http://youtube.com/tourplannerblog

Tour Planner, KOLKATA (2025)

28/09/2025

আজ আমার ৮০ বছর বয়সের দিদাকে নিয়ে সকাল সকাল পৌঁছে গেছিলাম বেলুড় মঠের পুজো দেখার জন্য

আপনাদের আগেই জানিয়েছিলাম বেলুড় মঠে ঘোরার জন্য বিনামূল্যে wheelchair পাওয়া যায়, আমরা সেই wheelchair নিয়েই সুন্দর ভাবে ঘুরে বেড়িয়েছি

মূল মন্দিরের wheelchair নিয়ে ওঠা যাচ্ছে

Tourplanner পরিবারের অনেক বয়ষ্ক দাদু - দিদারা আগের পোস্টে কমেন্ট করেছিলেন তারা একা তাই তাদের ঘুরিয়ে দেখানোর কেউ নেই তাই সামনের বছর ইচ্ছা আছে একটা উদ্যোগ নিয়ে বিনামূল্যে কয়েকজন দাদু-দিদাদের একটা দিন বেলুড় মঠ ঘুরিয়ে দেখানোর, সকলে আশীর্বাদ করুন যেন আমাদের সেই স্বপ্ন বাস্তবায়িত হয়

এবারে বেলুড় মঠ প্রাঙ্গণে tourplanner পরিবারের অনেক দর্শকবন্ধুদেরসাথে দেখা হল, আলাপ করে খুব ভালো লাগল,
সকলে ভালো থাকুন, পুজো ভালো কাটুক সকলের
শুভ ষষ্ঠী 🙏

27/09/2025

আজ কাকাইয়ের নতুন গাড়ি ডেলিভারি উপলক্ষে সবাই মিলে একটু ঘোরাঘুরি ও পেট পুজো
গাড়ি ডেলিভারি নিতে গিয়ে দেখলাম সেখানেও আছেন আমাদের ট্যুরপ্ল্যানার পরিবারের সদস্য, তার সাথে আলাপ করে খুব ভালো লাগল

26/09/2025

পুজো দেখা শুরু
আমার প্রিয় বাগবাজার সর্বজনীন

25/09/2025

এবারে ইন্দোনেশিয়া যাওয়ার মূল কারণ ছিল সক্রিয় আগ্নেয়গিরি কে দেখা, সেই ছোট বেলা থেকে বইয়ের পাতায় পড়ে আসছি জাভা -সুমাত্রার কথা, যেখানে এখনো সক্রিয় আগ্নেয়গিরি আছে, সেই থেকেই মনে প্রবল ইচ্ছা যে আগ্নেয়গিরি দেখবো, গতকাল বালি থেকে যখন সুরাবায়া(জাভার) উড়ান নেই তখন সিট্ পড়ে ফ্লাইটের বাম দিকে, এক ঘন্টার ছোট্ট উড়ান, কিন্তু মজার ব্যাপার হল এই দেশের তিনটে টাইম জোন তাই বালি থেকে উড়ান ছাড়ার সময় সন্ধ্যা 5:45 হলেও সুরাবায়া পৌঁছনোর সময় বিকেল 5:50 (মানে সুরাবায়া বালির থেকে সময়ের সাপেক্ষে এক ঘন্টা পিছিয়ে), উড়ান যখন সুরাবায়া ঢুকছে তখনই আকাশ থেকে তার দেখা পাই, আগে থেকে সব ঠিক করে রাখা ছিল হোটেলে পৌঁছে একটু রেস্ট তারপর যাত্রা শুরু রাত 10টায়, অহনার একটা বড় শারীরিক সমস্যা চলছে, তাই বার বার মাথায় চিন্তা ছিল ও পারবে তো ? সারা রাত জার্নির পর ভোর তিনটে থেকে হাঁটা এবং দুপুর একটা নাগাদ হোটলে ফেরা, অহনার শরীর খারাপ হলেও মনের জোর খুব বেশি আমি কিন্তু কিন্তু করলেও ওই আমায় জোর করে এই ট্রিপটার জন্য, ফাইনালি ঠিক রাত 10টা 15তে গাড়ি পিকআপ করে হোটেল থেকে মাঝে যুক্ত হয় ইউরোপ থেকে আসা বেশ কিছু সহযাত্রী, রাট যখন তিনটে গাড়ি পৌঁছে যায় আগ্নেয়গিরির কাছাকাছি, সুরাবায়াতে তাপমাত্রা 30-32 হলেও এখানে তাপমাত্রা মাত্র 8 ডিগ্রি সেলসিয়াস, প্রচন্ড ঠান্ডা, আগে থেকেই জানতাম তাই জ্যাকেট নিয়ে এসেছি, জ্যাকেট চাপিয়ে ড্রাইভার দাদাকে ফলো করে আগ্নেয়গিরির ছাই মাড়িয়ে লাভার পাহাড়ে উঠলাম, দূরে তখন হাল্কা লাল আভা, এতদিন কাঞ্চনজঙ্ঘার উপরে সানরাইজ দেখেছি আজ দেখলাম আগ্নেয়গিরির উপর এক দুর্দান্ত সানরাইজ, এর পর শুকনো লাভায় ভরা প্রায় 1কিমি ছাই পথ পেরিয়ে শুরু হল চড়াই, সেই চড়াই ভেঙে পৌঁছলাম আগ্নেয়গিরির বুকে, এ এক হাড় হিম করা দৃশ্য, আগ্নেয়গিরির ভেতর থেকে প্রবল শব্দে ক্রমশ বেরিয়ে আসছে ধোঁয়া, সেকি ভয়ঙ্কর গর্জন তার, চারদিক সালফারের গন্ধে ভরে রয়েছে তার সাথে নানাবিধ বিষাক্ত গ্যাস, মুখের মাস্ক নামিয়ে একটু ছবি তুলে নেওয়া, হ্যাঁ যাকে বলে স্বপ্ন পূরণ, আমরা পেরেছি, আপনারাও পারবেন, পথ দেখাবো আমরা ট্যুরপ্ল্যানার ব্লগ, ধন্যবাদ সকলকে পাশে থাকার জন্য, ভাবলাম আনন্দটা আপনাদের সাথে শেয়ার করি, প্রিয়জনদের সাথে আনন্দ তো শেয়ার করতেই ভালো লাগে তাই না ?

