Suchitra Hazra

Suchitra Hazra Video Creator
(1)

অনেকদিন পর হঠাৎই দেখা হয়ে গেল আমার এক স্কুলের বন্ধুর সঙ্গে। এখন সে ফ্লিপকার্ট-অ্যামাজনে ডেলিভারি পার্টনার হিসেবে কাজ কর...
26/09/2025

অনেকদিন পর হঠাৎই দেখা হয়ে গেল আমার এক স্কুলের বন্ধুর সঙ্গে। এখন সে ফ্লিপকার্ট-অ্যামাজনে ডেলিভারি পার্টনার হিসেবে কাজ করছে। মুখে ক্লান্তি, গলায় হাঁপ ধরা কণ্ঠ। বলল—
“দোস্ত, গতকাল থেকে একটানা ডেলিভারি করছি, একটুও ফাঁকা সময় নেই। সব আইফোন! আর আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে, কেউ বেস মডেল নিচ্ছে না। শুধু 15 প্রো, 16 প্লাস, 16 প্রো, নইলে সরাসরি প্রো ম্যাক্স।”

কথা শুনে প্রথমে অবাক হলাম, তারপর আরও চমক খেলাম যখন সে বলল, “যে বাড়িগুলোতে ফোনগুলো পৌঁছে দিচ্ছি, সেগুলোর অবস্থা দেখে তুমি বিশ্বাসই করবে না। টালির চালের বাড়ি, রংচটা একতলা পুরোনো ঘর, এমনকি বস্তির ভেতরেও। আজকেই তোমাদের এই লাইনের ধারের বস্তিতে ছ’টা ফোন দিলাম। সব জায়গায় একই দৃশ্য— স্কুলে পড়া ছেলে-মেয়েরা, তাদের বাবা-মা, সবার মুখে অদ্ভুত উচ্ছ্বাস। কারও পোশাক, কারও বাড়ির হাল দেখে বোঝার উপায় নেই যে ভেতরে ঢুকছে এক লাখ তিরিশ হাজার টাকার ফোন।”

ডেলিভারি পার্টনারদের দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে অনেকক্ষণ, কারণ সবাই আনবক্সিং ভিডিও বানাচ্ছে। যেনো নতুন ফোনটা কেনা নয়, তার ভিডিওটাই বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

বন্ধু জানাল, প্রায় সব ফোনই EMI-তে কেনা। আর এই EMI-র খেলা আসলেই ভয়ংকর। ফাইনান্স কোম্পানিগুলো স্কুলপড়ুয়া ছেলেমেয়েদেরও ২-৩ বছরের “নো কস্ট EMI” দিয়ে দিচ্ছে প্রায় কোনও ডকুমেন্ট ছাড়াই। কিন্তু এটাই আসল ফাঁদ। একবার কোনও কিস্তি মিস হলেই ৩৫-৪০% হারে পেনাল্টি, তখন “নো কস্ট” হঠাৎ করেই এক দুঃস্বপ্নে পরিণত হয়। একজন ডিফল্টারের পেনাল্টি থেকেই উঠে আসে দশজনের “নো কস্ট EMI”-র টাকা।

ভেবে দেখো, নিজের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে গিয়ে, শুধুমাত্র অন্যকে দেখানোর জন্য, একটি এলিট প্রোডাক্ট কিনে বসা। “আমার হাতে আইফোন 16 প্রো মানেই আমি আলাদা”—এই ভুয়া আইডেন্টিটি তৈরি করার চেষ্টা। আর এই ভ্রমটাই হলো ক্যাপিটালিজমের সবচেয়ে বড় কৌশল। তোমার শখ আসলে তোমার নিজের নয়, বাজারের তৈরি। তুমি শুধু তার ফাঁদে পা দিচ্ছ।

