বিশ্বকোষ

বিশ্বকোষ বিশ্বকোষ Youtube চ্যানেলের পেজ এটি। বিশ্বকোষ Youtube চ্যানেলটি SUBSCRIBE করবেন তথ্যমূলক ভিডিও পেতে।

08/06/2025

श्री शिव अष्टोत्तरशतनाम स्तोत्रम् | শিব অষ্টোত্তর শতনাম স্তোত্র | Sanskrit Mantra & Song | বিশ্বকোষ

শিব অষ্টোত্তর শতনাম স্তোত্র
-------------------------
শ্লোক ১
ওঁ শিবঃ মহেশ্বরঃ শম্ভুঃ পিনাকী শশিশেখরঃ ।
বামদেবঃ বিরূপাক্ষঃ কপর্দী নীললোহিতঃ ॥ ১॥

শ্লোক ২
শঙ্করঃ শূলপাণিঃ চ খট্বাঙ্গী বিষ্ণুবল্লভঃ ।
শিপিবিষ্টঃ অম্বিকানাথঃ শ্রীকণ্ঠঃ ভক্তবৎসলঃ ॥ ২॥

শ্লোক ৩
ভবঃ শর্বঃ ত্রিলোকেশঃ শিতিকণ্ঠঃ শিবাপ্রিয়ঃ ।
উগ্রঃ কপালী কামারিঃ অন্ধকাসুরসূদনঃ ॥ ৩॥

শ্লোক ৪
গঙ্গাধরঃ ললাটাক্ষঃ কালকালঃ কৃপানিধিঃ ।
ভীমঃ পরশুহস্তঃ চ মৃগপাণিঃ জটাধরঃ ॥ ৪॥

শ্লোক ৫
কৈলাসবাসী কবচী কঠোরঃ ত্রিপুরান্তকঃ ।
বৃষাঙ্কঃ বৃষভারূঢ়ঃ ভস্মোদ্ধূলিতবিগ্রহঃ ॥ ৫॥

শ্লোক ৬
সামপ্রিয়ঃ স্বরময়ঃ ত্রয়ীমূর্তিঃ অনীশ্বরঃ ।
সর্বজ্ঞঃ পরমাত্মা চ সোমসূর্যাগ্নিলোচনঃ ॥ ৬॥

শ্লোক ৭
হবির্যজ্ঞময়ঃ সোমঃ পঞ্চবক্ত্রঃ সদাশিবঃ ।
বিশ্বেশ্বরঃ বীরভদ্রঃ গণনাথঃ প্রজাপতিঃ ॥ ৭॥

শ্লোক ৮
হিরণ্যরেতাঃ দুর্ধর্ষঃ গিরীশঃ গিরিশঃ অনঘঃ ।
ভুজঙ্গভূষণঃ ভর্গঃ গিরিধন্বা গিরিপ্রিয়ঃ ॥ ৮॥

শ্লোক ৯
কৃত্তিবাসঃ পুরারাতিঃ ভগবান্ প্রমথাধিপঃ ।
মৃত্যুঞ্জয়ঃ সূক্ষ্মতনুঃ জগদ্ব্যাপী জগদ্গুরুঃ ॥ ৯॥

শ্লোক ১০
ব্যোমকেশঃ মহাসেনজনকঃ চারুবিক্রমঃ ।
রুদ্রঃ ভূতপতিঃ স্থাণুঃ অহির্বুধ্ন্যঃ দিগম্বরঃ ॥ ১০॥

শ্লোক ১১
অষ্টমূর্তিঃ অনেকাত্মা সাত্ত্বিকঃ শুদ্ধবিগ্রহঃ ।
শাশ্বতঃ খণ্ডপরশুঃ রজঃ পাশবিমোচকঃ ॥ ১১॥

শ্লোক ১২
মৃডঃ পশুপতিঃ দেবঃ মহাদেবঃ অব্যয়ঃ হরিঃ ।
পূষাদন্তভিদঃ অব্যগ্রঃ দক্ষাধ্বরহরঃ হরঃ ॥ ১২॥