ছবিতে আমাদের পেছনেই দেখা যাচ্ছে সক্রিয় আগ্নেয়গিরি মাউন্ট ব্রোমোর ক্রাটার

24/09/2025

একইসাথে Bali, Thailand, Venice, Europe, Disneyland এর মজা নিতে চান। সাথে sea facing দারুণ সব হোটেল তাও ১০০০- ১২০০ টাকায়। শুধু তাই নয় পুরো দ্বীপ জুড়ে ফ্রি বাস সার্ভিস। দাঁড়ান দাঁড়ান আসল কথা বলি। এই জায়গা ভারতীয়দের জন্য ৩০ দিন ভিসা ফ্রি!!! হ্যাঁ ঠিক ই শুনেছেন আজ শোনাব ভিয়েতনাম এর Phu Quoc দ্বীপের গল্প। যা যা বললাম সেগুলো গল্প মনে হলেও আসলে যে একটুও বাড়িয়ে বলছি না ভিডিও দেখলেই বুঝবেন। Bali, Thailand তো অনেকে গেছেন বা প্ল্যান করেছেন। এবার সাধ্যের মধ্যে বিদেশ ঘুরতে হলে Phu Quoc ঘুরে আসুন। খুঁটিনাটি সব তথ্য থাকলো আজকের ভিডিও তে

23/09/2025

সাসারাম এবং কৈমুর ভ্রমণ পরিকল্পনা
৩ দিনের জন্য সাসারাম এবং কৈমুর ভ্রমণের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ পরিকল্পনা নিচে দেওয়া হলো:

কোলকাতা থেকে ট্রেনে চলে আসুন সাসারাম, স্টেশনের পাশে অনেক হোটেল আছে, নিজদের পছন্দ অনুযায়ী হোটেল নিয়ে নিন (৫০০-৩০০০ অবধি হোটেল আছে )