নোবেলজয়ী ডঃ অভিজিৎ ব্যানার্জী একটা ইন্টারভিউতে বলেছিলেন— আমাদের অর্থনীতি এমনভাবে ডিজাইন করা যে, নিম্নবিত্ত বা নিম্নমধ্যবিত্ত যে ব্যান্ডে জন্মায়, যতই পরিশ্রম করুক, সাধারণত সেই ব্যান্ডেই জীবন শেষ হয়। আউটলায়ার্স বাদ দিলে এই চক্র ভাঙা যায় না। অর্থনীতির সেই লকড সিস্টেমের ভেতরে আমরা সবাই ঘুরপাক খাচ্ছি।

এই কথাগুলো শুনতে শুনতে মনে পড়ল অঞ্জনের চলো অঞ্জন অনুষ্ঠানে সব্যসাচী চক্রবর্তীর সেই বিখ্যাত লাইনটা—
“…আমার পাঁচ জনের পরিবার, আমার যদি একটা সাধারণ সুমো গাড়িতে কাজ হয়ে যায়, আমি একটা প্যাজেরো কিনতে যাব কেন? এই বেঞ্চমার্কটা আমাকে ঠিক করতে হবে। নিষেধটা আসবে আমার ভেতর থেকে। এই শিক্ষা আসবে আমার পরিবার থেকে, আমার বাবা-মা থেকে, বই থেকে, আমার বন্ধুদের থেকে, যারা আমার চেয়ে বেশি জ্ঞানী…”

কিন্তু সেই জীবনবোধ কোথায়?
আমাদের স্কুলে যদি সত্যিই শেখানো হত কিভাবে নিজের চাহিদা আর ক্ষমতার মধ্যে ভারসাম্য রাখতে হয়, কিভাবে ভোগবাদ আর ঋণের ফাঁদ থেকে বাঁচতে হয়— তাহলে হয়তো এত মানুষ এই ম্যানুফ্যাকচার করা স্বপ্নের দৌড়ে গলা বাঁধত না।

অবশেষে বুঝলাম— আসল শিক্ষা শুধু চাকরি বা পরীক্ষা পাশের মধ্যে নেই। আসল শিক্ষা হলো কোনটা না চাইতে হবে, কোনটার ফাঁদে পা দেওয়া যাবে না, কোনটা তোমাকে সত্যি মানুষ করবে।

Collected from a school group

এই জায়গা থেকে ৩৬০° ভিউজ হয়।দারুন এক অনুভূতি।
26/09/2025

এই জায়গা থেকে ৩৬০° ভিউজ হয়।
দারুন এক অনুভূতি।

25/09/2025

কেউ এমন হোক শুধুই আমাকে ভালবাসুক।
নিজের জন্য ভালো যেন না বাসে ,
আমার জন্য আমাকে ভালবাসবে।
এরকম ত্রিভূবনে কেউ নেই।
কেউ ভালো বাসলে তার যোগ্য তাই সে ভালবাসে।
যখন সেটা থাকবো না তার যোগ্য।সেদিন আর সেই ভালবাসা থাকবে না ।
একমাত্র ভগবান যিনি ,যেকোন পরিস্থিতিতে ভালবাসবে।

সত্য বলার সবচেয়ে বড়ো ভালো দিক ,এটাকে বহু বছরেও পরিবর্তন হয় না আর মনে রাখতে হয় না।মনেই থাকে।আর সেটা নাহলে ,আজ এক কাল ...
25/09/2025

সত্য বলার সবচেয়ে বড়ো ভালো দিক ,এটাকে বহু বছরেও পরিবর্তন হয় না আর মনে রাখতে হয় না।মনেই থাকে।
আর সেটা নাহলে ,আজ এক কাল এক বলে অন্যকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টায় থাকে।

ভগবানকে ভয় পাওয়ার দরকার নেই ।উনি ভুল করলেও ক্ষমা করে দেবেন।কিন্তু নিজের কর্ম কে ঠিক না রাখলে সেখানে ভগবানও কিছু করতে প...
25/09/2025

