Minhaz Ashif

Minhaz Ashif This page is about my personal blog

রিজিকের মালিক আল্লাহ।রিজিক আল্লাহর হাতে—কার কবে, কোথা থেকে রিজিক আসবে তা একমাত্র আল্লাহই জানেন।ছবিটা আমার বাড়ির পাশের। ...
16/09/2025

রিজিকের মালিক আল্লাহ।

রিজিক আল্লাহর হাতে—কার কবে, কোথা থেকে রিজিক আসবে তা একমাত্র আল্লাহই জানেন।

ছবিটা আমার বাড়ির পাশের। ঈদুল আযহায় কোরবানির পশু রাখা হয়েছিল এখানে। পশুগুলোকে খড় খাওয়ানো হতো। সেই খড়ের মধ্যে হয়তো কিছু ধানের দানা ছিল। সময়মতো রোদ-বৃষ্টি পেয়ে সেই ধান গজিয়ে উঠলো, এমনকি ধানের শীষও এসে গেলো।

ছবিটা একটু জুম করে দেখলে বোঝা যাবে—একটি মুনিয়া পাখি এসে সেই ধান খাচ্ছে।
মানে আল্লাহ ওই পাখিটির জন্যও রিজিকের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন।

আলহামদুলিল্লাহ 💚

জীবনের প্রতিটি কোণেই আল্লাহর দয়া ও কুদরত লুকিয়ে আছে।

🚉 “10 friends, 10 tickets, and a million memories loading…”✨ The Journey Begins… ✨The deal was simple: whoever reaches t...
15/09/2025

🚉 “10 friends, 10 tickets, and a million memories loading…”

✨ The Journey Begins… ✨

The deal was simple: whoever reaches the station first will grab the tickets.
So I was the first one to land on the platform, and guess what— the responsibility of buying 10 tickets to Sealdah fell on me. ✅

From Santoshpur, our train to Sealdah was at 8:27 PM. Tickets in hand, one by one my friends arrived, and our real adventure began. Our destination— Purulia.

But before that, we had to catch the Chakradharpur Express from Howrah at 12:05 AM.
So the plan was clear: from Sealdah, we’d either take a taxi or a bus to Howrah.

Now here comes the fun part—
At Sealdah, taxi drivers asked for ₹1000! 😳 Of course, we laughed and walked straight towards the buses. After some bargaining, two taxis came down to ₹500 total for all 10 of us.
Still… we chose the bus. Why? Because it cost just ₹10 per head! 🤩

By 11 PM sharp, we reached Howrah New Complex.
There we were, sitting under the giant ceiling fans, eyes glued to the electronic board. The train’s name hadn’t appeared yet. And so… the long wait began.

🚉✨ (To be continued…)

📸 Images: Google

ময়ূর পাহাড়ে হাতির গল্প, আর গরুর আগমন অযোধ্যা পাহাড় ভ্রমণে আমাদের দলের টোটন বাবুর একটাই আফসোস—“এত ঘুরলাম, অথচ একটা হাত...
14/09/2025

ময়ূর পাহাড়ে হাতির গল্প, আর গরুর আগমন

অযোধ্যা পাহাড় ভ্রমণে আমাদের দলের টোটন বাবুর একটাই আফসোস—
“এত ঘুরলাম, অথচ একটা হাতিরও দেখা পেলাম না!”

হঠাৎ ময়ূর পাহাড় থেকে নামার সময় ও দাঁড়িয়ে বলল—
এই শোনো! ওইদিকে কেমন শব্দ হচ্ছে… মনে হচ্ছে হাতি আসছে!”

আমরাও একটু কান খাড়া করলাম—সত্যিই দূর থেকে গাছপালা নড়ছে, অরণ্যের ভেতর অস্পষ্ট আওয়াজ ভেসে আসছে। পাশের মহিলা পর্যটকরা তো ভয় পেয়ে প্রায় পালানোর মতো অবস্থা!

