নারদ সংবাদ

নারদ সংবাদ Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from নারদ সংবাদ, Media/News Company, Mahatma Gandhi Street, KOLKATA.

বাংলা ভাষায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সংবাদগুলি জানতে আমাদের এই পেজটিকে ফলো করুন। এখানে পাবেন রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক, বৈশ্বিক, এবং অন্যান্য সমস্ত প্রয়োজনীয় সংবাদগুলি।

ভারত তার সবচেয়ে শক্তিশালী এবং পারমাণবিক অস্ত্র বহনে সক্ষম ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র Agni-5-এর সফল পরীক্ষা করেছে। এই ক্ষে...
22/08/2025

ভারত তার সবচেয়ে শক্তিশালী এবং পারমাণবিক অস্ত্র বহনে সক্ষম ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র Agni-5-এর সফল পরীক্ষা করেছে। এই ক্ষেপণাস্ত্রটির পাল্লা ৫,০০০ কিলোমিটারের বেশি, যা চিনের উত্তরতম প্রান্তেও আঘাত হানতে সক্ষম। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক জানিয়েছে, বুধবার ওড়িশার চাঁদিপুর থেকে এই উৎক্ষেপণটি করা হয় এবং এটি সমস্ত প্রযুক্তিগত ও কার্যকারিতা সংক্রান্ত পরামিতি সফলভাবে যাচাই করেছে।

এই উৎক্ষেপণটি এমন এক সময়ে করা হলো, যখন এক বছরের কিছু বেশি সময় আগে Agni-5 ক্ষেপণাস্ত্রের একাধিক-ওয়ারহেড ক্ষমতা বা MIRV প্রযুক্তির পরীক্ষা করা হয়েছিল। MIRV প্রযুক্তি ব্যবহার করে একটি মাত্র ক্ষেপণাস্ত্র থেকে একাধিক ভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করা সম্ভব। বর্তমানে ভারতের কৌশলগত বাহিনীতে এই ধরনের একাধিক ওয়ারহেডযুক্ত ক্ষেপণাস্ত্র নেই।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এই পরীক্ষাটি ছিল একটি নিয়মিত প্রশিক্ষণমূলক পরীক্ষা, যা স্ট্র্যাটেজিক ফোর্সেস কমান্ড (SFC) কর্তৃক নিয়মিতভাবে পরিচালিত হয়। Agni-5 একটি ক্যানিস্টার-লঞ্চ ক্ষেপণাস্ত্র, যা দ্রুত পরিবহণ এবং যেকোনো স্থান থেকে নিক্ষেপের সুবিধা দেয়।

ভারত তার ‘নিউক্লিয়ার ট্রায়াড’ (স্থল, আকাশ ও সমুদ্র থেকে পারমাণবিক হামলা চালানোর ক্ষমতা) আরও শক্তিশালী করার দিকেও কাজ করছে। এ বছর নৌবাহিনীর তৃতীয় পরমাণু-চালিত সাবমেরিন INS Aridhaman চালু হওয়ার কথা রয়েছে। এর আগে INS Arihant এবং INS Arighaat সাবমেরিনগুলিও নৌবাহিনীতে যুক্ত হয়েছে। অন্যদিকে, ভারত Agni-Prime-এর মতো নতুন প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাচ্ছে, যা Agni-1 এবং Agni-2-এর জায়গা নেবে।

🚨ভারতের এই ধরনের সামরিক ক্ষমতা বৃদ্ধি কি আঞ্চলিক এবং আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে প্রভাবিত করবে? আপনার মতামত কমেন্টে জানান।

#ক্ষেপণাস্ত্র #ভারত #প্রতিরক্ষা #চীন #সামরিকশক্তি #নিউক্লিয়ারট্রায়াড #নারদসংবাদ

কেন্দ্রীয় সরকার জীবন এবং স্বাস্থ্য বীমা পলিসিকে জিএসটি-এর আওতা থেকে বাদ দেওয়ার প্রস্তাব করেছে। স্বাস্থ্য ও বীমা সংক্রান...
21/08/2025

কেন্দ্রীয় সরকার জীবন এবং স্বাস্থ্য বীমা পলিসিকে জিএসটি-এর আওতা থেকে বাদ দেওয়ার প্রস্তাব করেছে। স্বাস্থ্য ও বীমা সংক্রান্ত মন্ত্রী পর্যায়ের কমিটির আহ্বায়ক এবং বিহারের উপ-মুখ্যমন্ত্রী সম্রাট চৌধুরী এই তথ্য জানিয়েছেন। এই প্রস্তাবের মূল লক্ষ্য হল নাগরিকগণের বীমা পলিসিকে জিএসটি-মুক্ত করা, যা গ্রাহকদের জন্য খরচ কমাতে সাহায্য করবে।

