Abhi Ani Vlog

  • Home
  • Abhi Ani Vlog

Abhi Ani Vlog We, Abhijit & Anindita. Welcome to Abhi Ani Vlogs. In This channel We share Travel, Explore, Adventure & Food Related vlogs in Bengali.

Here you'll find Tour guide, information, Hotel/Homestay information , Food review. Youtube Channel : AbhiAniVlogs

Will be difficult to watch an Indian Football Game without you! Thank You, Captain....
06/06/2024

Will be difficult to watch an Indian Football Game without you!

Thank You, Captain....

27/03/2024

"𝐎𝐋𝐃 𝐒𝐈𝐋𝐊 𝐑𝐎𝐔𝐓𝐄 𝐓𝐎𝐔𝐑"

ওল্ড সিল্ক রুট- সম্ভবত সকল ভ্রমণপিপাসুদের কাছে অত্যন্ত পরিচিত আর প্রিয় ডেসটিনেসন। কথিত আছে যে প্রাচীন কালে তিব্বতের লাসা সহ চীনের বিভিন্ন জায়গা থেকে সবথেকে কাছের সমুদ্র বন্দর ছিলো তাম্রলিপ্ত যা আজকের তমলুক. আর এই প্রায় 900 কিমি দুর্গম রাস্তা ভায়া জেলেপ লা, নাথুলা পেরিয়ে তারা বাণিজ্য করতে আসতো সাথে চাইনিস সিল্ক নিয়ে. সাথে আদান প্রদান হতো চিন্তাধারা, ধর্ম আর সংস্কৃতির. আবার এই পথ ব্যবহার করেই ব্রিটিশ সেনা 1903 সালে তিব্বত আক্রমণ করেছিল. সুতরাং এই পুরাতন রেশম পথের ঐতিহাসিক আর অর্থনৈতিক গুরুত্ব এককালে অপরিসীম ছিল....

ভৌগোলিক দিক থেকে এটি পূর্ব সিকিমের অন্তর্গত.... বাংলা-সিকিম বর্ডার পেরিয়ে কয়েক ঘন্টা গেলে রংলি পড়বে আর সেখান থেকেই মোটামুটি মূল সিল্ক রুটের শুরু.... যত উচ্চতায় উঠবেন ততো মেঘের দেশে হারিয়ে যাবেন....

অনেক দিনের ইচ্ছা ছিল সিল্ক রুট বেড়াতে যাওয়ার কিন্তু মুশকিল হলো খরচা। দুজন গেলে পার হেড প্রায় ১১০০০ টাকা করে পড়ছিলো। তারপর এসে পড়লো দুই এক্স কলিগ আর পুজো পাগল এক দাদা। হয়ে গেলাম ৭ জন। এবার খোঁজা শুরু করলাম হোমস্টে র গাড়ির নম্বর। আর অদ্ভুত ব্যাপার দেখলাম, যত লোক আছে তাদের অধিকাংশ সিল্ক রুট কোনো না কোনো ট্রাভেল এজেন্সির সাথেই গেছে। বাধ্য হলাম নিজেও সেই পথে হাটতে। জীবনে প্রথম নিজে প্ল্যান না করে ট্রাভেল এজেন্সির সাথে গেলাম। গিয়ে যা বুঝলাম, সিল্ক রুটের লোকাল সব এজেন্ট দের সাথে আমাদের কলকাতার এজেন্টদের যোগাযোগ আছে। মেন্ ট্যুর সিল্ক রুটের এজেন্টরাই করায়, কলকাতার এজেন্টরা খালি নিজেদের কমিশন বুঝে নেয়।

প্রথম দিন ছিলাম লিংথামে। এখানে না থাকলেও চলে। দ্বিতীয় দিন ছিলাম জুলুকে। মারাত্মক ঠান্ডা ছিল আর তৃতীয় দিন ছিলাম রোরাথাঙে। আমার মতে আপনারা প্রথম দিন রোরাথাঙে থাকবেন।

