Book Farm

Book Farm বাংলা সাহিত্যের আকর্ষনীয় লেখা, চমকপ্রদ প্রোডাকশন, বৈচিত্র্যময় প্রচ্ছদ, সেরা মার্কেটিং ও ডিস্ট্রিবিউশন Unique Quality book

বিশ্বখ্যাত এক গল্পের পাতা থেকে -গৌতম কর্মকারের চিত্রনাট্য ও ছবিতে "বিশ্বসাহিত্য কমিকস ২"বর্তমান গ্ৰন্থের লেখক তালিকা:১. ...
18/07/2025

বিশ্বখ্যাত এক গল্পের পাতা থেকে -

গৌতম কর্মকারের চিত্রনাট্য ও ছবিতে "বিশ্বসাহিত্য কমিকস ২"
বর্তমান গ্ৰন্থের লেখক তালিকা:
১. মার্ক টোয়েন
২. জুল ভের্ন
৩. এইচ জি ওয়েলস
৪. এডমন্ড হ্যামিল্টন
৫. বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়

📘প্রকাশক : বুক ফার্ম
📗প্রচ্ছদ : অর্ক চক্রবর্তী
📙দাম : (প্রকাশিতব্য)
📕বুকিং লিংক: (প্রকাশিতব্য)

বিষয় নির্বাচনে বিশ্বসাহিত্য কমিকস-২ এবার বহুমুখী। অ্যাডভেঞ্চার, বিজ্ঞান, ব্যঙ্গ, কৌতুক ও ফ্যান্টাসির সঙ্গে বাংলার মাটির গল্প। মার্ক টোয়েন, জুল ভের্ন, এইচ. জি. ওয়েলস এবং এডমন্ড হ্যামিলটনের সঙ্গী হলেন আমাদের বিভূতিভূষণ।
সাতটি সুদীর্ঘ গ্রাফিক নভেল আছে সংকলনটিতে। কল্পবিজ্ঞানের পাশে আজগুবি সংস্কার, হাস্যরসের অন্তরালে তীব্র তির্যক, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকে বুড়ো আঙুল দেখায় বল্গাহীন অহংকার। উপন্যাসের অন্তর্নিহিত ইঙ্গিত অল্প কথায় তুলে ধরা হয়েছে পরিচিতির পাতায়।
স্বর্গত অনিল কর্মকারের সহজ, সাবলীল সংলাপ অনেকগুলি কমিক্সের শ্রীবৃদ্ধি করেছে। অভিজ্ঞ কমিক্স শিল্পী গৌতম কর্মকারের হারিয়ে যাওয়া মূল্যবান কিছু কাজ নতুন প্রজন্মের হাতে তুলে দিতে পেরে আমরা আনন্দিত।

বর্ষীয়ান শিল্পী গৌতম কর্মকার পেশায় চিকিৎসক, দীর্ঘ পঞ্চাশ বছর কমিক্‌স নিয়ে কাজ করে চলেছেন। তাঁর অসংখ্য কাজ বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে।

আমরা আসছি....খুব শিগগিরই
18/07/2025

আমরা আসছি....খুব শিগগিরই

📗সচিত্র টারজান সিরিজ ৩অ্যাকশন, অ্যাডভেঞ্চার আর কৈশোরের হারিয়ে যাওয়া নস্টালজিয়া ফিরিয়ে নিয়ে এল ‘বুক ফার্ম’। প্রায় ৫০ বছরে...
18/07/2025