শ্লোক ১৩
ভগনেত্রভিদঃ অব্যক্তঃ সহস্রাক্ষঃ সহস্রপাৎ ।
অপবর্গপ্রদঃ অনন্তঃ তারকঃ পরমেশ্বরঃ ॥ ১৩॥
-------------------------------------------------------------
ॐ शिवो महेश्वरश्शम्भुः पिनाकी शशिशेखरः ।
वामदेवो विरूपाक्षः कपर्दी नीललोहितः ॥ १॥

शङ्करश्शूलपाणिश्च खट्वाङ्गी विष्णुवल्लभः ।
शिपिविष्टोऽम्बिकानाथः श्रीकण्ठो भक्तवत्सलः ॥ २॥

भवश्शर्वस्त्रिलोकेशश्शितिकण्ठश्शिवाप्रियः ।
उग्रः कपाली कामारिरन्धकासुरसूदनः ॥ ३॥

गङ्गाधरो ललाटाक्षः कालकालः कृपानिधिः ।
भीमः परशुहस्तश्च मृगपाणिर्जटाधरः ॥ ४॥

कैलासवासी कवची कठोरस्त्रिपुरान्तकः ।
वृषाङ्को वृषभारूढो भस्मोद्धूलितविग्रहः ॥ ५॥

सामप्रियस्स्वरमयस्त्रयीमूर्तिरनीश्वरः ।
सर्वज्ञः परमात्मा च सोमसूर्याग्निलोचनः ॥ ६॥

हविर्यज्ञमयस्सोमः पञ्चवक्त्रस्सदाशिवः ।
विश्वेश्वरो वीरभद्रो गणनाथः प्रजापतिः ॥ ७॥

हिरण्यरेता दुर्धर्षः गिरीशो गिरिशोऽनघः ।
भुजङ्गभूषणो भर्गो गिरिधन्वा गिरिप्रियः ॥ ८॥

कृत्तिवासा पुरारातिर्भगवान् प्रमथाधिपः ।
मृत्युञ्जयस्सूक्ष्मतनुर्जगद्व्यापी जगद्गुरुः ॥ ९॥

व्योमकेशो महासेनजनकश्चारुविक्रमः ।
रुद्रो भूतपतिः स्थाणुरहिर्बुध्न्यो दिगम्बरः ॥ १०॥

अष्टमूर्तिरनेकात्मा सात्त्विकश्शुद्धविग्रहः ।
शाश्वतः खण्डपरशुरजः पाशविमोचकः ॥ ११॥

मृडः पशुपतिर्देवो महादेवोऽव्ययो हरिः ।
पूषादन्तभिदव्यग्रो दक्षाध्वरहरो हरः ॥ १२॥

भगनेत्रभिदव्यक्तो सहस्राक्षस्सहस्रपात् ।
अपवर्गप्रदोऽनन्तस्तारकः परमेश्वरः ॥ १३॥
============================
কমেন্টে লিখে জানাবেন ভিডিওটি আপনাদের কেমন লাগলো, তাহলে পরবর্তী ভিডিওগুলো আরও সুন্দরভাবে করার উৎসাহ পাবো।

সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন এবং সবাইকে ভালো রাখবেন।
=======================================
LIKE +
SHARE +
FOLLOW +
COMMENT +