আমরা আবার পাহাড়ের বড় পাথরের গা ঘেঁষে দাঁড়িয়ে টোটন বাবুর দিকে তাকিয়ে আছি—আজ বুঝি হাতির দর্শন হবে! আওয়াজও ততক্ষণে জোরে হতে লাগল…

এরপরেই রহস্য ফাঁস—
🐄 গাছপালা সরিয়ে বেরিয়ে এলো একপাল গরু, আর তাদের তাড়িয়ে নিয়ে আসছে দু’জন রাখাল!

মুহূর্তে টোটন বাবুর হাতির গল্প গরুর কাহিনিতে বদলে গেল। তার মুখের অবস্থা তখন দেখার মতো—আমরা তো হেসে গড়াগড়ি খাই!

সেদিনের ট্যুরের সবচেয়ে মজার ঘটনা এটাই—
হাতি খুঁজতে গিয়ে গরুর পাল পাওয়া!

13/09/2025

🌱 দক্ষিণ ডাকোটা স্টেট ইউনিভার্সিটির গবেষকরা আঙুরগাছের বর্জ্য ব্যবহার করে এমন এক ধরনের পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিক তৈরি করেছেন, যা মাত্র ১৭ দিনেই মাটিতে গলে যায়।

এর মূল উপাদান হলো সেলুলোজ, একটি প্রাকৃতিক পলিমার, যা আঙুরগাছের ডাল বা কান্ডে পাওয়া যায়। সাধারণত এসব কান্ড ফেলে দেওয়া হয় বা পুড়িয়ে ফেলা হয়, কিন্তু বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন এগুলো সেলুলোজে সমৃদ্ধ — যা টেকসই প্যাকেজিং ফিল্ম তৈরির আদর্শ উৎস।

নতুন এই উপাদান স্বচ্ছ, নমনীয় এবং সাধারণ প্লাস্টিকের চেয়েও বেশি শক্তিশালী। তবে পেট্রোলিয়াম-ভিত্তিক প্লাস্টিক যেখানে শত শত বছর থেকে যায়, সেখানে এই ফিল্ম ২৪% আর্দ্র মাটিতে মাত্র ১৭ দিনেই সম্পূর্ণভাবে নষ্ট হয়ে যায়, এবং কোনো ক্ষতিকর বিষাক্ত পদার্থ রেখে যায় না।

রয়্যাল সোসাইটি অব কেমিস্ট্রি-তে প্রকাশিত এই গবেষণা প্রমাণ করে কৃষি-বর্জ্যকেও মূল্যবান সম্পদে রূপান্তর করা সম্ভব। এটি এমন এক ভবিষ্যতের ইঙ্গিত দেয় যেখানে প্যাকেজিং পরিবেশ দূষণ না করে সহজেই প্রকৃতির সাথে মিশে যাবে। 🌿(সংগৃহীত)

ভাবুন তো একবার, এমন একটা ব্রিজ যার উপর দিয়ে দু'হাজার বছর আগে জল প্রবাহিত হতো, আর আজ আপনি তার উপর দিয়েই হেঁটে যাচ্ছেন! ...
11/09/2025

ভাবুন তো একবার, এমন একটা ব্রিজ যার উপর দিয়ে দু'হাজার বছর আগে জল প্রবাহিত হতো, আর আজ আপনি তার উপর দিয়েই হেঁটে যাচ্ছেন! স্পেনের ট্যারাগোনার কাছে ঠিক এমনই এক অবিশ্বাস্য স্থাপনা রয়েছে, যার নাম লেস ফেরেরেস অ্যাকুইডাক্ট। স্থানীয়রা অবশ্য একে এক অদ্ভুত নামে ডাকে আর তা হলো'পন্ট দেল দিয়াবলে' বা শয়তানের সেতু। এর পেছনের গল্পটাও দারুণ, বলা হয় যে শয়তান নিজে এটি তৈরি করে দিয়েছিল এক পশুকে প্রথম পার হতে দেওয়ার বিনিময়ে।