দিন ১: ঐতিহাসিক সাসারাম
* ফ্রেশ হয়ে ব্রেকফাস্ট সেরে বেরিয়ে পড়ুন

* আপনার দিন শুরু করুন সাসারাম সবচেয়ে বিখ্যাত স্থান, মহান আফগান শাসক শের শাহ সুরির সমাধি থেকে।
* এই দুর্দান্ত লাল বেলেপাথরের সমাধিটি একটি কৃত্রিম হ্রদের মাঝখানে অবস্থিত,
* এখানে ইন্দো-ইসলামিক স্থাপত্যের অনন্য মিশ্রণ দেখা যায়, যেখানে আফগান এবং মুঘল শৈলীর সমন্বয় রয়েছে।

* টিপস: সকালের দিকে এখানে ভিড় কম থাকে এবং ছবি তোলার জন্য উপযুক্ত সময়।

* দুপুর ও সন্ধ্যা :
* শের শাহ সুরির বাবা হাসান খান সুরির সমাধিটি পরিদর্শন করুন, যা সাসারামে অবস্থিত।
* কালী মন্দিরের কাছে পুরোনো বাজারে ঘুরে আসুন এবং স্থানীয় খাবার যেমন লিট্টি-চোখা এবং সাসারামে পেঁড়া খাবার চেষ্টা করুন।

প্রথম দিনটি একটা অটো ভারা নিয়ে ঘুরতে পারেন, খরচ পড়বে ৫০০-৭০০ টাকা মত

দিন ২: কৈমুর পাহাড় - ঝর্ণা এবং প্রকৃতি

* কৈমুর পাহাড় তার সুন্দর ঝর্ণার জন্য পরিচিত। ঋতু অনুযায়ী (বর্ষা এবং বর্ষা-পরবর্তী সময় সেরা), আপনি কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ঝর্ণা পরিদর্শন করতে পারেন।
আজ একটি গাড়ি ভারা নিয়ে বেরিয়ে পড়ুন প্রথমেই chole আসুন -
* মানঝর কুণ্ড ও ধুয়ান কুণ্ড: এই দুটি মনোরম ঝর্ণা একে অপরের খুব কাছে অবস্থিত।
* এর পর ঘুরে দেখুন টুটলা ভবানী ঝর্ণা: এই ঝর্ণা এবং মন্দিরটি একটি সংকীর্ণ উপত্যকার মধ্যে অবস্থিত, যা একটি শান্ত এবং আধ্যাত্মিক অভিজ্ঞতা প্রদান করে।

* (টিপস: আরামদায়ক জুতো পরুন কারণ এখানে পথগুলি এবড়োখেবড়ো হতে পারে। জল এবং টুপি সঙ্গে নিন।)

* এরপর দুপুরের দিকে কাসিস জলপ্রপাত দেখে ঘুরে আসুন ইন্দ্রপুরী বাঁধ এবং পাইলট বাবা আশ্রম
* সোন নদীর উপর অবস্থিত ইন্দ্রপুরী বাঁধ।
* এটি একটি পিকনিকের জন্য এবং প্রাকৃতিক দৃশ্য উপভোগ করার জন্য একটি সুন্দর স্থান।
* কাছেই অবস্থিত পাইলট বাবা আশ্রম একটি শান্ত আধ্যাত্মিক স্থান, যা বাঁধের উপর থেকে দেখা যায়।

* এর পর সাসারামে ফিরে আসুন।

দিন ৩: মন্দির, গুহা এবং প্রস্থান
* সকাল সকাল একটা গাড়ি নিয়ে করম চাট ড্যাম হয়ে চলে আসুন প্রাচীন মুণ্ডেশ্বরী মন্দির
* কৈমুর জেলায় অবস্থিত মুণ্ডেশ্বরী মন্দিরটি ভারতের অন্যতম প্রাচীন কার্যকারী হিন্দু মন্দির বলে বিশ্বাস করা হয়।

* এর পর ঘুরে দেখুন : কৈমুর বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য

* আপনি যদি প্রকৃতি এবং বন্যপ্রাণী ভালোবাসেন, তাহলে কৈমুর বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য পরিদর্শন করতে পারেন। এটি বিভিন্ন প্রাণী ও পাখির বাসস্থান। এখানে আপনি পাবেন তেলহার কুন্ড জলপ্রপাত, এছড়া উত্তর প্রদেশ সীমানা লাগোয়া কর্কট গড় ওয়াটারফল টিও দুর্দান্ত

* এরপর আপনার ভ্রমণের সময়সূচী অনুযায়ী, আপনি হয় সাসারামে ফিরে আসতে পারেন ট্রেন বা বাস ধরতে, অথবা আপনার পরবর্তী গন্তব্যের দিকে যেতে পারেন।

