https://youtube.com/@Subhodip516

𝙎𝙐𝘽𝙃𝙊 𝙏𝘼𝙇𝙆𝙎, baruipur, KOLKATA (2025)

21/06/2025

https://youtu.be/qfdkQfqNh5Q

এসে গেছে আমাদের নতুন Horror Detective Series "রক্তের দাগ" কেউ শুনতে ভুলো না এই গল্পটা তাহলে একটা সুন্দর Thriller Story Miss করবে! এক্ষুনি শুনে ফেলো আর Comment Section'e জানাতে ভুলো না গল্পটি কেমন লাগছে..

20/06/2025

"একতারা"

নয়না খাতুন শান্তিপুরের এক মুসলিম পরিবারের মেয়ে, শিল্পকলায় দারুণ প্রতিভাবান, চিন্তাশীল এবং সাহসী.. পড়াশোনার জন্য কলকাতায় জীবনে প্রথমবার আশা তার.. কলকাতারই এক নামী আর্ট কলেজে Admission পেয়েছে সে, আজ ওর প্রথম দিন। তবে নয়না জানতো না কলকাতায় আশা তার জীবন ঘুরিয়ে রেখে দেবে.. একদিন কলেজের পর আঁকা-বুকির এক ওয়ার্কশপে ঋদ্ধি সেন নামক এক ছেলের সাথে নয়নার প্রথম মুখোমুখি হয়। ঋদ্ধি ভীষন মেধাবী ছেলে পরা, লেখা সহ আর্টের ব্যাপারেও ওর মনোযোগ কম না.. তাই আজ এই আর্ট গ্যালারি তে সে কিছু Exhibition এর জন্য এসেছিলো.. ফাঁকা সময় এটা ওটা দেখতে দেখতে ঋদ্ধির সাথে হঠাৎ মুখোমুখি হয় নয়নার। ঋদ্ধি নয়নার দুই কাজল কালো চোখ দেখে এক মুহূর্তের জন্য থমকে দাঁড়িয়ে পরে। ব্যাস! প্রথমে দুজনেই খুব সহজে মিশে যেতে পারে নি একে ওপরের সঙ্গে তবে ক্যানভাসে তুলির টান দিতে দিতে একে অপরের প্রতি একটা গভীর আগ্রহ জন্ম নেয় দুজনের মনে।

সময় কাটতে থাকে। একে অপরের শিল্পের প্রতি মুগ্ধতা, ওদের প্রত্যেক কথায় মিল খুঁজে পাওয়া! সব কিছু নিয়ে ধীরে ধীরে ওদের বন্ধুত্ব প্রেমে পরিণত হয়। তবে ওদের সম্পর্ক যতই গভীর হতে থাকে, ততই চারপাশের সমাজের চোখ যেন দিনে দিনে ওদের সুখের আরে দাঁড়াতে শুরু করে। ঋদ্ধির পরিবার যখন জানতে পারে সে একজন মুসলিম মেয়েকে ভালোবাসে, তখনই শুরু হয় আপত্তি। ঋদ্ধির বাবা একদিন স্পষ্ট বলে দেন..
-আমাদের উঁচু বংশ তুমি দেখছি মাটিতে মিলিয়ে দেবে! এই সম্পর্ক থেকে সরে আসতে হবে তোমায়, না হলে তোমায় তেয্যপুত্র করবো।

নয়নার পরিবারও কম কড়া ছিল না। ওর আব্বু একদিন ওকে করা ভাষায় জানিয়ে দেন!
-হিন্দু ছেলের সঙ্গে সম্পর্ক? সমাজে মুখ দেখাবো কী করে আমরা! তোমায় কলেজ পাঠিয়েছি রঙ্গ লীলা করার জন্য?

এমনই প্রশ্ন ছুঁড়ে দেয় নয়নার মাও। তাদের ভালোবাসা দাঁড়িয়ে যায় বিশ্বাস, সাহস আর আত্মত্যাগের এক কঠিন পরীক্ষায়। তবে ঋদ্ধি আর নয়না হাল ছাড়েনি। তারা নিজের পায়ে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়। কিছু বছর পর দুজনে মিলে একটা ছোট্ট আর্ট স্টুডিও খুলে নেয়। নাম রাখে
-“একতারা” যেখানে ভালোবাসা নতুন নাম খুঁজে পায়!
তবে সমাজের মনে এর মানে একটাই! ভিন্ন ধর্ম, ভিন্ন পরিবার হলেও প্রেমের সুর একটাই। ওদের ছোট্ট আর্ট ষ্টুডিওটি ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হতে থাকে। কিছুদিনের মধ্যেই ওরা একটা নামী এক্সিবিশনে ডাক পায়।