​যদিও এই প্রস্তাবে বার্ষিক প্রায় ৯,৭০০ কোটি টাকা রাজস্ব ক্ষতির অনুমান করা হয়েছে, তবুও কমিটির সদস্যরা এতে সম্মতি দিয়েছেন। তারা চান, এই জিএসটি ছাড়ের সুবিধা যেন বীমা সংস্থাগুলির বদলে সরাসরি গ্রাহকদের কাছে পৌঁছায়। এই বিষয়ে একটি সুনির্দিষ্ট প্রক্রিয়া তৈরি করার উপরও জোর দেওয়া হয়েছে।

​বিশেষজ্ঞদের মতে, এই সিদ্ধান্ত জিএসটি-কে শুধুমাত্র রাজস্ব সংগ্রহের মাধ্যম থেকে জাতীয় লক্ষ্য পূরণের একটি হাতিয়ারে পরিণত করবে। বর্তমানে স্বাস্থ্য ও জীবন বীমা পলিসির উপর ১৮% জিএসটি প্রযোজ্য। এই পরিবর্তনটি বিশেষ করে নিম্ন আয়ের পরিবার এবং বয়স্ক নাগরিকদের জন্য বীমাকে আরও সাশ্রয়ী করবে। জিএসটি কাউন্সিল পরবর্তী বৈঠকে এই বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে বলে আশা করা হচ্ছে।

​বীমায় জিএসটি ছাড় পেলে আপনি কি স্বাস্থ্য বা জীবন বীমা করার কথা ভাববেন? আপনার মতামত কমেন্টে জানান।

​ #জিএসটি #বীমা #স্বাস্থ্য #জীবনবীমা #অর্থনীতি #সরকার #বীমাব্যবস্থা #নারদসংবাদ

কেন্দ্রীয় সরকার বুধবার রাজ্যসভায় জানিয়েছে যে, চলতি বছর জুলাই মাস পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গ সীমান্তে ৭২৩ জন অবৈধ অনুপ্রবেশকারীক...
21/08/2025

কেন্দ্রীয় সরকার বুধবার রাজ্যসভায় জানিয়েছে যে, চলতি বছর জুলাই মাস পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গ সীমান্তে ৭২৩ জন অবৈধ অনুপ্রবেশকারীকে আটক করা হয়েছে। এর আগের দুই বছর, অর্থাৎ ২০২৪ সালে ১,৬৯৪ জন এবং ২০২৩ সালে ১,৫৪৭ জন অনুপ্রবেশকারী আটক হয়েছিল। এই পরিসংখ্যান থেকে দেখা যায়, এ বছর অবৈধ অনুপ্রবেশকারীর সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে যে, এই একই সময়ের মধ্যে মাদকদ্রব্য বাজেয়াপ্তের পরিমাণ বেড়েছে, যেখানে ২০২৩ এবং ২০২৪ সালের তুলনায় চলতি বছর ৫,৭২৯ কেজি মাদক বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। অন্যদিকে, গরু এবং স্বর্ণের মতো অন্যান্য পণ্যের চোরাচালান কমেছে। এই বছর জুলাই পর্যন্ত প্রায় ২১ কেজি সোনা এবং প্রায় ৭.৪ লক্ষ টাকার জাল ভারতীয় নোট বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে, যা আগের বছরগুলোর তুলনায় অনেক কম।

এই পরিসংখ্যান কি সীমান্ত সুরক্ষায় সরকারের পদক্ষেপের কার্যকারিতা প্রমাণ করে? আপনার মতামত নিচে কমেন্ট করে জানান।

#পশ্চিমবঙ্গ #অনুপ্রবেশ #সীমান্ত #ভারত #বাংলাদেশ #কেন্দ্রীয়সরকার #নিরাপত্তা #নারদসংবাদ

১৯৭৫ থেকে ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত চলা জাতীয় জরুরি অবস্থার সময় ১ কোটিরও বেশি মানুষের বন্ধ্যাকরণ করা হয়েছিল। মঙ্গলবার কেন্দ্রী...
21/08/2025

