Namoskar Kolkata

যে প্রশ্নগুলোর উত্তর কোনোদিন মিলবে না....১. সীমান্তের ভিতরে ত্রিস্তরীয় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা বেষ্টনী ভেদ করে নিরীহ পর্যটক...
23/04/2025

যে প্রশ্নগুলোর উত্তর কোনোদিন মিলবে না....

১. সীমান্তের ভিতরে ত্রিস্তরীয় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা বেষ্টনী ভেদ করে নিরীহ পর্যটকদের ওপর এতবড় হামলা হলো কী করে?? আর‌ জঙ্গিরা যদি ধর্ম জিজ্ঞেস করে করে মারছিলো তো নিশ্চিতভাবেই কিছুটা সময় লাগছিলো তাতে, ঐ সময়টুকু পাওয়া সত্ত্বেও নিরাপত্তা রক্ষীরা পৌঁছাতে পারলো না কেনো ওরকম একটা গুরুত্বপূর্ণ জায়গায়??

২. এন আই এর কাজটা কী?? শুধু বিরোধী দল শাসিত রাজ্যে ঘুরে ঘুরে বিরোধী নেতাদের ফাঁসানো??

৩. মনিপুরে প্রায় দুবছর ধরে জাতি দাঙ্গা চলছে, কাশ্মীরে জঙ্গিরা নিরীহ পর্যটকদের প্রায় বিনা বাধায় গুলি করে মারছে, আর দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ব্যাস্ত বাংলা দখলের কৌশলে। ঘটনা ঘটলেই তারপর কড়া হওয়ার নিস্ফলা আক্রোশ আর কতদিন??

৪. ওয়াকফ আইন নিয়ে সারা দেশ যখন উত্তাল তখন কীভাবে একটি সেনসেটিভ রাজ্যে যেখানে উগ্র জঙ্গিদের আক্রমনের সম্ভাবনা সবসময় বেশি সেখানে এভাবে পর্যটকদের নিরাপত্তা নিয়ে ছিনিমিনি খেলা হলো কোন স্বার্থে??

৫. মিলিটারি ইন্টিলিজেন্স, প্যারা মিলিটারি ইন্টিলিজেন্স সারা বছর এক্টিভ থাকে সীমান্তবর্তী কাশ্মীরে, সব একসাথে ফেল হলো কীভাবে??

আপাতত পঁচিশ জন নিরীহ পর্যটকের অকালে মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে, পরবর্তীতে এই সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। ছাপান্ন ইঞ্চি, জাতীয়তাবাদ,জঙ্গীদের হুমকি, পাকিস্তানকে হুমকি , গুড়িয়ে দেওয়ার কথা, সব এরপর একে একে আসবে, কিন্তু পুলওয়ামার মতন‌ এবারেও এসব প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে না। গোদী মিডিয়ার সাহস হবে না এইসব প্রশ্ন তোলার।

নতুন করে জিআই স্বীকৃতি পেল নলেন গুড়ের সন্দেশ ও বারুইপুরের পেয়ারা  জিআই স্বীকৃতি পেলে স্বাভাবিক কারণেই বিশ্ববাজারে তার ...
12/04/2025

নতুন করে জিআই স্বীকৃতি পেল নলেন গুড়ের সন্দেশ ও বারুইপুরের পেয়ারা

জিআই স্বীকৃতি পেলে স্বাভাবিক কারণেই বিশ্ববাজারে তার মূল্য বেড়ে যায়। দক্ষিণ ২৪ পরগনার মধু ও জয়নগরের মোয়া আগেই জিআই স্বীকৃতি পেয়েছিল। এবার নতুন করে নলেন গুরের সন্দেশ ও বারুইপুরের পেয়ারা। নলেন গুড়ের সন্দেশ বাংলার অন্যতম জনপ্রিয় মিষ্টি, যা শীতকালে বিশেষভাবে জনপ্রিয়। এর পাশাপাশি বারুইপুরের পেয়ারা অতুলনীয় এবং পুষ্টিগুণে ভরপুর। এই স্বীকৃতির ফলে বাংলার মিষ্টি ও কৃষিজাত পণ্যের আন্তর্জাতিক বিপণন ও মান বৃদ্ধি পাবে। রাজ্য সরকারও বাংলার নিজস্ব পণ্যের স্বীকৃতি ও প্রসারে বিশেষ উদ্যোগ নিচ্ছে। মিষ্টান্ন থেকে শুরু করে কৃষিজাত পণ্য জিআই তকমায় এগিয়ে রাজ্য। একই জেলায় চারটি জিআই তকমা। সব মিলিয়ে রাজ্যে মোট ৩৫টি পণ্যের ঝুলিতে এল এই বিশেষ স্বীকৃতি। ইতিমধ্যেই বারুইপুরের পেয়ারা দেশ-বিদেশে রফতানির ফলে যথেষ্ট খ্যাতি অর্জন করেছে।