ভগবানকে ভয় পাওয়ার দরকার নেই ।উনি ভুল করলেও ক্ষমা করে দেবেন।কিন্তু নিজের কর্ম কে ঠিক না রাখলে সেখানে ভগবানও কিছু করতে পারবে না।
তাই নিজের কর্মকে ঠিক করলেই , সব ঠিক হবে।
শান্তি আর শান্তি।
ওম শান্তি

আজকে তারিখ চব্বিশ নয় পঁচিশ
25/09/2025

আজকে তারিখ
চব্বিশ নয় পঁচিশ

24/09/2025

এক গ্রামে এক যুবক ও তার সুন্দরী স্ত্রী বাস করত। একদিন গ্রামের মোড়লের কুদৃষ্টি পড়ল মেয়েটির প্রতি।

মোড়ল ফন্দি আঁটেন — কীভাবে যুবককে কিছুদিনের জন্য দূরে পাঠিয়ে সুযোগ বুঝে তার স্ত্রীকে নিজের করে নেওয়া যায়।

কয়েকদিন পর এক আসরে মোড়ল আলোচনা তুললেন, "শহরে আমার পরিচিত এক ফ্যাক্টরিতে কিছু লোক নেবে। কে কে যেতে চাও?"

এরপর তিনি ৪ জন লোক বাছাই করলেন, যার মধ্যে যুবকটিও ছিল। কয়েকদিনের মধ্যেই তারা শহরের উদ্দেশ্যে রওনা দিল।

সেদিন রাতে মোড়ল চুপিচুপি যুবকের বাড়ির দিকে এগোলেন। অন্ধকার বারান্দায় বাঁশের খুঁটিতে ধাক্কা খেয়ে তিনি শব্দ করে ফেললেন। যুবকের স্ত্রীর ঘুম ভেঙে গেল। ভয় পেয়ে সে জিজ্ঞাসা করল, "কে ওখানে?"

মোড়ল নিজের পরিচয় দিলেন। মেয়েটি অবাক হয়ে বলল, "এত রাতে? সব ঠিক আছে তো?"

মোড়ল নিজের আসল উদ্দেশ্য প্রকাশ করলেন, "তোমায় দেখার পর থেকে মনে শান্তি নেই! তোমাকে আমি চাই।"

মেয়েটি অত্যন্ত ধীরস্থির কণ্ঠে বলল, "ভালোবাসা চাইলে ঠিক আছে, তবে আগে আমার একটা প্রশ্নের উত্তর দিন। যদি সঠিক উত্তর দিতে পারেন, তবে আপনার মনের ইচ্ছা পূর্ণ হবে।"

মোড়ল খুশি হয়ে বললেন, "বলো!"

মেয়েটি বলল, "মাংস ন'ষ্ট হওয়া থেকে রক্ষা করতে আমরা লবণ ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু প্রশ্ন হলো লবণই যদি ন'ষ্ট হয়ে যায় তাহলে মাংসকে প'চন থেকে রক্ষা করব কীভাবে?"

মোড়ল গভীর চিন্তায় ডুবে গেলেন। একদিন, একরাত পেরিয়ে গেল, কিন্তু তিনি কোনো উত্তর খুঁজে পেলেন না। পরদিন আসরে তিনি সকলকে প্রশ্নটি করলেন, কিন্তু কারো কাছ থেকেই সন্তোষজনক উত্তর এলো না। এক কোণে বসে থাকা এক বৃদ্ধ নীরবে তাকিয়ে ছিলেন। মোড়ল তাকে জিজ্ঞেস করলেন, "আপনি কিছু বলছেন না কেন?"

