অরিজিনাল মন্ত্রী মশাই

  • Home
  • India
  • KOLKATA
  • অরিজিনাল মন্ত্রী মশাই

অরিজিনাল মন্ত্রী মশাই একদম ভেতর থেকে গণিত শেখার জন্য গণিতের রাজ্য- Math Definition এপস টা ইন্সটল করে দেখতে পারেন। ইন্সটল করার জন্য Play Game এ ক্লিক করুন।

তিন মাস হয়ে গেছে লতাকে বিয়ে করেছে মাসুদ।কিন্তু এই তিন মাসে ঘুমে বিভোর থাকা লতাকেই সে দেখেছে বেশি সময়।সারাদিনের অফিস শেষে...
19/10/2025

তিন মাস হয়ে গেছে লতাকে বিয়ে করেছে মাসুদ।কিন্তু এই তিন মাসে ঘুমে বিভোর থাকা লতাকেই সে দেখেছে বেশি সময়।
সারাদিনের অফিস শেষে বাসায় আসলে বউকে নিয়ে মায়ের অভিযোগ শুনতে শুনতে অতি'ষ্ঠ হয়েছে সে।সবথেকে বেশি অতি'ষ্ঠ সে লতার প্রতি।সে ভেবে পায় না একটা মানুষ এতো ঘুমায় কেমনে?
মনে পরে যায় বিয়ের দিনের কথা!
বিয়ে করে লতাকে গাড়ীতে তুলতেই সে দেখে লতা ঘুমিয়ে গেছে।হয়তো অনেক টায়ার্ড আর রাতও তখন ১১ টা তাই ঘুমিয়ে গেছে!
বাড়ি এসেও ঘুম ভাঙেনি লতার।বাসর ঘরে বোন ভাবীরা ধরে নিয়ে দিয়ে আসে।
মাসুদ ভেবেছিলো তার নতুন বউ ঘুমটা দিয়ে জেগে বসে তার জন্য কিন্তু সে রুমে এসে দেখে লতা নাক ডেকে ঘুমাচ্ছে।
খাওয়া নাওয়াটা কোনরকম সেরেই শুধু ঘুম আর ঘুম।
চিন্তায় চিন্তায় সে শেষ এতো ঘুমায় কেন তার বউ?
শশুড় বাড়ি ব্যাপারটা জানালে তারা বলে তাদের মেয়ে একটু বেশিই ঘুমায়!
ডাক্তার দেখানোর কথা বললেও সেখানে যায় না লতা।তার নাকি খালি ঘুম পায়!সে কোথাও যেতে পারবে না।
তার মায়ের মতে লতার সাথে নাকি জ্বীন আছে।মা অনেকদিন ধরেই এটা বলছিলো মাসুদকে।মাসুদ এতোদিন তেমন গুরুত্ব না দিলেও আজকে চিন্তা করেছে সে লতাকে নিয়ে হুজুরের কাছে যাবে।
যেই ভাবা সেই কাজ।
মাসুদ জোড় করে লতাকে নিয়ে যায় হুজুরের কাছে।
হজুর মাসুদের মুখে সবটা শুনে কিছুক্ষণ চুপ থাকে তার বলে।
-তোমার বউরে খুব কঠিন জ্বীনে ধরছে বাবা।খুবই দুঃখের সাথে বলতে হচ্ছে তোমার বউ ভালো হবে না,তার ঘুম ও ছুটার সম্ভবনাও খুব কম।
-তাহলে আমি কি করব হুজুর? প্রশ্ন করে মাসুদ।
-তোমাকে আবার বিয়ে করতে হবে।
তখনও লতার ঘুম ঘুম ভাব কিন্তু সজাগ ছিলো কিছুটা।
মাসুদের বিয়ের কথা শুনে সে এমন ভাবে চমকে উঠে চিল্লানী দিয়ে বলে " না এ হতে পারে না"
সেই যে লতার ঘুম ভাঙে এখন আর সে ঘুমায় না দিন রাত ২৪ ঘন্টায় জেগে থাকে।মাসুদের মাঝরাতে ঘুম ভাঙলেও দেখে লতা জেগে আছে। দেখে মনে হয় যেন মাসুদকে পাহারা দিচ্ছে।বড় বড় চোখ করে থাকিয়ে থাকে।কোন কোন রাতে ভয়ে আঁতকে ওঠে মাসুদ।
আবারও সে চিন্তায় পরে যায় তার বউ ঘুমায় না কেন?