জুলুকে ঠান্ডা ছিল মাইনাস ২ ডিগ্রি। আমার মেয়ের বয়স ৪ আর বিশ্বজিতের ছেলের বয়স আড়াই। কারোর কোনো প্রব্লেম হয় নি। আর হ্যাঁ, এখন সিকিম সরকার নিয়ম করেছে নাকি সিল্ক রুটে যেতে গেলে অক্সিজেন ক্যান নিতে হবে। আমরা বাচ্চা কাচ্চা মিলিয়ে ছিলাম ৯ জন। তাই আমাদের দুটো অক্সিজেন ক্যান নিতে হয়েছিল, লিংথামে। দাম পড়েছিল ৬০০ টাকা পার ক্যান। তবে সাথে কর্পূর আর পপকর্ন রাখতে ভুলবেন না। কারণ ওল্ড বাবা মন্দির , কুপুপ লেক প্রায় ১৩০০০ ফুট উপরে।

এই রোরাথাং হলো রংপো নদীর ধরে একটা ছোট জনপথ। নদীতে খুব বেশি হলে গোড়ালি ডোবা জল। ছবিপ্রেমীদের জন্য একেবারে আইডল জায়গা।

আমাদের পার হেড খরচা পড়েছিল এনজেপি টু এনজেপি ৪৬০০ টাকা করে। এছাড়া শিয়ালদাহ থেকে ট্রেনে আপ ডাউন ১৯০০ টাকার মতো। সব মিলিয়ে ট্যুর টা কমপ্লিট করেছি ১৫০০০ টাকায়, আমাদের দুজনের।

আর যারা শপিং করতে ভালো বসেন তাদের জন্য, সিল্ক রুট ঢোকার আগে রংলি বাজারে ৭-*৮ টা দোকান আছে। সেখানে দরদাম করে আপনারা সোয়েটার জ্যাকেট কিনতে পারেন। আমি ৩টে জ্যাকেট কিনেছিলাম ১৩০০ টাকায় , দাম চেয়েছিলো ৯৫০ টাকা পিস্।

সাথে ভিডিওর লিংকটাও দিলাম , দেখে জানাবেন কেমন হয়েছে।

সবশেষে জমিয়ে ঘুরুন , জীবন তো একটাই।

সাম্প্রতিক কালে প্রধানমন্ত্রীর লাক্ষাদ্বীপ ভ্রমণের পর ভারতবর্ষের জন সাধারণের মধ্যে লাক্ষাদ্বীপ নিয়ে এক উন্মাদনা তৈরী হয়ে...
08/01/2024

সাম্প্রতিক কালে প্রধানমন্ত্রীর লাক্ষাদ্বীপ ভ্রমণের পর ভারতবর্ষের জন সাধারণের মধ্যে লাক্ষাদ্বীপ নিয়ে এক উন্মাদনা তৈরী হয়েছে তার সাথে মালদ্বীপের indiaout campain আর কিছু রাজনৈতিক নেতার তির্যক মন্তব্য আগুনে ঘি ঢালার মত প্রক্রিয়া হয়েছে, ফলস্বরূপ গত 4দিনে মালদ্বীপে 8000 হোটেল বুকিং ক্যানসেল ও 2000 ফ্লাইটের টিকিট ক্যানসেল হয়েছে আর শুরু হয়েছে এর মত ক্যাম্পেইন, প্রকৃতি প্রেমীদের কাছে সবকিছুই সুন্দর, তবে লাক্ষাদ্বীপ নিয়ে অনেকেরই ধারণা নেই তাই আজকের এই পোস্ট লাক্ষাদ্বীপ নিয়েই

স্বপ্নের লাক্ষাদ্বীপ ভ্রমণ গাইড :

কিভাবে যাবেন ?
লাক্ষাদ্বীপ দুই ভাবে যাওয়া যায় ফ্লাইটে ও জাহাজে, দুটো ক্ষেত্রেই টুর অর্গানাইজ করে স্পোর্টস নামক লাক্ষাদ্বীপ গভর্নমেন্টের সংস্থা ও স্পোর্টসের অথরাইজড এজেন্ট