১৯৭৫ থেকে ১৯৭৭ সাল পর্যন্ত চলা জাতীয় জরুরি অবস্থার সময় ১ কোটিরও বেশি মানুষের বন্ধ্যাকরণ করা হয়েছিল। মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় লোকসভায় বিচারপতি জে.সি. শাহ কমিশনের একটি প্রতিবেদন পেশ করে এই তথ্য জানিয়েছে। এই কমিশন জরুরি অবস্থার সময়কার বাড়াবাড়ি, দুর্নীতি ও অন্যান্য অপকর্মের তদন্তের জন্য গঠিত হয়েছিল।

শাহ কমিশনের রিপোর্ট অনুসারে, ১৯৭৫-৭৬ সালে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত বন্ধ্যাকরণের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২৪.৮ লক্ষ, কিন্তু বাস্তবে ২৬.২ লক্ষ মানুষের বন্ধ্যাকরণ করা হয়, যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৫.৬% বেশি। তবে, ১৯৭৬-৭৭ সালে এই সংখ্যাটি ব্যাপক বৃদ্ধি পায়। ওই বছর ৪২.৫ লক্ষের লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে ৮১.৩ লক্ষ মানুষের বন্ধ্যাকরণ সম্পন্ন হয়, যা ৯১% বেশি। শাহ প্যানেল আরও জানায় যে, এই সময়ে অবিবাহিত ৫৪৮ জন মানুষের বন্ধ্যাকরণের অভিযোগ আসে এবং ১,৭৭৪ জনের মৃত্যু হয়।

মূলত পরিবার পরিকল্পনা কর্মসূচি একটি স্বেচ্ছাসেবী উদ্যোগ হলেও জরুরি অবস্থার সময় এটি জোর করে চাপিয়ে দেওয়া হয়। তৎকালীন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী করণ সিং এক নোটে ইন্দিরা গান্ধীকে ‘বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থে’ বন্ধ্যাকরণ কর্মসূচিতে কিছু ‘বাধ্যতামূলক উপাদান’ যুক্ত করার পরামর্শ দিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীও জন্মহার দ্রুত কমাতে ‘কঠোর পদক্ষেপ’ নেওয়ার কথা বলেছিলেন। শাহ কমিশনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই কর্মসূচিতে শুধুমাত্র বন্ধ্যাকরণের ওপরই বেশি জোর দেওয়া হয়েছিল।
সবচেয়ে বেশি বন্ধ্যাকরণ হয়েছিল মহারাষ্ট্রে (১৪.৪ লক্ষ), এরপরে ছিল মধ্যপ্রদেশ (১১.১ লক্ষ), পশ্চিমবঙ্গ (১০.৮ লক্ষ) এবং উত্তরপ্রদেশ (৯.৬৫ লক্ষ)।

ইতিহাসের এই বিতর্কিত অধ্যায় সম্পর্কে আপনার মতামত কী? কমেন্টে আমাদের জানান।

#জরুরিঅবস্থা #ইন্দিরাগান্ধী #ভারত #বন্ধ্যাকরণ #পরিবারপরিকল্পনা #শাহকমিশন #নারদসংবাদ

পশ্চিমবঙ্গ সরকার ভোটার তালিকায় অনিয়মের অভিযোগে পাঁচজন অভিযুক্ত কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কঠোর প্রশাসনিক ব্যবস্থা নিয়েছে। এর ...
21/08/2025

পশ্চিমবঙ্গ সরকার ভোটার তালিকায় অনিয়মের অভিযোগে পাঁচজন অভিযুক্ত কর্মকর্তার বিরুদ্ধে কঠোর প্রশাসনিক ব্যবস্থা নিয়েছে। এর মধ্যে দুইজন ডব্লিউবিসিএস (WBCS) অফিসারসহ মোট চারজনকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। এছাড়াও, একজন চুক্তিভিত্তিক ডেটা এন্ট্রি অপারেটরকে সাসপেন্ড করার পাশাপাশি তার বিরুদ্ধে এফআইআরও দায়ের করা হয়েছে বলে রাজ্য সচিবালয় নবান্ন থেকে প্রশাসনিক সূত্রে জানা গেছে।

​নির্বাচন কমিশনের নির্দেশে তাদের বিরুদ্ধে এই শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তবে, কমিশনের আদেশ অনুযায়ী সকলের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়নি। সম্প্রতি, রাজ্যের মুখ্য সচিব মনোজ পান্থ দিল্লিতে কমিশনের সম্পূর্ণ বেঞ্চের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন এবং সেই বৈঠকে তিনি অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।
​এই পদক্ষেপটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করার জন্য নির্বাচন কমিশনের কঠোর অবস্থানের একটি দৃষ্টান্ত। এটি স্পষ্ট করে যে, নির্বাচন প্রক্রিয়ায় কোনও ধরনের অনিয়ম বরদাস্ত করা হবে না এবং অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে। সরকারের এই দ্রুত পদক্ষেপ ভোটারদের মধ্যে আস্থা তৈরি করতে সাহায্য করবে বলে আশা করা যায়।

