Welcome, Baruipur Lovers! ❤️ Stay updated with the latest news, events, food spots, history, and happenings from our beloved city.
(518)
Follow us to stay connected and celebrate everything that makes Baruipur special! ❤️ ⦿ বারুইপুর: দক্ষিণ ২৪ পরগনার ঐতিহ্যবাহী ও ঐতিহাসিক শহর:-
বারুইপুর (Baruipur) দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার অন্যতম ঐতিহ্যবাহী মহকুমা শহর, যা পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতীয় উপমহাদেশের ইতিহাস, সংস্কৃতি ও লোকজ ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ। ভৌগোলিকভাবে শহরটি অবস্থিত দক্ষিণ ২৪ পরগনার কেন্দ্রে, অক্ষাংশ 22.35° এবং দ্রাঘিমাংশ 88.44°-এ।
⦿ বারুইপুরের ইত
িহাস ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য:-
আদিগঙ্গার তীরবর্তী বারুইপুর বহু শতাব্দী ধরে ইতিহাসের সাক্ষী। মহাপ্রভু শ্রীচৈতন্যদেব তাঁর পদধূলিতে এই ভূমিকে পবিত্র করেছেন। এছাড়াও এখানে স্মৃতিবিজড়িত আছেন দ্বারকানাথ ঠাকুর, বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, মাইকেল মধুসূদন দত্ত, সুভাষচন্দ্র বসু, শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়, মাদার টেরিজা-সহ বহু মহাপুরুষ।
প্রখ্যাত চিন্তাবিদ, সাহিত্যিক ও সমাজসেবীদের মধ্যে এম. এন. রায়, সাতকড়ি বন্দোপাধ্যায়, এমনকি নোবেলজয়ী সাহিত্যিক গুন্টার গ্রাস-এর স্মৃতি আজও বারুইপুরে জড়িয়ে আছে।
⦿ বারুইপুর নামের উৎপত্তি:-
“বারুইপুর” নামটি এসেছে স্থানীয় পান ব্যবসায়ী সম্প্রদায় “বারুই” থেকে। পঞ্চদশ শতকের কবি বিপ্রদাস পিপলাই রচিত মনসামঙ্গল কাব্যে বারুইপুরের উল্লেখ আছে। অর্থাৎ কমপক্ষে ৫০০ বছর আগেই এই অঞ্চলের নামকরণ হয়েছিল।
⦿ বারুইপুরের বিখ্যাত শিল্প ও বাণিজ্য:-
বারুইপুর শুধু ইতিহাসেই নয়, শিল্প ও বাণিজ্যেও সমৃদ্ধ।
✤ এখানে তৈরি হয় বিশ্ববিখ্যাত সার্জিক্যাল ইনস্ট্রুমেন্ট, যা বিদেশেও রপ্তানি করা হয়।
✤ দড়ি শিল্প, বাঁশ শিল্প, ধূপকাঠি শিল্প, বাজি শিল্প প্রভৃতি স্থানীয় শিল্প আজও খ্যাত।
✤ বারুইপুরের পেয়ারা ও লিচু অত্যন্ত জনপ্রিয়। এখানকার দুর্লভ লকেট ফল আজও কিছু বাগানে পাওয়া যায়।
⦿ বারুইপুরের মেলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান:-
বারুইপুরের সামাজিক জীবন সমৃদ্ধ হয়েছে বিভিন্ন মেলা ও উৎসবের মাধ্যমে।
❖ রাসমাঠের রথের মেলা
❖ চড়কের মেলা
❖ কৃষি মেলা
❖ স্থানীয় নানা খেলাধুলার আয়োজন (রাসমাঠ, নিউ ইন্ডিয়ান মাঠ ইত্যাদি)
এছাড়া বারুইপুরের অভিনেতা-অভিনেত্রী, কবি-সাহিত্যিক ও গবেষকরা বাংলা সাহিত্যে ও সংস্কৃতিতে অনন্য ভূমিকা রেখেছেন।
⦿ বারুইপুরের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ:-
এই শহরে জন্মেছেন বা বসবাস করেছেন অসংখ্য বিদ্বান ও শিল্পী—
❃ সাহিত্যিক: সন্তোষ কুমার দত্ত, শীতাংশুদেব চট্টোপাধ্যায়, ড. পূর্ণেন্দু ভৌমিক, ড. উত্তম দাশ প্রমুখ।
❃ গবেষক: অমরকৃষ্ণ চক্রবর্তী, ডা. সুশীল ভট্টাচার্য, হেমেন মজুমদার, কৃষ্ণকালী মন্ডল প্রমুখ।
❃ কবি: শুভ্র বন্দোপাধ্যায়, যিনি ২০১৩ সালে সাহিত্য একাডেমী পুরস্কার পান, তিনি এই শহরেরই কৃতী সন্তান।
⦿ উপসংহার:-
