Smart Bengali

  • Home
  • Smart Bengali

Smart Bengali We make technology, Science and life -simplified !

এক রোখা রং মুখ ফেরালো,😮‍💨অতল তোমার চাঁদের আলোয়চোখ মেলে পাই , তোমার ব্যাথার পাহাড়,⛰️আবার তোমায় রোদ্দুরে পাই,🌅শীতল হাতে...
30/07/2025

এক রোখা রং মুখ ফেরালো,😮‍💨
অতল তোমার চাঁদের আলোয়
চোখ মেলে পাই , তোমার ব্যাথার পাহাড়,⛰️
আবার তোমায় রোদ্দুরে পাই,🌅
শীতল হাতে তোমার ছোঁয়াই,
এর চেয়ে বেশি আর কিছু নেই চাওয়ার ,🌬️
আমার তোমায় ছাড়া নেই তো কোথাও যাওয়ার...

Here is the original music video "Norom Sh*ter Hawa"(নরম শীতের হাওয়া). This video is made as a tribute to the eminent Bengali actor Chapal Bhaduri, the last ...

28/07/2025

It takes a lot of time to realize that the Life is coming from you , not at you .

আজকে একটা গল্প বলব  —গল্পের শুরুটা অন্ধকারে ঢাকা। শেষটা? গল্পের শেষে আছে এক নতুন  ঝকঝকে সকাল - যে সকাল গণিত দিয়ে লেখা ।...
22/07/2025

আজকে একটা গল্প বলব —
গল্পের শুরুটা অন্ধকারে ঢাকা।
শেষটা? গল্পের শেষে আছে এক নতুন ঝকঝকে সকাল - যে সকাল গণিত দিয়ে লেখা ।

এই গল্পটা ক্রিস্টোফার হ্যাভেন্স এর গল্প । যার জীবনকাহিনী প্রমাণ করে যে, মানুষের অদম্য ইচ্ছাশক্তির কাছে কোনো বাধাই অপ্রতিরোধ্য নয়।

২৫ বছরের কারাদণ্ডে খুনের সাজা ভোগ করছিলেন ক্রিস্টোফার। ভাবুন এক দুই বছর নয় । ২৫ টা বছর । একটা মানুষের জীবনের প্রায় অর্ধেক সময় ।

২৫ বছরের কারাদণ্ড...
খুনের দায়ে বন্দি ক্রিস্টোফার হ্যাভেন্স,
তাঁর জীবনের সব আলো যেন নিভে গিয়েছিল সেই দিনই।
কিন্তু একদিন, কারাগারের সবচেয়ে নিঃসঙ্গ কোণটায়,
যেখানে সময় দাঁড়িয়ে থাকে…
সেই নির্জন কোঠরিতে বসে
তিনি নিজেকে একটা প্রতিজ্ঞা করলেন:
"আমি পালাব না, আমি পালটে যাবো।"

কাগজ, পেন আর পুরোনো বই —
এই তিনেই শুরু হয় তাঁর অদ্ভুত ভালোবাসা: গণিত।
নয়টা, দশটা… কখনো বারো ঘণ্টাও —
একটানা অঙ্ক কষে কাটিয়ে দিতেন পুরো দিন।
বন্দি একাকীত্ব আর অদৃশ্য ভবিষ্যতের মাঝখানে
গণিতই ছিল তাঁর মুক্তির ছেঁড়া দড়ি।

