Joy Bangla Sambad

  • Home
  • Joy Bangla Sambad

Joy Bangla Sambad জয় বাংলা মানে এই বাংলার গভীর আবেগ।জয় বাংলা মানে জগৎ সভায় বাংলার শ্রেষ্ঠত্বের অঙ্গীকার।জয় হোক বাংলার।
(2)

জয় বাংলা সংবাদ উপরাষ্ট্রপতি পদ থেকে ইস্তফা দিলেন জগদীপ ধনকর। হঠাৎই তিনি উপরাষ্ট্রপতি পদ থেকে ইস্তফা দিলেন। জানা গেছে শা...
21/07/2025

জয় বাংলা সংবাদ

উপরাষ্ট্রপতি পদ থেকে ইস্তফা দিলেন জগদীপ ধনকর। হঠাৎই তিনি উপরাষ্ট্রপতি পদ থেকে ইস্তফা দিলেন। জানা গেছে শারীরিকভাবে অসুস্থ থাকার জন্য , উপরাষ্ট্রপতি পদ থেকে ইস্তফা দিলেন জগদীপ ধনকর।
Joy Bangla Sambad Santanu Ray Santanu Ray Official জয় বাংলা সংবাদ Bengal News TODAY Kolkata Municipal Corporation Asansol " CITY OF BROTHERHOOD "

শ্রাবণ মাসের প্রথম সোমবারে ভগবান শিবের  দ্বাদশ জ্যোতির্লিঙ্গের দ্বিতীয় জ্যোতির্লিঙ্গ মল্লিকার্জুনের বৃত্তান্ত ও বর্ণনা ...
21/07/2025

শ্রাবণ মাসের প্রথম সোমবারে ভগবান শিবের দ্বাদশ জ্যোতির্লিঙ্গের দ্বিতীয় জ্যোতির্লিঙ্গ মল্লিকার্জুনের বৃত্তান্ত ও বর্ণনা

Joy Bangla Sambad
আজ শ্রাবণ মাসের প্রথম সোমবার। শ্রাবণ মাস ভগবান শিব ভক্তদের কাছে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ । গোটা মাস ধরে বিশেষ করে প্রত্যেক সপ্তাহের সোমবার দিন ভগবান শিবের মাথায় জল ঢালতে ভক্তদের ঢল নামে ।

বিভিন্ন জায়গায় রয়েছে ভগবান শিবের দ্বাদশ জ্যোতির্লিঙ্গ। জ্যোতির্লিঙ্গ বা জ্যোতির্লিঙ্গম্‌ বলতে দেবাদিদেব মহাদেবের বারোটি বিশেষ মন্দির ও সেই মন্দিরে প্রতিষ্ঠিত শিবলিঙ্গগুলির বর্ননা বৃত্তান্তকে বোঝায়।
দ্বাদশ জ্যোতিলিঙ্গর অন্যতম মল্লিকার্জুন!

ভগবান শিবের দ্বাদশ জ্যোতির লিঙ্গের মধ্যে মল্লিকার্জুন জ্যোতির্লিঙ্গ অন্যতম। জ্যোতিলিঙ্গ রয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশে। ভগবান শিবের দ্বাদশ জ্যোতির্লিঙ্গের
দ্বিতীয় জ্যোতির্লিঙ্গ হল মল্লিকার্জুন। অন্ধ্র প্রদেশের কৃষ্ণা নদীর তীরে শ্রী শৈলা পর্বতের সর্বোচ্চ বিন্দুতে অবস্থিত । অপর একটি নাম দক্ষিণের কৈলাস, ভারতের অন্যতম দর্শনীয় শৈব মন্দির।

শিব পুরাণ অনুযায়ী ভগবান গণেশের বিয়ে বাতিল হয়ে যাচ্ছিল। উল্লেখ্য কার্তিকেয় বড় ছিলেন, তাই তাকে প্রথমে বিয়ে করতে হবে।
উক্ত সমস্যা দেখা দেওয়ার কারণে কার্তিকেয় কৈলাস ছেড়ে ক্রাঞ্চ পর্বতে চলে যান। এরপর ভগবান গণেশের বিয়ে হয়।
ঐশ্বরিক প্রাণীরা তাকে সান্ত্বনা দিতে সেখানে পৌঁছেলে , কিন্তু তিনি প্রত্যাখ্যান করলেন। তবে
শেষ পর্যন্ত, ভগবান শিব এবং পার্বতী তাকে কৈলাসের ঘটনা সম্পর্কে অবগত করতে এসেছিলেন যে গণেশ তাকে ছাড়া বিয়ে করতে অস্বীকার করেছিলেন।

কার্তিকেয় সান্ত্বনা পেয়েছিলেন, তিনি পরিস্থিতি বুঝতে পারেন। এরপর তিনি তখন ফিরে যেতে প্রস্তুত ছিলেন।
এইভাবে, ভগবান শিব মল্লিকার্জুন নামে জ্যোতির্লিঙ্গ স্থাপন করেছিলেন।

