা মসজিদ , খোশবাগ ) । কর্ণসুবর্ণ ( বৌদ্ধ বিহার )। ফারাক্কা ( ব্যারেজ )। কাসিমবাজার ( রাজবাড়ি )। সৈয়দাবাদ ( আর্মেনিয়ান গির্জা )। বহরমপুর , জিয়াগঞ্জ।

বীরভূমঃ শান্তিনিকেতন ( কবিগুরুর পাঠভবন )। ম্যাসেঞ্জার , তিলপাড়া ( জলাধার )। দুবরাজপুর ( মামা ভাগ্নে পাহাড় )। বক্রেশ্বর (উষ্ণ প্রস্রবণ )। তারাপীঠ ( কালী মন্দির )। কেঁদুলি ( কবি জয়দেবের জন্মস্থান )। নানুর ( কবি চন্ডীদাসের জন্মস্থান )।

পূর্ব বর্ধমানঃ বর্ধমান ( রাজবাড়ি , কৃষ্ণ সায়র )। কাটোয়া ( পাণ্ডু রাজার ঢিবি )।

পশ্চিম বর্ধমানঃ দুর্গাপুর ( ব্যারেজ , স্টিল প্লান্ট )। মাইথন ( জলাধার )। আসানসোল ( শিল্প )। রানীগঞ্জ ( কয়লাখনি )। চুরুলিয়া কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্মস্থান।

হুগলিঃ কামারপুকুর ( রামকৃষ্ণ দেবের জন্মস্থান )। তারকেশ্বর ( বাবা তারকনাথের মন্দির )। ব্যান্ডেল ( চার্চ )। হুগলি ( ইমামবাড়া )। ফুরফুরা শরিফ ( মসজিদ )। চন্দননগর ( ফরাসী কলোনি )। শ্রীরামপুর ( রাধাবল্লভের মন্দির )। বাঁশবেড়িয়া , সবুজদীপ , চুঁচুড়া । খানাকুলের রাধানগরে রাজা রামমোহন রায়ের জন্ম ভিটে।

পুরুলিয়াঃ অযোধ্যা , বাগমুন্ডি , পাহাড় , ঝর্না , জঙ্গল । পুরুলিয়া ( সাহেব বাঁধ )। পাঞ্চেত ( জলাধার )।

বাঁকুড়াঃ বিষ্ণুপুর ( টেরাকোটা কাজ , মদনমোহন মন্দির , রাসমঞ্চ )। মুকুটমণিপুর ( জলাধার )।শুশুনিয়া , বিহারীনাথ ( পাহাড় )। জয়রাম বাটি ( সারদা দেবীর জন্মস্থান )। ঝিলিমিলি , রানিবাঁধ ( অরণ্য )। বাঁকুড়া ( টেরাকোটা , ডোকরার কাজ )। জয়পুর ফরেস্ট।

পশ্চিম মেদিনীপুরঃ গনগনি। মেদিনীপুর ( জোড়া মসজিদ )। খড়গপুর ( রেল শহর )। বীরসিংহ ( বিদ্যাসাগরের জন্মস্থান )।

ঝাড়গ্রামঃ ঝাড়গ্রাম ( রাজবাড়ি )। লোধাশুলি , হাতিবাড়ি, আরাবাড়ি ( জঙ্গল )। বেলপাহাড়ি ( পাহাড় )।

পূর্ব মেদিনীপুরঃ দীঘা , মন্দারমনি , শংকরপুর , তাজপুর ( সমুদ্র সৈকত)। তমলুক ( বর্গভীমা মন্দির )। মহিষাদল ( রাজবাড়ি )।

নদিয়াঃ নবদ্বীপ ( চৈতন্যদেবের জন্মস্থান )। মায়াপুর ( ইসকনের চন্দ্রোদয় মন্দির )। কৃষ্ণনগর ( রাজবাড়ি )। ফুলিয়া ( কবি কৃত্তিবাসের জন্মস্থান )। পলাশী ( ঐতিহাসিক যুদ্ধক্ষেত্র )। বেথুয়াডহরি (অভয়ারণ্য)। শান্তিপুর , কল্যাণী । কল্যাণী সতীমার মেলা। মদনপুর বিরোহি রোডে মদন গোপালের মন্দির। কল্যাণী কুলিয়া পাঠের মেলা

উত্তর 24 পরগনাঃ দক্ষিণেশ্বর ( কালী মন্দির )। ব্যারাকপুর ( গান্ধী ঘাট , মঙ্গলপান্ডের স্মৃতি সৌধ )। চন্দ্রকেতুগড় ( প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন )। হালিশহর ( রামপ্রসাদের জন্মস্থান , নিগমানন্দ আশ্রম )। নৈহাটি ( বঙ্কিমচন্দ্রের জন্মস্থান ), পারমাদান অভয়ারণ্য ।উত্তর চব্বিশ পরগনার টাকী, চাকলা ধাম, পেট্রাপোল সীমান্ত, হাসনাবাদ, বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়ি, চারুলিয়ায় দীনবন্ধু মিত্রের বাড়ি, নৈহাটির বড়ো মা,

