দশভুজা - Dashabhuja

দশভুজা - Dashabhuja Hello friends,
I'm here to share my parenting experience, travel stories,dance video and tutorials🙂.

18/07/2025
Visit my page Shailpik  to order ..
18/07/2025

Visit my page Shailpik to order ..

নিয়ে এসেছি , আজ আবারও একটি চ্যালেঞ্জ। কম দামে বিভিন্ন ধরনের সেট আনাটা এখন আমার কাছে চ্যালেঞ্জ এর মতন । আজও নিয়ে এসেছি একটি বাজেট সেট।
Bharatanatyam Budget Designer Set..

Good morning 🌞  ゚
18/07/2025

Good morning 🌞

উল্টোরথ ও রসগোল্লা উৎসব —আষাঢ় মাসের শুক্লা দ্বিতীয়ায় রত্নবেদী ছেড়ে জগন্নাথদেব লক্ষ্মীদেবীর অনুমতি না নিয়েই ন’দিনের ...
08/07/2025

উল্টোরথ ও রসগোল্লা উৎসব —
আষাঢ় মাসের শুক্লা দ্বিতীয়ায় রত্নবেদী ছেড়ে জগন্নাথদেব লক্ষ্মীদেবীর অনুমতি না নিয়েই ন’দিনের রথযাত্রায় বেরিয়ে যান মাসির বাড়ি গুণ্ডিচা মন্দিরে থাকার উদ্দেশ্যে। স্বামীর এহেন আচরণে বেজায় ক্ষুব্ধ হন ধন-সমৃদ্ধির দেবী। উল্টোরথের দিন মাসির বাড়ি গুণ্ডিচা মন্দির থেকে রথে চেপে সপরিবারে আবার পুরীর মন্দিরের উদ্দেশ্যে রওনা হন জগন্নাথদেব। তবে মাসির বাড়ি থেকে ফিরলেও মূল মন্দিরে প্রবেশ করেন না জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রা।
তিন ভাই বোন শ্রীমন্দিরের সামনে তিনদিন ধরে রথের উপরেই উপবিষ্ট থাকেন। এই তিনদিন একাধিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সমাপ্ত হয় রথযাত্রা উৎসব। যেমন সোনাবেশ। একাদশীর দিন স্বর্ণালঙ্কারে সেজে ওঠেন জগন্নাথ, বলরাম এবং সুভদ্রা। এছাড়াও দ্বাদশীর সন্ধ্যায় পালিত হয় অধরপনা। তিন বিগ্রহকে দেওয়া হয় শীতল পানীয় অর্থাৎ শরবত।
আষাঢ় মাসের শুক্লা ত্রয়োদশীতে নীলাদ্রি বিজয় উৎসবের অন্যতম উল্লেখযোগ্য ‘রসগোল্লা উৎসব’। ত্রয়োদশীর দিন ভোগ হিসেবে জগন্নাথদেবের উদ্দেশ্যে কয়েকশো হাঁড়ি রসগোল্লা নিবেদন করা হয়। আসলে এই মিষ্টি উপহার দেওয়া হয় লক্ষ্মীদেবীকে। লক্ষ্মীর মান ভাঙিয়ে জগন্নাথ ঘরে ফিরবেন। ত্রয়োদশীতে রসগোল্লা উৎসবে মেতে ওঠে ওড়িশা। প্রতিবছর দাম্পত্যের এই মধুর রসের সাক্ষী থাকে আপাময় জনসাধারণ আর তা অনুষ্ঠিত হয় লক্ষ্মী দেবী ও জগন্নাথদেবের সেবাইতদের মাধ্যমে। বাঙালির এই প্রাণের মিষ্টি রসগোল্লাতেই প্রতিবছর রথযাত্রার মধুরেণ সমাপয়েৎ হয়ে থাকে। অর্থাৎ, মিষ্টিমুখে রথযাত্রা সমাপন। ফি বছর এই দিনটিতে ধুমধাম করে ওড়িশায় রসগোল্লা উৎসব পালিত হয়।

তৃতীয় দিন জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রা মন্দিরে প্রবেশ করতে গেলে ঘটে এক মজার কান্ড ! বলরাম আর সুভদ্রা ভালোয় ভালোয় বাড়ি ঢুকলেও যেই জগন্নাথ ঢুকতে যাবেন, লক্ষ্মী দেবী সটান মুখের উপর দুম করে দরজা বন্ধ করে দেন। কারণ তিন ভাইবোন মাসির বাড়ি থেকে দেদার আমোদ আহ্লাদ করে এসেছেন অথচ তাঁকে নিয়ে যান নি। অভিমানিনী লক্ষ্মী দেবী এই কয়দিন একা একা শ্রীমন্দিরে ছিলেন। অবশ্য মাঝখানে একদিন তিনি মাসির বাড়ি দেখা করতে গিয়েছিলেন কিন্তু জগন্নাথ তাঁকে পাত্তা দেন নি। তারই ফলস্বরূপ যাত্রা শেষে জগন্নাথদেব দেখেন বাড়ির দরজা বন্ধ। অবস্থা বেগতিক দেখে স্ত্রীর মানভঞ্জনের জন্য বুদ্ধি করে এক হাঁড়ি রসগোল্লার আয়োজন করে জগন্নাথ তাঁকে উপহার দেন, যদি কিছু কাজ হয়।