যদি কেউ এই পাহাড়ের চূড়াটি দেখে , তাহলে তার জীবনের সমস্ত সমস্যা থেকে মুক্তি পায় এবং সমস্ত পাপ এবং জীবন, মৃত্যু চক্র থেকে মুক্তি পায়।
Santanu Ray Santanu Ray Official জয় বাংলা সংবাদ Bengal News TODAY Kolkata Municipal Corporation

"সত্যম শিবম সুন্দরম "আজ থেকে শুরু শ্রাবণ মাস,গুজরাটের সোমনাথ মন্দির ভগবান শিবের দ্বাদশ জ্যোতির্লিঙ্গের মধ্যে প্রথম ও প্র...
18/07/2025

"সত্যম শিবম সুন্দরম "
আজ থেকে শুরু শ্রাবণ মাস,

গুজরাটের সোমনাথ মন্দির ভগবান শিবের দ্বাদশ জ্যোতির্লিঙ্গের মধ্যে প্রথম ও প্রধান

জয় বাংলা সংবাদ

শিব ভক্তদের কাছে শ্রাবণ মাসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য বিশাল। শিব ভক্তরা শ্রাবণ মাস জুড়ে দেবাদিদেব মহাদেবের মাথায় নিষ্ঠা ও ভক্তি ভরে জল অর্পণ করে থাকেন।

গোটা দেশে মোট বারোটি শিবের জ্যোতির্লিঙ্গ রয়েছে। জ্যোতির্লিঙ্গ হল শিবের ১২টি বিশেষ রূপ যা পৃথক পৃথকভাবে বারোটি স্থানে প্রতিষ্ঠিত রয়েছে। ভগবান শিবের বারোটি জ্যোতির্লিঙ্গের মধ্যে অন্যতম হলো সোমনাথ মন্দির।

সোমনাথ মন্দির গুজরাটে অবস্থিত রয়েছে। এই মন্দিরে শিবের দ্বাদশ জ্যোতির্লাঙ্গের মধ্যে প্রথম জ্যোতির্লিঙ্গটি রয়েছে। সোমনাথ মন্দিরের প্রতিষ্ঠা কে করেছিলেন এই নিয়ে কিন্তু বিস্তর জল্পনা কল্পনা ও দ্বিমত রয়েছে।

বিশিষ্ট পন্ডিতদের মতে পাশাপাশি প্রচলিত ধাবণা অনুসারে, সোমনাথ মন্দির আলাদা আলাদা সময় কখনো ব্যক্তি কখনো আবার দেবতা দ্বারা নির্মিত হয়েছিল।

প্রচলিত ধারণা অনুসারে সোমনাথ মন্দির টি প্রথমে সোনা দ্বারা নির্মিত হয়েছিল নির্মাণ করেছিলেন সম্ভবত চন্দ্র দেবতা। পরবর্তী সময় ত্রেতা যুগে লঙ্কার রাজা রাবণ রুপো দ্বারা পুনর্গঠন করেছিলেন মন্দিরটি এমনই মনে করা হয়ে থাকে। পরবর্তীতে দ্বাপর যুগে শ্রীকৃষ্ণ কাঠ দিয়ে মন্দিরটি গঠন করেছিলেন এমন ধারণা পোষণ করা হয়। ভীমদেব পাথর দিয়ে মন্দিরটি পুনর্গঠন করেন।
সোমনাথ মন্দির সম্পর্কে বিশেষ কিছু তথ্য।

সোমনাথ মন্দির গুজরাটের সৌরাষ্ট্র অঞ্চলে সমুদ্রের তীরে অবস্থিত।
এটি ভগবান শিবের ১২টি জ্যোতির্লিঙ্গের মধ্যে প্রথম এবং প্রধান।
সোমনাথ মন্দিরটি "চিরন্তন পীঠ" নামে পরিচিত, এর পিছনে কারণ রয়েছে কারণ মন্দিরটি অনেকবার ধংস আবার সৃষ্টির হয়েছে।

সারা বছরই গুজরাটের সোমনাথ মন্দিরে ভক্তদের ঢল নামে। দূর দূরান্ত থেকে অগণিত ভক্ত সোমনাথ মন্দিরে ভগবান শিবের জ্যোতির্লিঙ্গ দর্শন করতে যান। বিশেষ করে শ্রাবণ মাস এলে মন্দিরে ভক্তদের সমাগম আরো বেড়ে যায়। দূর দূরান্ত থেকে প্রচুর ভক্তরা এসে থাকেন শ্রাবণ মাসের সোমনাথ মন্দিরে ভগবান শিবের জ্যোতির্লিঙ্গ দর্শন করতে।
Joy Bangla Sambad Santanu Ray Santanu Ray Official