হাতে আরেকদিন থাকলে ঘুরে দেখুন : রোহতাসগড় দুর্গ
* সাসারাম থেকে প্রায় ৪০ কিমি দূরে অবস্থিত এই দুর্গটি ইতিহাসপ্রেমীদের জন্য একটি অবশ্যই দর্শনীয় স্থান।
* পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত এই প্রাচীন দুর্গ থেকে চারপাশের প্রাকৃতিক দৃশ্যের মনোরম দৃশ্য দেখা যায়।
* এর বিশাল ফটক, প্রাসাদ এবং মন্দিরগুলি ঘুরে দেখুন।
* দ্রষ্টব্য: এটি একটি বিশাল এলাকা, তাই হাঁটার জন্য প্রস্তুত থাকুন। ইতিহাস সম্পর্কে জানার জন্য একজন স্থানীয় গাইড নিতে পারেন।

সাধারণ ভ্রমণের টিপস:
* পরিবহন: সাসারাম একটি রেলওয়ে জংশন আছে। স্থানীয় ভ্রমণের জন্য অটো-রিকশা এবং গাড়ি সহজেই পাওয়া যায়। আপনি পুরো স্থানগুলি ঘুরে দেখার জন্য একটি গাড়িও ভাড়া নিতে পারেন।

* ভ্রমণের সেরা সময়: সাসারাম এবং কৈমুর ভ্রমণের সেরা সময় হল শীতকাল (অক্টোবর থেকে মার্চ), যখন আবহাওয়া মনোরম থাকে। বর্ষাকাল (জুন থেকে সেপ্টেম্বর) ঝর্ণার পূর্ণ প্রবাহ উপভোগ করার জন্য ভালো, তবে কিছু রাস্তা দুর্গম হতে পারে।

* হোটেল : আপনি সাসারামে কম খরচের হোটেল এবং গেস্ট হাউস খুঁজে নিতে পারেন।

* দর কষাকষি: অটো-রিকশা চালকদের সঙ্গে দর কষাকষি করতে ভুলবেন না কারণ তারা পর্যটকদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া চাইতে পারে।

গাড়ি ভাড়া প্রতিদিন: ৩০০০/ডে (ছোট গাড়ি) যোগাযোগ 9263699882

চার জনের টিম হলে এই ট্যুরের আনুমানিক খরচ ৩ দিনের জন্য ৬-৮ হাজার টাকা

23/09/2025

পাহাড়ের নতুন ঠিকানা

23/09/2025

ঝাড়খণ্ডের পশ্চিম সিংভূম জেলার অন্তর্গত যমজ শৈল শহর হলো কিরিবুরু এবং মেঘাহাতাবুরু, যা বিশাল সারান্ডা বনের মধ্যে অবস্থিত। এই বনকে "সাতশত পাহাড়ের দেশ" বলা হয়। এই অঞ্চলটি ঘন শালবন, সমৃদ্ধ লৌহ আকরিক খনি এবং অত্যাশ্চর্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত। প্রকৃতির মাঝে দ্রুত ছুটি কাটানোর জন্য তিন দিনের একটি ভ্রমণই যথেষ্ট।

কিরিবুরু এবং মেঘাহাতাবুরুর জন্য একটি সম্ভাব্য ৩ দিনের ভ্রমণ পরিকল্পনা নিচে দেওয়া হলো:

কীভাবে পৌঁছাবেন

* ট্রেনে: সবচেয়ে সুবিধাজনক উপায় হলো বারবিল (BBN) বা বড়া জামদা (BJD) রেলস্টেশনে ট্রেনে করে পৌঁছানো। সেখান থেকে কিরিবুরু বা মেঘাহাতাবুরু পৌঁছানোর জন্য একটি গাড়ি বা স্থানীয় বাস ভাড়া করতে পারেন, যা প্রায় ২০-২৫ কিমি দূরে অবস্থিত। কলকাতা থেকে হাওড়া-বারবিল জন শতাব্দী এক্সপ্রেস একটি জনপ্রিয় বিকল্প।