বারুইপুর কেবল একটি শহর নয়, এটি ইতিহাস, ঐতিহ্য, লোকসংস্কৃতি ও আধুনিকতার একটি অনন্য সংমিশ্রণ। দক্ষিণ ২৪ পরগনার গর্ব এই বারুইপুর আজও শিক্ষা, সংস্কৃতি, সাহিত্য ও শিল্পে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
[বারুইপুর, Baruipur, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, বারুইপুর মহকুমা, বারুইপুরের ইতিহাস, বারুইপুরের সংস্কৃতি, বারুইপুরের ঐতিহ্য, বারুইপুর শিল্প, বারুইপুর মেলা, বারুইপুরের বিখ্যাত ব্যক্তি, বারুইপুর: ইতিহাস, ঐতিহ্য ও দক্ষিণ ২৪ পরগনার গর্ব, বারুইপুর দক্ষিণ ২৪ পরগনার ঐতিহ্যবাহী শহর। ইতিহাস, সংস্কৃতি, লোকসংস্কৃতি, মেলা এবং শিল্পে সমৃদ্ধ বারুইপুর আজও বাংলার গর্ব, বারুইপুরের ইতিহাস]
05/09/2025
🌹📚 শুভ শিক্ষক দিবস 📚🌹
যে হাত আমাদের লেখাপড়া শিখিয়েছে,
যে কণ্ঠস্বর জ্ঞান আর মূল্যবোধের আলো ছড়িয়েছে,
সেই মহান শিক্ষকদের প্রতি রইলো অন্তহীন শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা। 🙏💐
এক জন সফল মানুষের পেছনে শিক্ষকের যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকে, তা নতুন করে বলার কিছু নেই। সেই শিক্ষক যে পড়াশোনার ক্ষেত্রেই হতে হবে, তা নয়। তিনি থাকতে পারেন জীবনের যে কোনও ক্ষেত্রেই। তিনি যে পড়ুয়াকে শেখাবেন, তাই নয়। তিনি তাকে জীবনে চলার পথে পরামর্শ দেবেন, ব্যর্থতায় পাশে দাঁড়িয়ে উৎসাহ দেবেন, সাফল্যের দিনে নতুন লক্ষ্য স্থির করে দেবেন। তিনি তাকে শুধু সফল নয়, একজন ভাল মানুষ হতে শেখাবেন।
এক জন আদর্শ শিক্ষক ডঃ সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণণ (৫ই সেপ্টেম্বর, ১৮৮৮ – ১৭ই এপ্রিল, ১৯৭৫) তামিলনাডুর তিরুট্টানিতে এক দরিদ্র ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি স্বাধীন ভারতের প্রথম উপরাষ্ট্রপতি (১৯৫২-১৯৬২) এবং দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতি(১৯৬২-৬৭) ছিলেন। ১৯৬২ সালে যখন ডঃ রাধাকৃষ্ণণ ভারতের রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন, তখন তাঁর ছাত্ররা এবং বন্ধুবান্ধবরা মিলে তাঁর জন্মদিন পালন করতে চান। উত্তরে ডঃ রাধাকৃষ্ণণ বলেন, তার পরিবর্তে এই দিনটি শিক্ষক দিবস হিসাবে চিহ্নিত হলে তিনি বেশী গর্বিত হবেন। এর থেকেই শিক্ষকতার প্রতি তাঁর ভালোবাসার প্রমাণ পাওয়া যায়। সেই থেকে এই দিনটি ভারতে 'শিক্ষক দিবস' হিসাবে পালিত হয়ে আসছে।
#বারুইপুর #शुभशिक्षकदिवस #শুভশিক্ষকদিবস #শিক্ষকদিবস
04/09/2025
‘ব্যাগে বন্দুক রয়েছে’, দিনেদুপুরে ব্যবসায়ীকে ঘিরে ধরে ‘থ্রেট’, বারুইপুরে ১২ লক্ষ টাকা ছিনিয়ে পালাল দুষ্কৃতীরা।
অভিযোগ, স্কুল পরিচালন কমিটির অনুমোদন ছাড়াই তিনি স্কুলের ফান্ড যথেচ্ছভাবে ব্যবহার করেছেন।
01/09/2025
মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিকের সব শাখার ছেলেমেয়েদের জন্য Govt. of India-র National Skill Development Corporation (NSDC) স্বীকৃত সরকারি যোজনায় স্বাস্থ্য পরিষেবায় চাকরিমুখী ট্রেনিং। বিশদে জানতে যোগাযোগ করতে পারেন 90739 43497 নাম্বারে।
National Skill Development Corporation of India (NSDC) Recognized Healthcare Job Oriented Training for students of all branches of Secondary, Higher Secondary. You can contact us on 90739 43497 number to know the details.