সুরের অমলছায়ায় আরতি মুখার্জি: আজ তাঁর জন্মদিনে এক শ্রদ্ধার্ঘ্যJoy Bangla Sambad ১৮ জুলাই, ১৯৪৩—ঢাকার বুকে জন্ম নিয়েছিলেন...
17/07/2025

সুরের অমলছায়ায় আরতি মুখার্জি: আজ তাঁর জন্মদিনে এক শ্রদ্ধার্ঘ্য

Joy Bangla Sambad
১৮ জুলাই, ১৯৪৩—ঢাকার বুকে জন্ম নিয়েছিলেন এক সুরময় বিস্ময়, যিনি পরবর্তী কালে হয়ে উঠেছিলেন ভারতীয় উপমহাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কণ্ঠশিল্পী। তিনি আর কেউ নন—আরতি মুখার্জি। সংগীত, আবেগ এবং ঐতিহ্যের এক অনন্য মেলবন্ধনের নাম আজও তাঁর কণ্ঠ।
সাংস্কৃতিকভাবে সমৃদ্ধ এক পরিবারে জন্ম নিয়ে সংগীত ছিল তাঁর রক্তে মিশে থাকা এক উত্তরাধিকার। ছোটবেলা থেকেই মা-ই ছিলেন তাঁর প্রথম গুরু। সংগীতের প্রথম পাঠ, প্রথম সাধনা, প্রথম নীরব কান্নাও জড়ানো ছিল মা-র ছায়াতেই। এরপর সুশীল বন্দ্যোপাধ্যায়, ওস্তাদ মোহাম্মদ সাগিরউদ্দিন খান, পণ্ডিত চিন্ময় লাহিড়ী, লক্ষ্মণ প্রসাদ জয়পুরওয়ালা এবং রমেশ নাদকর্ণির মতো গুণী গুরুর ছায়ায় তিনি পেয়েছিলেন সংগীতের গভীরতা, প্রসার এবং আধ্যাত্মিকতা।

তাঁর প্রতিভার প্রথম বড় স্বীকৃতি আসে "মেট্রো-মরফি কনটেস্ট" জেতার মাধ্যমে—যেখানে বিচারকের আসনে ছিলেন অনিল বিশ্বাস, নওশাদ, বসন্ত দেসাই এবং সি রামচন্দ্রের মতো কিংবদন্তিরা। এর পর শুরু হয় তাঁর চলচ্চিত্র সংগীতের যাত্রা—১৯৫৮ সালে ‘সাহারা’ ছবির মধ্য দিয়ে। যদিও শুরুটা সহজ ছিল না, তবে হার মানেননি তিনি। ১৯৬২ সালে ‘কন্যা’ ছবি দিয়ে বাংলা গানের দুনিয়ায় পা রাখা—আর তারপর থেকেই শুধু এগিয়ে চলা।

ষাটের দশকের শেষ থেকে আশির দশক অবধি বাংলা গানের জগতে একচেটিয়া আধিপত্য ছিল তাঁর। তাঁর কণ্ঠে যেমন ছিল মাধুর্য, তেমনই ছিল অভিনব আবেগের সূক্ষ্মতা। সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের পর বাংলা সিনেমার গানে যে শূন্যতা তৈরি হচ্ছিল, তা পূরণ করেন আরতি মুখার্জি।

সুচিত্রা সেন, মাধবী মুখার্জি, দেবশ্রী রায়, তনুজা কিংবা রাখি—প্রায় প্রতিটি অভিনেত্রীর সুরের আড়ালে শোনা যেত তাঁর কণ্ঠ। ‘গল্প হলেও সত্যি’, ‘ছুটির ফাঁদে’, কিংবা হিন্দি ছবিতে ‘তপস্যা’, ‘মাসুম’-এর মত সিনেমায় তাঁর গান সময়কে ছাপিয়ে গিয়েছে।

নিজের সঙ্গীত জীবনে নানান সম্মান ও স্বীকৃতি পেয়েছেন এই কিংবদন্তি সঙ্গীত শিল্পী। ১৯৬৫ সালে বেঙ্গল ফিল্ম জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন পুরস্কার
১৯৬৭: 'গল্প হলেও সত্যি' ছবির জন্য সেরা মহিলা প্লেব্যাক
১৯৭৬: 'ছুটির ফাঁদে' সিনেমার জন্য বিএফজে পুরস্কার
১৯৮৪: ফিল্মফেয়ার—‘মাসুম’ ছবির ‘দো নয়না’ গানের জন্য সেরা নেপথ্য কণ্ঠশিল্পী
গুজরাট সরকার থেকে টানা তিন বছর শ্রেষ্ঠ কণ্ঠশিল্পী
২০১৫: উড়িষ্যা সরকারের লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট
২০১৬: টাইমস অফ ইন্ডিয়া গ্রুপের আজীবন সম্মাননা