একদিন নয়নার বাবা হঠাৎ স্টুডিওর সামনে এসে দাঁড়ান। তিনি একটা পেইন্টিং দেখেন! একজন বৃদ্ধ মানুষ বসে আছেন অন্ধকারে, কিন্তু সামনের আলোয় একজন মেয়ে তার পাশে দাঁড়িয়ে। ছবির নাম "আশ্রয়"।
ছবিটার পেছনে লেখা ছিল..
"যে ভালোবাসা কাউকে ভেঙে দেয় না, সেই আসল আশ্রয় কথাটির শব্দ বুঝবে। ধর্ম, বর্ণ, জাতি তাকে সীমা কোনোদিনো বোঝাতে পারবে না..
সেই দিন, নয়নার বাবা ও ঋদ্ধির বাবা দুজনেই মুখ নিচু করে দাঁড়ান। আর প্রথমবারের মতো বলেন।
-"তোমাদের লড়াই আর একে ওপরের প্রতি ভালোবাসার টান দেখে আমরা নিজেদের হার স্বীকার করলাম"

কিছু মাস পর ঋদ্ধি আর নয়না ছোট্ট করে বিয়ে করে। একেবারে সাধারণভাবে না কোনো জাঁকজমক, না কোনো কাঁটাতারের বাধা। আর্ট স্টুডিওর দেওয়ালে তারা নতুন ছবি আঁকে! একটা গাছ, যার দুটো শিকড় দুই দিক থেকে এসেছে, কিন্তু তাদের ডালপালা এক হয়ে গিয়ে মাটির উপরে খোলা বাতাসে নিঃশাস নিচ্ছে.. ওদের ভালোবাসার জয় হয়েছে!

ইতি :-

18/06/2025

সকালবেলা রুদ্র প্রতিদিনের মতো লাইব্রেরিতে বসে বই গুছাচ্ছিল। হঠাৎ দরজার ঘণ্টা বেজে উঠলো। দরজায় দাঁড়িয়ে এক মেয়ে — চোখে গভীরতা, হাতে একটি পুরোনো নোটবুক। হঠাৎ সে রুদ্রর পাশে এসে ওকে জিজ্ঞেস করে!

– আমি কি এখানে বসে একটু লিখতে পারি?
রুদ্র একটু ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেল, এমন মেয়ে সচরাচর এখানে আসে না। মাথা নেড়ে বলল, “হ্যাঁ, অবশ্যই।” দুজনে পাশাপাশি বসে নিজ নিজ হাতে থাকা বই পড়ছে তবে রুদ্রর নিঃশাস ধীরে ধীরে যেন বেরে চলেছে! হৃদস্পন্দন যেন আরো দ্রুত হয়ে উঠেছে.. সেদিন লাইব্রেরি তে রূদ্রর আর কিছুই পোড়া হলো না!

তারপর প্রতিদিনই সে আসত। লাইব্রেরির এক কোণে বসে লিখত, পড়তো মাঝে মাঝে রুদ্র লক্ষ্য করত তাকে, সে কখনও জানালার বাইরের দিকে তাকিয়ে দীর্ঘক্ষণ ভাবছে, আবার কখণো নিজের এক অচেনা দুনিয়ায় হারিয়ে যাচ্ছে! রুদ্র একদিন ঠিক করলো তাকে জিজ্ঞেস করবে তার নাম কি! রুদ্র সাহস করে ওর দিকে এগিয়ে গেলো তারপর ধীর গলায় জিজ্ঞেস করলো!

- তোমার নামটা জানতে পারি?
সামনে থেকে একটা মুচকি হাঁসি দিয়ে জবাব এলো!
- অরুণা!
তারপর সে চলে গেলো.. রুদ্র চুপচাপ সেখানেই দাঁড়িয়ে রইলো মনে ব্যাস একটাই নাম.. অরুণা!