জিআই তকমা পেলে এই পেয়ারার চাহিদা যে আরও বাড়বে এবং পেয়ারা চাষের সঙ্গে যুক্ত চাষিরা ভাল দাম পাবে বলে আশা করা হচ্ছে। দক্ষিণ ২৪ পরগনার নরেন্দ্রপুর স্টেট এগ্রিকালচার ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড এক্সটেনশন ইনস্টিটিউট, কৃষি পণ্যের বিভাগে এই পণ্যের আবেদন করে তারা। বারুইপুর ফেমাস প্রসিডিওর কোম্পানির তরফ থেকে বারুইপুর পেয়ারার আবেদন করা হয়েছিল। মিষ্টি উদ্যোগ সংগঠনের তরফে জন্য আবেদন জানানো হয়। তা স্বীকৃতি মেলে। শীত মানেই নলেন গুড়, আর নলেন গুড় মানেই তার লালচে আভার, মুখে মিলিয়ে যাওয়া সন্দেশ। এর আগেই সব সন্দেহের অবকাশ দূর করে ২০১৭-তে বাংলার রসগোল্লা ছিনিয়ে নিয়ে এসেছে জিআই ট্যাগ।

ইন্ডিয়ান আইডল জিতে বাড়িতে ফিরলেন নিমতার মানসী  উদ্বেলিত মানসীর পরিবার, সমস্ত নিমতা সহ সমস্ত বাঙালি সমাজ। এই স্বীকৃতিতে...
08/04/2025

ইন্ডিয়ান আইডল জিতে বাড়িতে ফিরলেন নিমতার মানসী

উদ্বেলিত মানসীর পরিবার, সমস্ত নিমতা সহ সমস্ত বাঙালি সমাজ। এই স্বীকৃতিতে মানসী চূড়ান্ত খুশি। ইতিমধ্যেই দেশের মধ্যে ১৫ তম সংগীতের রিয়ালিটি শো ইন্ডিয়ান আইডলে, বাংলার মেয়ে মানসী ঘোষ জয় করেছেন সেরার খেতাব। বাংলার এই মেয়ে বাড়ি ফিরতেই যেন এখন উৎসবের মেজাজ নিমতায়। পরিবার থেকে পাড়া-প্রতিবেশী ঘরের মেয়ের এমন সাফল্যে যেন আজ উচ্ছ্বসিত। বাংলার মেয়ে হিসেবে প্রথমবার ট্রফি নিয়ে আসতে পেরেই যেন সবচেয়ে বেশি খুশি মানসী নিজেও। তবে স্বপ্ন সফল হবে সেদিন, যেদিন অরিজিৎ সিং এর সঙ্গেই করতে পারবেন ডুয়েট। এই স্বপ্ন কে ছুঁতেই এখন চালিয়ে যাচ্ছেন চেষ্টা। ইন্ডিয়ান আইডলে প্রথম হয়ে বাড়ি ফিরতেই মা এর হাতের চিংড়ি কাতলা খেয়ে যেন পরিপূর্ণ তৃপ্তি মিলেছে। তবে মা-র হাতের মাটন কষা সবথেকে প্রিয় মেনু মানসীর। মা-বাবার ইচ্ছেতেই চার বছর বয়স থেকেই শুরু গান শেখার।