আরতি মুখার্জির ব্যক্তিজীবনেও ছিল বহু চড়াই-উৎরাই। সুবীর হাজরার সঙ্গে বিচ্ছেদ, পরে নতুন করে সংসার—তবুও সংগীত ছিল তাঁর নির্ভরযোগ্য আশ্রয়। তিনি কখনও বিনয়ের আবরণ ভেদ করেননি, বরং শিল্পে ছিলেন নিবেদিতপ্রাণ।

আজ তাঁর জন্মদিন। বাংলা সঙ্গীতের এক সোনালি অধ্যায়ের জন্মদিন। তিনি আমাদের শোনাননি শুধু গান, তিনি শোনান হৃদয়ের কথা। তাঁর কণ্ঠে ছিল আত্মার ছোঁয়া, বাংলার মাটি, আর এক অনন্ত মুগ্ধতা।

আজকের দিনে, আমরা শ্রদ্ধায় অবনত হই সেই কণ্ঠের সামনে, যিনি আমাদের কানে পৌঁছে দিয়েছেন প্রেম, বেদনা, আশা আর স্বপ্নের সুর।

শুভ জন্মদিন আরতি মুখার্জি। বাংলা ও ভারতীয় সংগীতজগত আপনাকে চিরকাল মনে রাখবে।
Santanu Ray Santanu Ray Official জয় বাংলা সংবাদ Bengal News TODAY Kolkata Municipal Corporation Asansol " CITY OF BROTHERHOOD "

"আকাশ ছুঁয়ে ফিরে এলো হৃদয়ের নোঙরে— শুভাংশু শুক্লার মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন"---জয় বাংলা সংবাদ | বিশেষ প্রতিবেদনযে মানুষট...
17/07/2025

"আকাশ ছুঁয়ে ফিরে এলো হৃদয়ের নোঙরে— শুভাংশু শুক্লার মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন"

---

জয় বাংলা সংবাদ | বিশেষ প্রতিবেদন

যে মানুষটা তিন সপ্তাহ আগে পরিবারের চোখে জল ফেলে মহাকাশ অভিযানে পাড়ি দিয়েছিলেন, তিনিই আজ সেই পরিবারকে দুহাতে জড়িয়ে ধরে ফিরিয়ে দিলেন পৃথিবীর সবটুকু আনন্দ। গ্রুপ ক্যাপ্টেন শুভাংশু শুক্লা—ভারত মাতার গর্ব, একজন মহাকাশচারী, আর একজন সংবেদনশীল পিতা, পুত্র ও স্বামী।

শুধু একজন বিজ্ঞানী নয়, তিনি একজন স্বপ্নবাজ। ছোটবেলায় ছাদের ধারে দাঁড়িয়ে আকাশের তারা গুনতেন যিনি, সেই তিনিই আজ সেই তারাদের মাঝে ঘুরে এসে নিজের মাটিতে পা রাখলেন। তবে এ ফেরাটা শুধু বিজ্ঞানের নয়, এ যেন আত্মার ঘরে ফেরাও।

মহাকাশের নিঃসঙ্গতা, নিস্তব্ধতা, এবং দূরত্ব পেরিয়ে শুভাংশু যখন নিজস্ব গ্রহে, নিজের পরিবারের কোলে ফিরলেন, তখন আবেগের বাঁধ ভাঙল। বাবাকে দেখে সন্তান দৌড়ে এসে জড়িয়ে ধরল—না, এ শুধু পুনর্মিলন নয়, এ যেন জীবনের এক নতুন মহাকাব্যিক অধ্যায়। স্ত্রীর মুখে ছিল এক যুদ্ধজয়ীর জন্য গর্বিত হাসি, চোখে জলের কণা। ভালবাসা, স্বস্তি আর নির্ভরতায় মিশে থাকা সেই আলিঙ্গনে ছিল এক নিঃশব্দ আর্তি— "এবার পাশে থাকো, দীর্ঘ দিন…"

শুভাংশুর চোখেও জল দেখা গেল। হাজার হাজার কিলোমিটার দূরের মহাশূন্যতাও যে হৃদয়ের টানকে ম্লান করতে পারেনি, সেটা স্পষ্ট হয়ে গেল এই দৃশ্যেই। একটানা টানা পরিশ্রম, সীমাহীন অনুশাসন, আর বুকে সাহস নিয়ে যে মানুষটি নক্ষত্র ছুঁতে গিয়েছিলেন, তিনি ফিরে এসেছেন জীবনের সর্বোচ্চ চূড়ায় উঠে—ভালোবাসার ছায়ায়।

তিনি নিজেই বললেন সংবাদমাধ্যমকে, "আমি মহাকাশে দেশকে প্রতিনিধিত্ব করেছি, কিন্তু ঘরে ফিরে বুঝলাম, আমি আসলে আমার সন্তানের চোখে একজন নায়ক।"