এমনভাবেই দিন যেতে লাগল। অরুণা একদিন সাহস করে রুদ্রকে এসে জিজ্ঞেস করে!
– তুমি কি কবিতা পড়ো?
– হ্যাঁ, রবীন্দ্রনাথ আমার প্রিয়।
– তবে তুমি তো কিছু লেখো না?
– লিখি... শুধু কাউকে দেখাই না।

সেদিনই প্রথমবার, রুদ্র তার নিজের লেখা একটা ছোট কবিতা অরুণাকে পরে শোনায়। অরুণা চুপ করে শুনে যায়, তারপর বলে,

– তোমার শব্দগুলো তো একদম হৃদয় ছুঁয়ে যায়।
সেই থেকে তারা প্রতিদিন একটু একটু করে কাছাকাছি আসে — একে অপরের ভাবনা, ভয়, স্বপ্ন ভাগ করে নেয়।

একদিন অরুণা এল না। রুদ্র প্রথমে কিছু না ভাবলেও দ্বিতীয়, তৃতীয় দিনেও সে না আসায় তার বুকের ভিতর একটা অজানা ভয় কুঁকড়ে ওঠে।

চতুর্থ দিনে হঠাৎই সে ফিরে আসে — চোখ লাল, গলা ভার।

– মায়ের হার্ট অ্যাটাক হয়েছিল। তুমি ছাড়া কাউকে বলার ছিল না।
রুদ্র কোনো কথা না বলে তার পাশে বসে — শুধু হাত ধরে রাখে।
অরুণা বলে,
– এই শহরে অনেক মুখ, কিন্তু তুমি আমার একমাত্র আশ্রয়।

রুদ্র হেসে বলে,
– তোমার আলো আমার ছায়া ছুঁয়ে ফেলেছে, অরুণা। আমি তোমায় ভালোবাসি।

অরুণা চুপ করে থাকে কিছুক্ষণ, তারপর মাথা রাখে রুদ্রর কাঁধে।
– তোমার ছায়ার মাঝেই আমি নিরাপদ বোধ করি।

৫ বছর পর তারা নিজেদের একটা ছোট্ট বুকক্যাফে চালায় — নাম “আলো ও ছায়া”।
একজন কবিতা লেখে, আরেকজন পাঠ করে।
তাদের গল্প এখন শুধু তাদের মাঝে সীমাবদ্ধ নেই, বই হয়ে পৌঁছেছে পাঠকের হৃদয়ে।

ইতি :-

13/06/2025

তোমার ঠোঁটের স্পর্শ আমার মৃত্যুর কারণ হয়ে উঠুক!
তোমার শরীর ছোঁয়ার ইচ্ছে যে আমার নেই তা আমি কোনোদিনো বলিনা.. শরীর ছাড়াতো আমি তোমায় ভালোবাসি নি. তাইনা? তোমার মতো আমিও সুযোগ খুঁজেছি কখন তোমার ঠোঁটে আমার সর্বোচ্চ ডুবিয়ে তোমায় নিজের বুকে জড়িয়ে ধরে বলবো, তোমায় অনেকটা ভালোবাসি! আমি যে তোমার জন্য কতটা পাগল সেটা তোমায় প্রত্যেকটা মুহূর্তে বোঝাতে চাই আমি। এই সময় কাটলে ছেড়ে যাওয়ার যুগে! আমি তোমার এমন একটা ঘর হয়ে উঠতে চাই, যাকে ভালোবাসতে বা আগলে নিতে তুমি সংকোচ বোধ করবে না। হ্যাঁ আমি সত্যি তোমার সবটুকু চাই.. তোমার শরীর, তোমার মন, তোমার সবটুকু তে শুধু আমার অধিকার চাই! আমি তোমায় পাগলের মতো ভালোবাসতে চাই.. ✨

ইতি :-

08/06/2025

অনেকটা লড়ে চেষ্টা করে Final'e গেছি.. হয়তো Final'e সেই খেলা টা দিতে পারিনি! তাও আমি হারিনি.. আরো শক্ত হয়ে ফিরবো

06/06/2025

মানুষের নজর ভয় পাই এমন না! তবে তোকে হারাতে ভয় পাই..
তোর ছোটো ছোটো ইচ্ছে গুলো, আবদার গুলো আমার বড্ডো মিষ্টি লাগে রে! তাই তোকে হারাতে ভয় পাই.. দিন শেষে তুই যে আমার শান্তি তাই তোকে হারাতে ভয় পাই.. জীবন তো বড্ডো বড়! কিন্তু এই জীবনে আমাদের সাজানো মুহূর্ত গুলো হারাতে ভয় পাই..