* আকাশপথে: নিকটতম বিমানবন্দরগুলি হলো রাঁচি (IXR) এবং ভুবনেশ্বর (BBI)। যেকোনো বিমানবন্দর থেকে আপনার গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য একটি ট্যাক্সি ভাড়া করতে হবে। রাঁচি প্রায় ১৪২ কিমি দূরে এবং ভুবনেশ্বর প্রায় ২১২ কিমি দূরে অবস্থিত।

* সড়কপথে: কিরিবুরু জামশেদপুর এবং রাঁচির মতো বড় শহরগুলির সাথে সড়কপথে ভালোভাবে সংযুক্ত।
বাসস্থান
এই অঞ্চলে থাকার জন্য SAIL (Steel Authority of India Limited) দ্বারা পরিচালিত গেস্টহাউস, Forest Rest Houses ও কটেজ রয়েছে। বারবিলও থাকার জন্য একটি ভালো বিকল্প, কারণ এটি কাছাকাছি একটি বড় শহর।

৩ দিনের ভ্রমণসূচী
দিন ১: আগমন এবং স্থানীয় অন্বেষণ
* সকাল/বিকাল: বারবিল বা বড়া জামদা রেলস্টেশনে পৌঁছে কিরিবুরু বা মেঘাহাতাবুরুতে আপনার আগে থেকে বুক করা হোটেলে যান। চেক-ইন করুন এবং দুপুরের খাবার খেয়ে নিন।

* বিকেল: বিশ্রাম নেওয়ার পর কিরিবুরু সানসেট পয়েন্টে যান। এটি ভ্রমণের একটি প্রধান আকর্ষণ, যা বিশাল সারান্ডা বন এবং এর অসংখ্য পাহাড়ের এক মনোরম দৃশ্য দেখায়, বিশেষ করে সূর্যাস্তের সময় এটি আরও সুন্দর লাগে।

* সন্ধ্যা: আপনার হোটেলে ফিরে আসুন। আপনি শহরের চারপাশে একটি হালকা হাঁটাচলা করতে পারেন এবং শীতল, তাজা বাতাস উপভোগ করতে পারেন। রাতের খাবার খেয়ে বিশ্রাম নিন।

দিন ২: জলপ্রপাত, বন এবং খনি
* সকাল: সকালের breakfasts এর পর দিনের প্রকৃতি অন্বেষণের জন্য প্রস্তুত হন। দিনের ভ্রমণের জন্য আপনাকে একটি স্থানীয় গাড়ি ভাড়া করতে হবে।

* জঙ্গল সাফারি: সারান্ডা বনের মধ্যে একটি জঙ্গল সাফারির জন্য বেরিয়ে পড়ুন। মনে রাখবেন, এর জন্য কিরিবুরু বন অফিস থেকে অনুমতি নেওয়া লাগতে পারে। বনটি হাতিসহ বিভিন্ন ধরনের প্রাণী ও উদ্ভিদ দ্বারা পরিপূর্ণ।

* জলপ্রপাত: কিছু স্থানীয় জলপ্রপাত পরিদর্শন করুন। ঋতু এবং রাস্তাভেদে, আপনি ঝিকরা জলপ্রপাত, পুন্ডুল জলপ্রপাত, বা গাগাদিয়া জলপ্রপাত ঘুরে দেখতে পারেন। বর্ষাকালে এবং তার পরে এগুলি বিশেষভাবে মনোরম হয়।

* কারো নদী: কারো নদী দেখুন। লৌহ আকরিক জমার কারণে এর লালচে আভা এটিকে একটি অনন্য দৃশ্য দেয়।

* ঠালকাবাদ: স্থানীয় জীবনধারা দেখতে ঠালকাবাদ নামক আদিবাসী গ্রামটি ঘুরে দেখুন।

* খোলা লৌহ খনি: আপনি খোলা লৌহ আকরিক খনিগুলিও পরিদর্শন করতে পারেন (এর জন্য অনুমতি প্রয়োজন হতে পারে)।

* সন্ধ্যা: আপনার হোটেলে ফিরে আসুন। রাতের খাবারের সময় আপনার দিনের অ্যাডভেঞ্চারের গল্প ভাগ করে নিন।

দিন ৩: সূর্যোদয় এবং প্রত্যাবর্তন
* ভোর: একটি শ্বাসরুদ্ধকর সূর্যোদয় দেখার জন্য ভোরে ঘুম থেকে উঠুন। মেঘাহাতাবুরু সানরাইজ পয়েন্ট হলো কুয়াশাচ্ছন্ন পাহাড়ের ওপর সোনালি সূর্য ওঠার দৃশ্য দেখার জন্য সেরা জায়গা।