ভারত আজ শুধুমাত্র এক সফল মহাকাশ অভিযান দেখেনি, ভারত দেখেছে এক বীরের হৃদয়ে জোড়া লাগানো পারিবারিক টান, আবেগ, আর নিঃস্বার্থ কর্তব্যপরায়ণতার এক বিরল উদাহরণ।
Joy Bangla Sambad Santanu Ray Santanu Ray Official

Joy Bangla Sambad ১৮ দিন মহাকাশে কাটানোর পর পৃথিবীতে ফিরে এলেন  শুভ্রাংশু শুক্লা।তিনিই প্রথম ভারতীয় নভোচর যিনি আন্তর্জা...
15/07/2025

Joy Bangla Sambad

১৮ দিন মহাকাশে কাটানোর পর পৃথিবীতে ফিরে এলেন শুভ্রাংশু শুক্লা।তিনিই প্রথম ভারতীয় নভোচর যিনি আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে যাওয়ার পর সেখানে গবেষণা করে ফিরে এলেন। ইসরো জানিয়েছে তাঁর ৭টি মহাকাশ পরীক্ষা সফলতা লাভ করেছে। ঐতিহাসিক মিশনে সফলতা লাভের পর পৃথিবীতে ফিরে ইতিহাস রচনা করলেন ভারতীয় নভোচারী শুভ্রাংশু।
Santanu Ray

প্রসেনজিৎ চ্যাটার্জীর ভাষা বিতর্ক নিয়ে অবশেষে ক্ষমা প্রার্থনা, জানালেন নিজের অবস্থান জয় বাংলা সংবাদঃকলকাতা, ১০ জুলাই:অব...
10/07/2025

প্রসেনজিৎ চ্যাটার্জীর ভাষা বিতর্ক নিয়ে অবশেষে ক্ষমা প্রার্থনা, জানালেন নিজের অবস্থান

জয় বাংলা সংবাদঃকলকাতা, ১০ জুলাই:

অবশেষে মুখ খুললেন টলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেতা প্রসেনজিৎ চ্যাটার্জী। সম্প্রতি একটি সাংবাদিক সম্মেলনে বাংলায় ভাষা ব্যবহারের প্রসঙ্গে যে বিতর্ক তৈরি হয়েছিল, তা নিয়ে আজ সামাজিক মাধ্যমে একটি খোলা চিঠির মাধ্যমে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করলেন তিনি। পাশাপাশি, যদি তার কথায় কেউ আঘাত পেয়ে থাকেন, সেই জন্য প্রকাশ্যে দুঃখও প্রকাশ করেছেন এই বর্ষীয়ান অভিনেতা।

চিঠিতে প্রসেনজিৎ বলেন, "আমি ৪২ বছর মূলত বাংলায় কাজ করছি। আমি বাংলা ভাষাকে ভালোবাসি, শ্রদ্ধা করি। একটি আন্তর্জাতিক সাংবাদিক সম্মেলনে প্রথম থেকেই মূলত ইংরেজিতেই কথা বলছিলেন সকলে। তাই আমিও সেই পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাইয়ে ইংরেজি ব্যবহার করেছিলাম। কিন্তু কিছু মানুষের মনে তা ভুল ব্যাখ্যা তৈরি করেছে, আমি দুঃখিত।"

তিনি জানান, বাংলাকে অবহেলা করার কোনো উদ্দেশ্য তার ছিল না। বরং বাংলা ভাষাকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে পৌঁছে দিতে তিনি আজীবন চেষ্টা করে যাচ্ছেন। "আমার বলা কিছু কথা অনেকেই আক্রমণাত্মক ভাবে নিয়েছেন, কিন্তু আমি কখনোই ভাষা বা সংস্কৃতিকে ছোট করার পক্ষপাতী নই," বলেন অভিনেতা।

ভক্তদের উদ্দেশে প্রসেনজিৎ আরও জানান, "আমার বলা কথাগুলি আপনাদের যেভাবে আঘাত লেগেছে, আমি দুঃখিত। ভবিষ্যতে আমি আরও সতর্ক থাকব।"

প্রসেনজিতের এই বার্তা তার স্বাক্ষরিত একটি খোলা চিঠির আকারে সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে এবং অনেকেই তার এই অবস্থানকে ইতিবাচক দৃষ্টিতে দেখছেন।

Joy Bangla Sambad Santanu Ray Santanu Ray Official

আজ গুরু পূর্ণিমা জয় বাংলা সংবাদ আজ গুরু পূর্ণিমা,শিষ্যরা এই বিশেষ দিনটিতে গুরুর প্রতি শ্রদ্ধা শ্রদ্ধা ও ভক্তি নিবেদন কর...
10/07/2025