​নির্বাচন কমিশনের এই পদক্ষেপ কি সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য জরুরি? আপনার মতামত কমেন্টে জানান।

​ #পশ্চিমবঙ্গ #নির্বাচনকমিশন #ভোটারতালিকা #আইন #সরকারিআধিকারিক #সাসপেন্ড #প্রশাসন #নারদসংবাদ

বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার সম্প্রতি পাটনার একটি মাদ্রাসার অনুষ্ঠানে টুপি পরতে অস্বীকার করেছেন। একটি ভিডিওতে দেখা য...
21/08/2025

বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার সম্প্রতি পাটনার একটি মাদ্রাসার অনুষ্ঠানে টুপি পরতে অস্বীকার করেছেন। একটি ভিডিওতে দেখা যায়, তাকে টুপি পরানোর চেষ্টা করা হলে তিনি তা না পরে পাশে দাঁড়ানো তার ক্যাবিনেট সহকর্মী জামা খানের মাথায় পরিয়ে দেন। এটি নীতিশের আরেকটি 'ইউ-টার্ন' হিসেবে দেখা হচ্ছে, কারণ তিনি এর আগে বলেছিলেন যে একজন ভারতীয় নেতাকে 'টুপি' এবং 'তিলক' উভয়ই পরা উচিত।

​কংগ্রেস এই ঘটনার তীব্র সমালোচনা করে বিহারের আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনের আগে নীতিশের বিরুদ্ধে 'সাঙ্ঘি সমন্বয়'-এর অভিযোগ এনেছে। বিহার যুব কংগ্রেস তাদের এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে লিখেছে, "মঞ্চে টুপি প্রত্যাখ্যান, কিন্তু পর্দার আড়ালে সাঙ্ঘি সমন্বয়। চাচার ধূর্ত রাজনীতির আসল চেহারা এবার প্রকাশ পেল।" উল্লেখ্য, এর আগে মার্চ মাসেও তিনি তার বাসভবনে আয়োজিত ইফতার পার্টিতে ঐতিহ্যবাহী টুপি না পরে শুধুমাত্র একটি স্কার্ফ পরেছিলেন।

​এই ঘটনা এমন এক সময়ে ঘটেছে যখন জেডি(ইউ) ঐতিহ্যগতভাবে মুসলিম ভোটব্যাঙ্কের উপর নির্ভর করে নীতীশকে একজন ধর্মনিরপেক্ষ নেতা হিসেবে তুলে ধরে। বিহারের মোট ভোটারের ১৮ শতাংশ মুসলিম, যা আসন্ন নির্বাচনে একটি গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর। অনুষ্ঠানে নীতীশ যখন শিক্ষকদের বেতন বকেয়া সংক্রান্ত একটি স্মারকলিপি গ্রহণ করেন, তখন এই বিতর্ক সামনে আসে।

​ভোটের আগে এই ধরনের ঘটনা কি রাজনৈতিক কৌশল? আপনার মতামত নিচে কমেন্ট করে জানান।

​ #নীতীশকুমার #বিহার #রাজনীতি #নির্বাচন #টুপি #ধর্মীয়রাজনীতি #কংগ্রেস #জেডিইউ #নারদসংবাদ

চিনের বিদেশমন্ত্রী ওয়াং ই-র দু'দিনের ভারত সফরের পর চিনের রাষ্ট্রদূত সু ফেইহং ভারতের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক নীতির...
21/08/2025

চিনের বিদেশমন্ত্রী ওয়াং ই-র দু'দিনের ভারত সফরের পর চিনের রাষ্ট্রদূত সু ফেইহং ভারতের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক নীতির তীব্র বিরোধিতা করেছেন। তিনি স্পষ্ট করে বলেন, "মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভারতের ওপর ৫০% পর্যন্ত শুল্ক চাপিয়েছে এবং আরও শুল্কের হুমকি দিয়েছে। চিন এর দৃঢ় বিরোধিতা করে। নীরবতা শুধুমাত্র আগ্রাসী মনোভাবকে আরও উৎসাহিত করে। চিন ভারতের পাশে দৃঢ়ভাবে দাঁড়াবে।" এই মন্তব্যের মাধ্যমে বেজিং একতরফা বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে দিল্লির পাশে থাকার ইচ্ছা প্রকাশ করেছে।