📗সচিত্র টারজান সিরিজ ৩

অ্যাকশন, অ্যাডভেঞ্চার আর কৈশোরের হারিয়ে যাওয়া নস্টালজিয়া ফিরিয়ে নিয়ে এল ‘বুক ফার্ম’। প্রায় ৫০ বছরের আগের পত্রিকার পাতায় হারিয়ে যাওয়া ‘অগ্রন্থিত’ টারজান উপন্যাস যা এডগার রাইজ বারোজের টারজান অনুবাদে নয়, এক মৌলিক টারজান কাহিনি হিসেবে ফিরে এল ‘সব্যসাচী’ (সুধীন্দ্রনাথ রাহা)-র স্বাদু কলমের ছোঁয়ায়। এই সংকলনের পাতায় পাতায় নারায়ণ দেবনাথের দুষ্প্রাপ্য অলংকরণ বইটিকে অন্য মাত্রা দিয়েছে।
১৯৫২-১৯৯৩ অবধি প্রায় ৪১ বছর ধরে সুধীন্দ্রনাথ রাহা ও নারায়ণ দেবনাথ জুটি টারজান সিরিজের মণিমুক্তো বাংলা সাহিত্যে ছড়িয়ে দিয়ে গেছেন। প্রায় ৪১ বছরের এই দীর্ঘ সফরে নারায়ণ দেবনাথের অলংকৃত টারজানের ছবি ৯০০-রও বেশি! বাংলা গ্রন্থ অলংকরণের ইতিহাসে এ-এক নজিরবিহীন রেকর্ড!
আত্মবিস্মৃত বাঙালি আজ ভুলতে বসেছেন ‘সব্যসাচী’রূপী সুধীন্দ্রনাথকে, টারজান-অলংকরণ শিল্পী নারায়ণ দেবনাথকে। সেইজন্যেই ‘বুক ফার্ম’-এর পক্ষ থেকে তাঁদের কথা স্মরণ করে পাঠকদের হাতে বইটি তুলে দেওয়া হল।

📕লেখক : সব্যসাচী (সুধীন্দ্রনাথ রাহা)
📙অলংকরণ : নারায়ণ দেবনাথ
📘সম্পাদনা : ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়
📙প্রচ্ছদ : অর্ক চক্রবর্তী
📗প্রকাশক : বুক ফার্ম
📘দাম : (প্রকাশিতব্য)
📘লিঙ্কঃ Boichitro: (প্রকাশিতব্য)

****************************************************************

বিষয় টারজান :

‘ডাইনোসরের দু-পাশে পাখা জুড়ে দিলে যেমন হয় তেমন দেখতে পাখিটা। সোঁ সোঁ করে অনেক উঁচু থেকে নেমে আসছে গাছের মগডালের দিকে। পুরো আকাশের আলো ঢেকে যাচ্ছে পাখার বিস্তারে। গাছের সবচেয়ে উঁচু ডাল থেকে এক অরণ্য-মানব ঝাঁপ দিল সেই পাখির পা লক্ষ্য করে, টারজান’। এই অবধি সবে পড়েছি, কে যেন কানটা ধরে চিৎকার করে উঠল, ‘এটা ভূগোল পড়া হচ্ছে? ভূগোল? হতভাগা, তোর একদিন কি আমার একদিন।’ প্রণব স্যার। আমার গৃহশিক্ষক।

এ আমার তথা সেসময়কার সব কিশোরদের রোজনামচা। স্কুলে হোক আর বাড়িতে, লুকিয়ে লুকিয়ে টারজানের অ্যাডভেঞ্চার পড়তাম সকলেই। টারজান ছিল কিশোর তথা বড়োদেরও ফ্যান্টাসি-হিরো। একসময় ইউরোপ-আমেরিকার মানুষ টারজানকে নিয়ে যে কী করেছেন, তা কল্পনাতীত। শ্যামল কান্তি দাসের একটি প্রবন্ধ পড়ে জানতে পারি, বিদেশে টারজানের নামে তৈরি হয়েছে হাতঘড়ি, রেকর্ড, বাবলগাম, খেলনা, কফি, বোতাম, আইসক্রিম, পাউরুটি, গার্টার সব হরেকরকম জিনিস। শোনা যায়, টারজান নামাঙ্কিত পাউরুটি খুব জনপ্রিয় হয়। শুধু ১৯৪৩ সালে এই পাউরুটি বিক্রি হয় কয়েক লাখ। এ ছাড়াও, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে একটি শহর আছে যার নাম 'টারজানা'। টারজানের মূল স্রষ্টা এডগার রাইজ বারোজ শহরটি তৈরি করেন। সেখানে লাইব্রেরি, ক্লাব, পোস্ট অফিস, পার্ক, রাস্তা সব টারজানের নামে। এ ছাড়াও, আছে টারজানা চেম্বার অব কমার্স। এমনকী, টি-শার্ট কথাটির টি-টুকুও এসেছে টারজানের আদ্যক্ষর থেকে।