তিনি প্রাথমিক পাটিগণিত থেকে শুরু করে ক্রমশ জটিলতম তত্ত্বে প্রবেশ করেন। কিন্তু এক সময় ক্রিস্টফার বুঝতে পারছিলেন — একা আর এগোনো সম্ভব নয়।
২০১৩ সালের এক দুঃসাহসিক মুহূর্তে, তিনি বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ গণিত সাময়িকী "Annals of Mathematics"-এ একটি চিঠি পাঠালেন। সাহায্য ও বইয়ের অনুরোধ জানিয়ে।
চিঠিটি পৌঁছায় ইতালির বিশিষ্ট গণিতবিদ উম্বের্তো চেরুতি-র কাছে। চেরুতি তো অবাক।
"একজন কয়েদি! এত গভীর গণিত বোঝে ?"
তিনি ক্রিস্টোফারের যোগ্যতা যাচাইয়ের জন্য , ফিরতি ডাকে পাঠিয়ে দেন গণিতের একটি জটিল সমস্যা ।
ফলাফল? এতক্ষণে অনুমান করতেই পারছেন । অবিশ্বাস্যভাবে, হ্যাভেন্স সেই সমস্যার নিখুঁত সমাধান করে পাঠিয়ে দেন!

এভাবেই শুরু হয় এক অসম্ভব জুটি —
একজন জেলবন্দি গণিতপ্রেমী
আর একজন পেশাদার অধ্যাপক।

তাঁরা মেইলে, হাতে লেখা কাগজে কাজ করতে থাকেন —
বিশেষত continued fractions নিয়ে, যা সংখ্যাতত্ত্বের এক জটিল ও রোমাঞ্চকর শাখা। জেলখানার ভেতরে বসে যা তিনি করে ফেললেন, তা অনেক খ্যাতনামা গবেষকের আজীবনের স্বপ্ন।
© Smart Bengali
এই গল্পটা এখানেই শেষ হতে পারত । কিন্তু গল্প এখানেই থামে না।

🪄 হ্যাভেন্স এবার নিজের আলোর অংশটুকু অন্যদের সঙ্গে ভাগ করে নিতে চাইলেন।
প্রতিষ্ঠা করলেন — Prison Mathematics Project। এই সংস্থা জেলবন্দিদের গণিত শেখায়, বই দেয়,আর একদল আগ্রহী মানুষ তৈরি করে যাঁরা জ্ঞানের জন্য পাগল ।
এটি শুধুই এক কয়েদির গল্প নয়।
এটি এক যোদ্ধার গল্প —
যিনি শৃঙ্খলা, অধ্যবসায় আর শিক্ষাকে হাতিয়ার করে
অন্ধকারকে প্রতিদিন প্রতিহত করেছেন।
তাঁর জীবনে হয়তো মুক্ত আকাশ নেই,
তবে গণিতের প্রতিটি সূত্র, প্রতিটি সংখ্যা
তাঁকে মনে করিয়ে দেয়:
"জীবনের সঠিক সমীকরণ পেলে,
প্রতিটি ভুলকে ঠিক করে তোলা যায়।"
শেয়ার করুন এই অনুপ্রেরণামূলক গল্প। হয়তো এটি কারো জীবনে পরিবর্তনের সূচনা করবে। আর কমেন্টে জানান আপনার জীবনের কোন 'কারাগার' থেকে আপনি মুক্তি পেতে চান?
🌟
© Smart Bengali
Written by- Shankha Jana




#বিজ্ঞানেরগল্প #গণিতেররঙ্গে

22/07/2025

Celebrating my 7th year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉

"দুটো বিশাল বড়ো ব্ল্যাক হোলের ধাক্কা!" — শুনতেই যেন কল্পবিজ্ঞানের দৃশ্য! কিন্তু এটা কল্পনা নয়, একেবারে বাস্তব।আপনি কি জা...
19/07/2025

"দুটো বিশাল বড়ো ব্ল্যাক হোলের ধাক্কা!" — শুনতেই যেন কল্পবিজ্ঞানের দৃশ্য!
কিন্তু এটা কল্পনা নয়, একেবারে বাস্তব।
আপনি কি জানেন , কয়েক বিলিয়ন বছর আগে দুটো বিশাল ব্ল্যাক হোল মহাকাশে একে অপরকে ধাক্কা মেরেছিল?
না, শব্দ হয়নি… আলোও জ্বলেনি।
তবু পুরো মহাবিশ্ব কেঁপে উঠেছিল।
তার সেই কাঁপুনির ঢেউ আমাদের পৃথিবীতে এসে পৌঁছেছে ২০২৫ সালের এই গত ১৩ জুলাই।