Para Medical, Para Medic Student, Medi Skills NSDC, Skill India NSDC India, Skill Development, Baruipur
01/09/2025
🌼 বারুইপুর যুব কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র 🌼
🍁 ভর্তি চলছে নতুন সেশনের ক্লাসের জন্য 🍁
☘️ ফর্ম দেওয়া হচ্ছে সেন্টার থেকে ☘️
🌼 যোগাযোগ করুন বারুইপুর যুব কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে বা বিশদ জানতে ফোন করুন,
প্রফেশনালদের থেকে কম্পিউটার শিখে সহজেই কেরিয়ার গড়ুন -
বারুইপুরের , একটি ISO 9001:2015 সার্টিফাইড গভর্নমেন্ট রেকগনাইজেড ইনস্টিটিউট যা সাধারণের পড়াশোনার পাশাপাশি প্রফেশনাল কোর্সের মাধ্যমে কেরিয়ার গড়ে সফল হতে সাহায্য করে।
যে সব প্রফেশনাল কোর্সগুলো করতে পারেন -
Tally | Advance Excel | Digital Office Management | Spoken English | Graphics Design | Digital Marketing Specialist | ITR Return | PF | ESI | Audit Payroll | Diploma & Advance Diploma Courses
তাই দেরি না করে, আজই প্রফেশনাল কোর্সগুলিতে ভর্তি হওয়ার জন্য নিম্নলিখিত নম্বরে যোগাযোগ করুন।
📲যোগাযোগঃ 9007908014 / 8479869670
Be the first to know and let us send you an email when Baruipur posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
বারুইপুর এক ঐতিহ্যশালী ও ঐতিহাসিক মহকুমা শহর, এই ভারত উপমহাদেশের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দক্ষিন ২৪ পরগনা জেলায় অবস্থিত। ভৌগলিক অবস্থানের দিক থেকে বারুইপুর 22.35° অক্ষাংশ এবং 88.44° দ্রাঘিমাংশে অবস্থিত। নৃতত্ব, ভূতত্ব, পুরাতত্ব, প্রত্নতত্ব, লোকসংস্কৃতি প্রভৃতির উর্বর ক্ষেত্র রূপে বারুইপুর অত্যন্ত সমৃদ্ধ অঞ্চল।আদিগঙ্গা বিধৌত এই ভুখন্ড নানা কারণে গৌরবমন্ডিত। মহাপ্রভু শ্রীচৈতন্যদেবের পাদস্পর্শে ধন্য এ শহর।
এছাড়াও দ্বারকানাথ ঠাকুর, বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, মাইকেল মধুসূদন দত্ত, ঋষি অরবিন্দ, মতান্তরে স্বামী বিবেকানন্দ, বিপিনচন্দ্র পাল, রাষ্ট্রগুরু সুরেন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায়, সুভাষচন্দ্র বসু, শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়, আচার্য বিনোবা ভাবে, পদ্মজা নাইডু, মাদার টেরিজা প্রমুখ মহাপুরুষ ও মহানারীর স্মৃতি বিজড়িত এই শহর বারুইপুর। এখানে দুর্গাদাস বন্দোপাধ্যায়, রেভারেন্ড কৃষ্ণমোহন বন্দোপাধ্যায়, ভুবনচন্দ্র মুখোপাধ্যায়, সৌরীন্দ্রমোহন চট্টোপাধ্যায়, সজল রায়চৌধুরী, অমরকৃষ্ণ চক্রবর্তী প্রমুখ বরেণ্য ব্যক্তিবর্গ জন্মগ্রহণ করেন। আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব এম. এন. রায়, সাতকড়ি বন্দোপাধ্যায় ও পরবর্তীকালে নোবেলজয়ী সাহিত্যিক গুন্টারগ্রাসের মত অনেক বিখ্যাত মানুষ এখানে স্বল্পদিন হলেও বাস করেছেন। সেই স্মৃতি বারুইপুরবাসীর মনে আজও অমলিন। জমিদার রাজবল্লভ রায়চৌধুরী সপরিবারে রাজপুর থেকে এখানে এসে বসবাস করেন ও গড়ে তোলেন বিভিন্ন সমাজ।