আব্বা আম্মার মধ্যে ভীষণ ঝগ'ড়া। প্রায় ২৪ ঘন্টা কথা বন্ধ। হঠাৎ দেখি আম্মা ফেসবুকে পোস্ট করছে, ‘আমি ভালো আছি, তুমি কেমন আছো...
19/10/2025

আব্বা আম্মার মধ্যে ভীষণ ঝগ'ড়া। প্রায় ২৪ ঘন্টা কথা বন্ধ। হঠাৎ দেখি আম্মা ফেসবুকে পোস্ট করছে, ‘আমি ভালো আছি, তুমি কেমন আছো?'

আমি গিয়ে সেই পোস্টে কমেন্ট করছি, ‘আমি ভালো আছি আম্মা, তুমি কেমন আছো?’

আম্মা রিপ্লাই দিছে, ‘তোরে বলি নাই।’

ফোনটা রেখে আম্মার রুমে গিয়ে বললাম, ‘পাব্লিকলি পোস্ট করছো আবার বলো তোরে বলি নাই।’

আম্মা বললো, ‘তুই চুপ থাক, যে বোঝার সে বুঝছে।’

বললাম, ‘যে বোঝার সে তো তোমার পোস্টে রিএক্ট করে নাই, কমেন্টও করে নাই।’

আম্মা কতক্ষণ কী যেন ভাবলো। কিছুক্ষণ পর দেখি আগের পোস্টটা ডিলিট করে নতুন আরেকটা পোস্ট করছে, ‘আমি কারো রিএক্টের ধার ধারি না।’

আব্বা গিয়ে সেখানে কমেন্ট করছে, ‘আমি ভালো আছি, তুমি কেমন আছো?’

আম্মা আমার ছোটবোনকে মেনশন দিয়ে রিপ্লাই দিছে, ‘বলে দে, এক পোস্টের কমেন্ট যেন আরেক পোস্টে না করে।’

আমার ছোট বোন আমাকে মেনশন দিয়ে রিপ্লাই দিছে, ‘দে আরও ফেসবুক আইডি খুলে দে।’

আমার কী দো'ষ? 🙂

মাঝেমধ্যে এক্সের সাথে কথা হত।একদিন সে নক দিয়ে বলে," এক্সঃ আমার স্বামী ব্যবসার কাজে কুমিল্লা গেছে, বাসায় কেউ নাই। তুমি আস...
19/10/2025

মাঝেমধ্যে এক্সের সাথে কথা হত।

একদিন সে নক দিয়ে বলে,"

এক্সঃ আমার স্বামী ব্যবসার কাজে কুমিল্লা গেছে, বাসায় কেউ নাই। তুমি আসো।"

আমিঃ " তোমার স্বামী যদি ফিরে আসে এর মধ্যে?"

এক্সঃ " আরে আসবে না। আর আসলে তুমি একটা ন্যাকড়া নিয়ে দরজা জানালা মুছতে থাকবা। আর আমি ওকে বলব তুমি ক্লিনিং কোম্পানী থেকে আসছো, বাসা পরিস্কার করতে। এমনিতেও ঈদ সামনে। "
আমিঃ " আচ্ছা ঠিকাছে, আসতেছি। "