এই ঘটনাটির নাম দেওয়া হয়েছে GW231123 —
যেখানে দুটি ব্ল্যাক হোলের সংঘর্ষে জন্ম নিয়েছে এক নতুন দৈত্য…
একটি নতুন ব্ল্যাক হোল,
যার ভর আমাদের সূর্যের থেকে ২২৫ গুণ বেশি!
এই ধাক্কার ফলে সৃষ্টি হয়েছিল গ্র্যাভিটেশনাল ওয়েভ,
যা LIGO-Virgo-KAGRA যন্ত্রের মাধ্যমে ধরা পড়েছে।

গ্র্যাভিটেশনাল ওয়েভ মানে সময়-স্থান (spacetime)-এর অদৃশ্য কম্পন —
যার ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন স্বয়ং আইনস্টাইন!

🌀 গ্র্যাভিটেশনাল ওয়েভ: মহাকাশের নিঃশব্দ কাঁপুনি
এই তরঙ্গ আমাদের চোখে পড়ে না, কানে শোনা যায় না।
কিন্তু আইনস্টাইন সেই ১৯১৬ সালেই বলেছিলেন —
Spacetime নিজেই কেঁপে ওঠে যখন মহাজাগতিক বস্তু একে অপরকে আঘাত করে।
এই তরঙ্গের অস্তিত্ব অনেক বছর শুধু তত্ত্বে ছিল।
কিন্তু আজ আমরা তা LIGO, Virgo আর KAGRA'র মতো আধুনিক যন্ত্র দিয়ে পরিমাপ করতে পারছি।
আপনি ভাবতেই পারবেন না, এই যন্ত্রগুলো একটা প্রোটনের থেকেও ছোট কম্পন বুঝে ফেলে!

🌌 এখন প্রশ্ন উঠতে পারে এই আবিষ্কারের গুরুত্ব কতটা?

✅ এটাই এখন পর্যন্ত সবচেয়ে ভারী ব্ল্যাক হোল যার সংঘর্ষ আমরা গ্র্যাভিটেশনাল ওয়েভ দিয়ে ধরতে পেরেছি।
✅ বিজ্ঞানীদের ধারনা ছিল, মাঝারি ভরের ব্ল্যাক হোল (intermediate-mass black hole) হয়তো বিরল।
কিন্তু এই আবিষ্কার দেখিয়ে দিল — মহাবিশ্বে এমন আরও 'ভয়ংকর ভারী ব্ল্যাক হোল' লুকিয়ে থাকতে পারে!
✅ এর মানে দাঁড়ায়, মহাকাশে এমন শক্তিশালী ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটছে — যা আমরা এখনো কল্পনাও করতে পারিনি।
©️SmartBengali
আমরা এখন এমন একটা যন্ত্র বানাতে পেরেছি যা বিশ্বের ইতিহাসে ঘটা সবথেকে নিঃশব্দ অথচ শক্তিশালী ধাক্কাও ধরতে পারে।
আর তার থেকেই বোঝা যায় —
মানবজাতির বিজ্ঞানচর্চা শুধু পৃথিবীর গণ্ডিতে আটকে নেই,
বরং আমরা ধীরে ধীরে পৌঁছে যাচ্ছি মহাকাশের হৃদয়স্পন্দন পর্যন্ত।

📌 GW231123 আমাদের একটা কথাই বলে —
এই মহাবিশ্ব এখনো রহস্যে ভরা।
আর মানুষ?
সে শিখে ফেলেছে সেই রহস্যের ভাষা বুঝতে।
আমাদের পেজ SmartBengali এরকম বিজ্ঞানের আরো অনেক তথ্য জানতে।
©️SmartBengali