কিন্তু কিংবদন্তীকে ছাপিয়ে যা আমাদের অবাক করে তা হলো এর নির্মাণশৈলী। প্রায় দুই হাজার বছর আগে, কোনো আধুনিক যন্ত্রপাতি ছাড়া রোমানরা কীভাবে এমন নিখুঁত একটি কাঠামো তৈরি করেছিল? এর বিশাল বিশাল পাথরগুলো সিমেন্ট বা চুন-সুরকি ছাড়াই এমনভাবে একে অপরের সাথে জুড়ে আছে যে আজ পর্যন্ত অটল হয়ে দাঁড়িয়ে। এটি আসলে একটি বিশাল জল-সরবরাহ ব্যবস্থার অংশ ছিল, যা মাইলের পর মাইল দূর থেকে একটি আস্ত শহরে জল নিয়ে আসত শুধুমাত্র ভূমির ঢালকে ব্যবহার করে। এখন ভাবছেন পানি কোথা দিয়ে প্রবাহিত হতো ? আসলে ছবিতে ব্রিজটির যেই জায়গায় মানুষ দাঁড়িয়ে আছে ঠিক সেখান দিয়েই পানি প্রবাহিত হতো !

নিচের দ্বিতল খিলানগুলো শুধুমাত্র কাঠামোটিকে ধরে রাখার জন্য এবং জলের প্রবাহকে সঠিক উচ্চতায় রাখার জন্য তৈরি করা হয়েছিল। পানি প্রবাহিত হয়ে আসতো ফ্রাঙ্কোলি নদী থেকে । ভৌগলিক ভাবে এই জায়গাটি গন্তব্য শহর ট্যারাগোনা (তৎকালীন ট্যারাকো) থেকে বেশি উচ্চতায় অবস্থিত ছিল। আর জানেনই তো পানি সব সময় উঁচু জায়গা থেকে নিচু জায়গার দিকে প্রবাহিত হয় !(সংগৃহীত)

দাড়িওয়ালা শকুন একেবারেই আলাদা পাখি। অন্যরা যেখানে মাংস খায়, সেখানে এরা শুধু হাড় খায়—তাদের খাবারের ৭০–৯০ শতাংশই হাড়...
10/09/2025

দাড়িওয়ালা শকুন একেবারেই আলাদা পাখি। অন্যরা যেখানে মাংস খায়, সেখানে এরা শুধু হাড় খায়—তাদের খাবারের ৭০–৯০ শতাংশই হাড়। এমনকি ভেড়ার মেরুদণ্ডও একবারে গিলে ফেলতে পারে! এর পেটের অ্যাসিড এত শক্তিশালী (pH ১) যে ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই হাড় গলে যায়। আর যেহেতু অন্য কোনো প্রাণী এভাবে হাড় খায় না, তাই এদের প্রতিদ্বন্দ্বীও নেই বললেই চলে।

এই শকুন মাটির লোহা (আয়রন) গায়ে মেখে লালচে রঙ ধারণ করে—সম্ভবত শক্তি আর আধিপত্য দেখানোর জন্য। বিশাল ডানা মেলে এটি পাহাড়ি আকাশে ভেসে বেড়ায়, আর এর উড়ান এত নিঃশব্দ যে প্রায় কোনো শব্দই শোনা যায় না।(সংগৃহীত)

ক্রেডিট মূল মালিকের প্রাপ্য।

ভাবুন তো, এক অন্ধকার গুহার ভেতর ঢুকলেন আর মনে হচ্ছে যেন মাথার ওপর লাখো তারকা ঝলমল করছে! কিন্তু অবাক করার মতো ব্যাপার হলো...
09/09/2025

ভাবুন তো, এক অন্ধকার গুহার ভেতর ঢুকলেন আর মনে হচ্ছে যেন মাথার ওপর লাখো তারকা ঝলমল করছে! কিন্তু অবাক করার মতো ব্যাপার হলো—এগুলো আকাশের তারা না, এগুলো পোকার আলো! নিউজিল্যান্ডে আছে এমন এক গুহা, নাম Glowworm Cave। এখানে হাজার হাজার ছোট্ট পোকারা তাদের শরীর থেকে নীলচে আলো বের করে পুরো গুহাকে করে তোলে জাদুকরী এক নক্ষত্রখচিত রাতের মতো।

আরো মজার ব্যাপার হলো—এই আলো আসলে তাদের "ফাঁদ"! ছোট পোকা আর কীটপতঙ্গরা আলো দেখে কাছে আসে, আর গ্লোওয়ার্মরা তখন তাদের ধরে ফেলে। মানে, যা আমাদের কাছে পরীর দেশের আলো মনে হয়, ওটা আসলে তাদের হোটেল-রেস্তোরাঁ! 😅