জাহাজের টুর কি রকম ?
কেরালার কোচি থেকে জাহাজ ছাড়ে, জাহাজে 3রাত 4দিন বা 2রাত /3দিনের টুর হয়, এক্ষেত্রে দিনের বেলা দ্বীপ গুলোয় টুর হয় রাতে থাকতে হয় জাহাজে

কোচি থেকে জাহাজ ছেড়ে নিয়ে যাওয়া হয় কাভারতি, মিনিকয় ও কালপেনি, এই প্যাকেজের নাম সমুদ্রম

জাহাজে কি কি পরিষেবা থাকে ?
প্যাকেজে থাকা খাওয়া ঘোরা সাইটসিয়িং সবই ধরা থাকে, জাহাজের কেবিন ও ব্যাংক এই দুই ধরণের রুম থাকে, ac রুম, 24 ঘন্টা গরম জলের সার্ভিস থাকে

ফ্লাইট এ গেলে কোথায় কোথায় যাওয়া যায় ?
ফ্লাইটে মূলত আগাত্তি, বাঙ্গারাম, কাভারত্তি ও কাদমাত দ্বীপের আলাদা আলাদা প্যাকেজ হয়, তবে এক্ষেত্রে আপনাকে কোচি থেকে ফ্লাইটে আগাত্তি নামতে হবে প্রথমে তারপর অন্য দ্বীপে যেতে হয়

লাক্ষাদ্বীপে কি কি করবেন ?
সবার প্রথম দুচোখ ভরে উপভোগ করুন জায়গাটা, এরপর বিভিন্ন water activity করুন( স্কুবা, স্নোর্কেলিং, ব্যানানা রাইড, জেটস্কি )

খরচ কেমন ?
সমুদ্রম প্যাকেজের খরচ সিজন অনুযায়ী ভ্যারি করে 30000-40000 পার হেড এর মাঝে ঘোরাঘুরি করে যাতেকোচি থেকে কোচি যাওয়া আসা থাকা খাওয়া ঘোরা এমনকি প্রতিটা দ্বীপে কিছু কিছু ওয়াটার একটিভিটি সবকিছু ধরা থাকে

ফ্লাইটে গেলে খরচ অনেক বেশি (আমি নিজে যাইনি বলে ডিটেলে জানা নেই ) তবে ওখানে রাতে থাকার জন্য রিসোর্টের ভাড়া শুরুই হয় 7000প্রতি রাত থেকে

যাওয়ার সেরা সময় ?
অক্টবর থেকে ফেব্রুয়ারি

নিজেরা কি যাওয়া যায় ?
যাওয়া যায় তবে প্রসেস খুবই কঠিন, লোকাল আইল্যান্ডের বাসিন্দার কাছ থেকে ইনভাইটেশন লাগে, লাক্ষাদ্বীপ হোম ডিপার্টমেন্ট থেকে NOC লাগে, লোকাল পুলিশ স্টেশন থেকে NOC লাগে এরপর লাগে SPORTS এর ছাড়পত্র, সে অনেক ঝামেলার ব্যাপার

কোথেকে জাহাজ ও ফ্লাইট ছাড়ে ? কোচি থেকে

আন্দামান না লাক্ষাদ্বীপ কোনটা বেটার ?