#বিজ্ঞানের_গল্প

17/07/2025

একবার একজনের লেখায় পড়ছিলাম, তাকে কেউ জিজ্ঞেস করছে যে whats the peak romantic gesture someone showed to you ?
সে বলছে, তার শুকনো পাতার খরখর যে শব্দ হয় পা পড়লে, সেটা ভালো লাগতো বেশ । তাই একজন তার যাবার রাস্তায় শুকনো পাতা জোগাড় করে এনে রাখতো, যেন সে হেঁটে গেলে পায়ের নিচে পাতা পড়ে শব্দ হয় ।
প্রকৃতির বিচিত্র নিয়মে এসব ক্ষেত্রে দুঃখ অবসম্ভাবী। সেই নিয়ম মেনেই, সেই প্রেমও পরে আর পরিণতি পর্যম্ত পৌঁছায়নি। । দুনিয়ার প্রেমে পড়া লোকজন কীসব অবাক করার মতো কাজ করে,মানে শুকনো পাতা পায়ের কাছে এনে রাখা যায় এই জিনিস কেউ ভাবতেও পারে !

এই সব প্রেম হবে না, হওয়ার না। আপনি শেষ পর্যন্ত গিয়ে ঠেকবেন এমন কারো সাথে যে এক জীবনে জানবেই না কখনো আপনার যে শুকনো পাতার খরখর শব্দ ভালো লাগে ,এত বিশদ খুঁটিনাটি খেয়াল করা জরুরিই বলে সে ভাববে না। আবার যে পারলে গোটা পৃথিবীই আপনার পায়ের কাছে এনে দেয়, তার সাথে আপনার এক ছাদের তলায় থাকাও কপালে লেখা থাকবে না। এই অসম্ভব একটা আনফেয়ার একটা দুনিয়া এর পরেও ঠিকই চলে যাচ্ছে । কারো সাথে কোন অজানা সামান্য কয়েক পা মেলানো ও কত অসম্ভব ঠেকে একেকসময়!

( কার লেখা জানি না কয়েক লাইন অদল বদল করলাম।মাফ করবেন )

#বাংলা

The more you read, the more you learn    #বাংলায়বিজ্ঞান     #বাংলা
14/07/2025

The more you read, the more you learn



#বাংলায়বিজ্ঞান #বাংলা

A tribute to the man who dreamed in volts and thundered in silenceসে এক উন্মত্ত সময় — যেখানে বিজ্ঞান ছিল কেবল জ্ঞানের ন...
10/07/2025

A tribute to the man who dreamed in volts and thundered in silence

সে এক উন্মত্ত সময় —
যেখানে বিজ্ঞান ছিল কেবল জ্ঞানের নয়, ক্ষমতার মঞ্চ।
প্রতিটি নতুন আবিষ্কার ছিল একেকটি অদৃশ্য বোমা,
আর বৈদ্যুতিক তারগুলো —
ছিল চোখে না-দেখা যুদ্ধরেখা,
যার ভেতর দিয়ে প্রবাহিত হতো আগামীর রাজনীতি
সেই যুগেই, এক অদ্ভুত নিঃসঙ্গ মানুষ জন্ম নিয়েছিলেন।

নাম নিকোলা টেসলা।

নিকোলা টেসলা কি শুধুই একজন বিজ্ঞানী?
না, তিনি ছিলেন তার থেকেও অনেক বেশি কিছু —
একজন স্বপ্নদ্রষ্টা মানুষ যাঁর স্বপ্নের ফল লাভ করছেন আজকের বিশ্বের প্রতিটি মানুষ ।