টারজানের স্রষ্টা এডগার রাইজ বারোজের জন্ম শিকাগো শহরের ইলিওনিস অঞ্চলে ১৮৭৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর। বাবা মেজর জর্জ টাইলার বারোজ, মা মেরি ইভালিন বারোজ। এডগার রাইজ এর রাইজ ছোটো থেকে বহু স্কুলে তিনি পড়াশোনা করেন এবং শেষে ম্যাসাচুসেটস-এর ফিলিপ্স অ্যাকাডেমি ও তারপর মিচিগান মিলিটারি অ্যাকাডেমি থেকে স্নাতক হন। এরপর ইউনাইটেড স্টেটস মিলিটারি অ্যাকাডেমিতে প্রবেশিকা পরীক্ষায় ব্যর্থ হন ও পরিবর্তে অ্যারিজোনাতে, ঘোড়সওয়ার বাহিনীতে যোগদান করেন। পরে, হৃদ্‌রোগ ধরা পড়ায় সেখানকার চাকরি হারান। এরপর বহু চাকরি করেন এবং প্রায় সর্বত্রই ব্যর্থ হন। সেসময় তিনি খুব কম পয়সার পেনসিল হোলসেলারের কাজ করছেন বছর সাতেক, নিজের প্রচুর অভিজ্ঞতার ভাণ্ডার নিয়ে আচমকাই ঠিক করলেন গল্প লিখবেন। সেটা ১৯১১ সাল। লিখলেন ‘প্রিন্সেস অব মার্স’ নামে একটি গল্প। ১৯১২ সালে ‘অল স্টোরি’ পত্রিকায় সেটি দুটি কিস্তিতে ছাপা হল এবং তিনি পেলেন চারশো ডলার। এবং, প্রচুর প্রশংসা। উৎসাহিত হয়ে তিনি লিখলেন দ্বিতীয় গল্প ‘টারজান অব দ্য এপস’। ১৯১৪ সালে লেখাটি বই আকারে প্রকাশ পেল। ১৯১৮ সালে সেটি চলচ্চিত্রায়িত হল। আর বারোজকে পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি। জীবন থেক চরম দারিদ্র্য ঘুচে গেল। এরপর একের পর এক টারজান আসতে শুরু করল তাঁর কলমে। মোট ২৬টি উপন্যাস টারজানকে কেন্দ্র করে। ‘দ্য রিটার্ন অব টারজান’, ‘দ্য সন অব টারজান’, ‘জাঙ্গল টেলস অব টারজান’, ‘টারজান দ্য আনটেমড’, ‘টারজান অ্যান্ড দ্য লস্ট এম্পারার’, ‘টারজান অ্যান্ড লায়ন ম্যান’, ‘টারজান দ্য ইনভিন্সিবল’, ‘টারজান অ্যান্ড দ্য সিটি অব গোল্ড’ এবং আরও। এরপর বারোজের বই অনুবাদ হতে শুরু করল। প্রায় চল্লিশটি ভাষায় অনূদিত হয়েছে ওঁর টারজান। বিক্রি হয়েছে কোটি কোটি কপি। ১৯৪০ সালে বারোজের টারজানের বই বিক্রি হয়েছিল অন্তত ২৫০ লক্ষ কপি। ১৯৫০ সালের ১৯ মার্চ বারোজের মৃত্যু হয়।

অনূদিত বিভিন্ন ভাষার মধ্যে বাংলা এখানে অগ্রগণ্য। একটি বাংলা কিশোর পত্রিকায় বারোজের টারজান অনূদিত হতে শুরু করল। ধারাবাহিক। নৃপেন্দ্র কৃষ্ণ চট্টোপাধ্যায়ের চারটি অনুবাদ বাদ দিয়ে প্রায় ৫২ টি টারজানের গল্প ধারাবাহিকভাবে লিখলেন সব্যসাচী। তার সঙ্গে রইল নারায়ণ দেবনাথের অবিশ্বাস্য অলংকরণ ও ছবি (ইলাস্ট্রেশন)। ‘সব্যসাচী’ ছদ্মনামের আড়ালের মানুষটি হলেন সুধীন্দ্রনাথ রাহা। পঞ্চাশের দশক থেকে সুধীন্দ্রনাথ বাঙালি পাঠকসমাজকে ধীরে ধীরে টারজানের নেশায় বুঁদ করে দিতে শুরু করলেন। ঘরে ঘরে, ছোটো থেকে বড়ো টারজান দ্বারা মোহিত হয়ে পড়ল। তার কারণ ভাষা। পড়লে কখনো মনে হত না, এটি অনুবাদ। মনে হত কোনো বাংলা গল্প পড়ছি। শুধু চরিত্রগুলির নাম বিদেশি। এ এক আশ্চর্য কম্বিনেশন। অত্যুচ্চ বুদ্ধিজীবী ছাড়া সেসময় সাধারণ বাঙালি পাঠকের বিদেশি গল্পের সঙ্গে তেমন পরিচয় ছিল না। হইহই করে সারাবিশ্বের সাহিত্যকে অঙ্গুলিহেলনে বাঙালি পাঠকের দরবারে হাজির করে দিলেন সুধীন্দ্রনাথ রাহা। খুলে গেল আন্তর্জাতিক সীমানা। কিশোররা সারাপৃথিবী ঘোরার সাধ মেটাতে লাগল টারজানের সঙ্গে। কূপমণ্ডুক বাঙালি সাত সমুদ্র ছয় মহাদেশ, জঙ্গল, পাহাড়, নদী পাড়ি দিতে শুরু করল সুধীন্দ্রনাথের হাত ধরে। জন্ম নিল লক্ষ কোটি টারজান, মানুষের ঘরে, মনে মনে।