তবে দীর্ঘ কুড়ি বছরের সেই সাধনার ফল যেন মিলল এক রাতেই। ছোটবেলা থেকেই শিখতে শিখতেই গানের প্রতি যেন জন্মেছে ভালোবাসা। ১৩ বছর বয়সে প্রথম স্টেজ শো করেন তিনি। আর সেই থেকেই স্টেজ শো করে রোজগার শুরু পরিবারের পাশে দাঁড়াতে। সেই সঙ্গে মানসী সমানতালে চালিয়ে গিয়েছে পড়াশোনাও। দমদমের ক্রাইস চর্চা হাইস্কুল থেকে পাশ করে ইংরেজীতে অনার্স নিয়ে শিয়ালদহ সুরেন্দ্রনাথ কলেজ থেকে গ্রাজুয়েশন করেন ২০২১ সালে। ওই বছরই সুপার সিঙ্গারে অংশগ্রহণ করে দ্বিতীয় হয় মানসী। সেখানেই থেমে না গিয়ে, বরং নিজেকে আরও তৈরি করে ইন্ডিয়ান আইডলে অডিশন দেয় সে। বাকিটা ইতিহাস। বাংলার গর্বের মেয়ে মানসী। আমাদের অভিনন্দন মানসীর প্রতি।

পূজাপার্বন দেবীর 'শ্মশানকালী' রূপকে সাধারণত বাড়িতে পুজো করা হয় না কেন?    শ্মশান কালী দশমহাবিদ্যার প্রথম বিদ্যা কালী বা ...
04/04/2025

পূজাপার্বন

দেবীর 'শ্মশানকালী' রূপকে সাধারণত বাড়িতে পুজো করা হয় না কেন?

শ্মশান কালী দশমহাবিদ্যার প্রথম বিদ্যা কালী বা কালিকার এক রূপ। শাস্ত্র মতে দেবী কালিকা ব্রহ্মময়ী। তিনি নিরাকার ও সাকারও উভয় রূপেই অবস্থান করেন। কালী বিষয়ক আলোচনা ও পূজার আচার বা বিদ্যাকে মহাবিদ্যা বলা হয়। মা কালীর ধ্যান বর্ণিত স্থূল রূপ একটি রূপক মাত্র। শ্মশান কালীর ধ্যানবর্ণিত রূপ হল এই প্রকাশ, ‘‌এই দেবী অঞ্জন পর্বতের ন্যায় কৃষ্ণবর্ণ শুস্ক শরীরবিশিষ্টা। রক্তিমাভ চক্ষু বিশিষ্টা। এঁর কেশ আলুলায়িত। এই দেবীর ডান হাতে সদ্য ছিন্ন নরমুণ্ড ও বাম হাতে আসবপূর্ণ নরমুণ্ড নির্মিত পানপাত্র। দেবী সর্বদা ক্ষুৎ পিপাসান্বিত ও শবরূপী সদাশিবের উপর দন্ডায়মানা। কপালে অর্ধচন্দ্র শোভিতা।’‌কিন্তু এই পুজো করার নানারকম আচার আছে। সাধারণত বাড়িতে যে কালী পুজো করা হয়, তাঁকে বলা হয় রক্ষা কালী বা শ্যামা কালী। সাধারণত বাড়িতে শ্মশান কালী পুজো করা উচিত না। শ্মশানেই শ্মশানেই এই কালীর রূপ পুজো করা উচিত।

এই শ্মশান কালীর পূজা তান্ত্রিকগণ মৎস ,মাংস আর মদ্য উপাচার দ্বারা পূজা করে থাকেন। শ্মশান কালীর পূজায় অন্যান্য সবকিছু দক্ষিণা কালিকা পূজার অনুরূপ। পূজা যন্ত্রে সামান্য কিছু প্রভেদ বর্তমান।বীজমন্ত্র দক্ষিণা কালিকার মন্ত্র হতে ভিন্ন। তবে মা কালীর মূল বীজ যে কোন রূপভেদেও এক ও অভিন্ন। আমরা দক্ষিণাকালী, রক্ষাকালী, শ্যামাকালীর রূপ দেখে অভ্যস্ত সাধারণত পূজায়। তবে শ্মশান কালীর সাধনা করেন তন্ত্রসাধক শ্মশানবাসীরা।

রাজ্যের দোষে প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীর চকরি গেলো   একের দোষে অন্যকে শাস্তি পেতে হলো। এই নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই ...
03/04/2025