খুব কঠিন প্রশ্ন। দুটো দু রকম। লাক্ষাদ্বীপ কোরাল দ্বীপ তাই লেগুন গুলো বেশি গভীর না হওয়ায় মূল দ্বীপ থেকে 1-2কিমি স্যালো ওয়াটারে হেঁটে চলে যাওয়া যায় ফলে ওয়াটার এক্টিভিটি করতে খুব ভালো লাগে

আন্দামান ভলকানিক আইল্যান্ড ফলে লেগুন সেভাবে দেখা যায় না এবং সারাউন্ডিং ডেপ্থ বেশি

বয়স্করা কি যেতে পারেন ?
অবশ্যই পারবেন, হাঁটা চলার তেমন ব্যাপার নেই আর sports এর স্টাফেরা সুপার একটিভ ও খুবই হেল্পফুল

ভাষাগত সমস্যা ?
ইংরেজি ও হিন্দি চলে, দ্বীপের মানুষরা বিভিন্ন আলাদা আলাদা ভাষায় কথা বলেন তবে হিন্দি বোঝেন

আমি কিভাবে গেছি ?
আমি যাই নি। তবে লাস্ট ৭-৮ মাস ধরে রিসার্চ করছিলাম যাওয়ার। কারন মালদ্বীপ বা মরিসাসের চেয়ে অনেক কম খরচ আর ইউটিউবে লাক্ষাদ্বীপের ভিডিও দেখে জাস্ট ফিদা হয়ে গেছিলাম।

আপনারা চাইলে যোগাযোগ করতে পারেন

GoL Travels Pvt Ltd
(Govt. Authorised Travel Agency)
Pallichal Rd, Thoppumpadi,Kochi

www.golakshadweep.com
[email protected]

ডাইরেক্ট SPORTS এর ওয়েবসাইট থেকে বুক করা ভালো না কি এজেন্টের মারফত ?

ডাইরেক্ট SPORTS এর ওয়েবসাইট থেকে করতেই পারেন 500-1000 টাকা কমে পড়ে কিন্তু ওই পুজোর বুকিংয়ের মত খুব কুইক বুক হয় স্লট ওপেন হওয়া মারফত আর ডকুমেন্ট প্রসেসে টাইম নেয় তাই কনফার্মেশন পেতে দেরি হয়

এজেন্টকে শুধু টাকা ছবি আর ID CARD পাঠিয়ে দিলেই বুকিং হয়ে যায়, ওরা কোচিতে গাইড করে জাহাজে তুলে দেয়, বাকিটা আপনার নিজস্ব ব্যাপার

লাক্ষাদ্বীপে কিন্তু watervilla পাবেন না যেটা মালদ্বীপে পাবেন তবে তা সবার সাধ্যের মধ্যে আসে না, মালদ্বীপে অবশ্য হাজার খানেক দ্বীপ রয়েছে সে জায়গায় লাক্ষাদ্বীপে মাত্র 32টি দ্বীপ রয়েছে। তার মধ্যে অধিকাংশ দ্বীপে প্রবেশ নিষিদ্ধ। কারণ জানি না।

লাক্ষাদ্বীপের ট্যুরিজম বাড়াতে হলে govt কে আরো ফ্লেক্সিবল হতে হবে, বুকিং প্রসেস সহজ করতে হবে, ফ্লাইট বাড়াতে হবে, বেশি সংখ্যক দ্বীপে access দিতে হবে

তবে ট্যুরিস্ট বেশি গেলে জায়গা পরিবেশের উপর প্রভাব পড়বে তাই govt কে সেই অনুযায়ী পরিবেশ রক্ষার পরিকল্পনা করে রাখতে হবে।

বিভিন্ন ইউটিউব চ্যানেল দেখে আমার এই আইডিয়া। ঘুরতে আমার বেশ ভালোই লাগে আর আমি নিজেই প্ল্যান করি। তাই গুগুল আর ইউটিউব দেখেই আমি সব প্ল্যান করে থাকি, তাছাড়া বিভিন্ন ভ্রমণের গ্রুপগুলোর সাহায্য নিয়ে থাকি। আর এই তথ্যগুলো ইউটিউব চ্যানেল দেখেই নেওয়া।

বেড়াতে যান আনন্দ করুন কিন্তু প্লিজ পরিবেশকে নোংরা করবেন না।

30/12/2023

আজকের এই ভিডিওতে আমরা দেখে নেবো বীরভূমের তিনটি সতীপীঠ। সাঁইথিয়ার নন্দীকেশ্বরী মন্দির, লাভপুরের ফুল্লরা মন্দির এবং বোলপুরের সন্নিকটে কঙ্কালীতলা মন্দির।