* সকাল: সূর্যোদয়ের পর, সকালের ব্রেকফাস্টের জন্য হোটেলে ফিরে আসুন। আপনার প্রস্থানের সময় অনুযায়ী, আপনি SAIL গার্ডেন এবং মেঘাহাতাবুরুতে কৃত্রিম হ্রদ অথবা স্বাপনেশ্বর মন্দিরের মতো আরও কিছু স্থানীয় স্থান পরিদর্শন করতে পারেন।

* বিকাল: হোটেল থেকে চেক-আউট করে আপনার পরবর্তী গন্তব্যের জন্য বারবিল বা বড়া জামদা রেলস্টেশনের দিকে রওনা হন।

কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ
* যাওয়ার সেরা সময়: অক্টোবর থেকে মার্চ মাস হলো ভ্রমণের সেরা সময়, যখন আবহাওয়া মনোরম থাকে। বর্ষাকালে (জুলাই-আগস্ট) জলপ্রপাতগুলি দর্শনীয় হয়ে ওঠে, তবে কিছু রাস্তা দুর্গম হতে পারে।
* অনুমতি: জঙ্গল সাফারি এবং কিছু নির্দিষ্ট এলাকার জন্য, আপনাকে স্থানীয় বন অফিস থেকে অনুমতি নিতে হতে পারে। আগে থেকে এটি যাচাই করে নেওয়া ভালো।
* প্রয়োজনীয় জিনিস: হাঁটার জন্য আরামদায়ক জুতো, সন্ধ্যার জন্য হালকা জ্যাকেট এবং অত্যাশ্চর্য ল্যান্ডস্কেপগুলি ক্যামেরাবন্দি করার জন্য একটি ভালো ক্যামেরা সাথে নিন।
* খাবার ও জল: কিছু হোটেল এবং রেস্তোরাঁ পাওয়া গেলেও, আপনার নিজের স্ন্যাকস এবং বোতলজাত জল সাথে রাখা বুদ্ধিমানের কাজ, কারণ লৌহ উপাদানের কারণে স্থানীয় পানীয় জল কিছু পর্যটকদের জন্য সমস্যা হতে পারে।

গাড়ি ও ফরেস্ট রেস্ট হাউসের জন্য যোগাযোগ: +919263699882

22/09/2025

আর যবোনা শ্রীভূমি 😢

22/09/2025

মরুভূমিতে সূর্য্যাস্ত তো আমরা অনেকেই দেখেছি কিন্তু চাঁদনী রাতের মরুভূমিতে বসে ডিনার ?
জয়সলমীর ট্যুরে ক্লাসিক ডেজার্ট ক্যাম্পে থাকা কালীন জয়সলমীর ক্লাসিক টুরের ওনার ভাটি ভাই যখন রাতে মরুভূমি দেখার প্রস্তাবটা দেয় তখন সাতপাঁচ না ভেবেই এক কথায় রাজি হয়ে যাই কিন্তু পরে মনে মনে ভাবতে থাকি কেমন হবে, ট্যুরটা বুক করে ঠিক করলাম কিনা ইত্যাদি,
অহনাকে আর আগে জানালাম না এবার ভাবছি জানাবো কিনা, কি বলবে আবার, নাহ থাকে এখন বলব না একেবারে ডিনারের আগেই বলব,