আজ গুরু পূর্ণিমা

জয় বাংলা সংবাদ

আজ গুরু পূর্ণিমা,
শিষ্যরা এই বিশেষ দিনটিতে গুরুর প্রতি শ্রদ্ধা শ্রদ্ধা ও ভক্তি নিবেদন করে থাকেন। পাশাপাশি মহাভারতের রচয়িতা ব্যাসদেবের জন্মজয়ন্তী উদযাপন করা হয়ে থাকে এই দিন। সেই জন্য এই বিশেষ দিনটিকে ব্যাস পূর্ণিমাও বলা হয়ে থাকে।
বৈদিক মতের অনুসারে, এই বিশেষ দিনটি প্রত্যেক বছর আষাঢ় মাসের পূর্ণিমা তিথিতে পড়ে থাকে। চলতি বছরের গুরু পূর্ণিমার তিথি পড়েছে ১০ জুলাই অর্থাৎ আজ। জানেন কি এই দিনের গুরুত্ব ও তাৎপর্য? ব্যাসদেবের জন্মজয়ন্তী উদযাপন করা হয়, সেই জন্য এই বিশেষ দিনটিকে ব্যাস পূর্ণিমা বলা হয়ে থাকে। পৌরাণিক মতে এই বিশেষ দিনটিতে মুণি পরাশর ও সত্যবতীর ঘরে আলো করে জন্মেছিলেন ব্যাসদেবের। তবে জন্মের পর ব্যাসদেবকে ত্যাগ করেছিলেন সত্যবতী। পরবর্তীতে নিজের যোগ্যতায় তিনি হয়ে ওঠেন ব্যাসদেব। মোট ১৮ টি পুরাণের রচয়িতা তিনি, চতুর্বেদের সম্পাদনা করেছেন। তাঁর হাত থেকেই বিখ্যাত মহাকাব্য মহাকাব্য মহাভারতের সৃষ্টি। তিনি বেদের ব্যাখা ও বিন্যাস সাধন করেছেন সেই কারণেই মহর্ষিকে বেদব্যাস বলা হয়।
প্রাচীন সমাজে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল গুরু ও শিষ্যের মধ্যে সম্পর্ক। গুরু শব্দের আক্ষরিক অর্থ হলো, যিনি শিষ্যদের অন্ধকার বা অজ্ঞতা থেকে মুক্ত করে আলোর পথে নিয়ে যান সেই ব্যক্তি।

গুরুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন

গুরুব্রহ্মা গুরুর্বিষ্ণু গুরুর্দেবো মহেশ্বর
গুরুরেব পরং ব্রহ্ম তস্মৈ শ্রীগুরবে নমঃ।
Joy Bangla Sambad Santanu Ray Santanu Ray Official জয় বাংলা সংবাদ

রাজনীতির বাইরেও সম্মানীয় ব্যক্তিত্ব পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু, আজ তাঁর জন্ম দিবসে শ্রদ্ধাঞ্জলি।Joy ...
08/07/2025

রাজনীতির বাইরেও সম্মানীয় ব্যক্তিত্ব পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু, আজ তাঁর জন্ম দিবসে শ্রদ্ধাঞ্জলি।

Joy Bangla Sambad

টানা ২৩ বছর পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পদ সামলানো পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসুর আজ জন্ম দিবস। তিনি পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির ক্ষেত্রে এক যুগান্তকারী অধ্যায়। আজকের দিনে
জ্যোতি বসু ১৯১৪ জন্মগ্রহণ করেছিলেন। ১৭ জানুয়ারি ২০১০ পরলোক গমন করেন। একজন বিখ্যাত রাজনীতিবিদ ছিলেন। তিনি সিপিআই (এম) দলের সদস্য। ১৯৭৭ সালে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী পদে নিযুক্ত হয়েছিলেন, এরপর লাগাতার ২০০০ সাল পর্যন্ত অর্থাৎ টানা তেইশ বছর পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্বভার সামলেছিলেন। একটানা ৪৪ বছর ১৯৬৪ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত সিপিআইএমের পলিটব্যুরো সদস্য ছিলেন।
উচ্চশিক্ষার জন্য তিনি ছাত্র অবস্থায় ইংল্যান্ডে গিয়েছিলেন। সেখানে গিয়ে জ্যোতি বসু কমিউনিস্ট ভাবাদর্শে উদ্বুদ্ধ হন। ১৯৪০ ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির সদস্যপদ গ্রহণ করেছিলেন। বহু ঐতিহ্য পরিবর্তনের সাক্ষী ছিলেন। বাংলা রাজনীতির কথা উঠলেই তাঁর নাম উচ্চারিত হয়। প্রসঙ্গত জ্যোতি বসু একবার উপমুখ্যমন্ত্রীর পদের দায়িত্ব ভালো সামনে ছিলেন। ১৯৬৭ সালের যুক্তফ্রন্ট সরকারের উপমুখ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন । এরপর আসে সেই বিখ্যাত দিন, যেদিন তিনি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পদ নিয়েছিলেন। ১৯৭৭ সালের ২১ জুন রাজ্যের বামফ্রন্ট সরকারের মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্বভার গ্রহণ করেন শপথ বাক্য পাঠ করার পর। ১৯৯৬ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে জ্যোতি বসুর নাম উঠেছিল। তবে পার্টির সিদ্ধান্ত অনুসারে তিনি প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। সুদীর্ঘ সময়কালে টানা ২৩ বছর পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্বভার সামলানো , এরপর অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন । শারীরিক অসুস্থতার কারণে জ্যোতি বসু ২০০০ সালের ৬ নভেম্বর বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের হাতে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর পদ হস্তান্তর করার পর তিনি অবসর গ্রহণ করেন। রাজনৈতিক জীবনে তিনি যেমন প্রশংসা পেয়েছেন পাশাপাশি সমালোচনাও সহ্য করেছেন। তবে তিনি এক অনন্য জননেতা। রাজনীতির বাইরেও সম্মানীয় ব্যক্তিত্ব।
Santanu Ray Santanu Ray Official জয় বাংলা সংবাদ Bengal News TODAY