কি অদ্ভুত! আমি যাওয়ার ৫ মিনিটের মধ্যেই ওর স্বামী এসে হাজির। কি আর করা! জানালার গ্লাস মুছতে শুরু করলাম।
গ্রীল পরিস্কার করলাম।
সবগুলা জানালা দরজা পরিস্কার করলাম।
রান্নাঘরের চিপাচাপা পরিস্কার করলাম।
বাথরুম সাফ করলাম।
ফ্যান মুছলাম, ফার্নিচার মুছলাম।
৪-৫ ঘন্টার মধ্যে তাদের পুরা বাড়ি পরিস্কার ঝকঝকা করে দিলাম। সে আর তার স্বামী মিলে সারাক্ষণ এটা সেটা ইন্সট্রাকশন দিয়ে গেলো।
পরিস্কার করা শেষ হলে তার স্বামী জিজ্ঞাসা করল, "আপনার বিল কত হয়েছে?"
সে আগ বাড়িয়ে উত্তর দিল," জানু আমি তো আগেই বিকাশ পেমেন্ট করে দিসি। তারপর ওরা লোক পাঠাইসে। "
" ও আচ্ছা." বলে ওর স্বামী আমাকে হাতে ১০০ টাকা বখশিশ্ দিয়ে দিলো।
সাথে সাথে আমি ঘর থেকে বের হয়ে আসলাম!!
বের হতে না হতেই তাদের
হাততালির শব্দ শুনতে পারলাম!!
বুঝতে আর বাকি রইলো না,,,
সব তাদের প্লান করা ছিলো!!!
আমি বাসায় চলে আসলাম।
ঢাকা শহরে কাজের লোক পাওয়া আজকাল এতোই কঠিন‌‌!!

18/10/2025

আমাদের কাপড় শুকানো দড়িটাকে পিঁপড়ারা ফ্লাইওভার হিসেবে ব্যবহার করে।🙂

18/10/2025

ভালো ছেলেদের কপালে নাকি দ জ্জা ল বউ থাকে
এটা শোনার পর থেকে নে"শা করতে শুরু করছি 😇

18/10/2025

রা'জনৈ'তিক দল গুলো দেশে বি'শৃঙ্খ'লা করছে শুধু মাত্র জনগণকে ভালো রাখার জন্য।

18/10/2025

এমন ধানক্ষেত আগে কখনো দেখিনি।

🗣️ : ড্যারেন স্যামি

18/10/2025

2020 সালে HSC তে অটোপাশ করে GPA-5 পেয়েছিলাম, যা এই বছর ফে'ই'ল করার সমান।🙂

গতকাল ভোরের ট্রেনে হাওড়া যাচ্ছিলাম। ট্রেনে ভীড় নেই। মোটামুটি সীট ফাঁকা। বেশির ভাগ লোকজন ঘুমিয়ে ঘুমিয়েই যাচ্ছে। আমি এমন এ...
18/10/2025

গতকাল ভোরের ট্রেনে হাওড়া যাচ্ছিলাম। ট্রেনে ভীড় নেই। মোটামুটি সীট ফাঁকা। বেশির ভাগ লোকজন ঘুমিয়ে ঘুমিয়েই যাচ্ছে। আমি এমন একটা সীটে বসলাম, যেখানে দুপাশে দুজন বসে আছে, মাঝের সীটটা ফাঁকা। আমার বামদিকে জানালার সীটে যিনি বসে আছেন, উনি ঘুমিয়ে নেই। উনি কথা বলে চলেছেন অপর দিকে বসা ওনার মুখোমুখি লোকটির সাথে। দুজনের বয়স ওই পঁয়তাল্লিশ বা তার আশেপাশে।

আমার পাশে বসা লোকটিকে বলতে শুনলাম, "ওর কথা আর বলো না। মেনী মুখো পুরুষ একটা। শ্লা বৌয়ের পয়সায় খায়, তার আবার বড়ো বড়ো কথা।"

এইটুকু কথা শোনার পর মনে মনে ভাবলাম, যাক! বাবা ভালোই হল। মেনী মুখো পুরুষের গল্পটা মন দিয়ে শুনতে পারলে গল্পের একটা প্লট পাওয়া যাবে। কত দিন ট্রেন যাত্রার গল্প লিখিনি।

আমার এমন আশাতে জল ঢালল অপজিট দিকে বসে থাকা ওই লোকটা। বলল, ওই মেনী মুখোর কথা বাদ দে। ওর কথা শুনলে আমার দিনটাই খারাপ যায়।

ইস! কত আশা নিয়ে গল্প শুনতে বসলাম, বলে কিনা বাদ দে। মেনী মুখো পুরুষের প্রসঙ্গকে নিমেষেই দূরে সরিয়ে দিল ওই লোকটা। কেমন রাগ ধরে বলুন তো? মনে মনে বললুম, বজ্জাত লোক একটা।