#বিশ্বকোষ

06/06/2025

ফরাসি কাফকা, একজন প্রখ্যাত লেখক, যিনি কখনো বিবাহ করেননি বা তাঁর কোনো সন্তানও ছিল না।
তাঁর বয়স যখন চল্লিশের কোঠায়, একদিন তিনি বার্লিনের এক পার্কে হাঁটছিলেন। হঠাৎ তাঁর চোখে পড়ল একটি ছোট্ট মেয়ে, যে তার প্রিয় পুতুলটি হারিয়ে হাউমাউ করে কাঁদছে। কাফকা এবং মেয়েটি দুজনেই মিলে অনেক খুঁজেও পুতুলটির কোনো হদিস পেলেন না। কাফকা তখন মেয়েটিকে পরদিন আবার একই জায়গায় আসার কথা বললেন, এই আশায় যে হয়তো সেদিন পুতুলটিকে খুঁজে পাওয়া যাবে।
পরের দিনও পুতুলটির খোঁজ মিলল না। তখন কাফকা মেয়েটিকে একটি চিঠি দিলেন এবং বললেন, "এই চিঠিটি তোমার হারিয়ে যাওয়া পুতুলের লেখা।" চিঠিটিতে লেখা ছিল, "দয়া করে কেঁদো না। আমি পৃথিবী দেখতে বেরিয়েছি। আমার রোমাঞ্চকর ভ্রমণের খুঁটিনাটি আমি তোমাকে নিয়মিত লিখে জানাব।"
এভাবেই শুরু হয়েছিল এক অসাধারণ গল্পের, যা কাফকার জীবনাবসান পর্যন্ত চলেছিল।
ছোট্ট মেয়েটির সঙ্গে কাফকার নিয়মিত দেখা হতো। যখনই তাদের সাক্ষাৎ হতো, কাফকা মেয়েটিকে একটি নতুন চিঠি দিতেন এবং বলতেন, "এটি তোমার পুতুলের লেখা।" তিনি পরম যত্নে পুতুলের বিশ্ব ভ্রমণের রোমাঞ্চকর সব বর্ণনা মেয়েটিকে পড়ে শোনাতেন, যা শুনে মেয়েটি ভীষণ আনন্দ পেত।
কিছুদিন পর একদিন কাফকা একটি নতুন পুতুল কিনে মেয়েটিকে দিলেন। তিনি বললেন, "এই নাও, তোমার সেই হারিয়ে যাওয়া পুতুল।" মেয়েটি পুতুলটি দেখে বলল, "এই পুতুলটি তো আমার হারিয়ে যাওয়া পুতুলের মতো দেখতে নয়।" কাফকা তখন মেয়েটিকে আরও একটি চিঠি দিলেন, যেখানে তার প্রিয় পুতুলটি তাকে লিখেছে, "ভ্রমণ করতে করতে আমি অনেক পাল্টে গিয়েছি।" ছোট্ট মেয়েটি তখন নতুন পুতুলটিকে গভীর মমতায় বুকে জড়িয়ে ধরল এবং অপার আনন্দে ভরে উঠল।
এর প্রায় এক বছর পর ফ্রান্ৎস কাফকা মৃত্যুবরণ করেন।
বহু বছর পর, সেই ছোট্ট মেয়েটি যখন অনেকটাই বড় হয়ে গেছে, তখন সে সেই পুতুলটির ভেতরে একটি ছোট চিঠি খুঁজে পায়। কাফকার স্বাক্ষর করা সেই ছোট্ট চিঠিটিতে লেখা ছিল:
"Everything you love will probably be lost, but in the end, love will return in another way."
অর্থাৎ:
"আপনি যা কিছু ভালোবাসেন, তা হয়তো একদিন হারিয়ে যাবে, কিন্তু শেষ পর্যন্ত, ভালোবাসা অন্য উপায়ে ফিরে আসবে।"