"বাংলা ভাষা উপেক্ষিত? না কি সেটাও এক কৌশলী চুপ!" অভিনেতা প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের সাংবাদিক সম্মেলনে বাংলা না বলা নিয়ে আজ...
07/07/2025

"বাংলা ভাষা উপেক্ষিত? না কি সেটাও এক কৌশলী চুপ!" অভিনেতা প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের সাংবাদিক সম্মেলনে বাংলা না বলা নিয়ে আজও সরগরম রাজ্য

Joy Bangla Sambad

এক হিন্দি ছবির ট্রেলার লঞ্চ। শহরে ঢাকঢোল পিটিয়ে আয়োজিত সেই অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন টলিউডের মেগাস্টার প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। উপস্থিত ছিলেন বাংলার একাধিক সাংবাদিকও, যাঁরা বাঙালি দর্শকের প্রতিনিধি হয়ে বাংলা ভাষাতেই প্রশ্ন ছুঁড়ে দেন তাঁর দিকে। কিন্তু তাঁর উত্তর? একবাক্যে বললে— বাংলা ভাষা অনুপস্থিত।

প্রসেনজিৎ উত্তর দিলেন হিন্দি ও ইংরেজিতে। ব্যস, এর পর থেকেই শুরু ‘বুম্বাদা’র বিরুদ্ধে ক্ষোভের ঝড়— “বাংলার মাটিতে দাঁড়িয়ে বাংলা ভাষার প্রশ্নের উত্তর বাংলায় দিলেন না? এ কেমন স্বভাষার প্রতি ভালোবাসা?”

এটা নিছক আবেগ না, এ প্রশ্নে যুক্তিও আছে। একজন বাঙালি সুপারস্টার, যিনি বারবার বলে থাকেন বাংলা সিনেমাকে জাতীয় স্তরে তুলে ধরার কথা, যাঁর কাঁধে 'বাঙালিত্ব' অনেকের চেয়ে অনেক বেশি ভারি হয়ে আছে— সেই তিনি যদি আন্তর্জাতিক আলোয় একটু হিন্দি বলেই নিজের পরিচয় গড়তে চান, তাহলে প্রশ্ন উঠবেই।

যাঁরা সমর্থনে বলছেন, “অনুষ্ঠান তো হিন্দি ছবির, তাই হিন্দি ভাষা প্রাসঙ্গিক”— তাঁদের মনে রাখা দরকার, এটা দিল্লি বা মুম্বই নয়, এটা বাংলা। এই মাটিতে বাংলা ভাষাকে অবহেলা করলে সেটা শুধুই ‘প্রসঙ্গ অনুযায়ী কূটনীতি’ নয়— সেটা একরকম আত্মবিস্মৃতির ঝুঁকি।

প্রসেনজিতের নামটা শুধু একটা অভিনেতার নাম নয়। তিনি বাংলা সিনেমার মুখ, বাংলা ভাষার মুখ। তাঁর কণ্ঠে বাংলা না শোনা গেলে, সেটা দর্শকের কাছে কষ্টের নয়, অপমানেরও অনুভব তৈরি করে।

এখানে প্রসেনজিতের বিরুদ্ধে কোনও বিদ্বেষ নয়— বরং প্রশ্নটা হল তাঁর মতো একজন ব্যক্তিত্ব কেন আজকের দিনে এই মৌলিক ভাষার প্রশ্নে একটু বেশি সচেতন হবেন না? আন্তর্জাতিকতার আড়ালে আত্মপরিচয় যদি ঝাপসা হয়ে যায়, তবে তার দায় কেউ এড়াতে পারে না।