সব্যসাচী লিখিত গ্রন্থ আকারে 'অপ্রকাশিত' গল্পগুলি সহ বুক ফার্ম হাজির করছে 'সচিত্র টারজান সিরিজ' নিয়ে। ইতিপূর্বেই দুটি খণ্ড প্রকাশিত। যথারীতি নারায়ণ দেবনাথের অসাধারণ ইলাস্ট্রেশনকে পুনরুজ্জীবিত করেই। আশা করব, তৃতীয় খণ্ডটিও একইরকম মহিমায় উজ্জ্বল থাকবে। সুদীর্ঘ বিয়াল্লিশ বছরের জুটি সুধীন্দ্রনাথ ও নারায়ণ দেবনাথের, তাঁদের দ্বৈত প্রতিভায় আবার স্মরণীয় হয়ে উঠবে তৃতীয় খণ্ডটিও। বর্তমান সময়ে কত হাজার মানুষকে ছুঁতে পারল এই সৃষ্টি, তার চেয়েও অনেক বড়ো হয়ে থাকবে দুই মলাটের মধ্যে আবদ্ধ এই ইতিহাস, যা ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে অনুবাদ সাহিত্যে দিক্‌নির্দেশ করবে। আর বাংলা সাহিত্য আভূমি কুর্নিশ করবে বুক ফার্মের এই অভিনব প্রচেষ্টাকে।

আসুন, আবার টারজানের সঙ্গে বেরিয়ে পড়ি অ্যাডভেঞ্চারে। আরও একবার।

--- বৈজয়ন্ত রাহা ( পৌত্র: সুধীন্দ্রনাথ রাহা)

'চণ্ডরাজার বলি'উড়িষ্যার বনভূমি ঢেঙ্কানলের প্রত্যন্ত গ্রাম ভগীরথপুর, নকশালবাদের মুক্তাঞ্চল। গ্রামটির শেষপ্রান্তে জঙ্গলের ...
18/07/2025

'চণ্ডরাজার বলি'

উড়িষ্যার বনভূমি ঢেঙ্কানলের প্রত্যন্ত গ্রাম ভগীরথপুর, নকশালবাদের মুক্তাঞ্চল। গ্রামটির শেষপ্রান্তে জঙ্গলের ধার ঘেঁষে অবস্থান করছে প্রাচীন জরাজীর্ণ একটি মন্দির, যেখানে লোকচক্ষুর আড়ালে আরাধনা হয় রহস্যময় এক বিগ্রহের।
অনেক দূরে কলকাতার বুকে রানি শঙ্করী লেনের বাসিন্দা তেত্রিশ বছর বয়সি জয়ন্ত পেশায় একজন কেরানি। জয়ন্তর গতানুগতিক নিস্তরঙ্গ জীবনে ঘনিয়ে এসেছে সমস্যার কালো মেঘ। আজকাল প্রতি রাতেই ভগীরথপুরের রহস্যময় মন্দির ভেসে আসছে জয়ন্তর স্বপ্নে। অপার্থিব কোনো শক্তি জয়ন্তকে টেনে নিয়ে যেতে চাইছে নাম-না-জানা ওই জঙ্গল-মন্দিরে যেখানে জয়ন্তর জন্যে অপেক্ষা করছে ওর জীবনের সবথেকে বড়ো আতঙ্ক।
আর্কিয়োলজিস্ট রুদ্রপ্রসাদ মিত্রর কপালে দুশ্চিন্তার ভাঁজ ক্রমশ চওড়া হচ্ছে। কলকাতা শহরে আকস্মিক উদয় হওয়া দুরারোগ্য একটি মহামারি সঙ্গে শহরের রাস্তাঘাট জুড়ে মেঠো ইঁদুরের বাড়বৃদ্ধি রুদ্রপ্রসাদকে একটি লুপ্ত উপবিদ্যার সংকেত দিতে শুরু করেছে।
জয়ন্ত আর রুদ্রপ্রসাদ অসমবয়সি দুই অভিযাত্রী নিজেদের জীবনের পরোয়া না করে নেমে পড়লেন বিপজ্জনক অরণ্য অভিযানে, লক্ষ্য ভগীরথপুরের চণ্ড মন্দির, যেখানে তাঁদের প্রতিদ্বন্দ্বী শুধু হীন চরিত্রের কিছু দুর্বৃত্তই নয়, উপরন্তু এমন এক মহাশক্তি যার বিরুদ্ধাচরণ করা আ*ত্ম*হ*ত্যার নামান্তর।