বৃদ্ধ উত্তর দিলেন, "কারণ, এটা কেবল একটা প্রশ্ন নয়, এটি একটি নীরব বার্তা। পুরো ঘটনাটা আমি জানি — মেয়েটি আমাকে সবকিছু খুলে বলেছে! সে চাইলে আপনাকে অপমান করতে পারত। কিন্তু তা না করে আপনার বিবেক জাগিয়ে দিল।"

তারপর তিনি ব্যাখ্যা করলেন, "লবণ মাংসকে পচে যাওয়া থেকে রক্ষা করে। কিন্তু লবণ যদি নিজেই নষ্ট হয়ে যায়, তবে মাংসকে রক্ষা করবে কে? অর্থাৎ, সাধারণ মানুষ ভুল করলে নেতা তাদের সঠিক পথ দেখান, কিন্তু নেতা যদি নিজেই বিপথগামী হয়, তখন জনগণকে কে রক্ষা করবে?"

মোড়ল ল'জ্জায় মাথা নি'চু করলেন।

পিতা-মাতা যদি বিপথে যায়, কে সন্তানকে পথ দেখাবে? যদি শিক্ষক পথ হারায়, কে জ্ঞানের আলো ছড়াবে? যদি বিচারক, নেতা, সেনাবাহিনী, পুলিশ পথভ্রষ্ট হয়, কে জাতিকে রক্ষা করবে?


24/09/2025

বৃদ্ধাশ্রম আজ বিলাসিতা, আসল নরক তো আপনার সাজানো ফ্ল্যাটেই!

সযত্নে তোলা ফ্যামিলি অ্যালবামের পাতা ওল্টাচ্ছেন? বাবা-মায়ের সাথে হাসিমুখের ছবিটা দেখে ভাবছেন, "আমি কত ভালো সন্তান"? এই সেলফির আড়ালের সত্যটা শোনার জন্য প্রস্তুত তো? কারণ আধুনিক ফ্ল্যাটের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘরের ভেতরেই জন্ম নিচ্ছে এক ভয়ংকর নীরবতা, যা বৃদ্ধাশ্রমের একাকীত্বকেও হার মানায়। এটা কোনো গল্প নয়, এটা আপনার বা আমার ঘরের দরজায় কড়া নাড়া এক শীতল বাস্তবতা।

শুরুটা হয় খুব সূক্ষ্মভাবে। বাবা রিটায়ার করার পর তার পেনশন বা ফিক্সড ডিপোজিটের টাকার হিসাবটা ছেলে বা মেয়ের হাতে চলে আসে। মুখে বলা হয়, "বাবা, তুমি আর কত চিন্তা করবে? এবার আরাম করো।" আসলে এটা আরাম নয়, এটা হলো আর্থিক পরাধীনতার প্রথম ধাপ। যে মানুষটা একদিন পুরো সংসারের দায়িত্ব কাঁধে নিয়েছিলেন, তাকে আজ নিজের টাকার জন্য সন্তানের মুখের দিকে তাকিয়ে থাকতে হয়। এটা হলো সেই বিষ, যা ধীরে ধীরে আত্মসম্মানকে মেরে ফেলে।

এরপর শুরু হয় মানসিক অত্যাচার। একসাথে খেতে বসলে বাবা হয়তো একটু শব্দ করে খান, কিংবা মা হয়তো পুরনো দিনের গল্প বলতে শুরু করেন। আর সাথে সাথেই ভেসে আসে বিরক্তির দীর্ঘশ্বাস বা চোখের ইশারা। "আঃ, মা! রোজ রোজ এক কথা শুনতে ভালো লাগে?"—এই একটা বাক্যই যথেষ্ট একজন মানুষকে জীবন্ত লাশ বানিয়ে দেওয়ার জন্য। তিনি বোঝেন, এই সংসারে তার কথার আর কোনো দাম নেই। তিনি এখন আসবাবপত্রের মতোই একটা পুরনো জিনিস, যাকে ফেলে দেওয়া যায় না, কিন্তু যার উপস্থিতিটাও অসহ্য।