রাষ্ট্রদূত আরও জোর দিয়ে বলেন যে, ভারত ও চিনের সম্পর্ক আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক উন্নয়নের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তিনি দুই দেশকে এশিয়ার অর্থনৈতিক বৃদ্ধির "ডাবল ইঞ্জিন" হিসেবে উল্লেখ করেন এবং বলেন যে, ভারত ও চিনের ঐক্য সমগ্র বিশ্বের জন্য উপকারী। তাঁর মতে, দুই দেশের উচিত কৌশলগত পারস্পরিক বিশ্বাস বাড়ানো এবং পারস্পরিক সন্দেহ পরিহার করা। তিনি আরও যোগ করেন, দুই দেশ অংশীদার, প্রতিদ্বন্দ্বী নয়, এবং আলোচনার মাধ্যমে সমস্ত মতভেদ সমাধান করা উচিত।

ওয়াং ই-র সফরের পর সীমান্ত সমস্যা নিয়েও বেশ অগ্রগতি হয়েছে। রাষ্ট্রদূত সু ফেইহং বলেন, সীমান্ত সমস্যা সমাধানের জন্য দুই পক্ষ ১০ দফা সমঝোতায় পৌঁছেছে। এই সমঝোতার ভিত্তিতে দুটি নতুন গোষ্ঠী তৈরি করা হবে। একটি গোষ্ঠী সীমান্তের সীমানা নির্ধারণের কাজ করবে এবং অন্যটি সীমান্ত অঞ্চলের যথাযথ ব্যবস্থাপনার দিকে নজর দেবে। এছাড়াও, তিনটি ঐতিহ্যবাহী সীমান্ত বাণিজ্য বাজার পুনরায় খোলার বিষয়েও উভয় দেশ সম্মত হয়েছে।

অর্থনৈতিক সম্পর্ক এবং আন্তঃসীমান্ত নদী সহযোগিতা নিয়েও আলোচনা হয়েছে। চিন জরুরি পরিস্থিতিতে ভারতের সঙ্গে জলবিদ্যুৎ সংক্রান্ত তথ্য ভাগ করে নেওয়ার বিষয়েও সম্মত হয়েছে, যা মানবিক বিবেচনার উপর ভিত্তি করে করা হবে।

আন্তর্জাতিক এই নতুন সমীকরণে ভারতের অবস্থান কতটা সঠিক বলে আপনি মনে করেন? আপনার মতামত কমেন্টে জানান!

#ভারত #চীন #আমেরিকা #শুল্ক #কূটনীতি #সীমান্ত #আন্তর্জাতিকসম্পর্ক #বাণিজ্যযুদ্ধ #নারদসংবাদ

ভারতের দ্রুত বর্ধনশীল কিন্তু বিতর্কিত অনলাইন গেমিং খাতকে নিয়ন্ত্রণ করতে কেন্দ্র সরকার অবশেষে একটি যুগান্তকারী আইন নিয়ে ...
21/08/2025

ভারতের দ্রুত বর্ধনশীল কিন্তু বিতর্কিত অনলাইন গেমিং খাতকে নিয়ন্ত্রণ করতে কেন্দ্র সরকার অবশেষে একটি যুগান্তকারী আইন নিয়ে এসেছে। "দ্য প্রমোশন অ্যান্ড রেগুলেশন অফ অনলাইন গেমিং বিল, ২০২৫" এই সপ্তাহে রাজ্যসভায় পাশ হয়েছে, যা এর আগে লোকসভাতেও অনুমোদন পেয়েছিল। এর মাধ্যমে এই প্রথমবার ভারত সরকার অনলাইনে জুয়া ও বাজি ধরার মতো ক্ষতিকর অভ্যাস নিয়ন্ত্রণে একটি কেন্দ্রীয় আইন প্রণয়ন করল।

এই বিলের মূল উদ্দেশ্য দুটি: প্রথমত, অনলাইন গেমিংয়ের সঙ্গে জড়িত ঋণ, আত্মহত্যা এবং আর্থিক কেলেঙ্কারির মতো গুরুতর সামাজিক ও মনস্তাত্ত্বিক পরিণতি থেকে জনগণকে রক্ষা করা। দ্বিতীয়ত, ই-স্পোর্টস এবং অর্থহীন সামাজিক গেমগুলোকে উৎসাহিত করা, যাতে তরুণ প্রজন্মের দক্ষতা ও সৃজনশীলতা বৃদ্ধি পায়।