রাজ্যের দোষে প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীর চকরি গেলো

একের দোষে অন্যকে শাস্তি পেতে হলো। এই নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই ২০১৬ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়া ছিল সম্পূর্ণ প্রতিষ্ঠানিক দুর্নীতিতে ভরা। তাতে বহু প্রার্থী নেতা মন্ত্রীদের লক্ষ লক্ষ টাকা দিয়ে চাকরি কিনে নিয়েছে। প্রতিষ্ঠান আলু, পটলের মতো সেই চাকরি বিক্রি করেছে। কিন্তু এটা তো সত্য যে এরা সকলেই চাকরি কেনেন নি, কিছু যোগ্য প্রার্থীও ছিল। খাঁড়ার ঘা এসে পড়লো তাদের উপরেও। কলকাতা হাইকোর্টের রায় বহাল সুপ্রিম কোর্টে। বাতিল প্রায় ২৬ হাজার চাকরি। এই রায় দিয়েছে প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্না ও বিচারপতি সঞ্জয় কুমারের বেঞ্চ। গত বছর এপ্রিল মাসে এসএসসি-র নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ২০১৬ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়া বাতিল করার নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি দেবাংশু বসাক ও বিচারপতি মহম্মদ সব্বর রশিদির ডিভিশন বেঞ্চ। গ্রুপ সি, গ্রুপ ডি, নবম-দশম, একাদশ-দ্বাদশের সমস্ত নিয়োগ, অর্থাৎ ২০১৬ সালের পুরো প্যানেল বাতিল করে দিয়েছিল হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। চাকরি যায় ২৫ হাজার ৭৫৩ জন শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীর। সেই রায়ই বহাল রইল সুপ্রিম কোর্টে। দেশের যখন 'অরাজক' পরিস্থিতি হয়, তখন এমনই হয়। তারা জমিজমা বিক্রি করে টাকা দিলো তাদের সঙ্গে সঙ্গে কয়েক হাজার যোগ্য প্রার্থীর জীবন শেষ হয়ে গেলো কিন্তু যারা চাকরি বিক্রি করলো তারা দিব্যি বিদেশি গাড়ি চড়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এটাই ভাগ্যের পরিহাস।

এ দিন প্রধান বিচারপতি সঞ্জীব খান্নার পর্যবেক্ষণ, নিয়োগে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে। যোগ্য-অযোগ্যদের বাছাই করা সম্ভব নয়। যাঁরা দোষী নন, তাঁরা নতুন করে চাকরির জন্য আবেদন করতে পারবেন বলেও জানিয়েছে সর্বোচ্চ আদালত। সুপ্রিম কোর্টের রায় অনুযায়ী, যাঁদের চাকরি বাতিল করা হলো, তাঁদের বেতন ফেরত দিতে হবে। এই মামলার তদন্ত চালিয়ে যাবে সিবিআই। যাঁরা আগে অন্য সরকারি চাকরি পেয়েছিলেন এবং তা ছেড়ে এসএসসির চাকরিতে যোগ দিয়েছিলেন, তাঁরা পুরনো দপ্তরে ফিরে যেতে পারবেন। তিন মাসের মধ্যে তাঁদের স্থানান্তরের আবেদন করতে হবে। এই নির্দেশের পরে যে শূন্যপদগুলি তৈরি হলো সেগুলিতে আগামী ৩ মাসের মধ্যে নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ করে ফেলতে হবে, সুপ্রিম নির্দেশ এমনটাই। প্রশ্ন উঠেছে, স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী এদের পক্ষ নিয়ে বলেছিলেন, একজনেরও চাকরি খেতে দেবো না। সেই মুখ্যমন্ত্রী এখন নীরব কেন?