পরে দেখলাম, লোকটাকে যতটা বজ্জাত ভাবছিলাম, লোকটা ততটা বজ্জাত না। ততক্ষণে অন্য একটা প্লট নিয়ে চলে এসেছে। আবার আশায় বুক বাঁধলাম, নতুন গল্প পাব বলে। আমার পাশে বসা লোকটাকে জিজ্ঞেস করল,

"আচ্ছা গোপাল তোর কি মন মেজাজ খারাপ? কদিন ধরেই লক্ষ্য করছি, তুই কেমন যেন একটা হয়ে আছিস। তোর মতো হাসি খুশী ছেলে, কোনো কিছু টেনশনে আছিস মনে হচ্ছে?"

- না না। টেনশন মেনশন কিছু না। আমি জ্বলছি অন্য জ্বালায়।

- কিসের জ্বালা, আমাকে বল।

-আরে আমার শাশুড়ি আমার বাড়িতে এসে আছে তিন সপ্তাহ ধরে। এসে থাকছে, তাতে আমার কোনো অসুবিধা নেই। কিন্তু সমস্যাটা অন্য জায়গায়। পেনশনের টাকা যা পায়, ছোটো মেয়েকেই দিয়ে দেয়। বড়ো মেয়েকে মানে আমার বৌকে কিছু দেয় না। বৌকে আমি বলতে গেলেই ঝগড়া। বলে, "মায়ের ইচ্ছে, মা যাকে খুশী দিতে পারে। তাতে তোমার তো বলার কিছু নেই।" এই কথা গুলো শুনলে রাগ হবে না? আমিও বৌকে বলেছি, যে মেয়েকে টাকা দেয়, সেই মেয়ের কাছে গিয়ে তোমার মা থাকুক। বৌ বলল, "টাকা তো দেবেই না, আমিও মাকে আমার কাছেই রেখে দেব।" জেদ করে তিন সপ্তাহ ধরে রেখে দিয়েছে। শাশুড়ি নিজে চলে যেতে চাইছে, বৌ ধরে রেখে দিয়েছে। নিজের বৌ, সে কেমন শত্রু দেখ।

এমন কথা শুনে অপর দিকে বসা লোকটা হেসে বলল, শোন মাথা গরম করিস না। তোকে ভালো একটা বুদ্ধি দিচ্ছি, শাশুড়িকে তোর বাড়িতেই রেখে দে। এতে তোর লাভ হবে। বৌয়ের ওপর রাগ করে লাভ নেই।

গোপাল বলল, কী বুদ্ধি দিবি তুই?

-তোকে একটা কাজ করতে হবে, শাশুড়িকে একটু খাতির যত্ন করতে হবে। কাজ থেকে ফিরে শাশুড়ির সাথে গল্প করবি, আর মা মা করে বেশি বেশি ডাকবি। এতে তোর বৌ খুশী হবে, শাশুড়িও।

-তাতে লাভ কী?

-এতেই তো লাভ। এই সুযোগে শাশুড়ির কানে বিষ ঢালতে পারবি। তোর বৌয়ের বোন, মানে শালির নামে এমন কিছু বলতে হবে তোকে, যাতে শালির প্রতি ভালো দৃষ্টি না থাকে। দেখবি তারপর থেকে, শাশুড়ির পেনশনের সব টাকা তোর বাড়িতেই থাকছে।

-সবই তো বুঝলাম। বিষটা ঢালব কীভাবে?

-সে বিষ আমি দিয়ে দিচ্ছি। তোর চিন্তা নেই।

গল্পটা মন দিয়ে শুনছি, হঠাৎ করে আমার মোবাইলে রিং বেজে উঠল। দেখি মা ফোন করেছে। রিসিভ করতেই মা কিছু বলার আগে আমি বলে উঠলাম,

-পুরো বিষটা ঢেলে দেওয়ার পর আমি তোমার সাথে কথা বলছি।

মা ওপাশ থেকে কিছু বুঝতে না পেরে জিজ্ঞেস করল, বিষ! তা কিসের বিষ? কোথায় বিষ ঢালছিস?