🧠 যখন সবাই দেখছিল বর্তমান , তিনি দেখছিলেন ভবিষ্যৎ।
১৮৫৬ সালে জন্ম নেওয়া এই সার্বিয়ান প্রতিভা বুঝেছিলেন,
যে বিদ্যুৎ কেবল বাতি জ্বালাতে নয়,
এটি পারবে পৃথিবীকে জয় করতে।
পারবে শত কিলোমিটার দূরে আলো পাঠাতে,
বেতার সংযোগ ঘটাতে,
এমনকি মেশিনকে মস্তিষ্ক ছাড়াই চালাতে।
সে যুগে যেখানে মানুষ "কারেন্ট" শব্দেই আঁতকে উঠতো,
টেসলা তখন অল্টারনেটিং কারেন্ট (AC) নিয়ে গবেষণা করছিলেন।
আর এই AC সিস্টেমই আজ আমাদের ঘরের প্রতিটি সুইচের পেছনে বসে থাকা ঈশ্বর।

💡 তাঁর কাজের ছায়া আজও আমাদের জীবনে—
কিন্তু তাঁর নাম, দুর্ভাগ্যবশত, ইতিহাসের পেছনের পাতায়।
🔸 রিমোট কন্ট্রোল
🔸 এক্স-রে ইমেজিং
🔸 রেডিও ও বেতার যোগাযোগ
🔸 ইন্টারনেট ও ওয়্যারলেস পাওয়ার-এর ধারণা
সবকিছুই একসময় তাঁর গবেষণায় উঠে এসেছিল —
তবুও দুঃখের বিষয় এটাই যে বিশ্ব তাঁকে চিনলো না ঠিকমতো।

তিনি হারালেন ব্যবসায়,
হারালেন সম্মান,
শেষজীবনে নিউ ইয়র্কের এক হোটেল রুমে নিঃসঙ্গ মৃত্যু হলো তাঁর —
কিন্তু জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত স্বপ্ন হারাননি ।
©SmartBengali

নিকোলা টেসলা ছিলেন ঠিক সেই পাখিটির মতো,
যে মাটি ছুঁয়ে জন্ম নেয়, কিন্তু তার চোখ সদা আকাশের দিকে।
যার ডানা ছিল কল্পনার আগুনে ঝলসে উঠা,
আর যার বাসা ছিল ভবিষ্যতের বাঁকে বাঁকে…
তিনি ছিলেন বাস্তবের বিজ্ঞানী, কিন্তু স্বপ্ন দেখতেন সময়ের সীমানা ছাড়িয়ে।
জীবনের বহু জায়গায় ছিলেন নিঃসঙ্গ, উপেক্ষিত,
তবুও তাঁর মাথার ভেতর চলত এক অদৃশ্য বিপ্লব।

🔌 এডিসন যখন আলোর উৎসবে নিজের নামের আলো ঝলমলে করছিলেন,
টেসলা তখন নিঃশব্দে লড়ছিলেন এমন এক জগৎ গঠনের জন্য,
যেখানে মানুষ আলো জ্বালাবে বোতাম না ছুঁয়েই,
তথ্য পাঠাবে তারহীন সীমানায়…
রেডিওর ইতিহাসে সবাই হয়তো শুনেছে মার্কোনির নাম,
কিন্তু টেসলাই তো সেই মানুষ, যিনি আগে থেকেই এই প্রযুক্তির পেটেন্ট করে রেখেছিলেন —
যার সত্যতা পরে আদালতেও স্বীকৃতি পায়।

📱 আজ পুরো পৃথিবী যখন মোবাইলে কথা বলে ,
আপনি রিমোটে টিভি চালান ,
ওয়াই-ফাই দিয়ে ক্লাস করেন বা স্ক্রল করতে করতে এই লেখাটা পড়ছেন —
তখন আপনি আসলে হাঁটছেন সেই রাস্তায়,
যেটা বহু বছর আগে টেসলা একা হাতে আঁকতে শুরু করেছিলেন।
পুরো মানব জাতি যে আজকের প্রযুক্তিতে বাঁচছে ,
কিন্তু সেটা সম্ভব হয়েছে এক মানুষের ‘আগামীকাল’ নিয়ে কল্পনার জন্য।
তিনি একবার বলেছিলেন—
“The present is theirs; the future, for which I really worked, is mine.”
আজ বুঝি, তিনি ভুল বলেননি।
©SmartBengali