ওয়াকফ বিল অসাংবিধানিক - কল্যাণ   আগেই বোঝা গিয়েছিল বুধবার ওয়াকফ বিল নিয়ে উত্তাল হবে সংসদ। হয়েছেও তাই। ওয়াকফ বিলের ব্যাখ্...
03/04/2025

ওয়াকফ বিল অসাংবিধানিক - কল্যাণ

আগেই বোঝা গিয়েছিল বুধবার ওয়াকফ বিল নিয়ে উত্তাল হবে সংসদ। হয়েছেও তাই। ওয়াকফ বিলের ব্যাখ্যা দিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। আর তখনই বিরোধী বেঞ্চ উত্তাল হয়ে ওঠে। আসন ছেড়ে উঠে চিৎকার করতে দেখা যায় তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কেও। সেই সময় বক্তব্য থামিয়ে বাংলার সাংসদদের বার্তা দিলেন অমিত শাহ। তৃণমূল সাংসদদের দিকে তাকিয়ে এদিন শাহ বলেন, “দাদাদের টেনশনটা বুঝতে পারছি। বাংলার মুসলিমরাও শুনছে। টেনশন হওয়াই স্বাভাবিক।” এদিন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ব্যাখ্যা করেন, ওয়াকফ বিলে আসলে মুসলিমদের উন্নয়নের কথাই ভাবা হয়েছে, তাঁদের টাকা যাতে চুরি না হয়ে যায়, ওয়াকফের জমি যাতে বিক্রি না হয়, সেই কারণেই এই বিল আনা হয়েছে।

অমিত শাহ বলেন, “বিরোধীরা শুধু তোষণের জন্য বিরোধিতা করছেন। কিন্তু তাতে কোনও লাভ নেই। চার বছরে মুসলিমরা ঠিক বুঝে যাবেন যে ওয়াকফ বিলটা তাঁদের জন্যই।” বাংলার সাংসদদেরও সেই বার্তাই দেন তিনি। তাঁর এই বক্তব্যের মাঝে দ্বিতীয়বার যখন হট্টগোল শুরু হয়, তখন অমিত শাহ ফের বাংলার সাংসদদের বলেন, “বুঝতে পারছি, ২০২৬-এর (বিধানসভা ভোট) জন্যই ওঁরা ভয় পাচ্ছেন। এরপর তৃণমূল সাংসদদের দিকে তাকিয়ে বলেন, বাংলায় গিয়ে বুক ঠুকে বলব, বেশি আসন আমরাই পাব।” এদিন বিলের বিরোধিতা করে কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্য়ায় বলেন, “ওয়াকফ সম্পত্তি মুসলিমদের ধর্মীয় অধিকার। সংশোধনী বিলে রাজ্যের ক্ষমতাও খর্ব করা হয়েছে। এই বিল অসাংবিধানিক।”

পূর্ব বর্ধমান বয়স ২বছর হয় নি, অনর্গল গায়ত্রীমন্ত্র বলে সবাইকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে   পূর্ব বর্ধমানের কাটোয়া শহরের কলেজ মাঠ...
01/04/2025

পূর্ব বর্ধমান

বয়স ২বছর হয় নি, অনর্গল গায়ত্রীমন্ত্র বলে সবাইকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে

পূর্ব বর্ধমানের কাটোয়া শহরের কলেজ মাঠ এলাকার বাসিন্দা মানস চক্রবর্তী ও কীর্তি পাটোয়ারী চক্রবর্তী। আর তাদের একমাত্র সন্তান হল ময়ুখ চক্রবর্তী। ময়ুখের বর্তমান বয়স সবে মাত্র দু-বছর থেকে সামান্য কম। এখনও ঠিকমত কথা বলতে পারে না। তবে কথা না বলতে পারলেও একেবারে ঝরঝর করে মুখস্ত বলছে গায়ত্রী মন্ত্র। হ্যাঁ শুনতে অবাক লাগলেও আদতে এটাই সত্যি। এই বয়সে এভাবে গায়ত্রী মন্ত্র উচ্চারণের এহেন দৃশ্য সত্যিই বেশ প্রশংসনীয়। এই কর্মকাণ্ডের জন্য সম্প্রতি ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডসেও নাম নথিভুক্ত হয়েছে ছোট্ট ময়ুখ চক্রবর্তীর।