ভাবতে পারেন? প্রকৃতি নিজেই বানিয়েছে এমন এক “স্টার লাইট শো”, যেখানে টিকিট কাটলে আপনাকে মহাবিশ্ব নয়, একটা গুহাই আকাশ দেখায়!(সংগৃহীত)

আমরা সবাই মিষ্টি আলু চিনি। ভেজে খাই, সেদ্ধ করে খাই, কেউ আবার নাস্তার সাথেও খায়। কিন্তু জানেন কি, এই সাধারণ মিষ্টি আলুর ভ...
08/09/2025

আমরা সবাই মিষ্টি আলু চিনি। ভেজে খাই, সেদ্ধ করে খাই, কেউ আবার নাস্তার সাথেও খায়। কিন্তু জানেন কি, এই সাধারণ মিষ্টি আলুর ভেতরে লুকিয়ে ছিল এক বিশাল রহস্য? বিজ্ঞানীরা অনেক বছর ধরে চেষ্টা করেও তার ভেতরের জিন ঠিকমতো ধরতে পারছিলেন না।

মানুষের শরীরে দুটো ক্রোমোজোম সেট থাকে, যেটা দিয়ে আমাদের বৈশিষ্ট্য তৈরি হয়। কিন্তু মিষ্টি আলুর আছে একসাথে ছয়টা সেট! মোট ৯০টা ক্রোমোজোম। এতগুলো থাকায় কোনটা কোন কাজ করছে সেটা বোঝা খুব কঠিন ছিল। ঠিক যেন একটা বড় গোলকধাঁধা।

অবশেষে , আমেরিকার একদল বিজ্ঞানী আফ্রিকার “তানজানিয়া” নামের মিষ্টি আলু নিয়ে গবেষণা করে এর পুরো মানচিত্র তৈরি করেছেন। এখন তারা পরিষ্কার বুঝতে পারছেন—কোন জিন কী কাজ করে, আর কোনটা কোথা থেকে এসেছে।

সবচেয়ে মজার বিষয় হলো, মিষ্টি আলু আসলে একটাই জায়গা থেকে আসেনি। এর ভেতরে মিশে আছে একাধিক বন্য আলুর রক্ত। কিছু অংশ এসেছে ইকুয়েডর নামের দেশের এক প্রজাতি থেকে, আবার কিছু অংশ এসেছে মধ্য আমেরিকার আরেক প্রজাতি থেকে। এই সব জিন একসাথে মিশে গেছে, তাই আলুটা একেবারে শক্তপোক্ত হয়ে উঠেছে।

এই ছয়টা ক্রোমোজোম আসলে আশীর্বাদ। কারণ একই বৈশিষ্ট্যের একাধিক কপি থাকার ফলে মিষ্টি আলু সহজে মরে না। খরা হোক, রোগ আসুক বা আবহাওয়া বদলাক এবং মিষ্টি আলু টিকে থাকে। যদি একটা জিন নষ্ট হয়, তখন অন্য কপি কাজ চালিয়ে নেয়। এজন্যই এটি অনেক জায়গায় খাদ্যের ভরসা।

এখন যেহেতু বিজ্ঞানীরা এর আসল গঠন জেনে গেছেন, তাই ভবিষ্যতে তারা আরও ভালো মানের মিষ্টি আলু তৈরি করতে পারবেন। যেগুলো হবে বেশি ফলনশীল, বেশি পুষ্টিকর, আবার খরার সময়ও টিকে থাকবে। (সংগৃহীত)

একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষনীয় কথা,,,,, একটি কিডনীর ওয়েট কত? সর্বোচ্চ ২০০ গ্রাম। মেডিকেল সাইন্সের দেয়া তথ্য অনুযায়ী প্রায় দ...
07/09/2025

একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষনীয় কথা,,,,,
একটি কিডনীর ওয়েট কত? সর্বোচ্চ ২০০ গ্রাম। মেডিকেল সাইন্সের দেয়া তথ্য অনুযায়ী প্রায় দেড়শ লিটার ব্লাড এই যন্ত্র ডেইলি ফিলটার করে। কত টাকা দিতে হয় এর জন্য আমাদের? এক টাকাও না।
একটি ডায়ালাইসিস মেশিনের ওয়েট কত? কমপক্ষে ১০০ কেজি। এই একই কাজ এই মেশিনের মাধ্যমে করাতে খরচ কত? প্রতি চার ঘন্টায় কয়েক হাজার।
সাড়ে তিন হাত শরিরের ভেতরই আল্লাহর দেয়া এরকম হাজারো নিয়ামত আমরা বিনামুল্যে ভোগ করছি নিজেদের অজান্তেই। কোনদিন কি এর জন্য শুকরিয়া আদায়ের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেছি?
তিনি আল্লাহ, আমাদের এই শরিরের নির্মাতা যিনি। তাঁর অস্তিত্বের প্রমাণে পশু পাখির গায়ে তার নাম অংকিত থাকার প্রয়োজন নেই। প্রয়োজন নেই মেঘের ভাঁজে তাঁর নাম ফুটে উঠার। তার অস্তিত্বের প্রমান আমরা নিজেরাই।
"বিশ্বাসীদের জন্যে পৃথিবীতে নিদর্শনাবলী
রয়েছে এবং তোমাদের নিজেদের মধ্যেও।
তোমরা কি অনুধাবন করবে না?"
__[সূরা যারিয়াত - আয়াত ২০,২১]__(সংগৃহীত)

এক চমকপ্রদ আবিষ্কারে, দুবাই ও ভারতের বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন যে উটের অশ্রুতে বিশেষ ন্যানোবডি রয়েছে, যা ২৬ প্রজাতির সাপের বি...
06/09/2025

এক চমকপ্রদ আবিষ্কারে, দুবাই ও ভারতের বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন যে উটের অশ্রুতে বিশেষ ন্যানোবডি রয়েছে, যা ২৬ প্রজাতির সাপের বিষ নিষ্ক্রিয় করতে সক্ষম।

এই আবিষ্কার সাপের কামড়ের চিকিৎসায় বিপ্লব আনতে পারে, কারণ এটি প্রচলিত অ্যান্টিভেনমের তুলনায় আরও নিরাপদ ও কার্যকর বিকল্প হতে পারে। বিশেষ করে গ্রামীণ এলাকায়, যেখানে অ্যান্টিভেনমের সহজলভ্যতা সীমিত, সেখানে এটি হতে পারে জীবন রক্ষার বড় সমাধান।(সংগৃহীত)

মাথা ছাড়াই ১৮ মাস বেঁচে ছিল এক মুরগি! এমনকি এ অবস্থায় চলাফেরাও করতে পারত মুরগিটি।  এমন অদ্ভুত ঘটনাটি ঘটে মার্কিন যুক্তরা...
05/09/2025

মাথা ছাড়াই ১৮ মাস বেঁচে ছিল এক মুরগি! এমনকি এ অবস্থায় চলাফেরাও করতে পারত মুরগিটি।

এমন অদ্ভুত ঘটনাটি ঘটে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। সাধারণ অভিজ্ঞতা বলে, মাথা ছাড়া কোনো মুরগি বেঁচে থাকার কথা না। তাহলে এই মুরগি কীভাবে এত দিন বেঁচে ছিল?

১৯৪৫ সালের ১০ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডো অঙ্গরাজ্যের ফ্রুইটাতে এই ঘটনার সূত্রপাত। লয়েড ওলসেন নামে এক ব্যক্তি ফ্রুইটাতে তাঁর পারিবারিক খামারে কাজ করছিলেন। বাজারে নেওয়ার জন্য মুরগি জবাই করছিলেন তিনি। এর মধ্যে একটি মুরগি আশ্চর্যজনকভাবে মাথা কাটার পরও দৌড়াচ্ছিল। ওলসেন মুরগিটিকে ধরে একটি বাক্সের মধ্যে রাখেন। নিজেই কৌতূহলী হয়ে ওঠেন তিনি। মুরগিটির নাম রাখেন—মাইক। পরের দিন সকালেও ওলসেন দেখলেন মাইক বেঁচে আছে।