বিলের প্রধান বিধান ও উদ্দেশ্য
নতুন আইনে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিধান অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে:

ই-স্পোর্টসকে স্বীকৃতি: ই-স্পোর্টসকে একটি বৈধ খেলা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এই খাতের জন্য নির্দেশিকা জারি করবে এবং প্রশিক্ষণ কেন্দ্র স্থাপন করবে।

রিয়েল-মানি গেমিং নিষিদ্ধ: বাজি বা জুয়া খেলার সঙ্গে জড়িত সকল ধরনের অনলাইন গেম এবং সেগুলোর প্রচার ও আর্থিক লেনদেন সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

কঠোর শাস্তি: আইন লঙ্ঘনকারী প্ল্যাটফর্ম পরিচালনাকারী বা বিজ্ঞাপনদাতাদের জন্য জরিমানাসহ তিন বছর পর্যন্ত কারাদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।

কেন্দ্রীয় তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেন, এই আইনটি অনলাইন জুয়ার বিস্তার রোধ করবে, যা বহু পরিবারকে ধ্বংস করে দিয়েছে। তিনি আরও জানান যে, এই বিলের উদ্দেশ্য হলো ভারত যেন একটি দায়িত্বশীল গেমিং হাব হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে।

সরকারের এই নতুন আইন কি সত্যিই অনলাইন গেমিং-এর ক্ষতিকর দিকগুলো কমাতে সফল হবে? কমেন্টে আপনার মতামত জানান!

#অনলাইনগেমিং #আইন #কেন্দ্রীয়সরকার #ইস্পোর্টস #ভারত #নারদসংবাদ

পশ্চিমবঙ্গের সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে গত তিন মাসে নতুন ভোটারদের নাম নথিভুক্ত করার হার অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে। ইকোনমিক টাইম...
21/08/2025

পশ্চিমবঙ্গের সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে গত তিন মাসে নতুন ভোটারদের নাম নথিভুক্ত করার হার অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে। ইকোনমিক টাইমসের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, নদীয়া, উত্তর দিনাজপুর, মুর্শিদাবাদ, মালদা এবং কোচবিহারের মতো জেলাগুলিতে এই বৃদ্ধি লক্ষ্য করা গেছে। নির্বাচন কমিশনের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তার সূত্রে জানা গেছে, এই জেলাগুলির প্রতিটি বিধানসভা কেন্দ্রে নতুন ভোটার তালিকাভুক্তির হার প্রায় নয় গুণ বেড়েছে, যা প্রতি মাসে ১০০ (সাধারণত) থেকে বেড়ে প্রায় ৯০০-তে পৌঁছেছে। উল্লেখযোগ্যভাবে, এই সবকটি জেলারই আন্তর্জাতিক সীমান্ত রয়েছে বাংলাদেশের সঙ্গে। দীর্ঘদিন ধরে এই সীমান্তবর্তী এলাকাগুলিতে জনসংখ্যার পরিবর্তন নিয়ে অভিযোগ করে আসছে বিজেপি নেতৃত্ব।

ভোটের হার বাড়ানোর জন্য নতুন উদ্যোগও নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন। কলকাতা এবং অন্যান্য শহরাঞ্চলে যেখানে ভোটের হার গ্রামীণ অঞ্চলের তুলনায় কম, সেখানে এবার নতুন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। রাজ্যের প্রধান নির্বাচনী কর্মকর্তার দপ্তর পরিকল্পনা করছে, কলকাতার পাশাপাশি অন্যান্য জেলার প্রতিটি বহুতল ভবনে যেখানে ৬০০ বা তার বেশি বাসিন্দা থাকেন, সেখানে একটি করে পোলিং বুথ তৈরি করা হবে।

পশ্চিমবঙ্গের প্রধান নির্বাচনী কর্মকর্তা মনোজ আগরওয়াল জানান যে, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশে এই উদ্যোগটি আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে কার্যকর করা হবে। তিনি আরও বলেন, গত বিধানসভা নির্বাচনে এই ব্যবস্থা দিল্লিতে সফলভাবে পরীক্ষিত হয়েছে এবং সেখানে ভোটার উপস্থিতি বৃদ্ধি পেয়েছিল।

সীমান্তে ভোটার বৃদ্ধির এই প্রবণতা নিয়ে আপনার কী মতামত? এবং শহরের বহুতলে বুথ তৈরির এই উদ্যোগ কতটা কার্যকরী হবে? কমেন্টে জানান।