দক্ষিণ 24 পরগনাঃ সুন্দরবন ( ম্যানগ্রোভ অরণ্য , জাতীয় উদ্যান , ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট , সজনেখালি-পাখিরালয় , ভগবতীপুর-কুমির প্রকল্প , নেতাধোপানি- বাঘপ্রকল্প , কলস দ্বীপ , কাকদ্বীপ , পিয়ালি )। বকখালি ( সমুদ্র সৈকত )। গঙ্গাসাগর ( কপিল মুনির আশ্রম )। ঘুটিয়ারি শরিফ ( মসজিদ )। ডায়মন্ড হারবার ।

হাওড়া : বেলুড় ( মঠ )। শিবপুর ( বোটানিক্যাল গার্ডেন )। হাওড়া ( বিশ্বের বৃহত্তম রেল স্টেশন , রবীন্দ্র সেতু , বিদ্যাসাগর সেতু )। গড়চুমুক ( হরিণ প্রকল্প )। আমতা ( মেলাই চন্ডী মন্দির )। গাদিয়াড়া , পানিত্রাস , মাকরদহ , কাসুন্দিয়া।

কলকাতাঃ কলকাতা ( ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল , জাদুঘর , জাতীয় গ্রন্থাগার , বিড়লা প্ল্যানেটোরিয়াম , সায়েন্স সিটি , চিড়িয়াখানা , ঠাকুরবাড়ি , কালীঘাট মন্দির , বিড়লা মন্দির , রবীন্দ্র সরোবর , নিক্কো পার্ক , ইডেন গার্ডেন )।

সংগৃহীত

ইউরোপের একটি দেশ যেখানে এই দৃশ্য অহরহ দেখতে পাবেন ।একটি রেস্তোরা। ঐ রেস্তোরার ক্যাশ কাউন্টারে এক ভদ্রমহিলা এলেন আর বল...
01/08/2024

ইউরোপের একটি দেশ যেখানে এই দৃশ্য অহরহ দেখতে পাবেন ।

একটি রেস্তোরা। ঐ রেস্তোরার ক্যাশ কাউন্টারে এক ভদ্রমহিলা এলেন আর বললেন ৫ টা কফি আর একটা সাসপেনশন। তারপর উনি পাঁচটি কফির বিল মেটালেন আর চার কাপ কফি নিয়ে চলে গেলেন।

কিছুক্ষণ পরে এক ভদ্রলোক এলেন আর অর্ডার করলেন দুটো লাঞ্চ প্যাক করুন আর দুটো সাসপেনশন রাখুন। উনি চারটে লাঞ্চের বিল মেটালেন আর দুটো লাঞ্চ প্যাকেট নিয়ে চলে গেলেন।

তার কিছুক্ষণ পর আরো একজন এলেন। অর্ডার করলেন দশটা কফি ছটা সাসপেনশন। উনি দশটা কফির পেমেন্ট করলেন আর চারটে কফি নিয়ে গেলেন।

এভাবেই একের পর এক চলতে লাগলো। বেশ কিছুক্ষণ পরে একজন বৃদ্ধ ব্যক্তি জর্জর অবস্থায় কাউন্টারে গিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন কোনো সাসপেনশন কফি আছে ?

কাউন্টার থেকে জানানো হলো অবশ্যই আছে এবং এক কাপ গরম কফি ওনাকে দেওয়া হলো।
তারও অল্প কিছুক্ষণ পরে এক দাড়িওয়ালা ভদ্রলোক ভিতরে এসে জিজ্ঞাসা করলেন আজ কি কোনো লাঞ্চ সাসপেনশনে রাখা আছে ? কাউন্টার থেকে যথারীতি সম্মতি জানিয়ে তাকে গরম খাবারের একটি পার্সেল আর এক বোতল জল দেওয়া হলো।

এই ব্যাপারটা সারাদিন চলছে তো চলছেই। কিছু মানুষ নিজেদের পকেট থেকে নিজেদের অর্জিত রোজগার থেকে কিছু অজানা মানুষের খাওয়ার জন্যে পেমেন্ট করছেন আর কিছু গরীব দুস্থ মানুষ বিনা পেমেন্টে নিশ্চিন্তে খাওয়া দাওয়া করছেন। দিনভর চলছে এই কান্ড।

অথচ কেউ জানেনা কারোরই পরিচয়। না দাতা জানে গ্রহীতার পরিচয় না গ্রহীতা জানে দাতার পরিচয়।

প্রয়োজন নেই পরিচয় জানার,
প্রয়োজন নেই নিজের নাম জাহির করার।
কিন্ত প্রয়োজন আছে কিছু অভুক্ত মানুষের মুখে অন্ন তুলে দেবার এবং সেটা একেবারেই গোপনে।

মানবিকতার এই চরম শিখরে পৌঁছনো দেশটির নাম "নরওয়ে", এবং নরওয়ের দেখাদেখি এই পরম্পরা ছড়িয়ে পড়ছে ইউরোপের অন্যান্য দেশেও!!