ঐ কথায় আছে না! তোমার জীবনে অনেক মানুষ আসবে হয়তো কিছুটা পথ চলবে! তবে.. তারা বেশিদিন থাকবে না.. তুমি ভেঙে যাবে! তোমার Mental Stability নষ্ট হয়ে যাবে.. তখন ঠিক! তোমার জীবনে একটা নতুন মানুষ এসে তোমার সব ভালো, খারাপের সঙ্গী হয়ে উঠবে.. তোমার শান্তির কারণ হয়ে উঠবে। আর সেই মানুষটাই আসতে আসতে তোমার শেষের সঙ্গী হয়ে যাবে..

তুই সেই শেষের সঙ্গী আমার তাই তোকে হারাতে ভয় পাই.. 🌻✨️

ইতি :- Subhodip

30/05/2025

যার কাছে মন খুলে আমি হাসতে পারি..
সেই আমার প্রিয় মানুষ.. না আমি খুব Extra Ordinary কোনো মানুষকে চাইনি.. চেয়েছি এমন একজনকে যে আমায় বুঝবে! যার কাছে আমি কালো, মোটা না দেখতে কেমনের থেকেও বেশি Important হবে.. আমি মানুষটা কেমন! যে আমার হাত ধরে অনেকখানি পথ হেঁটে নেওয়ার পরেও আমায় বলবে, প্রিয়! তোমার ভয় কিসের? আমি ঠিক তোমার পাশেই আছি! আসলে মানুষ আমরা অনেক পাই জীবনে, তবে মনের মতো কেউ একজনই হয়ে উঠতে পারে আর দিনের শেষে সেই মানুষটাই মনের প্রিয় একজন হয়ে থেকে যায়! ❤️

ইতি :-

23/05/2025

আসলে ভালোবাসা সুন্দর! তবে নিজের মনের মতো একজন মানুষ পাওয়া ভাগ্যের বিষয়, তুমি সামনের মানুষটাকে অনেকটা আঙলে নেবে, নিজের ভালোবাসায় তাকে পরিপূর্ণ করে তুলবে! তবে কিছুদিন পরে সেই মানুষটাকেই দেখবে একটু একটু করে বদলে যেতে.. আগের মতো যত্ন করে না, সারাদিনে তোমার বেস্ততার খোঁজ টুকুও নেয়না, এমনকি আগের মতো কথাও বলতে চায়না.. তুমি তোমার প্রত্যেকটা মুহূর্ত তাকে মনে করতে থাকবে। তার ভালো থাকার কামনা করবে, এই চিন্তায় নিজের স্বাস্থ টুকুও খারাপ করবে. তবে সেই মানুষটা আর তোমায় নিয়ে যে ভাবে না, এটা তুমি মানতে চাইবে না.. তাই যাকে তুমি ভালোবাসবে তার প্রতি নিজের সবটুকু সমর্পন করোনা, যে তোমায় ভালোবাসবে তাকে নয় একটু সময় দাও.. দেখবে বাকি জীবনটুকুও সুন্দর হয়ে উঠবে!

16/05/2025

আমি যাই করিনা কেন! তোমায় কোনোদিনও আঘাত করবো না.. আমার মনে তোমার প্রতি যতটুকু চাওয়া আছে সেটা আমি কোনোদিনো কমতে দেবো না! কারণ একটাই এই ভুবনের হাজারো মনের মাঝে, শত সুন্দর মুখের মাঝে! তুমি আমাকে সবটা সময় বেছে নিয়েছো। আমার ভালোবাসা আমার অভিমান গুলোর থেকে যে কতটা বড় তুমি সেটা সবসময় বুঝে ফেলেছো! আমি তো ছিলাম এমনই বড্ডো বাউন্ডুলে! তবে তুমি আমার ভিতরের মানুষটাকে চিনে আমায় আরো আগলে নিয়েছো। শেষ জীবন অব্দি এই নিঃশাস তোমার সাথে থাকতে পারবে কি জানিনা.. ওতো সৌভাগ্য আমার কোনোদিন ছিল না! তবে ঈশ্বর বলে যদি কেউ থাকেন, তার কাছে আমার একটাই চাওয়া.. আমার বাকি প্রত্যেকটা জীবন তোমার পায়েলের ছন! ছন! শব্দের সাথে ভোরের আলো দেখুক!

ইতি :-

𝙎𝙐𝘽𝙃𝙊 𝙏𝘼𝙇𝙆𝙎

21/06/2025

20/06/2025

18/06/2025

13/06/2025

08/06/2025

06/06/2025

30/05/2025

23/05/2025

16/05/2025

Address

Telephone

Website

Alerts

Contact The Business

Shortcuts

Share

Category