#পশ্চিমবঙ্গ #ভোট #ভোটারতালিকা #নির্বাচন #রাজনীতি #সীমান্ত #কলকাতা #নির্বাচনকমিশন #নারদসংবাদ

দেশে তথ্য অধিকার আইন (RTI) এবং ব্যক্তিগত গোপনীয়তার অধিকারের মধ্যে ভারসাম্য আনার লক্ষ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ...
21/08/2025

দেশে তথ্য অধিকার আইন (RTI) এবং ব্যক্তিগত গোপনীয়তার অধিকারের মধ্যে ভারসাম্য আনার লক্ষ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। সম্প্রতি, লোকসভায় এক লিখিত উত্তরে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব জানান যে, ডিজিটাল ব্যক্তিগত ডেটা সুরক্ষা আইন (DPDP Act), ২০২৩-এর মাধ্যমে আরটিআই আইনে একটি সংশোধন আনা হয়েছে। এই সংশোধনের মূল উদ্দেশ্য হলো, সুপ্রিম কোর্ট দ্বারা স্বীকৃত নাগরিকদের গোপনীয়তার অধিকারকে তথ্যের অধিকারের সঙ্গে সুসংহত করা।

মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব আরও ব্যাখ্যা করেন যে, আরটিআই আইনের ধারা ৮(১)(জে)-তে আনা এই পরিবর্তনটি বিচার বিভাগীয় যুক্তির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এই সংশোধনটি তথ্যের অধিকার এবং গোপনীয়তার অধিকারের মধ্যে সম্ভাব্য আইনি বিরোধ এড়াতে সাহায্য করবে। তিনি জোর দিয়ে বলেন যে, এই সংশোধনী ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশকে সম্পূর্ণভাবে সীমাবদ্ধ করে না। বরং এটি এমন একটি ব্যবস্থা তৈরি করে, যেখানে যদি জনস্বার্থের কারণে তথ্য প্রকাশ করা গোপনীয়তার অধিকারকে ক্ষুণ্ণ করার চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়, তবে সেই তথ্য প্রকাশ করা যেতে পারে।

মন্ত্রীর মতে, এই নতুন আইনটি তথ্যের অধিকার আইনকে আরও শক্তিশালী করবে। এটি নিশ্চিত করবে যে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার জন্য আরটিআই আইনের মূল কাঠামোটি বজায় থাকে, একইসঙ্গে ব্যক্তিদের ব্যক্তিগত ডেটার সুরক্ষাও নিশ্চিত করা যায়। তাই, এই দুটি গুরুত্বপূর্ণ আইনের মধ্যে একটি সুসংহত এবং ভারসাম্যপূর্ণ কাঠামো তৈরি করাই এই সংশোধনীটির প্রধান লক্ষ্য।

তথ্য অধিকার ও গোপনীয়তার অধিকারের মধ্যে এই ভারসাম্য কতটা কার্যকর হবে বলে আপনি মনে করেন? আপনার মতামত কমেন্ট করে জানান।

#আরটিআই #গোপনীয়তা #আইন #তথ্যসুরক্ষা #ডিজিটালআইন #সংসদ #কেন্দ্রীয়সরকার #নারদসংবাদ

ভারত এবং সৌদি আরব তাদের ঐতিহাসিক সম্পর্ককে আরও মজবুত করে সামুদ্রিক ক্ষেত্রে সহযোগিতা বাড়াতে সম্মত হয়েছে। সম্প্রতি, ভার...
21/08/2025

ভারত এবং সৌদি আরব তাদের ঐতিহাসিক সম্পর্ককে আরও মজবুত করে সামুদ্রিক ক্ষেত্রে সহযোগিতা বাড়াতে সম্মত হয়েছে। সম্প্রতি, ভারতের পোর্ট, শিপিং এবং জলপথ মন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল এবং সৌদি আরবের পরিবহন ও লজিস্টিক পরিষেবা মন্ত্রী সালেহ বিন নাসের আল-জাসেরের মধ্যে একটি ভার্চুয়াল বৈঠকের পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে শিপিং এবং লজিস্টিকস ক্ষেত্রে একটি যৌথ কার্যনির্বাহী দল (Joint Working Group) গঠিত হয়েছে, যা দুই দেশের কৌশলগত অংশীদারিত্বের এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করবে।