লেখা ও ছবি : (সংগৃহীত)

  ইকোটোরিয়াল গুয়েনা দেশটার নাম শুনেছেন ?  সেন্ট্রাল আফ্রিকার ওয়েস্ট কোস্টে ছোট্ট একটি দেশ। স্পেনের এক সতেরো বছরের বালক, ...
06/07/2024


ইকোটোরিয়াল গুয়েনা দেশটার নাম শুনেছেন ? সেন্ট্রাল আফ্রিকার ওয়েস্ট কোস্টে ছোট্ট একটি দেশ। স্পেনের এক সতেরো বছরের বালক, ফুটবল ওয়ার্ল্ডে হৈচৈ ফেলে দিয়েছে। ছেলেটির নাম লেমিনে ইয়ামল।

এই ছেলেটির জন্ম স্পেনে কিন্তু ওর মা ইকোটোরিয়াল গুয়েনা-র আর বাবা মরোক্কোর। ছেলেটির এমন ফুটবল প্রতিভা যে মাত্র ১৬+ বয়েসে সে স্পেনের জাতীয় দলে জায়গা করে নিয়েছে এবং আবির্ভাবেই ইউরো কাপ মাতিয়ে দিয়েছে। এ যেন এক অভিমন্যু যে কুরুক্ষেত্রে চক্রব্যূহ ভেদ করে ঢুকে পড়েছে, যার যুদ্ধ দেখে ভীষ্ম, দ্রোণের মতো তাবড় ফুটবল কোচেরাও বলছেন "ঠিক যেন অর্জুন !"

ইউরোপের খবরে প্রকাশ, প্যারিসের সাঁ-জা ক্লাব নাকি এই বাচ্চা প্লেয়ারটিকে পেতে ঝাঁপিয়েছে এবং তারা নাকি ওর জন্য ২২৫ মিলিয়ন ইউরো (ভারতীয় টাকায় ২০০০ কোটি টাকারও বেশি) দিতে রাজি - এতো টাকা তারা নেইমারের জন্যেও দেয়নি ! কিন্তু তার থেকেও আরো আশ্চর্যের খবরটি প্রকাশ করেছে একটি জার্মান খবরের কাগজ - বিল্ড। খবরটি হলো এই প্লেয়ারটিকে নিয়ে স্পেনের ন্যাশনাল কোচ ডেলা ফন্টে বড়োই বিপদে পড়েছেন। তার কারণ হলো জার্মান লেবার ল !

জার্মান লেবার ল অনুযায়ী কোনো নাবালক বা নাবালিকাকে রাত ৮ টার পরে কাজ করানো যায় না। প্রফেশনাল অ্যাথেলিটদের জন্য কিছুটা ছাড় দিয়ে সেটা নাকি রাত ১০ টা। ল-টি জার্মানিতে এতটাই স্ট্রিক্টলি এনফোর্সড যে এর ভায়োলেশন যিনি করবেন তার বা তাদের জেল যাত্রা সুনিশ্চিত !

স্পেন-ইতালি ম্যাচে দুর্দান্ত খেলছিলেন ইয়ামল। কিন্তু রাত দশটা বেজে যাবার আগেই, স্প্যানিশ কোচ ওকে তুলে নিতে বাধ্য হন - নয়তো জার্মান অথরিটি হয়তো কোচ ডেলা ফন্টেকেই জেলে ভরতো ! ফুটবল খেলাটাও লেবার ল-এর মধ্যেই পড়ে কিনা ! কোচ ডেলা ফন্টের এখন সবচেয়ে মাথাব্যথা ম্যাচের কতটা সময় উনি ইয়ামলকে খেলাতে পারবেন !
‎‎
আর আমাদের আশেপাশে !
শিশুশ্রম নিয়ে অনেক আইন থাকলেও তার এনফোর্সমেন্ট নিয়ে আমরা সম্পূর্ন উদাসীন। তাই রাত সাড়ে এগারোটায় কোনো ছোটু বা ছুটকি নামের নাবালক বা নাবালিকাকে চায়ের দোকানে এঁটো বাসন মাজতে দেখলে আমাদের কিছুই মনে হয় না।

এই ছোটু বা ছুটকিরা কোনোদিন জানতেও পারবে না তাদের বয়েসী একটি ছেলে পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী ফুটবলার হতে চলেছে যার কাজের সময় নিয়ে একটি দেশের আইন, স্পেনের জাতীয় ফুটবল দলের অফিসিয়ালদের রাতের ঘুম কেড়ে নিয়েছে !
Edited..
সংগৃহীত
‎--- © আশাভরী সেন

01/07/2024

National Doctor's Day ,
Is celebrated on the 1st of July in India every year . This day honours doctors across the country for their relentless service throughout the year .
In India , Doctor's Day is celebrated to honour the legendary Dr. Bidhan chandra Roy , who was also the 2nd chief Minister of our state West Bengal . 💖
Humble tribute to the health workers .
's_Day_2024



Address

Kolkata

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rajesh Baidya posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Rajesh Baidya:

Share