> বিজ্ঞান
মাথা ছাড়া যেভাবে ১৮ মাস বেঁচে ছিল এক মুরগি
প্রকাশ : ২৬ মার্চ ২০২৪, ১৬: ৩৫

মাথা ছাড়া যেভাবে ১৮ মাস বেঁচে ছিল এক মুরগি

মাথা ছাড়াই ১৮ মাস বেঁচে ছিল এক মুরগি! এমনকি এ অবস্থায় চলাফেরাও করতে পারত মুরগিটি। এমন অদ্ভুত ঘটনাটি ঘটে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। সাধারণ অভিজ্ঞতা বলে, মাথা ছাড়া কোনো মুরগি বেঁচে থাকার কথা না। তাহলে এই মুরগি কীভাবে এত দিন বেঁচে ছিল?

১৯৪৫ সালের ১০ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডো অঙ্গরাজ্যের ফ্রুইটাতে এই ঘটনার সূত্রপাত। লয়েড ওলসেন নামে এক ব্যক্তি ফ্রুইটাতে তাঁর পারিবারিক খামারে কাজ করছিলেন। বাজারে নেওয়ার জন্য মুরগি জবাই করছিলেন তিনি। এর মধ্যে একটি মুরগি আশ্চর্যজনকভাবে মাথা কাটার পরও দৌড়াচ্ছিল। ওলসেন মুরগিটিকে ধরে একটি বাক্সের মধ্যে রাখেন। নিজেই কৌতূহলী হয়ে ওঠেন তিনি। মুরগিটির নাম রাখেন—মাইক। পরের দিন সকালেও ওলসেন দেখলেন মাইক বেঁচে আছে।

এই ঘটনা ওই সময় তোলপাড় তুলেছিল। অনেকে এটিকে অলৌকিক ঘটনা বলেই বিশ্বাস করতেন। কিন্তু এর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা কী?

মাইক বেঁচে গিয়েছিল, কারণ মুরগির মস্তিষ্কের বেশির ভাগ অংশ মাথা ও চোখের পেছনে থাকে। যখন ওলসেন মাথা কাটার জন্য কোপ দেন তখন মাইকের মাথার সামনের বেশির ভাগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু শ্বাস–প্রশ্বাস, হজম ও অন্যান্য শারীরবৃত্তীয় ক্রিয়াকলাপ নিয়ন্ত্রণের সঙ্গে জড়িত মস্তিষ্কের অংশটি অক্ষত রয়ে গিয়েছিল।

ওলসেন বুঝতে পারেন, মাইক বিখ্যাত হতে যাচ্ছে! মানুষ এটিকে টাকা দিয়ে দেখতে আসবে। ঘটনার পরের ১৮ মাস বিভিন্ন মেলা, কার্নিভ্যাল ও অন্যান্য পাবলিক ইভেন্টে এই মস্তকবিহীন মুরগিটি প্রদর্শন করেছেন ওলসেন। এই করে বেশ অর্থও কামিয়েছেন তিনি।

ওলসেন মুরগিটিকে খাওয়ানোর কৌশল আবিষ্কার করেছিলেন। সেটির খাদ্যনালীতে ড্রপার দিয়ে পানি ও তরল খাবার দিতেন। পাশাপাশি সিরিঞ্জ দিয়ে গলা থেকে শ্লেষ্মা অপসারণ করতেন। এভাবে বেশ সুস্থ সবল শরীর নিয়েই বেঁচে ছিল মাইক। মাইক এতটাই বিখ্যাত হয়ে উঠেছিল যে, টাইম ম্যাগাজিনও এটিকে নিয়ে প্রতিবেদন ছেপেছিল।

১৯৪৭ সালের ১৭ মার্চ অ্যারিজোনার ফিনিক্সে প্রদর্শনীর জন্য সফরকালে মাইক মারা যায়। ওলসেন ও তাঁর স্ত্রী ক্লারা তাঁদের হোটেলের ঘরে মাইকের শ্বাসনালির গড়গড় শব্দে জেগে ওঠেন। মাইককে বাঁচানোর জন্য তাঁরা সিরিঞ্জ খুঁজছিলেন। কিন্তু সিরিঞ্জটি তাঁরা ভুলবশত এটি সাইডশোতে রেখে এসেছিলেন। ফলে মাইকের গলা থেকে শ্লেষ্মা টেনে বের করা যায়নি। সেটি দম বন্ধ হয়ে মারা যায়।