সর্বানন্দ সোনোয়াল দুই দেশের শতবর্ষ পুরানো অর্থনৈতিক এবং সামাজিক-সাংস্কৃতিক সম্পর্কের ওপর জোর দেন। তিনি সৌদি আরবের ‘ফোক মেরিটাইম সার্ভিসেস’ দ্বারা চালু হওয়া জেদ্দা-মুন্দ্রা/এনএইচএভিএ শেভা রুটের কথা উল্লেখ করেন, যা ভবিষ্যতে পণ্য পরিবহনের সময় এবং খরচ উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে আনবে বলে আশা করা হচ্ছে। এছাড়াও, তিনি সামুদ্রিক বাণিজ্যের সমন্বয়ের জন্য ভারতের ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম MAITRI-তে সহযোগিতার প্রস্তাব দেন।

বর্তমানে, সৌদি আরব ভারতের পঞ্চম বৃহত্তম বাণিজ্যিক অংশীদার এবং ভারত সৌদি আরবের দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক অংশীদার। ২০২৪-২৫ আর্থিক বছরে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল প্রায় ৪২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। উভয় দেশেরই উন্নয়নের লক্ষ্যগুলি একে অপরের ভিশনের সঙ্গে সম্পূরক। ভারতের Maritime India Vision 2030 এবং Amrit Kaal Vision 2047 সৌদি আরবের Saudi Vision 2030-এর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। ভারত সৌদি আরবকে দেশের বন্দর এবং শিপিং পরিকাঠামোতে বিনিয়োগের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছে।

এই নতুন অংশীদারিত্ব ভারত ও সৌদি আরবের অর্থনীতিতে কতটা প্রভাব ফেলবে বলে আপনি মনে করেন? আপনার মতামত কমেন্টে জানান এবং এই খবরটি বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন।

#ভারত #সৌদিআরব #নৌবাণিজ্য #অর্থনীতি #বাণিজ্য #বন্দর #লজিস্টিকস #দ্বিপাক্ষিকসম্পর্ক #নারদসংবাদ

দেশের সীমান্ত সুরক্ষা জোরদার করার লক্ষ্যে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে বেড়া দেওয়ার কাজ দ্রুতগতিতে চলছে। সম্প্রতি, রাজ্যসভায় এক...
20/08/2025

দেশের সীমান্ত সুরক্ষা জোরদার করার লক্ষ্যে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে বেড়া দেওয়ার কাজ দ্রুতগতিতে চলছে। সম্প্রতি, রাজ্যসভায় এক প্রশ্নের উত্তরে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিত্যানন্দ রায় জানান যে, পশ্চিমবঙ্গের ২,২১৬.৭ কিলোমিটার দীর্ঘ আন্তর্জাতিক সীমান্তের মধ্যে ১,৬৪৭.৬৯৬ কিলোমিটার অংশে বেড়া দেওয়ার কাজ ইতিমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে।

কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আরও জানান যে, বাকি ৫৬৯.০০৪ কিলোমিটারের মধ্যে ১১২.৭৮০ কিলোমিটার দুর্গম অঞ্চলের জন্য বেড়া দেওয়া সম্ভব নয়। বাকি ৪৬২.২২৪ কিলোমিটারের মধ্যে ৭৭.৯৩৫ কিলোমিটারের জন্য জমি হস্তান্তরিত করা হয়েছে এবং বাকি অংশের জমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়া রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে এখনও শুরু বা সম্পন্ন হয়নি। কেন্দ্র এই কাজে গতি আনতে রাজ্য সরকারের সঙ্গে নিয়মিত বৈঠক করছে এবং প্রয়োজনীয় অর্থও সময় মতো প্রদান করা হচ্ছে।

প্রতিবেদনে আরও জানানো হয়েছে যে, ২০২৩ সালের ১লা জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ৩১শে জুলাই পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গে ৩৯৬৪ জন অবৈধ অনুপ্রবেশকারীকে আটক করা হয়েছে। এই তথ্য থেকে বোঝা যায়, সীমান্তে উন্নত পরিকাঠামো কতটা জরুরি।

দেশের সীমান্ত সুরক্ষায় এই পদক্ষেপ কতটা কার্যকর হবে বলে আপনি মনে করেন? আপনার মূল্যবান মতামত নিচে কমেন্ট করুন!

#ভারত #বাংলাদেশ #সীমান্ত #সীমান্তসুরক্ষা #পশ্চিমবঙ্গ #অনুপ্রবেশ #কেন্দ্রীয়সরকার #নারদসংবাদ

Address

Mahatma Gandhi Street
Kolkata
700001

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when নারদ সংবাদ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share