মরুভুমিতে উটে চড়ে ঘুরে সন্ধ্যায় ক্লাসিক ডেজার্ট ক্যাম্পে ফিরলাম, টেন্ট গুলোতে আলো ঝলমল করছে, মাঝে ক্যালচারাল পোগ্রামের আয়োজন চলছে, স্ন্যাক্স আর চা খেতে খেতেই ক্যালচারাল পোগ্রাম শুরু হল, আমি আর অহনা আয়েশ করে বসে ক্যালচারাল পোগ্রাম দেখতে লাগলাম, সুযোগ বুঝে অহনাকে বললাম আজ আমরা রাতে চাঁদের আলোয় মরুভূমিতে ডিনার করব, অহনা খানিক্ষন মুখের দিকে তাকিয়ে বলল অন্ধকারে মরুভূমিতে কিভাবে ডিনার করবে আমি বললাম চলোই না গিয়ে দেখি, বলে চুপ করে থাকলাম, মনের মধ্যে একই প্রশ্ন আমার ও ঘোরাঘুরি করতে লাগল, রাত হলো ক্যালচারাল পোগ্রাম শেষ, সবাই এবার ডিনার করতে গেল ডাইনিং হলে আর আমরা সাফারি জীপে করে এগিয়ে চললাম মরুভূমির উদ্দেশ্যে, আমি ভেবেছিলাম আমাদের নিয়ে যাবে স্যাম ডিউনসে কিন্তু না গাড়ি উল্টোদিকে মুখ ঘুরিয়ে মরুভূমির রুক্ষ পথ ধরে 7-8কিমি এগিয়ে এসে পৌঁছল বিশাল বড় বড় ডিউনসের মাঝে, অন্ধোকারে চোখ সেট হতে কিছুক্ষন সময় লাগল তারপর চাঁদের আলোয় পুরো মরুভুমির সুন্দর রূপ দেখতে পেলাম, ভাটি ভাই আমাদের বলল আপনারা একটু জীপে বসুন বা নিজেদের মতো ফটো তুলুন আমরা একটু পরেই ডাকছি আপনাদের, চাঁদের আলোয় মরুভূমির বুকে ক্যামেরার স্লো সাটারে বেশ কিছু ফটো নিলাম, ইতিমধ্যে অহনাও মোবাইলে বেশ কিছু ফটো নিলো, এবার আমাদের ডাক পড়ল ডিনারের, গিয়ে দেখি ডিউনসের মাঝে একটা খাদে আমাদের জন্য গাজিবো পাতা চার পাশে ক্যান্ডেল লাইট দিয়ে সাজানো, ক্যান্ডেলের আলো ছড়িয়ে পড়েছে মরুভুমির বালুরাশিতে, সে এক অপূর্ব দৃশ্য, আমরা তো দুজনেই দেখে অবাক, খাবো কি অবাক হয়ে এই সৌন্দয্য দেখছি, দুজনেই আনন্দে আত্মহারা, এবার সার্ভ করা হল অথেন্টিক রাজস্থানি ডিশ - ডাল, বাটি, চুরমা, গাট্টে কে সবজি, রাইস, রুটি, স্যালাড আর অহনার জন্য ডিম্ কারি আর আমার জন্য লাল মাস (মটনের প্রিপারেশন), আমরা দুজনে বসে চাঁদ আর মোমবাতির আলোয় খুব ভালোভাবে খেলাম আর এতো সুন্দর আয়োজনের জন্য ভাটি ভাইকে ধন্যবাদ জানালাম, এটা আমাদের জন্য সত্যিই একটা অনন্য অভিজ্ঞতা হয়ে রইল,

দুজনের খরচ : 3500 টাকা থেকে শুরু (যাতে ক্যাম্প থেকে জীপে করে নিয়ে যাওয়া আসা এবং ডিনার এর ব্যবস্থা ধরা থাকে) এটা ২০২২ এর অক্টোবরের দাম ছিল এখন ki হয়েছে জানিনা

যোগাযোগ : বিক্রম সিং ভাটি ভাই 70620 14150 (T S Bhati Jaisalmer )

ছবিগুলো অক্টবর মাসে তোলা

প্রসঙ্গত বলি এরা কিন্তু চারপাশ নোংরা করে চলে আসেনা, ডিনারের শেষে প্রতিটা জিনিস যত্ন সহকারে কুড়িয়ে নিয়ে আসে

- অভিব্রত

20/09/2025

এক সকালে নুসা পেনিডা, বালি, ইন্দোনেশিয়ায়

বালি বেড়ানোর প্ল্যান লাগলে কমেন্ট করবেন 😊

20/09/2025

পাহাড়ে ব্রিটিশ বাংলো

Tour Planner

28/09/2025

27/09/2025

26/09/2025

25/09/2025

24/09/2025

23/09/2025

23/09/2025

23/09/2025

22/09/2025

22/09/2025

20/09/2025

20/09/2025

Address

Website

Alerts

Contact The Business

Shortcuts

Share

Category

Our Tour Planner Family

We do this by :

Who we are?

Our Tour Planner Family :