🙏 শ্রদ্ধা, নিকোলা টেসলা।
আপনি আমাদের সময়ের নয়,
সময়ের ঊর্ধ্বে থাকা এক ঈশ্বরীয় বুদ্ধির নাম।
Smart Bengali পক্ষ থেকে,
আপনার প্রতি অকৃত্রিম ভালোবাসা ও কৃতজ্ঞতা।
©SmartBengali
Written by- Shankha Jana

#বাংলায়বিজ্ঞান #বাংলা #সাইন্স #বিজ্ঞানী

রেকর্ড ভাঙা যায়… সম্মান ভাঙা যায় না ? — উইয়ান মুলডার, ক্রিকেট আর নীরব বিপ্লবের গল্প 🌿৭ জুলাই, ২০২৫। ক্রিকেট দুনিয়ার জন...
08/07/2025

রেকর্ড ভাঙা যায়… সম্মান ভাঙা যায় না ? — উইয়ান মুলডার, ক্রিকেট আর নীরব বিপ্লবের গল্প 🌿
৭ জুলাই, ২০২৫।
ক্রিকেট দুনিয়ার জন্য এটা ছিল আরেকটা নতুন ইতিহাস লেখার দিন।
অথচ, ইতিহাস লেখা হয়নি।
হয়তো ইচ্ছে করেই…
দক্ষিণ আফ্রিকার স্ট্যান্ড-ইন ক্যাপ্টেন উইয়ান মুলডার ব্যাট করছিলেন ৩৬৭ রানে।
আর দরকার ছিল মাত্র ৩৪ রান।
শুধু ৩৪!
আর তাতেই তিনি ছুঁতে পারতেন ক্রিকেটের সবচেয়ে অলৌকিক ব্যাটিং রেকর্ড —
ব্রায়ান লারার ৪০০ রানের অতিমানবীয় ইনিংস।
সময় ছিল হাতে, পিচ ছিল ব্যাটিং-স্বর্গ, প্রতিপক্ষ ছিল জিম্বাবুয়ে —
তবুও মুলডার লাঞ্চের পর মাঠে নামলেন না।
তিনি নিজের ইনিংস ‘ডিক্লেয়ার’ করে দিলেন।
৬২৬ রানে ইনিংস শেষ করে বেরিয়ে এলেন,
৩৬৭ রানে অপরাজিত থেকে।
আশ্চর্য হইনি, অভিভূত হয়েছি।
পরে জানতে পারি, কোচ শুখরি কনরাডের সঙ্গে কথা বলে মুলডার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন,
"লারা একজন লেজেন্ড। ওঁর রেকর্ড থাকুক। কিছু জিনিস অক্ষত থাকাই ভালো।"

এটা কি সত্যিই ‘স্পোর্টসম্যানশিপ’?
নাকি শুধু এক সম্মানজনক আত্মসংযম?

এই নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া দ্বিধাবিভক্ত।

একদিকে মানুষ বলছে —
👉 "এটাই প্রকৃত ক্যাপ্টেনের মানসিকতা। দল আগে, নিজস্বতা পরে।"
অন্যদিকে অনেকে বলছেন —
👉 "এটা তো সুযোগ হাতছাড়া! মুলডার এমন রেকর্ডের সামনে দাঁড়িয়েও পা বাড়ালেন না!"