ত্রিভুবনের অতুল ঐশ্বর্যের অধিকারিনী লক্ষ্মীর মান ভাঙে ওই রসগোল্লা খেয়ে। রসগোল্লা খাওয়ার পর অবশেষে স্বামীকে ঘরে ঢোকার অনুমতি দেন লক্ষ্মী। খুশী মনে পতিদেবটিকে নিয়ে তিনি শ্রীমন্দিরে প্রবেশ করেন। এক বছরের মতো নিশ্চিন্ত আর পতিদেব কাছ ছাড়া হবেন না, মন্দিরের সিংহ দুয়ার বন্ধ হয়ে যায়। তাই নীলাদ্রি বিজয় উৎসবের অন্যতম এই রসগোল্লা উৎসব।
জয় জগন্নাথ
(সংগৃহীত)

যেদিন অভয়া বিচার পাবে , সেদিন হবে হ্যাপি ডক্টরস ডে।             ゚
01/07/2025

যেদিন অভয়া বিচার পাবে , সেদিন হবে হ্যাপি ডক্টরস ডে।

"দিয়ে ধণ, বুঝে মন, কেড়ে নিতে কতক্ষণ "
30/06/2025

"দিয়ে ধণ, বুঝে মন, কেড়ে নিতে কতক্ষণ "

29/06/2025

শুভ রবিবার,
আজ নিয়ে আসলাম , রবীন্দ্র নৃত্যের গাদোয়াল শাড়ি। এই বর্ষায় নিজেকে নীলাম্বরী সাজে সাজাতে বেছে নিতেই পারেন এই নীল রঙের সুন্দর শাড়িটি ।
Ready stock..
👉No Bargaining please
👉👉 online payment only

প্রকৃতির এক আশ্চর্য সৃষ্টি.....😲🔹 ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের মাহাবলীপুরম শহরে অবস্থিত একটি রহস্যময় শিলাখণ্ড হলো "কৃষ্ণের...
29/06/2025

প্রকৃতির এক আশ্চর্য সৃষ্টি.....😲

🔹 ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের মাহাবলীপুরম শহরে অবস্থিত একটি রহস্যময় শিলাখণ্ড হলো "কৃষ্ণের মাখনের বল"। এটি একটি ২৫০ টন ওজনের বিশাল গ্রানাইট পাথর, যার উচ্চতা প্রায় ২০ ফুট এবং প্রস্থ প্রায় ৫ মিটার। এই বিশাল পাথরটি একটি ঢালু পাহাড়ের উপর প্রায় ৪ ফুটেরও কম ব্যাসের একটি ক্ষুদ্র পয়েন্টে দাঁড়িয়ে আছে, যা দেখে যে কেউ চমকে উঠবে।

🔹 পাথরটির অবস্থান এতটাই বিস্ময়কর যে দেখলে মনে হয় এটি যেকোনো সময় গড়িয়ে পড়বে। অথচ শত শত বছর ধরে এটি অটলভাবে দাঁড়িয়ে আছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ যেমন ভূমিকম্প, সুনামি কিংবা প্রবল ঘূর্ণিঝড়—কিছুই এই পাথরকে টলাতে পারেনি। এই কারণে এটি শুধু স্থানীয় পর্যটকদের নয়, দেশ-বিদেশের গবেষক ও পর্যটকদেরও কৌতূহলের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে।

🔹 এই পাথরকে ঘিরে রয়েছে নানা পৌরাণিক কাহিনি ও লোককথা। একটি জনপ্রিয় বিশ্বাস অনুযায়ী, এটি শ্রীকৃষ্ণের প্রিয় মাখনের বল, যা তিনি শিশুকালে খেতে ভালোবাসতেন—সেই কারণেই এর নামকরণ "কৃষ্ণের মাখনের বল"। আবার অনেকের মতে, এটি প্রকৃতির এক অদ্ভুত খেয়াল, যা আজও বিজ্ঞানীদের কাছে রহস্যময়।

🔹 এই শিলাখণ্ডটি মাহাবলীপুরমের প্রাচীন স্থাপত্য ও শৈলকর্মের নিদর্শনের সঙ্গেও ওতপ্রোতভাবে জড়িত। এটি পর্যটকদের জন্য এক অনন্য আকর্ষণ এবং ভারতের প্রাকৃতিক বিস্ময়গুলির মধ্যে অন্যতম।

🔹 পাথরটি যে ঢালু ভূমিতে স্থাপিত, সেটি ও পাথরের মধ্যে থাকা উচ্চ ঘর্ষণ বল ও পৃষ্ঠের অনিয়মিততা এমনভাবে কাজ করেছে যে এটি নিখুঁত ভারসাম্যে দাঁড়িয়ে আছে। যদিও ভিত্তির ক্ষেত্রফল ছোট, পাথরটির ওজন ও কেন্দ্রাভিকর্ষ বল এমনভাবে কাজ করছে যে এটি সরছে না।