-শাশুড়ির কানে। বলেই ফোনটা কেটে দিলাম। কি জানি মা কী বুঝল, তবে বিষ দাঁতের লোকটা ঠিক বুঝে গেছে। ফিস ফিস করে বলল, গোপাল, পরে কথা বলব, দিনকাল খুব খারাপ, কে কখন সব কথা শুনে নিয়ে তোর বৌয়ের কানে বিষ ঢেলে দেবে, এখন বরং থেমে যাই।

মনে মনে তখন ভাবছি, লোকটাকে যতটা বজ্জাত ভেবেছিলাম, লোকটা তার থেকেও বেশি বজ্জাত। সে যাইহোক, মেনী মুখো পুরুষের গল্প না হোক, ফণী মুখো পুরুষের গল্প তো একটা হলো। মন্দ কি! তাই না?😀

কলমে: সরজিৎ ঘোষ। Sarajit Ghosh

স্টুডেন্ট ক্লাস থ্রিতে পড়ে। দের মাস ধরে আমি একে পড়াই। যেমন ব্রিলিয়ান্ট তেমন দুষ্টু। তো গতকাল পড়াচ্ছি। হঠাৎ আমার ফোন আসছে...
18/10/2025

স্টুডেন্ট ক্লাস থ্রিতে পড়ে। দের মাস ধরে আমি একে পড়াই। যেমন ব্রিলিয়ান্ট তেমন দুষ্টু। তো গতকাল পড়াচ্ছি। হঠাৎ আমার ফোন আসছে। আমি আবার ফোনে সবার ছবিসহ নাম্বার সেভ করে রাখি। ফোন করেছিলো আমার এক বান্ধবী। সেটা আবার স্টুডেন্ট খুব মনোযোগ দিয়ে দেখছে। আমি ফোন রাখার পরে স্টুডেন্ট বলে স্যার কে গার্লফ্রেন্ড? আমি বললাম চুপ ইচরে পাকা গার্লফ্রেন্ডের কি বুঝো তুমি? সে বলে স্যার মেয়েটা কিন্তু সেই। আমি সজোরে আরেকটা ধ/ ম/ ক দিলাম। সে ধ/ ম/ কের তো/ য়া/ ক্কা না করে বলে স্যার আপনার গার্লফ্রেন্ড নাই? কি বলেন ভার্সিটিতে পড়েন আর আপনার গার্লফ্রেন্ড নাই, আমার গার্লফ্রেন্ডকে দেখবেন স্যার? বলেই জানালাটা খুলে দিলো। পাশের বাসার বারান্দা দেখা যাচ্ছে...

স্যার দুইবার হুক্কাহুয়া বললেই সে বারান্দায় আসবে বলে হুক্কাহুয়া হুক্কাহুয়া চিৎকার শুরু করলো। ওপাশ থেকে আওয়াজ আসলো হুক্কাহুয়া। আমি হতভম্বের মতো তাকিয়ে আছি। সে বলে কপাল খারাপ স্যার আজকে আসবে না। আমি বললাম আসবে না ক্যান তুমি না বললা দুইবার হুক্কাহুয়া বললেই আসবে? সে বলে যদি অইপাশ থেকেও দুইবার হুক্কাহুয়া বলে তাহলে বুঝতে হবে ওর আব্বু আম্মু আছে আশেপাশে এখন আসবে না।

হতভম্বের মত এর কথা শুনে যাচ্ছি। এইটুক ছেলে কি বলে এইসব। এতো ব্রেইন এরা কই পায়? এতো ভালোবাসাই বা পায় কোথায়?
সংগৃহীত

"পরিচিত এক বড় ভাই ছিলো, এক মেয়ের প্রেমে অ**ন্ধ হয়ে দশ বছর তার পেছনে ঘুরছে। মেয়ে তাকে জুতাপেটা করছে, মেয়ের বাপ পুলিশ ডেকে...
18/10/2025

"পরিচিত এক বড় ভাই ছিলো, এক মেয়ের প্রেমে অ**ন্ধ হয়ে দশ বছর তার পেছনে ঘুরছে। মেয়ে তাকে জুতাপেটা করছে, মেয়ের বাপ পুলিশ ডেকে জেলও খাটাইছে তাকে।