সবচেয়ে ভয়ংকর খেলাটা শুরু হয় সম্পত্তি নিয়ে। কিছু "শিক্ষিত" এবং "প্রতিষ্ঠিত" সন্তান তাদের বাবা-মাকে আবেগের ফাঁদে ফেলে। "এই ফ্ল্যাটটা তো একদিন আমাদেরই হবে, তার চেয়ে আগেই আমাদের নামে লিখে দাও। লোনের সুবিধা হবে।" সরল বিশ্বাসে বাবা-মা তাদের জীবনের শেষ সম্বলটুকু সন্তানের হাতে তুলে দেন। আর ঠিক সেদিন থেকেই তারা হয়ে যান নিজ বাড়িতে থাকা এক অসহায় ভাড়াটে। তাদের ঘরটা বদলে দেওয়া হয়, সবচেয়ে ছোট বা অন্ধকার ঘরটা তাদের জন্য বরাদ্দ হয়। তাদের বলা হয়, "অতিথি আসবে, তোমরা ওই ঘরে থাকো।" এই "অতিথি" নামক অদৃশ্য ছায়াটা আর কোনোদিন তাদের জীবন থেকে সরে না।

আপনার কি মনে হয় না, এই সন্তানরা এক ধরনের মানসিক কসাই? যারা ছুরি দিয়ে নয়, অবহেলা আর অপমান দিয়ে প্রতিদিন একটু একটু করে তাদের বাবা-মাকে হত্যা করে? বৃদ্ধাশ্রমে তো তবু সমবয়সী চারজন মানুষের সাথে কথা বলার সুযোগ থাকে। কিন্তু নিজের ফ্ল্যাটে, নিজের সন্তানের সংসারে বাবা-মায়েদের কথা বলার সঙ্গী থাকে শুধু চার দেওয়াল আর ছাদের দিকে তাকিয়ে থাকা বোবা দৃষ্টি। তাদের কান্নাটাও শব্দহীন, কারণ জোরে কাঁদলে যদি ছেলে-বউমার ঘুমের অসুবিধা হয়!

সমাজও এই ভণ্ডামিকে প্রশ্রয় দেয়। ফেসবুকে "মাদার্স ডে" বা "ফাদার্স ডে"-তে বাবা-মায়ের সাথে ছবি দিয়ে লম্বা ক্যাপশন লেখা ছেলেটাকেই সবাই "সুপুত্র" বলে বাহবা দেয়। কিন্তু কেউ প্রশ্ন করে না, ছবির বাইরে এই বাবা-মায়ের জীবনটা কেমন? আত্মীয়-স্বজন সব দেখেও চুপ করে থাকে, কারণ "পারিবারিক বিষয়"-এ নাক গলানোটা নাকি অভদ্রতা। এই ভদ্রতার মুখোশের আড়ালেই প্রতিদিন খুন হন হাজারো বাবা-মায়ের স্বপ্ন আর শেষ জীবনের শান্তি।

এবার কিছু সরাসরি প্রশ্ন, যা আপনার বিবেকের দরজায় আঘাত করবেই:

আপনার কি মনে হয় না, বাবা-মায়ের সম্পত্তি কেড়ে নিয়ে তাদের বোঝা মনে করাটা ঠান্ডা মাথায় করা একটা অপরাধ, যা ডাকাতির থেকেও ভয়ংকর?

যে সন্তান তার জন্মদাতার চোখের জলকে অবহেলা করে নিজের সুখ খোঁজে, সে কি মানুষ না কি একটা স্বার্থপর শকুন, যে জীবন্ত শরীরের মাংস খুবলে খেতে ভালোবাসে?

আপনি কি আপনার চারপাশে এমন কোনো পরিবারকে চেনেন, যেখানে বাবা-মা থাকা সত্ত্বেও অদৃশ্য? তাদের দীর্ঘশ্বাস কি কখনো আপনার কান পর্যন্ত পৌঁছায়?