📗চণ্ডরাজার বলি
✒লেখক - সঞ্জয় ভট্টাচার্য
📕প্রচ্ছদ - অর্ক চক্রবর্তী
✒অলংকরণ : গৌতম কর্মকার
🔖মুদ্রিত মূল্য: (প্রকাশিতব্য)
📚প্রকাশকঃ বুকফার্ম
📘লিঙ্কঃ
Boichitro: (প্রকাশিতব্য)

-প্রচ্ছদ উন্মোচন-লুবলুর পৃথিবীআমাদের চারপাশের জগৎ সত্য না মায়া, এ বহুযুগের দার্শনিক তর্ক। এই প্রশ্ন মাথায় রেখে আমাদের না...
18/07/2025

-প্রচ্ছদ উন্মোচন-

লুবলুর পৃথিবী

আমাদের চারপাশের জগৎ সত্য না মায়া, এ বহুযুগের দার্শনিক তর্ক। এই প্রশ্ন মাথায় রেখে আমাদের নায়ক, লুবলু একদিন বেরিয়ে পড়ে তার বন্ধু কিমের সঙ্গে। সঙ্গী জুটে যায় লুবলুর বহুদিন আগের এক পুরোনো আলাপী। পথে যেতে যেতে পরিচয় হয় এক সংগীতজ্ঞর সঙ্গে। তারপর নানা ঘটনার ঘনঘটা। নানা অভিজ্ঞতার মধ্যে দিয়ে জগৎ ও বস্তুবাদের নানা জিজ্ঞাসার মূলে পৌঁছে যায় লুবলু আর পাঠক। এই মূল প্রশ্নের সঙ্গে নানাদিক থেকে এসে মেশে ম্যাজিক রিয়েলিজম, বৌদ্ধদর্শন, নীতিবিদ্যা, ভার্চুয়াল রিয়েলিটি ও আরও অনেক বিষয়। গভীর দার্শনিক প্রশ্নের সঙ্গতে চলতে থাকে ঝকঝকে রঙিন ইলাস্ট্রেশন।

বাংলা কমিক্স জগতে এ এক নতুন স্বাদের দার্শনিক কমিক্স যা নানাভাবে প্রশ্ন করে চলে চলমান পৃথিবী ও বস্তুর অস্তিত্বকে।

চার্বাক দীপ্ত একজন পুরস্কারপ্রাপ্ত ও আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন গ্রাফিক নভেলিস্ট ও অলংকরণশিল্পী। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের এই প্রাক্তনী কাজ করেছেন ৬০টিরও বেশি কমিক্স ও ছবির বইতে যা ভারত, আমেরিকা ও অন্যান্য দেশে প্রকাশিত। এ ছাড়াও, ওয়েব-কমিক্স, ৩৬০ ডিগ্রি কমিক্স, টি-শার্ট, অ্যালবাম কভারসহ নানা মাধ্যমে কাজ করতে ভালোবাসেন। অংশ নিয়েছেন আমেরিকা, ইংল্যান্ড, ফ্রান্সসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের কমিক কনে।

📗লুবলুর পৃথিবী
✒ কমিক্স - চার্বাক দীপ্ত
🔖মুদ্রিত মূল্য: (প্রকাশিতব্য)
📚প্রকাশকঃ বুকফার্ম
📘লিঙ্কঃ
Boichitro: (প্রকাশিতব্য)

Address

Calcutta Bara Bazar

Opening Hours

Monday 12am - 7pm
Tuesday 12am - 7pm
Wednesday 12am - 7pm
Thursday 12am - 7pm
Friday 12am - 7pm
Saturday 12am - 7pm

Telephone

+919831058040

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Book Farm posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Book Farm:

Share

Category