ডেল স্টেইন নিজে বলেছেন —
“দক্ষিণ আফ্রিকা যাই হোক, এই ম্যাচ একদিন বাকি রেখেই জিতবে।
আর মুলডার ৪০০ অর্জন করলে সেটা প্রাপ্য ছিল।”

তবু, একটা প্রশ্ন রয়ে যায় —
কখনো কখনো কি ইতিহাস তৈরি না করাটাও হয়ে ওঠে ইতিহাস?
কিছু ভাঙা হয় না বলেই তো কিছু চিরস্থায়ী হয়ে থাকে।
ব্রায়ান লারার মতো কিংবদন্তির ২০ বছরের পুরনো সেই ইনিংসটা,
আজ যেন আরও উজ্জ্বল হয়ে উঠল উইয়ান মুলডারের বিনয় দিয়ে।
আপনি যদি আজ ‘গৌরব’-এর সংজ্ঞা খুঁজে বেড়ান ,
তবে শুধু স্কোরবোর্ড নয় —
একবার এই ডিক্লারেশনের গল্পটাও মনে করবেন ।

এই বিষয়ে আপনার মতামত কী?
➡️ আপনি হলে কি রেকর্ড ভাঙতে চাইতেন ?
➡️ নাকি একজন কিংবদন্তির সম্মান অক্ষত রেখে দিতেন ?
কমেন্ট করে জানান
ট্যাগ করুন সেই বন্ধুদের যারা খেলার থেকেও খেলোয়াড় কে বড় করে দেখে।

সাহস ,সংযম আর নিঃশব্দ প্রতিশোধ — গুকেশের কলমে লেখা  দাবার জগতে এক নবতর কাব্য।জাগ্রেবের (ক্রোয়েশিয়া)  দাবার বোর্ডে যেন ...
04/07/2025

সাহস ,সংযম আর নিঃশব্দ প্রতিশোধ — গুকেশের কলমে লেখা দাবার জগতে এক নবতর কাব্য।

জাগ্রেবের (ক্রোয়েশিয়া) দাবার বোর্ডে যেন এক অদৃশ্য নাট্যশালা বসেছিল।
🎭 দুদিন আগেই , মিডিয়ার সামনে দাঁড়িয়ে ম্যাগনাস কার্লসেন বলেছিলেন —
"গুকেশ এই টুর্নামেন্টের সবচেয়ে দুর্বল খেলোয়াড়।"

📌 আজ, সেই 'সবচেয়ে দুর্বল খেলোয়াড়'ই ম্যাগনসকে নিঃশব্দে, নিখুঁতভাবে পরাজিত করলেন।

গুকেশ — ভারতের নীরব প্রতিভা, এই কিশোর বয়সেই কোনো অজানা ধ্যানস্থ ঋষির মতো কোনোদিকে না তাকিয়ে নিজের কাজে মগ্ন। সব অপমানের জবাব তিনি একের পর এক দিয়ে চলেছেন দাবার বোর্ডে। আবারও পরাজিত করলেন কিংবদন্তি ম্যাগনাস কার্লসেনকে ক্রোয়েশিয়া তে অনুষ্ঠিত Grand Chess Tour's SuperUnited Rapid এর আসরে ।

না, এটা কেবল একটা ম্যাচ জেতা নয়। এটা ছিল স্নায়ুর পরীক্ষা, অধ্যবসায়ের প্রতিফলন। কার্লসেন যখন ইংলিশ ওপেনিংয়ে ঝড় তুলে এগিয়ে যাচ্ছেন, গুকেশ তখন ঠান্ডা মাথায় বসে ছিলেন, ঠিক যেমন কোনো ঋষি ধ্যানমগ্ন থাকেন অগ্নিপরীক্ষার আগেও।

২৩তম চাল... একটি ছোট ভুল। b4-এ এক প্যানে এগোনো সিদ্ধান্ত, আর সেই ফাঁক গুকেশ পড়ে নিলেন প্রতিপক্ষকে আষ্টে-পৃষ্টে চেপে ধরার ছক। ধীরে ধীরে, নিঃশব্দে, গড়ে তুললেন জয়।
©️SmartBengali