নন্দীকেশ্বরী :
বীরভূমের সাঁইথিয়া শহরে অবস্থিত নন্দীকেশ্বরী মন্দির। সতীর কন্ঠ হার পড়েছিল এখানে। সতী এখানে পূজিত হন নন্দিনী রূপে এবং মন্দিরে অবস্থিত ভৈরব এখানে পূজিত হন নন্দীকেশ্বর রূপে। এই মন্দিরের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে সাধক বামাক্ষ্যাপার সিদ্ধিলাভের কাহিনীও। পুরাণ মতে, সাধক বামাক্ষ্যাপা যখন তারাপীঠে সাধনা করছিলেন, একদিন তাঁকে স্বপ্নে দেখা দেন মা নন্দীকেশ্বরী। তাঁকে আদেশ দেওয়া হয়, একমাত্র এই রূপে মা-কে পুজো করলেই সিদ্ধিলাভ হবে।

ফুল্লরা :
৫১ সতী পীঠের অন্যতম ফুল্লোরা সতীপীঠ, লাভপুরে অবস্থিত। এখানে সতীর অধঃওষ্ঠ বা ঠোঁট পড়েছিল। এখানে দেবী, ফুল্লোরা রূপে ও ভৈরব বিশ্বশ্বর রূপে পূজিত হন। তবে দেবী ফুল্লোরার কোনো বিদ্রোহ নেই এই মন্দিরে। মন্দিরের ভিতরে রয়েছে টকটকে লাল রঙের বড় একটি পাথরের খন্ড। সেই পাথরের সামনের ভাগটা ওষ্ঠাকৃতির। ফুল্লোরা মায়ের নিত্য ভোগের মধ্যে একটি আবশ্যিক পদ মাছের টক।

কঙ্কালীতলা :
৫১ সতীপীঠের শেষ পীঠ কংকালীতলা, বোলপুর স্টেশন থেকে প্রায় ৭ কিমি দূরে কোপাই নদীর তীরে অবস্থিত। পুরাণ মতে, দেবীর কাঁকাল বা কোমরের কংকাল এই স্থানে পড়েছিল। যার ফলে এখানকার নাম কংকালীতলা। এছাড়াও এই মন্দিরে দেবী, দেবগর্ভা হিসেবে পূজিত হন। এখানে কোনও মাতৃ বিগ্রহ বা প্রতিমা নেই। কংকালী মায়ের ছবিতেই পুজো করা হয় এখানে।

Auto Driver : Swapan Mondal : 9153293299

09/12/2023

আমরা সবাই তারাপীঠ যাই, মায়ের কাছে পুজো দিতে কিন্তু তারাপীঠ থেকে মাত্র ২৭ কিলোমিটার দূরে আছে একটা সতীপীঠ , নলহাটি। একান্ন সতীপীঠের একটি অন্যতম সতীপীঠ হল বীরভূম জেলার নলহাটিতে অবস্থিত এই নলাটেশ্বরী মন্দিরটি। নলহাটি স্টেশন থেকে মাত্র মিনিট দশেকের হাঁটাপথে এই নলাটেশ্বরী পীঠ। টোটো ভাড়া ১০ টাকা। এছাড়াও তারাপীঠ থেকেও নলহাটি আসা যায়। আমরা তারাপীঠ থেকে অটো ভাড়া করে নলহাটি গেছিলাম। যেতে লেগেছিলো প্রায় ৪৫-৫০ মিনিট। অটো ভাড়া নিয়েছিল ৫০০ টাকা, উপ ডাউন।

কথিত আছে, বীরভূম জেলার এই অঞ্চলে পাহাড়ের মাঝে একটি গাছের নিচে সতীর কণ্ঠনালী বা গলার নলি পড়েছিল, সেখানেই এই মন্দির স্থাপিত হয় । বলা হয় এই থেকেই নলহাটির নামকরণ হয়েছে । এছাড়া এই মন্দিরটিকে অনেকে ললাটেশ্বরী মন্দিরও বলে ।