বড়ভাই দমে যায় নাই। মেয়ের বিয়ে হয়ে যাওয়ার পরও মেয়ের শ্বশুরবাড়ির বারান্দার নিচে দাঁড়ায়ে তাকে দেখতো। মেয়ের সেই সংসার টিকে নাই। মেয়েটা এরপর একে একে মোট তিন বিয়ে করছে, তাও সেই বড়ভাইকে পাত্তা দেয় নাই।

বড়ভাই এখনো অপেক্ষায় থাকে। মাঝে মাঝে মেয়ের বাচ্চার স্কুলের সামনে দাঁড়ায় থাকে। দূর থেকে মেয়েটাকে দেখে৷

বেশরম, বেহায়া এবং ছ্যাঁচড়া হওয়ার কোনো বৈশ্বিক প্রতিযোগিতা হলে সেখানে দ্বিতীয় পজিশনে থাকবে এই বড়ভাই। তবে প্রথম পজিশনটা তাদেরই, যারা এখনো বাংলাদেশের ক্রিকেট ম্যাচ দেখে।"

একজন বয়স্ক রাজমিস্ত্রী তার কাজ থেকে অবসর নিতে চাইলো। তাই সে তার মালিকের কাছে গিয়ে বললো,’বস,আমি এই বাড়ি বানানোর কাজ থেকে ...
18/10/2025

একজন বয়স্ক রাজমিস্ত্রী তার কাজ থেকে অবসর নিতে চাইলো। তাই সে তার মালিকের কাছে গিয়ে বললো,’বস,আমি এই বাড়ি বানানোর কাজ থেকে অবসর নিয়ে আমার স্ত্রী ও ছেলেমেয়েদের সাথে সময় কাটাতে চাই।‘

তার মালিক এতে কিছুটা দুঃখ পেল কারন সে ছিলো সবচেয়ে দক্ষ ও কর্মঠ রাজমিস্ত্রী। সে বললো,'ঠিক আছে,কিন্তু তুমি কি চলে যাওয়ার আগে আর একটি মাত্র বাড়ি বানাতে আমাদের সাহায্য করবে?’ বয়স্ক রাজমিস্ত্রী এই প্রস্তাবে স্বানন্দে রাজী হয়ে গেল।

কিন্তু কাজ শুরু করার পর দেখা গেল তার মন সেখানে ছিল না এবং সে সবসময় তার অবসরের কথা ভেবে অন্যমনস্ক থাকতো। সবসময় সে বাড়ির চিন্তা করতো।তাই এর আগে যত কাজ সে করেছিলো এই কাজটাই তার করা সবচেয়ে খারাপ কাজ হয়ে গেল।

যখন সে বাড়িটি তৈরী করা শেষ করলো তখন তার মালিক বাড়িটি দেখতে এলো এবং বৃদ্ধের হাতে বাড়ির চাবি দিয়ে বললো,’এটা এখন থেকে তোমার বাড়ি,তোমার প্রতি আমার উপহার।'

এই কথা শুনে বৃ্দ্ধ আফসোস করে উঠলো!

সে মনে মনে ভাবলো,'হায় হায়!যদি আমি শুধু একবার জানতাম যে আমি আমার নিজের বাড়ি তৈরী করছি! তাহলে এটা আমার জীবনে করা সবচেয়ে ভাল কাজ হতো!'

বাস্তবেও আমরা প্রতিটা দিন আমাদের জীবনকে এই বাড়ির মতই তৈরী করে চলেছি। কিন্তু আমরা প্রায়ই তা ভুলে যাই। আর তাই সব কাজে আমাদের বেস্ট টার চেয়ে অনেক কম চেষ্টাটা করি,অনেক কম পরিশ্রমটা দেই।আমরা যদি আজ এই সত্যটা উপলব্ধি করতে পারি তবে আমরা হয়তো আমাদের সেরা পরিশ্রমটাই দিতে পারবো।

Address

Kolkata

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when অরিজিনাল মন্ত্রী মশাই posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share