ময়ুখের বাবা মানস চক্রবর্তী বলেন, “এই বয়সে ও গায়ত্রী মন্ত্র, বাংলা থেকে ইংরেজি ট্রান্সলেট, সপ্তাহের নাম, ঋতুর নাম, ন্যাশনাল সিম্বল-সহ আরও বিভিন্ন কিছু ও বলেছে। এগুলো বলার জন্য ইন্ডিয়া বুক অফ রেকর্ডস এ ওর নাম নথিভুক্ত হয়েছে। ওর এই সাফল্যে আমরা খুবই গর্বিত।” ময়ুখের জন্য তাঁর বাড়িতে আলাদা ব্যবস্থাও রয়েছে। ঘরের মধ্যে দেওয়াল জুড়ে টাঙানো রয়েছে বিভিন্ন আলফাবেটের লিস্ট, প্রাণীদের ছবি, আকার আকৃতির থেকে শুরু করে পাখিদের ছবি সহ আরও অনেক কিছু। সেইসব দেখে খুব সহজেই সব বলতে পারে ময়ুখ। ময়ুখের মা কীর্তি দেবী তিনি নিজেই সবথেকে বেশি সময় দেন ছেলের পিছনে।

কাঁথি সমবায় ব্যাংক নির্বাচনে খাতা খুলতে পারলো না বিজেপি   শুভেন্দুর দুর্গে এবার বেশ বড়ো রকম ফাটল ধরলো। বিজেপির সন্ত্রাস ...
30/03/2025

কাঁথি সমবায় ব্যাংক নির্বাচনে খাতা খুলতে পারলো না বিজেপি

শুভেন্দুর দুর্গে এবার বেশ বড়ো রকম ফাটল ধরলো। বিজেপির সন্ত্রাস উড়িয়ে কাঁথিতে সমবায় ব্যাঙ্কের ভোটে বিপুল জয় পেল তৃণমূল। প্রাক্তন মন্ত্রীকে মারধর, ভোটারদের ভয় দেখিয়েও লাভ হল না, তৃণমূলের পক্ষেই যে মানুষের সমর্থন অটুট আছে তা দেখাল কঁথির এই ভোট। খাতা খুলতেই পারল না বিরোধী বিজেপি। সেই সঙ্গে ২৩ বছর টানা সভাপতি শুভেন্দু অধিকারীর জমানার অবসান ঘটল বলে দাবি রাজনৈতিক মহলের। কাঁথি কৃষি ও গ্রামোন্নয়ন সমবায় ব্যাঙ্ক অর্থাৎ কার্ড ব্যাঙ্কের ১১টি কেন্দ্রে ভোট হয় শনিবার।

৭৮টি আসনের মধ্যে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আগেই ১৮টি আসনে জয়ী হন তৃণমূল সমর্থিত প্রার্থী। বাকি ৬০ আসনে শনিবার ভোট গ্রহণ হয়। ভোট শুরুর পরেই কাঁথির জাতীয় বিদ্যালয়ে ভোট কেন্দ্রের থেকে কিছুটা দূরে তৃণমূল ও বিজেপি কর্মীদের মধ্যে ধস্তাধস্তি শুরু হয়। এদিকে এদিন কাঁথি সমবায় ব্যাঙ্কের ভোট ঘিরে রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় রামনগর কলেজ চত্বর। আক্রান্ত হন তৃণমূল বিধায়ক অখিল গিরি। অভিযোগ, সমবায় ব্যাঙ্কের ভোট কেন্দ্রে ব্যাঙ্কের পরিচয়পত্র থাকা সত্ত্বেও ভোটারদের ঢুকতে বাধা দেয় পুলিশ। তার প্রতিবাদ করতেই আক্রান্ত বলে দাবি অখিলের। এদিকে বিজেপি তৃণমূলের বিরুদ্ধে সুর চড়িয়েছে। যুব তৃণমূলের সভাপতি সুপ্রকাশ গিরি পালটা বলেন, “চোরের মায়ের বড় গলা। মানুষ নেই, জনবল নেই, ভোটার নেই। এখন পিঠ বাঁচাতে হবে। তাই শুভেন্দু অধিকারীর চ্যালারা মিথ্যে অভিযোগ করে সকাল থেকে মাঠ গরমের চেষ্টা করেছেন। হাওয়া বেরিয়ে গিয়েছে।” তবে এই বিপুল জয়ের খবরে আবির খেলা শুরু হয়ে যায়। কাঁথি সাংগঠনিক জেলা তৃণমূলের সভাপতি পীযূষকান্তি পন্ডা বলেন, “মানুষ তৃণমূলের সঙ্গে যে রয়েছে তা এই বিপুল জয় প্রমাণ করে।"