আজকের এই বিতর্ক যেন ভবিষ্যতের জন্য একটি আয়না হয়ে দাঁড়ায়— যেখানে বাংলার মুখ যিনিই হোন না কেন, বাংলা ভাষা যেন অন্তত মুখে থাকে।
এই বিষয়ে আপনার অভিমত কি? লিখে জানান আমাদের।
Santanu Ray Santanu Ray Official জয় বাংলা সংবাদ Bengal News TODAY Kolkata Municipal Corporation Asansol " CITY OF BROTHERHOOD "

ভারতের গর্ব শুভ্রাংশ শুক্লা !মহাকাশ অনুসন্ধানের প্রেক্ষাপটে ভারতের গর্বের অধ্যায় রচনা। আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে জীবনে...
06/07/2025

ভারতের গর্ব শুভ্রাংশ শুক্লা !মহাকাশ অনুসন্ধানের প্রেক্ষাপটে ভারতের গর্বের অধ্যায় রচনা।
আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে জীবনের কিছু ঝলক শেয়ার করেছেন ক্যাপ্টেন শুভ্রাংশ শুক্লা।

জয় বাংলা সংবাদ
Joy Bangla Sambad Santanu Ray Santanu Ray Official জয় বাংলা সংবাদ

৬ই জুলাই, বিশ্ব বিরিয়ানি দিবস: এক থালা বিরিয়ানি ভোজনরসিকদের জন্য বয়ে আনে এক অনন্য সুখ।Joy Bangla Sambad আজ ৬ই জুলাই—বিশ...
06/07/2025

৬ই জুলাই, বিশ্ব বিরিয়ানি দিবস: এক থালা বিরিয়ানি ভোজনরসিকদের জন্য বয়ে আনে এক অনন্য সুখ।

Joy Bangla Sambad

আজ ৬ই জুলাই—বিশ্ব বিরিয়ানি দিবস। একটা দিনের জন্য হলেও, আজ পৃথিবীজুড়ে যত রসনাপরায়ণ মানুষ রয়েছেন, তাঁদের একটাই ধর্ম, একটাই উপাসনা—এক থালা ধোঁয়া ওঠা বিরিয়ানি।

গরম ধোঁয়া ওঠা বাসমতি চাল, কেশরের হালকা সুবাস, নরমসরম মাংস কিংবা সেদ্ধ করা ভাজা আলু—সেই সঙ্গে আতর-জাফরান-ঘি-র মায়াবি মেলবন্ধনে যখন এক থালা বিরিয়ানি সামনে আসে, তখন কেবল খাওয়াই নয়, সেটা হয়ে ওঠে এক প্রকার আত্মিক অভিজ্ঞতা।

হায়দরাবাদি বিরিয়ানির তেজ, কলকাতার মিষ্টি ঘরানার আলুভরা প্রেম, লক্ষ্নৌয়ের নবাবি নরম তুলতুলে চমক, কিংবা দক্ষিণের থালাসেরি বিরিয়ানির নারকেলি ছোঁয়া—প্রতিটি অঞ্চল তার নিজস্ব স্বাদ ও গল্প বয়ে আনে। কোথাও তা প্রেমের ভাষা, কোথাও নস্টালজিয়ার এক পুরোনো চিঠি, কোথাও বা হারিয়ে যাওয়া মায়ের হাতের স্পর্শ।

প্রকৃত অর্থেই বিরিয়ানি আজ শুধু খাবার নয়, এটা একটা শিল্প। পাতিলা ভর্তি সেই শিল্পের জন্ম দেয় এক একজন শিল্পী। আজও বহু বাঙালি বাড়িতে মায়ের হাতের বিরিয়ানির স্বাদ কোনো ফাইভ-স্টার হোটেলের থেকে কম নয়, কেন? কারণ সেখানে থাকে একরাশ ভালোবাসা, মমতা মাখা একটুকরো বাড়ির গন্ধ।

আজকের দিনে কীভাবে পালন করবেন?

আজ বিশ্ব বিরিয়ানি দিবসে নিজের প্রিয় বিরিয়ানি রেসিপি বাড়িতে বানাতে পারেন। চাইলে প্রিয়জনকে নিয়ে চলে যেতে পারেন প্রিয় কোনও বিরিয়ানি হাউসে। আর সবচেয়ে জরুরি, আপনার পাতে আসা সেই এক থালা বিরিয়ানির প্রতি একটু কৃতজ্ঞ হোন, কারণ সে শুধু পেট নয়, মনও ভরিয়ে দেয়।

আজ বিরিয়ানি শুধু একটা খাবার নয়—এটি প্রকৃত অর্থেই এক ঐতিহ্য, আবেগ, স্মৃতি আর আনন্দের সংজ্ঞা। তাই আজকের দিনে শুধু খেয়ে নয়, অন্যকে খাইয়ে মনে রেখেই বলুন—"হ্যাপি ওয়ার্ল্ড বিরিয়ানি ডে!"
Santanu Ray জয় বাংলা সংবাদ

🍽️❤️🥘

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Joy Bangla Sambad posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Joy Bangla Sambad:

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share