বারুইপুর নামের উৎপত্তি বারুই থেকে। এখানকার আদি পান ব্যবসায়ী "বারুই" সম্প্রদায়ের নাম অনুসারে এ অঞ্চলের নাম হয়েছিল 'বারুইপুর'। তবে কবে যে তারা এখানে প্রথম বসবাস শুরু করেছিল তার হদিস কে দেবে? মধ্যযুগে পঞ্চদশ শতকের শেষভাগে কবি বিপ্রদাস পিপলাই রচিত 'মনসামঙ্গল' কাব্যে চাঁদসদাগরের আদিগঙ্গার স্র্রোত ধরে বানিজ্য যাত্রার প্রসঙ্গে বারুইপুরের উল্লেখ্য আছে "বাহিল বারুইপুর মহাকোলাহলে"। তখন বাংলার সুলতান ছিলেন হূসেন শাহ, অতএব পাঁচশ বছর পূর্বেই বারুইপুরের নামকরণ হয়ে গিয়েছে, একথা বলা যায়।
স্বাধীনতা ও জাতীয়তাবাদী আন্দোলন, পুরাতত্ব, স্থাপত্য, ভাস্কর্য, কৃষি, শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি, বানিজ্য, লৌকিক দেবদেবী, কুটিরশিল্প প্রভৃতি বিষয়ে বারুইপুর একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করে আছে। এখানকার সঙ্গীত, নাটক, যাত্রাপালা, যোগাযোগ ব্যবস্থা, ক্রীড়া, স্বাস্থ্যকেন্দ্র, মন্দির-মসজিদ-গীর্জা, জলপথ ও জলাশয়, শশ্মান, হাট-বাজার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, পূজা-পার্বন-মেলা, পত্র-পত্রিকা, ফুল ও ফল অনন্য সম্পদ হিসাবে সমাদৃত।
বারুইপুরের পেয়ারা, লিচু প্রভৃতি ফল বিখ্যাত। দুর্লভ লকেট ফল আজও বারুইপুরে কিছু বাগানে ফলে থাকে। বারুইপুরে তৈরী সার্জিক্যাল ইনস্ট্রুমেন্ট সারা পৃথিবীতে রপ্তানি হয়। এছাড়া এখানকার দড়ি তৈরী শিল্প, করমচা থেকে চেরি শিল্প, বাঁশ শিল্প, ধূপকাঠি শিল্প, বাজিশিল্প ইত্যাদির যথেষ্ট খ্যাতি রয়েছে।
এখানে সারাবছর ধরে চলে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, মেলা, ক্রীড়া প্রতিযোগিতা। বারুইপুর রাসমাঠের রথের মেলা, রাসের মেলা, চড়কের মেলা, কৃষি মেলা প্রভৃতি বিখ্যাত। এছাড়া নিউ ইন্ডিয়ান মাঠ, রাসমাঠ, বিশালাক্ষী মাঠ, ফুলতলা মাঠ ও সাগর সংঘ মাঠের বিভিন্ন ক্লাবের খেলোয়াড়রা জাতীয় স্তরের ক্রীড়া ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য ভুমিকা নিয়েছে। অনেক বিখ্যাত অভিনেতা/অভিনেত্রী যেমন রেবা রায়চৌধুরী, সজল রায়চৌধুরী, অনিল ঘোষ বারুইপুরে জন্মগ্রহণ করেছেন। এখানকার অনেক কবি এবং লেখক যেমন সন্তোষ কুমার দত্ত, শীতাংশুদেব চট্টোপাধ্যায়, ড. পূর্ণেন্দু ভৌমিক, ড. উত্তম দাশ, পরেশ মন্ডল, মৃত্যুঞ্জয় সেন, ড: শংকর প্রসাদ নস্কর, নির্মল ব্যানার্জী, সুশান্ত চক্রবর্তী, শান্তিকুমার বন্দোপাধ্যায়, ড. সনৎ কুমার নস্কর, জয়কৃষ্ণ কয়াল, অনিল ঘোষ, রত্নাংশু বর্গী, স্বপ্না গঙ্গোপাধ্যায়, নরনারায়ণ পুততুন্ড, মনোরঞ্জন পুরকাইত, আনসার উল হক, জয়দীপ চক্রবর্তী, সুনীল দাশ, রঞ্জন দত্ত রায়, প্রসুন মজুমদার, রথীন দেব, নরেন্দ্রনাথ দাশগুপ্ত, নিত্যানন্দ রায় ও ইতিহাস-পুরাতত্ব, প্রত্নতত্ব আর লোকসংস্কৃতির বিষয়ে গবেষণাধর্মী প্রাবন্ধিকদের মধ্যে অমরকৃষ্ণ চক্রবর্তী, ডা: সুশীল ভট্টাচার্য, হেমেন মজুমদার, কৃষ্ণকালী মন্ডল, পূর্ণেন্দু ঘোষ, ড. কালিচরণ কর্মকার, ড. দেবব্রত নস্কর, সাগর চট্টোপাধ্যায়, ড. ইন্দ্রজিৎ সরকার, ড. ইন্দ্রানী ঘোষাল প্রমুখের নাম উল্ল্যেখযোগ্য। কবি শুভ্র বন্দোপাধ্যায়, যিনি ২০১৩ সালে সাহিত্য একাডেমী পুরস্কার পান, এই বারুইপুরেই বাস করতেন।