ঈদ ও রামনবমী নিয়ে কড়া প্রশাসন   মুখ্যমন্ত্রী লন্ডন সফর করে ফিরে এসেছেন কলকাতায়। সামনেই দুটো বড়ো ধৰ্মীয় উৎসব - ঈদ ও রামনব...
30/03/2025

ঈদ ও রামনবমী নিয়ে কড়া প্রশাসন

মুখ্যমন্ত্রী লন্ডন সফর করে ফিরে এসেছেন কলকাতায়। সামনেই দুটো বড়ো ধৰ্মীয় উৎসব - ঈদ ও রামনবমী। আর এখনো রাজনীতি মানেই 'ধৰ্মীয় রাজনীতি'। ফলে গত কয়েক বছরের মতো এবারও যথেষ্ট ভয়ের সম্ভাবনা আছে। বিভিন্ন এলাকায় পোস্টার লাগিয়ে হিংসা ছড়ানোর ষড়যন্ত্র চলছে। এমনকী রামনবমীতে সাম্প্রদায়িক অশান্তির ছক তৈরি করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করলেন আইজি (এডিজি), আইনশৃঙ্খলা জাভেদ শামিম এবং দক্ষিণবঙ্গের এডিজি সুপ্রতিম সরকার। একই সঙ্গে মানুষকে কোনও প্ররোচনা পা না দেওয়ার বার্তা দিলেন কলকাতা পুলিশ কমিশনারও। তিনি জানিয়েছেন, গোটা পরিস্থিতির উপর কড়া নজর রাখা হচ্ছে। বিশেষ করে সোশ্যাল মিডিয়ার ছড়ানো কোনও কিছুতে বিশ্বাস না করারও বার্তা দেওয়া হয়েছে। ইদ এবং রামনবমীর আগে উত্তপ্ত হচ্ছে বাংলা। এবার রামনবমী বিশাল বড় করে পালনের হুঁশিয়ারি দিয়েছে বঙ্গ বিজেপি। এমনকী এক কোটি মানুষ পথে নামবে বলেও বার্তা দেওয়া হয়েছে।

এই প্রেক্ষাপটে শনিবার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন আইজি (এডিজি), আইনশৃঙ্খলা জাভেদ শামিম এবং দক্ষিণবঙ্গের এডিজি সুপ্রতিম সরকার। আর সেখানেই একের পর এক বিস্ফোরক দাবি। তাঁরা বলেন, 'ইদ এবং রাম নবমীর আগে কোনও পরিকল্পনা করা হচ্ছে যাতে সম্প্রীতির পরিবেশ নষ্ট হয়'। বিভিন্ন পোস্টার লাগানো হচ্ছে। এই বিষয়ে পুলিশ সতর্ক। এমনকি একাধিক ধারায় কেসও রুজু করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পুলিশ আধিকারিকরা। আর সেই ধারাগুলি হল বিএনএসের ১৯৬(১), ২৯৯, ৩৫৩, ৩৫৩(২), ৬১(২)। তবে কার বিরুদ্ধে এই মামলা এই বিষয়ে স্পষ্ট ভাবে কিছু বলা হয়নি।

তেলেঙ্গানার যুবক একসঙ্গে বিয়ে করলেন দুই প্রেমিকাকে    এমন ঘটনা এখনও ঘটে তা ভাবলে চমকে উঠতে হয়। দুই নারীকেই মন দিয়েছেন। ভ...
30/03/2025

তেলেঙ্গানার যুবক একসঙ্গে বিয়ে করলেন দুই প্রেমিকাকে

এমন ঘটনা এখনও ঘটে তা ভাবলে চমকে উঠতে হয়। দুই নারীকেই মন দিয়েছেন। ভালোবেসেছেন দু’জনকেই। জীবনের চলার পথে কোনও একজনের হাত ছেড়ে দেওয়া সম্ভব ছিল না। তাই তো কোনও চোখ রাঙানিকে পাত্তা না দিয়ে দুই প্রেমিকাকেই বিয়ে করলেন তেলেঙ্গানার এক যুবক! একই মণ্ডপে দু’জনের হাত ধরেই ঘুরেছেন তিনি। এমনকী বিয়ের অনুষ্ঠানে কোনও খামতি রাখেননি ওই যুবক। ধুমধাম করে লোকজন ডেকে খাইয়েছেন। কার্ডে নামও ছাপিয়েছেন দুই প্রেমিকার।