সবশেষে একটাই শীতল প্রশ্ন আপনার দিকে ছুঁড়ে দিলাম— আজ আপনি আপনার বাবা-মায়ের সাথে যা করছেন, কাল আপনার সন্তান সেই আয়নাটা আপনার সামনেই ধরবে না তো? ভেবে দেখুন, আপনার জন্য কোন ফ্ল্যাটটা তৈরি হচ্ছে—আপনার স্বপ্নের ফ্ল্যাট, নাকি আপনার সন্তানের কাছে আপনি যখন ‘অসুবিধা’ হয়ে যাবেন, তখন আপনাকে রাখার গোডাউন?

🎉 I earned the fan favorite badge this week, recognizing me for consistently having meaningful conversations with my fan...
24/09/2025

🎉 I earned the fan favorite badge this week, recognizing me for consistently having meaningful conversations with my fans while sharing unique, relatable content!

মানুষ নিজেই নিজের ভালোবাসার শ"ত্রু হয় ।যেমন চা এর মধ্যে কম চিনি হলেও নেওয়া যায়।কিন্তু বেশি হলে সেটা খেতে দ্বিধাবোধ হয...
24/09/2025

মানুষ নিজেই নিজের ভালোবাসার শ"ত্রু হয় ।
যেমন চা এর মধ্যে কম চিনি হলেও নেওয়া যায়।কিন্তু বেশি হলে সেটা খেতে দ্বিধাবোধ হয়।

যাকে ভালোবাসো দেওয়া হচ্ছে,সে সেই ভালোবাসা নিতে পারছে না ।
অনেক বেশি দেওয়া হয়ে গেছে । তার নেবার ক্ষমতার বেশি।
সমুদ্র অনেক জল দিতে পারে ।তার কাছে জলের অভাব নেই।কিন্তু যে নিচ্ছে তার কাছে একটা ছোট মগ আছে ।তার থেকে বেশি দিলে তো , উপচে পড়ে যাবে। দিলেও নিতে পারবে না।

তাই নিজের ভালোবাসার শত্রু নিজেই হতে হয়।

দিল্লী হাইকোর্ট থেকে রায় ঘোষণা করা হয়েছে।অবৈধ সর্ম্পকে থাকা নারী বা পুরুষের কাছ থেকে ।তাদের বউ বা বর,তাদের কাছ থেকে টা...
24/09/2025

দিল্লী হাইকোর্ট থেকে রায় ঘোষণা করা হয়েছে।
অবৈধ সর্ম্পকে থাকা নারী বা পুরুষের কাছ থেকে ।তাদের বউ বা বর,তাদের কাছ থেকে টাকার জরিমানা করতে পারবে।
গেলো এবারে ভেবেচিন্তে সর্ম্পকে যেতে হবে।
নাহলে জরিমানা ধার্য করা হবে।
ঠিকই তো ,কেনো একের সংসার অন্য কেউ চলে আসবে।
আর এখন এটা এত বেশি হচ্ছে ।এটাই একমাত্র অবলম্বন শা'য়েস্তা করার।
তাই যদি আসতেই হয় বউ বা বর কে জানিয়ে আসতে হবে।তারা পারমিশন দিলেই হবে🙄😒😃😆

এটা কি বোঝা যাচ্ছে 🤔এটা দিয়ে কত কিছু রান্না হয়।রান্নাও একটা শিল্প ,কিভাবে একটা জিনিস থেকে যত কিছু নির্মাণ করা যায়।
24/09/2025

এটা কি বোঝা যাচ্ছে 🤔
এটা দিয়ে কত কিছু রান্না হয়।
রান্নাও একটা শিল্প ,কিভাবে একটা জিনিস থেকে যত কিছু নির্মাণ করা যায়।

Address

Serampore
Kolkata
712203

Opening Hours

Monday 9am - 5pm
Tuesday 9am - 5pm
Wednesday 9am - 5pm
Thursday 9am - 5pm
Friday 9am - 5pm
Saturday 9am - 5pm
Sunday 9am - 5pm

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Suchitra Hazra posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Suchitra Hazra:

Share