🔹 "কৃষ্ণের মাখনের বল" কেবল একটি পাথর নয়—এটি প্রকৃতির এক নিদর্শন, যা যুগ যুগ ধরে মানুষের কৌতূহল, বিস্ময় এবং বিশ্বাসের প্রতীক হয়ে রয়েছে। এটি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে প্রকৃতির মাঝে আজও এমন অনেক রহস্য লুকিয়ে আছে, যা বিজ্ঞানের চোখেও ব্যাখ্যাতীত।

📌লেখা ও ছবি সংগৃহীত।

ফ্যাশনে পরিণত হওয়ার আগে ডেনিমের গল্পটা ছিল বেশ হৃদয়বিদারক। পশ্চিম আফ্রিকায় একটি মোটা-টেকসই কাপড় দাসশ্রেণীর মানুষদের মধ...
26/06/2025

ফ্যাশনে পরিণত হওয়ার আগে ডেনিমের গল্পটা ছিল বেশ হৃদয়বিদারক।
পশ্চিম আফ্রিকায় একটি মোটা-টেকসই কাপড় দাসশ্রেণীর মানুষদের মধ্যে বিতরণ করা হত যাতে তারা ক্ষেত-খামার এবং বাড়িতে কাজ করার সময় পরতে পারে।
এই মোটা-টেকসই কাপড়টি ছিল কখনও ডেনিম বা কখনও রুক্ষ সুতি বা লিনেন - যাকে প্রকাশ্যে "নিগ্রো কাপড়" হিসাবে উল্লেখ করা হত।
দাসদেরকে ডেনিম পরতে দেওয়ার উদ্দেশ্য বলা হত কাপড়ের দীর্ঘস্থায়িত্বতা, কিন্তু মূল উদ্দেশ্য ছিল দাসদেরকে আলাদাভাবে চিহ্নিত করা এবং নিয়ন্ত্রণ করা।
এটি শুধুমাত্র কাপড়ের ব্যাপার ছিল না, এটি ছিল জাত বা বর্ণ পরিচয়ের ব্যাপার।
দাসশ্রেণীর মানুষদের নিজের পোশাক বেছে নেওয়ার অনুমতি ছিল না, তাদের ইউনিফর্ম হিসেবে ডেনিম পরতে দেওয়া হত।
দ্যা আইরনি?
ব্লু ইন্ডিগো জিন্স বুননের প্রক্রিয়া, ডাইং করার প্রসেস সবকিছুই পশ্চিম আফ্রিকার ঐতিহ্যের অংশ হয়ে গেছে। ব্লু ডেনিমের রঙের সৌন্দর্য, টেকনোলোজি - অনেক কিছুই দাসদের নিজের আবিষ্কার।
এর কয়েক দশক পরে, ১৮৭৩ সালে, লেভি স্ট্রস এবং জ্যাকব ডেভিস পেটেন্ট করেছেন যা আমরা এখন ব্লু জিন্স নামে জানি।
সময়ের সাথে সাথে ডেনিম কেবল একটা নির্দিষ্ট স্টাইলেই সীমাবদ্ধ থাকেনি, এটি প্রতিনিয়ত বিকশিত হয়েছে।
কাউবয়রা ডেনিম পরতে শুরু করল, কারখানার শ্রমিকরা ডেনিমকে আপন করে নিল।
কবি, শিল্পী, কর্মী, সঙ্গীতজ্ঞ - প্রতিটি ইন্ডাস্ট্রিতে বর্ণবাদ এবং দাসপ্রথার বিরুদ্ধে পরিবর্তনকামী মানুষদের দৈনন্দিন পোশাক হয়ে উঠল ডেনিম।
আজ ডেনিম সর্বত্র।
কিন্তু ডেনিমের প্রতিটি সেলাইয়ের মধ্যে লুকিয়ে আছে এক ভুলে যাওয়া ইতিহাস।
আমরা কেবল স্টাইলের জন্য এটি পছন্দ করি সেটা নয়, বরং আমরা তাদের ঐতিহ্য বহন করি যাদেরকে বর্ণবাদ আর দাসত্বের পোশাক হিসেবে ডেনিমকে পরতে দেওয়া হয়েছিল, যারা কখনও ডেনিমকে নিজের জন্য পছন্দ করে বেছে নিতে পারে নি।

পোস্টটি ভালো লাগল পেজ টিকে ফলও করবেন এবং একটি লাইক ও মতামত কমেন্টে জানাবেন । সেই সাথে পোস্টটিকে শেয়ার করে বন্ধুদের দেখার সুযোগ করে দেবেন
#সংগৃহীত

Address

Kolkata

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when দশভুজা - Dashabhuja posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to দশভুজা - Dashabhuja:

Share