মন্দিরের গর্ভ গৃহে মা নলাটেশ্বরীর অবস্থান । পাথরের তৈরি মূর্তিটির উচ্চতা প্রায় চার ফুট । এখানে দেবী কালী রূপে পূজিতা হন মা নলাটেশ্বরী । দেবীর ভৈরব যোগীশ। লোকমুখে জানা যায় ২৫২ বঙ্গাব্দে কামদেব সতীমায়ের দেহাংশ এই কণ্ঠনালী খুঁজে পান এই স্থানে। তারপর ধীরে ধীরে এই মন্দির গড়ে ওঠে ।

প্রতিদিন ভোর সারে চারটে থেকে বেলা একটা এবং দুপুর দেড়টা থেকে রাত সাত টা পর্যন্ত এই মন্দিরে মাকে পূজা দেওয়া যায়। দুপুর ১টা থেকে দেড়টা পর্যন্ত মায়ের ভোগ দেয়া হয়। তখন মন্দির বন্ধ রাখা হয়। এখানে প্রতিদিন মায়ের জন্য মাছ ভোগ দেওয়া হয়।

এই মন্দিরটি সম্পর্কিত এইরূপ নানা বিস্তারিত তথ্য আমরা এই ভিডিওতে তুলে ধরতে পেরেছি। আমাদের এই ভিডিওটা যদি আপনাদের কোন উপকারে লাগে তবেই আমাদের প্রচেষ্টা সার্থকতা পাবে। ধন্যবাদ।

কিভাবে নলহাটি আসবেন ?
নলহাটিতে কোথায় থাকবেন ?
নলহাটিতে কিভাবে পুজো দেবেন ?
নলহাটি ভ্রমণের খরচ কত ?





nalateshwari temple
nalateswari mandir
nalateswari mandir timings
tarapith to nalhati distance
how to reach nalateswari temple
which god is in mandir
নলাটেশ্বরী মা
nalateswari temple history
নলহাটীর প্রাণময়ী নলাটেশ্বরী মা
মা নলাটেশ্বরী মন্দির

06/11/2023

Nicco Park kolkata | Nicco Park Kolkata Complete Travel Guide | Nicco park ticket price 2023।

Nicco Park is an amusement park located in Jheel Meel, Sector - IV of Bidhannagar, West Bengal, India. The park was created to attract tourists to the state by providing family-friendly recreation and educative entertainment. Nicco Park opened on 13 October 1991[2] and has since been referred to as the Disneyland of West Bengal. Presently, the 40-acre park is home to over 35 different attractions and has served over 24 million customers. Nicco Park also provides a "green" environment.

NICCO PARK IS OPEN 365 DAYS EXCEPT ON HOLI
Nicco Park Gate: 10:30 AM to 06:45 PM
Nicco Park Rides : 10:45 AM to 07:30 PM
Nicco Park Food Court: 11:00 AM to 08:00 PM
Nicco Park Water Park Entry: 10:30 AM to 5:00 PM
Nicco Park Water Park Facilities: 10:30 AM to 6:00PM
Nicco Park Beach Cafe: 11:00 AM to 6:00 PM
Nicco Park Super Bowl: 1:00 PM – 09:00 PM (Everyday)

SET OUT ON A MIND-BLOWING TRIP TO NICCO PARK!
FROM ADRENALINE-PUMPING RIDES TO SOOTHING
SOJOURNS – THE PERFECT DESTINATION FOR FAMILY AND FRIENDS!

Free Rides / Attractions included with Entry Free at Nicco Park

Caterpillar
Children’s Corner
Crazy Tea Party Ride
Eiffel Tower
Family Carousal
Flume Ride at Children's Corner Mirror Maize

Merry Go Round
MIG21
Mirror Maze
Pirate Ship
Toy Train
Water Merry Go Round
Vortex

20/06/2023

Shnongpdeng ( A paradise of Meghalaya)

Please let us know your feedback in the comments section...