জানা গিয়েছে, কুমারম ভীম আসিফাবাদ জেলার গুমনুর গ্রামের বাসিন্দা সূর্যদেব। তাঁর দাবি, তিনি একসঙ্গে ঝলকারি দেবী এবং লাল দেবী নামে দুই যুবতীর প্রেমে পড়েন। তাই দু’জনকেই বিয়ে করেছেন। স্থানীয় সূত্রে খবর, দু’জনের সঙ্গেই লিভ ইনে থাকতেন সূর্যদেব। এলাকার অনেকেই তাঁদের এই সম্পর্ক মেনে নেননি। নানা আপত্তি জানান। ঘটনা পৌঁছয় গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানের কাজে। তিনিও প্রথমে এই সম্পর্কে রাজি ছিলেন না। কিন্তু এদিকে, ঝলকারি আর লালকে একসঙ্গে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন সূর্যদেব। বিয়েতে সম্মতি জানান দুই তরুণীও। তিনজনের জেদাজেদিতে শেষে রাজি হয়ে যান গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানও।

৬৪ বছর পড়ে দ্বিতীয়বার বিবাহ দিলেন নাতি নাতনিরা   ব্যাপারটা অবাক করার মতোই ঘটনা। এর মূলে রায়েছে সেই 'প্রেম'। ঘটনা সূত্রে ...
28/03/2025

৬৪ বছর পড়ে দ্বিতীয়বার বিবাহ দিলেন নাতি নাতনিরা

ব্যাপারটা অবাক করার মতোই ঘটনা। এর মূলে রায়েছে সেই 'প্রেম'। ঘটনা সূত্রে জানা যাচ্ছে,
ছোটবেলা থেকে একে অপরকে ভালোবাসতেন গুজরাটের বাসিন্দা হর্ষ এবং মৃণু। কিন্তু সমাজের ভয়ে মুখে আনতে পারতেন না সে কথা। আন্তঃবর্ণ বিয়ের কথা ভাবাও অপরাধ ছিল সেকালে। এই অবস্থায় বাধ্য হয়ে এক সময় বাড়ি ছেড়ে পালান ওঁরা। বিয়েও করেন। সংসার পাতেন। ছেলেমেয়ে হয়। দায়িত্ববান মা-বাবার মতোই তাঁদের বড় করে তোলেন। সময় তো ম্যাজিক! এর মধ্যেই কেটে গিয়েছে ৬৪ বছর। অবশেষে সম্প্রতি দ্বিতীয়বার সমাজ স্বীকৃত বিয়ে সারলেন হর্ষ এবং মৃণু।

এবার সমাজ স্বকৃতি দিতে বাধ্য হয়। আজকের বৃদ্ধ ও বৃদ্ধাকে সুখের মুহূর্ত ফিরিয়ে দিল তাঁদের পরিবার। সন্তান ও নাতি-নাতনিরা হর্ষ ও মৃণুর ‘স্বপ্নের বিয়ে’র ব্যবস্থা করেছিল। যাঁরা ৬৪ বছর আগে ভালোবাসার টানে বাড়ি ছেড়ে পালিয়েছিলেন। জাত-বর্ণের ঊর্ধ্বে হৃদয়কে জিতিয়ে দিয়েছিলেন। তাঁদের মনে একটাই আক্ষেপ ছিল, আর পাঁচজনের মতো তাঁদেরও যদি ধুমধাম করে সামাজিক বিয়ে হত! সেই ইচ্ছেই পূর্ণ হল সাড়ে ছয় দশক পরে। এবার ধুম-ধাম করে বিবাহ-বন্ধনে আবদ্ধ হলেন বৃদ্ধ দম্পতি। স্বপ্নের সেই বিয়ের ভিডিও ভাইরাল হয়েছে ইনস্টাগ্রামে।

Address

Kolkata

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Namoskar Kolkata posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Namoskar Kolkata:

Share