এই আশ্চর্যজনক ঘটনাটি বহু দশক আগে ঘটলেও, ফ্রুইটারের নাগরিকেরা মুরগিটিকে ভুলে যায়নি। এটিকে সেখানকার জনগণ ‘মাইক দ্য হেডলেস চিকেন’ নামে চেনে। প্রতি বছর শহরটি মুরগি মাইকের সম্মানে একটি উৎসব আয়োজন করে। এই উৎসবে শত শত মানুষ জমায়েত হতেন(সংগৃহীত)

রিয়েলাইজেশন'ই আপনার মানসিকতা বদলে দিতে পারে৷ কল্পনা করুন, কিছুসংখ্যক মানুষ সিনেমা হলে সিনেমা দেখতে গেছে৷  যখন সিনেমা শুর...
29/08/2025

রিয়েলাইজেশন'ই আপনার মানসিকতা বদলে দিতে পারে৷

কল্পনা করুন, কিছুসংখ্যক মানুষ সিনেমা হলে সিনেমা দেখতে গেছে৷ যখন সিনেমা শুরু হলো, পর্দায় শুধু একটি সাদা ছাদ। কোনো শব্দ নেই, পরিবর্তন নেই। এক মিনিট… দুই মিনিট… তিন মিনিট… ছয় মিনিট কেটে গেলো, তবুও একই দৃশ্য। দর্শকরা বিরক্ত হয়ে উঠলো। কেউ বললো, এটা কী হচ্ছে! কেউ উঠে গেলো। কারণ একটানা কয়েক মিনিট ধরে একই ছাদ দেখা সত্যিই অসহ্য।

কিন্তু হঠাৎ ক্যামেরা ধীরে ধীরে নিচে নামলো। দেখা গেল, একটি অসুস্থ শিশু বিছানায় শুয়ে আছে। তার মেরুদণ্ডে সমস্যা, সে নড়তে পারে না, ঘাড় ঘোরাতে পারে না। তার জন্য সেই সাদা ছাদই পৃথিবীর একমাত্র দৃশ্য। দিনের পর দিন, বছরের পর বছর।

যেটা দর্শকরা কয়েক মিনিটও সহ্য করতে পারলো না, সেই দৃশ্যটাই একটি শিশুর প্রতিদিনের বাস্তবতা।

একটু ভেবে দেখুন, আমরা প্রায়ই নিজেদের কষ্টকে সবচেয়ে বড় মনে করি। কিন্তু অন্যের জীবন দেখলে বোঝা যায়, আমাদের অসহ্য মনে হওয়া জিনিসই কারও কাছে প্রতিদিনের স্বাভাবিক জীবন।

কেউ মাসের পর মাস হাসপাতালে থেকে সাদা দেয়াল দেখে, কেউ সারাজীবন অন্ধকারে, চোখের আলোহীন, কেউ বিছানায় শুয়ে শুধু ছাদটাই দেখে যায় বছরের পড় বছর।

আমাদের চোখ, আমাদের হাঁটার ক্ষমতা, পরিবার এসবই বিশাল নিয়ামত। অথচ এগুলোকে আমরা অবহেলা করি, কৃতজ্ঞতা করতে ভুলে যাই। কিন্তু এক মুহূর্তের জন্য এসব কেড়ে নিলে জীবন কতটা অসহায় হয়ে পড়বে, তা হয়তো এখন বুঝা যায় না।

আমাদের উচিত কৃতজ্ঞ থাকা।ছোট ছোট নিয়ামতের জন্য শুকরিয়া আদায় করা। আর নিজের দুঃখের চেয়ে বড় দুঃখে যারা আছে, তাদের দিকে সহানুভূতির চোখে তাকানো। 🌸💖

✍️ সাইন্টিস্ট মাহফুজ

Address

Sontoshpur Bazaar Para Maheshtala Kolkata
Kolkata
700141

Telephone

+919748709126

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Minhaz Ashif posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Minhaz Ashif:

Share