14/05/2023

আমাদের ৯৫০ টাকায় চারজনের কামাক্ষা মায়ের দর্শন।
------------------------------------------------------------------------------
ভিডিও লিঙ্ক : https://openinapp.co/wntia
আগের থেকেই ঠিক করে রেখেছিলাম, এবার গরমে মা কামাক্ষা দর্শন করতে যাবো প্লাস একটা ৮ বছরের পুরনো মানতও আছে। গুয়াহাটিতে থাকা এক্স কলিগদের থেকে শুনলাম, কামাক্ষা মায়ের মন্দিরের সামনে অনেক গেস্ট হাউস বা ধর্মশালা আছে। আমি ঠিক করেই রেখেছিলাম, কামাক্ষাতেই থাকবো, গুয়াহাটি তে না। তো সেই মতো কামাক্ষা স্টেশনের বাইরে থেকে গাড়ি ভাড়া কতলাম। ২৫০ টাকা নেবে, স্টেশন থেকে কামাক্ষা মায়ের মন্দির পর্যন্ত। গাড়ি থেকে নেমে লাগেজ নিয়ে একেবারের মন্দিরের সামনে চলে আসলাম। মা, বাবা, বউ, মেয়েকে দাড় করিয়ে রেখে গেস্ট হাউস খুজতে চললাম। পেলামও, ১০০০ টাকা ডবল বেড। মোটামুটি ভাল। এবার ল্যাগেজ নিতে এসে শুনি, বাবা আর একটা গেস্ট হাউস দেখে এসেছে। মন্দির ট্রাস্টির গেস্ট হাউস। তাদের রুম ভাড়া ৫০০ টাকা, ফোর বেড। আর মন্দিরের দরজা থেকে ঠিক পাঁচ পা দূরে। মানে গেস্ট হাউসের বাইরে যদি আপনি প্রথম পা টা ফেলেন তাহলে ছয় নম্বর পা টা আপনি মন্দিরে দেবেন। গেস্ট হাউস টা, মন্দিরের মেইন গেট থেকে যে গলিটা বাঁ দিকে চলে গেছে সেই দিকে।
রুমে ঢুকে ফ্রেস হয়ে ভোগের কুপন কাটতে গেলাম। দুপুরের ভোগ ফ্রি। দুপুর ১২ টা থেকে ৩ টে পর্যন্ত দেয়। খাবার দেয়, খিচুড়ি, আলু পনিরের তরকারি, একটা পাপড়, একটা লুচি, পায়েস আর ক্ষীর। পরে চাইলে খিচুড়ি আর তরকারি দেবে। ছেলে আর মেয়েদের খাওয়ার জায়গা আলাদা।
আমি যার থেকে গাড়ি ভাড়া করেছিলাম, মেঘালয় ঘোরার জন্য, সেই অরিজিৎ দাস আমাকে বলেছিলো, দুপুরের মন্দির খোলার পর, ৩টের পরে লাইন দেবে, তুলনামূলক ফাঁকা থাকবে। সেই মতো, দুপুর ৩.১০ এ লাইন দিয়ে টিকিট নিয়ে ঢুকলাম। আমাদের টা জেনারেল লাইন ছিল। এছাড়াও ৫০০ টাকার লাইন আছে। যেখানে সকালে ১০০ টা আর দুপুর ১২.৩০ থেকে ১০০ টা টিকিট দেয়। এবার দুপুরে আপনি চাইলে লাইনে দাড়াতে পারেন, কিন্তু যাদের হাতে টোকেন আছে তারাই টিকিট পাবে। সো, আপনি যদি দেখেন আপনার হাতে টোকেন নেই, ফালতু সময় নষ্ট করবেন না। আর আপনি যদি ভারতীয় সেনাবাহিনীর সাথে যুক্ত থাকেন, তাহলে ৫০ টাকা করে নেয়, পার হেড। (এর চেয়ে বেশি জানি না)।
এবার ৩.১০ এ লাইনে দাড়াই। আমরা দুনম্বর ঘরে বসেছিলাম। একটা কথা যতই ভীড় হোক না কেন, ৪ টের আগে যারা লাইনে দাড়িয়েছেন, তাদের মায়ের দর্শন হবেই হবে। আমরা যখন ঘর থেকে বেরোলাম, তখন বাজে ৫.৪৫। মানে প্রায় আড়াই ঘন্টা বসে ছিলাম। কোন অসুবিধা হয় নি। চা, নিম্বু পানি চাইলে আপনারা খেতে পারেন। আমাদের পুজো দিয়ে বাইরে আসতে আসতে প্রায় ৬.৫৫ বেজে গেছিলো। মানে চার ঘন্টার কম সময়ে আমাদের দর্শন হয়ে গেছিলো।