📜 ম্যাচ শেষে বরাবরের মতোই এখনো বিনয়ী তিনি। গুকেশ বললেন:
"ম্যাগনাসকে হারানো সবসময়ই বিশেষ। আমার পজিশন খুবই খারাপ ছিল, কিন্তু জয় এখনও আত্মবিশ্বাস জোগায়।"

এই ছেলেটি, যার মা বলেছিলেন —
"ভাল দাবাড়ু হওয়ার চাইতে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ হল ভাল মানুষ হওয়া।"
মায়ের কথার দাম সে রেখেছে। অনেক অপমান , কটুক্তি সহ্য করে নীরব থেকে, নিজের কাজে মন দেওয়া, কারও সম্পর্কে কটু কথা না বলা, একা লড়াই চালিয়ে যাওয়া।এই হলো গুকেশের মূল মন্ত্র।

দূরদর্শী সেই ছেলেটি যেন নিজের জীবনের প্রতিটি চাল আগেভাগে হিসাব করে রেখেছে।
আর আমরা — আমরা শুধু দেখছি এক সাহিত্যের মতো লেখা হয়ে চলেছে, এক নতুন কিংবদন্তির জন্ম।

টুর্নামেন্টের আগে, গুকেশ নৌদিরবেক আবদুসাত্তারভ (উজবেকিস্তান) এবং ফ্যাবিয়ানো কারুয়ানা (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র)কেও পরাজিত করেছিলেন। যদিও এখানে তিনি ডুডার কাছে হেরে দিনটা শুরু করেছিলেন, তার পরে তিনি প্রবল ভাবে ফেরত আসেন । কার্লসেন এবং গুকেশের মধ্যে পরবর্তী ম্যাচটি ব্লিটজ ফর্ম্যাটে হবে - এই ফরমাটে গুকেশ তুলনামূলকভাবে কিছুটা দুর্বল ।আমরা সবাই যারা এই ৬৪ খোপের লড়াই এর অনুরাগী অপেক্ষায় রইলাম দাবা জগতের অবিসংবাদিত রাজা ম্যাগনাস কার্লসেনএবং নতুন রাজপুত্রের এই লড়াইয়ের পরিণতির জন্য ।

©️SmartBengali

#দাবা

ইতিহাসের জ্বলন্ত দলিল। বর্তমান ফ্রান্সের একটি জায়গা থেকে প্রায়  ১৪ কোটি বছরের পুরনো এই ডায়নোসরের উরুর  প্রায় ফসিলে পরিণত...
14/03/2025

ইতিহাসের জ্বলন্ত দলিল। বর্তমান ফ্রান্সের একটি জায়গা থেকে প্রায় ১৪ কোটি বছরের পুরনো এই ডায়নোসরের উরুর প্রায় ফসিলে পরিণত হাড়ের সন্ধান মিলেছে । এর ওজন প্রায় ৫১০ কেজি। জীবিতাবস্থায় প্রায় ১০০ ফুট লম্বা এই ডায়নোসরের ওজন ছিল প্রায় ৪০-৫০ টন।

#ইতিহাস
#বাংলায়বিজ্ঞান

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Smart Bengali posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share

Hey there !

Smart Bengali is all about simple and easy to understand video essays about latest technologies and Science .All of our videos are in purely bengali language.

Smart Bengali চ্যানেল এ আপনাকে স্বাগত । এখানে আমরা নিত্যনতুন প্রযুক্তির ভিতরের প্রকৌশল , বিজ্ঞানের রহস্য ,গণিতের কঠিন গোলকধাঁধা থেকে সমাধানের রাস্তা এবং জীবনের ছোট ছোট আনন্দগুলো যেগুলো বেঁচে থাকার ,নতুন করে শুরু করার উৎসাহ দেয় সেই সব কিছু আপনাদের সামনে হাজির করি আমাদের ভিডিওর মাধ্যমে ।

Our youtube channel: http://bit.ly/smartbengali

Follow us On twitteer https://twitter.com/TheSmartBengali