এই গল্প থেকে আমরা কী শিখতে পারি?
ফ্রান্ৎস কাফকা এবং হারিয়ে যাওয়া পুতুলের এই গল্পটি আমাদের কিছু গভীর এবং সুন্দর শিক্ষা দেয়:
সহানুভূতি ও সংবেদনশীলতা: কাফকা যখন দেখলেন একটি ছোট্ট মেয়ে তার পুতুল হারিয়ে কাঁদছে, তখন তিনি তার প্রতি গভীর সহানুভূতি দেখালেন। তিনি কেবল পুতুলটি খুঁজতে সাহায্য করেননি, বরং মেয়েটির কষ্ট লাঘব করার জন্য একটি অসাধারণ কল্পনার আশ্রয় নিলেন। এটি শেখায় যে অপরের প্রতি সংবেদনশীল হওয়া এবং তাদের দুঃখে পাশে দাঁড়ানো কতটা গুরুত্বপূর্ণ।
কল্পনার শক্তি: কাফকা তাঁর কল্পনাশক্তির মাধ্যমে মেয়েটির দুঃখকে আনন্দে পরিণত করলেন। তিনি পুতুলটির ভ্রমণকাহিনী লিখে মেয়েটিকে এক ভিন্ন জগতে নিয়ে গেলেন, যেখানে তার প্রিয় পুতুলটি হারিয়ে যায়নি, বরং নতুন অ্যাডভেঞ্চার করছে। এটি প্রমাণ করে যে কল্পনা এবং গল্প বলার ক্ষমতা কীভাবে কঠিন পরিস্থিতিতেও মানুষকে আশা ও আনন্দ দিতে পারে।
ভালোবাসার ভিন্ন রূপ: গল্পের শেষে কাফকার যে বার্তা, "Everything you love will probably be lost, but in the end, love will return in another way" (আপনি যা কিছু ভালোবাসেন, তা হয়তো একদিন হারিয়ে যাবে, কিন্তু শেষ পর্যন্ত, ভালোবাসা অন্য উপায়ে ফিরে আসবে), তা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। এটি শেখায় যে জীবনে আমরা অনেক কিছু হারাতে পারি, তবে ভালোবাসার অনুভূতি কখনো সম্পূর্ণ হারিয়ে যায় না। এটি ভিন্ন রূপে, ভিন্ন সম্পর্কের মাধ্যমে বা ভিন্ন উপলব্ধির মধ্য দিয়ে আমাদের জীবনে ফিরে আসে। পুতুলটি পরিবর্তিত রূপে ফিরে আসার মাধ্যমেও এই বার্তাটি প্রতিফলিত হয়।
ছোট্ট মুহূর্তের গুরুত্ব: কাফকা একজন বিশ্ববিখ্যাত লেখক হওয়া সত্ত্বেও, তিনি একটি শিশুর ছোট্ট দুঃখকে গুরুত্ব দিয়েছিলেন এবং তার জন্য সময় ও প্রচেষ্টা ব্যয় করেছিলেন। এটি আমাদের শেখায় যে জীবনের ছোট ছোট মুহূর্ত এবং অন্যদের প্রতি করা সামান্য সহানুভূতিপূর্ণ কাজও কতটা গভীর প্রভাব ফেলতে পারে।
সব মিলিয়ে, এই গল্পটি আমাদের মানবিকতা, সৃজনশীলতা এবং ভালোবাসার চিরন্তন শক্তির এক সুন্দর বার্তা দেয়।

01/06/2025

Lion... The King...

#বিশ্বকোষ

01/06/2025

জয় ভারতজননী | जय भारतजननी | भारत माता बुधजन गीता | निर्मल-गङ्गा-जल-पूता | Sanskrit Song |

#বিশ্বকোষ

31/05/2025

James Webb Telescope discovers MoM z14 — the earliest known galaxy, formed just 280 million years after the Big Bang! 🌌

AI Fanart.. 😁
29/05/2025

AI Fanart.. 😁

উপনিষদের একটি মন্ত্র আছে—সত্যং জ্ঞানম্ অনন্তং ব্রহ্ম। বিশ্ববিধাতার একটা রূপ আছে যা কেবলমাত্র সত্য, অর্থাৎ আছে ছাড়া তার ...
26/05/2025

উপনিষদের একটি মন্ত্র আছে—সত্যং জ্ঞানম্ অনন্তং ব্রহ্ম। বিশ্ববিধাতার একটা রূপ আছে যা কেবলমাত্র সত্য, অর্থাৎ আছে ছাড়া তার অন্য বাণী নেই। তার পরবর্তী কথা হচ্ছে জ্ঞানম্— সে কেবলমাত্র হওয়া নয়। সত্যবোধের উপরে জ্ঞানের উপলব্ধিতে মনুষ্যত্বের বড়ো পদবী লাভ হল। সেই জ্ঞানকে যেখানে অবজ্ঞা করা হয়েছে, বুদ্ধির মোহমুক্ত বহুধা শক্তিকে প্রয়োগ না ক’রে মানবত্বকে যেখানে অস্বীকার করেছি, সেইখানে আমাদের অকৃতার্থতা। জ্ঞানের সোপান দিয়ে উপনীত হই পরমাত্মায়, কৃত্রিম কর্মের পথে নয়। তাঁর সামীপ্যে সর্বমানবের মিলন। ব্রহ্মকে উপনিষদ-কথিত বাণীতে উপলব্ধি করতে হলে বিশ্বসত্যকে স্বীকার ক’রে জ্ঞানের ভিতর দিয়ে আধ্যাত্মিক সত্যে পৌঁছতে হবে।

- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

25/05/2025

Nothing else to post..

24/05/2025

AI..

"ইতিহাসে দেখি অনেক বড়ো বড়ো প্রাচীন সভ্যতা দেশের নদীর সঙ্গে নাড়ীর যোগে প্রাণবান। নদী দেশকে দেয় জল, দেয় ফল; কিন্তু সব...
24/05/2025

"ইতিহাসে দেখি অনেক বড়ো বড়ো প্রাচীন সভ্যতা দেশের নদীর সঙ্গে নাড়ীর যোগে প্রাণবান। নদী দেশকে দেয় জল, দেয় ফল; কিন্তু সব চেয়ে বড়ো তার দান, দেশকে সে দেয় গতি। দূরের সঙ্গে, বাহিরের সঙ্গে সম্বন্ধ শাখায়িত করে নদী—স্থাবরের মর্মের মধ্যে নিয়ে আসে প্রাণের চলৎপ্রবাহ।
নদীমাতৃক দেশে নদী যদি একেবারে শুকিয়ে যায় তা হলে তার মাটিতে ঘটে কৃপণতা, তার অন্ন-উৎপাদনের শক্তি ক্ষীণ দেশের আপন জীবিকা যদি-বা কোনোমতে চলে, কিন্তু যে অন্নপ্রাচুর্যের দ্বারা বাইরের বৃহৎ জগতের সঙ্গে তার যোগ সেটা যায় দরিদ্র হয়ে। সে না পারে দিতে, না পারে নিতে। নিজের মধ্যে সে রুদ্ধ হয়ে থাকে, বিভক্ত হয় তার ঐক্যধারা, তার আত্মীয়মিলনের পথ হয় দুর্গম। বাহিরের সঙ্গে সে হয় পৃথক, অন্তরের মধ্যে সে হয় খণ্ডিত।
যেমন বিশেষ দেশ নদীমাতৃক, তেমনি বিশেষ জনচিত্ত আছে যাকে নদীমাতৃক বলা চলে। সে চিত্তের এমন নিত্যপ্রবাহিত মননধারা যার যোগে বাহিরকে সে আপনার মধ্যে টেনে আনে, নিজের মধ্যেকার ভেদ বিভেদ তার ভেসে যায়— যে প্রবাহ চিন্তার ক্ষেত্রকে নব নব সফলতায় পরিপূর্ণ করে, নিরন্তর অন্ন জোগায় সকল দেশকে, সকল কালকে।
সেই চিত্ত ছিল ভারতের, তার ছিল বহমান-মননধারা। সে বলতে পেরেছিল ‘আয়ন্তু সর্বতঃস্বাহা’, সকলে আসুক সকল দিক থেকে। ‘শৃন্বন্তু বিশ্বে’, শুনুক বিশ্বের লোক। বলেছিল ‘বেদাহম’, আমি জানি—এমন কিছু জানি যা বিশ্বের সকলকে আমন্ত্রণ করে জানাবার। যে তারা জ্যোতিহীন তাকে নিখিল নক্ষত্রলোক স্বীকার করে না। প্রাচীন ভারত নিত্যকালের মধ্যে আপন পরিচয়কে দীপ্যমান করেছে; বিশ্বলোকে সে প্রকাশিত হয়েছে প্রভূত দাক্ষিণ্যে, আপনাকে দান করার দ্বারা। সেদিন সে ছিল না অকিঞ্চনরূপে অকিঞ্চিৎকর।"

- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

Address

Kolkata

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বিশ্বকোষ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category