আর যদি আপনারা পায়রা ওড়াতে চান, তাহলে জোড়া পায়রার দাম ৫০০ টাকা। মন্দিরের বাইরে তারা মায়ের মন্দিরের সামনে পাওয়া যায়। আর এর সাথে সিদূর কিনে নেবেন। ওড়ানোর আগে পায়রার কপালে লাগিয়ে দেবেন।
এবার রাতের খাওয়া। মন্দির ট্রাস্টির গেস্ট হাউসে রাতের খাওয়ার ব্যবস্থা আছে। সেটা দুপুরেই বলে রাখতে হয়। আপনারা যদি সেখানে রুম না পান, তাহলেও আপনারা রাতের খাবার খেতে পারবেন। ৫০ টাকা পার হেড নেয়। খাবার দেয়, ভাত, ডাল, আলু পনিরের তরকারি, আর একটা ভাজা। মিল সিস্টেমে খাওয়া।
আমাদের চারজনের মোট খরচ হলো
গাড়ি ভাড়া : ২৫০ টাকা
ঘর ভাড়া : ৫০০ টাকা
দুপুরের খাওয়া : ফ্রি
সন্ধ্যাবেলা চা : ৪০ টাকা। (১০ টাকা করে চা)
রাতের খাওয়া : ২০০ টাকা।
সব মিলিয়ে ৯৯০ টাকা।
এবার একটা দরকারী তথ্য, পুরো কামাক্ষা মন্দির এবং তার সংলগ্ন এলাকায় ইভেন পার্কিং জোনে, বা বাস স্ট্যান্ডেও, স্মোকিং নট এল্যাও। বিড়ি, সিগারেট খেতে দেখলে ৫০০ টাকা ফাইন। ঘরে বসে যত ইচ্ছা খান, রাস্তায় খাবেন না।
কামাক্ষা দেবালয় গেস্ট হাউসের নম্বর : 0361-2734654
যতোটা পারলাম জানালাম, যদি কিছু জানার থাকে অবশ্যই বলবেন। জানানোর চেষ্টা করবো।
মা কামাক্ষা আপনাদের সবার মঙ্গল করুক, এই কামনা করি।

Exercise to lose weight fast....
28/03/2023

Exercise to lose weight fast....

Hi All,PLz subscribe our youtube channel....
28/03/2023

Hi All,

PLz subscribe our youtube channel....

The BasakPlease give it a watch ,Like ,Share & Subscribe :-)------------------------------------------------------Lets Connect : Twitter (Abhijit) - https://...

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Abhi Ani Vlog posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Abhi Ani Vlog:

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share

Our Vision & Mission

thebongonews.in is West Bengal’s leading 24 hours online Bengali news web portal which offers the latest news on current affairs, politics, entertainment, city news, health, etc that enables our viewers to stay abreast with all the latest developments in Bengali and English.

thebongonews.in was launched on 12th July 2020 as a online Bengali news website, committed to providing the latest news across the world

Our aim is to become a No. 1 online news portal in future.

Read Latest News: www.thebongonews.in